নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
এই উপমহাদেশের জন্য আগষ্ট মাস আসলে অপয়া! ১৯৪৭ সালে এই আগষ্ট মাসের ১৪ তারিখে পাকিস্তানের জন্ম হয় আর ১৫ তারিখে ভারত স্বাধীনতা পায়। সত্যিই কি স্বাধীনতা পায় এতবড় দেশকে টুকরো করা কি আসলে দরকার ছিলো? হাজার বছর একসাথে থেকে ব্রিটিশদের বিভাজন নীতির কৌশলে আমরা বিভক্ত হয়ে গেলাম, তার উপর দেশভাগ হয়েছে ধর্মীয় বিবেচনায় যার প্রেক্ষিতে ৭১ এ এসে জন্ম নিলো আরেকটি দেশ! সিকিমের কি হলো? কাশ্মীর আর বেলুস্তানের অবস্থাতো চোখের সামনেই।
সে সময়ে গান্ধী,নেহেরু,জিন্নাহ চরম অদক্ষতার পরিচয় দিয়েছে! না পেরেছে বর্তমান যাচাই করে সিদ্ধান্ত নিতে, না পেরেছে ভবিষ্যৎ দেখতে! ১৯৩৭ এ যদি ফজলুল হকের কৃষক প্রজাপার্টি অথবা মুসলিম লীগ এর প্রস্তাব অনু্যায়ী কংগ্রেস কোয়ালিশন করে মন্ত্রীসভা গঠন করতো তাহলে অখন্ড ভারতের সম্ভাব্যতা আরো শক্ত হতো। কিন্তু নেহেরু,গান্ধী সেটা চায়নি! যদিও শরৎবাবুর বঙ্গীয় কংগ্রেস মোটামুটি রাজি ছিল।
ফজলুল হক হাল ছেড়ে দিলেও জিন্নাহ শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করেছে কংগ্রেসের সাথে কোয়ালিশন করতে। মুসলিম লীগের মাওলানা আজাদ গান্ধীকে কিছুটা টলাতে পারলেও নেহেরুকে টলাতে পারেনি। দূরদৃষ্টি থাকলে তাঁরা বুঝতে পারতো যে, এই কোয়ালিশন না করার পরিণতিটা তাঁদের কোথায় নিয়ে দাঁড় করাবে। তাঁরা বুঝতেই পারলো না যে এটা একটা টার্নিং পয়েন্ট। যাইহোক এরপরেই জিন্নাহ বলে দিলো "এখন থেকে আমাদের পথ আলাদা "
পুরো দল নিয়ে ফজলুল হক মুসলিম লীগে মিশে গিয়ে অক্ষন্ড ভারত থাকার সম্ভাবনার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেয়। অথচ তার কৃষক প্রজাপার্টি কংগ্রেস আর মুসলিম লীগের মাঝে খুব ভালোভাবেই টিকে থাকতে পারতো।
ইতিহাসের এই ঘটনা গুলো যদি অনুকূলে থাকতো তাহলে আজকের অবস্থা অন্যরকম হতে পারতো। হয়ত এই বিশ্বকে শাসন করত এই অখন্ড ভারতই।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: উত্তর প্রদেশ,পশ্চিমবঙ্গে এখনো এগুলো বিদ্যমান!
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১১
অদৃশ্য প্রতিভা বলেছেন: ব্রিটিশ শাসনে শোষিত আমরা! তাই আজও ঘুরে দাড়াতে পারি নাই!
১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইন্ডিয়া অনেকটাই ঘুড়ে দাঁড়িয়েছে, একথাকলে আমরা ইউনাইটেড স্টেটকেও টপকে যেতাম।
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই পুরানা স্বপ্নের গীত গাইয়া কি হইবে...৪৭ এ মানে নাই, ০৫ এ উল।টা চলছে, ৭১ এ আমরা খূশি হইছি!
তারা তাদের হিন্দুত্ববাদী স্বপ্ন দেখে অখন্ড রাম রাজত্বের!
চলেন নতুন স্বপ্ন দেখি অখন্বাড বাঙালী বাংলা আর অখন্ড দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার
১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: অখন্ড বাংলার জন্য কম চেষ্টা করেননি শরৎবাবু,কিরণ শংকর, ফযলুল হক! কেন্দ্রিয় কংগ্রেস তখনকার সময় ৫৯টি সম্মেলন ও পথসভা করেছে পশ্চিমবঙ্গকে সাথে রাখতে। এখন যেমন তারা বাঙ্গালী সাথে ভারতীয়, পৃথিবীতে কেউ মাইনোরিটি হিসেবে যোগ দিবে না। ভুল যা হবার ৩৭ শে হয়ে গেছে।
৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭
নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: ৪৭ এ দেশ ভাগ হওয়াতে হিন্দুদের সুবিধা হল। মুসলিমরা এখন আলাদা আলাদাভাবে পাকিস্তান আর বাংলাদেশ নামে দুইটা অথর্ব দেশ চালায়। পুরোটা মিলে এক ভারত হলে এখন সেই ভারতের ক্ষমতায় থাকত মুসলিমরা - একথা নিশ্চিত বলা চলে।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: জিন্নাহ, ফুজলুল হক, সোহরার্দীদের দক্ষতা ছিল গান্ধী নেহেরুর চেয়ে তীক্ষ্ণ। এক থাকলে তাদের প্রভাবেলিটি বেশি থাকতো। কি জানি নেহেরু মনেহয় এমনটি নিয়েই চিন্তিত ছিল।
৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: গান্ধি এবং জিন্নার মত নেতা বেশী দরকার ছিল বৃটিশদের স্বার্থের জন্য। আপনার, আমার, ইন্ডিয়ান, পাকিদের জন্য নয়
১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: গান্ধীর দূরদৃষ্টিতার অভাব ছিলো, জিন্নাহ ছিল চরম গাড় ত্যাড়া।
৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:১৪
আখেনাটেন বলেছেন: জিন্নাহ ও নেহেরু দুইজনেরই অখণ্ড ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার খায়েসই বিভক্তির মূল কারণ। অখণ্ড থাকলে ভালো হতো কি মন্দ হতো তা এখন নিরূপণ করা মুশকিল। এখনকার দুই গোষ্ঠীর মধ্যে যে ঘৃণার বিষবাষ্প এতে ভাগ হওয়ায় শ্রেয় হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়। নাহলে খুনোখুনি হয়তবা লেগেই থাকত। এক বনে দুই বাঘ থাকা মুশকিল।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাঘ সবসময় শক্তি দিয়ে জয় করতে চায়, তাই তার সফলতার হার কম! প্রতি ৫ টার্গেটে সে ১ বার সফল হয়!
৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪২
বিজন রয় বলেছেন: এখানে যারা কথা বলছেন তারা সবাই ধর্মের ভিত্তিতে কথা বলছেন, ধর্মকে আগে টেনে আনছেন। মানুষ বিষয়টাকে আগে ভাবতে পারছেন না।
অতএব বলতে পারি, আপনার যদি ওই সময়ে থাকতেন, আপনাদের যদি ওই সুযোগ দেওয়া হতো, তাহলে আপনারাও ওই ভাগাভাগির কাজটি করতেন।
অতএব বলতে পারি, আপনারা কেউ-ই শান্তিবাদী নন, কেউ-ই শান্তি আনতে পারতেন না।
কারন মানুষ বাদ দিয়ে ধর্ম টেনে এনে কখনোই শান্তি আনা যায়নি,
ভারত উপমহাদেশমহ সারা বিশ্বের বিগত ইতিহাস তার প্রমাণ।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিভাজিত হয়ে আমরা ইংরেজদের ফাঁদে পা দিয়েছি! ভৌগলিক অবস্থা না ভেবে আমরা প্রাধান্য দিয়েছি ধর্মকে বড় বিপত্তি বেধেছে এই জায়গায়ই।
৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
চিটাগং এক্সপ্রেস বলেছেন: অখণ্ড ভারত থাকলে আপনি কোন শ্রেণির নাগরিক হতেন বলে মনে করেন??/
১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: পুরুবিশ্বকে শাসন করে এমন অখন্ড দেশের নাগরিক হতাম।
৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮
আবদুল মমিন বলেছেন: চিটাগং এক্সপ্রেস বলেছেন: অখণ্ড ভারত থাকলে আপনি কোন শ্রেণির নাগরিক হতেন বলে মনে করেন??/[/sb
প্রতিদিন পাচায় একটা করে লাথি খেতেন ।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ যেমনটি এখন ইউনাইটেড আমেরিকা,ইউনাইটেড কিংডোম, কিংবা রাশিয়ার নাগরিকরা খাচ্ছে!
১০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
রানার ব্লগ বলেছেন: যতোটুকু বুঝতে পারছি, দেশ বিভাগে কিছু স্বার্থান্বেষী রাজনীতিবিদরাই দায়ি, সাধারন মানুষ না। হিন্দু মুসলিম বিনা প্ররোচনায় এক সাথেই বাস করে আসছিলো, ধর্মীয় উম্মাদনা তৈরি করে বিভাজন তৈরি করেছে এই রাজনীতিবিদরাই।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কিছু কট্টরপন্থী ছাড়া সাধারন মানুষের এটা নিয়ে মাথাব্যথা ছিলো না রাজনীতিবিদরাই বিভক্ত ছিল।
১১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২১
চুলবুল পান্ডে বলেছেন: জিন্নাহ সবসময়ই চেয়েছেন অখ্ন্ড ভারত। কংগ্রেস আর হিন্দুরা চেয়েছে মুসলমানদের পায়ের তলায় রাখতে। তারফলেই ভারতভঙ্গ।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: হিন্দুরা বহু বছর মোসলমাদের অধীনে ছিলো জিন্নাহ সে দ্বারা বজায় চেয়েছিল। সমস্যা ছিল এই হিন্দু মুসলিম মানসীকতাই। অখন্ড ভারত সবচেয়ে বড় সুবিধা গুলি কেউই অনুধাবন করতে পারেনি!
১২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২৬
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আগামী পঞ্চাশ বছরে ভারত আরো খণ্ড হবে।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কেন্দ্রীয় রাজনীতিবিদগন এটা ঠেকাতে প্রাণপণ চেষ্টা করছে! কিন্তু ৩৭ শে এমন চেষ্টা তারা করেনি।
১৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৬
চুলবুল পান্ডে বলেছেন: মুসলিম শাসকরা রাজস্ব নজরানা নিয়েই খুশী থাকত, নিজেদের আমোদপ্রমোদ নিয়ে। হিন্দু প্রজাদের ধর্মাচরণ, জীবনযাত্রা, বাড় বাড়ন্তে কোন হস্তক্ষেপ করেনি। করলে ভারত ভাগের প্রশ্ন উঠত না। মুসলিমরাই সারা ভারতবর্ষ জুরে থাকত।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:৫০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়ার পরেও হিন্দু জনগোষ্ঠী এই ভারতবর্ষ সেভাবে শাসন করতে পারেনি। মোসলমান শাশকেরা আমোদপ্রমোদ নিয়ে ব্যস্ত বেশি ছিলো। অখন্ডতার ব্যপারে তারা উদাসীন ছিলো।
১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:০৭
লাডল্লা পোলা বলেছেন: কেবল ব্যাক্তি বিশেষ কিছু সাদা মনের মানুষ অখণ্ড ভারতের স্বপ্ন দেখতো । তারা ভুলেই গিয়েছিল যে কোনো এক ধর্মের পবিত্রস্থান এই ভারতবর্ষ । এবং কোনো জাতিই তার নিজেস্ব ধর্মের পবিত্রস্থানে অন্যকোনো জাতির বসবাস সহ্য করবেনা । এমতাবস্থায়ও তারা শান্তিপূর্ণভাবে নিজেদের ধরে রেখে অখণ্ড ভারত গড়ার স্বপ্ন দেখতো। কিন্তু তৎকালীন পাকিস্তানের ইতিহাসবিদগন মুসলমানদের জন্য আলাদাভাবে কিছু ভাবতো। ১৯৪৬ সালে কলকাতায় অনুষ্ঠিত মুসলিম লীগের সম্মেলনে ‘সার্বভৌমত্ব ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের’ ধারণা সংশোধন করা হয় এবং দ্বিজাতিতত্ত্বের উপর ভিত্তি করে একটি ‘সার্বভৌম পাকিস্তান রাষ্ট্র’ গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
পাকিস্তানের অধিকাংশ ইতিহাসবিদ মুসলমান জনগোষ্ঠীর জন্য এই পৃথক ‘জাতি’র ধারণাকে ‘দ্বিজাতিতত্ত্ব’ অভিধায় প্রকাশ করেছেন। তাঁদের মতে, ভারতীয় সামাজিক-সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে এমন কোনো কাল আসেনি যখন দু’টি পৃথক সভ্যতা এক বা অভিন্ন একটি সাধারণ রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পেরেছে। তারা বিক্ষিপ্তভাবে কোনো কোনো স্থানে হয়তো সাংস্কৃতিক সমতা গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে, কিন্তু সার্বিকভাবে ইতিহাসে দু’টি সংস্কৃতি বরাবরই পৃথক দু’টি ধারা অনুসরণ করে চলেছে। তাদের এমন ভাবনায় তখন পাকিস্তানী নেতাদের নিজেস্ব স্বাথের পথ আরো সুগম করে দেয়। ধর্মকে সাক্ষী রেখে পাকিস্তানী নেতারা নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য তখন ছিলো তৎপর। আর তাদের সেই তৎপরতার জন্যই ' অখণ্ড ভারত স্বপ্ন ' স্বপ্নয়ই রয়ে গেলো ।
শুধুমাত্র জাতিগত কারনে অখণ্ড ভারত ভাগ হয়েছে এবং আজব্দি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ধর্মীয় জাতিগোষ্ঠী নিয়ে ভারতীয়দের বসবাস ।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:৫৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এবং দ্বিজাতিতত্ত্বের উপর ভিত্তি করে একটি ‘সার্বভৌম পাকিস্তান রাষ্ট্র’ গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সর্বনাশ এখানেই হয়ে যায়।
১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৬
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:০২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভালো লাগলো মজার ছলে সত্যকথন
১৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৪
অালপিন বলেছেন: ভাই ভাগ যেহেতু হয়েই গ্বেছে, তাহলে পুরোনো কাসুন্দি ঘ্বেটে আর লাভ কি!!!! নিজে কীভাবে অারো জীবনমানের উন্নতি করা যায় স্বেটা নিয়্বে ভাবুন।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৪:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বলা মুশকিল, পুর্ব বাংলার মুসলমানেরা শিক্ষায় ও ফাইন্যানসিয়েলী ভয়ংকরভাবে পেছনে ছিল।