নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতির অর্ধেক সম্পদ আমলাদের পেটে চলে যায়।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৭


আমাদের মত তৃতীয় বিশ্বের দেশে দুর্নীতি হবে এটা স্বাভাবিক। না হওয়াটা অস্বাভাবিক। কিন্তু দুর্নীতিরও তো একটা সীমা থাকে। একজন স্বাস্থ্যের সাবেক ডিজি'র সামান্য ড্রাইভার সে শত শত কোটি সম্পদের মালিক! এগুলো কার টাকা? এই সম্পদ কিভাবে তার হাতে গেলো? আবার এমন ড্রাইভার, পিয়নের সংখ্যা নেহায়েৎ কম নয়। এদের সম্পদের পরিমান দেখলে স্বয়ং আলাদিনের জ্বিন অজ্ঞান হয়ে যাবে। হ্যাঁ, এদেরও আলাদিনের জ্বিন আছে, এই জ্বিন হলো এদের স্যারেরা। আলাদিনের জ্বিনের অভ্যাস হলো সে নিজের জন্য কিছু নেয়না কিন্তু এই স্যার জ্বিনেরা সব নিয়ে কিছু উচ্ছিষ্ট তাদের এই পিয়ন ড্রাইভারদের দিয়ে দেয়।

আমি সব সময়ই বলি আমাদের অদক্ষ ও দুষ্ট রাজনীতিবিদদের কারনে সরকারি আমলারা এত দুর্নীতি করতে সাহস পায়। একজন রাজনীতিবিদ যে পরিমান দুর্নীতি করে তার থেকে কয়েকগুণ বেশি দুর্নীতি করে একজন আমলা। রাজনীতিবিদরা ১০ টাকার দুর্নীতি করলে তার ডকুমেন্ট আমলাদের হাতে থেকে যায়, যার পুরো ফায়দা লুটে নেয় তারা। আমলাদের দুর্নীতি পুরোপুরি বন্ধ করা যাবে না, তবে যাই করা যাক সেটা করতে হবে রাজনীতিবিদদেরই। সমস্যা হচ্ছে সে রকম দক্ষ, আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানে পারদর্শী রাজনীতিবিদ আমাদের নেই। আমাদের দেশে যে ছেলেটা বখাটে হয়ে যায়, পড়ালেখায় বেশি ভালো না, কোন কাজ পায়না সেই ছেলেটিই রাজনীতিতে চলে আসে। অথচ রাজনীতি হচ্ছে সবচেয়ে কঠিন ও সব দর্শনের কেন্দ্র।

সরকারী দুর্নীতিগ্রস্ত আমলারা প্রতিদিন যে পরিমান জাতির সম্পদ লুট করে তা আমার আপনার কল্পনারও বাহিরে। সবচেয়ে বড় কথা জাতিকে সেবা দেওয়ার জন্য এদের যে কাজ ও সময় দেওয়া দরকার তার সিকিভাগও এরা ঠিকভাবে দেয়না। সময় সবচেয়ে বড় সম্পদ।
আজ পর্যন্ত আমি কোন সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীকে ঠিকভাবে আট ঘণ্টা ডিউটি করতে দেখিনি। কিন্তু জাতির সম্পদ লুট করতে নিজের ব্রেন ও মেধাকে সর্বোচ্চ পর্যায় খাটাতে দেখেছি।

যাইহোক এসব দুর্নীতি নিয়ে কথা কম হয়নি, কিন্তু এর সুরাহা খুব একটা হয়না। যারা সুরাহা করবে তারাও হয়তো দুর্নীতির জালে আটকে যায়। দুর্নীতির দায়ে মামলা হলে সেগুলো নিষ্পত্তি হতে অনেক সময় নেয় এবং মামলার পরিমান হিসেবে নিষ্পত্তির সংখ্যা নিতান্তই অনেক কম। এই যে যার কথা দিয়ে শুরু করলাম স্বাস্থ্যের সাবেক ডিজির ড্রাইভার, তার এত টাকার সম্পদ, তার বিরুদ্ধে মামলা হলো সেটা নিষ্পত্তি হতে কয়েক বছর লেগে যাবে! কিন্তু কেনো? সাধারণ গণিত ও অর্থনীতি বুঝে এমন মাধ্যমিকের ছাত্রও বলে দিতে পারবে তার আয় ও সম্পদের পরিমান অসামঞ্জস্য! একমাত্র দুর্নীতি ছাড়া আর কোন উপায় নেই এমন সম্পদের মালিক হওয়ার।
আপনাকে যদি এই মামলার বিচারক করা হয় আপনি কতদিন নিবেন এর রায় দিতে?

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৫৫

অনল চৌধুরী বলেছেন:
বাকী অর্ধেক ব্যায় হয় জনগণের দেয়া টাকায় এদের গাড়ি-বাড়ি-গাড়ির তেল, চালক, মোবাইল আর বিদেশ ভ্রমণের সুবিধা দিতে গিয়ে।
বিচারের জন্য ৩০ কার্যদিবস যথেষ্ট।
কিন্ত শাস্তি খুব কম।ইংরেজরা জানতো সরকারী কর্মচারীদের হাতে রাখতে না পারলে উপনিবেশ চালানো যাবে না।তাই ৪০৮ ধারায় বাড়ির কর্মচারী চুরি করলে শাস্তি ৭ বছরের কিন্ত রাষ্ট্রের কর্মচারী দুর্নীতি করলে শাস্তি ১৬১ ধারায় মাত্র ৩ বছরের কারাদন্ড !!!!

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভালো বলেছেন। হ্যাঁ, ইংরেজদের কিছু আইন আমাদের আইন প্রণেতা ও আমলাদের খুব পছন্দের তাই সে আইন গুলো বলবৎ রেখেছে। এছাড়াও সরকারি আমলাদের গ্রেপ্তার ও দোষী সাবস্ত করার ব্যাপারে অনেক ফাঁকফোকর রাখা হয়েছে।
হ্যাঁ, এই ড্রাইবারের বিচার করতে ৩০ কার্যদিবসই যথেষ্ট।

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৫:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

রাজনীতিক নেতারাই সরকারী কর্মচারীদেরকে অসৎ বানিয়েছে।

তারা উভয়ই অনিয়ম করে উপার্জন করে থাকে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: তারা উভয় অসৎ, সঠিক। তবে রাজনীতিবিদদের অদক্ষতার সুযোগ আমলারা বেশি নেয়। আমাদের আইন প্রণয়ন যদিও রাজনীতিবিদদের হাতে কিন্তু বেশিরভাগ আইন আমলা তৈরি করে তাদের দিয়ে আইনে পরিণত করে। এরা রাজনীতিবিদদের স্যার স্যার করে ভিতর থেকে দুর্নীতি করে। তাদের থেকে অপেক্ষাকৃত কম শিক্ষিত রাজনীতিবিদ স্যার শুনে পুলকিত অনুভব করে এবং এদের অনেক অন্যায় আবদার মেনে নেয়।

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:১২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সবাই চোর। আর সবাই চোর হলে চোরের বিচার কে করবে? ফলাফল চোর নির্দোষ। সোজা হিসেব।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ, এসব দুর্নীতি মামলার নিষ্পত্তির হার খুবই কম। আবার অনেক মামলা আদালতের আদেশই স্থগিত হয়ে যায়।

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪০

আহমেদ জী এস বলেছেন: নূর আলম হিরণ,




শুধু জাতির অর্ধেক সম্পদই নয় সকল স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিইর বেশীটাই চলে যায় আমলাদের পেটে।
সত্যটাই বলেছেন - সাধারণ গণিত ও অর্থনীতি বুঝে এমন মাধ্যমিকের ছাত্রও বলে দিতে পারবে তার আয় ও সম্পদের পরিমান অসামঞ্জস্য! একমাত্র দুর্নীতি ছাড়া আর কোন উপায় নেই এমন সম্পদের মালিক হওয়ার।

প্রশ্ন রেখেছেন - এই যে যার কথা দিয়ে শুরু করলাম স্বাস্থ্যের সাবেক ডিজির ড্রাইভার, তার এত টাকার সম্পদ, তার বিরুদ্ধে মামলা হলো সেটা নিষ্পত্তি হতে কয়েক বছর লেগে যাবে! কিন্তু কেনো?
এই "কেনো" র জবাব দিতে বলতেই হয় ---
আমি ভেবে পাইনে, একজন বিচারক কি তার নিজস্ব বিচার বুদ্ধি - বিবেচনা দিয়ে কি বিচার করেন না? নাকি তাকে করতে দেয়া হয়না ? সব সময় যদি স্বাক্ষী প্রমানের ওজন দেখেই তারা বিচার করেন তবে একজন মানুষ বিচারকের কি প্রয়োজন ? একটি কম্পিউটার তো আরো নির্ভুল ভাবে সব দালিলিক প্রমান ঘেটে দুয়ে দুয়ে চার মিলিয়ে বিচার কর্মটি সেরে ফেলতে পারে নিমিষেই । বছরের পর বছর কোনও মামলাকেই ঝুলে থাকতে হয়না তাহলে। সেখানে বাড়ী-গাড়ী- বেতন দিয়ে মানুষ বিচারক পালার যৌক্তিকতা কি ?

এটা তো পরিষ্কার, যারা অপরাধ করে ধরা পড়েছেন কোটি কোটি টাকা সহ তারা তাতো অবৈধ পথেই করেছেন নইলে এমন কোন ব্যবসা নেই বা রাস্তা নেই যাতে কয়েক বছরেই ফুটো পয়সা থেকে তারা শত-কোটিপতি বনে যেতে পারেন। এটা বুঝতে তো
আপনার কথামতো বিচারক হবার প্রয়োজন নেই, সামান্য বুদ্ধিজ্ঞান থাকলেই চলে।
মানুষ বিচারক তো একারনেই প্রয়োজন, যাতে একজন বিচারক সামগ্রিক ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা, সম্ভাব্যতা -অসম্ভাব্যতা বিবেচনায় আনতে পারেন যা যন্ত্রের পক্ষে সম্ভব নয়, সেখানে তার প্রমান থাকুক বা না থাকুক । প্রমান থাকলে ভালো, না থাকলেও ক্ষতি নেই, অবস্থাদৃষ্টে একজন বিচারকই তা বিবেচনায় আনবেন যে বিচারটি প্রমানের অপেক্ষায় থাকবে কি থাকবেনা।

( মাননীয় বিচারকেরা , ভুল বুঝবেন না। আপনাদের মানবিক চিন্তাশীলতা- যুক্তির প্রখরতা- বিচারিক সক্ষমতার প্রতি আস্থা রেখেই বলছি বৃটিশ আমল থেকে চলে আসা এমন বিচারিক ব্যবস্থার ধারা পরিবর্তন করে যেন আপনাদের মানবিক বিচার দক্ষতা ও সক্ষমতার উপর বিচারিক কার্য্য ছেড়ে দেয়া হয়। তাতে সময় ক্ষেপন না হয়ে বিচার গতিশীল হবে, বছরের পর বছর স্বাক্ষী প্রমান যোগাড়ে মামলাগুলো ঝুলে থাকবেনা। )

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনার পয়েন্ট গুলো সঠিক। বিচারক নিশ্চয় অনেক জ্ঞান ও প্রজ্ঞা রাখেন, এসব মামলা দীর্ঘদিন ঝুলে থাকা সত্যিই দৃষ্টিকুটু লাগে। সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: দুদক করে কি?
তাহলে আমাদের দুদলের দরকার নাই।

দেশে তো চোরের অভাব নাই। চারিদিকে চোর। প্রতিদিন একজন করে দূর্নিতিবাজ ধরলেও দশ বছরেও শেষ করা যাবে না। সবাই জানে দূর্নিতিবাজ কে। অথচ দুদক আর সরকার জানে না।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: দুদক পুরো ১০০% করছে না এটা সঠিক তবে যে মামলা গুলো করেছে সেগুলো কিন্তু পরিমানে কম না এগুলো নিষ্পত্তি করতে দীর্ঘসময় লাগিয়ে দেয় বিচারকগণ। এই মামলা গুলো নিষ্পত্তি করা বেশি কঠিন হওয়ার কথা না।

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৬

আমি সাজিদ বলেছেন: সরকারী কর্মকর্তারা দূর্নীতি করেন না। মানয়ীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আপনাদের মতো সমালোচকের কথা না শুনে উনারা যেন দেশের সেবা করেন। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার জনগণকে যে প্রতিশ্রুতিগুলো দিয়েছে, সেগুলো পরিপূর্ণ করার সহায়ক ভূমিকা যেন তাঁরা পালন করেন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক কিছুই বুঝেন তিনি বুঝেও না বুঝার ভান করে। উনার আসলে যে কাজ ছিলো সেগুলো করা হয়ে গেছে, উনার অবসর নেওয়া দরকার।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১০

একাল-সেকাল বলেছেন:
চাইলে ৩০ কার্যদিবস -ই যথেষ্ট !
না চাইলে অনন্ত কাল উচ্চ পদস্ত তদন্ত কমিটির কার্যদিবস চলতেই থাকবে ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সদিচ্ছা না থাকলে আসলেই এসব দীর্ঘদিন পরে থাকবে। তবে এগুলো খুব অল্প সময়ে সমাধান করা সম্ভব।

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: একজন তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারীর যদি শতকোটি থাকে তাহলে তার উপরে আরো কি বেহাল দশা । ঘৃণা জানাই যারা জণসাধারণের সম্পদ কুক্ষিগত করছে ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এরা সরকারি চাকুরীকে টাকা বানানোর মেশিন ভাবে।

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৭

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো লিখেছেন। বেশির ভাগ আমলায় এখন ধরাকে সরা জ্ঞান করছেন উপর মহলের পৃষ্ঠপোষকতায়। অন্যায়ের ফলে শাস্তির ব্যবস্থা না হওয়ায় তারা ধরে নিয়েছেন যে উনাদের কিছুই হবে না। এভাবেই লাগামছাড়া করাপশন প্রতিষ্ঠানগুলোকে খেয়ে ফেলছে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিচারহীনতার একটি অদৃশ্য সিস্টেম আমলারা নিজেদের জন্য তৈরি করে রেখেছে। অদক্ষ ও অসৎ রাজনীতিবিদরা এটা ভাঙতে পারছে না। জাতির জন্য দুর্ভাগ্য।

১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: দূর্নীতিবাজদের যারা গ্রেফতার করছে না আমি তাদের ঘৃণা করি।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: দুর্নীতিবাজদের ঘৃণা করার লোক অনেক আবার এদের তোষামোধকারী তার চেয়ে বেশি।

১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪১

অনল চৌধুরী বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: দুদক করে কি? তাহলে আমাদের দুদকের দরকার নাই।- দুদক করে চোরের উপর বাটপারি।
এনামুল কাহিনী মনে নাই?
আমি এ পর্যন্ত দুদকে একাধিক অভিযোগ করেছি। আজ পর্যন্ত একটা অভিযোগেরও প্রতিকার পাইনি।
বিএমডিসি রেজিষ্ট্রারের বিরুদ্ধে প্রমাণসহ দুর্নীতির অভিযোগ করেছিলোম ৬/৫/২০১৮ তারিখে।। ৬ মাস পর দুদকে গিয়ে অভিযোগটাই আর খুজে পাইনি। সেই রেজিষ্ট্রার প্রায় কোটি টাকা ভাতা নিয়ে অবসর নিয়েছে, যার একমাত্র কাজ ছিলো ভুল চিকিৎসার অভিযোগ পেলে অভিযোগকারীকে অপরাধী বানিয়ে অভিযোগযুক্ত চিকিৎসকদের রক্ষা করা।তার প্রায় ২৫ বছরেরর আমলে কোনো অপরাধী চিকিৎসকের শাস্তি হয়নি।
থানা পুলিশের যে জবাবদিহীতা আছে, দুদকের সেটাও নাই।
দুদক কর্মচারীরা নিজেদের জমিদার ভাবে। তাই অভিযোগ নিয়ে এদের সাথে কোনো কথা বলা যায় না।
এই দুদক দিয়ে ১ লক্ষ বছরের ও দেশের দুর্নীতি দমন করা যাবে না দিন দিন বাড়ানো ছাড়া।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: দুধুক আসলেই ঠিক ভাবে কাজ করতে পারেনা। আবার অনেক সময় চাইলেও পারেনা। পুরো সিস্টেমটিই সঠিক নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.