নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের এমপি মন্ত্রীরা সাধারণ মানুষের অসহায়ত্ব বুঝতে সক্ষম হচ্ছে না!

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৪৭


আমাদের এমপি মন্ত্রীরা বেশ কয়েক বছর থেকেই বলে আসছে আমরা নাকি সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ার মতো হয়ে যাচ্ছি। আমাদের অজান্তেই আমাদের ইনকাম বেড়ে যাচ্ছে। এরা এসব কি জন্য বলে মোটামুটি সবাই বুঝতে পারেন। তবে গতকাল আমাদের বাণিজ্যমন্ত্রী নাকি বলেছেন টিসিবি'র ন্যায্যমূল্যে বিতরণ করা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য নাকি অনেক ভালো ভালো পোশাক পরা মানুষও কিনতে আসে। যাক উনি যদি এটা আপসুসের সুরে বলতেন তাহলে বিষয়টা ঠিক ছিল। কিন্তু উনি বুঝাতে চেয়েছেন ভালো ভালো পোশাক পড়া মানুষেরা টিসিবি'র ন্যায্য মূল্যে পণ্য কিনার কারণে গরিব মানুষেরা পর্যাপ্ত পাচ্ছে না! এই হলো উনার মেধা!
উনি সে পিকআপ ভ্যানের সামনে লাইনে দাঁড়িয়ে যদি ভালো পোশাক পড়া কয়েকজনকে জিজ্ঞেস করতে পারতেন কেনো তারা লাইনে দাঁড়িয়েছে তাহলে বুঝতে পারতেন উনি কি মারাত্মক ভুল স্ট্যাটমেন্ট দিয়েছেন!

যারা বাজার করেন তারা বলতে পারবেন নিত্যে প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম কেমন করে বেড়ে চলছে! আয়ের সাথে ব্যয়ের সামঞ্জস্য রাখা কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে যাচ্ছে। এমন না যে পণ্যের যোগান কম! পণ্যের যোগান যতটুকুই আছে সে হিসেবেও বাজার এমন অস্থিতিশীল হওয়ার কথা নয়। তাহলে কেনো হচ্ছে? হচ্ছে কেনো সেটা আমি আপনি বুঝলেও বাণিজ্যমন্ত্রী মনে হয় বুঝতে পারছেন না! উনি শেষ কবে নিজের পরিবারের জন্য বাজার করেছেন কে জানে! সাম্প্রতিক করে থাকলে টিসিবি'র লাইনে ভালো পোশাক পড়া মানুষ দেখে উনি অবাক হতেন না!

যাইহোক নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের সাথেসাথে গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির বিল বাড়ছে এবং আরো বাড়ানোর প্রস্তাব আসছে। এসব ব্যয় বহন করতে না পেরে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত মানুষরা আস্তে আস্তে শহর ছেড়ে পালাতে শুরু করবে। কেউ কেউ ভূমধ্যসাগরের লাশ হবে, কেউ আফ্রিকার জঙ্গলে গন কবরের বাসিন্দা হবে! আবার কেউ আরবের উট, ছাগল, ভেড়ার পালের রাখাল হবে!
এরপর আমাদের সরকার রিজার্ভের অংকের ডানপাশে শূন্য বসিয়ে বাহবা কুঁড়াবে!

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমাদের এমপি'রা বাংলাদেশে সিংগাপুর, মলয়েশিয়া নয়, আমেরিকা, কানাডা কিংবা মোনাকো'র ধনীদের চেয়েও বেশী জাঁক-জমকে থাকে; তাদের বাংলাদেশ সম্পুর্ণ আলাদা বাংলাদেশ; সাধারণ মানুষের বাংলাদেশ আফ্রিকার মতো।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইনফ্লেশন নিয়ে আপনার আজকের পোস্টটি পড়েছে। সেখানে আপনি যেমনটি বলেছেন আমাদের দেশের সরকার গুলি ইনফ্লেশন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সরকারি কর্মচারীদের বেতন বাড়িয়ে দেয়। একটু আগে দেখলাম আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ষাটোর্ধ্ব বয়সে ব্যক্তিদের পেনশনের আওতায় আনার জন্য। উনার এই পদক্ষেপটাও মনে হচ্ছে ইনফ্লেশন নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা। এটাকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:


৬০ বছরের উপর আছেন ১ কোটী ৩০ লাখ; সবাইকে বয়স্ক ভাতা দিতে হবে না; ১ কোটীকে ১০০০/ টাকা করে ছিলে মাত্র ১ হাজার কোটীর দরকার হবে, খারাপ নয়। তবে, উনার দলের লোকেরা ও চেয়ারম্যান, মেম্বারেরা অর্ধেক চুরি করে নিয়ে নেবে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:০৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: চুরি ডাকাতি হবে সে হিসেবে করেই বরাদ্দ দিতে হবে।

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ২:১০

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: আমাদের এমপি মন্ত্রীরা সাধারণ মানুষের অসহায়ত্ব বুঝেই নিজেদের সক্ষমতা দেখাচ্ছে ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:০৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সাধারণ মানুষ নিজেদের আয় ব্যয় কিভাবে সমন্বয় করছে সেটা বুঝা নীতিনির্ধারকদের জন্য কর্তব্য।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ২:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তেলের দাম বাড়লে সব জিনিসের দামই বাড়ে।
আর সস্তা বা ফ্রী পেলে সবদেশের লোকই ঝাপিয়ে পড়ে।
২০২১ এর থাক্সগিভিং এর আগের দিন এক কার্টুন ফ্রী খাবারের জন্য ৫ মাইল লম্বা গাড়ীর লাইন দেখেছিলাম, ড্রাইভথ্রু লাইনে ড্রাইভারদের চেহারা দেখে একটাকেও গরিব মনে হয় নি, অনেকগুলো ছিল লেক্সাস রেঞ্জরোভার বিএমডাব্লু।


বিএনপি-জামাতের আমলেও এরূপ রমরমা গার্মেন্টস ছিল রেমিটেন্স প্রবাহ ভালো ছিল এরপরও শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩ বিলিয়ান ছিল ক্ষমতা ছাড়ার আগ পর্যন্ত একই ছিল তিন বিলিয়ন। তেমন কোন সেতু তৈরি হয়নি রাস্তা তৈরি হয়নি ১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাড়েনি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসেও ১ মেগাওয়াট বাড়াতে পারেনি কোন রাস্তাও তৈরি হয়নি সেতুও না।

আওয়ামীলীগ আসা মাত্রই দুর্নিতী কমা শুরু হয়, দেসজ সম্পদও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে।
বিএনপি-জামাতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩ বিলিয়ান ছিল ক্ষমতা ছাড়ার আগ পর্যন্ত একই ছিল ৩ বিলিয়ন।
স্বাধিনতা-মুক্তিযুদ্ধের সরকার সেটাকে ৪৬ বিলিয়নে পরিনত করেছে। এত অপচয় দুর্নিতি চুরি বিদেশে পাচার উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা চুরিকরে নিয়ে যাবার পরও ৩ বিলিয়নে নামাতে পারেনি।

২০০৯ নবনির্বাচিত সরকার আসা মাত্রই সৌদিআরব ও আরব আমিরাত লোক নেয়া বন্ধ করে দেয়, অবস্থি্ত শ্রমিকদের কন্ট্রাক্ট রিনিউ না করে দেশ ত্যাগে বাধ্য করে।
এত বাধা সত্তেও আওয়ামী সরকার এসে দ্রুত গতিতে কুইক রেন্টাল বিদ্যুতের ব্যবস্থা করল অতিরিক্ত খরচ করে ৩-৪ গুণ খরচ করে। বিদ্যুতের ব্যবস্থা করেছে আপৎকালীন সময়ের জন্য। এরপরে কয়লা বিদ্যুৎ এর ব্যবস্থা করেছে গ্যাস বিদ্যুতের ব্যবস্থা করেছে, অতি উচ্চাভিলাসি পারমানবিক বিদ্যুতকেন্দ্রের কাজ প্রায় শেষ। বন্দর সেতুসহ বড় বড় প্রজেক্ট করেছে টাকা পাইলো কোথায়? টাকা কি কাগজ কাগজ দিয়ে বানিয়েছে না কি তৃনমূলে পর্যাপ্ত জিডিপি হয়েছে এজন্য বেড়েছে?

সিপিডি বলছে বাড়তি বিদ্যুত তৈরি করে দেশের ক্ষতি করছে। দেশ ধ্বংশের পথে
ভাই একবার গ্রামে আসুন। দেখুন প্রত্যন্ত গ্রামগঞ্জের শেষমাথা পর্যন্ত পাকা রাস্তা হয়েছে। দেশে ৯৯% প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ। দ্বীপে, চরাঞ্চলে পর্যন্ত পৌছেছে বিদ্যুৎ। একটি ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ এত সস্তা না, খরচ আছে। দরিদ্র কৃষক দরিদ্র গ্রামবাসিরা সচ্ছল হয়েছে, হচ্ছে। তাই বিদ্যুৎ সংযোগ নিচ্ছে। উচ্চমুল্যে ঘুষদিয়ে হলেও নিচ্ছে। আর্থিক সামাজিক সক্ষমতা হয়েছে তাই বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে পারছে। ঘরের টিনের চালও শক্ত করতে পারছে।
দেশের শতভাগ ঘরে ফোন ও বিদ্যুৎ সংযোগ প্রমান করে দেশের তৃনমূলে মাথাপিছু আয় বেড়েছে দারিদ্র কমছে, কমছে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:১৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমাদের একটা প্রবণতা আছে নিজেদের ভুল,দুর্নীতি, অন্যায়কে আরেকজনের ভুল,দুর্নীতি, অন্যায়ের সাথে তুলনা করে জাস্টিফাই করা। বিএনপি কি করেছে সেটা ভিন্ন আলোচনা হতে পারে কিন্তু আপনি কিভাবে বলতে পারেন দুর্নীতি এখন কম হচ্ছে! একদিন টিসিবি'র লাইনে দাঁড়ালে বুঝতে পারবেন এই ভালো ভালো পোশাক পরা মানুষ গুলো লাইনে কেনো দাঁড়িয়েছে!

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অন্যের সাথে তুলনা না করলে কিভাবে বুঝবেন দুর্নিতি কমছে না বাড়ছে?
দুর্নিতির যারা হিসেব করে CPD, তারাই বলছে দুর্নিতি কমছে। এই জানুয়ারি মাসে বের হওয়া রিপোর্টে গত বছর দুর্নিতি ২ ধাপ কমেছে। ২০০৯ থেকে প্রতি বছর ২-৩ ধাপ করে কমছে। দেসজ উৎপাদন দেসজ সম্পদও একই কারনে বাড়ছে। যেটা দুর্নিতির কারনে বিম্পি-জামাটের সময় ১ পয়শাও বাড়ে নি।

ভালো পোশাক পরা মানুষ লাইনে দাঁড়ানো খারাপ চোখে দেখছেন কেন? ভিক্কা করতে দাড়াইছে? লাইনে দাড়াতে লজ্জা কিসের। ব্যাঙ্কে বা টিকিট কিনতে কখনো লাইনে দাড়ান না?
সস্তা পেলে মানুষ লুফে নেবেই। আমি ঢাকা থাকতে সস্তায় তরকারি কিনতে জিগাতলা থেকে কাওরান বাজার যেতাম। লজ্জার কিছু নেই।
তবে দুর্নিতি যে হারে কমছে তা সন্তোষজনক না। আরো অনেক কমতে হবে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মধ্যবিত্ত বা যারা আগে উচ্চ মধ্যবিত্ত ছিল তাদের লাইনে দাঁড়ানো লজ্জার বিষয় না, হতাশার বিষয়। দুর্নীতির প্যাটার্ন এখন অনেক ভাবে চেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে। এমন ভাবে দুর্নীতি হয় যা খালি চোখে সঠিক পদ্ধতিই মনে হয়।

৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: দেশের মানুষ ভালো নেই। বিশেষ করে দরিদ্র শ্রেনীর মানুষজন। টিসিবির গাড়িতে মানুষের লম্বা লাইন দেখলে বুঝা যায় দেশের অবস্থা।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:৫৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: টিসিবি'ব গাড়ির সামনে লাইন আগের চেয়ে লম্বা হচ্ছে। আয়ের সাথে ব্যয়ের সামঞ্জস্য করতে পারছে না শহরের বিরাট একটা অংশ।

৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



টিসিবি মিসিবি শুধু ঢাকায় কেন? গ্রামের মানুষ বেশী গরীব, ওখানে টিসিবি আছে?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: জেলা শহর গুলোতে হয়, তবে ঢাকা চট্টগ্রামের মত রেগুলার হয়না।

৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৬

জ্যাকেল বলেছেন: ওর এই অসহায়ত্ব নিয়ে কন্সার্নড হইবার কোন বিশেষ কারণ কি আছে?

মনুষ্যত্বের কোন পাঠ এদের কারো কারো থাকতে পারে তবে নিশ্চিতভাবেই তাহারা ইহা লুকিয়ে রাখিয়াছে। একজন মানুষ আরেকজন মানুষের প্রতি একটা নুন্যতম দায় থাকে তবে এই দায় পালন করার কথা ভাবতে পারে কেবল মাত্র সেইসব লোক যারা মানবিক।
তো অমানুষদের পরিষদে যারা হেভিওয়েট দ্বায়িত্ব সমুহ নিয়ে বসে আছেন, তাদের কাছ থেকে আপনে কিভাবে অসহায়ত্ব বোঝবার মত প্রত্যাশা করতে পারেন? ইহা বোকামি বৈ কিছু না।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:২৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: অথচ তাদেরই সবচেয়ে মানবিক হওয়া জরুরি।

৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৮

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: মন্ত্রীরা কথাবাত্রা বলেন ফেসবুক টুইটারে মিম হিসেবে ব্যবহারের জন্য । কাদের সাহেব তো এই বিষয়ে মাস্টার । মেয়র আতিকুলের ম্যানহোলে নেমে ড্রেন পরিস্কার করার মতো এই মন্ত্রী সাহেবকে ট্রাকের লাইনে দাড়ানো উচিত ।

টিসিবির পণ্য ন্যায্যমূল্য আর বাজারের পণ্য অন্যায্যমূল্য এই দিয়েই তো বোঝা যায় অবস্থা কতো শোচনীয় !

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: যাদের অফিসে থাকার কথা তারা ড্রেনে নেমে যাচ্ছে, যাদের ড্রেনে থাকার কথা তারা অফিসে বসে আছে।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪৭

বিটপি বলেছেন: টিসিবির ট্রাকে ভীড় সাময়িক। চাক ডালের দাম কেজিতে ২/৩ টাকা কমে গেলেই এই ভীড় আর দেখবেন না। তবে এটা ঠিক যে বাণিজ্য মন্ত্রীর একবার হলেও উচিত টিসিবির ট্রাকে লাইনে দাঁড়িয়ে কিছু কেনা। তাহলে ভালো পোশাক পড়া মানুষ আর লজ্জা পাবেনা।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি কাল বলে দিয়েছেন পণ্যেদ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের আর তেমন কিছু করার নেই। যাক উনাদের যেনো লাইনে দাঁড়ানোর দিন না আসে তার আগেই সবার সুপার শপে কিনার সামর্থ্য হয়ে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.