নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন
ঢাকা, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, সোমবারঃ আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে আনুষ্ঠানিকভাবে মোবাইল অপারেটরগুলোর কাছে ফোর-জি লাইসেন্স হস্তান্তর করবে বাংলাদেশটেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন। এরপর রাতেই মোবাইল অপারেটরগুলো চালু করবে বহুল প্রতীক্ষিত চতুর্থ প্রজন্মের এই মোবাইল নেটওয়ার্ক সেবা। কর্মকর্তারা জানান, ফোরজি চালুর অনুমোদন পাওয়া গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও টেলিটকের শীর্ষ নির্বাহীদের হাতে লাইসেন্স তুলে দেওয়া হবে। এই তরঙ্গে ইন্টারনেটের সর্বনিন্ম গতি ২০ এমবিপিএস’র পরিবর্তে থাকবে ৭ এমবিপিএস। অপারেটরদের আপত্তির মুখে গতি কমানোর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। সূত্রমতে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যে ফোরজি বেতার তরঙ্গের ইন্টারনেটের ন্যূনতম এ গতিসীমা বেঁধে দেবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বিটিআরসি।ফোরজি’র কোয়ালিটি অব সার্ভিসের নির্দেশনায় এই গতির বিষয়টি উল্লেখ থাকবে। অবশ্য এ বিষয়ে গণমাধ্যমের সামনে সরাসরি কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
পরীক্ষামূলক ফোরজি নেটওয়ার্কে ইতোমধ্যেই ৫০ থেকে ৯০ এমবিপিএস গতির ডেটা ডাউনলোড করতে পেরেছে বড় তিনটি অপারেটর। যদিও গ্রাহকদের কতটা গতিতে ডেটা ডাউনলোডের সুবিধা দেবে তা এখনও প্রকাশ করেনি। জানা গেছে, কমিশনের সর্বশেষ বৈঠকে সাত থেকে সাড়ে সাত এমবিপিএস গতি নির্ধারণের পক্ষে ঐক্যমতে পৌঁছছে উভয়পক্ষ। তবে কোয়ালিটি অব সার্ভিসেসের আওতায় যে কোনও সময় পরিবর্তনযোগ্য সুবিধা রেখে এই সর্বনিম্ন গতিসীমা প্রকাশ করতে যাচ্ছে বিটিআরসি।
প্রসঙ্গত, গত বছরের শুরুতে ফোরজির খসড়া নীতিমালা প্রণয়নের সময় আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের সংজ্ঞা অনুসারে ৪জি’র সর্বনিন্ম গতি এক জিবিপিএস নির্ধারণ করা হয়। একই সঙ্গে এতে মহাসড়কে চলাচলকালে ও ট্রেনে ভ্রমণের সময় শুধু ইন্টারনেটের গতি সর্বনিম্ন হতে পারবে বলে উল্লেখ করা হয়।
গ্রামীণ ফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাইকেল ফলি বলেন, আমরা যখন লাইসেন্স হাতে পাবো তখনই আমাদের ৪জি যাত্রা শুরু হবে এবং আমাদের গ্রাহকের জন্যও এটি তাৎপর্যপূর্ণ অভিযাত্রা। তিনি বলেন, গ্রামীণ ফোন তাদের সর্বোত্তম টেকনোলজি ও পণ্য দিয়ে গ্রাহকদের সেবা প্রদান করে যাচ্ছে।
রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘৪জি লাইসেন্স প্রাপ্তির কয়েক মিনিটের মধ্যে রবি ৪জি সেবা চালু করবে।’
অপর অপারেটর বাংলা লিংক এক বিবৃতিতে বলেছে, লাইসেন্স পাওয়ার পরপরই তারা তাদের গ্রাহকদের জন্য ৪জি সেবা চালুর জন্য প্রস্তুত রয়েছে।গতকাল রোববার সন্ধ্যায় টেলিকম নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ ৪জি/এলটিই হস্তান্তরের পরে আজ সোমবার সন্ধ্যায় মোবাইল ফোন গ্রাহকরা দ্রুততম তথ্য পরিষেবা সুবিধা গ্রহণে সক্ষম হবেন।
সূত্রঃ আজ রাতে ৪জি যুগে প্রবেশ করবে বাংলাদেশ
সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মদ নূরু
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কামান চাইলে বন্দুক অন্তত পাওয়া যাবে !!
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩০
শিখণ্ডী বলেছেন: এখন হয়ে টুজি ঠিকঠাক পাব