নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের মোল্লারা সরকারকে করোনা মোকাবেলায়, যৌক্তিক সহযোগিতা করেনি।

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৫৩


বাংলাদেশ সরকারের হাতে যথেষ্ট সময় ছিল করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য। প্রথমদিকে সরকার এর প্রকোপ কিংবা ভয়াবহতা সম্পর্কে বুঝতে পারিনি। যখন বুঝতে পেরেছে তখন মোটামুটি পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছে। গরিব দেশ, যেভাবে জোড়াতালি দিয়ে করা যায় সেভাবে করার চেষ্টা করেছে। তবে সাধারণ মানুষ সরকারকে সাহায্য করেনি। সবচেয়ে অসহযোগিতা করেছে মোল্লারা।

বাংলাদেশের মানুষ মোল্লাদের কথা যতখানি মানে,শুনে সরকারের কথা তার অর্ধেকও শুনেনা। মোল্লারা প্রথম থেকেই মাঠে খুব সরব ছিলো, মানুষকে ভুল মেসেজ দিতে থাকে। ভাইরাস কি, কিভাবে ছাড়ায় এই সম্পর্কে না জেনে গায়েবী ফর্মুলা দিতে থাকে। মানুষ এগুলো বিশ্বাস করে মনের আনন্দে রাস্তায় ঘুরাঘুড়ি করতে থাকে আর সরকারকে জালেম, নাস্তিক বলে গালাগাল করতে থাকে।

শেখ হাসিনা কোন সভা করলে মানুষকে টাকার বিনিময়ে নিয়ে আসা লাগে কিন্তু মোল্লাদের সভায় মানুষ নিজ থেকে আসে। যেখানে মানুষ নিজ থেকে যায় সেখানের কথাবার্তা মানুষ মনোযোগ দিয়ে শুনে এবং বেশি বিশ্বাস করে। কিন্তু আমাদের মোল্লা, হুজুররা বিজ্ঞান বুঝে কম, এরা বাস্তবিক ব্যাপার গুলো ঘুরিয়ে প্যাঁচিয়ে অলৌকিক করে ফেলে। এই অলৌকিক কথাগুলো বিশ্বাস করে মানুষ বাড়ি ফিরে যায় এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হয়।

যদি আমাদের মোল্লারা সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনাবলী তাদের শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে প্রচার করতো তাহলে খুব সহজেই এদেশের মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হতো। যাইহোক, করোনা ভাইরাস মোল্লাদের অনেক কথাই ভুল প্রমান করে দিয়েছে। মানুষ কিছুটা হলেও এখন মোল্লাদের এসব আজগুবি কথা শুনলে কপালে ভাঁজ ফেলে। আগামী অনেকদিন মোল্লাদের মার্কেট নিচের দিকে থাকবে।
তবে সত্য এই যে এসব মোল্লাদের কারণেই আমাদের কমিনিউটি ট্রান্সমিশন দ্রুত হয়েছে। এদেরকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন তবে অসম্ভব নয়।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মন্ত্রী এমপিরাও নেতা আবার ধর্মীয় নেতারাও নেতা। তবে এদের মধ্যে পার্থক্য হোল যে মন্ত্রী এমপিরা জনগনের কিছু চাপ অনুভব করেন কিন্তু ধর্মীয় নেতাদের চাপ দেয়ার কেউ নাই। তারা সকল জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে। এরা ফাউল করলেও সরকার সহসা কিছু করতে পারে না। কারণ জনগন এদের সমর্থন দেয়।

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৩৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সরকার গুলো নিজেদের স্বার্থে এদের প্রশ্রয় দেয়। সাময়িক লাভের আশায় এদের কথা শুনে তবে জাতির দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি করে। মানুষকে শিক্ষিত না করলে মানুষ মোল্লাদের পিছনে দৌড়াবেই।

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৪৮

সোনালি কাবিন বলেছেন: +++

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:২৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৫৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এদের নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন এবং অসম্ভব । এদেরকে আমজনতা ভালোবাসে । চাল চোর ডাল চোর কে নয়। তবে এরাও পেট পালতে বাটপারি করে। যেমন রাজনৈতিক দল করে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:২৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ, সবার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেলে খারাপ লাগে। এদেরও লেগেছিল মনেহয় তবে এখন তো বন্ধ হয়েই গেলো। প্রথম থেকে যদি এর জোরালো অবস্থান নিতো মানুষকে বুঝানো আরো সহজ হতো।

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: দেশের এই করুন পরিস্থিতিতে তাদের বেক্কেলের মতো কথা মানুষকে আনন্দ দিছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মানুষ আনন্দ নিয়েছে না বুঝে, এই আনন্দ নিতে গিয়ে সঠিক অবস্থান থেকে মানুষ সরে গিয়েছে।

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:৩০

সুপারডুপার বলেছেন:



মোল্লারা করোনাভাইরাসকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি ভ্রান্ত ধারণা ও বিশ্বাস ছড়িয়েছে। ব্লগেও সেইসব মোল্লাদের দেখা গিয়েছে। এদের অনেক অংশই কলেজ ভার্সিটিতে পড়ালেখা করা শিক্ষিত। এরা বিজ্ঞান বুঝলেও অবিজ্ঞান ছড়িয়েছে।

দেশে ধর্ম অনুভূতির লোক বেশি। তাই এদেরকেই দেশের মানুষ বেশি বিশ্বাস করেছে। কিন্তু এখন মসজিদের ইমাম আক্রান্ত , মাদ্রাসার সাবেক মুহতাতিম আক্রান্ত। প্রকৃতি দেশের মানুষকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে বিজ্ঞান বুঝিয়ে দিয়েছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:২৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ, এটা অবাক করার মত বুয়েট ঢাকা মেডিকেলে পড়া লোকজনও মোল্লাদের কথা ইনিয়ে বিনিয়ে বিশ্বাস করে। তবে বিশ্বাসের ক্ষেত্রে কম শিক্ষিত লোকজনই বেশি এগিয়ে। করোনা ভাইরাস সব ধর্মের লোকদের বিশ্বাসে নাড়া দিয়েছে।

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:১৬

জাহিদ হাসান বলেছেন: দু:খজনক হলেও কথাটি সত্য।

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মোল্লারা এদেশের আলো বাতাসে বড় হয়েও দেশ ও দেশের মানুষের মঙ্গলে এগিয়ে আসেনি।

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:০৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সময়ের এক ফোঁড় আর
অসময়ের দশ ফোঁড় এই
প্রবাদ বাক্যটি আমরা সব
সময়েই ভুলে যাই।

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৩০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ, এই রকম মোল্লাদের সময়মত থামায়নি কোন সরকার। কেউকেউ এদের আরো প্রশ্রয় দিয়েছে। এরা প্রায়শ মানুষকে ভুল ইনফরমেশন দিয়ে বিব্রত করে ফেলে।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:০৭

শের শায়রী বলেছেন: কাঠ মোল্লাদের কথা বাদ দেই ইসলামিক ফাউন্ডেশান এক সময় বড় বড় আলেম মাওলানাদের নিয়ে মিটিং করে বলে জামাতে নামায বা জুমার নামাযে সমস্যা নাই কিন্তু ততদিনে আরব দেশে সব বন্ধ হয়ে গেছে, যেই না পরিস্থিতি একটু খারাপের দিকে গেছে দুই না তিন দিনের মাথায় সেই ইফাই আবার ফতোয়া দেয় জামাতে ৫ জন আর জুমায় ১০ জন আসার। এই যদি হয় এদের অবস্থা তো কাঠ মোল্লাদের অবস্থা কত করুন বুজতেই পারছেন।

১১ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইফা বাংলাদেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় নয়, এসব মোল্লারা যত জনপ্রিয়। ইফাও এই কাটমোল্লায় ভর্তি। এসব মোল্লাদের ভূমিকা ছিলো হাস্যকর। গতকাল দেখলাম জুমায় কোন দশজন থাকবে এই নিয়ে মারামারি লেগে গেছে।

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:০৮

রাশিয়া বলেছেন: সাধারণ মানুষ মোটেও সরকারকে জালেম বা নাস্তিক বলে গালাগালি করেনি। সরকারের সমস্ত পদক্ষেপকে তারা স্বাগতই জানিয়েছে। তবে পুলিশ বিরোধী দলের আন্দোলন দমনে যতটা খড়্গহস্ত, সামাজিক দূরত্ব প্রতিপালনে অতটা সিরিয়াস মনে হয়না।

আর আপনি বারবার মোল্লারা মোল্লারা বলছেন কেন? আমার জানা মতে একজন মোল্লাই করোনা বিষয়ক আউল ফাউল তথ্য দিয়েছে গায়েবী আরেকজনের উদ্ধৃতি দিয়ে। যাদের ওয়াজে মানুষের ঢল নামে - তারা কিন্তু সবাই বাস্তবতা মেনে নিয়েছে এবং তাদের সাধ্যমত জনগণকে সতর্ক করছে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৩৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি শুধু একজন দেখেছেন! পুলিশ যথেষ্ট ভালো ভূমিকা রেখেছে। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কোন কথা নেই। মোল্লা যে কয়জন সহায়তা করেছে সেগুলো অনেক পরে, বিপাকে পড়ে। আল্লার সৈনিক, ইহুদিদের জন্য এসেছে, মুসলিমদের করোনা হবেনা, মসজিদে যাওয়া বন্ধ করলে সরকারকে কঠিন জবাব দেওয়া হবে! এসব কথা না বললে মানুষ আরো আগেই সোশ্যাল ডিস্টেন্স মানা শুরু করতো।

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৪৮

আশাবাদী মানব বলেছেন: বাংলাদেশের আলেম সমাজের যুক্তিহীন কর্মকান্ড ও আবেগনির্ভর কথাবার্তা তাঁদের ভূমিকাকে বরাবরই প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে। আর কিছু বক্তা নিজেকে জাহির করতে ইসলামের অপব্যাখ্যা করে থাকেন, যা খুবই হতাশাজনক। এসব বক্তা ও আলেম সমাজ প্রকারান্তরে ইসলামের বাণীকে হাস্যরসের বিষয়বস্তুতে পরিণত করে ফেলে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৩৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সঠিক মন্তব্য করেছেন।

১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৩

কানিজ রিনা বলেছেন: একথা সত্য আমাদের কিছু শিক্ষিত হুজুররাও
হযরত মোহাঃ সাঃ মহামারী রোগের হাদীস
সম্পর্কে ওয়াকিবহাল না। তাই এই মহা বিপদে
তারা আল্লাহ্,র সরাপন্ন বেশী হবে বলে জাহেরী
বাতলায়েছে। স্বাবাবিক ভাবেই ধর্মে বিশ্বাসী
মানুষ করোনা মহাবিপদে আরও বেশী বেশী
মসজিদে দৌড় দিয়েছে।
অথচ করোনা ছোয়াছে রোগ বলে পাত্তা দেয়
নাই।
মোহাঃ সাঃ বলেছেন কোনও প্রাকৃতিক দুর্যোগে
তোমরা ঘর থেকে বেড় হইও না, ঘরেই নামাজ
পড়ো। কোনও মহামারী এলাকায় তোমরা প্রবেশ
করোনা এবং মহামারী এলাকা ছেরে অন্য
কোথায়ও বেড় হইও না। এতে কি বুঝায়?
লাগাম ছারা হুজুরদের বক্তব্য বাঁচালতার
সীমা ছেরে মুসলিমদের ভিতরে ভেদাভেদ
বেড়েছে।
আজকালতো আবার অনলাইন বক্তব্যে
ইউটিউব ভরপুর। যেমন নাস্তিক্যবাদ বক্তব্য
তেমন হুজুদের বক্তব্য লেজে গোবরে দাড়িয়েছে।
তবে একটা কি জানেন আমেরিকা ইটালী ফ্রান্স
জার্মানে মহামারী কিন্তু মৌলভীদের বাড়াবারী
ছিলনা। চীনেতো মহাবিপদের সময় রাস্তায়
রাস্তায় দলে দলে মানুষ নামাজ পড়েছে।
স্পেনে নতুন করে আজান শুরু হয়েছে।

ভারতে তবলীগের সম্মেলন নিয়ে যতদোশ
নন্দঘশের। অথচ তবলীগের সম্মেলনের
পরেও সংসদ মিটিং আরও কিছু রাজনৈতিক
জমায়েত হয়েছে। এখনও নাখাওয়া মানুষজন
লকডাউন মানছে না। দমদম স্টেশনে হাজার
হাজার ভুমিহীনরা রাতে ঘুমায় বড় বড় শহর
গুল একই দশা। ভারতে লকডাউনের আওতায়
এদের কি আনতে পেরেছে?
বাংলাদেশের লাগাম ছারা বক্তব্য হুজুররা
এবার লজ্জা না হলে আর কখনই হবেনা।
ধন্যবাদ আপনার উপস্থাপনে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মোল্লাদের ভূমিকা সঠিক ছিলো না। তাদের কারনে ভাইরাস আসেনি তবে তাদের বেকুবি কথাবার্তার জন্য কমিনিউটি ট্রান্সমিশন দ্রুত হয়েছে।

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


সনেট কবি কোথায়? অনেক দিন ধরে নিখোঁজ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সরকার যখন সামুতে রেস্ট্রিকশান দিয়েছে আমরা ভিপিএন দিয়ে ব্লগিং করেছি উনি তখন হয়তো আসতে পারেনি। এখন ঠিক হওয়ার পরেও(যদিও আমার এখনো ভিপিএন লাগে) আর ফিরে আসেননি।

১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৬

বিজন রয় বলেছেন: পোস্টে যে মোল্লার ছবি দিয়েছেন তিনি বলেছেন বাংলাদেশে করোনা আসবে না, আসলে "কোরান শরীফ" মিথ্যা হয়ে যাবে।

এখন উনি কোথায় বা কি বলছেন বা এটার উত্তর কি?

দেশে ওনার মতো ১৫/২০ জন আছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: না, কোরআন মিথ্যা হয়ে যাবে বলেছেন আমির হামজা নামক এক মোল্লা। উনি সূত্র দিয়েছেন ভ্যাকসিনের, 1.Q7+6=13
এই সূত্রে নাকি ভ্যাকসিনের ফর্মুলা আছে এবং এইটা নিয়ে আমেরিকায় হইচই পরে গেছে। উনি আরেকটি কথা বলেছেন, করোনা ভাইরাস বলেছে বাংলাদেশ নিয়ে নাকি তাদের কোন পরিকল্পনা নেই,এদেশের ক্ষতি তারা করবে না।

১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫২

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: মোল্লাদের অধিকাংশই লাল সালু উপন্যাসের প্রধান চরিত্র আব্দুল মজিদ। মজিদ স্বভাবে ধুর্ত কিন্তু বাস্তবে ভীতু। এরা ওয়াজ করলো করোনা সংক্রামক নয় আবার করোনায় কেউ মারা গেলে জানাজার ইমাম ও লোক খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই এই মোল্লাদের দমনের একমাত্র উপায় হচ্ছে পাছায় বেতের বারি। এই কাজটা সরকার যদি অনেক আগেই করতে পারত তাহলে পরিস্থিতি অনুকূলে থাকত। এখন নতুন আইন প্রয়োজন ধর্ম বা বিশ্বাসের ভিত্তিতে কেউ যদি এমন কিছু মানুষকে করতে উদবুদ্ধ করে যা সমাজ ও দেশের জন্য ক্ষতিকর তা সরাসরি ক্রিমিন্যাল অফেন্স হিসাবে গন্য হব

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সরকার এদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে পারবে না। আমাদের সমাজের বেশিরভাগ মানুষ এদের পক্ষে। এদের বিপক্ষে যদি সামাজিক অবস্থান শক্ত হতো তাহলে সরকারের পক্ষে কঠোর হওয়া সম্ভব হতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.