নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
পৃথিবীতে অনেক সুন্দর চোখ জুড়ানো স্থান আছে। আসুন তেমন কিছু মনোরম জায়গার সাথে পরিচিত হই। অবশ্য ব্লগে কিংবা নেটে এগুলো নিয়ে অনেক লেখা থাকতে পারে তারপরেও লিখলাম মনের আনন্দে!
টিউলিপ গার্ডেনঃ এটি নেদারল্যান্ডের টিউলিপ ফুলের বাগান। এখানে মাইলের পর মাইল টিউলিপ ফুলের চাষ হয়। বিভিন্ন রঙের ফুল আছে বলে উপর থেকে বনে হয় রঙের বর্ণালী।
হিটাচি সি সাইড পার্কঃ এই জায়গাটি অনেকেরই অজানা তবে এটিও পৃথিবীর মনোরম জায়গার মধ্যে অন্যতম একটি জাপানের এই পার্কটি ১৯০ কিলোমিটার জুড়ে আর আছে ১৯০ প্রজাতির ফুলের গাছ।
সালার দে উইনিঃ সালার দে উইনি বলেভিয়া হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লবনের ক্রিস্টাল লেইক। পিংকামিন পাখির দেখা মেলে সবচেয়ে বেশি এখানে। সূর্যাস্তের সময় সামনে দাঁড়ালে মনে হবে হাজারো আয়নার দরজার সামনে দাড়িয়ে আছেন।
রেড বিচঃ রেড বিচ পানজিং এটি চায়নার বিখ্যাত লাল সৈকত। সমগ্র সৈকত লাল শৈবাল দ্বারা আবৃত বলে এখানে এত লালের আধিক্য। এটি দেখতে প্রচুর পর্যটক প্রতিদিনই আসে।
ব্যাম্বো গার্ডেনঃ জাপানে অবস্থিত এই বাঁশের বাগানের সৌন্দর্য সত্যিই মনোমুগ্ধকর। প্রাকৃতিক বাগান হলেও পরে এটিকে পরিচর্যার মাধ্যমে আরো আকর্ষণীয় করে তোলা হয়।
চেরি ব্লুসোমঃ চেরি ব্লুসোম জার্মান। রাস্তার দুই ধারে থাকা চেরি গাছে যখন ফুল আসে তখন দেখা যায় এর স্বর্গীয় রূপ! মনে হয় শহরের মাঝখানে এক টুকরো স্বর্গ!
ফ্লিডস অফ টিঃ চিনের এই চা বাগানটি চায়ের জন্য যতটা না বিখ্যাত তার চেয়ে বেশি বিখ্যাত এর সৌন্দর্যের জন্য। চা গাছ গুলোকে খুব সুন্দর করে এবং সাঁজিয়ে লাগানো হয়েছে যা দেখলে যে কারোই ভালো লেগে যাবে। মজার ব্যাপার হচ্ছে বাগান কর্তৃপক্ষ চা বিক্রি করে যা ইনকাম করে দর্শনার্থী দিয়েও তার কোন অংশে কম করে না!
ওয়েষ্টেরিয়া ফ্লাওয়ার টানেলঃ এটি জাপানের ওয়েষ্টেরিয়া ফ্লাওয়ার টানেল। এর উপর দিকে রয়েছে ওয়েষ্টেরিয়া ফুলের গাছ আর নিচ দিয়ে হাঁটার রাস্তা ও বিশ্রাম নেওয়ার বেঞ্চ। যখন ওয়েষ্টেরিয়া গাছে ফুল আসে তখন এটি হয়ে যায় পৃথিবীর অন্যতম এক সুন্দর স্থান।
লেইক হিলারঃ এটি অস্ট্রেলিয়ার লেইক। এর পানির রং দেখে অবাক হচ্ছেন? এটির পানির রং প্রাকৃতিক ভাবেই পিংক। ১৮০২ সালে এটি আবিষ্কৃত হয়।
ছবিঃগুগল।
©somewhere in net ltd.