নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডক্টর ইউনুসের মামলা গুলি চলা উচিত!★

২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৮


দেশের পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে খেয়াল করেছেন! বিদেশীরা আমাদের বিচার ব্যবস্থার উপরেও হাত দেওয়ার চেষ্টা করছে। এটা ঠিক, বাংলাদেশে সুষ্ঠু বিচার সম্পর্কে মানুষের কিছু নেতিবাচক অভিজ্ঞতা আছে। তার মানে এই নয়, বিদেশীরা আদালতে চলমান বিচারের উপর অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা বলবে।
ডক্টর ইউনুসের উপর যে বিচারকার্য গুলি চলছিল আমি সেগুলি খুব মনোযোগ সহকারে ফলো করছিলাম। বিচারকের অবজারভেশন, সংবাদপত্র গুলির প্রতিবেদন, টকশোতে আলোচনা সবকিছুই মনোযোগ দিয়ে দেখার এবং বুঝার চেষ্টা করেছি। সব আলোচনা সমান্তরাল ভাবে সাজালে, স্পষ্টতই বুঝা যায় ইউনুস সাহেব অপরাধ করেছেন এবং কিছু অপরাধ উনি জেনে বুঝেই করেছেন। যেগুলি উনি না করলেও পারতেন। একটা কর ফাঁকির মামলায় উনাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে এবং উনি আদলতের নির্দেশে সেই করের টাকা জমা দিয়েছেন।

যাইহোক এখন উনার বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা চলছে, এই মামলা চলাকালীন সময় ১৭৫ জন বিদেশী প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছেন চলমান মামলাটি যেন বন্ধ করা হয়! এটা খুবই অবাক করার বিষয় যে, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করা! কারণ যেহেতু বিচার প্রক্রিয়া চলমান আছে সেহেতু অবশ্যই এখানে সকল তথ্য প্রমাণ উপস্থাপিত হবে। ডঃ ইউনুসকে কিন্তু সরকার এসব মামলা গুলির ব্যাপারে কোন ফিজিকালি হেরাজমেন্ট করেনি। উনি দেশের নামকরা সব আইনজীবী হায়ার করেছেন। এমনকি উনাকে ফিজিক্যালি অ্যাটেন্ডেন্স থেকেও ছাড় দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও কোন মামলায় তড়িঘড়ি করে রায় দেওয়া হয়নি, পর্যাপ্ত হেয়ারিং হয়েছে।
তাহলে এই বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করার অনুরোধ করাটা কি সঠিক হচ্ছে? উনারা সর্বোচ্চ অনুরোধ করতে পারতেন ডক্টর ইউনুস এর প্রতি যেন অবিচার করা না হয়, সেটা যেন খেয়াল রাখা হয়। কিন্তু সরাসরি বিচার বন্ধ করার অনুরোধ করাটা অন্যায়।

ড. ইউনুস যে পদ্ধতিতে (নিজের এবং পরিবারের সদস্যের নামে ফাউন্ডেশন খুলে সেখানে দান করতেন) কর ফাঁকি দিয়েছেন এটাতে উনাকে সাজা না দিলে বাকিদের এভাবে কর ফাঁকি দেওয়াতে উৎসাহ দেওয়া হতো। উনার রায়টা অবশ্যই একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। নোবেল পুরষ্কার থেকে প্রাপ্ত প্রাইজমানিরও কর উনি দিতে অস্বীকার করেছেন। যুক্তি দিয়েছেন এটা রেমিট্যান্স হিসেবে গণ্য হবে। কিন্তু বিচারক যেভাবে বলেছেন যে, কোন পুরস্কার বিদেশ থেকে দেশের ভিতরে আনতে হলে তার কর দিতে হয়। যেমনটি ক্রিকেট খেলোয়াড়রা দিয়ে থাকেন। কিন্তু উনি এটা মানতে নারাজ। উনার আইনজীবীর যুক্তি গুলোর থেকে আমার কাছে বিচারকের অবজারভেশন গুলি সঠিক মনে হয়েছে।
একজন নোবেল লরিয়েট হিসেবে উনি যে প্রাইজমানি পেয়েছেন উনার উচিত ছিল সেটার কর দিয়ে দেওয়া, ঝামেলা এড়ানোর জন্য হলেও। এখন সম্ভবত উনার বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘন করার জন্য মামলা চলছে। আমি চাই অবশ্যই মামলাটি সঠিকভাবে চলুক এবং উনি অপরাধ করলে সেটার সাজা হোক। আর নিরপরাধ হলে উনাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হোক। কিন্তু কোন অবস্থাতেই মামলা বন্ধ করা সঠিক হবে না।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৪৯

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মহা অন্যয় হয়েছে

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:১৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ড. ইউনুস যা করেছেন তা অবশ্যই অন্যায় হয়েছে। আদালত উনার প্রতি সর্বোচ্চ সহনশীল ছিল। উনি নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৯

আমি সাজিদ বলেছেন: বিচার বন্ধ করতে বলে নাই। নিরপেক্ষ বিচার করতে বলেছে মনেহয়।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:১৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: না, বিচার বন্ধ করতে বলেছে, সাথে সুষ্ঠ নির্বাচনের কথা বলেছে।

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০০

নিমো বলেছেন: বিদেশিরা কথা বলার সুযোগ পাচ্ছে কিভাবে বলে আপনার মনে হয় ? মুঘল ছাগলেরা নিজেদের স্বার্থে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীকে ইচ্ছামত বাণিজ্য সুবিধা না দিলে ওরা সুযোগ পেত ? একই ভাবে তৎকালীন ভারতীয় রাজ্যগুলো নিজেদের মধ্য বিবাদে ব্যস্ত না থাকলে কি বাবর সুযোগ পেত ? বিদেশিদের দোষ না দিয়ে, আমাদের নিজেদের দোষ দেখার সময় হয়েছে।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কথা বলার সুযোগ আমরাই করে দিয়ে এটা ঠিক আছে। কিন্তু এই যুগে তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলিতে বিভিন্ন ভাবেই অনেকেই নাক গলাতে চায়, সুযোগ না দিলেও চায়।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:১৫

তানভির জুমার বলেছেন: স্বাধীন রাষ্ট্রে কি স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা আছে? সবাই ই তো হুকুমের গোলাম আর পা চাটার দল।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:১৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিচারব্যবস্থায় ত্রুটি আছে এটা ঠিক তবে গণহারে সবাইকে হুকুমের গোলাম বলা সঠিক নয়। রাজনৈতিক বেশিরভাগ মামলাগুলো সঠিক নিয়মে চলে না এটা বলতে পারেন।

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৩০

কামাল১৮ বলেছেন: কেহই আইনের উর্ধে না।বাংলাদেশের জন্য তার কোন অবদান নাই।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:১৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি চাইলেই দেশের জন্য অনেক কিছু করতে পারতেন। করার মাঝেও উনি বিএনপি জামাত নিয়ে একটি রাজনৈতিক দল করতে চেয়েছিলেন, সেখানেও সফল হননি।

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: উনি চাইলে দেশের জন্য অনেক কিছু করতে পারতেন। কিন্তু কিছুই করলেন না। নাকি শেখ হাসিনার ভয়ে উনি চুপ করে আছেন?

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:২০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি চাইলেই দেশের জন্য অনেক কিছু করতে পারতেন। করার মাঝেও উনি বিএনপি জামাত নিয়ে একটি রাজনৈতিক দল করতে চেয়েছিলেন, সেখানেও সফল হননি।
হুম, শেখ হাসিনাকে ভয় পাওয়ার কথা।

৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৪৩

অধীতি বলেছেন: কালকে টাকা পাচারের উপর ও নির্বাচন কমিশনের উপর কিছু আলোচনা করেন। ড. মো. ইউনুস এর কর ফাঁকির বিচার যদি মাইলফলক হয় তাহলে বিষয়টা হাস্যকর। আমাদের ভেতরে এক ধরণের ফ্যান্সি কাজ করে গরু বড়টা জবাই করলেই নাম হবে, তবুও সমস্যার মূলে যাব না। আপনিও সেই ফ্যান্সি থেকে বের হতে পারেননি। এজন্য দেশের এই দূর অবস্থা। যারা খারাপ তাদের কিছু বলিনা কিন্তু তুলনামূলক ভালো যারা অথবা একদম ভালো তাদের শাস্তি দিয়া দৃষ্টান্ত স্থাপন করি।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:২৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: গরু জবাই করতে হলে আগে মাথাই কাটতে হয়। তারপর বাকি কাটাকুটি। এ ধরনের মামলা গুলির রায় সঠিকভাবে হওয়া উচিত। কেননা বাকিরা তখন মনে করবে ডক্টর ইউনুস সাহেবের ছাড় পাইনি আমি কিভাবে ছাড় পাবো। এই বড় মামলা গুলোই সমস্যার মূল ,ছোট ছোট ফাঁকিবাজরা সমস্যার মূল নয়। রায়ে বিচারকের অবজারভেশন পড়লে বুঝতে পারবেন। এছাড়া উনাকে আগের যে মামলায় উনাকে জরিমানা করা হয়েছে তার জন্য কর আইনের একটি লুফল বন্ধ করার জন্য আদালত নির্দেশ দিয়েছে। ( নিজ ও পরিবারের নামে ফাউন্ডেশন খুলে দান করে সেখান থেকে আবার নিজেদেরকে নিজেরা দান করে যাবতীয় খরচ নির্বাহ করবে)

৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:১৩

এমজেডএফ বলেছেন: ড. মো. ইউনুস একজন অর্থলোভী মানুষ। গ্রামীণ ব্যাংকের শুরুতে ড. ইউনুস নরওয়ে, সুইডেন সহ বিভিন্ন বিদেশী সংস্থা কর্তৃক দরিদ্রদের ঋণ প্রদানের জন্য দেয়া অর্থ ”গ্রামীণ ব্যাংক” থেকে চুপিসারে নিজের 'গ্রামীণ কল্যাণ' নামের একটা সংস্থায় সরিয়ে ফেলে। নরওয়ের উন্নয়ণ সাহায্য সংস্থা 'নোরাড' বিষয়টি নিয়ে ইউনুসকে চেপে ধরলে উনি টাকাগুলে ফেরত দিয়ে কোনো রকমে আপস করে রক্ষা পান। সূত্র: দুর্নীতির মহারাজা ড: ইউনুস

এখন বাংলাদেশের শ্রম আদালতের শাস্তি থেকে বাঁচার জন্য নোবেল বিজয়ীদের নিয়ে দল পাকাচ্ছে। এই নোবেল বিজয়ীরা আবার 'সুষ্টু নির্বাচন-এর শর্তও জুড়িয়ে দিয়েছে। কোনো দেশে সুষ্টু নির্বাচনের জন্য নোবেল বিজয়ীরা খোলাচিঠি লিখতে এই প্রথম দেখলাম। সবাই এখন শেখ হাসিনাকে "সুষ্টু নির্বাচন"-এর জুজু দিয়ে ভয় দেখায়! শেখ হাসিনা এগুলোকে ভয় পায় না। মানবতাবিরোধী অপরাধে রাজাকার-আলবদরের বিচার করে তা তিনি প্রমাণ করেছেন।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৩১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: নোবেল বিজয়ীরা উনার জন্য বিচার বন্ধ করতে বলাতে উনি আরো চাপে পড়বেন। বিচার এখন আরো দ্রুত গতিতে চলবে।

৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৪:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আয়কর ফাকির মামলাতে আইন সারা পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিনতম আইন।
পৃথিবীর অনেক সনামধন্য খেলয়াড়, জনপ্রীয় কন্ঠশিল্পি কেউই আয়কর আইনের হাত থেকে বাচতে পারে নাই।
প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্ট কেউই আদালতের রায়ে হস্তক্ষেপ করতে পারে না । এখতিয়ারই নেই।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৩৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: নোবেল প্রাইজমানি যেটা উনি পেয়েছেন সেটার কর মওকুফ করার জন্য উনি সরকারকে অনুরোধ করেছেন। সেটা সমাধানযোগ্য ছিল কিন্তু উনি নিজেও পরিবারের নামে ফাউন্ডেশন খুলে নিজেদেরকে দান করার যে টেকনিক চালু করেছেন এটা আদালত ভালোভাবে নেয়নি।

১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৫:০৬

শ্রাবণধারা বলেছেন: পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই নোবেল প্রাইজ এবং এ জাতীয় পুরস্কারের উপরে ট্যাক্স দিতে হয়না। বাংলাদেশের আয়কর আইনে বিদেশ থেকে অর্জিত অর্থের উপর ট্যাক্স নেই। সে হিসেবে ডঃ ইউনুসের নোবেল পুরস্কারের উপর ট্যাক্স আরোপিত হবার কথা নয়।

ডঃ ইউনুসের বিরুদ্ধে করা কর ফাকির মামলা যে প্রতিহিংসা-পরায়ণ সে বিষয়ে কোন সুস্থ-চিন্তার মানুষের সন্দেহ থাকার কথা নয়।

বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা সম্পূর্ণই ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। আমার মতে গণতন্ত্র, ভোটাধিকার এসবের চাইতেও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার দাবীটাকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ক্রেস্ট, সম্মাননা স্মারক, ধাতব মেডেল এসবের উপর বাংলাদেশের আইনে কোন ট্যাক্স দিতে হয় না। কিন্তু ক্যাশ পুরস্কার হলে সেটার ট্যাক্স দিতে হয়। ক্রিকেট, ফুটবল খেলোয়াড়রা বাইরে ম্যান অব দ্যা ম্যাচ কিংবা সিরিজ জিতার পরে যেসব প্রাইজমানি পায় সেগুলোর মধ্যে ব্যক্তিগত পুরস্কার গুলি ব্যক্তিগত ভাবে ট্যাক্স দেওয়া হয় আর দলগত পুরস্কারের জন্য বাফুফে কিংবা বিসিবি ট্যাক্স পরিশোধ করে।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: তবে হ্যাঁ, যেহেতু এগুলি দেশের সম্মান বয়ে আনে চাইলে ট্যাক্স মওকুফের আবেদন করা যায়। সরকার চাইলে আপনাকে ট্যাক্স মওকুফ করে দেবে, না চাইলে আপনাকে অবশ্যই ট্যাক্স দিয়েই এসব ক্যাশ টাকা বাংলাদেশে ঢোকাতে হবে।

১১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৬:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

মার্কিন আয়কর আইনে ১৯৮৬ সালের পর সকল এওয়ার্ড ও প্রাইজ ট্যাক্সএবল। লটারি টিকেটও।
তবে কোন ব্যাজ বা মেডেল যে ধাতুরই তৈরি হোক সেটা নন ট্যাক্সেবল। শুধু এওয়ার্ডের ক্যাশ অংশটি ট্যাক্সএবল।
কানাডা ও আমেরিকার আইন বেশিরভাগ প্রায় সেইম।

১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: দল বেঁধে একজনের বিচার বন্ধ করার দাবির অর্থ আসলে কি? এর মানে কি এই যে বিচার করা যাবে না? তার চেয়ে উনারা এটা বলতে পারতেন যে তাঁর প্রতি যেন ন্যায় বিচার করা হয়, তাহলে বরং সেটা সুন্দর হতো। এটা একটা স্বাধীন দেশের বিচার ব্যবস্থার উপর নির্লজ্জ্বভাবে প্রভাব বিস্তার করার শামিল, পশ্চিমা কোনো দেশে আদালতে বিচারাধীন বিষয় নিয়ে কি উনারা এভাবে দল বেঁধে চিঠি লিখতে পারবেন?

অনেকে অধ্যাপক সাহেব নোবেল জয় করছেন বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, আসলে গত ১৫-২০ বছরে বাংলাদেশের পক্ষে তিনি কি কি কাজ করেছেন তা কি কেউ বলতে পারবেন? আমি মনে করে বাংলাদেশের নাগরিক হলেও প্রকৃতপক্ষে সব সময় তিনি আমেরিকার ইচ্ছাতেই কাজ-কর্ম করে থাকেন।

এমনও শোনা যায় তিনি নাকি সিআই এর একজন বড় মাপের এজেন্ট। কথাটি কতদূর সত্য তা অবশ্য যাচাই করা সম্ভব নয়, তবে কথাটি আমি প্রায় দেড় যুগ আগে শুনেছি।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:০০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: নোবেল বিজয়ে উনি দেশের জন্য একটি সংখ্যা মাত্র।
সি আই এর এজেন্ট বিষয়টি সম্ভবত অতিরঞ্জিত।

১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৭

রানার ব্লগ বলেছেন: ইউনুচুর কাজ কাম দেখে মনে একটা কথাই মনে পড়ে চোরের মায়ের বড় গলা ।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি যে কর ফাঁকি দিয়েছেন সেটা প্রমাণিত হয়েছে এবং উনি জরিমানার টাকাও জমা দিয়েছেন।

১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দেশের সবকিছুতেই বিদেশীদের অযাচিত হস্তক্ষেপ ন্যক্বারজনক বলে মনে করি। ইউরোপিয়ানরা শত শত বছরে ধরে আফ্রিকার দেশগুলোকে কলোনী বানিয়ে রেখেছে, বাংলাদেশেরও কি সে অবস্থা হতে যাচ্ছে?



২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আশঙ্কা অমূলক নয়।

১৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সঠিক বিচার কি পাবে?

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পাওয়া উচিত। উনি অন্যায় করে না থাকলে উনাকে সাজা দেওয়া সম্ভব হওয়ার কথা না। বিচারকের রায়, ওনার আইনজীবির যুক্তি, রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তি সবকিছুই তো ওপেন থাকে।

১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কি বুঝলেন?

১৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০১

তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিচারব্যবস্থায় ত্রুটি আছে এটা ঠিক তবে গণহারে সবাইকে হুকুমের গোলাম বলা সঠিক নয়। রাজনৈতিক বেশিরভাগ মামলাগুলো সঠিক নিয়মে চলে না এটা বলতে পারেন।

বিচার ব্যবস্থা নিয়ে আপার ধারনা একেবারে নেই বললেই চলে। বিচার ব্যবস্থা মূলত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপর আর এই প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে অনেক আগেই পঁচে গলে গন্ধ বের হচ্ছে। টাকা-ক্ষমতা এইসবের কাছে বিচারের বাণি নিবৃতে কাঁদে। একটা জাতির উন্নতির প্রধান বাধা হচ্ছে সঠিক সময়ে সঠক বিচার না হওয়া। উন্নত দেশগুলো ৯০% বিচার ব্যাবস্থা কে সঠিকাবে কাজ করতে দেয়।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমার ধারনা নেই ভালো। আপনি কোন আদলতের বিচারক?

১৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২৬

অর্ক বলেছেন: আগাগোড়া ভন্ড ঠক প্রতারক লোক। অতিমাত্রায় অর্থলোভী। প্রকৃতপক্ষে দেশের বিন্দুমাত্র কোনও কাজে আসেনি। নোবেল পুরষ্কারের ইতিহাসে কলঙ্কিত অধ্যায়। শান্তিতে এই পুরষ্কার দেয়ার পিছনে যে সব কারণ দেখানো হয়েছিলো তা হাস্যকর। পুরোটাই আসলে দালাল লবিস্ট খদ্দেরদের অনৈতিক খেলা। এর থেকে রাজশাহী নাটোরের গ্রন্থ প্রেমিক আলোকিত মানুষ পলান সরকারকে সেই নোবেল দিলে ঢের যৌক্তিক সাধুবাদযোগ্য কাজ হতো। মিষ্টি মিষ্টি কথা, কাল্পনিক মিথ্যা আশ্বাস ছাড়া দেশ মানুষকে কিছুই দেননি, উল্টো চার হাতপায়ে দেশের সম্পদ লুটেছেন।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি যেটার জন্য নোবেল পুরস্কার পেয়েছে সেটা ডাক্তার ফজলে আবেদ খান আরো আগে শুরু করেছিলেন কিন্তু উনি আমেরিকার গুড বুকে ছিলেন না। ইউনুস সাহেব চাইলে দেশের অনেক দৃশ্যমান সেক্টরে কাজ করতে পারতেন উনি সে দিকে হাটেননি।

১৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৩৭

মোগল সম্রাট বলেছেন:


কেউ পুঁজিবাদের এ ক্লাশ কন্ট্রাক্টর হইলে পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলা তারে তার কাজ কামে শেল্টার দেবে এইটা স্বাভাবিক। উনি এই দ্যাশে শোষণকে তৃনমুলে নামায়া আনছে। এর জন্য যা যা করার দরকার সবই করছে।

তয় চাইলে সরকার তারে ইউজ করতে পারতো। তাইলে এখন দ্যাশের কুটনৈতিক পাড়ার সিনারী উল্টাও হইতে পারতো। ছাগল ধরা লাগে মোতার সময় - এই প্রবাদ মিছা না।


২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: উনি আসলে ১/১১ সময় রাজনীতি করার ইচ্ছা প্রকাশ করাতে শেখ হাসিনা উনাকে ভালো চোখে দেখেননি। শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়াকে দীর্ঘমেয়াদী জেলে রাখার পক্ষে ছিলেন ডঃ ইউনুস।

২০| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২০

জগতারন বলেছেন:
প্রিয় ব্লগার নূর আলম হিরণ
আমি ডঃ মোহাম্মদ ইউনুছ সাহেবকে নিয়ে কয়েকদিন আগে একটি পোষ্ট করেছিলেম,
সেখানে আপনার একটি মন্তব্য আশা করেছিলেম।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: প্রিয় জগতরন ভাই, পোষ্টটি আমার নজরে পড়েনি। পড়লে মন্তব্য করতাম অবশ্যই।
পোস্টটিতে যা উল্লেখ করেছেন ড. ইউনূস সম্পর্কে সেগুলো সঠিক।

২১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



ড. সাহেব সম্পর্কে আপনি সঠিক বলেছেন। আর নোবেল পুরস্কার একটি বিতর্কিত ও পক্ষপাতের দোষে দুষ্ট পুরস্কার। সময় ও সুযোগ হলে আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত লিখবো।


২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩৩

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি লিখলে অবশ্যই মন্তব্য করবো। আরো বিস্তারিত জানার সুযোগ হবে।

২২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কি বুঝলেন?

মগজহীন আমি। শেষমেশ কিছুই বুঝতে পারি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.