নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
গত কয়েকদিন আগে ফ্রান্সে কি হয়েছিল? একজন শিক্ষক ক্লাসে আমাদের নবীর ব্যঙ্গচিত্র দেখিয়েছিলেন, বলা হয়েছিল তার উদ্দেশ্যে ছিল বাকস্বাধীনতা ও ব্যক্তিস্বাধীনতার বিষয়ে বুঝানো। এটার পর এক মুসলিম যুবক তার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগার কারনে তাকে গলা কেটে হত্যা করে। এরপর ফ্রান্স সরকার স্বউদ্যেগে ফ্রান্সে আরো অনেক গুলো ব্যঙ্গ চিত্র প্রদর্শন করে। এছাড়াও কিছু মসজিদ যেগুলো থেকে এমন সাম্প্রদায়িক কর্মকান্ড পরিচালিত হয় বলে ধারণা করা হয়, সেগুলো বন্ধ করে দিয়েছে। যে ছেলেটি তার শিক্ষককে হত্যা করেছে সে কি ঠিক কাজ করেছে? অবশ্যই ঠিক কাজ করেছে। আর একেবারে ঠিক না হলেও অন্যায় কিছু করেনি। আমাদের নবীকে অবমাননা করার শাস্তি অব্যশই অবমাননাকারীকে কতল করা।
রাসূলের অপমানে কাঁদে না যার মন,
কে বলে মানুষ তারে, রাসূলের দুশমন।
কাজী সাহেবের এই লাইন দুইটা কয়েকদিন থেকে ফেইসবুকে সয়লাব হয়ে গেছে, ব্লগেও কেউকেউ লিখেছেন। কিন্তু বেচারা সে মুসলিম যুবকটির কথা বলছেনা যে এমন সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে! রাসূলের অবমাননা যে সহ্য করতে পারেনি। সে সাহসী মুসলিম যুবকের হত্যাকারী পুলিশের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলছে না!
যাক, এতটুকু পর্যন্ত পড়ে যারা আনন্দ পেয়েছেন তারা আর না পড়লেও চলবে।
আসলে ফ্রান্স হলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাকস্বাধীনতার ক্ষেত্রে এগিয়ে। যে বাঁচার স্বাধীনতায় সে চেচনিয় যুবকটিকে সরকার আশ্রয় দিয়েছে ঠিক একই কারণে যেকোন কিছুর প্রতিবাদে যে কাউকে কার্টুন আঁকার স্বাধীনতা দিয়েছে। আমাদের নবীকে ব্যঙ্গ করার কারনে যদি খারাপ লাগে অন্যায় মনে হয় তাহলে সেটার জন্য প্রতিবাদ করার অধিকার ফ্রান্সে আছে। আপনার খারাপ লাগার বিষয়টি সেখানকার মুসলিম ধর্মীয় কোন সংগঠনের মাধ্যমের সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যেত। বর্তমান সরকার যারা ক্ষমতায় আছে তারা কিন্তু সংখ্যালঘুদের অধিকারে সবসময় সোচ্চার ছিল। কিন্তু মুসলিমদের দ্বারা বারবার আক্রান্ত হওয়াতে তারাও অসহ্য হয়ে পড়েছে। এখন তারা যা করছে এটা সেখানে সংখ্যালঘুদের বিপদে ফেলে দিবে। স্থানীয় জনগণ হয়ত মুসলিমদের ঘর ভাড়া দিতে চাইবে না, কাজে রাখতে চাইবে না এমনকি কটু কথাও শুনাবে। এসব কিছু আমাদের মুসলিমদের বাকি বিশ্ব থেকে আলাদা করে রাখবে।
ফ্রান্সের এমন কাণ্ডে আমরা তাদের ধুঁয়ে দিচ্ছি কিন্তু তারা এমন কেন করছে সেটার কারন অনুসন্ধান করছি না। যারা জাতি,ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে অনেককেই তাদের দেশে আশ্রয় দিয়েছে হঠাৎ করে তারা কেন শুধুমাত্র মুসলিমদের উপর এত ক্ষেপে গেলো! এগুলোর লজিক্যাল উত্তর হলো আমাদের মধ্যে গোড়ামী বেশি, কোন সভ্য জাতির সাথে বসবাস করতে আমরা অভ্যস্ত নয়, ফ্রান্স, আমেরিকা বসেও সেখানে শরীয়া আইন কায়েম করার স্বপ্ন দেখি। তাদের আইন ভঙ্গ করার চেষ্টা করি। তাদেরকে ইহুদি নাসারা হিসেবে দেখি মানুষ হিসেবে নয়।
আর ইলজিক্যাল উত্তর হলো, এগুলো সব ইহুদি নাচারাদের ষড়যন্ত্র।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাংগালীর কাগজপত্রে দুর্নীতি করে, তারপরেও তাদের আশ্রয় দেয় এসব দেশ। সেখানে বসে তাদের বয়কট করলেও ফিরে আসতে চাইবে না।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
নবীজীর কোন ছবি তো পৃথিবীতে নেই।
নেই কোন আলোক চিত্র।
তাহলে কোন লোক একটা কিছু আকলেই সেটাকে নবীজীর ছবি মনে করে ঝাপিয়ে পড়তে হবে কেন?
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: নবীজির সঠিক ছবি এই সময় এসে আঁকা সম্ভব নয়, ছবিতে ক্যাপশন থাকার কারনে সেটাকে উনার ছবি বলে ধরে নেওয়া হয়। উনার নামে ব্যঙ্গ করা হলে সেটা সহ্য করা অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয়না।
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইউরোপে যায়গা নেই, সম্পদ সীমিত; ওরা আরব, পাকিস্তানী ও আফ্রিকানদের প্রবেশে বাধা দিয়ে রাখতে পারেনি; এখন এসব ইমিগ্রেন্টরা ইউরোপকে এশিয়া, আফ্রিকা বানাবে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ওরা বুদ্ধিমান উপায় বের করে ফেলবে।
৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
হুজুররা তো অহরহ ছবি তোলে।
ফেসবুকে বয়ান করে।
তারা ছবি তোললে কি গুনাহ হবে না।
নবীজী তো সারা জীবনেও কোন ছবি তোলেননি।
হুজুররা ছবি তুলেন কেন?
আজ যারা ফ্রান্সকে বয়কট করে ফেসবুকে গরম গরম স্টেটাস দিচ্ছেন তারা কেন ছবি তুলেন?
ছবি তো ভয়ানক গুনাহের কাজ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ছবি, ভিডিও দুটোই গুনাহের কাজ, তারপরেও মুসলিমরা এটা অহরহ করে। ডাবল স্ট্যান্ডার্ড বলতে পারেন।
৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৩
মরুর ধুলি বলেছেন: করোনার প্রভাবে সবগুলার মেজাজ আউলা ঝাউলা হইয়া গেছে। ব্লগাররাও বাদ নাই।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি ঠিক আছেন তো?
৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৫
মরুর ধুলি বলেছেন: আপনি ঠিক আছেন তো?[/sb
রোগ যখন নির্ণয় করতে পারছি তখন মনে হয় ঠিক আছি হে হে ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: যাক, তাহলে তো ভালোই। বাকিদের ঠিক করার দায়িত্ব নিন
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৮
আমি সাজিদ বলেছেন: লজিকাল পোস্ট। ভালো লেখেছেন। আমাদের আরও সহনশীলতা দেখাতে হবে। কিভাবে সব মুসলিম দেশগুলো এক হয়ে নিজেদের জাতিকে জ্ঞান বিজ্ঞানে আবার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে সেটা নিয়ে ভাবতে হবে। মুসলমানদের অন্যরা ভয় পেত তাদের সহনশীলতার জন্য, সেটা ফিরিয়ে আনতে হবে। আমরা যত উত্তেজিত হবো কিছু মানুষ আমাদের উগ্র বলে লেভেলিং করে আলাদা করে দিতে চাইবে। পন্য বর্জন নিয়ে সৌদি আরব বলেছে, এটা অনুচিত কাজ। ওরা কিন্তু ম্যাক্রোর সমালোচনাও করেছে। ঝোঁকের বসে এমন আবেগী হ্যাশট্যাগ আমাদের মাথা মোটা বলে প্রমাণ করে সব জায়গায়, সাথে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয় আয়লান কুর্দির মৃত্যুর সময় আরবের এই অংশের মানুষের প্রতিবাদ কোথায় ছিল?
আমাদের দেশ কি ফ্রান্সের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করবে?
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এসব বয়কট ময়কট কোনো কাজে আসবে না, জাতিকে জ্ঞান, বিজ্ঞান আর প্রযুক্তিতে উন্নত করলে প্রতিবাদ নয়, চাইলে প্রতিরোধ ও করা যাবে। সৌদি সঠিক কাজটিই করেছে।
বাংলাদেশে প্রতিটি গার্মেন্টসে ইউরোপীয় বায়ারের কাজ চলে, প্রতি তিনটি গার্মেন্টসের মধ্যে একটিতে ফ্রান্সের বায়ারের কাজ হয়। সম্পর্ক ছিন্ন করবেন?
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে হানাহানি আমার আর ভালো লাগে না।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্ম নিয়ে এই যুগে হানাহানি হয়না, হানাহানির মাঝে ধর্ম ব্যবহার হয়।
৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কার্টুনটা এমন,একজন বয়স্কু লোক একটি কিশোরী মেয়েকে বধুবেশে সাথে করে নিয়ে যাচ্ছে। তার হাতে একটা পুতুল।লোকটি বলছে ,পুতুল খেলতে হবে না এটা ফেলে দাও এখন আমরা অন্য খেলা খেলবো।
বাছ হয়ে গেল আমাদের নবীকে অপমান,এই রকম কতিপয় কার্টুন যা হাদিস মত ঠিক।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি ক্যাপশনটি সম্পর্কে জানতাম না। এখন জানলাম। এর জন্য একজন মানুষের গলাকাটা কি ঠিক হলো?
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:১১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: মক্কা মদিনার মালিক মিউ মিউ করে আর আমরা রাস্তা লাল করছি রক্তে
২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৪৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমাদের ঈমান তাদের চেয়ে মজবুত ও আমরা সঠিক ইসলামের অনুসারী মনে হচ্ছে,!
১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবাআর এলাম সবার মন্তব্য গুলো পড়তে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:৩৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ওকে।
১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভালো পোস্ট।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: অনেকের কাছে এটা ভালো লাগবে না, না লাগার কারণ গুলো খুবই তুচ্ছ।
আপনাকে ধন্যবাদ।
১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৬
লিযেন বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২৮
অধীতি বলেছেন: শেষ লাইনটা দাদা
১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২১
আমি নই বলেছেন: আসলে ফ্রান্স হলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাকস্বাধীনতার ক্ষেত্রে এগিয়ে।
তাই নাকি?
ফ্রান্সে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঘটা ইহুদি গণহত্যা তথা হলোকস্ট নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হলেও ইসলামের মহানবীকে নিয়ে যা–তা বলা বা আঁকা অনুমোদিত। ফরাসি সেক্যুলারিজম যদি সত্যিই নিরপেক্ষ হতো, তাহলে সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির পুত্রের সঙ্গে ধনী ইহুদি–কন্যার বিয়ে নিয়ে ওই শার্লি এবদো পত্রিকায় রম্য রচনা লেখার দায়ে চাকরি চলে যেত না এক লেখকের। ফ্রান্সে ধর্ম ও রাষ্ট্রের দূরত্ব কঠোরভাবে মান্য করা হয়। অথচ ২০১৩ সালে টাউন হলের মতো পাবলিক জায়গায় যিশুখ্রিষ্টের জন্মদৃশ্যের মঞ্চায়ন ঘটিয়েও আইনের বাইরে থেকে যান মার্সেই শহরের মেয়র। - ফারুক ওয়াসিফের লেখা থেকে নেয়া।
ফ্রান্সের সো কলড বাকস্বাধীনতা শুধুমাত্র দুর্বল এবং সংখ্যালঘুদের বিরোদ্ধেই প্রযোজ্য। ভিন্নমতালম্বিদের অসম্মান করে কিছু করা আর যাই হোক সভ্য জগতের কোনো অভ্যাস নয়।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কোন কোন ঘটনার জন্য গলা কাটা হয়েছে? রাষ্ট্রীয় আইনে যেগুলো নিষিদ্ধ আছে সেগুলো অমান্য করা স্বাধীনতার পর্যায় পরে না। ফ্রান্সের আইনে কি আমাদের নবীর কার্টুন আঁকা নিষিদ্ধ!
১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৪
আমি নই বলেছেন: কোন কোন ঘটনার জন্য গলা কাটা হয়েছে? রাষ্ট্রীয় আইনে যেগুলো নিষিদ্ধ আছে সেগুলো অমান্য করা স্বাধীনতার পর্যায় পরে না। ফ্রান্সের আইনে কি আমাদের নবীর কার্টুন আঁকা নিষিদ্ধ!
গলা কাটবে কেন? ওরাতো আইনের পুজারি সুতরাং যেহেতু ফ্রান্সের আইনে পাবলিক প্লেসে যেকোনো ধর্মীয় চিন্হ শো করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ সেহেতু পাবলিক প্লেসে যিশুখ্রিষ্টের জন্মদৃশ্যের মঞ্চায়নের দায়ে মার্সেই শহরের মেয়রকে সহ সকল সংশ্লিস্টদের আইনের আওতায় আনবে, প্রশ্ন হল তা করেনাই কেন? এধরনের কাজ মুসলিমরা করলে তো পুলিশ এদের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করত।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৫৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি না জেনে অবান্তর বলে যাচ্ছেন। যীশুকে ব্যঙ্গ করার কারনে চার্লি হেবদো ও বিভিন্ন জনের নামে সেখানকার চার্চ ও বিভিন্ন ধর সংগঠন ১৩বার আদালতে গিয়েছে এবং মামলা চলমান আছে। আর মুসলিমরা মাত্র একবার অভিযোগ করেছে আর ১৩ বার হামলা করেছে গতকালেরটা সহ ১৪বার। মুসলিমরা আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছে না কেনো?
১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০০
আমি নই বলেছেন: মার্সেই শহরের ঘটনাটি সত্য এবং এটাও সত্য যে, যে আইনে ফ্রান্সে হিজাব নিষিদ্ধ সেই আইনেই মার্সেই শহরের ঘটনাটিও আইন ভংগ করেছে কিন্তু সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয় নাই। আমি জেনে বলছি কিনা সেটা বিবেচনা না করে গুগল ব্যবহার করেন, নিজেও জানতে পারবেন।
আমি যাই বলি না কেন আপনি ইনিয়ে বিনিয়ে প্রমান করার চেষ্টা করবেন দোষ আসলে মুসলিমদেরই। অতএব আপনার মনে / মাথায় যা আছে সেটাই থাক। তবে একটা কথা প্রমানিত "ধর্মীয়/জাতীগত অবমাননা/বিদ্দেশ উগ্রপন্থার জন্ম দেয়"।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি শুনেছি বাংলাদেশের কয়েক হাজার লোক আছে প্যারিসে।
যারা বাংলাদেশে ভুয়া মামলা আছে দেখিয়ে রিফিউজি দাবী করে কাগজ পেয়েছে।
তারাও নাকি ফেসবুকে ফ্রান্সকে বয়কট করার জন্য সোচ্চার।
এখন কথা হচ্ছে- ফ্রান্স যদি তাদেরকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয় তাহলে কি করবে এই সব সাচ্চা মুসলমান যারা নিজ দেশে না থেকে মিথ্যা কাগজপত্র দিয়ে ফ্রান্স, জার্মানী, ইতালী, কানাডা ইত্যাদি দেশে গিয়ে কাগজ নেয়।