![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রধানমন্ত্রী এক মিনিটও অপেক্ষা করেননি : শিমুল বিশ্বাস
বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শিমুল বিশ্বাস বলেছেন, আজ (শনিবার) রাত ৭টা ১০ মিনিটের সময় প্রধানমন্ত্রীর এপিএসের সঙ্গে আমার কথা হয়। ওই সময় তিনি তাকে (এপিএস) জানিয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া অচেতন। তাঁকে (খালেদা জিয়া) ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। কিন্তু এরপরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হঠাৎ করে চলে এসেছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসেছেন জেনে শোক বই নিয়ে এগিয়ে এসে দেখি তিনি চলে গেছেন। এক মিনিটও তিনি অপেক্ষা করেননি। চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের ভেতর থেকে শোক বই নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে এগিয়ে এসে দেখি তিনি (প্রধানমন্ত্রী) চলে গেছেন। এনিয়ে কারো নোংরা রাজনীতি করার সুযো্গ নেই।
শিমুল বিশ্বাস বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার পুত্র শোককে নিয়ে কেউ সমবেদনা জানানোর নামে কুৎসিত রাজনীতি করুক, আমরা তা প্রত্যাশা করি না।
যারা বলছে, ‘গেইট খোলা হয়নি’, ‘ঢুকতে দেয়া হয়নি’ -তাদেরকে আমি বলব রাজনীতিতে শালীনতা বজায় রাখা উচিত। কেউ যদি এটাকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে তা খুবই দুঃখজনক ও নিন্দনীয়।
সূত্রঃ যুগান্তর
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:২৬
আমার পথ চলা ১ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী শোকাহত বিএনপি নেত্রীকে সান্তনা দিতে যাবেন, তা ঠিক আছে। কিন্তু তার পিএস/এপিএসদের কে খালেদা জিয়ার অবস্থা জানানোর পরও তারা ভুল করবে কেন? তারা কেন প্রধানমন্ত্রীকে খালেদা জিয়ার অবস্থা সম্পর্কে অবহিত না করে, প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে চলে এলেন। তারা বিএনপি নেত্রীর অবস্থা বুঝে কাল বা পরশুও প্রোগ্রামটি ঠিক করতে পারত। এই অপ্রত্যাশিত ঘটনার জন্য দায়ী প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের কর্মকর্তারা।
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০০
অেসন বলেছেন: খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকা খুবই স্বাভাবিক। তবে তার দলের লোকেরাও কি সবাই অসুস্থ ছিল ? আর শিমূল বিশ্বাসের শোক বইয়ে প্রধানমন্ত্রী লিখবে কি রাস্তায় দাড়িয়ে ?
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৭
নতুন পাঠক বলেছেন: শোকের প্রতি সম্মান ও মর্যাদা প্রত্যাশা করি : শিমুল বিশ্বাস
খালেদা জিয়াকে সমাবেদনা জানানোর ইচ্ছা প্রকাশ করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, 'প্রধানমন্ত্রীর এপিএসের সাথে কথা হয়েছে। তাদের জানানো হয়েছে খালেদা জিয়াকে ঘুমের ইনজেকশন দেয়া হয়েছে। তিনি সুস্থতা বোধ করলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে জানানো হবে। পরে আলোচনার মাধ্যমে দুই জনের সাক্ষাৎ হবে।