নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাহে রমজানে ‘সালাতুত তারাবিহ’ বা তারাবি নামাজ পড়া সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা জরুরি সুন্নত

১০ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০৮


ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী মুসলমাদের জন্য চলছে পবিত্র রমজান মাস। রমজান মাসের জন্য নির্দিষ্ট তারাবি নামাজ জামাতে পড়া ও সম্পূর্ণ কোরআন শরিফ একবার খতম করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা। রাসুলুল্লাহ (দঃ) র ৪ জন প্রধান খলিফা সাহাবীদের তাবেয়ীদের ৪ মাযহাবের ইমামগণ এর মতে তারাবির নামাজ ২০ ( বিশ) রাকাতই সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা জরুরি সুন্নত। রামাদান মাসের রাতে ইশার নামাযের পর এবং বিতর নামাজের আগে দুই দুই রাকাত করে ১০ সালামে যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা হয়, একে তারাবী নামাজ বলা হয়। আরবী ‘তারাবিহ’ শব্দটির মূল ধাতু ‘রাহাতুন’ অর্থ আরাম বা বিশ্রাম করা। বিশেষ করে প্রতি চার রাকাত পর একটু বসে বিশ্রাম করতে হয় এবং দোয়া ও তসবিহ পাঠ করতে হয়। এ জন্য এই নামাজকে ‘সালাতুত তারাবিহ’ বা তারাবি নামাজ বলা হয়। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা রমজানের রোজাগুলো ফরজ করেছেন এবং এর রাতে তারাবি নামাজের জন্য দণ্ডায়মান হওয়াকে অশেষ পুণ্যের কাজ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।’ মাহে রমজানে রাত্রিকালে এশার নামাজের চার রাকাত ফরজ ও দুই রাকাত সুন্নতের পর এবং বিতর নামাজের আগে দুই রাকাত করে ১০ সালামে যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা হয়, একে ‘তারাবি নামাজ’ বলা হয়। আরবি ‘তারাবিহ’ শব্দটির অর্থ আরাম বা বিশ্রাম করা। তারাবি নামাজ পড়াকালে প্রতি দুই রাকাত বা চার রাকাত পরপর বিশ্রাম করার জন্য একটু বসার নামই ‘তারাবি’। দীর্ঘ নামাজের কঠোর পরিশ্রম লাঘবের জন্য প্রতি দুই রাকাত, বিশেষ করে প্রতি চার রাকাত পর একটু বসে বিশ্রাম করে দোয়া ও তসবিহ পাঠ করতে হয় বলে এ নামাজকে ‘সালাতুত তারাবিহ’ বা তারাবি নামাজ বলা হয়। তারাবি নামাজের জামাতে পবিত্র কোরআন খতম করা হয়, তাই জামাতে তারাবি নামাজ পড়লে সওয়াব বেশি পাওয়া যায়। রমজান মাসে তারাবি নামাজের কিয়াম হলো আল্লাহর রাস্তায় আরামকে হারাম করে কঠোর পরিশ্রম করার শপথ অনুষ্ঠান।
মহানবী (সাঃ) রমজান মাসে তারাবি নামাজ আদায় করার জন্য বিশেষভাবে উৎসাহ প্রদান করতেন। তারাবি নামাজের ফজিলত ও মর্যাদা সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াব প্রাপ্তির আশায় রমজানের রাতে তারাবি নামাজ আদায় করে, তার অতীতকৃত পাপগুলো ক্ষমা করা হয়।’ (বুখারি ও মুসলিম) মাহে রমজানে রোজা, তারাবি নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত ও অন্যান্য ইবাদতের দরুন আল্লাহ তাআলা রোজাদার ব্যক্তির আগের সব গুনাহ মাফ করে দেন। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আরও বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ইমান ও আত্মবিশ্লেষণের সঙ্গে পুণ্য লাভের আশায় রোজা রাখেন, তারাবি নামাজ পড়েন এবং কদরের রাতে জাগ্রত থেকে আল্লাহর ইবাদত করেন, তাঁর জীবনের পূর্বের সব গুনাহ মাফ করা হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)। রমজান মাসে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) নিজে তারাবি নামাজ পড়েছেন এবং সাহাবায়ে কিরামকে পড়ার জন্য আদেশ দিয়েছেন। তারাবি নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করা ও কোরআন শরিফ খতম করা অধিক সওয়াবের কাজ। তবে ঘরে সূরা-কিরাআতের মাধ্যমে আদায় করলেও সওয়াব পাওয়া যায়। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) তারাবি নামাজের জন্য রাতের কোনো বিশেষ সময়কে নির্দিষ্ট করে দেননি। তবে তারাবি নামাজ অবশ্যই এশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদিকের পূর্ববর্তী সময়ের মধ্যে আদায় করতে হবে। মাহে রমজান মাসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিবরীলের সাথে কুরআন পাঠ করতেন। তাঁর সীরাত অনুসরণ করে প্রত্যেক মু’মিনের উচিত এ মাসে বেশী বেশী কুরআন তেলাওয়াত করা, বুঝা এবং আমল করা। ইবনু আববাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন-“জিবরীল রামাদানের প্রতি রাতে এসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে সাক্ষাৎ করতেন এবং তাকে নিয়ে কুরআন পাঠ করতেন”। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৩০৪৮)
তারাবীর বিষয়টি নিয়ে মানুষ এখনও ফিতনায় পতিত আছে। এক পক্ষ বলে ৮ রাকআত তারাবী পড়তে হবে অপর পক্ষ বলে ২০ রাকআত পড়তে হবে। নবী করিম (সাঃ) বেশির ভাগ সময় রাতের শেষাংশে তারাবি আদায় করতেন এবং প্রথমাংশে বিশ্রাম নিতেন। তিনি কখনো আট রাকাত, কখনো ১৬ রাকাত, আবার কখনো ২০ রাকাত তারাবি নামাজ আদায় করেছেন। কিন্তু বিশেষ কারণবশত নিয়মিত ২০ রাকাত পড়তেন না। কেননা, তিনি কোনো কাজ নিয়মিত করলে তা উম্মতের জন্য ওয়াজিব তথা অত্যাবশ্যকীয় হয়ে যায়। এ করুণা দৃষ্টির কারণে তিনি তাঁর আমলে প্রতিনিয়ত ২০ রাকাত পূর্ণ তারাবি জামাত হতে দেননি। যার দরুন সালাতুত তারাবিহ সুন্নত, ওয়াজিব নয়; তবে সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা জরুরি সুন্নত। ২০ রাকাত তারাবি নামাজ হওয়ার সপক্ষে দলিল সহিহ হাদিসে হজরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, ‘নবী করিম (সাঃ) রমজান মাসে বিনা জামাতে (একাকী) ২০ রাকাত তারাবি নামাজ আদায় করতেন, অতঃপর বিতর নামাজ পড়তেন।’ (বায়হাকি)। তাই তারাবীর সলাতকে ৮ বা ২০ রাকআতে সীমাবদ্ধ করা যাবে না। কেউ চাইলে জামাতের পর আরও অধিক রাকআত পরতে পারেন।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সর্বদা তারাবি নামাজ আদায় করতেন। তবে তিনি মাত্র চার রাত তারাবি নামাজ জামাতে পড়েছিলেন; কারণ যদি তিনি সর্বদা জামাতে তারাবি নামাজ আদায় করেন, তাহলে তাঁর উম্মতেরা ভাববেন যে হয়তো এ তারাবি নামাজ ফরজ। হাদিস শরিফে বর্ণিত আছে, ‘রাসুলুল্লাহ (সাঃ) দুই রাতে ২০ রাকাত করে তারাবি নামাজ পড়িয়েছেন। তৃতীয় রাতে লোকজন জমা হলেও রাসুলুল্লাহ (সাঃ) উপস্থিত হননি। পরদিন সকালে তিনি ইরশাদ করলেন,আমি তোমাদের ওপর তারাবি নামাজ ফরজ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করেছি। তখন তো তা তোমাদের জন্য কষ্টকর হবে।তাই দৈহিক বা মানসিক অবস্থা বিবেচনা করে ২০ রাকাত অথবা কমপক্ষে আট রাকাত তারাবির সুন্নত নামাজ পড়ার সুযোগ আছে।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর ওফাতের পর তারাবি নামাজ ওয়াজিব হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আর থাকেনি। তাই তারাবির প্রতি যথাযথ গুরুত্ব হজরত ওমর (রাঃ)-এর আমলে কার্যকর হয়। ইসলামের প্রথম খলিফা হজরত আবুবকর (রাঃ) ও দ্বিতীয় খলিফা হজরত ওমর (রাঃ)-এর খিলাফতকালেও তারাবি নামাজ ২০ রাকাত পড়া হতো। হজরত ওমর (রাঃ) মসজিদে নববিতে সাহাবিদের খণ্ড খণ্ড জামাতে ও একাকী তারাবির নামাজ পড়তে দেখে সবাই মিলে এক জামাতে তারাবি পড়ার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন। হজরত ওমর (রাঃ)-এর খিলাফতকালে সাহাবিদের ইজমা দ্বারা মূলত রমজান মাসের মধ্যে ২০ রাকাত তারাবি নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করার রীতির প্রচলন হয়।
১। হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (দঃ) রমজান মাসে বিশ রাকাত এবং বিতির পড়তেন।
{মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা -২/২৯৪, হাদীস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দবিন হুমাইদ-২১৮, আল মুজামুল কাবীর, হাদীস নং-১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭২, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯১}
এবার দেখার বিষয় হল, উম্মতের ঐক্যমত্বের আমল এর উপর আছে কি নেই? যদি দেখা যায় যে, উম্মতের আমল এর উপরই। তাহলে আমল হিসেবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার দ্বারা উক্ত হাদীস সহীহ হয়ে যায়।
হযরত ওমর (রাঃ)র আদেশঃ
২.হযরত ইয়াহইয়া বিন সাঈদ থেকে বর্ণিত। নিশ্চয় ওমর বিন খাত্তাব (রাঃ) এক ব্যক্তিকে বিশ ৩ পড়ার হুকুম দিলেন।
{মুসান্নাফে ইবনে আবীশাইবা-২/২৯৩}

হযরত ওমর(রাঃ)র শাসনামল
৩। হযরত সায়েব বলেনঃ হযরত ওমর (রাঃ)র সময়কালে বিশ রাকাত তারাবীহ ছিল।
{ফাতহুল বারী-৪/৪৩৬} যার সনদ বুখারীতে দুই স্থানে আছে।

৪। হযরত সায়েব বিন ইয়াজিদ (রাঃ) বলেনঃ আমরা হযরত ওমর (রাঃ)র শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ ও বিতির পড়তাম।
{সুনানে সুগরা লিল বায়হাকী, হাদীস নং-৮৩৩, মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩}। ইমাম নববী রহঃ, সুবকী (রাঃ) [শরহুল মিনহাজ], মোল্লা আলী কারী (রাঃ) [শরহুল মুয়াত্তা] ও সুয়ুতী (রাঃ)
এ বর্ণনাকে সহীহ বলেছেন।

৫। মুহাম্মদ বিন কাব কুরজী বলেনঃ ওমর ফারুক (রাঃ)র শাসনামলে লোকেরা রমজান মাসে বিশ রাকাত তারাবীহ ও তিন রাকাত বিতির পড়তো।

৬। হযরত ইয়াজিদ বিন রূমান বলেনঃ লোকেরা হযরত ওমর (রাঃ)র শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহ এবং তিন রাকাত বিতির রমজান মাসে আদায় করতো।
{মারিফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীস নং-১৪৪৩, মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-৩৮০, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৩৯৪}

৭। হযরত হাসান (রাঃ) থেকে বর্ণিত, হযরত ওমর (রাঃ) লোকদেরকে হযরত উবায় বিন কাব (রাঃ)র কাছে একত্র করে দিলেন। আর তিনি লোকদের বিশ রাকাত তারাবীহ পড়াতেন।
{সুনানে আবু দাউদ-১/২০২, সিয়ারু আলামিন নুবালা-১/৪০০}

৮। হযরত উবায় বিন কাব (রাঃ) বলেনঃ হযরত ওমর (রাঃ) আমাকে এই মর্মে আদেশ দিলেন যে, আমি যেন লোকদেরকে তারাবীহ পড়াই। তখন বিশ রাকাত পড়া হতো।
{কানযুল উম্মাহ- ৮/২৬৪}। ইমাম বায়হাকী, আল্লামা বাজী, কাশতাল্লানী, ইবনে কুদামা, ইবনে হাজার মক্কী, তাহতাবী, ইবনে হুমাম, বাহরুর রায়েক প্রণেতা (রাঃ) প্রমুখগণ এ ব্যাপারে একমত হয়ে বলেনঃ হযরত ওমর ফারুক (রাঃ) এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহের উপরই সকলের সিদ্ধান্ত স্থির হয়। এবং এভাবেই চলতে থাকে। কিছু মানুষ আপনাকে বলবে যে সৌদি আরবে অধিকাংশ মসজিদে ৮ রাকাত তারাবীহ হয়। তাকে বলুন যে ইসলাম চলে কোরআন ও সুন্নাহ দিয়ে, সৌদির সংবিধান দিয়ে নয়। এছাড়াও এমন একটিও আয়াত বা হাদিস নেই যেখানে আল্লাহ বা তার রাসুল (দঃ) সৌদিকে অনুসরণ করতে বলেছেন। ইসলামে সৌদি বা অন্য কোন দেশ অনুসরণ যোগ্য নয় শুধুমাত্র ক্বুরয়ান সুন্নাহ ব্যতীত। এছাড়াও মক্কা ও মদিনায় এখনোও ২০ রাকাত তারাবীহর প্রচলন আছে। আল্লাহ এই নব্য জন্ম নেয়া পথভ্রষ্ট দল থেকে ইসলাম ও মুসলিমদের হিফাযত করুন।[
যে মাসে এক রাকাত নফল নামাযে এক রাকাত ফরজ নামাযের সাওয়াব পাওয়া যায়, সেই মাসে সুন্নতে মুয়াক্কাদা পরতে কেনো কাটাকাটি করবো? তাই আমরা সবাই আল্লাহ ও তার রাসুলেলর (দঃ)রয়সন্তুষ্টির জন্য, নিজের গুনাহ মাফ করানোর জন্য সম্পুর্ন ২০ রাকাত তারাবি পড়ে নিজের গুনাহের মাগফিরাত করিয়ে নিবো ইনশা আল্লাহ।
সুতরাং সাধ্যমতো সকলের রমজানে তারাবি নামাজের প্রতিটি মুহূর্ত পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত শ্রবণ ও আল্লাহকে স্মরণ ও জীবনে সফলকাম হওয়ার জন্য স্রষ্টার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।

মহান আল্লাহ আমাদেরকে পবিত্র রমজান মাসের সকল ফজিলত ও বরকত দান করুন। আমিন-

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মহান আল্লাহ আমাদেরকে পবিত্র রমজান মাসের সকল ফজিলত ও বরকত দান করুন।

২| ১০ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৯

নজসু বলেছেন:



রমজান মাসে সিজন্যাল মুসল্লির সংখ্যা বেড়ে যায় প্রিয় নুরু ভাই।
রেগুলার নামাযীরা মসজিদের ভেতরের কাতারে জায়গা পান না।
এই অতিথি মুসল্লিরা ফরজ আদায় না করে শুধুমাত্র সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা জরুরি সুন্নত আদায়
করে সফলকাম হতে পারবেন কি?

৩| ১০ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১০

রাজীব নুর বলেছেন: তারাবী নামাজ না পড়লেও সমস্যা নাই। এমনকি তাতে রোজা রাখায় কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু তারাবী পড়া ভালো।

৪| ১০ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৪৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমীন আমীন।

জাজাকাল্লাহ খাইরান।

এতো সুন্দর একটি লেখা আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্য ভালোবাসা জানবেন নুরু ভাই।

৫| ১১ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৫

নতুন অতিথি বলেছেন: আমি তো জানতাম কোন নফল নামাজ ফরজ নামাজের সমান নয়???? ৮, ১২, ২০ সবটার হাদিস আছে। রাসুল যেটা সব সময় করেনি তা সুননতে মুযাককাদা ?? যার যা ইচছা ওনুসরন করবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.