![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ওয়্যারউল্ফ বা লাইকানথ্রপি। সিনেমা এবং গল্পের কারণে এই নামটা আমাদের কাছে বেশ পরিচিত। কিন্তু কেন এ রকম একটা ভয়ঙ্কর আর রহস্যময় চরিত্রের সৃষ্টি হয়েছে? ওয়্যারউল্ফ কি কোনো মিথ নাকি বাস্তব? প্রায় পাঁচ শতাব্দী ধরে এ প্রশ্ন মানুষকে বিভ্রান্ত করে আসছে।
ওয়্যারউল্ফ কথাটার জন্ম ইউরোপে। মনে করা হয়, কিছু মানুষ বিভিন্ন অভিশাপের কারণে প্রতি পূর্ণিমার রাতে নেকড়েতে পরিণত হয়। পেটে তখন থাকে তার প্রচণ্ড ক্ষুধা। সেই ক্ষুধা তখন সে নিবৃত করে মানুষের রক্ত আর মাংস ভক্ষণ করে।
মানুষ কীভাবে ওয়্যারউল্ফে রূপান্তিত হয় : বিভিন্ন মতবাদ আছে এ নিয়ে। কোথাও প্রচলিত আছে, কোনো মানুষ যদি পূর্ণিমার রাতে সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে নেকড়ের চামড়ায় তৈরি বেল্ট পরিধান করে তাহলে সে ওয়্যারউল্ফে রূপান্তিত হয়। আবার অন্য ধারণা মতে, কেউ যদি, নেকড়ের পায়ের ছোঁয়া লাগা বৃষ্টির পানি পান করে, তাহলে সে ওয়্যারউল্ফে রূপান্তিত হয়। ফ্রান্স এবং জার্মানে বিশ্বাস করা হয়, কেউ যদি গরমের পূর্ণ চাঁদের রাতে (বুধ এবং শুক্রবার) ঘরের বাইরে ঘুমায় এবং চাঁদের আলো যদি সরাসরি তার মুখের ওপর পড়ে তাহলে সে ওয়্যারউল্ফে রূপান্তিত হয়।
গ্রিক মিথলজিতে ওয়্যারউল্ফ : একবার দেবতা জিউস ছদ্দবেশে পৃথিবীতে ভ্রমণ করতে আসেন। মেহমান হয়ে বেড়াতে যান তিনি আর্কাডিয়ান রাজা লাইকনের রাজ্যে। লাইকন তাকে ঠিকই চিনতে পারে। লাইকন জিউসকে মারার জন্য, খাবারে জিউসকে মানুষের মাংস পরিবেশন করে। জিউস লাইকনের ট্রিক ধরতে পারে এবং খাবার খেতে অস্বীকার করে। এরপর জিউস লাইকনের পুরো সাম্রাজ্য ধ্বংস করে ফেলে এবং লাইকনকে নেকড়েতে রূপান্তিত করে সারাজীবনের জন্য বন্দি করে রাখে। যতদূর সম্ভব, এই ঘটনা থেকেই গ্রিক শব্দ লাইকনথ্রপ কথাটার উদ্ভব যার ইংলিশ সমশব্দ ওয়্যারউল্ফ।
কাদের মধ্যে এই বিশ্বাস সবচেয়ে বেশি প্রচলিত : আগেই বলেছি, ওয়্যারউল্ফ কথাটার জন্ম ইউরোপে। এছাড়াও আমেরিকা, রাশিয়া, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, গ্রিস, জার্মান, এমনকি এশিয়ার কিছু দেশেও ওয়্যারউল্ফে বিশ্বাস করা হয়। তবে ওয়্যারউল্ফে সবচেয়ে বেশি বিশ্বাস করে রেড-ইন্ডিয়ানরা।
বিজ্ঞানের ভিত্তিতে ওয়্যারউল্ফ : কিছু কিছু বিজ্ঞনীদের মতে ওয়্যারউল্ফ বলে বাস্তবে কিছু নাই। তবে পনেরোশ’ শতাব্দীর দিকে ইউরোপের কিছু অঞ্চলে এবং রেড ইন্ডিয়ান কিছু মানুষের মধ্যে একটা রোগ দেখা দেয়। এই রোগে মানুষের সারা শরীরে কুকুরের মতো লোম গজাত আর যার এই রোগ হতো, তার মেজাজ সবসময় খিঁচরে থাকত। (অনেকটা জলাতঙ্ক রোগের মতো)। সে মাঝে মধ্যে অন্যকে কামড়াতে যেত। কুসংস্কারীরা এই রোগ থেকেই ওয়্যারউল্ফের গল্প তৈরি করে।
ওয়্যারউল্ফে রূপান্তর : প্রচলিত মতে, যারা ওয়্যারউল্ফ, প্রতি পূর্ণিমার রাতে ঠিক বারোটার সময় তাদের দেহে ঘন লোম গজানো শুরু করে, নখ বড় বড় হয়ে যায়, চোখের রং হয়ে যায় হলুদ। আস্তে আস্তে তারা পরিণত হয় অর্ধেক মানুষ অর্ধেক নেকড়েতে। তারপর বের হয়ে যায় জঙ্গলে রক্তপানের নেশায়। এই ওয়্যারউল্ফ যদি অন্যকোনো মানুষকে কামড়ে দেয় তাহলে সেও পরিণত হয় ওয়্যারউল্ফে। আবার কেউ যদি ওয়্যারউল্ফকে হত্যা করে তাহলে সেও পরিণত হয় ওয়্যারউল্ফে।
ওয়্যারউল্ফ কি সত্যি নাকি শুধুই মিথ : বিজ্ঞানীদের মতে ওয়্যারউল্ফ শুধুই এক ভয়ঙ্কর কল্পনা ছাড়া আর কিছুই না। কিন্তু এখনো পৃথিবীর হাজার হাজার জাতির কোটি কোটি মানুষ এখনো বিশ্বাস করে ওয়্যারউল্ফ নামক এই ভয়ঙ্কর কিংবদন্তিতে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৭
নূর আদনান বলেছেন: আমারো তাই মনে হয়।
২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫২
ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: মিথ ছাড়া আর কিছুই না। তবে আপনার পোস্ট সুন্দর হয়েছে।
শুভকামনা রইল।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৯
নূর আদনান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভবঘুরের ঠিকানা
৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কপি-পেষ্টের মতো লাগলো মনেহয়
ওয়্যারউল্ফ (Werewolf) মিথ নাকি বাস্তব?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬
নূর আদনান বলেছেন: জ্বি ভাইয়া, তবে আপনি যে লিংক দিয়েছেন আমি সেখান থেকে কপি করিনি।
আমি কপি করেছি এখান থেকে
আমার মনে হয় টিনটিন` ভাইয়াও ওইখান থেকেই কপি করেছেন।
এখন বলেন কে অপরাধি।
(তব টিনটিন` ভাইয়ের পোষ্টা কপি-পেষ্ট হলেও সুন্দর সাজানো-গুছানো হয়েছে।)
৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭
ভারসাম্য বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কপি-পেষ্টের মতো লাগলো মনেহয়
মনে হওয়া না, পুরাই কপি-পেষ্ট। রিপোর্ট করলাম।
প্রোফাইলে লেখা, "চেষ্টা করছি শুদ্ধ হতে,নির্ভেজাল ও শুভ্র হতে"। এই চেষ্টা !!
৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২২
অথৈ সাগর বলেছেন:
দারুন একটা কপি পেস্ট ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩০
নূর আদনান বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাইয়া, উনি যে লিংক দিয়েছেন আমি সেখান থেকে কপি করিনি।
আমি কপি করেছি এইখান থেকেএখান থেকে
আমার মনে হয় টিনটিন` ভাইয়াও ওইখান থেকেই কপি করেছেন।
এখন বলেন কে অপরাধি।
তাছাড়া আমি জানতাম না যে টিনটিন ভাই এর আগে একই জিনিস কপি-পেষ্ট করে পোষ্ট করেছেন।
৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এইটা কি হইলো ?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩২
নূর আদনান বলেছেন: সরি ভাইয়া, উনি যে লিংক দিয়েছেন আমি সেখান থেকে কপি করিনি।
আমি কপি করেছি এইখান থেকেএখান থেকে এখান থেকে
আল্লাহর কছম কইলাম।
আমার মনে হয় টিনটিন` ভাইয়াও ওইখান থেকেই কপি করেছেন।
এখন বলেন কে অপরাধি।
তাছাড়া আমি জানতাম না যে টিনটিন ভাই এর আগে একই জিনিস কপি-পেষ্ট করে পোষ্ট করেছেন।
এখান থেকে
৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
এহসান সাবির বলেছেন: কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এইটা কি হইলো ?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
নূর আদনান বলেছেন: সরি ভাইয়া, উনি যে লিংক দিয়েছেন আমি সেখান থেকে কপি করিনি।
আমি কপি করেছি এইখান থেকেএইখান থেকে
আল্লাহর কছম কইলাম।
আমার মনে হয় টিনটিন` ভাইয়াও ওইখান থেকেই কপি করেছেন।
এখন বলেন কে অপরাধি।
তাছাড়া আমি জানতাম না যে টিনটিন ভাই এর আগে একই জিনিস কপি-পেষ্ট করে পোষ্ট করেছেন।
এইখান থেকে
৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
এমনে ধরা?
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
নূর আদনান বলেছেন: আমার তো মনে হয় ধরাটা টিনটিন ভাই খাইল !!
এই লিংক দেখেন
আর টিনটিন ভাইয়ার এই লিংক দেখেন
তাহলেই বুঝবেন।
আমি ওনার কপি করিনি ভাই। অন্য ব্লগারের কপি করবো আমি এতটা খারাপ নই।
৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
আল ইফরান বলেছেন: প্রোফাইলে লেখা, "চেষ্টা করছি শুদ্ধ হতে,নির্ভেজাল ও শুভ্র হতে"। এই চেষ্টা !!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪১
নূর আদনান বলেছেন: সরি ভাই আমি ওনার কপি করিনি ভাই। অন্য ব্লগারের কপি করবো আমি এতটা খারাপ নই।
১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
ভারসাম্য বলেছেন: যেখান থেকে কপি করা বলছেন (মানবকন্ঠ) সেখানে পাবলিশ হয়েছে গতকাল। আর টিনটিন এর পোষ্ট ২৬ শে এপ্রিল, ২০১১।
মানে কপি করলে মানবকন্ঠই করেছে। অপরাধ একটাতো হইছিলই।
আমার মনে হয় টিনটিন` ভাইয়াও ওইখান থেকেই কপি করেছেন।
এখন বলেন কে অপরাধি।
(তব টিনটিন` ভাইয়ের পোষ্টা কপি-পেষ্ট হলেও সুন্দর সাজানো-গুছানো হয়েছে।)
এটা বলে ডাবল অপরাধ হল আপনার। এভাবে শুদ্ধ হওয়া যায়না।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
নূর আদনান বলেছেন: ভাই মানুষ নিজের অজান্তে ভুল করতেই পারে।
আমি আসলে তারিখটা খেয়াল করি নাই। আসলেই তো উনি অনেক আগে লিখেছেন।
তাহলে এখন যা বুঝা যাচ্ছে, মানবকন্ঠই কপি করছে !!!
এরাও কপি করে পত্রিকা চালায় আমার তো বিশ্বসই হয় না।
তাহলে দোষটা হল ওবায়দুল গনি চন্দন এর।(যিনি মানব কন্ঠে লিখেছেন)
ভাই প্রায়ই দেখি যে অনেকেই বিভিন্ন পত্রিকা বা ম্যগাজিন থেকে কপি করে দেয় তাই আমি এই পোষ্ট টি দিছিলাম। এখন তো ব্যপক ঝামেলায় পরে গেলাম
১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ওবায়দুল গনি চন্দন কপি-পেষ্ট মারছে
আমি তো এখন স্পিকারও হইতে পারতেছিনা
১২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কই মানবকন্ঠের লিংকে তো লেখকের নাম লেখা নাই
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৪
নূর আদনান বলেছেন: ভাল করে দেখেন ভাইয়া মুল লেখার ৩ নং লাইনে আছে..
১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: কপি কয়ছেন তো সাথে সোর্সের লিংক দিয়ে দিলেই মিটে যাইত।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৭
নূর আদনান বলেছেন: ঠিকই বলছেন আসলে বুঝতে পারিনি তো তাই..
ভাল থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৬
নতুন বলেছেন: সবই ছেলে ভুলানো কাহিনি...
বাস্তব হইতে পারেনা...