নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
আজ দুপুরে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তার অফিসে তলব করেছে। তলবের কারণ ছিলো মিয়ানমার তাদের মানচিত্রে আমাদের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনকে তাদের দেশের অংশ হিসাবে দেখিয়েছে। আসলে এসব গিনিপিগ তলব করে লাভ নেই, মিয়ানমারের এমন দৃষ্টতার জবাব আরো কড়াভাবে দেওয়া উচিত। এই রাষ্ট্রদূতকে সচিবালয়ে আটকে রেখে মিয়ানমারের মানচিত্র আঁকতে দেওয়ার দরকার ছিলো। এরপর সে কি এঁকেছে তা মিয়ানমার সরকারের কাছে পাঠিয়ে দিয়ে তাদের দেখতে বলা উচিত ছিলো।
রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে এর আগেও উলটপালট একটা বই বের করেছে, সেখানে মগজহীন জল্লাদ গুলি নেট থেকে ছবি নিয়ে একটু এডিট করে বইতে ছাপিয়ে দিয়েছিলো। বইয়ের ব্যপারে পরে বলেছিলো ভুলক্রমে নাকি হয়ে গেছে।
মানচিত্রের ব্যাপারেও মনে হয় এমন ভুল হয়ে গেছে বলে দিবে। আসলে এই জল্লাদ গুলির জন্মও মনে হয় ভুলে হয়ে গেছে।
চীনাদের ফাঁদে পড়ে এই জাতির জেনারেল গুলির মগজ ফাঁকা হয়ে গেছে। কোন সময় কি করে, কি বলে কিছুই ঠিক করে বলতে পারে না।
তবে এটা অনেকটা পরিষ্কার রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়াকে আরো জটিল করতে তাদের এই হীন কৌশল। গত সপ্তাহে চীনাদের সাথে রাখাইনে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণে ফাইনাল চুক্তি করেছে মায়ানমার। তাই যে কোন কিছুর বিনিময়ে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে রাখার চেষ্টা চীন এবং মায়ানমার করবে এই চুক্তির বাস্তবায়ন পর্যন্ত! আর বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গাদের ভাসান চরে স্থানান্তর করার বিষয়ে জাতিসংঘে ফলাও করে প্রচার করার কারণে কিছুটা স্বস্তিও পাচ্ছে মায়ানমার এবং বিশ্ব নেতৃবৃন্দ। এর কারণে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া আরো ধীর হয়ে যাবে।
সে যাই হোক সেন্টমার্টিন আমাদের নিজস্ব ভুখন্ড, আমাদের সম্পদ, ১৯৪৭ সালে ভারতে ভাগের সময় সেইন্ট মার্টিন পাকিস্তানের অন্তর্ভূক্ত হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে এটি বাংলাদেশে অন্তর্গত। ১৯৭৪ সালে সেইন্ট মার্টিন দ্বীপপুঞ্জকে বাংলাদেশের ধরে নিয়েই মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা চুক্তি হয়।
এগুলি জল্লাদ গুলিকে কড়া ভাষায় বলে দিতে হবে, দরকার হলে এদের দূতাবাস সরিয়ে নিতে বলে দেওয়া উচিত। শুয়রের সাথে সম্পর্ক রাখলেই বা কি না রাখলেই বা কি!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এরা গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে চায়।
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৫
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: ছোটোলোকরা রোহিঙ্গাদের কোনদিন ফেরত নিবে না।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভাসান চরে রোহিঙ্গাদের সেটেলমেন্ট আমাদের জন্য ভুল পদক্ষেপ।
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৮
সৈকত জোহা বলেছেন: সেন্টমার্টিন পুরো দক্ষিণ এশিয়ার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ । আমেরিকা অনেক আগে থেকে এটা চাচ্ছে সামরিক ঘাটি করার জন্য।
এখন এটার উপর সব পরাশক্তির নজর দিন দিন বাড়ছে ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই অঞ্চলটাকে অনেকেই উত্তপ্ত করতে চায়।
৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
সনেট কবি বলেছেন: জটিল পরিস্থিতি!
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাংলাদেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত ভুল নিয়েছে। সামনে আরো সিন্ধান্ত ভুল নিলে বিপদ বাড়বে, ভাবমূর্তি নষ্ট হবে।
৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৫২
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: নতজানু পররাষ্ট্রনীতি এবং ভুল বন্ধুরাষ্ট্র নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য কখনোই মঙ্গল বয়ে আনতে পারবে না | বাংলাদেশে যে সরকারই ক্ষমতায় গেছে, হয় ভারত না হয় পাকিদের পক্ষ নিয়ে নিজ দেশের স্বার্থবিরোধী কর্মকান্ড করে দেশের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে | আসলে বাংলাদেশের কোনো প্রকৃত বন্ধু রাষ্ট্র আছে কি ?
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাংলাদেশকে ভারতের উপর আরো নির্ভরতা বাড়াতে ভারত মিয়ানমারকে মৌন সম্মতি দিচ্ছে। এটা তাদের পররাষ্ট্রনীতির কৌশল। তাদের উপর বিষাদঘর করে আমরা নিজেদের দোষ ডাকতে পারিনা।
৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এরা গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে চায়।
ওদেরকে একটা কঠিন ধাক্কা দিতে হবে।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: হুম, সাধ্যর মধ্য কঠিনতম ধাক্কা দেওয়া উচিত।
৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:০০
খাঁজা বাবা বলেছেন: মনে হচ্ছে এর পেছনে ভারতের ও ইন্ধন আছে। চিনের নেই তা বলছি না। মিয়ানমারের সাথে ঝামেলা থাকলে বাংলাদেশের পূর্বে চল নীতি মার খেয়ে যাবে। তখন ভারতের বন্ধুত্ব ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না।
আর একটা ব্যাপার হচ্ছে, স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের সেনাবাহিনী কে শেখানো হয়েছে ভারত আমাদের শত্রু। কিন্তু এখন শেখানো হচ্ছে ভারত আমাদের বন্ধু। তো শত্রু কে? সেটা মিয়ানমার। আড়ালে কলকাঠি নেড়ে ভারত একটা শত্রু চোখের সামনে নিয়ে আসছে যাতে ভারতের নামটা চোখের সামনে থেকে সরে যায়।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই হীন কাজের পর আমাদের সেনাবাহিনী প্রধান থেকে একটা বার্তা দিলে কঠিন হতো। এবং সেন্টমার্টিন এলাকায় সেনাবাহিনীও নৌবাহিনীর একটা মহড়া দিলে আরো শক্ত বার্তা হবে।
৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০২
কে ত ন বলেছেন: ্মায়ানমার তাহলে বাংলাদেশের পায়ে পাড়া দিয়ে ঝগড়া করতে চায়। চাইবেনা কেন? আজিজ আহমেদের মত একটা উজবুক বাংলাদেশের সেনাপ্রধান। এই সুযোগ কেউ ছাড়ে?
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সেনাবাহিনী থেকে একটা শক্ত বার্তা খুবই দরকার।
৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: জি ঠিক বলেছেন। মিয়ানমার এখন একটু বেশিই করছে পুরা অতিরিক্ত।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: তারা তাদের ওয়েবসাইট থেকে সরিয়ে নিয়েছে, ভুল স্বীকার করে নিয়েছে। আগামীতে কি করে কে জানে আরো শক্ত প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত বাংলাদেশের।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: মিয়ানমারের প্রতি কঠোর হবার সময় হয়ে এসেছে।