নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!
মুরতাদ ইস্যুটি নিয়ে ২০১২-১৩ সালের দিকে খুব আলোচনা চলছিল এ দেশে। মুরতাদ তাদেরকেই বলা হয়, যারা একবার ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে, পরে আবার ছেড়ে দিয়েছে। এই ধর্ম ছেড়ে দেওয়া মানুষদের আমাদের ধর্মে খুবই খারাপ দৃষ্টিতে দেখা হয় এবং এটাকে ধর্মের সর্বোচ্চ অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যার জন্য এর শাস্তিও সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার শরিয়া আইন আছে। আর এই জন্যই এই মুরতাদ ইস্যুকে কেন্দ্র করে শুধু বাংলাদেশে না সারা পৃথিবীতে বিভিন্ন সময় অনেককেই প্রাণ দিতে হয়েছে অথবা দেশ ত্যাগ করে পালিয়ে যেতে হয়েছে!
আমাদের দেশে যেহেতু শরিয়া আইন চালু নেই সেজন্য এই মুরতাদদের হত্যা করার জন্য অনেকেই নিজের হাতে আইন তুলে নেয়। আর এতে তারা কোন অপরাধবোধও অনুভব করে না, বরং উল্টো তারা মহান আল্লাহ থেকে পুরস্কৃত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করে। কিন্তু আমরা আজকে দেখব মুরতাদ হত্যা করার জন্য আল্লাহ আমাদেরকে কোনো নির্দেশ দিয়েছেন কিনা।
প্রথমে মুরতাদ সম্পর্কে কোরআনের এই চারটি আয়াত পর পর দেখুন।
কিরূপে আল্লাহ সেই সম্প্রদায়কে পথ প্রদর্শন করবেন যারা বিশ্বাস স্থাপনের পর, রাসূলের সত্যতা বিষয়ে সাক্ষ্যদানের পর এবং তাদের নিকট প্রকাশ্য নিদর্শনসমূহ আসার পরও অবিশ্বাসী হয়েছে? আর আল্লাহ অত্যাচারী সম্প্রদায়কে পথ প্রদর্শন করেননা।
আল ইমরান(৮৬)
এরাই তারা, যাদের প্রতিদান হল, নিশ্চয় তাদের উপর আল্লাহর, ফেরেশতাদের ও সকল মানুষের লা’নত।(৮৭)
তারা তাতে স্থায়ী হবে, তাদের থেকে আযাব শিথিল করা হবে না এবং তাদেরকে অবকাশও দেয়া হবে না।(৮৮)
কিন্তু তারা ছাড়া যারা এরপরে তাওবা করেছে এবং শুধরে নিয়েছে তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু(৮৯)
এখানে দেখুন আল্লাহকে অবিশ্বাস যারা করবে তাদেরকে আল্লাহ নিজেই শাস্তি দেওয়ার কথা বলেছেন। অর্থাৎ ইহকালে নয়, পরকালে তারা শাস্তির মুখোমুখি হবে। এরপর এখানের শেষের আয়াতটি দেখুন যেখানে বলেছে তারা ছাড়া, যারা এর পরে তওবা করেছে। অর্থাৎ এখান থেকে তওবা করে ফিরে আসার সুযোগ আছে।
এখন আপনি যদি তাকে হত্যাই করে ফেলেন মুরতাদ হওয়ার জন্য, তাহলে কিন্তু আপনি তাকে তওবা করে ফিরে আসার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করেছেন। তার প্রতি ইনসাফ করতে পারেননি। এর জন্য তো আপনাকেই জবাবদিহি করতে হবে।
শুধু এটা না, আমি মনে করি শরিয়া আইন চালু থাকলেও কোরআনের আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ মুরতাদদের কতল করার নির্দেশ কোথাও দেননি।
এবার সূরা নিসার এই আয়াতটি দেখুন এখানে কি বলা হয়েছে,
“নিশ্চয়ই যারা বিশ্বাস স্থাপন করে, অতঃপর অবিশ্বাসী হয়, পুনরায় বিশ্বাস স্থা্পন করে এবং আবার অবিশ্বাসী হয়, অনন্তর অবিশ্বাসে পরিবর্ধিত হয়, তাহলে আল্লাহ কখনই তাদেরকে ক্ষমা করবেননা এবং তাদেরকে পথ প্রদর্শন করবেননা।” সূরা নিসা(১৩৭)
খুবই স্পষ্টভাবে এখানে বুঝা যাচ্ছে আল্লাহর উপর থেকে বিশ্বাস কেউ যদি সরিয়ে নেয়, আবার বিশ্বাস করার সুযোগ থাকে এবং আবারও সরিয়ে নিলে আবারও বিশ্বাস করার সুযোগ আছে। এখন আপনি যদি তাকে হত্যা করে ফেলেন তাহলে তার ফিরে আসার সুযোগ আপনি রাখছেন কোথায়? অর্থাৎ কোরআনে আল্লাহ আমাদেরকে যে ডিভাইন কমান্ড দিয়েছেন সেটাতে মুরতাদদের হত্যা করার জন্য কোন অবস্থাতেই নির্দেশ দেননি। তারপরেও অতি উৎসাহী একদল ধর্মান্ধ মুরতাদ হত্যা করতে পারলে বেহেশত কনফার্ম এমন ধারণা পোষণ করে।
যুগে যুগে আমরা কোরআন বুঝে না পড়ার কারণে শুধুমাত্র হাদিসের ভিত্তিতে ইসলাম চর্চা করতে গিয়ে বিপথগামী ও ধর্মান্ধ হচ্ছি। কোরআন অনুযায়ী যদি আপনি ধর্মচর্চা করেন ইসলাম ধর্মে আপনি সবচেয়ে ভালো কমফোর্ট ফিল করবেন।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্ম আমাদের অর্থনীতিতে সমস্যা সৃষ্টি করছে না। ধর্মকে যে যার মত করে ব্যবহার করছে, এটা সমস্যা। ধর্মকে এক পাশে রেখেও অর্থনৈতিক সমস্যা গুলোকে অ্যাড্রেস করা যায়।
২| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খুবই দুর্বল মানের একটি বই।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এখানে যে যেমন মানদন্ড ঠিক করবে, তার কাছে তেমনভাবেই ধরা দেবে।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কিন্তু আমার তা মনে হয় না, কুরআন, হাদিস, ইসলামিক ইতিহাস এসব থেকেই মানুষ জঙ্গিবাদের রাসদ খুঁজে পায়। এখন কেউ যদি বলে ওসব ভুল ব্যাখ্যা তাহলে ভিন্ন কথা, কিন্তু এ সকল বইয়ে জঙ্গিবাদের যথেষ্ট পরিমাণে রসদ রয়েছে তা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই, অনেকেই হয়তো এসব পুথিমালাকে সিরিয়াসলি নেয় না বা বুঝে পড়ে না, কিন্তু যারা সিরিয়াসলি নেয় বা বুঝে পড়ে তারাই জঙ্গিবাদে আকৃষ্ট হয়।
মানুষকে এসব প্রচীন গ্রন্থমালা থেকে যত বেশী দূরে রাখা যাবে ততই বিশ্ববাসীর মঙ্গল হবে। আজকের যুগের মানুষের জীবন ধারা কি হবে তা এ যুগের মানুষ নির্ধারণ করবে এসব প্রচীন গ্রন্থ নয়।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: শুধুমাত্র কোরআন থেকে উগ্রবাদ সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। এসব উগ্রবাদ সৃষ্টি হয়েছে হাদিস, সিরাত গ্রন্থ ও তাফসীর থেকে।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইসলাম ধর্মকে কেউ যদি সিরিয়াসলি নেয় তাহলে তার পক্ষে নরমাল থাকা সম্ভব নয়। মডারেট মুসলিমগণ কখনোই ইসলামের প্রতিনিধিত্ব বহন করে না, তারা বংশগত ভাবে মুসলিম মাত্র।
কুরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা যে যার মত করে নিতে পারে সমস্যা নেই, কোন কোন বিজ্ঞ আলেমের মতে এক একটি আয়াতের সত্তর হাজার রকমের ব্যাখ্যা হতে পারে, এসব আয়াতে নাকি গভীর জ্ঞান নিহীত রয়েছে।
সৌদি আরব, মিশর, ইরান, ইরাকে তথা মধ্যপ্রচ্যের দেশগুলোতে প্রতিবছরই মানুষকে ফাঁসি দেওয়া হয়, ধর্ম অবমানার দায়ে, বাংলাদেশেও রয়েছে ৭ বছরের কারাদণ্ড, কিন্তু আলেমগণ এটা ফাঁসিতে রুপান্তর করার জন্য তদবীর চালিয়ে যাচ্ছে, তাদের মতে- কিসের জেল? ডাইরেক্ট ফাঁসি।
শেষ কথা হচ্ছে- শাক দিয়ে কখনোই মাছ ঢাকা যাবে না।
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এই যে কোরআন আপনি বলছেন যে যার মত করে ব্যাখ্যা করছে এটা একটা সমস্যা। তবে কোরআন আপনি যদি নিজে পড়েন বা আমি পড়ে যতটুকু বুঝেছি সেখানে উগ্রতা সৃষ্টি হবে এমন কিছু আমি দেখিনি। কিন্তু আমি যখনই বিভিন্ন আয়াতের তাফসীর পড়তে যাই অথবা সে আয়াতের রেফারেন্স হিসেবে হাদিস দেখি তখনই গন্ডগোল লেগে যায়।
কিন্তু আল্লাহর কমান্ড গুলি কুরআনে খুবই পরিষ্কার। পরকালের পুরস্কারের জন্য আল্লাহ দুটি শর্ত দিয়েছে, সৎকর্ম এবং বিশ্বাস। যতবারই আল্লাহ বেহেশতের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং দোযখের ভয় দেখিয়েছে ততবারই বলেছে সৎকর্ম ও বিশ্বাসের কথা। আর সৎকর্মের বিশদ বর্ণনা কোরআনেই আছে। বিশ্বাসের কথাও স্পষ্ট করে বলা আছে।
আর এসব বোঝার জন্য তাফসির কিংবা হাদিস এর কাছে যেতে হয় না সামান্য কমন সেন্স থাকলেই বুঝা সম্ভব।
৫| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সহমত
২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনার কাছ থেকে আরও বিস্তারিত মন্তব্য আশা করছিলাম।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: একটা বইয়ে কি লেখা রয়েছে তার চেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে- ওই বই পড়ে মানুষ কি শিক্ষা গ্রহণ করে, ওই বইয়ের অনুসারীদের জীবধারা, চিন্তা চেতনা কি? তার উপর নির্ভর করে উক্ত বইয়ের মূল্যায়ান করতে হবে, বইটি থেকে কি শিক্ষা গ্রহণ করা উচিৎ আর কি শিক্ষা গ্রহণ করা উচিৎ নয় তা আমার কাছে মুখ্য বিষয় নয়।
যেমন- একটা রাজনৈতিক দলকে মূল্যায়ন করতে হয় তাদের কর্মকান্ড দ্বারা, তাদের গঠনতন্ত্র দ্বারা নয়। বর্তমানে ছাত্রলীগের নানা অন্যায় অপকর্মের কথা আমরা জানি, কিন্তু আওয়ামীলীগের গঠনতন্ত্রের কোথাও হত্যা করতে হবে, গুম, খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি করতে হবে এমন ধরণের কোন কিছু লিখা নেই, তাহলে এখন কেউ যদি দাবী করে যারা এসব করে তারা আসলে সহীহ ছাত্রলীগ নয়, তাহলে বিষয়টা কেমন দাঁড়াবে? যারা ইসলামকে ডিফেন্ড করে তারা ঠিক এই কাজটিই করে থাকে।
নোট: পোস্ট'টি আপনি করেছেন দেখে হয়তো এত কিছু লিখলাম, অন্য কেউ হলে এতকিছু লিখতাম না।
গবেষণার জন্য যে কোন ধর্মীয় বই অধ্যায়ন করা যেতে পারে, তবে ধর্ম থেকে দূরে থাকুন সুস্থ থাকুন এটাই কাম্য।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: দেখুন পৃথিবীতে অনেক ভালো ভালো বইয়ে জ্ঞানের কথা, ন্যায় অন্যায়ের কথা বলা আছে। সেগুলি থেকে ভালো জিনিস অনেকেই নেয় আবার অনেকে নেয় না। এখন কে কি নিলো বা কে কি নেয়নি সেটা তো আর সেই বইয়ের দোষ নয়।
কোরআনে আল্লাহ আমাদের জন্য যে আদেশ-নিষেধ গুলি দিয়েছেন সেগুলি ফলো করলে অবশ্যই আপনার জীবন আমার জীবন সুন্দর হবে। কিন্তু এই কমান্ড গুলিকে যুগে যুগে বিভিন্ন ভাবে মেনুপুলেট করা হয়েছে তার জন্যই শত সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।
আপনার কমেন্ট আমি সব সময় উপভোগ করি, কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৭| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৬
কামাল১৮ বলেছেন: হাদিস হলো কোরানের আসল ব্যাখ্যা। যেটা নবী করেছেন।কোরান দুই ভাগে বিভক্ত।মক্কী কোরান আর মাদানী কোরান।সচেতন ভাবে পাঠকরলে দুটির পার্থক্য স্পষ্ট বোঝা যায়।মক্কায় মদ হালাল মদিনায় হারাম।মক্কায় তোমার ধর্ম তোমার আমার ধর্ম আমার।মদিনায় তোমারটা অধর্ম আমারটা আসল ধর্ম।
আপনি দুটি গুলিয়ে ফেলেছেন।কোরানের সবকিছু পালনিয় না।সর্ব শেষে যেটা বলেছে সেটা পালন করতে হবে।এই জন্য মুসলমানরা এতো ভাগে বিভক্ত।সবাই কোরান থেকেই উদ্ধৃতি দেয়।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: দেখুন মক্কায় মানুষকে ধর্মের দিকে আহবান করার জন্য বিভিন্ন আদেশ-নিষেধ দেওয়া হয়েছে। আর মদিনায় কোরআন রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য সংবিধানের মত করে ব্যবহৃত হয়েছে। তাই মক্কায় যে সকল আদেশ নিষেধ দেওয়া হয়েছে এবং মদিনায় যে সকল আদেশ নিষেধ দেওয়া হয়েছে সেগুলোর মধ্যে আপনি কিছুটা ভিন্নতা দেখবেন। কিন্তু যখন আপনি এটাকে আইন হিসেবে দেখবেন বা বিধান হিসাবে চিন্তা করবেন তখন আপনি রিলেট করতে পারবেন কোন আদেশ নিষেধ কেনো দেওয়া হয়েছে।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জঙ্গি জামাত হেফাজত এরাই তো ইসলামের প্রধান শত্রু।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৬
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এরা সব সময় হাদিসের অপব্যবহার করে ইসলামকে নিজেদের মতো করে মানুষের কাছে ব্যাখ্যা করেছে। তবে এখন তাদের জন্য এই কাজগুলি কঠিন। মানুষ চাইলেই এখন খুব সহজে অনেক কিছু ক্রস চেক করতে পারে।
৯| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১২
শেরজা তপন বলেছেন: এ ক্যাচাল শেষ হইবার নহে- যদি কেয়ামত সত্যিই হয় তবে শেষ দিন পর্যন্ত বাদানুবাদ চলতেই থাকবে! যে যার মত করে বোঝাচ্ছে- যে যার মত করে বুঝছে, এটাই রিয়েলিটি।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: হাদিস, তাফসীরকে কুরআনের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া এবং আমাদের স্বার্থন্বেষী অনেক আলেম-ওলামারা এসবের জন্য দায়ী।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশে ফাঁসির বিধান না থাকলেও যাবজ্জীবন জেলের বিধান হয়তো খুব তাড়াতাড়ি চলে আসবে।
অপেক্ষা করেন।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: এটা যদি হয় তাহলে সেটা কোরআন বিরোধী আইন হবে।
১১| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ভবিষৎে এর চেয়েও খারাপ হবে মনে হচ্ছে।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: সবকিছুরই একটা শেষ আছে, এটারও শেষ হবে। যেসব আগাছার দ্রুত বাড়ে, সেসব আগাছার মৃত্যু হয় দ্রুত।
১২| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৩০
এ পথের পথিক বলেছেন: আপনি কুরআনের আয়াত উল্লেখ করে সিম্প্যাথি অর্জন করে মানুষের মাঝে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন ।
আপনি লিখেছেন " কুরআন না বুঝে শুধু হাদিস চর্চা করে আমরা ধর্মান্ধ ... ব্লা ব্লা হচ্ছি " ।
আপনার প্রতি দাওয়াত রইল দাওয়াহ ওয়াইজ এ আসবেন আলোচনা করবেন ।
https://youtube.com/playlist?list=PLB4wivmToPN0ZVpETFYq9pNp5chFGaj5P&si=8ec8et078yCDLZFn
https://www.youtube.com/@DawahWise/
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি না পড়ে মন্তব্য করে ফেলছেন। আপনি কি আমার শুধুমাত্রকথাটি দেখেননি। মন্তব্যতে শুধু লিখেছেন কিন্তু মনে হয় বুঝতে পারেননি। কোরআনকে পরিত্যাগ করে শুধুমাত্র হাদিস ও তাফসির সিরাত গ্রন্থ ঘেঁটে বিধান প্রণয়ন করলে অবশ্যই মানুষ ধর্মান্ধ ও উগ্র হবে। হাদিস কে বিচার করতে হবে কোরআনকে প্রিন্সিপাল ধরে।
১৩| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি সম্ভবত পবিত্র কুরআন শরীফ পড়েছেন ।
কিন্তু আপনাকে বুঝতে হবে ভালোভাবে বুঝতে হবে ।
শুধু পড়ে গেলে হবে না, যেমনটা হুজুররা পড়ে যায় ।
কোরআন পড়তে হবে বুঝে বোঝার পরে আপনি দেখবেন এর চেয়ে নিম্নমানের কোন বই আর হয় না।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি কি সূরা হুমাজা পড়েছেন? ছোট্ট একটি সূরা। সূরাটির অর্থ সহকারে পড়ে আমাকে সূরাটির সম্পর্কে আপনার মন্তব্য জানান। এই সূরা থেকে আপনি কি বুঝেছেন। এরপরে আপনার জন্য আমি আরেকটি মন্তব্য করবো।
১৪| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪০
এম ডি মুসা বলেছেন: মানুষকে বুঝতে হবে , কোরআন কে বিশ্বাস করতে হবে যদি মুসলিম হয়ে থাকে। এটির কারণ আপনি দেখতে পারবেন এত বছরের মুসা, ইসা, ইব্রাহিম, নূহ নবী, ইতিহাস কোথায় লেখা নেই। তখন পৃথিবীর এই ঘটনা গুলো কোনো ইতিহাসবিদ জানে না, নবী (স) তার সৃষ্টিকর্তার মাধ্যম এই গুলো লিপিবদ্ধ করছে। কিন্তু ১৫০০ বছর আগে অনেক কিছু পৃথিবীর তথ্য বর্ণনা করা হয়েছে। ১৫০০ বছর আগে যা বলেছে তার এখন সবকিছু মিলে যাচ্ছে, আল্লাহ কোরআনে বলেছেন ভূমিকম্প দিয়ে পৃথিবী একদিন ধ্বংস করবেন। পৃথিবীর এই ভূমিকম্প অগ্রিম পূর্বাভাস নেই। সেটা সৃষ্টিকর্তার কথা। আপনি অনেক কিছু জানতে পারবেন কোরআন অর্থ রিচার্জ করলে।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: দেখুন আমি কোরআন থেকে কখনোই বিজ্ঞান খুঁজতে যাই না এবং মনে করি কারো এটা খোঁজা উচিত না। কোরআনে আল্লাহ জীবন গঠনের জন্য যে আদেশ নিষেধ গুলি দিয়েছে সেগুলি পালন করলে জীবন এমনিতে সুন্দর হবে। কোরআনের আল্লাহ বলেছে আমি কোরআনকে সহজ ভাবে নাযিল করেছি। আমরাই ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করতে গিয়ে অযথা অনেক উপমা টেনে কঠিন করে ফেলি।
১৫| ২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: শুধু ব্লগার না। যে কাউকেই হত্যা করা অন্যায়। গর্হিত অন্যায়। বিশেষ করে যারা ধর্মের কারনে মানুষকে নির্মম ভাবে হত্যা করে, তারা পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ। এই জন্যই আমি ধার্মিকদের পছন্দ করি না। ওদের মাথায় মগজ কম।
২২ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধার্মিকরা ক্ষতিকর নয়, ধর্মান্ধরা ক্ষতিকর।
১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যে যার মতো ব্যাখ্যা করে নেয়।
১৭| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:৪০
আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: ব্লগার ইস্যুটি "র" এবং সরকারের মদদের ইস্যু। হত্যার মোটিফ অন্তত তাই বলে। এবং তার পেছনের ও পরবর্তী ঘটনা তাই-ই বলে। বিশেষ করে অভিজিৎ হত্যার মোটিফ বেশি মারাত্মক। কোন প্রফেশনাল ছাড়া এবং কোন বাহিনীর বিশেষ ট্রেনিং ছাড়া এত নিখুঁত হত্যা সম্ভব নয়। একই কথা সাগর-রুনির ক্ষেত্রেও বলা যায়। কত তদন্ত হয়ে যায় শুধু সাগর-রুনি-র মামলা এগুয় না। সাতসমুদ্র ১৩ নদী থেকে আসামী ধরে আর সাগর-রুনির সময় তদন্ত ঘুমায়।
১৮| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি পবিত্র কোরআন থেকে সুরা আবু লাহাব, সূরা নাস এবং সূরা নিসা পড়ুন ।
আপনার চিন্তাধারা বদলে যাবে ইনশাল্লাহ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪১
সোনাগাজী বলেছেন:
গোঁড়া মোল্লারা জংগী হয়ে আরবদেশগুলোকে বিনষ্ট করেছে, একই অবস্হা পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের। বাংলাদেশে যেই অর্থৈিতি চলচে, ইহাও পাকিস্তানে পরিণত হবে।