নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাশ্মীরের জন্য ভালো সুযোগ সৃষ্টি করেছে মোদী, হাউকাউ না করে এই সুযোগের সৎ ব্যবহার করা উচিত কাশ্মীরীদের।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৪


৭২ বছর ধরে নরেন্দ্র মোদি ছাড়া ভারতের বাকি ১৩ প্রধানমন্ত্রীর এই সাহস ছিল না তাদের সংবিধানের 370 ও 35A ধারাটি বাতিল করার। অথবা নিজেদের স্বার্থের কথা ভেবে এইটা নিয়ে উচ্চবাচ্য করেনি।
সারা ভারতের ট্যাক্সের টাকার চরম অপচয় হয়ে আসছিল কাশ্মিরীদের পিছনে। ২০১৮ সালে প্রতি ভারতীয়দের পিছনে কেন্দ্র সরকার খরচ করে ৮হাজার ২শ রুপির মত আর এক কাশ্মীরীদের পিছনে ব্যয় করে ২৭হাজার ৩শ রুপির বেশি। সারা ভারতের মোট জনসংখ্যার ১ ভাগ এই জম্মু, কাশ্মীরে অথচ মোট জিডিপি'র ১০ ভাগ ব্যয় হয় কাশ্মীরে। অন্যদিকে উত্তর প্রদেশ ভারতের মোট জিডিপির ১৩ ভাগ যোগান দেয় এবং সেখানে জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার ১০ ভাগ। আর এই উত্তর প্রদেশে ভারতের মোট জিডিপি'র মাত্র ৮ ভাগ ব্যয় হয়। অথচ বাকি ভারতীয়রা কাশ্মীরে কোন জমি কিনতে পারতো না, সরাসরি ব্যবসা করতে পারতো না এবং স্থায়ী বাসিন্দা হতে পারতো না। অন্যসব কারন বাদ দিলেও ভারতীয়দের ভিতর এসবের জন্য একটা ইগো তৈরি হয়।
370 আর 35A ধারাটি কাশ্মীরকে মূল ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছিল। যদিও এমন সুবিধা ভারতের আরো কিছু পাহাড়ি রাজ্যে আছে কিন্তু কাশ্মীরের ব্যাপারটি ভিন্ন। এত ইনভেস্টমেন্টের পরেও কাশ্মীর ভারতের একটি অন্যতম গরীব প্রদেশ। ভারতীয়রা মনে করতো পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা এদের অর্থের যোগান দিতো, সেই অর্থ দিয়ে এরা জঙ্গি কার্যক্রম চালাতো। আসলে আগে এমন করলেও এখন পাকিস্তানের অর্থনীতির যা অবস্থা তাতে এত অর্থের যোগান দিতে পারছে না এটা ভারতের কেন্দ্র সরকার বুঝে ফেলেছে।
কেন্দ্র সরকার থেকে পাওয়া অনুদান সাধারণ কাশ্মিরীদের উন্নয়নে ব্যয় হচ্ছে না, এই টাকার বৃহৎ একটা অংশ চলে যায় এখানকার দুইটি পরিবার শেখ আব্দুল্লাহ আর মুফতি পরিবারের কাছে। কাশ্মীরের সব বড়বড় ব্যবসা এই পরিবার গুলোর দখলে এবং এরা জঙ্গি আর বিচ্ছিন্নতাবাদীদের জিইয়ে রাখার জন্য দেদারসে খরচ করে। কেননা এই জঙ্গি আর বিচ্ছিন্নতাবাদীর ভয় দেখিয়ে কেন্দ্র সরকারকে ব্ল্যাকমেইল করে আসছে আর রাজনৈতিক ফায়দা লুটে নিচ্ছে। মোদি সরকারের হাতে এখন বেশ ক্ষমতা এবং নির্বাচনের আগে এমন একটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সেটার বাস্তবায়ন সাংবিধানিক ভাবেই করেছে।
এখন সাধারণ কাশ্মিরীদের উচিত হবে এই দুই মাফিয়া পরিবার থেকে বের হয়ে ভারতের সাথে মিশে যাওয়া।
আর মোদী সরকারের উচিত হবে কাশ্মিরের জন্য আরো টেকসই উন্নয়নের ব্যবস্থা নেওয়া। ভারতের অন্য প্রদেশের হিন্দুরা এখন এখানে এসে বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করবে, তাদের ৭২ বছরের ক্ষোভ মেটানোর উপায় খুঁজবে। এগুলো শক্ত হাতে দমন করতে হবে।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৩০

অগ্নিবেশ বলেছেন: কি যে বলেন? উন্নয়ন টুন্নয়ন করে কি বেহেস্তে যাওয়া যায়?

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:২০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কাশ্মিরিদের জন্য বরাদ্দকৃত অনুদান এর অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহার হচ্ছে না। ভূস্বর্গ হিসেবে পরিচিত কাশ্মীর হতে পারতো ভারতের সবচেয়ে ধনী রাজ্য।

২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৪০

কামভাখত কামরূখ বলেছেন: মোদীর সমস্যা কাশ্মিরিদের সাথে না সমস্যা ওরা মুসলিম নাহলে নাগাল্যান্ড এ ৩৭১ কেন এখনো জারি আছে? হ্যাঁ আপনি যেঁটা বোঝাতে চেয়েছেন আমি সেটা ধরতে পেরেছি জঙ্গি নামের প্রপাগন্দা কিন্তু মুস্লিমদের কাশ্মীরিদের ঐক্য মানসিক সমর্থ যে ভারতীয় মুনাফিকদের মাথাবেথার কারন হয়েছিল এটাও স্পষ্ট আরেকটা ব্যাপার খেয়াল করেছেন ওদের রক্তে মালাউনের ফ্রমালিন মিশানোর একটা ধান্দা যে বিজেপির আছে সেটাও তো প্রকাশ্য বিশ্বাস না হলে সেটা আপনি আজেকের ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে দেখতে পারেন সুতরাং কোন ভালো উদ্দেশ্য ছিল না সেটা প্রকাশ্য এটা নিয়ে খুশি হওয়ার কিছু খুঁজে পেলাম না।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কাশ্মীরকে পাকিস্তানি গোয়েন্দারা ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করে। কাশ্মীর কে ব্যবহার করে তারা ভারতকে সুড়সুড়ি দেয়। মোদি পাকিস্তানের এই সুযোগকে আরো সংকুচিত করে দিয়েছে। আপনার কমেন্ট পড়তে গেলে দম বন্ধ হয়ে আসে, দাড়ি, কমা খুঁজে পাই না।

৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৫৫

ফাহাদ হামযা বলেছেন: পুরাই এলোমেলো কথা..!

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পাকিস্তান ভারতের রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করেছে। দিল্লির সাথে সকল বাণিজ্যিক লেনদেন বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে। আপনার মত তারাও এলোমেলো হয়ে গেছে।

৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:২১

রাজীব নুর বলেছেন: মোদী লোক খারাপ। যদিও ধর্মীয় উন্মাদ।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৩৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: তবে কাশ্মীরের জন্য সে একটি ভালো কিন্তু কঠিন পদক্ষেপ নিয়েছে।

৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:১২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: কাশ্মীরি'রা ভারতের মানুষের সাথে মিশতে পারবে না। তাদের বেশিরভাগ মানুষই ভারতীদের থেকে চিন্তাভাবনা, শারীরিক গঠন, রঙ... সবদিকেই কিছুটা আলাদা।
তাদের শারীরিক গঠন, রঙ পাকিদের সাথে কিছুটা মিলে!

১৯৪৭ সালে কাশ্মীরের রাজা হিন্দু না হলে বা কাশ্মীরের রাজা জনগণের মতামত নিয়ে ভারত বা পাকির যোগ দিলে কাশ্মীরিদের পাকিদের সাথেই যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি ছিলো।

* মুসলিম বা হিন্দুরা স্বজাতিদের (ধর্মীয়) হাতে নির্যাতিত হলে তেমন কান্না কাটি করে না। কিন্তু ভিন্ন ধর্মের কারো কাছে সামান্য নির্যাতিত হলে হাউমাউ শুরু করে দেয়। কাশ্মীরিরা ভারতীদের সাথে মিশলেও হাউকাউ শেষ হবেনা। ইহা চলতে থাকবে।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:২০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কাশ্মীরেদের যে সম্পদ ও পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা আছে সেটা দিয়ে কাশ্মীরা ভারতের অন্য যে কোন রাজ্যের থেকে ভালো থাকতে পারতো। কিন্তু শেখ আব্দুল্লাহ ও মুফতি পরিবারের লোকজন সাধারণ জনগণের অধিকার খর্ব করে নিজেরা বেশ রাজার হালে আছে। পাকিস্তানিদের সাথে কাশ্মীরের বেশভূষা স্বাস্থ্য চেহারার মিললেও কাশ্মীরিরা পাকিস্তানিদের মত উগ্র নয়। ৪৭ এর দেশভাগের সময় কাশ্মীরেদেরকে যে কারো সাথে মিশে যেতে বলা হয়েছিল। কাশ্মীরিরা কারো সাথে মিশতে চাইনি, তারা স্বাধীন থাকতে চেয়েছে। কিন্তু এরপরে পাকিস্তানি সেনা বাহিনীর অত্যাচারে ভারতের কাছে কিছু শর্তের বিনিময় নিজেদের জড়িয়ে নেয়।

৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৪৭ সাল থেকে, কাশ্মীরের ইতিহাস রক্ত ঝরার ইতিহাস, ইহার সঠিক সমাধানের পথে বড় বাধা পাকীদের মুসলিম তত্ব ও জংগিবাদ; এবং ভারতের হিন্দুদের নীচু মানসিকতা। ২ কাশ্মীরকে এক করে, একটা স্বাধীন দেশ করা উচিত।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কাশ্মীর দেশ হিসেবে স্বীকৃতি না পাক, এই ব্যাপারে ভারত পাকিস্তান এক নীতি।

৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



কাশ্মীরে বাড়তি ব্যয়ের টাকা সেনাবাহিনী, পুলিশ ও সিকিুরিটির পেছনে খরচ হয়; কাশ্মীরের মানুষ মাথাপিছু ১ হাজার টাকাও পায় না, পায়: বুটের লাথি, মারধোর, গুম, ধর্ষণের বোঝা।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সেনাবাহিনী, পুলিশ ও সিকুরিটি পিছনে যে খরচ হয় সেটা কেন্দ্রের আলাদা প্রতিরক্ষা খরচ। কিন্তু কাশ্মীরকে যে অনুদান দেওয়া হয় তার প্রক্রিয়া হচ্ছে কাশ্মীর থেকে আদায়কৃত রাজস্বসের ৭৫ ভাগ কাশ্মীরে রেখে দেওয়া হয়। মাত্র ২৫ ভাগ কেন্দ্র সরকারের জমা দেওয়া হয়। রেখে দেওয়া রাজস্বই অনুদান হিসেবে বিবেচিত হয়। যা কাশ্মীরি জনগনের উন্নয়নের ব্যয়ের জন্য নির্দেশ থাকে।

৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হুম। মেইন কালপ্রিট পাকিস্তান।

আমি বর্তমান অবস্থার কথা বলছি, এশিয়ায় দিনদিন মুসলিম-হিন্দু ভেদাভেদ বাড়াছে। কিছুদিন ধরে ফেইসবুকে লক্ষ করছি, হাদিসের নামে কিছু গল্প পোস্ট করা হচ্ছে। কাহিনী অনেকটা এরকম, "হিন্দুস্থানে মুশরিক ও কাফিরদের সাথে প্রচণ্ড যুদ্ধ হবে। কিছু মুসলিম কাফিরদের সাথে মিশে যাবে, তারা হবে জাহান্নামি। ঐ যুদ্ধে অসংখ্য মুসলিম মারা যাবে, তবে শেষে মুসলিমরাই জিতবে।"
এইসব ভবিষ্যৎ বাণীর সত্য-মিথ্যা বিভিন্ন হাদিস মুসলিম জাতির বিশ্বাসের অংশ হয়ে গেছে।

ওদিকে তুর্কি, ইরান, সৌদি এরাও ভেতরে ভেতরে মুসলিম উম্মাহ'র নেতৃত্ব নিয়ে রাজনীতি করছে। সব মিলিয়ে কাশ্মীরিরা
ভারতের সাথে মিশবে বলে মনে হচ্ছেনা।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:০১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আসলে কাশ্মীরিরা কারো সাথেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে না। তবে এই সুযোগে কাশ্মীরিরা সেখানে রক্তপাত বন্ধ করতে পারবে।

৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৮

মাহের ইসলাম বলেছেন: আপনার কথা গুলো যুক্তিসংগত। তথ্যের মাধ্যমে যুক্তিতে জোর বাড়িয়েছেন।

তবে, কয়েকটি দিক খেয়াল করলে, আপনার যুক্তিতে কতটুকু কাজ হবে, ভাবছি। যেমন ধরেনঃ

১। বিজেপি'র উগ্র হিন্দুত্ববাদি স্বরূপ।
২। কাশ্মীরে নিয়োজিত নিরাপত্তা বাহিনীর লাগামহীন/ দায়হীন ক্ষমতা।
৩। বিজেপি সরকারের অতি সাম্প্রতিক কিছু আইন, যা সাধারণ নাগরিকদেরও শংকিত করেছে।
৪। বাবরি মসজিদ, এন আর সি এবং গোহত্যা সংক্রান্ত কিছু বিষয়ে চরম মুসলিম বিদ্বেষ।
৫। বড় বড় কিছু আলোচিত ঘটনায় অপরাধীর বিরুদ্ধে শুধু দলীয় বিবেচনায় উপযুক্ত ব্যবস্থা না নেয়া।

উপরের সবগুলি বিষয় বিবেচনা করলে দেখা যায়, আপনার উন্নয়ন থিওরী , কাজে কলমে থাকবে। সাধারণ কাশ্মিরিদের মতামত, অনুভূতি ইত্যাদি বাদই রাখলাম।

আমি মনে করি, ভারত আরেকটা সমস্যা বড় করলো।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:০৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আজ কাশ্মীরে উদ্ভূত সমস্যা এবং 370 ও 35A বাতিল করা প্রসঙ্গে নরেন্দ্র মোদী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। দেখা যাক তিনি সেখানে কি কি পদক্ষেপের কথা বলেন। আমার পোস্টে আমি উল্লেখ করেছি ভারতের অন্য রাজ্যের হিন্দুরা এখানে এসে বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করবে সেটাকে শক্ত হাতে দমন করতে পারলে নরেন্দ্র মোদি সফলতা আরেক ধাপ পার করবেন।

১০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৪১

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৪৭ সাল থেকে, কাশ্মীরের ইতিহাস রক্ত ঝরার ইতিহাস, ইহার সঠিক সমাধানের পথে বড় বাধা পাকীদের মুসলিম তত্ব ও জংগিবাদ; এবং ভারতের হিন্দুদের নীচু মানসিকতা। ২ কাশ্মীরকে এক করে, একটা স্বাধীন দেশ করা উচিত। - চাঁদগাজীর সাথে সহমত। দুই অংশ এক করে তাদের স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:০৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: দুই কাশ্মীর লাদাখ এবং আরও কিছু অংশ যা চীনের দখলে আছে এগুলি এক করে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র যেন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে এই ব্যাপারে ভারত পাকিস্তান চীন একমত। তাই এ অঞ্চলটি একটি দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার সুযোগ নেই বললেই চলে।

১১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:০০

আমি নই বলেছেন: কাশ্মীরিরা কি মোদির কাছে কোনো সুযোগ চাইছে? তাদের দাবী স্বাধীনতা।

চাঁদগাজী বলেছেন:

কাশ্মীরে বাড়তি ব্যয়ের টাকা সেনাবাহিনী, পুলিশ ও সিকিুরিটির পেছনে খরচ হয়; কাশ্মীরের মানুষ মাথাপিছু ১ হাজার টাকাও পায় না, পায়: বুটের লাথি, মারধোর, গুম, ধর্ষণের বোঝা।


সহমত


০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:১১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মোদির কাছে কোন সুযোগ চাইনি তবে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অত্যাচারে জহরলাল নেহরুর কাছে চেয়েছিল। আর নেহেরু সাধারণ ভারতীয়দের মতামত এমনকি লোকসভার সদস্যদের ভোট ছাড়াই এক রাতের ভিতরে তৎকালীন রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর নিয়ে হরি সিং এর সাথে করা চুক্তি কে আইন বানিয়ে ফেলেন।

১২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২

আখেনাটেন বলেছেন: বড় বেশি সরলরৈখিক লেখা। সাথে তথ্যগত ভুল। এটা কি ইচ্ছাকৃত করেছেন নাকি অজ্ঞতাপ্রসূত সেটা জানালে সুবিধা হত?

লিখেছেন, ' সারা ভারতের ট্যাক্সের টাকার চরম অপচয় হয়ে আসছিল কাশ্মিরীদের পিছনে'। --চাঁদগাজী এর উত্তর দিয়েছেন এবং লেখক এর প্রতিউত্তরেও গুবলেট করে ফেলেছেন। পোস্টে বলেছেন কেন্দ্র জিডিপি'র ১০ শতাংশ ব্যয় করছে আর প্রতিউত্তরে লিখেছেন রাজ্যের রাজস্বের ওয়ান ফোর্থ অংশ অনুদান হিসেবে কেন্দ্রের মাধ্যমে কাশ্মীর পায়। খিঁচুড়ি অবস্থা।

ভারতের বর্তমান নমিনাল জিডিপি প্রায় ৩ ট্রিলিয়ন ডলার। এর ১০ শতাংশ মানে (৩০০০*১০)/১০০ = ৩০০ বিলিয়ন( মানে বাংলাদেশের ১০০ ভাগ জিডিপ'র সমান কাশ্মীরে ব্যয়; বাংলাদেশের বর্তমান নমিনাল জিডিপি ৩০০ বিলিয়ন ডলারের আশেপাশে) ডলার ব্যয় হচ্ছে কাশ্মীরি জনগণের পেছনে। :((

আচ্ছা, ধরে নিলাম আপনি ভারতের জিডিপি ও বাজেট ব্যয়ের মধ্যে গুবলেট করে ফেলেছেন। ভারতের বর্তমান বাজেট ব্যয় হচ্ছে ৭৫০ বিলিয়ন ডলার। সেটার ১০ শতাংশ ধরেও হয় ৭৫ বিলিয়ন ডলার। ধরে নিলাম এই পরিমান অংশের মধ্যে প্রায় অর্ধেক গেল আপনার উল্লিখিত রাজনীতিদের মধ্যে। সেক্ষেত্রে কাশ্মীরি রাজনীতিবিদদের মধ্যে অনেকেই নিশ্চয় বিল গেটস কিংবা জেফ বোজেসকে ছাড়িয়ে যাওয়ার কথা এতদিনে। আর বাকিটা কাশ্মীরিদের মধ্যে। সেটাও বাংলাদেশের ১৭ কোটি জনগণের বাজেটের কাছাকাছি ব্যয়। :P
আপনি কিন্তু সারা ভারতের জনসংখ্যা ও জিডিপির তুলনায় কাশ্মীরিদের পেছনে ব্যয় উল্লেখ করেছেন, সে জন্য আমি আর জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের (১৭ বিলিয়ন ডলার) জিডিপ'র কথা পাড়লাম না।

চাঁদগাজীর ভাষায় বলতে হয়, 'এইসব তথ্য-উপাত্ত দেওয়ার সময় মগজ...'। স্যরি। (পারডন)।

বাস্তবতা হচ্ছে, কাশ্মীর রিজিয়নে কেন্দ্রীয় সরকার যে ব্যয় করে তার মুষ্টিমেয় অংশটায় ব্যয় হয় নিরাপত্তা তথা সামরিক ব্যয়( পৃথিবীর সবচেয়ে সামরিকায়িত এলাকা) যেটা চাঁদগাজী স্বল্প কথায় বলেছেন এবং আপনি সেই ব্যয়কে আলাদা ব্যয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন( যদিও ভারত সরকার প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় করে জিডিপির মাত্র আড়াই শতাংশ মানে ৭০ বিলিয়ন ডলারের আশেপাশে)। ইদানিং মনে হচ্ছে হিন্দত্ববাদী ভারতীয়দের কিংবা ভারতীয়দের ন্যাশালিস্ট পত্রিকাগুলো বেশি বেশি পড়ছেন। যেগুলোতে উল্টাপাল্টা তথ্যে ছয়লাম, যেমনটা এখন পাকিস্তানি কিংবা তাদের পত্রিকাগুলোতে এর অপজিটগুলো পাবেন। যাদের সাথে বাস্তবতার কোনো মিল নেই। আমার অনেক ভারতীয় বন্ধুই কাশ্মীরি জনগণকে পাশ কাটিয়ে মোদীর এই পদক্ষেপকে ভালোভাবে দেখছে না। আবার অনেকেই মিষ্টি বিতরন করছে। দুই গ্রুপটাকেই বহুদিন থেকে দেখে আসছি।

আর শেষের যে দু লাইন লিখেছেন তাতে বুঝা যাচ্ছে পাকি-ভারতের রাজনৈতিক বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়েও আপনার খুব একটা হোমওয়ার্ক নেই। থাকলে হিন্দুত্ববাদী মোদী-অমিত জুটির পক্ষে ঐ কথাগুলো লিখতে পারতেন না। গতকাল প্রকাশিত রমেশ ঠাকুরের প্রজেক্ট সিন্ডিকেটে এই লেখাটি পড়তে পারেন অথবা গার্ডিয়ানে কপিল কমিরেড্ডির এই লেখাটি পড়লেও অনেক কিছু পরিষ্কার হওয়ার কথা।

ছোট্ট একটি ঘটনা বলি, 'রাঙ্গামাটির সাজেক ভ্রমণের সময় রাস্তার পাশের এক জীর্ণ আদিবাসীর বাড়ি থেকে ছোট্ট একটি বাচ্চা দরজা থেকে চাকু দেখাচ্ছিল। আমাদের সাথে থাকা কনভয়ের এক অফিসারকে দেখলাম চোখ গরম করে তাকাতে। আর ...দুটি চোখ ঐ বাচ্চাটির অবয়ব ভেদ করে আরো কিছু দেখার চেষ্টা করছিল?'।

নির্যাতিন মানুষের পক্ষে থাকায় মানবতা। ভেদবুদ্ধিজাত সাম্প্রদায়িক কোনো উস্কাকির স্রোতে গা না দেই। হোক সেটা কাশ্মীর কিংবা ক্রিমিয়া; ফিলিস্তান কিংবা বেলুচিস্তান; জাফনা কিংবা ইয়েমেন।

শুভকামনা জানবেন। সুখী হোক জগতের সকল মানুষ।







০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ এরকমই ব্যয় কাশ্মীরের জন্য। কাশ্মীরকে প্রতি বছর কত টাকা অনুদান দেয়া হয় সে অঙ্কটা বলুন চোখ কপালে উঠে যাবে। বাংলাদেশের পুরো সম্পদ কয়েকটি পরিবারের হাতে। শেখ আব্দুল্লাহ, মুফতি পরিবার একজনের পরিবারের নয় যে বিল গেটস হয়ে যাবে।

১৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

ভবিষ্যত বলেছেন: ভাই শুনতেছি..ন্যাক্ট নাকি আমরা!...

১৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:০৯

রাকু হাসান বলেছেন:


আখেনাটেন ভাইয়ের মত তথ্য প্রমাণ সমৃদ্ধ সমৃদ্ধ মন্তব্য করছি না । ধন্যবাদ আখেনাটেন মন্তব্য ভালো লাগছে ।

আপনি ক্ষুদ্র স্বার্থ কে বড় করে দেখেছেন । আর বৃহৎ স্বার্থকে ক্ষুদ্র করে ফেলেছেন । মেনেই নিলাম প্রভাবশালী পরিবার ক্ষতি করছে িজনগণের । যায় হোক তারা বলতে পারতো আমরা স্বাধীন । নিজের শিক্ষা-সংস্কৃতি ,ঐতিহ্য সব কিছুতেই তাঁরা স্বকীয়তা বজায় রাখতে পারছিলো । েএখন সব কিছু ধূলোয় মিশে গেছে । বাড়বে আরও হত্যাযজ্ঞ । সব মিলিয়ে দ.এশিয়ার শান্তি বিনিষ্ট হবেই ।
মন্দের ভালো আছে ,সেই দিকেই জনমত দিবে তাঁরা । সবচেয়ে বড় কথা কাশ্মীরের জনগণ কোনো অভিযোগ করেনি ভারতের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে । মানিয়ে নিয়ে সুখেই ছিল । ভারতের সৎ ইচ্ছা থাকলে ভালো কিছু হতেই পারতো ।
স্বাধীনতার চেয়ে বড় কিছু হতে পারে না --যতই আপনি উন্নয়নের গীত পরিবেশন করেন ।

একজন কান্ডারির অভাবে কাশ্মীরের আজকে এই অবস্থা । শান্তির আভাস অনেক দূরে । ভারত একটি সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছে । পরিস্থিতি মতো এটাই উপযুক্ত সময় ছিল ভারতের জন্য । আমার ধারণা ভুল সিদ্ধান্ত হবে ।কাশ্মীরের জনগণ যদি অপ্রতিরোধ্য হয় তাহলে অন্যসব বিচ্ছিন্নতাবাদী জনগোষ্ঠী সক্রিয় হবার সম্ভবনা আছে । আর সেখানে যদি তৃতীয় পক্ষ সুবিধা নিতে চাই তাহলে তো আরও জটিল হবে। ভারত বিশ্ব রাজনীতিতে অনেক দিন ধরে পরাশক্তির ভূমিকায় আসতে চেষ্টা করে আসছে । সেটার প্রথম দৃশ্যপট মঞ্চায়িত হলো ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই পদক্ষেপের কারনে রক্তপাত আরো বাড়বে না হয় আর হবেনা। সাধারণ কাশ্মীর জনগণ দুই পরিবারের হাত থেকে মুক্ত হচ্ছে। কেন্দ্র যদি আরো ভালো উদ্যোগ নেয় তাহলে সমস্যা অনেক কম হবে। তবে এই সিদ্ধান্তের কারণে পাকিস্তান বেশ সমস্যায় পড়ে যাবে। জাল টাকার বস্তা গুলো সরাতে পারলো না কাশ্মীর থেকে।

১৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:১৮

অজ্ঞ বালক বলেছেন: একপাশে হেলানো পোস্ট, পিসার টাওয়ারের মতন।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি আরেক পাশ থেকে লিখুন সোজা হয়ে যাবে।

১৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৩১

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: মোদির কাছে কোন সুযোগ চাইনি তবে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অত্যাচারে জহরলাল নেহরুর কাছে চেয়েছিল। আর নেহেরু সাধারণ ভারতীয়দের মতামত এমনকি লোকসভার সদস্যদের ভোট ছাড়াই এক রাতের ভিতরে তৎকালীন রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর নিয়ে হরি সিং এর সাথে করা চুক্তি কে আইন বানিয়ে ফেলেন।

সেটা কি কাশ্মিরের জনগনের দোষ? ভারত যদি তাদের সুরক্ষা দিতেই না পারে তাহলে দায়িত্ত নিয়েছিল কেন? আইন করে সুরক্ষার দেয়ার ওয়াদা করে সেই আইন বাতিল করে বেইমানি করেছে ভারত আর আপনি বলছেন কি না হাউকাউ না করে এই সুযোগের সৎ ব্যবহার করা উচিত কাশ্মীরীদের আপনার কোনো ধারনাই নেই।

আখেনাটেন এর সাথে সম্পুর্ন একমত।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সেটা কাশ্মীরের জনগনের দোষ না, পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর দোষ। কাশ্মীরের সংবিধানেও কাশ্মিরকে ভারতের অখন্ড ভূমি বলা হয়েছে। কাশ্মীরের জনগনকে এখন এই দুই পরিবার উস্কাবে তবে আমার মনে হয় কাশ্মীর আগের চেয়ে রক্তপাত কম হবে।

১৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:০৮

অভি চৌধুরী বলেছেন: আপনার এই বিষয়ে খুব বেশি ধারণা নেই।অযথাই না জেনে বুঝে পোষ্ট প্রসব করেছেন। ৩৭০ কাশ্মীর উন্নয়ণে কোন বাধা ছিলোনা গত ৭২ বছর । হরি সিং থেকে ২০১৯ পর্যন্ত পড়ুন তারপর পোষ্ট দিন।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি বলিনি এটা উন্নয়নে বাঁধা ছিল, কাশ্মীরের উন্নয়নের বাঁধা সেখানকার দুষ্ট দুইটি পরিবার। কাশ্মিরে আলাদা আইন থাকায় দুর্নীতি বিভাগ সেখানে কিছুই করতে পারেনা।

১৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৪৯

গায়েন রইসউদ্দিন বলেছেন: কাশ্মীর কাশ্মীরীদের-- না ভারতের, না পাকিস্তানের। তাদের স্বাধীনতায় যারা হস্তক্ষেপ করেছে, পাকিস্তান হোক অথবা ভারত কেউই দোষমুক্ত নয়।

১৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:৫০

কানিজ রিনা বলেছেন: কাশ্মীর স্বর্গ ভূমি দুই খন্ড স্বর্গ নিয়ে
কুমীর আর হায়েনার দন্দ আর কতকাল
ভারত পাকিস্তান। চাঁদগাজী, জুনায়েদ
বিরাহমান, আখেনাটের সাথে একমত।
গায়েনরইস উদ্দিন সুন্দর বলেছেন
কাশ্মীর কাশ্মীরীদের। সেই সাথে, আমি নই,
মাহের ইসলাম, রাকু হাসান,অভিচৌধুরী,
অনেক অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
তাতে লেখক মননিবেশ করা উচিৎ ও
বিজেপি মোদীর উগ্রতার পক্ষ নেওয়া
কতটা ঠিক। তবুও ধন্যবাদ আপনার পোষ্টে
অনেকের মন্তব্য জানা হোল।

২০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমাদের পাক-ভারত আলোচনা সমালোচনা থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে এই পদক্ষেপের কারনে কাশ্মীর আলোচনা কমে আসবে। কাশ্মীর সমস্যা অর্ধেক কমে যাবে।

২১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





আপনার আমার আলোচনায় কাশ্মীর সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে?
আমরা কি যুক্তরাষ্টের সিনেটর???
রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে ভারত বাংলাদেশকে নিয়ে কোনো চিন্তা করেনা। আপনি আমি কেনো কাশ্মীর নিয়ে এতো চিন্তা করে মগজ পানি করছি ???

২২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৪৩

আখেনাটেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ্যাঁ এরকমই ব্যয় কাশ্মীরের জন্য। কাশ্মীরকে প্রতি বছর কত টাকা অনুদান দেয়া হয় সে অঙ্কটা বলুন চোখ কপালে উঠে যাবে। বাংলাদেশের পুরো সম্পদ কয়েকটি পরিবারের হাতে। শেখ আব্দুল্লাহ, মুফতি পরিবার একজনের পরিবারের নয় যে বিল গেটস হয়ে যাবে। -- বড় অদ্ভুত আপনাদের মানসিকতা। বুঝে উঠা মুশকিল। একে তো মিথ্যা তথ্যে ভরপুর পোস্ট দিয়েছেন, সেটা ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে জানালাম যা লিখেছেন তা সত্য নয়। কিন্তু সেই সত্যটাকে স্বীকার না করে নিজের ভুল যুক্তিতে অটল থাকলেন। কী বিচিত্র মানুষের মন, সেলুকাস!

চাঁদগাজীর ভাষায়, '৩০০ বিলিয়ন ডলারে কত টাকা হয় সেটা পড়তে পারবেন তো'(পারডন)। যেখানে জম্মু ও কাশ্মীরের মোট বাজেট এক্সপেনডিচার ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৮০,৩১৩ কোটি রূপি(১২ বিলিয়ন ডলার), সেখানে তারা কীভাবে ৩০০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করবে। এইসব ছাইপাশ-গাঁজাখুরী তথ্যসমৃদ্ধ লেখা লিখার আগে সামান্য একটু হোমওয়ার্ক করলেও এই ধরণের ভুল হওয়ার কথা না। আর যদি মতলববাজী কিংবা অন্য কোনো হীন স্বার্থে লিখে থাকেন সেটা ভিন্ন কথা। প্রতিউত্তরের একগুয়েঁমী দেখে শেষেরটাই এখন মনে হচ্ছে।

মাফ করবেন রূঢ় ভাষা ব্যবহার করার জন্য।


২৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৮

আমি নই বলেছেন: আপনি কখন কি বলছেন নিজে বুঝতে পারছেন তো? একেতো পোষ্ট ভূল তথ্য দিয়ে ভরা তার উপর আউলা ঝাউলা প্রতিউত্তর।

২৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০৯

বংগল কক বলেছেন: মোদি সরকার এই অন্চলের এনট্রপি বাড়িয়ে চলছে। আস্তে আস্তে বড় ধরণের কিছু ঘটার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। মোদি সরকারকে ধন্যবাদ দেয়া যাতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.