নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মে বিজ্ঞান খোঁজাটা কি জরুরি? ডাঃ নায়েক অযথা ধর্মে বিজ্ঞান খুঁজে বেড়াচ্ছেন!

০৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৩৯


পৃথিবীতে যতগুলি ধর্ম প্রচলিত আছে তার অনুসারীরা তাদের ধর্মকে বিজ্ঞানের সাথে সামঞ্জস্য করার চেষ্টা করে। তারমধ্যে আমাদের মুসলিমরা তাদের ধর্মকে বিজ্ঞানের সাথে সামঞ্জস্য করার চেষ্টা সবচেয়ে বেশি করে থাকে। ধর্মের মাঝে বিজ্ঞান খোঁজাটা কতটা সঠিক কাজ বলে আপনি মনে করেন? আজ থেকে হাজার বছর আগে যেসব ধর্ম প্রবর্তিত হয়েছিল সেই সময়ের মানুষ থেকে আজকের মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞানে নিশ্চয়ই অনেক এগিয়ে আছে। প্রাকৃতিক জ্ঞান-বিজ্ঞানে পিছিয়ে থাকা একদল মানুষের মাধ্যমে আসা ধর্মের মাঝে বৈজ্ঞানিক তথ্য-উপাত্ত খোঁজার চেষ্টা করা কতটুকু বুদ্ধিমানের কাজ হচ্ছে?

ধর্মের মাঝে বিজ্ঞান খুঁজে পাওয়া নিয়ে এই ব্লগে শত শত পোস্ট পাওয়া যাবে। ধর্মের ভিতর বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত খুঁজে পাওয়া ব্লগারের সংখ্যা এই মুহূর্তে আমার জানা নেই। তবে ধর্মের মধ্যে সবচেয়ে বেশি যে মানুষটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব খুঁজে পান তিনি হলেন ডাঃ জাকির নায়েক। উনি কোরআন হাদিসের বাণী থেকে জোড়াতালি দিয়ে যে পরিমাণ বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত বের করে এনেছেন তা যে কোন বিজ্ঞানীর কাছেই বিস্ময়কর ব্যাপারই হবে!

যাইহোক উনাকে একবার এক লেকচারে একজন প্রশ্ন করেছেন আল্লাহ কেন শুকর খাওয়া হারাম করেছেন? উনি বললেন, শুকুর নোংরা প্রানী এবং কিছু বিজ্ঞানী ও ডাক্তারের কথা কোট করে বলেছেন “শুকুর অল্প তাপমাত্রায় রান্না হয়ে যায় বলে এর মাংস খাওয়া শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।” এখন প্রশ্ন হচ্ছে শুকুর যদি খুবই পরিষ্কার রেখে পোষা প্রাণীর মত লালন-পালন করা হয় তাহলে কি শুকর খাওয়া জায়েজ হবে? কিংবা উচ্চ তাপমাত্রায় রান্না করে শুকুর খাওয়া যাবে? উত্তর হলো না।
আসলে এই সহজ প্রশ্নের উত্তরে উনি বিজ্ঞান মিশ্রণ করে উত্তর না দিলেও পারতেন। উনি বলতে পারতেন আল্লাহ আমাদেরকে শুকুর খেতে নিষেধ করেছেন তাই শুকর খাওয়া হারাম।

মানুষের জীবনে বিজ্ঞান ও ধর্মের প্রয়োজনীয়তা এবং কোনটার প্রভাব বেশি এই নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে বললেন, ধরুন রাস্তায় আপনাকে কেউ কথা দিয়ে খুবই অপমান করল এটাকে কি আপনি বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণ করতে পারবেন? ডাঃ নায়েক আসলে বিজ্ঞান বলতে আমরা হাইস্কুলে যে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, বায়োলজি পড়েছি সেই বিজ্ঞানকে বুঝেছেন! অপরাধ বিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান নামেও যে বিজ্ঞানের শাখা আছে উনার ভাবনায় সেটা ছিল না। আসলে এই প্রশ্নের উত্তরও খুব সহজ। উনার বলা উচিত ছিল বিজ্ঞান দিয়ে ধর্মের ব্যাখ্যা করা কিংবা ধর্ম দিয়ে বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করার কোন দরকার নেই। ধর্ম হলো বিশ্বাস, নবী-রাসূল, যীশু, অবতাররা বিশ্বাস করতে বলেছেন তাই আমরা বিশ্বাস করি। এই বিশ্বাসের মাঝে বিজ্ঞান টেনে আনার দরকার নেই। বিজ্ঞান এবং ধর্ম আলাদা বিষয়, একটার সাথে আরেকটার মিশ্রন করার প্রয়োজনও নেই।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:১১

কামাল১৮ বলেছেন: প্রথমত উনি ডক্টর না,উনি একজন প্রাকটিস না করা ডাক্তার।ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে প্রাতিষ্ঠানিক কোন ডিগ্রি নাই।মুফতি মাওলানারা কেহই উনাকে পছন্দ করে না।কিছু মূর্খ উনার অনুসারী।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সরি টাইপিং মিসটেক উনি ডাক্তার।
উনার কথায় কথায় ধর্মে বিজ্ঞানকে টেনে আনা হাস্যকর লাগে।

২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৫৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ড.নায়েকের আগে মুসলিমরা এসব খুজে বেড়াতো? ধর্মে বিজ্ঞানের খোজ শুরু হয় কতদিন হয়?

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ডাঃ নায়েকের আগে মরিস বুকেইলি এই অনর্থক কাজ করে গেছে। তবে জাকির নায়েক এটাকে রংচং মেখে মুখরোচক ভাবে পরিবেশন করেছে সবচেয়ে বেশি।

৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



অজ্ঞানীদের আবিস্কার ধর্ম, জ্ঞানীদের আবিস্কার সায়েন্স ও টেকনোলোজী

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৩৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্মকে যারা কালচার হিসেবে নিয়েছে তারা এগিয়ে গিয়েছে।

৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:১৭

নিমো বলেছেন: এগুলোকে স্রেফ বিনোদন হিসেবে দেখুন। জোকার নালায়েক কী বলল তাতে বিজ্ঞানের কিছুই যায় আসে না। ব্লগেও কিছু জোকার আছে বিংব্যাং খুঁজে পাচ্ছে। এগুলোই আবার বলে বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল, আজকে যা বলে, কালকে তা ঠিক থাকবে না। তো কাল যদি বিংব্যাং বাতিল হয় তখন এই জোকারের দল কী করবে?

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:৪৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আসলে ধর্মগ্রন্থ গুলো থেকে যেমন বিজ্ঞান খুঁজে বের করেন উনি জোড়াতালি দিয়ে তেমনি কিন্তু অনেক বিজ্ঞান বের করা যাবে গীতাঞ্জলি থেকেও। হ্যাঁ, এগুলোকে বিনোদন হিসেবে নিলেই ভালো হয়।

৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:২৩

নিমো বলেছেন: *বিগ ব্যাং টাইপো।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:২৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বুঝছি।

৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামের কোন কিছু বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক নয়, এটা বলা দোষনীয় নয়। ডা. মরিচ বুকাইলি সেটাই বলেছেন। কিন্তু অন্য ধর্ম গ্রন্থ্য বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক ডা. মরিচ বুকাইলি সে তথ্য উপস্থাপন করেছে। সত্যের প্রকাশ হিসাবে এটাও দোষনিয় নয়। আপনার নিকট যেটা বে-দরকারী সেটাই অনেক মানুষের নিকট মহাদরকারী। নানা মুনির নানা মতের সব মানুষ আপনার মতে একমত হবে এটাও জরুরী বিষয় নয়।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৫০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আছে অনেক বিষয় যা সাংঘর্ষিক। আমার সাথে একমত হওয়া মানুষের সংখ্যা এই মহুর্তে কম তবে সংখ্যাটা ক্রমশ বাড়ছে। বিজ্ঞান থেকে ধর্মকে আলাদা রাখলেই সবচেয়ে ভালো কাজ হতো।

৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:২৩

এভো বলেছেন: মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামের কোন কিছু বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক নয়, এটা বলা দোষনীয় নয়

সুরা আম্বিয়া আয়াত ৩০
কাফেররা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর মুখ বন্ধ ছিল, অতঃপর আমি উভয়কে খুলে দিলাম এবং প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না?
Do not the Unbelievers see that the heavens and the earth were joined together (as one unit of creation), before we clove them asunder? We made from water every living thing. Will they not then believe?


এই আয়াত অনুযায়ি পৃথিবী এবং আকাশ একত্রে ছিল এবং মুখ খুলে দেওয়া হয়েছে । তাহোলে পৃথিবীর বয়স ১৪ বিলিয়ন হওয়ার কথা , তাহোলে ৪ বিলিয়ন বয়স হোল কি করে । পৃথিবী এবং আকাশ মন্ডলি যদি একত্রে আগেই তৈরী করা থাকে তাহোলে পৃথিবীর বয়স তো ১৪ বিলিয়ন হওয়ার কথা ?

আল্লাহ পৃথিবী, গাছপালা প্রাণিজগত আগে সৃষ্টি করেছেন, এরপরে সপ্ত আকাশ বা মহাকাশ (যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ ) ।

বলুন, তোমরা কি সে সত্তাকে অস্বীকার কর যিনি পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন দু’দিনে এবং তোমরা কি তাঁর সমকক্ষ স্থীর কর? তিনি তো সমগ্র বিশ্বের পালনকর্তা।
তিনি পৃথিবীতে উপরিভাগে অটল পর্বতমালা স্থাপন করেছেন, তাতে কল্যাণ নিহিত রেখেছেন এবং চার দিনের মধ্যে তাতে তার খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন-পূর্ণ হল জিজ্ঞাসুদের জন্যে।
অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম।
অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দু’দিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং প্রত্যেক আকাশে তার আদেশ প্রেরণ করলেন। আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।
কুরআন ৪১ঃ৯-১২

তোমাদের জন্য তিনি ভূ-মন্ডলের যাবতীয় বস্তু সৃষ্টি করিয়াছেন, অতঃপর নভমন্ডলের যাবতীয় বস্তু সৃষ্টি করিয়াছেন, অতঃপর নভোমন্ডলের প্রতি দৃষ্টি দিয়া ইহাকে সাত স্তরে বিভক্ত করিয়াছেন, তিনিই সকল বস্তু সম্পর্কে পরিজ্ঞাত।

------------------------------------------------------------------------------
কোরান অনুযায়ি সবার আগে পৃথিবী সৃষ্ঠি করেছেন , তারপার প্রাণী গাছ পালা --- সব শেষে সূর্য, নক্ষত্র ইত্যাদি । অতচ পৃথিবী সৃষ্ঠি হয়েছে ৪ বিলিয়ন বৎসর আগে , সুর্য থেকে বিছিন্ন হয়ে ।
বিজ্ঞানের সাথে মিলছে কি ?

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৫২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এমন আরো বেশ কিছু বিষয় আছে। ধন্যবাদ দুইটি বিষয় উল্লেখ করার জন্য আপনাকে।

৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৫৪

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: যাক কিছু বলবোনা বললে ক্যাচাল লেগে যাবে। :(

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৫৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এসব নিয়ে আলোচনা করলে একটু আধটু ক্যাচাল লেগে যায়। তবে আলোচনা বন্ধ করার কিছু নেই।

৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:০৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হঠাৎ উনার পেছনে লাগলেন কেন!

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:০৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনার পিছনে আসলে লাগার কিছু নেই। উনি ধর্ম থেকে বিজ্ঞান বের করে আনে যেটা দেখতে বা শুনতে খুবই দৃষ্টিকটু লাগে। এটা মুখরোচক ব্যাপার তবে ধর্মের জন্য বিব্রতকর।

১০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০০

সত্যপীরবাবা বলেছেন: যদিও আপনার এই পোস্ট কিছু ধর্ম অনুসারিদের বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের গোজাঁমিল দেয়ার চেষ্টার বিরুদ্ধে, তারপরও God Damn Particle ধরনের ব্লগার এই পোস্টেও ইসলাম বিদ্বেষ খুঁজে পাবে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:০৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যাঁ আপনার কথা ঠিক। তবে ধর্ম বিরুদ্ধে আমি আসলে কিছু বলতে চাইনি। বলতে চেয়েছি ধর্ম থেকে কিছু বাণী কোট করে অনেকেই বিজ্ঞানের বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত এর সাথে মিলিয়ে দেয় উহা সঠিক নয়, ব্যস এতটুকুই আমার বক্তব্য।

১১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সাথে একমত।
তবে আমি মনে করি- ধর্ম হলো নির্বোধ ও মূর্খদের হাতিয়ার।

০৬ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:০৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্ম মানুষকে সঠিকভাবে রিফাইন করে না। মানুষ ধর্মকে রিফাইন করে।

১২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৪৫

রানার ব্লগ বলেছেন: বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার সকল মোল্লা গন প্রতিষ্ঠিত সব কিছুর সাথে ধর্মিয় লেবেল দিয়ে ধর্ম কে প্রতিষ্ঠিত করার হাস্যকর চেষ্টা করে এতে এদের লাভ কারন এদের নিজেদের জ্ঞ্যানের পরিমান পায়ের গোড়ালির নিচে এই সব গাজাখুড়ি কথাবার্তা বলে মজমা জমিয়ে রাখে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৫২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: তাদের শ্রোতারাও তাদের কাছ থেকে নিত্যনতুন বিষয়ে শুনতে চায় যার দরুন তারাও এসব দিকে আলোচনা নিয়ে যায়।

১৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:০০

বিটপি বলেছেন: এভো সূরা আম্বিয়ার ৩০ নম্বর আয়াতের ভুল অনুবাদ দিয়েছেন। আমি ওনার কাছে এই অনুবাদের উৎস দাবী করছি। সেই সঙ্গে আমি বিভিন্ন তাফসীর গ্রন্থে উল্লেখিত আসল অনুবাদ এবং এই আয়াতের বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যখ্যাও দিচ্ছি


@এভো, আপনি একজন পড়াশোনা জানা মানুষ হয়েও ধর্মীয় ব্যাপারে এরকম বেয়াক্কেলের মত মন্তব্য কিভাবে করেন বুঝতে পারিনা।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৫৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনার দেওয়া অনুবাদও পড়লাম। আপনার কি মনে হয় এই অনুবাদ থেকেও কি বর্তমান বিজ্ঞান মহাবিশ্ব সৃষ্টি সম্পর্কে যা বলছে তার শতভাগ মিল আছে? অনুগ্রহ করে রূপক মুপক বলেবন না।

১৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:১৭

এভো বলেছেন: বিটপি বলেছেন: এভো সূরা আম্বিয়ার ৩০ নম্বর আয়াতের ভুল অনুবাদ দিয়েছেন

আপনার কি ধারনা এই অনুবাদ আমি করেছি ? আপনি যে অনুবাদ দিলেন সেটার সাথে তো কোন পার্থক্য দেখলাম না ।
দেখুন কোথা থেকে অনুবাদ নিয়েছি -- Sura Al Anbiyaa

@এভো, আপনি একজন পড়াশোনা জানা মানুষ হয়েও ধর্মীয় ব্যাপারে এরকম বেয়াক্কেলের মত মন্তব্য কিভাবে করেন বুঝতে পারিনা।
বেয়াক্কেল কি আমি না আপনারা ? আপনারা সুরা আম্বিয়ার ৩০ নং আয়াতকে রেফার করে দাবি করেন -- এই আয়াতে নাকি বিগ ব্যাং এর কথা আছে । পৃথিবী এবং ধুয়ায়িত আকাশ আগে এক সাথে বা এক বিন্দুতে ছিল বা একত্রে ছিল , আল্লাহ এটার মুখ খুলে দেয় বা এটাকে আলাদা করে দেয় , তারপর মহাবিশ্বের সৃষ্ঠি হয় । মুখ খুলে দেওয়া বা আলাদা করে দেওয়াটা নাকি বিগ ব্যাং । এই দাবি আপনারা করে আসছেন ।
এই আয়াতে যদি বিগ ব্যাং এর কথা থাকে তাহোলে পৃথিবীর বয়স এখন ১৪ বিলিয়ন কারন ১৪ বিলিয়ন বৎসর আগে এটা সংঘটিত হয়েছিল ।
কিন্তু বিগ ব্যাং হওয়ার ৯ বিলিয়ন বৎসর পর্যন্ত পৃথিবী নামক গ্রহের কোন অস্তিত্বই ছিল না । পৃথিবীর বয়স হোল ৪ বিলিয়ন এবং সুর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সৃষ্ঠি হয়েছে ।

১৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:৪১

বিটপি বলেছেন: @এভো, আমি আরবি আয়াত দিয়ে দিয়েছি। সেখান থেকে দেখান আরবী কোন শব্দের অর্থ মুখ খুলে দেওয়া? এখানে মুখ বলে কোন শব্দই নেই - আছে 'ফাতাক্ক' যার অর্থ আলাদা করা। সরল অনুবাদ করলে দাঁড়ায় "আসমান জমিন সবকিছু একত্র হয়ে ছিল, তারপর আল্লাহ্‌র ইচ্ছায় তা পৃথক হয়ে গেল"। এখানে জমিন বলতে যদি ম্যাটার (স্পেস) এবং আসমান বলতে যদি ভ্যাকুয়াম (টাইম) ধরে নেয়া হয়, তাহলে এর ব্যাখ্যা বিগ ব্যাং ছাড়া আর কোনভাবে দেয়া সম্ভব নয়। বিগ ব্যাং থিওরি আবিষ্কারের আগে এই আয়াতের সন্তোষজনক কোন ব্যাখ্যাই কেউ দিতে পারেনি।

@ লেখক, বিজ্ঞানের সাথে শতভাগ মিল আপনি কোন আয়াতেই পাবেন না। তাই বলে আমরা বিজ্ঞানকেও অস্বীকার করতে পারিনা, আবার কুরআনকেও অবিশ্বাস করতে পারিনা। কুরআন বিশ্বাসের জায়গায়, আর বিজ্ঞান যুক্তির জায়গায়।

১৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:০১

সত্যপীরবাবা বলেছেন: @বিটপি
"এখানে জমিন বলতে যদি ম্যাটার (স্পেস) এবং আসমান বলতে যদি ভ্যাকুয়াম (টাইম) ধরে নেয়া হয়, তাহলে এর ব্যাখ্যা বিগ ব্যাং ছাড়া আর কোনভাবে দেয়া সম্ভব নয়"

বিগ ব্যাং থিওরির কোথায় দাবি করা হইসে ম্যাটার আর ভ্যাকুয়াম অথবা স্পেস আর টাইম আলাদা হইসে?

১৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:০৪

এভো বলেছেন: বিটপি বলেছেন: @এভো, আমি আরবি আয়াত দিয়ে দিয়েছি। সেখান থেকে দেখান আরবী কোন শব্দের অর্থ মুখ খুলে দেওয়া? এখানে মুখ বলে কোন শব্দই নেই - আছে 'ফাতাক্ক' যার অর্থ আলাদা করা।

শুনুন অনুবাদের ব্যপারে আমি যেমন কোন সার্টফাইড নই ,ঠিক তেমনি আপনি নন -- আমি যে অনুবাদ দিয়েছি -- সেটা ভাব অর্থ আর আপনার অনুবাদের ভাব অর্থ এক -- আমার দেওয়া অনুবাদ--
কাফেররা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর মুখ বন্ধ ছিল, অতঃপর আমি উভয়কে খুলে দিলাম এবং প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না?

আপনার অনুবাদে মিলেমিশে ছিল বা সংযুক্ত ছিল - আর আমার অনুবাদ মুখ বন্ধ ছিল । অত:পর আমি উভয়কে খুলে দি -- আপনার অনুবাদে আছে পৃথক করে দি । একই কথাই তো সব অনুবাদে বলা হয়েছে ।
আপনি যে যুক্তি দিয়ে বিগ ব্যাং আবিষ্কার করেছেন -- সেটা থেকে আরো ক্লিয়ারলি হিন্দুদের ডিভাইনে বিগ ব্যাং এর কথা আছে । বক্ষ্মার অন্ডকে কোষে লাথি মারার পর মহা বিস্ফোরনে বিশ্ব বক্ষ্মান্ড সৃষ্ঠি হয়েছে ।

@ লেখক, বিজ্ঞানের সাথে শতভাগ মিল আপনি কোন আয়াতেই পাবেন না। তাই বলে আমরা বিজ্ঞানকেও অস্বীকার করতে পারিনা, আবার কুরআনকেও অবিশ্বাস করতে পারিনা। কুরআন বিশ্বাসের জায়গায়, আর বিজ্ঞান যুক্তির জায়গায়।

তাই নাকি তাহোলে আপনারই তো দাবি করেন সব কিছু কোরান গবেষনা করে নাকি আবিষ্কৃত হয়েছে ।

১৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:১০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: @ লেখক, বিজ্ঞানের সাথে শতভাগ মিল আপনি কোন আয়াতেই পাবেন না। তাই বলে আমরা বিজ্ঞানকেও অস্বীকার করতে পারিনা, আবার কুরআনকেও অবিশ্বাস করতে পারিনা। কুরআন বিশ্বাসের জায়গায়, আর বিজ্ঞান যুক্তির জায়গায়।
আমার কথা সেটাই কোরআন হচ্ছে বিশ্বাসের ব্যাপার এটার সাথে বিজ্ঞান মিশানোর কোনো প্রয়োজন নেই। যেমনটি আমি বলেছিলাম শূকর কেনো খাওয়া হারাম। সোজা উত্তর আল্লাহ নিষেধ করেছে। এখানে বিজ্ঞান টেনে আনার তো দরকার নেই। আর সূরা আম্বিয়ার আয়াত নিয়েও একই কথা প্রযোজ্য। এখানে বিজ্ঞান, বিগ ব্যাং টানার দরকার নেই।

১৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:২৪

বিটপি বলেছেন: সত্যপীর বাবা, বীগ ব্যাং থীওরিতে দাবি করা হইছে এক মহাবিস্ফোরণের ফলে স্পেস এবং টাইমের জন্ম হইছে। একটা শিশুর জন্মের আগে সে মায়ের শরীরের অংশ হয়েই থাকে। কিন্তু জন্মের পর তারা আলাদা আলাদা দুটি সত্তা হয়ে যায়। মহাবিস্ফোরণের পূর্বেও তারা একটা বিন্দুতে মিলিত ছিল, তার পরে এরা আলাদা হয় - খুব সিম্পল কথা।

@এভো, শব্দে যদি না মেলে, তাহলে ভাব অর্থ আসলে অর্থহীন। কিছু কিছু মোল্লারা দাবি করে কুরআনে রঙ্গ তামাশা বলতে গান বাজনা বুঝানো হয়েছে। এই সব মোল্লারা আপনার মতই পড়াশুনা জানা বেয়াক্কেল। রঙ্গতামাশা এক জিনিস, আর গান বাজনা সম্পূর্ণ অন্য জিনিস। কুরআনে যে আয়াত বলা হয়েছে, আপনি তার অর্থ করলেন মুখ খুলে দেয়া হয়েছে, আর একজন যদি অর্থ করে পশ্চাদ্দেশ খুলে দেওয়া হয়েছে - তাহলে কি আমি তা মেনে নেব?

সূরা লুকমানের ৩৪ আয়াতে আছে, وَيَعۡلَمُ مَا فِي ٱلۡأَرۡحَامِۖ গর্ভস্থ শিশুর অবস্থা সম্পর্কে তিনিই উত্তমরূপে অবগত। এই আয়াতের অনুবাদ আগেকার দিনের মোল্লারা করেছিল - গর্ভস্থ শিশু ছেলে না মেয়ে সেটা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানেনা। এখনকার যুগে এক্সরে সনোগ্রাফি আবিষ্কার হবার পরে জানা গেল আরবী আয়াতে এরকম কিছু বলা নেই। তাহলে ভাব অনুবাদ করে কি আসলে আমাদেরকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছেনা?

আমরা কখনোই দাবি করিনি যে বিজ্ঞানীরা কোরআন গবেষণা করে কোন কিছু আবিষ্কার করেছে। সাংবাদিকেরা যেভাবে মাহাথির মোহাম্মদের রক্তে বাংলাদেশী অরিজিন খুঁজে পান, আমাদের দেশে মূর্খ ওয়াজীগণ তেমনি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের সাথে কুরআনের আয়াতের কিছু কিছু মিল পাওয়াতে জগাখিচুড়ি রান্না করেন।

২০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:৩০

এভো বলেছেন: বিটপি বলেছে --- সূরা লুকমানের ৩৪ আয়াতে আছে, وَيَعۡلَمُ مَا فِي ٱلۡأَرۡحَامِۖ গর্ভস্থ শিশুর অবস্থা সম্পর্কে তিনিই উত্তমরূপে অবগত। এই আয়াতের অনুবাদ আগেকার দিনের মোল্লারা করেছিল - গর্ভস্থ শিশু ছেলে না মেয়ে সেটা আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানেনা। এখনকার যুগে এক্সরে সনোগ্রাফি আবিষ্কার হবার পরে জানা গেল আরবী আয়াতে এরকম কিছু বলা নেই। তাহলে ভাব অনুবাদ করে কি আসলে আমাদেরকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছেনা?

হুজুররা কোন ভুল বলেন নি --- আপনি ঐ আয়াতের তফসির পড়ুন এবং নীচের সহি হাদিসটা দেখুন ---

কেউ জানতে পারবে না মায়ের গর্ভে কী আছে এবং বৃষ্টি কখন হবে
পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ১৫/ বৃষ্টির জন্য দু’আ (كتاب الاستسقاء)
হাদিস নাম্বার: ৯৮২।
মুহাম্মদ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) … ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ গায়বের কুঞ্জি হল পাঁচটি, যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জাননা। ১. কেউ জাননা যে, আগামী কাল কি ঘটবে। ২. কেউ জাননা যে মায়ের গর্ভে কী আছে। ৩. কেউ জাননা যে, আগামীকাল সে কী অর্জন করবে। ৪. কেউ জাননা যে, সে কোথায় মারা যাবে। ৫. কেউ জাননা যে, কখন বৃষ্টি হবে।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

২১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২৯

নতুন বলেছেন: @এভো ভাই। ধর্মের বিশ্বাসের আফিমে বুদে থাকা মানুষদের বোঝাতে পারবেনা না সমস্যা টা কোথায়।

আপনি প্রশ্ন করবেন, যুক্তি খুজবেন কিন্তু তারা বিশ্বাস করে বসে আছেন তারা বিশ্বাসের পক্ষে যুক্তি খুজবে।

The Buddha Answer: Why Not Everyone Is Enlightened

Once, during his travels, the Buddha visited and stayed in a small village.
As always, everyone who heard about the “enlightened one” wanted to ask him a question.
The story is about a man who asked:
If everyone can become enlightened, then why doesn’t everyone become enlightened?
Buddha replied:
Do one thing. In the evening, make a list of all the people in the village and write down their desires next to their names.
It was a small village with only a few people, so the man agreed to do that. He went to all residents and asked about their desires. Everyone agreed to give him an answer, and he had written the answers next to their names.
He returned in the evening, and gave the list to Buddha.
Buddha asked:
So tell me how many of these people seek enlightenment?
The man looked at the list and was confused because not a single person had written such an answer.
Buddha continued:
I say that every man is capable of enlightenment… but I do not think that every man wants to be enlightened
The men understood that everyone is capable of it, but barely anyone wants it.

২২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:০৬

বিটপি বলেছেন: وَيَعۡلَمُ - এবং তিনি জানেন
مَا فِي - ভেতরে কি আছে
ٱلۡأَرۡحَامِۖ - মাতৃ গর্ভের।

এখানে লিঙ্গ, ছেলে না মেয়ে এই শব্দগুলো কোথায় আছে?

কেউ জানেনা মায়ের গর্ভে কি আছে? - এই হাদীসটা নিয়ে তখনকার যুগে কি কেউ প্রশ্ন তোলেনি? সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ জানে গর্ভের ভেতরে ভ্রুণ আছে, যা একসময় শিশু হিসেবে জন্ম নেবে - এটার জন্য গায়েব জানা লাগেনা।

কেউ যেটা জানেনা সেটা হল গর্ভস্থ শিশুটি কিরকম হবে - তার জেনেটিক ন্যাচার কি হবে। তার স্বভাব চরিত্র কি হবে, তার অভ্যাস কি হবে ইত্যাদি। যদি বাকী চারটি গায়েবের সাথে মেলান তাহলে বুঝতে অসুবিধা হবার কথা নয় 'মায়ের গর্ভে কি আছে' বলতে হাদীসে আসলে কি বুঝানো হয়েছে।

২৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ২:৫৩

সত্যপীরবাবা বলেছেন: বিটপি বলেছেন: সত্যপীর বাবা, বীগ ব্যাং থীওরিতে দাবি করা হইছে এক মহাবিস্ফোরণের ফলে স্পেস এবং টাইমের জন্ম হইছে। একটা শিশুর জন্মের আগে সে মায়ের শরীরের অংশ হয়েই থাকে। কিন্তু জন্মের পর তারা আলাদা আলাদা দুটি সত্তা হয়ে যায়। মহাবিস্ফোরণের পূর্বেও তারা একটা বিন্দুতে মিলিত ছিল, তার পরে এরা আলাদা হয় - খুব সিম্পল কথা।

আপনার এই সিম্পল কথা আইনষ্টান তো বুঝেন নাই। আইনষ্টান বরং প্রমান দিসেন স্পেস এবং টাইম একসাথে জড়ানো।

এখন আপনি যদি বলেন, কোরান রিসার্চ করে আপনি স্পেস এবং টাইম আলাদা এই প্রমান পাইসেন, আপনি নোবেল পুরষ্কার পাবেন সামনের বছর ইনশাল্লাহ। তবে রিসার্চ পেপারটা কোনো সাইন্টিফিক জার্নালে দিয়েন, ব্লগে/ফেইসবুকে/islamqa.com এ দিলে নোবেল ফসকাইতে পারে।

২৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৯:০২

বিটপি বলেছেন: সত্যপীরবাবা, জটিল কথা বাদ দেন। আসল কথা হইল, সূর্য এবং পৃথিবীর মধ্যে যে ফাঁকা জায়গা আছে, এইটারে বলে টাইম। এই টাইমের মাপ হইতেছে ৮.২ মিনিট। এইভাবে সূর্য এবং আলফা সেঞ্চুরির মধ্যে টাইমের গ্যাপ হইল ৩.৪ বছর আর মিল্কিওয়ে আর এন্ড্রোমিডার মধ্যে গ্যাপ পঁচিশ লাখ বছর। তাই ফাঁকা জায়গাটারে বলে টাইম আর সূর্য পৃথিবী এন্ড্রোমিডা এগুলা হইল ম্যাটার। এই জিনিসগুলা সব আগে একটা বিন্দুতে কেন্দ্রীভূত ছিল। বিগ ব্যাং মহাবিস্ফোরণের ফলে এগুলা ছড়ায়া যায় আর টাইম আর স্পেস আলাদাভাবে অস্তিত্বে আসে। এগুলি এখনো ছড়াইতেছে। আমার মত মূর্খ ব্যাক্তির এই পর্যন্ত হইল বিগ ব্যাং সম্পর্কে জ্ঞান। এখন আপনি যদি দয়া কইরা বইলা দেন যে আমার বুঝার মধ্যে কি কি ভুল আছে - অশেষ কৃতজ্ঞ হইতাম।

২৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:২৬

জি এইস মেহেদী বলেছেন: এখানেও আমি কামাল১৮ এবং চাঁদ গাজীর চুলকানি লক্ষ করলাম,, আসলে সত্যিটা শুনেন রাখেন জানেন কি না জানি না,,, কোরআন থেকে বিঙ্গানের আবিষ্কার,, কোরআন না থাকলে বিঙ্গান কি চোখে দেখতা না মিয়া,, ইসলাম নিয়ে পোস্ট দেখলে তোমাদের চুলাকানি বেড়ে যায়,, ডক্টর জাকির নায়েক একজন কোরআনের দায়ী তিনি হাজারো নাস্তিক এর যম,, তার ঙ্গানের ১% ও নাই আপনাদের মধ্যে যা দিয়ে তোমরা যুক্তি প্রদর্শন করবে,,, আর পোস্ট কারী মস্ত বড় ব্লগার,,, ডক্টর জাকির নায়েক কি নিয়ে চুলকানি,,, কি হিংসে হয়,,, ?? এসব চুলকানি বন্ধ করেন,, ইসলাম নিয়ে চুলকানি,, ইসলামের দায়ী দের কে নিয়ে চুলকানি বন্ধ করুন ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:১১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ডাঃ নায়েক ধর্মের মধ্যে বিজ্ঞান খুঁজতে গিয়ে ধর্মের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে। ইসলাম নিয়ে আমার কোনো চুলকানি নেই। যেকোন ধর্মের মধ্যে বিজ্ঞান খুঁজতে যাওয়া অর্থহীন।

২৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৩:০৮

জি এইস মেহেদী বলেছেন: আপনি অনেক বড় মাপের বোকা মানুষ ,,, আপনি কোরআন গবেষণা করেছেন?? গোটা কোরআন ই তো বিঙ্গান (মাশাআল্লাহ) ,, ইসলাম ধর্মে পবিএ গ্রন্থ গোটা কোরআন যদি বিঙ্গান হয় তাহলে জাকির নায়েক কেন ধর্মের মধ্যে বিঙ্গান খুজবে না?? জাকির নায়েক কেমন,, তার লেকচার গুলো মনে হয় কোনদিন মনোযোগ দিয়ে শুনেন নি,, শুনলে তাকে নিয়ে চুলকানি মার্কা পোস্ট করতেন না,,,, ইন্ডিয়া সরকার তাকে দেশ থেকে বের করে দিছে,, তিনি মালেশিয়া অবস্থান করছেন, ,, রেন্ডিয়া সরকার এর মালু ধর্মের বিশিষ্ট নেতারা যখন তার সাথে যুক্তি তর্কে পারে না,, তারপর প্রতি হিংসায় জ্বলে আজ তাকে প্রবাসী বানাইছে,, এর প্রতিদান জাকির নায়েক পাবে,, রেন্ডিয়া তিনি আবার আসবেন,, আবার তিনি ইসলামের দাওয়াত দিবেন ইনশাআল্লাহ ❤️❤️

২৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:৫০

জ্যাকেল বলেছেন:

মানুষ আপনার মত ভন্ডামি নিয়ে সুস্থতা ফিল করতে অক্ষম তাই ধর্মের মধ্যে বিজ্ঞান খুঁজে। ইসলামের কোরআনে যেভাবে সৃষ্টিজগতের শুরু/শেষ বলা আছে সেইটা আর কোথাও পাওয়া যায় না। বিজ্ঞান মানুষের ফিজিক্যাল এক্সিস্টেন্সে প্র‍য়োজন কিন্তু মানুষের আসল ফর্ম হচ্ছে তার রুহ। দেহ ধংস হয়ে যাবে কিন্তু রুহ ধংস হবে না তাই মানুষ জাতির কাছে সদা পরিবর্তনশীল বিজ্ঞানের কথায় নিজের রুহের ক্ষতি করতে প্রস্তুত নয় অন্তত যারা জ্ঞানী।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:২২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সৃষ্টিজগৎ, মহাবিশ্বে কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে তা কোরআন, বাইবেল, বেদ থেকে ভালো ও সহজে অনুধাবন হয় এমন বলেছে, হকিং, শন ক্যারল, নিউটন, আইনস্টাইন এরা। ধর্মগ্রন্ত্রে যা বলা হয়েছে তা হাজার বছর আগেরকার মানুষের উপলব্দ জ্ঞান যা আজকের যুগের মানুষের চেয়ে কম পরিপক্ক ছিল!

২৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২

জ্যাকেল বলেছেন: কুরআন এর সাথে এইসব এর তুলনা দেওয়া নিতান্তই মুর্খতা এবং অন্যায় কাজ। দয়া করে কুরআন পড়ে এটা নিয়ে মন্তব্য করুন।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৮:৪৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনার কি ধারণা আমিসহ এখানে যারা এমন মন্তব্য করেছেন তারা ধর্মগ্রন্থ গুলো না পড়েই এমন মন্তব্য করেছে! একটা গ্রন্থের সমালোচনা করতে হলে সে বই পড়ে বুঝেই করতে হয়।

২৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৮

জ্যাকেল বলেছেন: পবিত্র কোরআনে সবকিছু আছে এটা দাবী করা ভুল। পবিত্র কোরআনে কেবলমাত্র তা-ই আছে যা জানা একজন মানুষের জন্য অত্যাবশ্যক। এটা আপনার মত জ্ঞানপাপীদের জন্য কিছু না কিন্তু সেইসব মানুষ কোরআনের কাছ থেকে তার জানার চাহিদা পূরণ করে নেয় যে সত্য খুঁজছে। পবিত্র কোরআনে আল্লা ক্লিয়ারকাট এইটা বলে দিয়েছেন যারা গায়েব/অদৃশ্য শক্তি অনুভব করে কেবলমাত্র তারাই এখান থেকে পথ পাবে। যারা (নিজের, পরিবারের এবং সমাজের) পৃথিবীতে শান্তি স্থাপন করতে চায় তাদের জন্য কোরআন দরকারী পাঠ্য।
মনে রাখবেন- ইসলামই পৃথিবীতে দাসপ্রথা বিলুপ্ত করা শুরু করেছিল, নারীদের প্রাপ্য সম্মান একমাত্র ইসলাম থেকেই শুরু হয়েছিল, পানি, অজু পবিত্রতা যা আধুনিক জীবন যাপনের মূল সেটা ইসলামই দিয়েছিল এই মানব জাতিকে। এই বিজ্ঞানসম্মত জীবনযাপনের পদ্ধতি ১৪০০ বছর আগে শুরু হয়েছিল ইসলাম থেকে, পরে যা বিজ্ঞানের আবিস্কারের সাথে মেলে। এই কারণেই একদল মানুষ বিজ্ঞান খুজে ইসলামে, যা মোটেও খারাপ কিছু নয়। খারাপ হল কোরআন থেকে টুকরো অন্শ কপি করে সেইটা দিয়ে বিতর্ক/ফ্যাসাদ/অশান্তি শুরু করা।

৩০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৫০

নেফারতিতি❣️ বলেছেন: আপনি আরবি পড়তেই জানেন না

২৭ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৩৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আরবী পড়তে পারা না পারা নিয়ে পোস্ট লিখিনি। যারা ধর্মে বিজ্ঞান খোঁজে, যুক্তি দেয় তারা আরবীতে দিচ্ছে না। পোস্ট আবার পড়ুন না বুঝলে আবার পড়ুন এরপরেও না বুঝলে বাসার লবণে আয়োডিন আছে কিনা টেস্ট করুন জলদি।

৩১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৫০

নেফারতিতি❣️ বলেছেন: অযথা পোষ্ট করে বির্তকের সৃষ্টি করছেন

৩২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:২৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মনে হচ্ছে বুদ্ধি্মান হবার চেষ্টা চলছে।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৪০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সহজ সরল বিষয় নিয়ে পোস্ট করেছি তেমন বেশি বুদ্ধির দরকার নেই এসব উপলব্ধি হতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.