নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহই ভালো জানেন। ★

১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:১০


ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে আল্লাহ নিজেই নিষেধ করেছেন পবিত্র কুরআনে। অথচ আল্লাহর এই নিষেধ অমান্য করে এই যুগে ধর্ম নিয়ে আমরা সবচেয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করি। অন্যান্য ধর্মগুলিতে এ সম্পর্কে কি বলা আছে আমার জানা নেই। তবে কোরআনে স্পষ্ট করেই ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করা হয়েছে। আমাদের যখন আমাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কেউ কিছু জিজ্ঞেস করে, সফলতা ব্যর্থতা জানতে চায়, তখন আমরা বলে দিই, আল্লাহই ভাল জানেন। অথচ খুব সহজেই আমরা একে অপরকে কাফের, মুরতাদ, নাস্তিক, বেদআতি এসব ফতোয়া দিয়ে দিই। কিন্তু এসব বিষয়ে আলোচনায় আসলে আমাদের বলা উচিত আল্লাহই ভালো জানেন। যে বিষয়গুলি আল্লাহ ভালো জানেন সেগুলি নিয়ে আমরা চুলছেড়া বিশ্লেষণে মেতে উঠি। অন্যের জীবন বিষিয়ে তুলি, কখনো কখনো হত্যাযজ্ঞের মত কাণ্ড করে বসে থাকি।

ধর্ম এমন একটি বিষয়, আপনি এটার অসঙ্গতি নিয়ে যতই আলোচনা করবেন, একজনের বিশ্বাসের সাথে আরেকজনের বিশ্বাসের মার্জিন করার চেষ্টা করবেন, তাতে কোনই লাভ হবে না। আলোচনা শেষে দেখবেন যেখান থেকে শুরু করেছেন সেখানে এসেই দাঁড়িয়ে আছেন। মাঝখান দিয়ে ব্যক্তিগত সম্পর্ক নষ্ট হয়, কথা বলা বন্ধ হয়, আলাপচারিতার ভেতর অশ্লীল শব্দের ব্যবহার হয়, মনের মধ্যে হিংসের বীজ বপন হয়! অথচ এসব পরিহার করার জন্য আল্লাহ কোরআনে বহুবার নিষেধ করেছেন। আমরা সেই নিষেধ শুনছি না। আমার পরিচিত দুইজনকে চিনি যারা বেদাতি-দাতি এ নিয়ে তর্ক করতে গিয়ে আজকে দুই বছর একজন আরেকজনের সাথে কথা বলে না। এই তর্ক-বিতর্কের আগে তাদের মধ্যে খুবই ভালো একটি সম্পর্ক ছিল, যেটা নষ্ট হয়ে গেছে। অহেতুক বিষয় নিয়ে তর্ক করে সম্পর্ক নষ্ট না করার ব্যাপারে আল্লাহ বেশ কয়েকবার নিষেধ করেছেন, আমরা সেই নিষেধ শুনছি না।

কালেমা পড়া, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া, রোজা রাখা, হজ করা কিংবা যাকাত দেওয়া এর কোনোটিই খুব কঠিন কোন কাজ নয়। আল্লাহ কুরআনে বারবার বলেছেন সৎকর্ম করার জন্য এবং এই সৎকর্মের যে তালিকা উনি দিয়েছেন সেগুলো একটু খেয়াল করুন।
মিথ্যে কথা না বলা, গীবত না করা, অশ্লীল গালিগালাজ না করা, ওজনের কম না দেওয়া, আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন না করা, প্রতিবেশীকে সাহায্য করা, অহেতুক কথাবার্তা বলে সময় নষ্ট না করা, কথার মাধ্যমে মানুষকে কষ্ট না দেওয়া। একটা সমাজের বেশিরভাগ মানুষ যদি তাদের জীবদ্দশায় আল্লাহর এই আদেশ-নিষেধ গুলি মেনে চলতে পারে, তাহলে চিন্তা করে দেখুন সে সমাজে জীবন ধারণ করা কেমন হতে পারে?

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কোন শ্রেণীতে পড়ার সময় জেনেছেন যে, মুসলামনাদের মাঝে বিভক্তি আছে: শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী, কাদিয়ানি?

১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: অষ্টম বা নবম শ্রেণীতে হবে। তবে বিস্তারিত জেনেছি কলেজে পড়ার সময়।

২| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:


ভালো, আমি ৬ষ্ট শ্রেণীতে পড়ার সময় জেনেছি। আমি ৬ষ্ট শ্রেণীতে পড়ার সময়, হাটহাজারী ওয়াহাবী মাদ্রাসার সাথে সুন্নী মাদ্রাসার লোকজনের বেশ মারামারি হয়েছিলো। তখন আমাদের ইসলামী শিক্ষার শিক্ষক, আমাদেরকে মুসলমানদের *বিভক্তি বুঝিয়ে বলেন।

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৩২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি একটু আগে জেনেছেন, আপনার এলাকায় হাটহাজারী থাকার কারণে। আমি অবশ্য জেনেছি ইরান আর সৌদির মধ্যে মতবিরোধের খবর শুনে।

৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি বেশির ভাগ মানুষই পছন্দ করেন না। আমিও করি না।
কিন্তু যে কোনো আলোচনায় অবধারিত ভাবে ধর্ম এসেই যায়। তবে আমি ধর্ম পছন্দ করি না। কারন ধর্মের কারনে যুগ যুগ ধরে দাঙ্গা হচ্ছে। অসংখ্য লোক ধর্মের কারনে মারা যাচ্ছে। এমনকি দেশভাগ হলো ধর্মের কারনে। এজন্য আমি ধর্ম পছন্দ করি না।

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৩৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কোরআনে আল্লাহ যে সৎ কর্মের লিস্ট দিয়েছেন এগুলো মানলে কেমন হয়?

৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:১৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




খুব সহজেই আমরা একে অপরকে কাফের, মুরতাদ, নাস্তিক, বেদআতি এসব ফতোয়া দিয়ে দিই। কিন্তু এসব বিষয়ে আলোচনায় আসলে আমাদের বলা উচিত আল্লাহই ভালো জানেন।
---------------------------------------

আমাদের কি বলা উচিৎ সেটা আমাদের নিজেদের ব্যাপার হওয়া উচিৎ নয়। ইসলামে স্পষ্ট বিধি-নিষেধ আছে এই ব্যাপারে। দুই দল মুসলমানের মধ্যে মারামারি লাগলে 'আল্লাহ ভালো জানেন' বলে পাশ কাটিয়ে যাওয়াটা একজন ভালো মুসলমানের লক্ষ্য নয়।

কারণ, স্পষ্ট পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেন যে- দুই দল মুসলমানের মধ্যে মারামারি লাগলে তাদের মধ্যে মিল করিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আর তারপরও সেই দুই দলের কেউ ঝামেলা করতে থাকলে যে দল অবাধ্য হবে, তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে।

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৩৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্মীয় বিষয়ে ঝামেলা লাগার আগেই দুই মুসলমানের বলা উচিত এ সম্পর্কে আল্লাহই ভাল জানেন। কিন্তু তর্কাতর্কি করে মারামারিতে জড়ানোর পরে সেটা থামিয়ে দেওয়া অবশ্যই আমাদের কর্তব্য। আমি তখন বলি নাই যে বলতে আল্লাহ ভাল জানেন।

৫| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:১৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আপনি বলেছেন- খুব সহজেই আমরা একে অপরকে কাফের, মুরতাদ, নাস্তিক, বেদআতি এসব ফতোয়া দিয়ে দিই। কিন্তু এসব বিষয়ে আলোচনায় আসলে আমাদের বলা উচিত আল্লাহই ভালো জানেন।


আমাদের কি বলা উচিৎ সেটা আমাদের নিজেদের ব্যাপার হওয়া উচিৎ নয়। ইসলামে স্পষ্ট বিধি-নিষেধ আছে এই ব্যাপারে। দুই দল মুসলমানের মধ্যে মারামারি লাগলে 'আল্লাহ ভালো জানেন' বলে পাশ কাটিয়ে যাওয়াটা একজন ভালো মুসলমানের লক্ষ্য নয়।

কারণ, স্পষ্ট পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেন যে- দুই দল মুসলমানের মধ্যে মারামারি লাগলে তাদের মধ্যে মিল করিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আর তারপরও সেই দুই দলের কেউ ঝামেলা করতে থাকলে যে দল অবাধ্য হবে, তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে।

৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:৩৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




এই আয়তটি পড়ুন, প্লিজ-



وَاِنۡ طَآئِفَتٰنِ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اقۡتَتَلُوۡا فَاَصۡلِحُوۡا بَیۡنَہُمَا ۚ فَاِنۡۢ بَغَتۡ اِحۡدٰىہُمَا عَلَی الۡاُخۡرٰی فَقَاتِلُوا الَّتِیۡ تَبۡغِیۡ حَتّٰی تَفِیۡٓءَ اِلٰۤی اَمۡرِ اللّٰہِ ۚ فَاِنۡ فَآءَتۡ فَاَصۡلِحُوۡا بَیۡنَہُمَا بِالۡعَدۡلِ وَاَقۡسِطُوۡا ؕ اِنَّ اللّٰہَ یُحِبُّ الۡمُقۡسِطِیۡنَ

অর্থঃ
মুফতী তাকী উসমানী:
মুসলিমদের দু’টি দল আত্মকলহে লিপ্ত হলে তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দিও। অতঃপর তাদের একটি দল যদি অন্য দলের উপর বাড়াবাড়ি করে, তবে যে দল বাড়াবাড়ি করছে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করো, যাবত না সে আল্লাহর হুকুমের দিকে ফিরে আসে। সুতরাং যদি ফিরে আসে তবে তাদের মধ্যে ন্যায়সঙ্গতভাবে মীমাংসা করে দিও এবং (প্রতিটি বিষয়ে) ইনসাফ করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফকারীদের ভালোবাসেন।

মাওলানা মুহিউদ্দিন খান:
যদি মুমিনদের দুই দল যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়ে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দিবে। অতঃপর যদি তাদের একদল অপর দলের উপর চড়াও হয়, তবে তোমরা আক্রমণকারী দলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে; যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর নির্দেশের দিকে ফিরে আসে। যদি ফিরে আসে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে ন্যায়ানুগ পন্থায় মীমাংসা করে দিবে এবং ইনছাফ করবে। নিশ্চয় আল্লাহ ইনছাফকারীদেরকে পছন্দ করেন।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ
মু’মিনদের দুই দল দ্বন্দে¡ লিপ্ত হলে তোমরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দিবে ; আর তাদের একদল অপর দলের বিরুদ্ধে বাড়াবাড়ি করলে, যারা বাড়াবাড়ি করে তাদের বিরুদ্ধে তোমরা যুদ্ধ করবে, যতক্ষণ না তারা আল্লাহ্ র নির্দেশের দিকে ফিরে আসে-যদি তারা ফিরে আসে তাদের মধ্যে ন্যায়ের সঙ্গে ফয়সালা করবে এবং সুবিচার করবে। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সুবিচারকারীদেরকে ভালবাসেন।

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৪০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এখানে আল্লাহ ধর্মের দোহাই দিয়ে বাড়াবাড়ির কথা বলেননি। যারা অযথাই বাড়াবাড়ি করে তাদেরকে বলেছে। আমি ধর্মের বিরুদ্ধে বাড়াবাড়ি করার কথা বলেছি। আপনি সম্ভবত আমার পয়েন্ট ধরতে পারছেন না।

৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



@সত্যপথিক শাইয়্যান ,

সিরিয়া ও ইয়েমেনে শিয়া, সুন্নী যুদ্ধ চলছে; আপনি কিংবা অন্য কেহ কোরান অনুযায়ী ব্যবস্হা নিতে পারবেন?

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৪২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এখানে দুই দেশ ধর্মকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। আল্লাহ কোরআনে তা করতে নিষেধ করেছে। দুই দেশই আল্লাহর আদেশ অমান্য করছে।

৮| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:০২

নিমো বলেছেন: @সত্যপথিক শাইয়্যান, আপনার যুক্তি অনুযায়ীতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই সত্যিকার অর্থে কুরআন মেনে চলছে, কেননা যেখানেই দুই মুসলিম পক্ষ মারামারি করছে, সেখানেই তারা মিলাতে গেছে, যাদেরকে বাড়াবাড়ি করছে মনে হচ্ছে তাদেরকে উড়িয়ে দিয়েছে উদাহরণ ইরাক-কুয়েত-ইরান-সাদ্দাম। লিবিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেন, সৌদিআরব, লেবানন গোটা মধ্যপ্রাচ্যে তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীনের খবরদারিটাতো জায়েজ হয়ে যায়। একই সাথে দেশের আগুন দেয়া, গণপিটুনিও জায়েজ (তারা বাড়াবাড়ি করছিল)

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৪৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সৎকর্মের লিস্ট গুলো যা আল্লাহ কোরআনে দিয়েছে সেগুলি যদি কোন অমুসলিমও করে তার জন্য সুসংবাদের ব্যবস্থা আল্লাহ করে রেখেছেন। তারও আল্লাহর পক্ষ থেকে পুরষ্কার পাবার সম্ভাবনা আছে।

৯| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:২৯

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ যেহেতু কিছুই জানে না ভালো তো জানেই। আল্লাহ তোরাতে বলে একরকম বাইবেলে বলে অন্য রকম আবার কোরানে বল ভিন্ন রকম।কোনটা সত্য বলে আর কোনটা মিথ্যা বলে বোঝার কোন উপায় নাই ।

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৪৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কোরআনে আল্লাহ যে সৎকর্ম গুলি করতে বলেছেন সেগুলি করলে কেমন হবে?

১০| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:৩১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




@ ব্লগার সোনাগাজী এবং ব্লগার নিতম্ব,

১) সিরিয়া ও ইয়েমেনে আমি ব্যবস্থা নিতে পারবো না। কারণ, আমি আরবি জানি না, আর ওরাও ইংরেজি বোঝে না।

২) উপরে আমি কোরআনের আয়াত দিয়েছি। নিজের কোন যুক্তি দেই নাই।

৩) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে অমুসলিম কেন বলছেন!!! তারা যদি খারাপ দলকে পিটায় থাকে, তাহলে তো তারা মুসলমানদের মতোই কাজ করলো। যারা ৯/১১ ঘটিয়েছে, তারা তো মার খাবেই!

৪) দেশে আগুন দেওয়া, গণপিটুনি দেওয়া জায়েজ কিনা? বাংলাদেশের আইন কি তা সমর্থন করে?

১১| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:০২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


আল্লাহ ভালো জানেন,কিন্তু চুপ করে আছেন।

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৪৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আল্লাহর দেওয়া সৎ কর্ম গুলি যেকোনো মানুষেরই উচিত অনুসরণ করা, অন্ততপক্ষে চেষ্টা করা।

১২| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:১৪

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: মারামারি, কাটাকাটি প ছন্দ করিনা।

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এগুলি প্রায় সব মানুষেরই অপছন্দের। তারপরেও এগুলি প্রতিনিয়ত ঘটে চলছে।

১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২২

কামাল১৮ বলেছেন: এগুলি কোরানে আল্লাহ বলার আগেই মানুষ জানতো।

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৩১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মানুষ কোরআনের আগে অনেক কিছুই জানতো, কিন্তু মানতে চাইতো না। কোরআনে আল্লাহ ডিভাইন কমান্ডমেন্ট হিসেবে এগুলি আবারো মানুষকে মানার জন্য আদেশ দিয়েছেন। আমরা এই আদেশ গুলিকে গুরুত্ব না দিয়ে কে মুসলমান, কে বেদাতী কে নাস্তিক এগুলি নিয়ে মারামারি কাটাকাটি তে ব্যস্ত।

১৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০

রানার ব্লগ বলেছেন: ধর্ম নিয়ে খালি বাড়াবাড়ি না লাঠালাঠি ও হচ্ছে । এক এক জনার এক এক তরিকা আর তাদের নিজেদের তরিকা কে বড় করর জন্য যে সব কাহিনী হচ্ছে তা নিয়ে বিশাল উপন্যাস লেখা যাবে। ছোট্ট উদাহারন দেই। চরমনাই নামের এক এলাকায় এক ও্যাজকারীর বক্তিতা শুনলে তার সারমর্ম হলো এই ধর্ম তার আব্বা হুজুরের পাঞ্জাবীর কোনা ধরে ঝুলে আছে যে যে সেই কোনা ধরে থাকবে সেই বেহেস্তে যাবে ।

১৪ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: মানুষ অহেতুক ধর্ম নিয়ে গল্প তৈরি করে। এগুলি করার ব্যাপারেও কোরআনের নিষেধ আছে, কে শুনে কার কথা!

১৫| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
দারুন বক্তব্য !
++

১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:১৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৪৭

কামাল১৮ বলেছেন: পৃথিবীর কত% লোক কোরান মানে।মানব জাতির জন্য যেটা ভালো সেটাই উত্তম।

১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:১৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কোরআনের চেয়ে ভুল হাদীস, ও শায়েখদের ফতোয়া মানার সংখ্যা বেশি। কোরআন মানলে মানুষ বিনয়ী হতো।

১৭| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:১০

জ্যাকেল বলেছেন: আসল কথা কি জানেন? পৃথিবীতে মুসলিম খুব কম থাকেন। আপনারা আমার সাথে ভিন্নমত পোষণ করতে পারেন কিন্তু আমি মুসলিম দেখি না। ০.০০১% মুসলমান পৃথিবীতে আছে (সম্ভাবনা)। তবে কাহারা আছেন সে বলতে পারে (মুসলিম ছদ্মবেশে)

সুন্নী
শিয়া
ওহাবি
সালাফি
আহলে হাদিস
আহলে কোরআন
তরিকায়ে * *
দেওবন্দি
হানেফি
হাম্বলি
শাফায়ি
,,,,, আরো শত ফিরকা

এদের কেহই নিজেকে মুসলমান হিসাবে ধর্ম পালন করেন না বরোং নানান প্রকার গ্রন্থ/পুস্তিকা অবলম্বন করে মুসলিম কমিউনিটি থেকে বিচ্যুত হন।

এদিকে আহমদিয়া/কাদিয়ানি ধর্ম ব্রিটিশ রাজের গোয়েন্দা শাখারই একটা অপারেশন সেইটা ওপেন সিক্রেট।

পরিশেষেঃ
আপনার পোস্টে ইসলামের সঠিক পথ বাতলে দেওয়া আছে, যাহা আজকালকার বিশাল এলেমধারি মঔলানাদের কাছে মোটেও পাত্তা পায় নাহ।

১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:২২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বেশিরভাগ ওলামারা নতুন নতুন ফতোয়া দিতে ব্যস্ত। একটা নতুন ফতোয়া দিতে পারলেই উনারা পুলকিত হন। অথচ আল্লাহ সৎ কর্মের যেসব ফতোয়া দিয়েছেন এগুলো নিয়ে তেমন উচ্চবাচ্য নেই।

১৮| ১৪ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:৩২

শার্দূল ২২ বলেছেন: যারা কথায় কথায় যে কোন কিছুর মধ্যে কোরানের যে কোন আয়াত মেরে দেন তাদের বলি, সুরা তওবা পর্যন্ত কোরাণ হলো ফোরকান। এই অংশ দিয়ে নবিজি ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেখান থেকে জবর দখল যুদ্ধের আয়াত টেনে এনে আজকে দুনিয়ায় যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা খেলতে নিষেধ করেছেন কোরানের অন্য অংশ গুলোতে, পুরো কোরাণ ৩ ভাগে বিভক্ত। যাইহোক অনেক লম্বা লেকচার দিতে হবে এসব বলতে গেলে।

সুরা মায়েদার শেষ আয়াত গুলো নাজিল হয়ে কোরান সম্পুর্ন হয়, এরপর বিদায় হজ্ব ভাষন দেন নবীজি। তিনি পরবর্তি সময় গুলো কে কিভাবে চলবে তার ক্লিয়ার আদেশ দিয়েছেন, এরপরও যারা ধর্ম নিয়ে চাপ জবর দখল হানাহানি করে তার অসৎ।

১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:২৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: অনেকে বলেন কোরআন সব সময়ের জন্য সব আদেশ প্রযোজ্য আসলে তা না। কোন আদেশ গুলো আমাদের জন্য আর কোন আদেশ গুলো তখনকার পরিস্থিতির জন্য এগুলো পড়লেই বিস্তারিত জানা সম্ভব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.