নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনা চাইলে একটা যুগান্তকারী বিল সংসদে উত্থাপন করতে পারেন।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৪৪


বেশ কয়েকদিন আগে সংসদে একটা বিল উত্থাপন হয়েছিল, বিলটি যাচাই-বাছাই করার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। বিলটির নাম আমার এই মুহূর্তে মনে নেই। তবে নাগরিক বৈষম্য কমানোর জন্য এই ধরনের কিছু একটা হবে। বিলটিতে অনেক ভালো ভালো কথা বলা হয়েছে। এগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে দেশের চেহারা বদলে যাওয়ার কথা। বিলটিতে বলা আছে দেশের সকল নাগরিকদের মাঝে বৈষম্য দূর করার কথা। ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গসহ আরো যেসব কারণে বিভিন্ন সেক্টরে যেসকল বৈষম্য সৃষ্টি হয়, সেসব যাতে না হয় তার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পত্রিকায় যখন আমি বিলটির সব ধারা গুলো পড়ছিলাম আমি বারবার দেখতে চাইছিলাম দেশে ব্যবসার ক্ষেত্রে যে কয়েকজন মনোপলি বিজনেসের সুযোগ সুবিধা ভোগ করে সে ব্যাপারে কিছু আছে কিনা। আমি শেষ পর্যন্ত পড়ে হতাশ হলাম। এমন কিছু সেখানে নেই।

বসুন্ধরা, যমুনা, ওরিয়ান, সামিট পাওয়ার, ইসলাম গ্রুপ এরা ব্যবসা করার জন্য সরকারকে আলাদিনের প্রদীপ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। এরা একা যে পরিমান ব্যবসায়িক বৈষম্য সৃষ্টি করেছে তার হিসেব বের করা বেশ কঠিন। এই বৈষম্য নিরসন বিলে এই ব্যবসায়িক বৈষম্যের কথা সবার উপরেই থাকার কথা! বর্তমান দেশে যে সিন্ডিকেট সমস্যা, ভর্তুকি সমস্যা, দ্রব্যমূল্য সমস্যা, চাকুরী সমস্যা এই সব গুলো এখান থেকেই উৎপত্তি হয়। একজন সাধারন উদ্যোক্তা ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে কি ধরনের সুযোগ-সুবিধা সরকারের কাছ থেকে পেয়ে থাকে? আর বসুন্ধরা, যমুনা, সামিট পাওয়ার কি ধরনের সুযোগ-সুবিধা পায়? কার কাজ দ্রুত গতিতে হয়? কার ঋণ পাওয়া সহজ হয়? ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে কার ঋণ সমন্বয় করা হয়, আর কারটা করা হয় না? বিলে অনেক প্রকার বৈষম্যের কথা বলা হলেও এসব বৈষম্যের কথা কিছুই বলা নেই। অথচ জাতিকে এগিয়ে নিতে, অর্থনৈতিক মুক্তি দিতে এইসব বৈষম্য গুলোই দূর করার কথা বলা সবার আগে দরকার ছিল!

যাইহোক এই বৈষম্য গুলি দূর করার চেষ্টা ৭৫'র পরে কেউ করেছে কিনা আমার জানা নেই। এবং আগামীতে এই বৈষম্য দূর করার কোন বিল আনার সাধ্য কারো কুলাবে কিনা বলতে পারছিনা। যাক যেহেতু এরকম বিল নিকট ভবিষ্যতে আসার কোন সম্ভাবনা নাই, সেহেতু আমাদের প্রধানমন্ত্রী চাইলে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিল সংসদে উত্থাপন করার চেষ্টা করতে পারেন।
উনি একদিন প্রটোকল ছাড়া সাধারণ গাড়িতে করে উনার অফিসের দিকে রওনা হতে পারেন। এটা প্রায় নিশ্চিত উনি যথাসময়ে অফিসে পৌঁছতে পারবেন না। আর এতে যানজট নিরসনের জন্য যুগান্তকারী কোন বিল উত্থাপনের কথা উনার মাথায় আসলেও আসতে পারে।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫৮

শাহ আজিজ বলেছেন: গনভবন থেকে প্রথম ধাক্কা প্লেন ক্রসিঙে , বাকিটুকু একদম খাল্লাছ ।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি কি উনার অফিসে আসা যাওয়ার রাস্তার কথা বলছেন?

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫৯

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি ব্যবসায়ী মানুষ, আপনাি অনেকের চেয়ে আমাদের জাতির জীবনযাত্রার মানের উপর অর্থনীতি ওফাইন্যন্সের গুরুত্ব বেশী বুঝার কথা; এবং কিছুটা বুঝেছেন: আপনি বসুন্ধরা, সামিট ও খুলা পাওয়ার, আলম ব্রাদার্স, ওরিয়ন, শিকদার ব্রাদার্স, নর্থ-সাউথদের ভয়ংকর ভুমিকার কথা বলেছেন।

কিন্তু "অর্থনীতি সমন্ময়হীন কোন এক বিলকে ভালো বিল" বলেছেন; এই ভালোটা কি আসলে ভালো?

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভালো বলছি এই জন্য যে, এখানে অন্যান্য সেক্টরে বৈষম্য নিরসনের যেসব কথা বলা আছে সেগুলো দরকারি কথা। অর্থনীতির বিষয়টি যুক্ত করাটা বুদ্ধিমান ও সঠিক কাজের হতো। অর্থনীতির বৈষম্য দূর করার বিল আধো আনার ক্ষমতা সংসদের আছে কিনা সে ব্যাপারে তো সন্দিহান প্রকাশ করছি। সক্ষম হলে এর জন্য আলাদা করে বিল আনবে, সেটা আরো যুগান্তকারী বিল হবে প্রধানমন্ত্রীর জন্য।

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৩

শাহ আজিজ বলেছেন: জি , তাই বলেছি ।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনার আসা যাওয়ার ৩০মিনিট আগে সব ফাঁকা হয়ে যায়।

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:


উনি নিজের ঘরে বসে অফিস করা উচিত; কিংবা ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে একটা অফিস ও বাসা নেয়ার দরকার।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি ক্যান্টনমেন্ট মুখী হবেন না, ঐ দিকটা উনার জন্য নিরাপদ না। তবে যানজট নিরসনে উনি অনেক কাজ করতে পারবেন। আপাতত কোনো প্রাইভেট গাড়ি আর রেজিস্টেশন না দেওয়া(প্রতিদিন হাজারের উপর গাড়ি রেজিস্টেশন হয়)। যাদের পরিবারে একের অধিক গাড়ি আছে সেখানে একটি রেখে বাকি গুলো বাতিল করা।

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


৫২ বছরের মধ্যে সবচেয়ে দরকারী কি বিল পাস হয়েছে?

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সব চিন্তা করলে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিল ও স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতি করার পথ সংকোচন (যদিও একেবারে বন্ধ করা গেলে ভালো হতো) করার যে বিল গুলো ছিল সেগুলো। অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণের বিল হতো সবচেয়ে যুগান্তকারী বিল।

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমাদের ধন্যবাদ কখনোই ঘুচবেনা, কোনো দিক থেকেই ঘুচবে না।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমরা অযথা ধন্যবাদ দিই, আবার দরকারি ধন্যবাদ দিতে কার্পণ্যও করি।

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৭

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: বড় শিল্প গোষ্ঠী এবং সাধারণ ছোট ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তাদের এক কাতারে বা সুযোগ সুবিধায় আনা সম্ভব ও ঠিক নয়। যারা শিল্প গতির দাবিদার তারা তেমন কোনো গোষ্ঠী নয় ,বিভিন্ন সুবিধা নিয়ে তারা শিল্প গোষ্ঠী। সত্যিই যদি কর্মদ্বারা গোষ্ঠী হতো তবে
বিদেশেও তাদের পদচারণা থাকতো এবং দেশের বাজারেও বিদেশিদের সাথে প্রতিযোগিতায় নামতো (ব্যাতিক্রম আছে )
যেমন - বরাবর ব্রিজ চারলেনের রাস্তা ,বড়ো টোল আদায় ,ইলেকট্রিক ও ইলেক্ট্রনিক পণ্য উৎপাদন ,ছোট যান /বাইক উৎপাদন। ...আমার দেশে এগুলি সব বিদেশিদের। আর আমার দেশের শিল্প গোষ্ঠীদের কাজ হলো -জমি/অপারমেন্ট বেচা ,রেন্টাল বিদ্যুৎ বেঁচা ,দুতিনটা ব্যাংক চালানো ,শেয়ার বাজার মনোপলি ,শ্রমিক ঠকিয়ে গার্মেন্টস মানে কাপড় সেলাই করা এবং পণ্য মজুত করা ...................
[লেখা বড়ো হয়ে যাবে ,সরি ]
অগ্রিম বলে রাখি ,মেট্রো রেল ,সুবিধার চেয়ে অসুবিধা বাড়াবে ,শুধু পরিচালনার অভাব ও স্টেশন প্রবেশ মুখে জটের কারণে

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের তাদের সাথে কাতারে ফেলার কথা বলিনি। এখানে তাদের মাঝে বাকি ব্যবসায়ীদের প্রতিযোগী হওয়ার কথা না। ব্যবসা করতে হলে সেটা যে কোনো ব্যবসাই হোক সরকার থেকে প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধা পাওয়া কাদের জন্য সহজ হয় সেটা বলতে চেয়েছি। বড় বড় কয়েক ব্যবসায়ী সরকারের সকল সুযোগ নিজেদের করে নেয়, বাকিরা সুযোগ গুলো পেতে গেলে উল্টো অনেক ধরনের হেনস্তার স্বীকার হয়। এসব জায়গায় বৈষম্য কমাতে হবে।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সোবুজ বলেছেন: আমাদের অনেক ভাল ভাল আইন আছে কিন্তু বাস্তবায়ন নেই।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আসলে সেসব আইন বাস্তবায়ন করার মত তেমন প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতাও নেই। আইন করে দিলাম বাস্তবায়নের চেষ্টাও করছি কিন্তু সে আইনটি বাস্তবায়ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালীও করছি না এটাই মূল সমস্যা।

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:২৪

জগতারন বলেছেন:
বসুন্ধরা, যমুনা, ওরিয়ান, সামিট পাওয়ার, ইসলাম গ্রুপ এরা ব্যবসা করার জন্য সরকারকে আলাদিনের প্রদীপ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। এরা একা যে পরিমান ব্যবসায়িক বৈষম্য সৃষ্টি করেছে তার হিসেব বের করা বেশ কঠিন। এই বৈষম্য নিরসন বিলে এই ব্যবসায়িক বৈষম্যের কথা সবার উপরেই থাকার কথা!

আমি আপনার এ কথার কিছুটা দ্বিমত পোষণ করি।
তার কারন নিন্মেঃ
সবার সব কিছু করার অভিজ্ঞতা যথাযত থাকে না।
সবার কলিজা, সাহস। মনোবল একই রকমহয় না।
দেশের ব্যাবসায়ীক উন্নতি মুষ্টিমেয় কিছু লোকসকলই করে থাকে।
উন্নত বিশ্বের উন্নয়ন রোলম-ডেলের ক্রমবিকাশ পর্যবেক্ষন লক্ষ করলে এমনই পাওয়া যায়।
তবে আপনি বলতে পারতেন;
জাতিকে এগিয়ে নিতে, অর্থনৈতিক মুক্তি দিতে
ঐ সমস্ত ব্যাবসায়ীদের ভূমিকা যেন যথাযত হয়।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি বলছি না বাকিদের তাদের সাথেই তুলনা হোক। তারা সরকার থেকে প্রদত্ত সুযোগ সুবিধা গুলো খুব সহজেই পেয়ে যায়। বাকিদের জন্য খুব কঠিন ওইসব সুযোগ সুবিধা গুলো পাওয়া। যেমন বসুন্ধরার জন্য একটা ফায়ার সার্টিফিকেট, পরিবেশ সার্টিফিকেট পাওয়া যত সহজ একজন মাঝারি উদ্যোক্তার জন্য সেটা পুলসিরাতের মত। পাওয়ার সামিটের জন্য ১০০কোটি লোন পাওয়া যত সহজ একজন মাঝারি উদ্যোক্তার জন্য ১কোটি টাকা লোন পাওয়া ততটাই কঠিন। আরো অনেক আছে এমন। আমি এই বৈষম্যের কথা বলছি। উন্নত বিশ্বে উন্নয়ন এমন হলেও সেটা ক্যাপেটিলিজম। সুষম উন্নয়ন করতে হলে মাঝারি মানের শিল্পায়নে সরকারি সেবা সহজ করতে হবে। যেমনটি বৃহৎ শিল্পায়নে করা হয়।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় জগতরন আপনাকে।

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: নূর আলম হিরণ,



রাজনৈতিক দলগুলো চলে বেশির ভাগই ব্যবসায়ীদের চাঁদায়। তাই, ব্যবসায়ীদের প্রোটেকশান না দিলে চেয়ার থাকেনা।

আপনার আশা, ব্যবসায়িক বৈষম্য দুর করতে মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী একটি বিল আনুন। ব্যবসায়িক বৈষম্য তুলে এ রকমের একটি আবেদন আমিও রেখেছিলুম এই পোস্টে - বেকার ভাবনা .................
দেখতে পারেন।




১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৪৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়েছি...আপনার বেকার ভাবনা সঠিক ভাবনা। প্রাণ একবার ঘোষণা দিয়েছিল তারা বাচ্চা জন্মের সময় মুখে দেওয়া মধু থেকে কাফনের কাপড় পর্যন্ত বিক্রি করবে। এক প্রাণ কোম্পানি শতশত বেকারি ব্যবসায়ীকে পথে বসিয়েছে!

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

মনোপলি ব্যাবসায়ী পিরামিডের মাথায় বসে দেশের বিশৃঙ্খলা দেখবে ; বাকিরা প্রতিযোগিতায় থাকবে বছরের পর বছর।

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৪৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মনোপলি ব্যবসায়কে নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার রাষ্ট্রীয় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে তাদের প্রতিযোগিতায় ফেলে! আমাদের রাষ্ট্রীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গুলোর কি অবস্থা সেটা তো বুঝাই যাচ্ছে!

১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৪১

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি মিন করেছি যদি তিনি একটা গাড়িতে প্রটোকল ছাড়াই যান , তাহলে কি হবে ?

১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৪৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হজরত ওমরের মত কাউকে না জানিয়ে বের হবেন।

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:০৭

গরল বলেছেন: ব্যাবসার জন্য বাংলাদেশ একটা প্রতিকূল দেশ এমন কি ব্যাবসা পরিচালনার খরচ অনেক উন্নত দেশের চেয়েও বেশি। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যাবসার খরচ আরও অনেক বেশি। উদ্যক্তাদের জন্য তেমন কোন প্রণোদনা তো দুরের কথা উৎসাহ দেওয়ার জন্যও কোন কার্য্যক্রম নাই সরকারের। তবে আমার মনে হয় ব্যাবসায়ে সমতা আনার জন্য বিলের চেয়ে পলিসি বেশি জরুরী, বিশেষ করে ব্যাংকিং পলিসি ও ট্যাক্স পলিসি। সম্ভবনাময় বয়াবসার জন্য ঋণ ব্যাতিত ফান্ড, বিশেষ করে Hedge Fund এর মত Investment/Venture Fund এর ব্যাবস্থা করাটা খুবই জরুরী। এর জন্য সরকারের পাশাপাশি FBCCI এর ভূমিকাও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:১৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিল আনলে সে অনুযায়ী অনেক ধরনের পলিসি তৈরি করা সম্ভব। সরকার মাঝারি মানের শিল্প গুলোর উপর জোর দিলে দেশের চেহারাই চেঞ্জ হয়ে যাবে। FBCCI ছোট ও মাঝারি শিল্প নিয়ে ভাবে বলে মনে হয়না।

১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছু ভুলে যান, শুধু শেখ হাসিনা রাজাকাদের বিচার করেছেন। বঙ্গবন্ধু খুনীদের বিচার করেছেন। এটা অনেক বড় কথা।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৩৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি এই কাজটি সবচেয়ে সঠিক কাজ করেছেন তবে কাজটি এখনো অসম্পূর্ণ।

১৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সামাজিক বৈষম্য নিরসন, অর্থনৈতিক বৈষম্য কমানো যায়, কিন্তু দূর করা অনেক কঠিন।
নিউজিন্যান্ডের মত সম্পদশালী কিন্তু সামান্য জনসংখা হলে কিছুটা বৈসম্য কমানো যায়।

আমেরিকা কানাডা জার্মানির মত ধনাঢ্য উন্নত দেশগুলো পারেনি। সেখানে বৈষম্য আমাদের চেয়ে বেশী।
সামাজিক অর্থনৈতিক বৈষম্য সম্পুর্ন বিলুপ্তির স্লোগান দিয়ে সোভিয়েট ও চীন ৭০ বছরেও পারেনি।
হজরত ওমরের আমলেও অনেক দারিদ্র ছিল। খলিফা হারুনুর রশিদের স্বর্নযুগেও অনেক মানুষ অভুক্ত থাকতো।

তবে শেখ হাসিনা ১৯৯৬তে ক্ষমতায় এসেই অতিদরিদ্রের জন্য কিছুটা সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা দেয়ার ব্যাবস্থা করেন।
১৯৯৭-৯৮ অর্থবছর প্রথমবারের মত বয়স্কভাতা দিয়ে শুরু করে বাংলাদেশ। বর্তমানে বিধবা ভাতা, স্বামী পরিত্যাক্তা ভাতা প্রতিবন্ধি ভাতা ইত্যাদি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি ইত্যাদিতে প্রায় দেড় শতাধিক খাতে বছরে বরাদ্দ একলাখ কোটি টাকারও বেশি।
দুর্নিতি এড়াতে ভাতা বিতরন করা হচ্ছে ডাইরেক্ট মোবাইল ব্যাঙ্কিং এর মাধ্যমে। বর্তমানে তৃতীয় লিঙ্গ, বেদে ও পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীও এর আওতায় এসেছে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৩৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি যা বলেছেন ঠিক আছে তবে আমি যেটা বেসিক্যালি বুঝাতে চেয়েছি সেটা হচ্ছে রাষ্ট্র প্রদত্ত যেসব অর্থনৈতিক, ব্যবসায়িক সুবিধা আছে সেগুলো সবার সমান ভাবে পাওয়ার অধিকার। একজন রাষ্ট্রের সকল সুবিধা নিয়ে ব্যবসা করবে আরেকজন সুবিধা পাওয়ার জন্য আমলা, রাজনীতিবিদদের ধারেধারে ঘুরবে!

১৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:০৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মাথার ওপর তো দরবেশ বাবা বসেই আছেন মগজ নিয়ন্ত্রন করার জন্য। :(

১২ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৪৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি আগে নিজের সর্বোচ্চ স্বার্থ রক্ষা করে প্রধানমন্ত্রীকে পরামর্শ দিবেন। এতে বৈষম্য দূর হওয়ার কথা না। বৈষম্য দূরীকরণের বিল উনারাই আনতে দিবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.