নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
দেশ স্বাধীন হওয়ার আগের ছাত্ররাজনীতি আর দেশে এখন যে ছাত্র রাজনীতি আছে তার মধ্যে বিস্তর ফারাক। আসলে এখন ছাত্ররাজনীতি সেই অর্থে দেশের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। তবে একান্তই ছাত্র রাজনীতি যদি রাখতে হয় তাহলে সেটির পরিধির ব্যাপকতা অনেক কমিয়ে আনা উচিত হবে। দেশের অর্থনীতি, সমাজনীতি, পররাষ্ট্রনীতি এই সবগুলো মিলিয়ে রাজনীতি। ছাত্র রাজনীতি যারা করবে তারা এগুলো নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা, সভা, সেমিনার করবে, সেখান থেকে বর্তমান দেশের চলমান সমস্যা গুলোর ভুলগুলো ধরিয়ে দেবে, সঠিক নির্দেশনার প্রস্তাব দেবে। এর বাইরে যারা ছাত্র রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত নয়, সেসব সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমস্যা গুলো শুনবে সেগুলো সমাধান করার চেষ্টা করবে। আসলে উপরে যেগুলো বলছি সেগুলো করার জন্যও রাজনীতি করার দরকার নেই। প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারন শিক্ষার্থীদের একটি নিজস্ব সংগঠন থাকে, যেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকসু আছে। এমন প্লাটফর্মের ভিতর থেকেও এসব কাজ গুলি খুব সুন্দর ভাবে করা যায়।
মুক্তিযুদ্ধের আগে ছাত্র রাজনীতি যারা করতো তারা আদর্শের জন্য লড়াই করতো এক পক্ষ বলতো “তোমার আমার ঠিকানা মক্কা আর মদিনায়” ছাত্ররা বলতো “তোমার আমার ঠিকানা পদ্মা, মেঘনা, যমুনা”
এক পক্ষ বলতো ঢাকা না পিন্ডি! ছাত্ররা বলতো ঢাকা ঢাকা, একপক্ষ বলতো নারায়ে তাকবীর, ছাত্ররা বলতো জয় বাংলা। এসব আদর্শিক লড়াইয়ে তখনকার ছাত্ররাজনীতি জয়ী হয়েছে, বর্তমানে এরকম আদর্শিক লড়াই হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। আন্দোলন সংগ্রাম করার মতো কোনো বড় ধরনের ইস্যু আসার সম্ভাবনা নেই। আসলেও ছাত্রদের সংগঠিত করার জন্য, নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য এরকম ছাত্র রাজনীতি চালু রাখার দরকার নেই। দেশের ক্রান্তিলগ্নে ছাত্ররা যেকোনো একটি প্লাটফর্ম তৈরি করে ছাত্ররা এক হয়ে যেতে পারবে এবং এরকম এক হওয়ার উদাহরণ অনেক আছে।
এই বিংশ শতাব্দীতে এসে একটি স্বাধীন দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি করার কি উদ্দেশ্য থাকতে পারে? অর্থসম্পদের মালিক হওয়া এবং ক্ষমতা প্রদর্শন করা ছাড়া আপাতত ছাত্ররাজনীতির কোন মৌলিক উদ্দেশ্য চোখে পড়ে না। স্বাধীনতার পর থেকে ছাত্র রাজনীতি যারা করেছে এরা কি কখনো দেশের অর্থনীতি, সমাজনীতি, দুর্নীতি এগুলি নিয়ে সভা-সমাবেশ করেছে? কোন গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে? সমাজের অসঙ্গতি গুলো দূর করার জন্য যারা দায়িত্বে আছে তাদের তথ্য দিয়ে সভা সেমিনার করে দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করেছে? এখন উপনিবেশ নেই, ইয়াহিয়া, আইয়ুব খানের ভুল গুলি যেভাবে চোখে আঙ্গুল দিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে এখন কি যারা দেশ চালাচ্ছে তাদের ভুলগুলি এসব ছাত্র রাজনীতিবিদগণ ধরিয়ে দেয়?
ছাত্ররাজনীতি যারা করে এরা নিজেরা পড়াশোনা করে না, অন্যদের পড়াশুনার ক্ষতি করে। নিজের সমর্থিত দলের হুকুম মেনে চলে। এই মেনে চলতে গিয়ে নিজেরা বিভিন্ন অপরাধের সাথে নিজেদের যুক্ত করে ফেলে। ছাত্র রাজনীতি শেষ করে যখন এরা মূল ধারার রাজনীতিতে প্রবেশ করে তখন এদের জ্ঞানের সাথে রাষ্ট্র পরিচালনা জ্ঞানের বিশাল পার্থক্য থাকে। জাতি এদের কাছ থেকে যে পরিমাণ আউটপুট পাওয়ার কথা তার সামান্য পরিমাণ পায়না। শুধু শুধু এদের পিছনে দেশের অর্থ খরচ করে টেক্সের টাকার অপচয় ঘটানো হচ্ছে। শেখ হাসিনার হাতে এখনই উপযুক্ত সময় ছাত্ররাজনীতির দাঁত ভেঙ্গে দেওয়ার। ছাত্র রাজনীতি পুরোপুরি বন্ধ করতে না পারুক অন্তত নখদন্তহীন ছাত্র রাজনীতি চালু করে দিতে পারে। সেটাও জাতির জন্য শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে অনেক বড় উপহার হবে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি উনাদের সময়ের মানুষ, উনাদের সম্পর্কে আপনারা ভাল আইডিয়া আছে। যুদ্ধ পরবর্তীতে উনাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আমি বুঝতে পারি উনারা সঠিক পথে সব সময় থাকেনি। তবে যুদ্ধ পূর্ববর্তী সময়ে তারা রাজনীতি না বুঝে থাকলেও তারা একটি আদর্শের জন্য একত্রিত হয়েছে এবং সে আদর্শের লড়াইয়ে তারা জয়ী হয়েছে। যুদ্ধ পরবর্তীতে ছাত্রলীগ কিন্তু তাদের অঙ্গীকারনামায় খুবই চমৎকার একটি কথা বলেছিলজনগণের ক্ষমতায়নের ব্যাপারে, “প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে জনগণের ক্ষমতা চর্চার অধিকার সম্বলিত গনতন্ত্র।” গণতন্ত্রের কথা অনেক জায়গায় বলা হয় কিন্তু এভাবে স্পেসিফিক পয়েন্ট নিয়ে ছাত্রলীগে এমন কথা বলেছে। রাজনীতি না বুঝলে এমন কথা বলা খুব একটা সহজ ব্যাপার নয়। সেটা তারা মানতে পেরেছে কিনা বা প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে কিনা সেটা অন্য আলোচনা। আজকের ছাত্র রাজনীতিতে এমন কথা বলার মগজ দারিও খুব একটা দেখা যায় না।
২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি লিখেছেন, "যুদ্ধ পরবর্তীতে ছাত্রলীগ কিন্তু তাদের অঙ্গীকারনামায় খুবই চমৎকার একটি কথা বলেছিলজনগণের ক্ষমতায়নের ব্যাপারে, “প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে জনগণের ক্ষমতা চর্চার অধিকার সম্বলিত গনতন্ত্র।” গণতন্ত্রের কথা অনেক জায়গায় বলা হয় কিন্তু এভাবে স্পেসিফিক পয়েন্ট নিয়ে ছাত্রলীগে এমন কথা বলেছে। রাজনীতি না বুঝলে এমন কথা বলা খুব একটা সহজ ব্যাপার নয়। "
-এই ধরণের কথা গনতন্ত্রের উপর লেখা বইয়ের ১ম পাতায় আছে; বই দেখে ইহা লেখা কষ্টকর ছিলো না, ১ মিনিটের ব্যাপার; ছাত্র রাজনীতিবিদরা মাফিয়া।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি নিষ্ক্রিয় করার কার্যকর পদ্ধতিটি কি হতে পারে?
৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: নূর আলম হিরণ,
বাংলাদেশ সৃষ্টির আগে আপামর জনসাধারণের সাথে সাথে ছাত্রসমাজও দেশের মঙ্গলের জন্যে নিবেদিত ছিল। দেশের মঙ্গল বুঝতে রাজনীতির কোনও প্রয়োজন নেই। যেহেতু ছাত্রসমাজ শিক্ষিত- অগ্রগামী ও রক্তে তাদের বাণ ডাকে তাই দেশের ভালোর জন্যে সবার আগে তারাই ঝাঁপিয়ে পড়তো। এবং এ কারনেই তারা জনসাধারণের আশা ভরসার স্থল ছিলো। তাই সে সময়ের ছাত্র নেতারা রাজনীতির ফসল নয় , জনগণের ভালোবাসার ফসল।
জনগণের মাথায় চড়ে বসার জন্যে , ক্ষমতা ও লুটপাট নিরঙ্কুশ করার জন্যে যে তাবেদার বাহিনী লাগে, এখন জনগণের দোহাই দিয়ে ছাত্ররাজনীতির নামে রাজনৈতিক দলগুলো তেমন বাহিনীই পুষছে। ছাত্ররাও ক্ষমতার ও মানুষের মাথায় বারি মেরে আখের গুছিয়ে নেয়ার এমন মওকা পেয়ে জোশের সাথেই তথাকথিত ছাত্ররাজনীতি করছে। এই ছাত্ররাজনীতি দেশকে, মানুষকে কিছুই দিতে পারেনি আর পারবেও না। আদর্শ - ফাদর্শ কিছু নয়। আপনি নিজেও বলেছেন ( উপরের প্রতিমন্তব্যে ) - "আজকের ছাত্র রাজনীতিতে এমন কথা বলার মগজ দারিও খুব একটা দেখা যায় না।" তাই যদি হয় তবে এই ছাত্ররাজনীতি কেবল প্রতিপক্ষের মাথা ফাঁটানো, প্রতিপক্ষের রক্ত ঝরানো, নেতাদের চামচামী, টেন্ডারবাজী ছাড়া জাতিকে আর কোনও কিছুই দিতে পারবেনা। তাদের সকল কর্মকান্ডের জন্যে তারা অনেক আগেই জনগণের আস্থা ও ভালোবাসা হারিয়ে ফেলেছে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমার পুরো পোস্টের সারমর্ম আপনার মন্তব্যটি। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য আপনাকে।
৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: যে সব ছাত্র রাজনীতি করে তাদের বাপ মা কেন কিছু বলে না??/
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কলেজ লাইফের গণ্ডী পার হয়ে গেলে ছেলেমেয়েদের বাপ মা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা। তবে সে সময় তারা নিজেদের ভালো-মন্দ বুঝতে পারে, কিন্তু আমাদের ছাত্র রাজনীতিবিদরা মন্দটা মনে হয় সবচেয়ে বেশি বুঝে ফেলে।
৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ৭১ পূর্বে ছাত্ররাজনীতির সাথে জড়িত একজনও যুদ্ধে যাননি, তারা রাজনীতি বুঝে থাকলে তারা বুঝতে পেরেছিলেন রাজনীতি যারা করেন তাদের যুদ্ধে যেতে হয় না, যুদ্ধে সাধারণ ঘরের ছেলেরা গিয়ে মরবে, আর তারা বেঁচে থাকবে রাজা মন্ত্রী সন্ত্রী হওয়ার জন্য।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কিন্তু এরা নামের আগে পরে মুক্তিযোদ্ধা লাগিয়ে দিয়েছে!
৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনি ব্লগার চাঁদগাজী ভাইকে জিগ্যাসা করুণ সয়ং তাজ উদ্দিন সাহেব তখন ১৯৭১ যুদ্ধকালীন সময়ে কোথায় ছিলেন ? বিভ্রান্ত ইতিহাসে বাংলাদেশে সয়লাব !!!
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইন্দিরা গান্দির সাথে বৈঠক, বিএসএফ এর মহাপরিদর্শকের সাথে বৈঠক, ভারতে আসা মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা, মজীবনগর সরকারের প্রধামমন্ত্রী বলে ভারতের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে দফায় দফায় বৈঠক এগুলোর কোন গুরুত্ব নেই?
৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: একটাও মুক্তিযোদ্ধা না, একমাত্র বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকি বাদে বাকী সব কোলকাতা দিল্লি ছিলো। সংসদে একমাত্র বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকি মুক্তিযোদ্ধা। পাক বাহিনীর যমদূত ছিলেন তিনি।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: তাজউদ্দীন আহমেদ যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে অনেক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কিন্তু যুদ্ধ পূর্ববর্তী তার অবদান খাটো করার মত নয়।
৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: তাজ উদ্দিন সাহেব প্রধানমন্ত্রী হয়ে সোজা পূর্ব পাকিস্তান পার হয়ে ভারতে। যুদ্ধের সময় তিনি বাংলাদেশে কোন সেক্টরে ছিলেন কোনো রেকর্ড আছে - নাই। তোফায়েল, মেনন, আমু, (কালো বিড়াল টা কই) কেউ নাই। মাঠ খালি। সব ভারতের কোলকাতায় বোতল নিয়ে ডুব দিয়েছিলো।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এসব অভিযোগ গুলো সবার ক্ষেত্রে সঠিক নয়। যুদ্ধের সময় তাদের অবদানকে একেবারে শূন্যতে নামিয়ে আনছেন কেন?
৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নূর আলম হিরণ ভাই, এই দেশে যুদ্ধ করেছে সাধারণ মার খাওয়া মানুষ, ইপিআর, ইষ্ট বেঙ্গল। নেতানেত্রীগণ কোলকাতা কি করেছেন তার প্রমাণ কোলকাতা শহর এখনো আছে আর সেখানে ৭০ এর উর্দ্ধো বয়ষের লোকও আছেন, তাদের কাছে জানতে পারবেন কোলকাতা অধ্যায়। এর বেশী কিছু বলার সাহস আমার নাই। আমি আমার পক্ষ থেকে এই বিষয়ে এখানেই সমাপ্তি ঘোষণা করছি।
আমি গুম হতে চাই না।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:০৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ও আপনি যুদ্ধ বলতে স্বশরীরে যুদ্ধ বুজাচ্ছেন। যাইহোক পোস্টের বিষয়বস্তু অনেকটা আলাদা। আমাদের বর্তমান ছাত্ররাজনীতি আমাদের আসলে কি কি দিতে পারে। যদি তেমন কিছু না দিতে পারে তাহলে সেটা রেখে দেওয়ার দরকার আছে কিনা!
১০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি বেশ কিছু সংখ্যক বিচি বিহীন নপুংসক ভিসি উপহার দিতে পেরেছে...
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১
নূর আলম হিরণ বলেছেন:
১১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২১
রাজীব নুর বলেছেন: ছাত্ররাজনীতিকে আমি ঘৃণা করি।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আসলে যে সেক্টর থেকে জাতি সঠিক আউটফুট পায়না সে সেক্টরকে সরিয়ে দেওয়া উত্তম কাজ।
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৫
পুলক ঢালী বলেছেন: আপনি ভাল লিখেছেন। ছাত্ররা সমাজের সবচেয়ে সচেতন অংশ। তাই নিরাপদ সড়কের জন্য পথে নেমেছিল। ছাত্ররা সামাজ সংস্কার মুলক আন্দোলন গড়ে তুলে নেতৃত্ব দিতে পারে। আবার প্রয়োজনে রাজনৈতিক আন্দোলনেও যুক্ত হতে পারে(৭১ পূর্ববর্তী সময়ে তাই হয়েছে। এরশাদ ছাত্রদের মিছিলে ট্রাক উঠিয়ে দিয়েছিল) বর্তমান দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদরা ছাত্রদের ব্যবহার করে তাদেরকে কালীমা লিপ্ত করেছে । বর্তমান প্রেক্ষাপটে ছাত্র রাজনীতিকে দলীয় লেজুরবৃত্তি থেকে মুক্ত করতে হবে। দেশ স্বাধীন হয়ে গেছে বলেই অনাচার মুক্ত হয়নি। বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলন (গনজাগরন মঞ্চের শুরুতে ছাত্ররাই ছিল) যেমন কোঠা নিরসন ইত্যাদি এবং নিজেদের একাডেমিক বিভিন্ন চাহিদা বা মানোন্নয়নে ছাত্ররা অবশ্যই রাজনীতি করতে পারে। কোন রাজনৈতিক দলের পৃষ্ঠপোষকতায় কোন দলের অংশ হলে ছাত্ররা সেই দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যবহৃত হয়, চরিত্র নষ্ট হয় সুতরাং এটা রুখে দিতে হবে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: শেখ হাসিনার হাতে এখন উপযুক্ত সময় এতে লাগাম টানার।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাকিস্তান আমলেও ছাত্ররা রাজনীতি বুঝতো না; তখন দেশের শতকরা ১৫ জন নাম লিখতে জানতো; ছাত্ররা সংবাদ বুঝতো, রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যকলাপ বুঝতো; কিন্তু রাজনীতি বুঝতো না; তারা যে রাজনীতি বুজতো না, সেটার প্রমাণ মেনন, রব, তোফায়েল, সিরাজুল আনাম খান, মতিয়া, গোলাম আজম ইত্যাদি।
আজকের ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্তরা সোজাসুজি মাফিয়া; আমান উল্লাহ আমান, খায়রুল কবীর, দুলু মুলু, জয়নাল হাজারী, এরা সবাই মাফিয়া।