নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
আমরা তো অনেক স্বাদের অনেক পদের খাবার খাই। দেখুনতো এর মধ্যে কোন একটাও কি কখনো চেকে দেখেছেন? যাদের সূচিবায়ুর সমস্যা আছে তারা দেইখেন না
কুমিরের গ্রীলঃ এটি মেক্সিকানরা বেশ আয়েশ করে খায়। তবে এটা নিয়মিত না বছরে দুই একবার অতি খুশির কোন উপলক্ষ পেলে করে। বেশ ব্যয়বহুল খাবার তো!
বাচ্ছা ইঁদুরের পানীয়ঃ চোঁখ ফোঁটে নাই এমন বাচ্ছা ইঁদুর দিয়ে এই পানীয় বানায়। তবে একে খাবার বলা যায় না এক ধরনের নেশা জাতীয় পানীয়।
সাপের অনিষিক্ত বাচ্ছাঃ তাইওয়ানে আপনি পাবেন সাপের অনিষিক্ত বাচ্চা, মানে যে বাচ্চা এখনও ডিম ফুটে বের হয়নি কিন্তু ডিমের মধ্যে সাপের বাচ্চা আছে। বলা হয় এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি!
কুকুরের মাংশঃ কোরিয়ান দের প্রিয় খাবার। এরা বাণিজ্যিক ভাবে কুকুর উৎপাদন ও আমদানি করে থাকে। ঢাকার বুড়িগঙ্গা ব্রিজের কাজ পেয়েছিল এক কোরিয়ান কোম্পানি। ঐ সময় সেতু ইঞ্জিনিয়ারদের কাছে ঢাকার অনেকেই কুকুর ধরে এনে তাদের কাছে বিক্রি করতো ঢাকার রাস্তাঘাটে এত কুকুর দেখে তারা অবাক হয়ে গেছে।
ব্যাঙের স্যূপঃ অনেক ফলের জুসতো খেয়েছেন, এবার রয়েছে আপনাদের জন্য ব্যাঙের জুস। পেরুতে আপনি অতি সহজেই এই জুস পাবেন। বলা হয় ব্যাঙের জুস কাম উদ্দীপনাতে সহায়ক।
ইঁদুরের রোষ্টঃ ভিয়েতনামের রাস্তাঘাটে এরকমভাবে ফ্রাই করে রাখা ইঁদুরের রোষ্ট পাবেন। যা তাদের কাছে বেশ প্রিয় খাবার।
কুকুরে অন্ডকোষঃ গরু এবং কুকুরের অণ্ডকোষ:
উপরের এই ছবিতে একজন চাইনিজ মহিলা গরু এবং কুকুরের অণ্ডকোষগুলো বেশ আয়েশ করেই খাচ্ছেন। চায়নায় এরকম অনেক রোস্তারা আছে যেখানে আপনি ৩০টি ভিন্ন প্রজাতির প্রানির অণ্ডকোষ খেতে পারবেন। বলা হয় মদের সাথে এই অণ্ডকোষ খাবার স্বাদ অতুলণীয়।
ঝলসানো বানরঃ লেমুর একধরণের বানর প্রজাতির প্রানি। এরা বিলুপ্ত প্রায় প্রাণীর তালিকায় নাম উঠিয়েছে বেশ কয়েক বছর আগেই। কিন্তু তারপরেও মাডাগাস্কায় আপনি পাবেন এই লেমুরের ঝলসানো মাংস।
ছবি ও তথ্যগুগুল।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০৮
অতিকায় অমাবস্যা বলেছেন: কুমিরের গ্রিলটা ডিলেসিয়াস লাগছিলো
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৪৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: তাই নাকি? সুযোগ ফেলে স্বাদ পরখ করে দেখতে ভুলবেনা
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪২
আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: এ তো দেখছি বেয়ার গ্রীল কেও হার মানাব
হে হে হে
দারুন পোষ্ট
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ঠিক ঠিক
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১২
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ইয়াক...
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আগেই বলছিলাম দেইখেন না দিলেন তো..
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ফাটিফাটা, সবগুলোই একবার চেখে দেখা যেতে পারে
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনার সাহস আছে বলতে হবে!
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৪
ইফতি সৌরভ বলেছেন: একটা কুমির নিয়ে আসেন তো, গ্রিল করি
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কুমিরের গ্রীলটাই মনে হচ্ছে চেখে দেখার মত বাকিটা ওয়াক..
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫১
ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ সুন্দর পোস্ট, দুএকটা খেয়ে দেখতে হবে। ধন্যবাদ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ। সুযোগ ফেলে হাতছাড়া করিয়েন না
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ভাই, কাকড়া খেয়েছেন কখনো?
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: না ভাই। কিন্তু এটা সহজলভ্য চাইলে পাওয়া যায় কিংবা কয়েকবার সুযোগও হয়েছে খাওয়ার তবে খাই নাই । আপনি?
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭
সুমন কর বলেছেন: ওয়াক..............তবে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কিছুই বাদ দেয় না
ভিন্ন স্বাদের পোস্ট।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ। বাদ যাবে না কোনো কিছু
১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১০
উল্টা দূরবীন বলেছেন: বেয়ার গ্রিলস হইতে হবে এগুলা খাওয়ার জন্য।
ব্যতিক্রমী পোস্ট।
১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
হাসান রাজু বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট । ওয়াক!
১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওরে !
কি না খায়।
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এগুলো তো স্বাভাবিক খাবারই মনে হলো। ইউটিউবে দেখেছিলাম, এক ধরনের ক্রিমির চাষ করা হয় এবং যেগুলোর স্যুপ রান্না করা হয়। জানি না কোথাও কেঁচো রান্না করা হয় কিনা। কোরিয়ানদের কুকুর খাওয়ার আরো ভয়ানক গল্প শুনেছিলাম, সেটা বললাম না। কারণ, যে দুটোর কথা লিখেছি তাতেই কার কার বমি হয় বলা যায় না
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বুড়িগঙ্গা সেতু করার সময় কিছু কোরিয়ান ইন্জিনিয়ার এসেছিলো, তারা ঢাকা শহরে এত কুকুর ছাড়া অবস্থায় দেখে অবাক হয়ে গেছে। তাদের কাছে কুকুর ধরে নিয়ে গেলে ১০০ টাকা করে দিতো
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫৪
সংক্ষিপ্ত যোগাযোগ বলেছেন: ব্যতিক্রমী পোস্ট!