নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সবসময় সবার বাকস্বাধীনতা থাকতে নেই।★

১২ ই মে, ২০২২ রাত ১০:৪৯


গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা শতভাগ থাকবে এটাই হলো নিয়ম। বাংলাদেশ কি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র? আমার কাছে অন্তত তা মনে হয় না। আমাদের দেশে যে সরকারব্যবস্থা চালু আছে এটা রাজতন্ত্র ও গণতন্ত্রের মাঝামাঝি কিছু একটা। ভলতেয়ার মত প্রকাশের স্বাধীনতা সম্পর্কে একবার বলেছিলেন, “তোমার কথার সাথে আমার দ্বিমত থাকতে পারে কিন্তু তোমার কথা বলার অধিকারের জন্য আমি আমার জীবন পর্যন্ত দিয়ে দিতে পারি।” এগুলি বইয়ের ভাষা বা নীতি কথা। বাস্তবিক অর্থে এরকম চর্চা পৃথিবীর কোনো দেশেই নেই। বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতায় মূলনীতি তিনটি- সততা, স্বচ্ছতা ও নির্ভুলতা। এদেশের সাংবাদিকতায় এই তিনটি জিনিস কি আপনি সাংবাদিকদের মাঝে দেখতে পান? যেকোনো পরিস্থিতিতে তারা এই নীতি মেনে চলে? গলায় সাংবাদিক নামের আইডি কার্ড ঝুলিয়ে দিয়ে সাংবাদিক বনে যায়। সাংবাদিকতার ন্যূনতম ইথিকস তাদের মধ্যে দেখা যায় না।
এছাড়াও অমুক-তমুক ডটকম নাম দিয়ে হাজার হাজার সাংবাদিকের জন্ম হয়েছে গত কয়েক বছরে। মেইনস্ট্রিমের সাংবাদিকরা এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়নি, উল্টো এদের অপপ্রচারকে চুপ থেকে প্রমোট করেছে।

আপনি কি দিগন্ত টেলিভিশনের মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী? পিস টিভিকে মত প্রকাশ করতে দিতে চান? কিংবা আমাদের দেশ পত্রিকার মতপ্রকাশের অধিকার নিয়ে কিছু বলতে চান? যদি চান তাহলে আপনি ভলতেয়ারের কাছাকাছি কেউ হবেন। আমি অনন্ত এদের মত প্রকাশের অধিকার নিয়ে চিন্তিত নই।
ফেইসবুকে বাঁশেরকেল্লা, রামু তান্ডব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া করুক্ষেত্র কিংবা সাঈদীকে চাঁদে দেখা নিয়ে মৃত্যুর মিছিল লম্বা যারা করেছে তাদের বাকস্বাধীনতা নিয়ে আমার কোনো আক্ষেপ নেই। এদের বাকহীন করে রাখাই দেশের জন্য উত্তম।
আপনি আলোর জন্য ঘরের জানালা খুলে দিলেন কিন্তু সে জানালা দিয়ে উৎকট দুর্গন্ধ আসা শুরু করলো তখন সেই জানালা দুর্গন্ধ দূর না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখাই ভালো।

সরকার আইন করে মানুষের কথা বলা একেবারে বন্ধ করতে কখনোই পারবে না তারা দুর্নীতি করলে অন্যায় করলে অবশ্যই তাদের সমালোচনা হবে। আমার এই ব্লগেই সরকারের অনেক সমালোচনা আছে চাঁদগাজীর পোস্ট পড়লে দেখবেন তিনিও সরকারের সমালোচনা করেছেন। এছাড়াও দেশের অনেক প্রথিতযশা সাংবাদিক প্রতিনিয়ত এই সরকারের সমালোচনা করে যাচ্ছে, দুর্নীতির কথা বলে যাচ্ছে এবং সব গুলিই যৌক্তিক সমালোচনা। এসব সমালোচনায় সরকার কখনোই বাধা দেয়নি। সরকার তখনই বাধা দেয় যখন আপনি প্রপোগান্ডা বা গুজব ছড়াবেন। এখন আপনি যদি বলেন যে আপনাকে গুজব ছড়ানোর স্বাধীনতা দিতে তাহলে ভিন্ন কথা।
সরকার ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন করেছে, আইনটির মধ্যে অনেক লুফল থাকতে পারে। আপনি এই আইনের সংজ্ঞা কিংবা ধারা পরিবর্তন বা পরিমার্জন করার কথা বলতে পারেন কিন্তু এই আইনটি প্রয়োজন নেই এই কথাটি বলতে পারেন না। এসব আইন এড়িয়ে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করতে পারা অবশ্যই সম্ভব। তবে গুজব ও মিথ্যা সংবাদ ছড়ানো একটু কঠিন হবে। তাছাড়া এসব আইন টাইন দেশের বড় সমস্যা গুলোর মধ্যে তেমন কোনো সমস্যা না, সমস্যা হচ্ছে দেশের বেকারত্ব, মনোপলি ব্যবসা, বিদেশি বিনিয়োগ। এগুলো নিয়ে কথা বললে আপনাকে শেখ হাসিনা উঠিয়ে নিয়ে যাবেন না। বরং মনোপলি ব্যবসা নিয়ে কথা বললে সাংবাদিকরাই আপনাকে নিয়ে নেতিবাচক লেখালেখি শুরু করবে। কেনো করবে সেটা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন, না পারলে মন্তব্য করুন আমি বলে দিচ্ছি।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:



অনলাইনটা বাঁশের কেল্লা ও ওদের ছানাপোনা, ডিমে ভরে গেছে।

১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:২৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ওদেরও বাকস্বাধীনতা চায় অনেকে! দেশে ওদের বাকস্বাধীনতার প্রয়োজন আছে?

২| ১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:১৬

গরল বলেছেন: দয়া করে আলজাজীরার এই রেপোর্ট টা একটু দেখুন।

Digital oppression in Bangladesh

১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৩৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এটা দেখেছি আমি। এই আইনের না বাংলাদেশের বহু আইনের অপব্যবহার হচ্ছে। এক নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের যে অপব্যবহার হচ্ছে সেটার কাছে এই DSA কিছুই না। এগুলো নিয়ে আলাপ হচ্ছে পরিমার্জনের কথা হচ্ছে। তবে এই আইন বাতিল করার দরকার নেই। এই আইনের ভুক্তভোগী সংখ্যালঘু জনগন সবচেয়ে বেশি। ঐ জায়গায় কাজ করতে হবে। আল জাজিরা সংবাদকে অতিরঞ্জিত করে।

৩| ১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:১৯

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: আওয়ামীলীগ মনে করে ওরা ছাড়া সব জামাত।
বিম্পি জামাত মনে করে ওরা ছাড়া সব নাস্তিক ।
নাস্তিকরা মনে করে ওরা ছাড়া বাকিরা ব্রেনলেস।

আমার ভোটাধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। আমার ভোট রাতে অন্য কেউ দিয়ে দিচ্ছে। আনুমানিক কবে নাগাদ আমি ভোট দিতে পারিব? এ ব্যাপারে আপনার ও সোনাগাজীর বক্তব্য জানতে চাই।

১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৩৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে শেখ হাসিনা আওমীলীগ ও সরকারের মাঝে কোনো লাইন রাখেননি তাই সমস্যা বেশি সৃষ্টি হচ্ছে।
বাংলাদেশের মানুষকে ভোট দিতে দিলে এখনো সাঈদীকে প্রধানমন্ত্রী বানাবে।

৪| ১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আগে ছিল একটি চ্যানেল বিটিভি।
এরপর তিনটি বেসরকারি চ্যানেল যুক্ত হলো।
2008 নির্বাচনের পর দেশের 32 টি বেসরকারি চ্যানেল।
এসব বেশিরভাগ চ্যানেলের টকশোতে রাতভর সরকারের সমালোচনা সরকারের মুণ্ডপাত করা হয়। এরপর বলা হয় যে দেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নেই।
এরপর দেশে ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি পাওয়াতে ইউটিউব এবং ফেসবুকে যে কোন ব্যক্তি যে কোন ঘটনা লাইভ সম্প্রচার করতে লাগলো যে কোন ব্যাপারেই।
আগে ছিল 32 টা চ্যানেল এখন হয়ে গেল কোটি কোটি চ্যানেল যে কেউ খুলতে পারছে একটা নামে বা বেনামী ইমেইল এড্রেস থাকলেই চলে। দেশে-বিদেশে লাগাতার মিথ্যাচার চলছেই।
এরপরও বলা হচ্ছে দেশে কোন বাক স্বাধীনতা নেই।

মসজিদ থেকে একটা কোরআন হাতে নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে মন্দিরে চলে যাওয়া কোরআন টা রেখে আসলো মূর্তির পায়ের কাছে ছবি তুলল ভিডিও করলো।
এরপর ছবি দেখিয়ে থানায় মামলা করল এরপরে পুলিশের সামনেই লাইভ সম্প্রচার শুরু করে দিল চিৎকার করে "বলল মুসলমান জেগে ওঠো।" এরপর দুই শতাধিক হিন্দু ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ।

এরপরও বিদেশি বাক স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান সর্বনিম্নে, কারণ এসব এজেন্সি তথ্য সংগ্রহ করে বাংলাদেশের তথাকথিত মানবাধিকার সংগঠনগুলোর কাছ থেকে, নিজেরা এসে কখনোই দেখে না।

১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৪১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ সমালোচনা আর গুজবের মধ্যে পার্থক্য বুঝে না। মেইনস্ট্রিমের সাংবাদিকরাও এসব গুজবের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেয়নি তাই এখন তাদের জন্যও কিছুটা কঠিন হয়ে যাচ্ছে সরকার।

৫| ১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: মুরুব্বীরা বলতো বোবার শত্রু নাই।
বোবা হয়ে যেতে হবে।

১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৪২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: যৌক্তিক সমালোচনা করুন, সঠিক ডাটা দিয়ে সমস্যার কথা বলুন কেউ আপনাকে ধরে নিয়ে যাবেনা।

৬| ১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৪৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

সমালোচনা সরকার মেনে নেয়??? আইন প্রণয়নকারীরা কি উদ্দেশ্যে আইন প্রণয়ন করছে,তা সঠিকভাবে কতভাগ মানুষ বুঝে?

১২ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৫৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি যদি শতভাগ সঠিক সমালোচনা করেন, সঠিক ডাটা উপস্থাপন করেন, সরকার আমলে না নিলেও শুনবে। গোঁজামিল দিয়ে হলেও কিছু একটা উত্তর দিবে। আপনি যদি সাংবাদিকতার তিনটি মূলনীতি সততা, স্বচ্ছতা, নির্ভুলতা মেনে সমালোচনা করেন সরকার আপনাকে ধরে নিয়ে যাবেনা।

৭| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১২:০৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সব কিছুরই একটা সীমা রেখা থাকে।
সমস্যা হয় তখনই যখন আপনী সীমা অতিক্রম করতে অব্যস্ত হয়ে যান। অথবা সীমানাটা কমাতে কমাতে দাঁড়ানোর যায়গাতে সংকুচিত কেরেন।

১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১২:১৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমরা বাঙ্গালীরা সীমা অতিক্রম করতেই বেশি পটু।

৮| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১:৩৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: বাশের কেল্লা বন্ধ করার জন্য নতুন করে আইন প্রণয়নের প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। আমার মনে হয় না "বাশের কেল্লা বাহিনী" নিয়ে সরকার চিন্তিত।

"যৌক্তিক সমালোচনা করুন, সঠিক ডাটা দিয়ে সমস্যার কথা বলুন কেউ আপনাকে ধরে নিয়ে যাবেনা।"
তাই নাকি ভাই?

যদিও সংখ্যায় নগন্য আমার তো মনে হয়, এই যৌক্তিক সমালোচনাকারীরাই যে কোন অপশাসন বা দুঃশাসনের জন্য সমস্যা।

১৩ ই মে, ২০২২ সকাল ৭:৫২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: দিগন্ত টিভি, মাহমুদুর রহমান, বাঁশের কেল্লা এরা কি যৌক্তিক সমালোচনা করেছিল?

৯| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ২:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:


সরকারের সমালোচনা হওয়ার দরকার ঢাকা ইউভার্সিটি শিক্ষকদের থেকে ও ইন্জিনিয়ারিং এসোসিয়েশন থেকে; ওদের বাকস্বাধীনতার দরকার।

১৩ ই মে, ২০২২ সকাল ৭:৫৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ওরা সমালোচনার চেয়ে নিজেরদের পায়দা লুটতে ব্যস্ত। তাদের নৈতিকস্খলনের জন্য তারা সমালোচনা করতে পারছে না। এরা সমালোচনা করলে সরকারের উপকার হতো।

১০| ১৩ ই মে, ২০২২ সকাল ৯:২৯

বিজন রয় বলেছেন: আওয়ামীলীগের নিজের কারনেই তার শত্রু বেড়ে গিয়েছে। সেজন্য মানুষ সাঈদীকেও প্রধানমন্ত্রী বানাতে দ্বিধা করবে না।
তবে এদেশে মানুষের মানসিক স্তর কোন পর্যায়ে সেটা ভাবতে হবে। কোনটা ভুল আর কোনটা সঠিক তা বোঝার মতো ।

বাকস্বাধীনতা শুধু উন্নত মানসিকতার জনগোষ্ঠীর জন্য হতে পারে।
আমাদের আরো সময় লাগবে।

১৩ ই মে, ২০২২ সকাল ১০:০২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমরা ভালো জিনিসের অপব্যবহার করতে ভালোবাসি। এটার জন্য দায়ী অবশ্য সুশিক্ষার অভাব। অনলাইন ও সোশ্যাল মিডিয়া, পিস টিভি, দিগন্ত টিভি, আমাদের দেশ এসব নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে জাতির কপালে আরো বেশি দুঃখ ছিল।

১১| ১৩ ই মে, ২০২২ সকাল ১০:৫৮

নতুন বলেছেন: ভলতেয়ার মত প্রকাশের স্বাধীনতা সম্পর্কে একবার বলেছিলেন, “তোমার কথার সাথে আমার দ্বিমত থাকতে পারে কিন্তু তোমার কথা বলার অধিকারের জন্য আমি আমার জীবন পর্যন্ত দিয়ে দিতে পারি।” এগুলি বইয়ের ভাষা বা নীতি কথা।

এটা সত্য কথা বলার ক্ষেত্র প্রযজ্য। মিথ্যা প্রচার জন্য অবশ্যই বাকসাধীনতা না।

মিথ্যা প্রচারের জন্য সাজার ব্যবস্থা থাকলে অবশ্যই বাশের কেল্লা আর দিগন্ত এমনটা করার সাহস পেত না।

আর দেশের জনগনকেও শিক্ষিত করার দায়ীত্ব সরকারের। তখন জনগনই বুঝতেপারবে কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা।

আমাদের দেশে এই সবের উদাহরন দিয়ে বাকসাধিন্তার উপরে আইন তৌরি করা হয় নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিদের জন্য। আমাদের রাজনিকিতকরা অবশ্যই সত নেতা না।

১৩ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:৩৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: দেশের মানুষকে সুশিক্ষিত না করার আগ পর্যন্ত বাকস্বাধীনতার অপব্যবহার হবেই।

১২| ১৩ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কুকুরকে বাক-স্বাধীনতা দিলে ঘেউ ঘেউ করবে। বাক-স্বাধীনতা দরকার শিক্ষিতদের।

১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:১০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাঁশেরকেল্লা, আমাদের দেশ, পিস টিভি, দিগন্ত টিভির বাকস্বাধীনতার জন্য এখনো অনেকে কান্না করে।

১৩| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:২১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: যৌক্তিক সমালোচনা করুন, সঠিক ডাটা দিয়ে সমস্যার কথা বলুন কেউ আপনাকে ধরে নিয়ে যাবেনা।

ডাটা মাটা বুঝি না। আমার যা মন চায় আমি তাই লিখতে চাই। তাহলেই আমি খুশি।

১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:২৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: না, এতে সমস্যা আছে, আপনি সরকারের বিপক্ষে অযৌক্তিক কথা বললে, ভুল ডাটা দিলে সেটা অপপ্রচার হবে। অপপ্রচার করা সঠিক কিছু নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.