নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডঃ জাফরুল্লাহর কিট নিয়ে সরকারি লোকজন অযথা নিজেদের বিতর্কিত করছে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:১৯


ডঃজাফরুল্লাহর গণস্বাস্থ্য কভিড-১৯ রোগ শনাক্তকরণের জন্য যে কিট আবিষ্কার করেছে বলে দাবি করছে সেটা নিয়ে এত জল ঘোলা করার কি দরকার! এটার সাথে জড়িত ডঃফিরোজ ও ডঃবিজন কুমারের কথাগুলো শুনেছি। তাদের কথাগুলি মোটামুটি সহজ এবং বোধগম্য ছিল। ওষুধ প্রশাসনের ডিজি ও সরকারি অন্যান্য লোকজনের কথাগুলো ছিলো জটিল ও রাজনীতিবিদদের মতো। এটা খুবই সহজ বিষয়, তারা স্বল্প খরচে রোগ নির্ণয়ের জন্য একটা পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে। সেটা কাজ করে কিনা তা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ল্যাবে বসে টেস্ট করে এর ফলাফল বের করা যায়। ফলাফল আশানুরূপ হলে সেটাকে বাজারজাত করার জন্য গণস্বাস্থ্যকে সহযোগিতা করা, আর না হলে তাদের পদ্ধতিকে অযোগ্য ঘোষণা করা।

ডক্টর জাফরুল্লাহর গণস্বাস্থ্য কোনো রকেট সাইন্স আবিষ্কার করেনি, সাধারন একটা জিনিস; এটা নিয়ে এত হাউকাউর কোন দরকার নেই। তারা যে স্যাম্পল দিয়েছে সে অনুযায়ী টেস্ট করে সেটাকে যোগ্য অথবা অযোগ্য ঘোষণা করবে। জাফরুল্লাহকে অসহ্য করার জন্য অনেক কারণ আছে কিন্তু এখন সে কারণগুলি বিবেচনা করে তাদের প্রচেষ্টাকে বিতর্কিত করার কোন দরকার নেই। সত্যিকার অর্থে যদি তাদের এই উদ্ভাবন সফল হয় তাহলে সরকারের জন্য কভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণ করা আরেকটু সহজ হবে।

ডঃ জাফরুল্লাহকেও আরেকটু ধৈর্যশীল হতে হবে। উনি সরকার থেকে এমন ব্যবহার পেয়ে এখন চেঁচামেচি করছেন, উনি কাউকে একটা টাকাও ঘুষ দিবেন না, উনার কিট বাজারে আসুক বা না আসুক। উনার কাছ থেকে এই পরিস্থিতিতে কেউ ঘুষ চাইবে না। যেটা চাচ্ছে সেটা হচ্ছে উনাকে ও উনার গণস্বাস্থ্যকে ক্রেডিট দিতে চাচ্ছে না এবং বর্তমান যে পিসিআর দিয়ে টেস্ট করা হচ্ছে তার আমদানির সাথে জড়িত লোকজন ওনাকে সমর্থন করছে না।

অনতিবিলম্বে সরকারের উচিত হবে উনার এই কিট দিয়ে যদি সত্যিকার অর্থেই অল্প খরচে রুগী শনাক্ত করা যায়, তাহলে এটাকে বাজারজাত করার সকল ব্যবস্থা করা। এছাড়াও যদি এটাতে অল্পস্বল্প ত্রুটি থাকে সেটা দ্রুত সারিয়ে কিট উৎপাদনে উনাকে সাহায্য করা। বর্তমান পরিস্থিতিতে এটাই হবে সঠিক ও ভালো সিদ্ধান্ত।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৪

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: ধন্যবাদ সমস্যাটা খোলাসা করতে পেরেছেন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৫৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এটা সমস্যা ছিলো না, আমাদের অদক্ষ ও দূর্ত সরকারি লোকজন এটাকে সমস্যা বানিয়ে ফেলেছে। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এই কিটে সমস্যা কি? চীনের মত কালপ্রিট দের ট্রাস্ট করা যায় ডাঃ জাফরুল্লাহ স্যার কে কে ন নয়? নাকি আশঙ্কা বেশি রোগী ডিটেক্ট হবার ভয়? গনচীন তো সারা পৃথিবীতে কোভিড নাইনটিন ছড়িয়ে ব্যবসা পেতে বসেছে। তাদের সরবরাহ করা জিনিস পত্র নিয়ে উন্নত রাষ্ট্র গুলোর অভিযোগ প্রকাশ্য। একজন ব্যাংক কর্মকর্তা মারা গেলেন দুই বার টেস্ট নেগেটিভ হওয়ার পর তৃতীয় বারে পজিটিভ। টেস্টে র শতকরা দশ ভাগ তো পজিটিভ হচ্ছে মানে কোভিড নাইনটিন আক্রান্ত। প্রশ্ন হলো নেগেটিভদের মধ্যে কতজন কোভিড পজিটিভ ? তাঁরা সহজে নোভেল আরও করোনা রোগীর সৃষ্টি করবে এবং বিনা চিকিৎসায় মারা পড়বে। যেহেতু টেষ্ট করা হয় নি ধরে নিই শতকরা এক ভাগ তা হলে ও শুধু ঢাকা শহরের দুই কোটি মানুষের হিসেবে দুই লাখ আক্রান্ত!!! তাদের করোনা হয়েছে না জানলে তারা কি বেঁচে যাবে? বাঁচতে হলে জানতে হবে। আর অন্যথা হলে রাস্তায় রাস্তায় পড়ে থাকবে লাশ। কোভিড নাইনটিন কাউকে করুনা করছে না। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কিট কোভিড নাইনটিন মহামারী মোকাবেলায় রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে বড় একটা প্রশ্ন হয়ে থাকবে? প্রচেষ্টায় ঘাটতি হিসেবে রাজনৈতিক দৈন্যতা হিসেবে চরম ব্যর্থতা হিসেবে। এ থেকে উত্তরণ কিন্তু দূর্বলতা নয় দূর দর্শিতার বহিঃপ্রকাশ ...

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:১৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সরকার খুব সহজেই এই ব্যাপারটি মিটিয়ে ফেলতে পারতো। অযথা এটা নিয়ে হাউকাউ বাধিয়ে দিয়েছে।

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বুঝলাম না। চোখ কান খোলা রেখে ২ মিনিটের মধ্যে বের করা যায় যে জাফরুল্লাহ ওরফে বিজন শীলের কেস কতটা রিলায়েবল। এই কয়েক সপ্তাহ আগে এন্টিবডি টেস্ট ইউকে আমেরিকা সহ বিভিন্ন দেশে আনরিলায়েবল হিসেবে চিহ্নিত হইছে এইটা ২ মিনিট গুগলাইলেই সেদেশের স্বাস্হ্যবিষয়ক মন্ত্রনালয় ডাটা সহ দিয়ে দিছে। এখনো সারা পৃথিবীতে সেই পিসিআর মানে ডিএনএ এর স্ট্রিং খুইজা যে টেস্ট সেটাই রিলায়েবল এবং আশ্চর্যের বিষের যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সাব এটা চালু করার জন্য যে অবদান রাখছে গন্ডমূর্খ জঙ্গি বাংলাদেশীরা সেটা নিয়ে কোনো কথাই বলছে না।

এর এটা তো কমনসেন্স যেখানে হু বইলা দিছে যে করোনার রুগী সাইরা গেলে আবার হবে কারন এতে কোনো প্রাকৃতিক এন্টিবডি জন্মায় না তাই জাফুরুল্লাহ সহ যত এন্টিবডি টেস্ট আছে সবই ২০-৩০ ভাগের বেশী সফলতা দেখায় না কারন এই কোরোনার বিবর্তন (এইটা সেই ডারউইনের বিবর্তন যারে জঙ্গি জানোয়ার শিশুকামী মাচুলমানরা মিথ্যা বলে উঠতে বসতে গালি দেয়) সেম ফ্লু ভাইরাসের থিকা শুধু মাত্র কিছু এক্সটেন্ডেড স্ট্রিং আর সিম্পল আরএনএ বেজ থাকার কারনে এইটা খুব দ্রুত রেপ্লিকেট হয় বিবর্তিত হয়।

তবে জাফুরুল্লাহ-শীল যা করছে তা ভালো কারন জঙ্গি জানোয়ার মুসলমান হুজুর-তাবলীগ-হেফাজত-মাদ্রাসা-মুসলমান বাংলাদেশীরা মসজিদ মিলাদ মাহফিল খুইলা কাল্পনিক দোয়ার আয়োজন কইরা যে আকাম করছে তার থিকা তারা কিছু সৃস্টিশীল কাজ করছে।

আর এইটা নিয়া খোদ বাংলাদেশের ডাক্তার যারা টেস্ট করছে তার রিপোর্ট সরকার আগেই পাইছে। সেইটা ডয়েচভেল সহ বেশকয়েকটা আন্তর্জাতিক পত্রিকার আসছে। আমি বুঝলাম সেই সংবাদ সম্মেলনে যে সাংবাদিকগুলো ছিলো তারা কি জিপিএ ৫ জেনারেশন নাকি। একটু গুগল বা সেসব অফিসে গেলেই তো এই ভোজবাজির ডাটা নিয়ে শালার মুখের ওপর ছুইড়া মারতে পারতো।

দেশের শিক্ষিত সমাজ যে এখন অথর্ব এসব কথাতেই প্রমানিত হইছে। ছাগলগুলা গুগলাইতে পারে না। এসব অফিসে গিয়া ডাটা নিয়া তা ইন্টারপ্রেট করা তো দূর কি বাত। আর এসব আরএনএ বেজড কাহিনী ক্লাস নাইন টেনে বায়োলজিক জ্ঞান দিয়ে পরিস্কার বোঝা যায়।

কই যাই এসব অকাট মূর্খদের নিয়ে। সব জায়গাতে দেশ মুক্তিযুদ্ধ পলিটিক্স না বেচলে পেটের ভাত হজম হয় না। কিন্তু যতক্ষনে সেবিক্রি করলো ততক্ষনে ক্লাস নাইনের বায়োলজি আর হু এর সাইট দেখলেই ক্লিয়ার হইতো

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:১০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি আমার পোস্টের ব্যাপারটি বুজতে পারেননি মনে হয়। আমরা কথা জাফরুল্লাহ ১০০% বেঠিক হোক সেটা সমস্যা নেই সমস্যা হচ্ছে তাকে বেঠিক প্রমান করতে এত গল্প ফাঁদার তো দরকার নেই। উনার দেওয়া স্যাম্পল টেস্ট করে রিপোর্ট দিয়ে দিলেই তো হয়। আর উনি পরে বলেছেন শুধু এন্টিবডি না এন্টিজেন ডিটেক্ট করাও যাবে উনার পদ্ধতিতে। উনি ১০০০ কিট দিতে চেয়েছেন বলেছেন পজিটিভ স্যাম্পল ঐ কিট দিয়ে টেস্ট করে রেজাল্ট দেখতে। উনি এও বললেন আত্মবিশ্বাসের সাথে উনাদের পদ্ধতি পিসিআর এর মতোই বরঞ্চ তার থেকে ভালো রেজাল্ট দিতে পারে।

৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আদালতে যেকোনো শিশুকামী জঙ্গি আত্মবিশ্বাসের সাথেই বলে সে নিরপরাধ।

আপনাকে একটা লিংক দিয়েছি, যদিও ইংলিশে। কস্ট হলে গুগল ট্রান্সলেট করতে পারেন। কস্টের কথা বললাম কারন ওটা পড়লে রিপোর্ট নিয়ে কথাটা আওড়াতেন না।

বাংলাদেশে প্রতিমাসে কতগুলো ওষুধ টেস্ট হয় সেগুলোর কটা আপনি খুঁজে দেখেছেন এবং কোথায় খুঁজতে হয় সেটা জানার কথা। এবং যা মার্কেটে আছে তার মধ্যে কতগুলো খারাপ সেটা একটু জানান।

আমি এটা বিশ্বাস করি বলেই জাফুরুল্লাহর ক্ষেত্রে সরকারকে বিশ্বাস করি। কারন মার্কেটে এখন এমন ক্ষতিকারক ওষুধ বেশ কম আছে যার ফলে প্রানহানী ঘটে এবং এদেশের এসব টেস্ট প্রক্রিয়া এখনো বেশ কার্যকর।

ডিটেইলস জানতে চান তাহলে আলাদা পোস্ট দিন.... সেটা শেয়ার করা যাবে।

রিকোয়েস্ট লিংকটা পড়ুন আর গুগল করুন। তখনই বুঝবেন মুক্তিযুদ্ধ বেঁচে এখানে ইমোশোনাল ব্লাক মেইল কে করছে

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:০৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ডয়েচ বেলের লেখাটা পড়েছি সেটাতে যা বলা আছে সব জানা। সেটা ১৭ তারিখের দেখলাম। কিন্তু কাল তারা বলেছে তারা শুধু এন্টিবডি না এন্টিজেন টেস্ট করতে পারবে এই কিটে। হু রেপিড টেস্ট রিয়ালেবল না বলেছে তবে ডঃবিজনের নামে সার্সের রেপিড টেস্ট কিটের স্বত্ত্ব আছে যেটা দিয়ে তিনি ২০০৩ এ চীনের কাছে সার্স রোগ সনাক্তকরনের কিট বিক্রি করছেন। সে অভিজ্ঞতা থেকে সে এই রেপিড বল্ট টেস্ট কিট উদ্ভাবন করেছে। আমার কথা, যুক্তি যদিও এসব না আমি বলতে চেয়েছি সরকার কেনো সময়ক্ষেপণ, জাফরুল্লাকে এটা নিয়ে তির্যক কথাবার্তা বলছে খুব সহজেই তার পদ্ধতি ভুল পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমান করে এটার অবসান ঘটিয়ে ফেলতে পারতো। আর যদি হু নিষেধ করলে সে বিষয়ে কোন গবেষণা হলে সেটাকে টেস্ট না করেই বাদ দিয়ে দিতে হবে তাহলে অন্য কথা।
যাইহোক আমার কথা ছিলো জাফরুল্লাকে ভুল অথবা সঠিক প্রমান করতে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ ও কথাবার্তা সঠিক ছিলো না।

৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২০

রাজীব নুর বলেছেন: - আপনি কি মোবাইলের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে চান?
: হ্যাঁ, চাই।
- তাহলে মোবাইল বেচে দিন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হাহাহা।

৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২৬

সোনালি কাবিন বলেছেন: এটাই বাংলাদেশ

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সমস্যা এত বড় হতো না যদি সরকার সঠিক পদক্ষেপ নিতো। কাঁচামাল আমদানি করার অনুমতি দিয়েছে এখন স্যাম্পল বানানোর পর সেটার একুরিসি না দেখেই বলে এই টেস্ট পদ্ধতি সঠিক নয়।

৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রঙ্গে ভরা বঙ্গ দেশে একটা গুরুত্বপুর্ণ বিষয় নিয়েও
রঙ্গ হচ্ছে ভাবতে অবাকই লাগে। আরে কাজ করে
কি করেনা সেটারতো পরীক্ষা হোক আগে। কার্যকরী
হলে নিবো না হলে নাই। একটা বালিশের কভার যদি
২২ হাজার টাকায় কিনতে পারো তা হলে স্বল্প দামের
এই কিট কিনতে সমস্যা কি? নাকি এখানেও কমিশন লাগবে?

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই সামান্য ব্যাপারটিকে হযবরল করে ফেলেছে সরকারের লোকজন সবাই মিলে।

৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বাঙ্গালী পলিটিক্স প্রিয় । গ্রাম্য পলিটিক্স

২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এসময় এমন পলিটিক্স এর কোনই দরকার ছিলো না। ওদের কিট কাজ করলে নিবে না হলে না। ওদের সেম্পল সাবমিট করতে বলে এখন এত নিয়মকানুন দেখিয়ে সময়ক্ষেপণ করার দরকার কি।

৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:১৬

কলাবাগান১ বলেছেন: সরকারের মাথা মোটা লোক রা আমেরিকার এফডিএ এর উদাহরন দেখলেই বুঝতে পারবে যে ইমার্জেন্সী কাকে বলে .....৭৭ টা কোম্পানি এর এন্টিবডি টেস্ট কিট কে Emergency Use Authorization (EUA) দিয়েছে.... তবে এটা এফডিএ এর অনুমোদন বলে বিক্রি করতে পারবে না....। নিজের দায়িত্ত্বে বিক্রি করতে হবে।

৫ স্টেপ দিয়ে ফাইনাল এপ্রুভাল হবে সেটা ইমার্জেন্সী শেষ হলে করা যাবে...এখন টেম্পোরালী ব্যবহার করতে দেওয়া হোক।

তবে কোনভাবেই এই কিট করোনা সনাক্তে ইউজ না করা হোক....নিইউর্য়ক যেমন করছে তা করা হোক....সুস্হ্য লোক জনের এন্টিবডি টেস্ট করে দেখা হচ্ছে কার কার মাঝে এন্টিবডি আছে....।তাহলে তারা হয়ত করোনা তে এক্সপোজ হয়েছিলেন আগে কখনও ...তাহলে উনারা আবার করোনা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নাই...Herd Immunity দরকার লকডাউন তোলার জন্য..

উনারা আগে বলেছিলেন যে এন্টিবডি টেস্ট ..এখন বলছেন এন্টিজেন এবং এন্টিবডি টেস্ট...এন্টিজেন হল সরাসরি ভাইরাস.... এরা থাকে শ্বাসযন্ত্রে বেশী...রক্তে খুব কমই আসে...এই রক্ত থেকেই আবার না লাইভ ভাইরাস অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে

উনারা নিজেও বলছেন (৫ টা টেস্ট করে) যে ৬০% ক্ষেত্রে উনারা ডিটেক্ট করছেন এন্টিজেন....তাহলে সরকার ১০০ জনের উপর পরীক্ষা করে দেখুক আসলে এই রেট টা কত।

পরীক্ষা না করার টালবাহানা না করাই উচিত সরকার এর..পরীক্ষা টা সরকার অনুমোদিত স্হানেও ই হোক... তবে ঔষুধ প্রসাশন কে ঘুষ দেওয়ার কথা বলাটা উনার উচিত হয় নাই..... ওখানে তো দেখি মিলিটারি প্রধান...অন্যদেশ এই কিট ব্যবহার করে সফলতা পেলে তখন সরকার কেই পস্তাবে হবে

২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৫৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ, মন্তব্য অনেক তথ্য আছে। জাফরুল্লাও বলেছেন উনারা বিক্রি করতে চাননা। বলেছেন সরকারের নিয়ন্ত্রণে রেখেই এটা করা হোক। উনি ১০০০ কিট পরীক্ষা করে একুরিসি টেস্ট করতে বলছেন, এটা করতে এত সমস্যা কি সেটা নিয়েই প্রশ্ন। হ্যাঁ, ঘুষের কথা বলাটা ব্যক্তি আক্রমন ও পাব্লিকিলি এভাবে বলাটা অন্যায়।

১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৫৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: @ কলাবাগান১ এর সংগে সহমত। সরকারের উচিত ছিল এই কিট টেস্ট করা। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা দেশবিরোধীরা সবসময় দেশকে পিছনের দিকে টানছে এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের হয়ে কাজ করছে।

২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:০১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সহজ একটি বিষয়কে সরকারি লোকজন অযথা জটিল করে ফেলছে। জাফরুল্লা বেঠিক হলে সহজে তাকে ভুল প্রমাণ করে দেওয়া যেতো। তার কাজের মধ্যে কোনো ঘাটতি থাকলে সেগুলোকে শুধরিয়ে দিয়ে ব্যাপারটাকে সমাধানে নিয়ে আসাই বুদ্ধিমানের কাজ ছিলো।

১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১২:০১

অক্পটে বলেছেন: ঠিক এই সময়ে এসে সরকারের এমন পলিিটিক্স করা উচিত হয়নি। ব্যপারটাকে আমার কাছে ঘৃণ্য মনে হচ্ছে। যা ছিল সহজ সরল বিষয় তাকে সরকার কুটচাল দিয়ে নিজেদের পরিচয়কে আরো চকচকা করে দিল।

২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:০২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: অদক্ষ ইগোর কারনে সহজ ব্যাপারটা জটিল করে দিলো আমাদের সরকারের লোকজন।

১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৩

নুরহোসেন নুর বলেছেন: সব জায়গায় ক্ষমতার অপব্যবহার সত্যিই নিন্দানীয়।

২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:০৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ক্ষমতার ব্যবহার কোনোদিনও আমাদের সরকারি লোকজন ঠিকভাবে করতে পারেনা। তবে অপব্যবহার ঠিকভাবে করতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.