![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
আমাদের সনেট কবি(মহাজাগতিক চিন্তা) উনার ব্লগে ও ফেইসবুকে বিশাল বিশাল পোস্ট লিখেন আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমান করার জন্য। আল্লাহ কিভাবে আছেন, কি করে এলেন, কোথায় বিরাজমান এসব বিষয় নিয়ে একই কথার রিপিটেশন করতেই থাকেন। পোস্টের বিশাল অংশ জুড়ে থাকে কোরআন ও হাদিসের কোট। উনার অসীম, সসীম, অসীম সসীম পড়তে পড়তে পড়া শেষ হলেও অসীম, সসীম, অসীম,সসীম বলে বিড়বিড় করতে থাকি! আগামাথা কিছুই পাই না। উনি যে ধরনের যুক্তি দিয়ে আল্লাহর অস্তিত্ব বুঝাতে চান আমার মনে হয় এটা একান্ত উনার নিজের স্টেটমেন্ট। এমন করে আমি কোনো স্কলারকে যুক্তি দিতে দেখিনি। আমার মনে হয় উনি যা বুঝাতে চান সেটা পুরোপুরি লিখে প্রকাশ করতে পারছেন না অথবা বুঝানোর মত সঠিক শব্দ ও বাক্য গঠন করতে পারছেন না।
যাইহোক আমার কথা সেটা না, আমি কোরানের কোনো অংশই আল্লাহকে বলতে দেখিনি উনি উনাকে প্রমান করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন আমাদের! কিন্তু উনি স্টেট পরওয়ার্ড ও কঠিন ভাষায় বারবার বলেছেন উনাকে বিশ্বাস করতে। এবং মুসলিম হওয়ার প্রথম শর্তই দিয়েছেন উনার উপর ঈমান আনার জন্য। ঈমান আনা মানে বিশ্বাস করা, প্রমান করা নয়। অথচ মুসলিমদের মধ্যে বেশিরভাগই আল্লাহকে প্রমান করতে ব্যতিব্যস্ত থাকে। আল্লাহর অস্তিত্ব যদি প্রমান করতে হতো তাহলে উনিই পারতেন সবচেয়ে সহজে তা প্রমাণ করে দিতে। উনি এসে সবার উদ্দেশ্য ভাষণ দিয়ে বলতেন, এই হচ্ছি আমি এবার তোমরা আমার ইবাদত করো। কিন্তু না, তিনি সেটা করেননি, তিনি বলেছেন তার উপর ঈমান আনতে। যেটা করতে বলেননি সেটা নিয়েই আমরা অযথা বেশি সময় নষ্ট করছি।
আসলে আমরা যতই বিজ্ঞান কিংবা ফিলোসফি দিয়ে আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমান করার চেষ্টা করি এটা কখনোই সম্ভব হবে না। আল্লাহ প্রমাণের বিষয় নয়, বিশ্বাসের বিষয়। উনাকে প্রমান করার জন্য উনি আমাদের নির্দেশ দেননি কিন্তু বিশ্বাস করার জন্য কঠোর আদেশ করেছেন। অথচ উনার অস্তিত্ব প্রমান করতে গিয়ে আমরা উনার অস্তিত্বকেই সংকটে ফেলে দিই।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:১৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আল্লাহ যিনি নিজেই উনাকে প্রমান করার জন্য নিষেধ করেছেন সেখানে আমরা উনাকে প্রমান করার জন্য উঠেপড়ে লাগছি।
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:১৬
সোবুজ বলেছেন: উনি একজন মহাজাগতিক চিন্তক।উনার একটা দায়িত্ব অবশ্যই আছে।উনি সেটাই পালন করছেন ।ভুল ঠিক পরে দেখা যাবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:২৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আল্লাহ আমাদের এই দায়িত্ব দেননি। স্বয়ং নবী মোহাম্মদ এমন যুক্তিতর্ক এড়িয়ে গিয়েছে। আল্লাহর অস্তিত্ব আল্লাহর সৃষ্টির মাঝে খুঁজতে বলেছেন।
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৩১
জ্যাকেল বলেছেন: মানুষ প্রাত্যহিক চাহিদা মেটাতে গিয়ে, জাগতিক জ্ঞান থেকে অনুভব করে যে ধর্ম/ঐশ্বরিক ব্যাপার স্যাপার অকার্যকর/মিথ্যা। এই মনে করাটা আসলে অযৌক্তিক নহে। তবে বিজ্ঞান আমাদের ইশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণ করে দিতে পারছে না, নাকচ করতেও পারছে না। তাই বিজ্ঞান ব্যবহার করে ধর্ম অস্বীকার, ইশ্বরের অস্তিত্ব অস্বীকার কিংবা প্রমাণ করা নিস্ফল চেস্টা।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: যেখানে জানার শেষ সেখানে বিশ্বাসের শুরু। কোরানে আল্লাহ যতটুকু তার সম্পর্কে জানিয়েছেন ততটুকু নিয়ে থাকা উচিত। তার সম্পর্কে যা জানায়নি তা জানতে চাওয়ার কি দরকার। হোয়াইট হাউস যে তথ্য জাতিকে জানায় না সেটা জানতে চাওয়া অপরাধ। এমনকি জেলেও নিয়ে যাবে যদি এমন তথ্য বারবার জানার চেষ্টা করে।
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ নেই এটা যখন কেউ প্রমাণ করতে চায়, আল্লাহ আছে এটাও তখন প্রমাণ করতে হয়। নতুবা আল্লাহ নেই বলা পার্টি আল্লাহ আছে বলা পার্টিকে অন্ধ বিশ্বাসী বলে। প্রয়াত অভিজিৎ রায় ‘শূণ্য থেকে মহাবিশ্ব’ নামক একখানা বই লিখেছেন। যার উদ্দেশ্য ছিল আল্লাহ নেই এটা প্রমাণ করা। আমিও ‘আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ’ নামে একখানা বই লিখেছি। যা রকমারিতে পাওয়া যায়। আমিও বলতে চাই যারা আল্লাহকে অবিশ্বাস করে তারা আসলে অন্ধ অবিশ্বাসী।
আল্লাহ প্রমাণ ছাড়াই তাঁকে বিশ্বাস করতে বলেছেন, কারণ তিনি সকল মানুষকে তাঁকে বিশ্বাস করতে বলেছেন। কিন্তু সকল মানুষের পক্ষে তাঁকে প্রমাণ করা সম্ভব নয়। আর তিনি গায়েবে বিশ্বাস করতে বলেছেন। সুতরাং বিশ্বাসের জন্য তিনি কারো সামনে আসবেন না। সেজন্য তাঁকে দেখে বিশ্বাস করার আশায় বসে থাকা বৃথা। অভিজিৎ বিশ্বাসের ভাইরাস নামেও একখানা বই লিখেছেন। আমি বলতে চাই বিশ্বাসটা আসলে ভাইরাস নয়। কেউ আমার বিশ্বাস নিয়ে মশকরা করলে আমি তার জবাব দেব এটাই স্বাভাবিক। রাজীব নূর প্রতিনিয়ত বলছে ধর্ম পালন করা বেদরকারী কাজ। তারবিপরীতে তো বলতেই হয় যে ধর্ম পালন আসলে বেদরকারী কাজ নয়। একটা কথা আছে কানটানলে মাথা আসে। আমরা হানাফী মুসলিম। সেকালেও আমাদের ইমাম আবু হানিফা (র) নাস্তিকের বিরুদ্ধে ফাইট করেছেন। তাঁর অনুসারী হিসাবে নাস্তিকদের জবাব দেওয়া আমরা আমাদের দায়িত্ব মনে করি।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আল্লাহ নাস্তিকদের বিরুদ্ধে ফাইট করতে বলেননি বরং তাদের এড়িয়ে যেতে বলেছেন। নাস্তিক যেমন তার অবিশ্বাস প্রমান করতে পারবেন না আপনিও আপনার বিশ্বাস প্রমান করতে পারবেন না। যারা অবিশ্বাস করবে তাদের উদ্দেশ্য আল্লাহ অনেক কথাই বলেছেন কিন্তু একটিবার বলেননি তাদের সাথে তর্ক বিতর্ক করে তার অস্তিত্ব প্রমান করে দিতে। আপনাকে আমাকে এই দায়িত্ব আল্লাহ দেননি। এটার ফয়সালা আল্লাহ নিজেই করবেন অসংখ্যবার বলেছেন। ফরিদ ভাই আল্লাহ এইসব অবিশ্বাসী সম্পর্কে কোরানে কি বলেছেন আপনি নিশ্চই ভালো জানেন।
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৪৬
সোনাগাজী বলেছেন:
একটি নতুন ধর্মের দরকার; ইহা ইউরোপ থেকে এলে ভালো হবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: দ্যায়ার আর নো ব্যাড রিলিজিওন, দ্যায়ার আর ব্যাড পিপলস।
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৮:৫৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: যেটা জানেন না, যার প্রমান নেই, যেটার উত্তর আপনার কাছে নেই, সেটাকে জানি না বলে দিলেই তো মিটে যায়। সেখানে ঈশ্বর বা ভুতপ্রেত গুঁজে দিলে কি প্রমান হয়??
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কেউ সেখানে ঈশ্বর গুঁজে দিবে, কেউ প্রকৃতির নিয়ম গুঁজে দিবে। প্রকৃতির নিয়মকে কেউ ঈশ্বর ভাববে কেউ শুধুই প্রকৃতির নিয়ম ভাববে। গুজাগুঁজিতে সমস্যা নেই, সমস্যা সে গুজগুজির পর সেটাকে প্রমান করার জন্য অতিরিক্ত বাহাস করা।
৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৫৯
আশাবাদী অধম বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আল্লাহ যিনি নিজেই উনাকে প্রমান করার জন্য নিষেধ করেছেন সেখানে আমরা উনাকে প্রমান করার জন্য উঠেপড়ে লাগছি।
এই যে ফতোয়া দিলেন এর কোন প্রমাণ আছে আপনার কাছে? পারবেন কোন রেফারেন্স দিতে? দিন শেষে সবাই ফতোয়াবাজি করে। কিন্তু বদনাম শুধু হুজুরদের হয়।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি এটা কোনো ফতোয়া দিই নাই, কোরানে আল্লাহর এমন কোনো বক্তব্য পায়নি যেখানে আল্লাহ তার অস্তিত্ব প্রমাণের জন্য তর্কাতর্কি বা বাহাস করার নির্দেশ দিয়েছেন। বরং উল্টোটা করতে বলেছেন। আল্লাহর অস্তিত্ব যদি সরাসরি প্রমান করার প্রয়োজন হতো সেটা আল্লাহই করে দিতেন।
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৩৭
সোবুজ বলেছেন: আল্লাহ নাই এটা কোন পাগলেও প্রমান করতে চায় না।যেটা নাই সেটার আবার প্রমান হয় কি ভাবে।নাই জিনিসের প্রমান পৃথিবীর কেউ করতে পারবে।বরং এটুকু বলা যায় থাকার কোন প্রমান নাই।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৫০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আল্লাহ নেই বা আছে এটা নিয়ে প্রমান অপ্রমানের কিছু নেই। সারাদিন ধরে তর্ক করলেও কোনো সমাধান আসবে না। যেখানে জানার শেষ সেখানে বিশ্বাসের শুরু। এটা একান্তই বিশ্বাসের বিষয়। কাউকে আল্লাহর অস্তিত্ব আছে বা নেই প্রমান করতে বলাটা একই বিষয়।
৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: বর্তমানের (ব্লগের ভিতরে এবং বাইরের) ইসলামিক চিন্তাবিদেরা ইসলামকে বড় দেখাতে গিয়ে নানান ভাবে ছোট করে ফেলছেন। এই জিনিসটা উনার নিজেরাও বুঝে উঠতে পারছেন না।
ইসলামের নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে আপনাকে নিঃশর্তে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। তা না করতে পারলেই আপনি ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবেন। বিশ্বাসকে প্রমান করতে যাওয়ার কোনো যুক্তি নাই। কারণ যা প্রমানযোগ্য তাতে বিশ্বাস করার দরকার পরে না, তা প্রতিস্ঠিত সত্য হয়ে যায়।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৫১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: শতভাগ সঠিক মন্তব্য করেছেন। আমার পুরো পোস্ট আপনি একটি মন্তব্য দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্ট দিয়েছেন।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৫১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নূর আপনাকে।
১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: মাইজভাণ্ডারী কী? মাইজভাণ্ডারী গান চট্টগ্রামের কোন অঞ্চলকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে?
এ বিষয়ে আপনি কিছু জানেন?
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৫৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি আসলে তেমন কিছু জানিনা এ ব্যাপারে। আমাদের পাশের উপজেলা একজন এমপি ছিলেন যার নামের শেষে মাইজভাণ্ডারী ছিল। এই বিষয় নিয়ে কখনো কৌতুহল জাগেনি।
১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:১০
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার পোস্টের বক্তব্যের সাথে আমি পুরোপুরি একমত। ইসলাম ধর্ম হচ্ছে পুরোপুরি বিশ্বাস এর ব্যাপার। যারা বিশ্বাসকে তর্কের মিলিয়ে ফেলেন এবং যুক্তি দিয়ে ধর্মকে প্রমাণ করতে চান তারা আসলে ইসলামের মূল বিষয়গুলো ভালোভাবে জানেন না। প্রত্যেকটা মুসলিমকে ঈমানে মুফাসসাল পুরোপুরি বিশ্বাস করতে হয়। এখানে সাতটা বিষয়ে বলা আছে।কোনরকম যুক্তিতর্ক অস্তিত্ব ছাড়াই এগুলোর ওপর ঈমান আনতে হয়।
পোস্টটি আপনি আরেকজনের কথা যা বলেছেন উনার ধর্মীয় বিশ্বাসের মধ্যে প্রচুর ভুল আছে। এর আগেও ব্লগে এবং ফেসবুকের গ্রুপ সাইটে উনার ভুলগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছিলাম আমি। কিছু মানুষের আসলে সংশোধন হয় না। উনিক হানাফী করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, অথচ সেটা এসেছে সাহাবীদের মিনিমাম 300 থেকে 400 বছর পরে।
ইসলাম সম্বন্ধে কোন কিছু বলার জন্য ন্যূনতম জ্ঞান প্রয়োজন যেটা অনেকেরই থাকে না।
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ। আমার কথাও সেটা। আল্লাহর অস্তিত্ব প্রমাণের বিষয়টি আমাদের জন্য এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলে সেটা আল্লাহ আমাদের উপর ছেড়ে দিতেন না প্রমাণের জন্য। বিশ্বাসকে বিজ্ঞান বা দর্শন দিয়ে প্রমান করা সম্ভব না। এটা করতে গেলে তর্কের খাতিরে এমন এমন কথা বলতে হবে যা আপাতত দৃষ্টিতে লজিক্যাল মনে হলেও আল্লাহর অবমাননা হওয়ার সম্ভবনা অনেক অনেক বেশি।
না, ইমাম আজম আবু হানিফা এত পরে আসেননি। উনি হিজরী ৮০সনে জন্মগ্রহণ করেন। উনি একজন তাবেঈন ছিলেন। তারপরেও যেটা আল্লাহ করতে বলেননি সেটা যেই বলুক সেটা সঠিক নয়।
১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ২ বাকারা, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আমি আমার বান্দার (মুহাম্মদের) প্রতি যা নাযিল করেছি, যদি তোমরা তাতে সন্দিহান হও তবে তার অনুরূপ একটি সূরা নিয়ে আসো এবং তোমাদের সেই সাহায্যকারীদের ডেকে আন, যারা আল্লাহ থেকে পৃথক; যদি তোমরা সত্যবাদী হও।
# সূরাঃ ২ বাকারা, ২৩ নং আয়াতের তাফসির – তাফসিরে ইবনে কাছির
২৩।আল-কোরআনের একটি মু’জেযা হচ্ছে- তারা এর মতো একটি ছোট সূরাও রচনা করতে পারেনি।
* ইরানী নাস্তিক আলী দস্তি তার নবি মোহাম্মদ গ্রন্থে বলেছে কেউ কারো বাণীর নকল করতে পারে না। আর সেজন্যই কোরআন ও হাদিসে মিল নেই। সংগত কারণে হাদীস মহানবির (সা.)বাণী হলে কোরআন অবশ্যই তাঁর বাণী নয়। আর অন্য কোন মানুষের বাণীর সাথেও কোরআনের মিল নেই বিধায় কোরআন মহানবির (সা.) দাবী অনুযায়ী সন্দেহাতীত ভাবে আল্লাহর বাণী প্রমাণীত হয়। কেউ কারো বাণীর নকল করতে পারে না বলেই, আল্লাহ সেটা করতে বলেছেন বেকুবদের বেকুবী কথার জবাব দিতে। কারণ কোরআনের বাণীর সাথে মহানবি (সা.) সহ সে সময়ের কোন মানুষের বাণীর মিল ছিল না। তাহলে কোরআনকে আল্লাহর বাণী স্বীকার না করে মানুষের বাণী কি করে বলা যায়? কোন মানুষের বাণীর সাথে মিল না থাকাতেই কবি লবিদ বিন রাবিয়া, কোরআনের সূরা দেখেই বললেন, লাইছা হাযা লি কালামিল বাশার – এটা কোন মানুষের বাণী নয়। কোরআন আসলে এমনই। যার মাথায় সামান্য বুদ্ধি থাকবে সে কোরআন আল্লাহর বাণী নয়, এমন বেকুবের মত কথা বলবে না।
এ যাবৎ তো বহু মানুষ পৃথিবীতে এসে বিদায় গ্রহণ করেছে। তারা অনেক মূল্যবান বাণীও রেখেগেছে। তাদের কারো বাণীর সাথে কেউ কোরআনের কোন সূরার মিল পেয়েছে কি? তাহলে তারা কোন হিসেবে কোরআনকে মানুষের বাণী বলবে? আল্লাহ তো সেটাই বললেন, বিগত মানুষের কথার সাথে মিল নেই তো কি হয়েছে? পারলে এখন যারা আছে তাদেরকে বল কোরআনের সাথে মিল করে সূরা বানাতে। অথচ নাস্তিকটা বলে কি? সে বলে কারো বাণীর সাথে কারো বাণীর নাকি মিল হতেই পারে না। তো আল্লাহ এর বাইরে কিছু বলেছেন কি? কোন মানুষের বাণীর সাথে আল্লাহর বাণীর মিল নেই আর কোন দিন তা’ হবেও না। কাজেই কোনদিন আল্লাহর বাণীকে অন্যের বাণী বলাও যাবে না। নাস্তিকের নিজের সূত্রেই সে কোরআনকে আল্লাহর বাণী মানতে বাধ্য।
অনুরূপ আল্লাহর দল হানাফীর সাথে অন্য কোন দলের কোন মিল নেই। আল্লাহর দল হানাফী এর মধ্যে একমাত্র মানব সম্প্রদায় হিসেবে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে।ভগবানদের স্বামী-স্ত্রী, পুত্র-কন্যা-জামাই, ভাই-বন্ধু সবাই মিলে হানাফীদের বহু হাজার বছর আগে থেকে চেষ্টা করেও হিন্দুদেরকে ভারতের গন্ডির বাইরে খুব একটা ছাড়াতে পারেনি। ঈশ্বরও স্ত্রী-পুত্র নিয়ে হানাফীদের সাড়ে সাতশত বছর আগে থেকে চেষ্টা করেও খ্রিস্টানদেরকে এখনো সারা বিশ্বে ছড়াতে পারেনি। আর মুসলিমদের অন্য ৭২ দলের অবস্থা হিন্দু ও খ্রিস্টান থেকেও মন্দ। এছাড়া অন্য যারা আছে তাদেরকে কেউ গণায় ধরে না। মহানবি (সা.) মাত্র তেইশ বছর সময়ে একটা সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। তাঁর সে সাফল্যের গাতি হানাফী ছাড়া আর কোথাও নেই। সংগত কারণে হানাফী ছাড়া মুসলিমদের অন্য কোন দলকে মহানবির (সা.) উম্মত ও আল্লাহর দল স্বাব্যস্ত করা যায় না।
# আল্লাহ তাঁর সব কিছুর প্রমাণ উপস্থাপন করেছেন। প্রমাণ যদি প্রয়োজনীয় না হয় তাহলে নবিগণ এতকান্ড কেন ঘটালেন?
০২ রা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আল্লাহ উনার সম্পর্কে যতটুকু বলেছেন এতটুকুই যথেষ্ট। এর বাহিরে উনার অস্তিত্ব প্রমান করার দরকার নেই। উনি বিশ্বাস করতে বলেছেন কারো সাথে তর্ক বিতর্ক করতে বলেননি। আলী দস্তির বইটি আমি পুরোটাই পড়েছি। তিনি আল্লার অস্তিত্ব নয় নবীর কর্মের সমালোচনা করেছেন বেশি। তবে হ্যাঁ পুরো বিষয়টির সারমর্ম করলে তিনি আল্লাহ চরিত্রকে নবীর সৃষ্টি বুঝাতে চেয়েছেন। এরপরেও উনার ওইসব যুক্তি আপনি খন্ডন করার দরকার নেই কারন এতে আপনি সফল হবেন না। কিন্তু আপনি যদি এক কথায় বলেন এটা আমার বিশ্বাস তাহলে আর কিছুই বলার প্রয়োজন পড়বে না।
১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন আল্লাহর বাণী হলে। যার বাণী আছে সে নেই এটা অযোক্তিক বিষয়। সুতরাং সূরাঃ ২ বাকারা, ২৩ নং আয়াত দ্বারা আল্লাহ তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ দিয়েছেন। সুতরাং আমরা আল্লাহর অন্যান্য আয়াত দ্বারা তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ দিলে সমস্যা কোথায়?
০২ রা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কোরআন আল্লাহর বাণী এখন এখন কেউ যদি অবিশ্বাস করে সেটা তার ব্যাপার, তাদের সম্পর্কে আল্লাহ অসংখ্য বার বলেছেন কেমন আচরণ করা হবে তাদের সাথে। বিচার দিনে তাদের কি হবে। আমি আপনি কেনো তাদের সাথে বাহাস করতে যাবো? যাদের বিচার আল্লাহ নিজে করবেন বলছেন। তাদের যুক্তি শুনে যদি কারো বিশ্বাস নড়ে যায় তাহলে তো তাদের সাথে তর্ক করার আগে তার নিজের ঈমান নিয়ে ভাবতে হবে
১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে। ধন্যবাদ।
১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৫
নীল আকাশ বলেছেন: ইমাম আজম আবু হানিফা এত পরে আসেননি। উনি হিজরী ৮০সনে জন্মগ্রহণ করেন। উনি একজন তাবেঈন ছিলেন।
আমি উনার কথা বলিনি। হানাফী মাজহাবের কথা বলেছি। মাজহাব তৈরি হয়েছে অনেক পরে।
ধন্যবাদ।
০২ রা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ও আচ্ছা। মাজহাব কিভাবে তৈরি হয়েছে এটার ইতিহাস জানলে উনি মাহযাব মাহজাব করতেন না। এসব মাহজাব কত শত মুসলিমের রক্ত আর চোখের জল ঝড়িয়েছে তার হিসেব নেই।
১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১৩
সোবুজ বলেছেন: ‘যেখানে জানার শেষ সেখানে বিশ্বাসের শুরু।’জানার কোন শেষ নাই।এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া।অনন্তকাল জানার প্রচেষ্টা চলতে থাকবে।আপনি কখনই বলতে পারবেন না জানা শেষ হয়ে গেছে।অতয়েব, বিশ্বাসের শুরুটা করবেন কোথা থেকে।বিজ্ঞান কি বলে আজকে থেকে সব জানা শেষ এখন তোমরা বিশ্বাস করা শুরু করো।
এই বিতর্ক অনেক যোগ ধরেই চলছে আরো অনেক যোগ চলবে।প্রয়োজন যুক্তি তথ্য দিয়ে আলোচনা করা।এতে দুই দলের প্রজ্ঞার বিকাশ হবে,আলোচনা শেষ হবে না।
০২ রা এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: জানার শেষ বলতে জ্ঞান চর্চার শেষ বুঝায়নি। যারা আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে তর্ক বিতর্ক করে একটা সময় এসে বিজ্ঞান, দর্শন সব যুক্তি শেষ হয়ে যায় তাই সেখানেই স্টপ হতে হয়। কথা অবশ্য সেটাও না, কথা হচ্ছে যার অস্তিত্ব প্রমান অপ্রমান করার জন্য তর্ক বিতর্ক করবেন তিনি কিন্তু একবারের জন্যও তার অস্তিত্ব প্রমান করার নির্দেশ দেননি। তিনি বলেছেন ঈমান আনতে অর্থাৎ বিশ্বাস করতে।
১৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ রাত ৩:১৯
সোবুজ বলেছেন: সেটা ধার্মীকদের সমস্যা।তারা যতদিন প্রমানের চেষ্টা করবে ততদিন আলোচনা চলবে।তারা প্রমানের চেষ্টা না করলে কেউ সেধে আলোচনা করতে যাবে না।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৪:৫৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এক্সাক্টলি।
১৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ অজ্ঞদেরকে তাঁকে প্রমাণ করার নির্দেশ কেন দিবেন? কিন্তু তাঁর নবিগণ নানা ভাবে তাঁকে প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন। গোটা কোরআন তার প্রমাণ। সুতরাং আপনার ধারণা সঠিক নয়। আপনি নাস্তিকদেরকে মুসলিমদেরকে ফাঁকা পোষ্টে গোল করার সুযোগ করে দিতে চান, এটাই আপনার মূল উদ্দেশ্য। তার মানে আমরা আমাদের সঠিকতার প্রমাণ দেব না, নাস্তিকরা তাদের সঠিকতার প্রমাণ দেবে। আর জসগণ নাস্তিকদের দলে চলে গিয়ে আমাদেরকে কচু কাটা করবে। এটা কিছুতেই হতে পারে না। সুতরাং আমি অন্তত আপনার উপদেশ মানতে না পারার জন্য দু:খিত। অনেকেই আমার কথা না বুঝলেও অনেকেই আমার কথা বুঝে। সব কথা সবাই বুঝা জরুরী নয়।
২০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৬:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রমাণ ছাড়া আল্লাহকে বিশ্বাস করলে প্রমাণ ছাড়ােআল্লাহকে অবিশ্বাস করতে বললে তাকে ফিরাব কি বলে? তারা তো বলে আল্লাহ বলতে কিচ্ছু নাই, পরকাল নাই, সুতরাং ভেঙ্গে ফেল মসজিদ। তবে কি তাই করা হবে? যদি বলে তোর আল্লাহ আছে প্রমাণ দে, নইলে তোর কল্লা থাকবে না, তখনও কি কল্লা রক্ষায় আল্লাহর প্রমাণ দেওয়া যাবে না? সুতরাং আপনার প্রস্তাবে আমি সম্মত নই।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:০০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: তাকে ফিরবেন আপনার কর্ম দিয়ে, আচার আচরণ দিয়ে। সে যখন দেখবে আপনি বাকিদের চেয়ে সব দিক থেকে এগিয়ে আছেন সৎকর্মশীল, ন্যায়পরায়ণ, সত্যবাদী, পরূপকারী, চরিত্রবান, অনুকরণীয় তখন সে ফিরে আসবে। আর আল্লাহও আমাদের তাই করতে বলেছেন।
২১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৬
শার্দূল ২২ বলেছেন: সবাই দেখি আল্লাহকে নিয়ে অনেক চিন্তা দুঃশ্চিন্তায় আছে। কেউ বলছেন শুধু বিশ্বাস আবার কেউ বলছেন অন্ধবিশ্বাস, কেউ বলছেন আল্লাহ আছেন এই নেন তার প্রমাণ।
দেখুন যার দুটো হাত আছে সে কখনো বলবেনা আমি বিশ্বাস করি আমার দুটো হাত আছে, বিশ্বাস হলো যা এখনো দেখা যায়নি ছোয়া যায়নি তাকেই বলে বিশ্বাস। তবে বিষয় বেদে বিশ্বাসের সংজ্ঞা ব্যতিক্রম, যেমন আল্লাহর বেলায় বিশ্বাস হলো ওনার সৃষ্টি কর্ম দেখে আপনাকে বের করে নিতে হবে একজন সৃষ্টি কর্তা আছেন। এই বিশ্বাসটা শুধু মাত্র আপনার নিজের জন্য, অন্যকে বোঝানোর জন্য না, বা ঘরে ঘরে বিশ্বাস ডেলিভারি দিতে না।
আবার যারা গরুর মাংসের মধ্যে আল্লাহর নাম খুজে পান সেই গরুদের জন্য আল্লাহ গরু তৈরী করেননি। আল্লাহ গরু তৈরী করেছেন খেয়ে পুষ্টিগুন নিয়ে সুস্থ্য মগজের সঠিক ব্যবহার করার জন্য। যেন আপনি প্রজ্ঞা আর ভদ্রতা দিয়ে মানুষকে আপনার ভালো কাজের দিকে মনোনিবেশ করে ভাবিয়ে তুলবেন যেন তারা আপনার পথ অনুসরণ করে গন্তব্যে যেতে।
ধর্ম আসলে এটাই, হ্যমিলনের বাশিওয়ালার মত নিরবে সবাইকে টেনে নিয়ে যাওয়া নেশার মত।
অনলাইনে বসে এমন কথা কাটা কাটি আর ফাটাফাটি বক্তৃতা দিয়ে কোন লাভ নেই।
এর চেয়ে দেশ দুনিয়া রাজনীতি, কোথায় কি হচ্ছে কি করছে, কে খেয়ে আছে কে না খেয়ে, এসব নিয়ে কোথা বলেন কাজে দিবে।
ধন্যবাদ
অনেক শব্দ টাইপ ভুলে গেছি আনতে পারিনা। সরি
০৬ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:০২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনার মন্তব্য সঠিক। হ্যামিলনের উদাহরণটি যথার্থ দিয়েছেন।
২২| ০৯ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪৫
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আসলে আর কোরআন আপনি পড়েন নি। যদি পড়তেন তাহলে বলতেন না আল্লাহ তার অস্তিত্ব প্রমানে নিষেধ করেছেণ একথা বলতেন না। আপনি প্রমান করুন কোন আয়াতে আল্লাহ তার অস্তিত্ব প্রমানে নিষেধ করেছেন। ধর্ম এবং বিজ্ঞান নিয়ে যেভা্বে গবেষনা চলছে তাতে এক শ্রেনির মানুষেরা ভয় পেয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞান যে তাদের বাপের সম্পত্তি এটা আর বলতে পারছেনা। কারন ধার্মিকদের নিয়ে রংতামাশা আর করতে পারছে না। তাই ইদানিং পলিসি খাটিয়ে ধার্মিকদের এই প্রচেষ্টাকে থামিয়ে দিতে চাইছে।
আমদের সনেট কবি (মহাজাগতিক চিন্তা)র পোষ্ট নিয়ে আপনি যেভাবে আরেকটি পোষ্ট করলেন এটি অন্যায় করলেন। কারন সনেট কবি ধামিক মানুষ । তিনি ধর্মের পক্ষে যতটু্কুই পারুক চেষ্টা করছেন কিছু লিখতে। আপনার তার লিখা পছন্দ হয় না আপনি পড়বেন না। ইগনোর করবেন। কিন্তু তার পোষ্টের বিষয় নিয়ে আপনি আরেকটি পোষ্ট লিখলেন এটি নির্দীধায় অন্যায় করলেন। আমদের সনেট কবি (মহাজাগতিক চিন্তা)র পোষ্ট আপনার পছন্দ হয় না বেশ ভালো কথা কিন্তু আমাদের ভালো লাগে। আমরা তার পোষ্ট পড়ি। তিনি না হয় আমাদের জন্য লিখলেন। আমরা তার পোষ্ট পড়বো।
আরেকটি কথা আমদের সনেট কবি (মহাজাগতিক চিন্তা)র আরবী ভাষার উপর যথেষ্ট দখল আছে। আমরাও অনেক সময় তার কাছ থেকে শেখার চেষ্টা করি। সুতরাং অপমান করবেন না। আপনার পছন্দ না হয় চূপ থাকবেন।
১০ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনার কাছে কেনো মনে হয়েছে উনাকে আমি অপমান করছি। মোটেও না। উনি আমার প্রিয় একজন ব্লগার। তবে আল্লাহর অস্তিত্ব অনাস্তিত্ব প্রমান নিয়ে উনার সাথে আমার দ্বিমত আছে। আমি সেটাই বলছি। আল্লাহ মুমিনদের যা যা করতে বলেছেন কোরানে তার মধ্যে তাঁকে প্রমান করার কথা একবারের জন্যও বলেননি। তাঁর উপর বিশ্বাস করতে বলেছেন নির্দ্বিধায়।
২৩| ১২ ই মে, ২০২২ রাত ৯:৫০
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আল্লাহকে প্রমান করার বিষয়টি আসছে কেনো? আমরা ত্রিমাত্রিক জগতের প্রাণী। আমরা ত্রিমাত্রার উর্দ্ধ বিষয়বস্থু বুঝি না । কল্পনাও করতে পারি না হায়ার ডাইমেনশন সম্পর্কে। আমাদের বিজ্ঞানীরা ডাক মেটার দেখেছে? কিংবা প্রমান করতে পেরেছে? পারে নাই। শুধুমাত্র প্রমানের ভিত্তিতে সব হয় না। অনুমান বলছে ডার্ক মেটার আছে, গনিত বলছে ডার্ক মেপার আছে।
এ সমগ্র মহাবিশ্ব যে আল্লার সৃষ্টি এটি প্রমান করার দরকার। সৃষ্টিশীলতা প্রমান করতে পারলে আল্লার প্রমান হয়ে যাবে। এ সকল প্রমান সাপেক্ষে আল কোরআনে অসংখ্য আয়াত আছে যাতে আল্রার অস্তিত্বের প্রমান সাপেক্ষে আয়াত। “উহারা কি বোঝে না আকাশ ও পৃথিবী ওতপ্রোতভাবে মিশিয়া আছে, পরে আমি উহাদের বিচ্ছিন্ন করিয়াচি।” এই আয়াত দ্বারা আল্রা উহাদের বোঝানোর চেষ্টা করছে। আলকোরআন পড়েন এমন অসংখ্য আয়াতে আছে আল্রা মানবজাতিকে সঠিক সত্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা করতে বলেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৭:১০
অগ্নিবেশ বলেছেন: যাহার প্রমান আমরা এখনো পাই নি তাহাই আমাদের ঈশ্বর। যেহেতু প্রমান করা যায় না তাই বিশ্বাস করা ছাড়া উপায় নাই, এটাই অন্ধবিশ্বাস, অন্ধকারে হাতড়ে বেড়ানো। যাহার ভিত্তিই অন্ধবিশ্বাস তাহার অনুসারীদের কাছ থেকে আর কিইবা আশা করা যেতে পারে। মজার ব্যাপার নিজেরা বিশ্বাস করে মহম্মদ উদ্ভট ঊটে চড়ে সাত আসমান ঘুরে এসেছে, তারাই আবার বলবে রামায়ানে বর্নিত
হনুমানের লঙ্কাকান্ড একটা গাজাখুরী ঘটনা। কি বিচিত্র! কি বিচিত্র!