নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
●করোনার ঔষধ রেমিডেসিভ উৎপাদন করার জন্য বাংলাদেশের ৬টি ঔষুধ কোম্পানিকে অনুমতিদেওয়া হয়েছে●
সারা পৃথিবী এখন অনেক আধুনিক। সভ্যতার ক্রমবিকাশ হচ্ছে খুব দ্রুত গতিতে। উন্নত দেশ গুলো প্রবেশ করছে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে। অর্থনীতির ব্যবস্থা আগের তুলনায় এখন অনেক কমপ্লেক্স। অর্থনীতি কমপ্লেক্স হওয়া মানে দেশ পরিচালনাও কমপ্লেক্স হওয়া। এখনকার সময়ে দেশ পরিচালনা সঠিক ভাবে করতে হলে রাষ্ট্র পরিচালকদের বস্তুবাদী ও প্রগতিশীল হতে হবে। বাস্তবতা ও পরিস্থিতি অনুধাবন করে সিদ্বান্ত নিতে হবে। কোন অলৌকিক সত্তার উপর বিশ্বাস করে তার উপর ভরসা করে দেশ সঠিকভাবে চালনা করা সম্ভব না। সংসদে বসে মুনাজাত, দোয়া, ইস্তেখার করে সমস্যা সমাধান করা যাবে না। এগুলো অজ্ঞতার লক্ষণ। কারো দোয়া কিংবা আর্শীবাদ চেয়েও দেশ পরিচালনা করা সম্ভব না।
পূর্ব নির্ধারিত ভাগ্য কি রাষ্টের বিশ্বাস করা উচিত? না উচিত না, রাষ্টের ভাগ্য, রাষ্ট্র পরিচালকের হাতে। রাষ্ট্র পরিচালকগণ মননে, মেধায় যত আধুনিক, বস্তুবাদী ও প্রগতিশীল হবে রাষ্ট্রের ভাগ্য তত সুপ্রসন্ন হবে। রাষ্টের সামনে আসা সমস্ত সমস্যা ও সম্ভবনা বিজ্ঞান, যুক্তির আলোকে বিচার করতে হবে। মতামত গঠনের ক্ষেত্রে প্রথা, অন্ধবিশ্বাস এবং পূর্ব নির্ধারিত ভাগ্য এমন বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত হওয়া ঠিক নয়৷ জ্ঞান বিজ্ঞান ও যুক্তির অনুপস্থিতিতে দাবিকৃত কোনো মতকেই সত্য হিসেবে গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান করা সঠিক নয়৷
রাষ্ট্র পরিচালকগণ বস্তুবাদী ও প্রগতিশীল হলে রাষ্ট্রের মাঝে চিন্তাশক্তির বিকাশ ঘটে। এর ফলে মানুষ বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা সমাধানের সঠিক ও কার্যকরী পথ নির্দেশ করতে পারে। কুসংস্কার ও অজ্ঞতা একটা রাষ্ট্রকে পিছনে নিয়ে যায় আর সেটা যদি রাষ্ট্র পরিচালকগণ ধারণ করে তাহলে রাষ্ট্র ভয়ংকর ভাবে পিছিয়ে যায় জ্ঞান-বিজ্ঞানে। আধুনিক বিশ্বব্যবস্থার সাথে যেকোন রাষ্ট্রকে এগিয়ে যেতে হলে প্রগতিশীল ও বস্তুবাদী হওয়ার বিকল্প অন্য কি থাকতে পারে?
০৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:০৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: শেখ হাসিনা সরকার বস্তুবাদী ও প্রগতিশীল নয়।
২| ০৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:১৫
মা.হাসান বলেছেন: প্রগতিশীল হওয়া দরকার, তব অধিক বস্তুবাদী হওয়া বিপদজনক। কল্যানমুখি রাষ্ট্র দরকার যেখানে বস্তুর চেয়ে নাগরিক সুরক্ষা বেশি গুরুত্ব পাবে।
০৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বস্তুবাদী মানে বস্তুবাদী, অধিক বস্তুবাদী বলতে কিছু নেই। দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদী আছে।
৩| ০৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: আসল সমস্যা হলো আমাদের দক্ষ লোকবলের খুব অভাব।
০৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: দক্ষ লোকজন তৈরি করে নিতে হয়। যারা তৈরি করবেন তারাও দক্ষ নয়।
৪| ০৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইরান ব্যতিত কোন দেশের সংবিধানে ধর্মের কিছুই নেই।
বস্তুবাদের প্রয়োগ হলো সোস্যালিজমে, আপনি কি সোস্যালিজমের কথা বলতে গিয়ে খেই হারায়ে ফেলেছেন? নাকি নতুন করে কিছু যোগ করার কথা বলছেন? কিছুই পরিস্কার নয়।
০৫ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি আসলে যারা রাষ্ট্র পরিচালনা করে তাদের বস্তুবাদী হওয়াকে বুঝাতে চেয়েছে। তারা বস্তুবাদী ও প্রগতিশীল হলে রাষ্ট্রও তাই হবে। বস্তুবাদীরা সমাজতান্ত্রিক হয়।
সংবিধানে আমাদের সংবিধানেও ধর্মের তেমন কিছু ছিলো না। বস্তুবাদী না হওয়া আমাদের রাষ্ট্রের পরিচালকগন এতে ধর্মীয় অনেক কিছু যোগ করেছে। আমাদের সংবিদান প্রণেতাদের দিয়ে আমাদের প্রধানমন্ত্রী সংসদে দোয়ার আয়োজন করেছে।
৫| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৪৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ঢাকা যখন অবরোধ হয় হেফাজতি গং দের দ্বারা,তখন প্রথম দিকে আওয়ামী এবং বামপন্থী ও পুলিশের লোকজন সহ এক হাতও এগুতে পারে নাই।তখনই তিনি বুঝে গেছেন এভাবে চলবে না।তারপরেই তিনি সফট লাইনে চলে যান।
এখন দেশ যে অবস্থায় আছে এখান থেকে ফেরত আসা অনেক কঠিন কাজ।বাংলাদেশে ইসলাম এখন উদিয়মান শক্তি।এরা একবার ক্ষমতায় গেলে নিজেরা নিজেরা লড়াই করে, লোকসংখ্যা যখন অর্ধেক হবে তখন নতুন শক্তির উদয় হবে।আরেক ভরসা করোনা। তেলের দাম পরেযাবার কারনে আরব দেশগুলোর হাতে যদি ভিক্ষারঝুলি এসে যায়।তাহলে ইসলাম পন্থী দলগুলোর টাকার উৎস কমেযাবে।আবার তারা ইমামতি ও মিলাদ পড়ার কাজে ফিরে যাবে।
আর একটা ক্ষীন সম্ভাবনা আছে,সকল বামপন্থী দলগুলো একতাবদ্ধ হয়ে শক্তিশালীএকটা ক্যাডার ভিত্তিক দল গঠন করতে পারলে
হয়তো ১০/১৫বছরের মধ্যে ক্ষমতায় আসলেও আসতে পারে।যারা বস্তুবাদের ব ও জানে না তাদের দিয়ে, আপনি যে রাষ্ট্রের কল্পনা করছেন তা অলিক কল্পনা।
০৬ ই মে, ২০২০ সকাল ৯:৫১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আসলে এই পরিবর্তন এক লাফে সম্ভব নয়। কিন্তু সময় নিয়ে কিছু কিছু পরিকল্পনায় এগোনো সম্ভব। আওমীলীগের দ্বারা আর সম্ভব না নিকট ভবিষ্যতে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৬| ০৬ ই মে, ২০২০ সকাল ১০:০৮
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: যে যায় লংকায় সেই হয় রাবন । বস্তুবাদী হোক, জাতীয়তাবাদী হোক বা ইসলামপন্থীই হোক - বাংলাদেশে জাতিগত চরিত্রের কারণে যে বাদই ক্ষমতায় আসুক সেই দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ে বা পড়বে ।
০৬ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ, এটা সমস্যা। আমাদের বাচ্চাদের একেবারে প্রাথমিক থেকে বস্তুবাদের সাথে পরিচয় হয় না যারফলে এমন হয়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৫৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এখন রাষ্ট্র কোন পর্যায় আছে।