নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
হ্যাঁ জীবনের প্রথম ম্যারাথন যুদ্ধে আমি আপনি কিংবা এই পৃথিবীর ৭০০ কোটি মানুষ সবাই বিজয়ী যুদ্ধা! হ্যাঁ ঠিকই বলছি। একটা মানব ভ্রুন ডিম্বাণুতে নিষিক্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত বিশাল এক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় সেটা প্রায় তিন দিনের একটা ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা। যেখানে আপনি আমি পরাজিত করেছি আমাদের কয়েক কোটি ভাইবোনদের! স্ত্রী ডিম্বাণুটি ততক্ষণ পর্যন্ত খোলা থাকে যতক্ষণ না একটা স্পার্ম তাতে আশ্রয় না নেয় আর সর্বপ্রথম স্পার্মটি আশ্রয় নেওয়ার সাথে সাথে ডিম্বাণুর দরজা বন্ধ হয়ে যায়। বাকি স্পার্ম গুলো সেখানে এসে আছড়ে পড়ে!
এতবড় একটা যুদ্ধে বিজয়ী আমি আপনি আমরা সবাই। তাহলে কেন আমরা এত হতাশ হয়ে যাই এত অল্পতে? জীবনের ভিতরে অতিবাহিত এই সময় গুলোতে আমরা কিছুটা ব্যর্থতার মুখোমুখি হবোই তাই বলে হাল ছেড়ে দিবো? না! নিজেকে গুছিয়ে নিন যেখানে আছাড় খেয়ে পড়ে গেছেন সেখান থেকেই শুরু করেন। নিজেকে পরাজিত বাবার আগে ভাবুন আপনার জীবনের প্রথম যুদ্ধে বিজয়ের কথা। ধাপেধাপে এগিয়ে যান, একবারে কয়েক ধাপ এগুতে যাবেন না। নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন আর এটাই আপনার এই জীবন যুদ্ধক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় অস্ত্র।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ আসলে আমাদের এইভাবেই ভাবা উচিত।
২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২০
নিজাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
গোধুলী রঙ বলেছেন: সমস্যা হলো আমরা অতীত থেকে শিক্ষা বা প্রেরনা কোনটাই নেই না। যেমন নেইনা- কিভাবে প্রতিযোগিতা করে নিজের অস্তিত্ব শুরু করলাম, কিভাবে মায়ের গর্ভে বেড়ে উঠলাম, একটা পরিবেশে যেখানে আলো অনুপস্থিত, বাতাস অনুপস্থিত এতসব প্রতিকুলতা ছাপিয়ে শুধু মায়ের শরীরে অংশ হয়ে ৯ মাস কাটিয়েছিলাম।
দুনিয়াটাও কি একইরকম নয়? ধুলো, দুষন, সন্ত্রাস, যুদ্ধ সবই আছে, একই সাথে কি নেই বুক ভরে বাতাস নেওয়ার জায়গা, দৃষ্টিনন্দন প্রকৃতি, সুস্বাদু সব ফলমুল আর মানুষের ভালোবাসাও?