![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মুক্তিযোদ্ধার কোটার অন্যতম ঘোর বিরোধী। এই বিষয়ে লিখেছিলাম-
"মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেই আমার জানামতে একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা আলি রাজা খান টুকুকে জিজ্ঞাস করছিলাম আপনি রাষ্ট্র থেকে কোন সুযোগ সুবিধা নেন না কেন? উত্তর না দিয়ে তার পাল্টা প্রশ্ন ছিল আমরা কি যুদ্ধে গিয়েছিলাম পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হলে কিছু সুযোগ সুবিধা পাবো এই আশায়??? রাষ্ট্র থেকে সুযোগ সুবিধা নেয়না এই রকম প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা আমাদের দেশে যেমন আছে তেমনি রাষ্ট্র থেকে সব ধরণের সুবিধা নেয়া সার্টিফিকেটধারী ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারও অভাব নেই আমাদের দেশে।
আওয়ামী সরকার আসলেই তথাকথিত মুক্তিযোদ্ধাদের এবং তার পরিবারদের একটু বিশেষ নজরে দেখা হয় বলেই অনেকে অভিযোগ করেন। আর এই অভিযোগ কে সত্য প্রমান করে বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি এতোই সম্মান দেখিয়েছে যে, মুক্তিযোদ্ধাদের নাতীদের পর্যন্ত বিশেষ সুবিধা এবং কোটার ব্যাবস্থা করেছে। সৎ মানুষের ছেলে যেমন ডাকাত হতে পারে তেমনি মুক্তিযোদ্ধার ছেলেও রাজাকার হতে পারে এক্ষেত্রে অবাক হবার কিছু নেই, তারপর তো মুক্তিযোদ্ধার নাতী কথা আসে যা আরও হাস্যকর। একসময় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা থেকেও বর্তমানে রাজাকারি মন মানুষিকতার অনেক মুক্তিযোদ্ধার উদাহরণও আমরা দিতে পারি। তাই এককালে মুক্তিযুদ্ধ করেছে বলেই তার ১৪ পুরুষ ধরে পারিবারিক ভাবে তাকে সুবিধা দিতে হবে এধরণের দাবী অযৌক্তিক।
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি প্রশ্ন রয়েই যায়, আপনারা কি আপনাদের বা আপনাদের পরিবারের সুবিধার জন্য মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন? আপনার নাতীর বা সন্তানের যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও শুধু আপনার নাম ভাঙ্গিয়ে যোগ্যতম স্থানে অধিষ্ঠিত হওয়া কি আপনার জন্য লজ্জার নয়? আর আপনার নাতী বা সন্তানের প্রতি প্রশ্ন আপনার দাদা মুক্তিযুদ্ধ করেছে তাতে আপনার অবদান কি? আপনি এখন পর্যন্ত দেশের জন্য কি করেছেন? সরকারী সার্ভিসে সৎ ও যোগ্য মেধাবীরা গেলে দেশের উন্নতি হবে। আপনি নিজেকে সৎ ও যোগ্য মেধাবী প্রমান করে তারপর দেশের সেবা করেন। শুধু জন্মগত ভাবে রাষ্ট্রীয় একটা বিশেষ সুবিধা লাভ করে আপনি যেখানে যাচ্ছেন সেখানে আপনার থেকে হাজার গুণে যোগ্যরা যেতে পারছে না এটা কি আপনার কাছে অনৈতিক মনে হয় না???
রাষ্ট্রীয় কাজে যোগ্যরা স্থান পেলে দেশের উন্নতি হবে। তাই যোগ্যদের বঞ্চিত করে অযোগ্য দের স্থান দেয়া কতোটা উচিৎ তা রাষ্ট্রের পুনঃবিবেচনা করতে হবে। তারপরও প্রকৃত যারা পিছিয়ে আছে যেমন উপজাতি বা এই রকম কিছু জনগোষ্ঠীকে সুবিধা দেবার মানবিক দিককে অস্বীকার করা না গেলেও মুক্তিযোদ্ধার নাতীকে সুবিধা দেবার মতো বালখিল্যতা কে কোন ভাবেই প্রশ্রয় দেয়া যায় না। আসুন এর প্রতীবাদ করি।"
লেখাটি পাবেন এখানে
কিন্তু পরবর্তীতে যা শুনলাম তা চিন্তারও বাহিরে। কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবীতে একদল মুক্তিযোদ্ধাদের গালাগালি সহ মানুষদের বিভিন্ন ভাবেই হেনস্থা করেছে। শাহবাগের প্রজন্ম চত্বর এর নাম নাকি রেখেছে মেধা চত্বর। এই বিষয়ে ফারজানা আহমেদ লতার স্ট্যাটাস টা হুবাহু কপি করছি আমি,
"গিয়েছিলাম পিজি তে। ডাক্তার দেখিয়ে রাস্তায় একটা কিছুই পাই না। রিকশা সি এন জি কিচ্ছু না। এত জ্যাম যে সুস্থ মানুষ অসুস্থ হয়ে যাবে। কারন শাহবাগে মুক্তিযুদ্ধ কোটা বিরোধী আন্দোলনে নেমেছে মেধাবী বিসি এস পরীক্ষার্থীরা। তাঁরা প্রকৃত মেধার মূল্যায়ন চায়। তা চাক, আমার আপত্তি নাই। আমার বাবাও সারটিফিকেট নেন্নি যুদ্ধ করার জন্য। তার কথাই হল, যুদ্ধ করেছি কি সার্টিফিকেটের জন্যে? তার সনদ টা থাকলে হয়ত আজকে আমি ল ইংলিশের মত টপ ক্লাস বিষয়ে পড়তাম ঢাকা ভার্সিটিতে। আমার টায়ার্ড লাগছিল বলে আমি অনেকখন পাব্লিক লাইব্রেরীর সিঁড়িতে বসেও থাকলাম, আম্মুকে ফোন দিয়ে কথা বলছিলাম। আবার উঠলাম এবং রিকশা নিতে গেলাম। তাদেরকে অনুরোধ করায় তাঁরা বলল রিকশা বা গাড়ি নিলে তাঁরা নাকি ভাংচুর করবে। মেধার মুল্যায়ন চায় আবার ভাংচুর করতে চায় এটা কেমন কথা এই কথা বলার কারনে তাঁরা আমাকে অত্যন্ত মেধা দেখিয়ে বলল খাঁ*** মাগী ায় তরে চু**।
আমি প্রতিবাদ করলে তাঁরা আরও মেধা খরচ করে বলে মুক্তিযোদ্ধাগো লগে লগে আমারেও নাকি চ**।
আমি কিছু বলার আগেই তাঁরা আমাকে ধাক্কা দিয়ে রাস্তায় ফেলে দেয়, আমি হাত দিয়ে ঠেকাতে গেলে আমার বা হাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুল টা ঊল্টে যায়, আমার হাতে এখন ব্যান্ডেজ। তাঁরা তখন শ্লোগানে মুক্তিযোদ্ধাদের গালে তালে তালে জুতাও মারছিল। এই যদি হয় মেধা তবে বিসিএস দেইনি বলে আমি গর্বিত। মেধার নাম যদি হয় মুক্তিযোদ্ধাদের গালে জুতা মারা, একটা মানুষ (মেয়ে বললে সুবিধা নেয়া হবে) কে লাত্থি মারা রাস্তায় ফেলে, হাত ভেঙ্গে দেয়া। তবে এ দেশে আবার বৃটিশ রা আসুক, পর্তুগীজরা আসুক, পাকিস্তানি রা আসুক। সভ্য হতে এদের অনেক বাকি। স্যরি বাবা, তুমি ঠিক করোনি এই দেশের জন্যে লড়ে। ফিরিয়ে নাও তোমার যুদ্ধ, ফিরিয়ে নাও তোমার স্বাধীনতা। প্লীজ! মানসিক ভাবে এতখানি বিপর্যস্ত আগে কোনদিন হইনি।"
বিস্তারিত এখানে
আমি মুক্তিযোদ্ধার কোটার বিরোধিতা করি তাই বলে মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করতে পারবো না।
২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪২
শূভ্র আকাশ বলেছেন: আপনি নিজে যে একটা বলদ তা কি জানেন?
৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪৯
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: একমত। উপরের মন্তব্যকারী মেধাবী জারজটার পাছায় লাত্থি দিলাম...
৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
আমি নিজেও কোটার বিপক্ষে তাই বলে মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করবো, অসম্ভব ! এই ক্ষেত্রে উপরে আব্দুল হালিমের মন্তব্যের সাথে সহমত জানাই।
৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: একমত। উপরের মন্তব্যকারী মেধাবী জারজটার পাছায় লাত্থি দিলাম...
৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪
কে এম শিহাব উদ্দিন বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করা যেমন ঠিক না
তেমনি মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে রাজনীতীর ব্যবসাও না।
আপনার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ
৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: পরবর্তীতে যা শুনলাম তা চিন্তারও বাহিরে। কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবীতে একদল মুক্তিযোদ্ধাদের গালাগালি সহ মানুষদের বিভিন্ন ভাবেই হেনস্থা করেছে।
যারা মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা বিরোধিতার নামে অপমান করছে এরাই নব্য রাজাকার ! এদের চিহ্নিত করে আন্দোলন থেকে বরে করে দেওয়া উচিৎ ও সামাজিকভাবেও তার নাম পরিচয় প্রকাশ করে বয়কট করা উচিৎ ।
৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: পঞ্চম আদমশুমারি ও গৃহ গণনা অনুযায়ী বর্তমানে দেশের জনসংখ্যা ১৫ কোটি ২৪৫ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন। এদের মধ্যে ১৫ লাখ ৮৬ হাজার ১৫১ জন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং ৩০ লাখ ১৬ হাজার ৬১২ জন প্রতিবন্ধী। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী দেশে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা প্রায় দু’লাখ।
এই হিসেবে মোট জনসংখ্যার ১ দশমিক ১০ শতাংশ নৃগোষ্ঠীর জন্য কোটা সংরক্ষিত হচ্ছে ৫ ভাগ। ১ দশমিক ৪০ শতাংশ প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা সংরক্ষিত আছে ১ ভাগ। আর ০.১৩ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধার জন্য কোটা সংরক্ষিত হচ্ছে ৩০ ভাগ।
৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৮
সেফানুয়েল বলেছেন: আপনাদের মন্তব্য গুলো পড়ে ভালো লাগলো। আসলে কয়েক দিন ধরে ব্লগের কিছু লেখক মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের যেভাবে গালাগালি করে আসছিলেন তা দেখে একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে নিজেকে খুব খারাপ লাগছিলো। তবে কোটা বাতিলের নামে যারা আন্দোলন করছেন তাদের কে সবিনয়ে বলতে চাই যে আপনাদের দাবি সরকারের কাছে । কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের আপমান করার অধিকার কেউ আপনাদের দেয় নি। মুক্তিযোদ্ধারা শুধুমাত্র দেশের টানেই মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। কোন রকম সুযোগ সুবিধা পাওয়ার আশায় নয়। আর যারা মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা বাতিলের নামে গালাগালি করছে তারা শুধুমাত্র নিজেদের ভিতরের অকৃতজ্ঞ মনোভাবটাই নোংরা ভাবে প্রকাশ করছে। আমি নিজে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হয়েও এখন পর্যন্ত কোন কোটায় কোথাও ভার্তি বা চাকুরির জন্য এপ্লাই করিনি। এনজিও তে প্রতিবন্ধীদের সেবায় কাজ করি এবং নিজের অবস্থানে আমি সন্তোষ্ট। সরকারী চাকুরী পেতেই হবে এমন কোন কথা নেই। দেশের সেবা করার ইচ্ছা থাকলে আরও অনেক ভাবেই দেশের সেবা করা যায়। যারা মুক্তিযোদ্ধাদের গালাগালি করছেন তারা একবার চিন্তা করে দেখুন আপনারা কাদের গালাগালি করছেন? আমি বলি না তাদের সন্মান করুন কিন্তু দয়া করে অপমান করবেন না।
১০| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০৯
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের গালি দেবার মত সাহস এই বাংলায় কারো নেই। শিবির কয়টা পোলা করে? ৫০০-৬০০ লোকের ভেতর ১০-১২ টা লোকের এত বড় বুকের পাটা হয়নাই যে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রকাশ্যে গালি দিবে। আর সেটা এখানে অবান্তর ও। আমারতো মনে হয় এইটা রটনা। যেন আন্দোলনটা সার্বজনীন না হয়ে উঠে।
যাই হোক যারা যানজট লাগা নিয়া ক্যা ক্যু করছেন তাদের বলি গত ছয় মাসে ঢাকা শহরে মানুষ ছিল, গাড়িও ছিল। শাহবাগে দিয়া তখন অনেক লোকের যাওয়া প্য়োজন ছিল। তখন প্রথম আলো আর তার সঙ্গপাঙ্গ মিডিয়ারা এই যানজট নিয়া কিছুই বলেনাই।
এরাই রাজনীতিবিদদের ধইরা খাইয়া পেলায়। কিন্তু একটা সার্বজনীন আন্দোলনকে ক্ষেত্র বিশেষে সাপোর্ট করে আবার ক্ষেত্র বিশেষে ধুলায় মিশায়ে দেয়।
১১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেধাবী বলদ ও মেধাবী জারজদের বলছি -
আপনারা এত কম বেতনে সরকারী চাকুরি করবেন কেন?
আপনাদের জন্য রয়েছে ৩ গুন বেশী বেতনে বিশাল খাত প্রাইভেট সেক্টর
১২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
সোহেল সি এস ই বলেছেন: এই লোটা ভর্তি কোটা নিয়ে যারা মোটা কথা বলে তাদের বোটাসহ মূলৎপাটন করলে গোটা দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটা এখন সময়ের দাবি।
১৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
সারোয়ার মোর্শেদ বলেছেন: সহমত।তবে কোটা বাতিল করে মুক্তিযোদ্ধাদের দেওয়া দেশকে এগিয়ে নিন।
আর ৭১ সালে শুধু মুক্তিযোদ্ধারাই যুদ্ধ করে নি। সবাই মিলেই যুদ্ধ করেছে ।তাই এক অর্থে আমাদের দেশের সবাই প্রত্যক্ষ বা পরক্ষ মুক্তিযোদ্ধা।
আর এরকম অনেক সার্টিফিকেট ধারী মুক্তিযোদ্ধা আছে যারা যুদ্ধ না করেই আনেক ক্ষেত্রে রাজাকার হয়েও মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট নিয়েছে।সব দিক বিচারে নিয়ে এই পদ্ধতি অবিলম্বে বালিত করা হোক।
১৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
চোরাবালি- বলেছেন: # আমাদের দেশে একটা প্রচন্ড রকম অসুখ আছে সেটা হল কোন কিছু হলেই আমি মুক্তিযোদ্ধার অমুক, তিনি সার্টিফিকেট নেনটি ইত্যাতি ইত্যাদি।
# মাসের পর মাস ধরে রাজাকার প্রজেক্ট নিয়ে শাহাবাগ মোড় দখল থাকল তখন কোন মুক্তিযোদ্ধার আহত মেয়েকে পাওয়া গেল না।
# হাসান কালবৈশাখী @ আমার জীবনে আমি ২/৩টা সরকারী চাকুরীর দরখাস্ত করেছিলাম তার পর আর করিনি কারণ আমার লক্ষ্য সৎপথে অধিক অর্থ উপার্জন। ঘুষ খেয়ে বড় হওয়া নয়। কিন্তু সকল মেধাবীরা যদি বেসরকারী চাকুরীতেই ঢুকে পড়ে তা হলে এই সকল বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে যারা নিয়ন্ত্রণ করে সরকারী সংস্থা সেখানে অযোগ্য লোকের ফলে পুরো চক্রটাই নষ্ট হয়ে যায়।
তাই কোটার বিরুদ্ধে যাই সকলকে সোচ্চার হওয়া।
১৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
অপরাজিতা হিমু বলেছেন:
তোরা সারা বাংলায় খবর দিয়ে দে
তোরা দেয়ালে দেয়ালে চিকা মেরে দে
মোদের আবারো যুদ্ধে যেতে হবে............
এই যুদ্ধ অধিকার আদায়ের
কোটা প্রথার অভিশাপ থেকে মুক্তির যুদ্ধ
কোটা প্রথা নিপাত যাক................
নিপাত যাক...................
নিপাত যাক...................
নিপাত যাক...................
নিপাত যাক...................
নিপাত যাক...................
আন্দোলনকারী মেধাবীদের জানা ছিল আপনি মুক্তিযোদ্ধাদের ্দা কোটাভুক্ত না জানলে দেখতেন ্দা কারে কয়?
১৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: বেসরকারি চা্করিতে কোটা নেই কেন, জবাব চাই?
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
আব্দুল হালিম মিয়া বলেছেন: খুবই দুঃখজনক। ফারজানা আহমেদ লতার জন্য সমবেদনা প্রকাশ করছি। একই সাথে বলতে চাই, এসব কারনেই আমাদের অনেক যুক্তিসংগত দাবীও মাঠে মারা যায়, অংকুরেই বিনাশ হয়ে যায়। কোটার বিরুদ্ধে আমিও আজ লিখেছি ফেইসবুকে এবং সামুতে কিন্তু এখানে যেটা জানলাম, তা মেনে নেয়া সম্ভব নয়। দোষীদের শাস্তি দাবী করছি।