নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১.ওলিগোডাকটিলিঃ'ওলিগোডাকটিলি' শব্দটি এসেছে গ্রীক ভাষা থেকে যার অর্থ 'কম'।এই কন্ডিশনের ভুক্তভোগীরা জন্মই নেয় পাঁচের কম সংখ্যক আঙ্গুল নিয়ে, হতে পারে তা পায়ে বা হাতে। সাধারণত উত্তরাধিকারসূত্রে জিন গুলি পেয়ে থাকে।
২.অ্যালবিনিসমঃটাইরোসিনেস নামের এনজাইমের অভাবে দেহে মেলানিন উৎপন্ন না হলে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়। রোগীর সারা দেহ ধবধবে সাদা হয়, এমনকি চোখের রঙও অনেক হাল্কা হয়ে যায় মেলানিনের অভাবে। চোখে যথেষ্ট মেলানিন না থাকায় দেখতে সমস্যা হয় কারণ আলোক শক্তিকে নার্ভ সিগনালে পরিণত করতে মেলানিন প্রয়োজন হয়।
৩.কোল্ড উরটিক্যারিয়াঃএকধরনের এলার্জি। ঠাণ্ডা কোন বস্তুর সংস্পর্শে আসলে সাধারণত চুলকানির শুরু হয়। ঠাণ্ডা পানিতে ভিজলে শক, লো প্রেশার এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। এলার্জির জিনটি সাধারণত উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়ে থাকলেও কিছু ক্ষেত্রে মনোনিউক্লিওসিস, ভাইরাল হেপাটাইটিস অথবা চিকেন-পক্সের বাই প্রোডাক্ট হিসেবে দেখা দিতে পারে।
৪.ফরেন একসেন্ট সিনড্রোমঃঅনেক সময় ব্রেন ইনজুরি,গলায় সার্জারি অথবা স্ট্রোকের পর যে কেউ এই কন্ডিশনের ভুক্তভোগী হতে পারেন। ভুক্তভোগী যখন কথা বলেন তখন সেটি ন্যাটিভদের থেকে আলাদা শোনায় বলেই এই অবস্থাকে বলা হয় ফরেন একসেন্ট সিনড্রোম। অনেকে পরে আবার আগের মত কথা বলতে পারেন অনেকের জন্য ব্যাপারটি স্থায়ীভাবে ঘটে।
দেখুন এখানে
৫.নিস্ত্যাগমাসঃআরেক নাম 'ড্যান্সিং আই' একটি ব্রেন ডিসঅর্ডার।ভুক্তভোগীর চোখের যে অংশ চোখের নিয়ন্ত্রণের কাজ করে থাকে সে অংশের উপর আর ব্রেনের কোন নিয়ন্ত্রণ থাকে না। ফলে রোগীর চোখ নিয়ন্ত্রনহীনভাবে নড়াচড়া করতে থাকে।
দেখতে ক্লিক করুন
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: polydactyly
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
ভালো পোস্ট।
হাতের আঙুল বেশি হইলে তারে কি বলে?