নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খোঁজে আছি।

নিরীক্ষক৩২৭

আমরা সবাই পাপী, আপন বাপের বাটখারা দিয়ে অন্যের পাপ মাপি

নিরীক্ষক৩২৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি সমাজতান্ত্রিক অপারেটিং সিস্টেম

১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪৯


বাংলাদেশের সংবিধানে বলা আছে রাষ্ট্রের অন্যতম লক্ষ্য সমাজতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠা। এমন সমাজ প্রতিষ্ঠা যেখানে থাকবে না শ্রেণি সংঘাত, সবাই পাবে সমান সুযোগ। বাস্তবতা ভুলে আপাতত সংবিধানের কথাটাই মাথায় রাখি।

এবার আসি অন্য কথায়, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম কতদিন ধরে ব্যবহার করছেন? শতকরা ৯৬ শতাংশ সম্ভাবনা আছে আপনি কম্পিউটারে আপনার ব্লগ পোস্ট কম্পোজ করে থাকলে উইন্ডোজ অথবা ম্যাক ব্যবহার করেছেন। সমাজতন্ত্রের কথা দিয়ে যখন পোস্ট শুরু করেছি তখন বড়লোকের ম্যাক নিয়ে কোন কথা বলবনা, কথা বলব খেটে খাওয়া জনগণের জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ নিয়ে।
গরিব জাতি আমরা, টাকা দিয়ে উইন্ডোজ কেনার সামর্থ্য না থাকলেও থেমে থাকিনি, ক্র্যাক কপি ঠিকই খুঁজে নিয়েছি। যারা অরিজিনাল কিনেছেন তাদের গুনলাম না, আপনারা সংখ্যালঘু। যাই হোক চুরি আমরা করি, মাইক্রোসফট করতেও দেয়, কেন দেয় সেইটা অন্যদিন আলোচনা করব। কথা হইল যে পরিমাণ মানুষ উইন্ডোজ চুরি করে ব্যবহার করে আখিরাতে তাদের সওয়াব বিল গেটসকে দিলে মনে হয় তার পুলসিরাত উতরায় যাওয়ার একটা চান্স আছে। চুরির কথাও বাদ দিলাম, পারফরম্যান্সের কথায় আসি।

উইন্ডোজ আপডেট! এক আতঙ্কের নাম। বেশ কিছুদিন আগে রেডিটে পড়েছিলাম, এক ডিজে সাহেবের কন্সার্টের ঘন্টাখানিক আগে উইন্ডোজ আপডেট নেওয়া শুরু হয় ল্যাপটপে, আপডেট চালু হইল তো হইল থামার নাম নাই। ডাটা লসের ভয়ে রিস্টার্ট দিতে পারতেছে না আবার কোন ব্যাকাপ কপিও নাই। আউটকাম কি কি হয়েছিল সঠিক মনে নাই কিন্তু সেদিন সে পোস্টে বলতেছিল উইন্ডোজ আর ব্যবহার করবে না। উইন্ডোজ আপডেট নিয়ে আমার বন্ধুদেরও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে দেখেছি, সে কারণে স্যারের ঝাড়িও খেতে দেখেছি। যা হোক উইন্ডোজ আপডেট নাজিল হওয়া নিয়ে সবারই কমবেশি খারাপ অভিজ্ঞতা আছে।
এরপর আসি bloatware এর ব্যাপারে। আপডেট এর পর এই জিনিশ নিয়ে আমি সব থেকে বেশি বিরক্ত ছিলাম এটা নিয়ে। ব্লোট হল এমন সব অ্যাপ্লিকেশন যেগুলো আপনি ইন্সটল করেন নাই, সাথে প্রয়োজনও বোধ করেন না, কিন্তু তারা আছে। তাদের মালিকেরা অপারেটিং সিস্টেমের সাথে তাদের ভরে দেয়, তারা বসে বসে আপনার হার্ডডিস্কের জায়গা খায়। আবার রিমুভ করতেও ব্যাপক কস্ট করতে হয় অনেক সময়। হুদা কামে রিসোর্স নষ্ট হবার ব্যাপারটা কখনো মেনে নিতে পারি নাই। ভাইরাসও কিন্তু কম জ্বালাতন করে না উইন্ডোজে। আবার এন্টিভাইরাস ইন্সটল দেন, সেও বসে বসে রিসোর্স খাক পিসির। মরার উপর খাড়ার ঘা একদম।
এরসাথে আছে সময়ের সাথে পিসির গতি কমে যাওয়া। খেয়াল করে দেখবেন ৬ মাসের বেশি হলেই পিসির গতি কমতে থাকে। আমি ৭-৮ মাসের বেশি কখনও নতুন করে সেটাপ না দিয়ে থাকতে পারি নাই। ম্যাক্স রেকর্ড ১৩ মাস। এর জন্য নানা যত্ন নেওয়া লাগে। নিয়মিত হ্যান ডিলেট করো, ত্যান ইন্সটল কর। ব্যাপক ঝামেলা।

এই সব ঝামেলার সমাধান হল লিনাক্স, আর টাকা থাকলে ম্যাক। কিন্তু ম্যাক নিয়ে তো কথা বলব না, এইটা একটা সমাজতান্ত্রিক পোস্ট। লিনাক্সের কথায় আসি, লিনাক্স হল একটা ওপেন-সোর্স অপারেটিং সিস্টেম। ওপেন-সোর্স সফটওয়্যার যে সব সফটওয়্যারের সোর্স-কোড সবার জন্য উন্মুক্ত, যে কেউ তা দেখতে পারে চাইলে চেঞ্জ করে নিয়ে নিজের মত ব্যবহার করতে পারে এমন কি সেই সফটওয়্যার নির্মাতা কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনাকে সেটা রিডিস্ট্রিবিউটের অনুমতিও দেয়। আচ্ছা, কোড দেখতে পারেন, চাইলে চেঞ্জ করতে পারেন, মানে কি এসবের অপারেটিং সিস্টেম ফ্রি নাকি ? হ্যাঁ, লিনাক্স একটা ফ্রি অপারেটিং সিস্টেম।
লিনাক্সের সব থেকে ভাল দিক আমার যেটা মনে হয় সেটা হল রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট। লিনাক্সের এমন ভার্সন আছে যেটা দিয়ে ৭-৮ বছর পুরান পিসিও পানির মত চলবে। সব থেকে কম রিসোর্স হাংরি ভার্সন ৩০০ এমবির মত র‍্যাম খায়। যেহেতু ওএস নিজে রিসোর্স দখল করে রাখে না, তাই আপনার চালানো সফটওয়্যার সেই রিসোর্স কাজে লাগাতে পারে।
লিনাক্স ব্যবহার করলে ভাইরাসের কথা ভুলে যেতে পারেন চাইলে। লিনাক্সের ইউজার শেয়ার ৩-৫ শতাংশের মত যেখানে উইন্ডোজের শেয়ার ৯০ পারসেন্টের বেশি। হ্যাকাররা তাই উইন্ডোজ টার্গেট করে তার ইউজারবেজের কারণে। এছাড়াও লিনাক্স বেশি সিকিউর হবার একটা কারণ হল এটা ওপেন-সোর্সড। মাইক্রোসফটের সিকিউরিটি যেখানে শুধু তাদের টিমই দেখে, সেখানে লিনাক্সের কোড দেখে কোন ফ্ল পেলে আপনি নিজে সেটা কমুনিটিতে তুলে ধরতে পারবেন, চাইলে কোড করে সেটা ঠিকও করতে পারবেন। মূলত যত বেশি মানুষ সিস্টেমের সিকিউরিটি ফ্ল খুঁজবে সিস্টেম তত সিকিউর হবে। এছাড়া প্রাইভেসি নিয়ে যদি মাথা ব্যথা থাকে তাহলে অবশ্যই উইন্ডোজ ছাড়া উচিত। উইন্ডোজ ইউজারের তথ্য নিয়ে ডাটা মাইন তো করেই সাথে আবার বিজ্ঞাপনও দেখায়। এই ধরনের আদিখ্যেতা লিনাক্সের নাই।
স্ট্যাবিলিটি নিয়ে কথা বলতে গেলে লিনাক্স সব থেকে স্ট্যাবল, কথা শেষ। একটানা ১০ বছর লিনাক্স সিস্টেম চালু রাখার রেকর্ড আছে সার্ভারে। তার উপর আপডেট নিয়ে কোন ঝামেলায় পরতে হবে না আপনাকে, যখন ইচ্ছা তখন আপডেট দিবেন। আপডেট শেষে সাধারণত রিস্টার্টও দেওয়া লাগবে না উইন্ডোজের মত।
আমার ব্যাক্তিগতভাবে যেটা খুব ভাল লাগে সেটা হল কাস্টমাইজ্যাবিলিটি। যদি আপনার মাথায় আসে যে যদি আমি এমন করতে পারতাম তাহলে খুব ভাল একটা সম্ভাবনা আছে সেটা অলরেডি কেউ ইমপ্লিমেন্ট করে ফেলেছে। আপনাকে খালি খুঁজে নিতে হবে। এমন কোন অংশ নেই যেটা ইউজার নিজের মত চেঞ্জ করতে পারে না। আমার ডেস্কটপের দুইটা ছবি যুক্ত করছি। unixporn সাব-রেডিটে প্রচুর ছবি পাবেন কাস্টমাইজড ডেস্কটপের।



যাই হোক, উইন্ডোজ যেখানে তার কোড দেখতে দেয় না, সেখানে লিনাক্স আপনাকে আপনার মত কোড বদলের স্বাধীনতা দিচ্ছে। সম্পূর্ণ কোডবেজের একচ্ছত্র অধিপতি এখানে ইউজার নিজে। এখানে কোন শ্রেণি সংঘাত নেই, না আপনাকে টাকা খরচ করে কিনতে হবে, না আপনাকে বিনা অনুমতিতে ব্যবহার করতে হবে, স্বয়ং লিনাক্সের নির্মাতার মতই স্বাধীনতা পাবে ইউজার। এইটাই বিশ্বের একমাত্র সমাজতান্ত্রিক অপারেটিং সিস্টেম। :D

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৯

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা কি দিয়ে কি বোঝাইলেন!!

আপনার বুদ্ধি আছে।

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩০

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: নারে ভাই আমার বুদ্ধি কম, কেউ যেন না বুঝে সেই চেষ্টা করি। :D

২| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২১

রাজীব নুর বলেছেন: একটি সমাজতান্ত্রিক অপারেটিং সিস্টেম শিরোণাম দেখেই ধাক্কা খেলাম।

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩১

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: ধাক্কা দিতে পেরে ভালো লাগলো। :D

৩| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২৬

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: আসলেই লিনাক্স একটি সমাজতান্ত্রিক অপারেটিং সিস্টেম। আমি লিনাক্সের দুটি ডিস্ট্রো ব্যবহার করেছি এখন পর্যন্ত উবুন্টু ও কালি লিনাক্স, উবুন্টুতে তো এক্সট্রিম লেভেলের কাস্টমাইজেশন ও করেছি বেশ ভালো লাগে। তবে কিছু সফটওয়্যার এর কারনে উইন্ডোস ব্যবহার না করে পারিনা । লিনাক্সের মধ্যে সেগুলোর অল্টারনেট থাকলেও সেগুলো ব্যবহার করে তেমন আরাম পাইনা। তাই অবশেষে সেই উইন্ডোসেই ফিরে যেতে হয় । :(

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: এইটা অবশ্য সত্য কথা। ফটো, ভিডিও এডিটিং করি না, বাকিসব অল্টারনেট সফটওয়ার উনিশ - বিশ মনে হয়।
কোন সফটওয়ার গুলোর জন্য উইন্ডোজে ফিরতে হল?

৪| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার পোষ্টটি। আমি ব্যক্তিগতভাবে যদিও উইন্ডোজ ব্যবহার করি। তবে লিনাক্স ব্যবহারের কথা ভাবছিলাম। তবে এতে ঝামেলা হচ্ছে উইন্ডোজ বেইজ যে সকল সফটওয়্যার আছে তা কি সেখানে কাজ করবে??

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: অ্যাডোব এর কোনো প্রোডাক্ট ইউজ করতে পারবেন না সহজে যতদূর জানি। এমএস অফিস একটু ট্রিক করে চালাতে হবে যদি এটাই চালাতে চান। এটারও ভালো অল্টারনেটিভ আছে। এর বাইরে ডে টু ডে ইউজের সব সফটওয়ারের অল্টারনেটিভ

৫| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫০

রাকু হাসান বলেছেন:



ঠিক ! লিনাক্স সমাজতান্ত্রিক । উইন্ডোজের অন্যান্য সেবাগুলোর জন্য এগিয়ে থাকবে । ব্যক্তিগতভাবে উইন্ডোজ ব্যবহারে সুখেই আছি। সহমত ভাইরাসের দিকটা লিনাক্স সেরাদের সেরা । কোডার'সদের জন্য লিনাক্স সবচেয়ে ভাল বলে মনে হয়। সাধারণ ইউজারদের জন্য উইন্ডোজ ব্যবহার করাই শ্রেয়। অনন্ত যারা টেক রিলেটেড না ।

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: সাধারণ ইউজারদের ব্যাপারে একমত হতে পারলাম না ভাই। আরো সুবিধা যে টেম্প ফাইল ক্লিয়ার করতে হবে না, এন্টি ভাইরাস নিয়ে চিন্তা করতে হবে না, মোটামুটি সিস্টেমের যত্ন নেবার জন্য আলাদাভাবে কিছু করতে হবে না।
উবুন্টু, মিন্ট খুবই ইউজার ফ্রেন্ডলী।

৬| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আমি কিন্তু একজন পুরোপুরি লিনাক্স ইউজার :D । Red Hat Enterprise Linux ব্যবহার করি। এছাড়াও উইন্ডোজ, ম্যাক ওস, উবুন্টু, কালি এবং ডেবিয়ান মাল্টিবুট হিসেবে আছে। RHEL ব্যবহার করার কারন হলো এর স্ট্যাবিলিটি এবং চমৎকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

আমার সর্বশেষ পোস্টে আপনার কমেন্টটা চোখে পড়েছে, কিন্তু আমি এই ধরনের হেল্প রিলেটেড পোস্টে, যাদের সমস্যা তাদের কমেন্টের উত্তর যথাসম্ভব দ্রুত দেওয়ার চেষ্টা করি। তারপর ধীরেধীরে অন্যান্য কমেন্টের উত্তর দিই। তাই আপনার কমেন্টের উত্তর দেওয়া হয়ে ওঠে নি।

যাইহোক... নিজের পোস্টের গীত গাওয়া শেষ করি। উইন্ডোজ আপডেটে এত এত সমস্যা তৈরী করার কারন হলো এর ইউজার বেস। সুবৃহৎ ইউজার বেস থাকার কারনে এবং প্রতিনিয়তই নিত্য নতুন বাগ, ভাইরাস ইত্যাদি আক্রমণ করার কারনে উইন্ডোজ আপডেট এমন স্লো কিংবা বাগি হয়ে গেছে। একেকটি প্যাচ টুয়েসডে আসলে আপডেট ক্যাটালগে দেখবেন ১০০+ বাগ, CVE অমুক তমুক ফিক্স। সব কম্পিউটার তো এপলের মতো এক প্রতিষ্ঠানের তৈরী না। প্রচুর কোম্পানি ওস হিসেবে উইন্ডোজ ব্যবহার করে। তাই প্রত্যেকটা কম্পিউটারে ইনডিভিজুয়ালি সাপোর্ট করানোটা অনেক বেশি টাফ। এরপরেও মাইক্রোসফট কর্পোরেশন তার বেস্টটাই দিয়ে যাচ্ছে। (যদিও টাকা নেয় :( )

উইন্ডোজ ওপেন সোর্স হলে কি হতো? আচ্ছা, এটা ধরা যাক ম্যাক ওস ওপেন সোর্স হয়ে গেল। তাহলে ম্যাকের নিরাপত্তা কি থাকবে? উত্তর হলো না। যখন আপনি ওপেন সোর্স করবেন এবং কোড বেইসে কন্ট্রিবিউট করার সুযোগ থাকবে তখন নতুন বাগ তৈরী হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। এমনটা আমরা দেখেছি Heartbleed এর সময়। একজনের কোড অনুমোদনের কারনে হাজারো সাইট হ্যাক হয়ে যায়। এখনো এটার দ্বারা vulnerable হাজারো সাইট অনলাইনে আছে।

তাহলে আমরা এমন প্রশ্ন করতেই পারি, লিনাক্সে এমন কোড কেউ যুক্ত করে না? অবশ্যই করে এবং সেটা অন্য কন্ট্রিবিউটররা দেখলে সরিয়ে দেয়। কিন্তু কম সংখ্যক মানুষ এটা ব্যবহার করার কারনে হ্যাকাররা এদিকে ততটা নজর দেয় না। উইন্ডোজ ওপেন সোর্স হলে দুনিয়ায় কেয়ামত নেমে আসবে :D

ওপেন সোর্স বলতে আমরা যেটা বুঝি সেটা ছাড়াও আরও অনেক কিছু আছে। ওপেন সোর্স প্রজেক্ট মেইনটেইন করতে খরচ, সময় বেশি লাগে। ইনডিভিজুয়ালি প্রচুর মানুষ কন্ট্রিবিউট করার কারনে এই দিকটা সহজে চোখে পড়ে না। MSFT এর যে ইউজার বেস... তাতে লক্ষ লক্ষ ইস্যু এবং পুল আসবে :D

তাহলে উইন্ডোজে এতো ভাইরাস কিভাবে তৈরী হয়?
বিপুল সংখ্যক মানুষ ব্যবহার করার কারনে উইন্ডোজের দিকে হ্যাকারদের চোখটা একটু বেশিই পড়ে। কিছু ভাইরাস লেখার ক্ষেত্রে POC থেকে, বিভিন্ন ডাম্প থেকে এবং উইন্ডোজ আপডেট রিভার্স ইন্জিনিয়ারিং করে বাগ বের করা হয়। উইন্ডোজ বাই ডিফল্ট লিনাক্সের থেকে হাজারো গুণে ফিচার রিচ। এসব ফিচারই এর ভাইরাসের দ্বারা আক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। যেমনঃ SMB, RDP, Powershell ইত্যাদি। Powershell দিয়ে লিনাক্সের bash এর মতোই পুরোপুরি ফাংশনাল ম্যালওয়্যার বানানো সম্ভব।


এবারে আসি সবাই লিনাক্স ব্যবহার করতে চায় না কেন?
উইন্ডোজ বা ম্যাকের সব সফটওয়্যার লিনাক্সে চলে না। এক্ষেত্রে এই ট্রান্সফরমেশনটা মানিয়ে নিতে মানুষের কষ্ট হয়। আপনার লিনাক্স পিসি যতই হাই এন্ড হোক না কেন, সেটাতে উইন্ডোজের অ্যাপ চালাতে বেগ পেতে হবে। আরেকটা কারন টার্মিনাল। এটা সবার পছন্দ নয়। উইন্ডোজ এবং ম্যাকের তুলনায় ইনস্টলেশন করা অনেকের কাছে টাফ মনে হয়। এখন অবশ্য snap, flatpack ইত্যাদি আছে। (লিনাক্স মিন্ট তো snap রাখলো না)

লিনাক্সের মজা কিন্তু অনেক। Flawless আপডেট, লাইভ কার্নেল প্যাচিং, কোনো BSOD, RSOD নেই। আপডেট ফেইল হলে বা মাঝপথে পাওয়ার চলে গেলে dpkg দিয়ে দারুণ ভাবে কাজ চলে যায়। (উইন্ডোজ তো অনেক সময় ঠিকঠাক আপডেট না হলে কেমন কেমন করে!)

কমেন্টটা দেখছি বেশ বড়ো হয়ে গেছে :D
আপনার পোস্টটা পড়ে বেশ ভালো লাগলো :)
লিনাক্স নিয়ে লিখবো। সময়ের অভাবে পোস্ট করাটা কমে যাচ্ছে।

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১০

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: মাইক্রোসফটের মডেলটা চিন্তা করেন, টাকা দিয়ে ওএস কেনার পরও তারা ডাটা মাইন করবে, অ্যাড দেখাবে। আরে ভাই ডাটা মাইন করবি অ্যাড দেখাবি তাইলে টাকা নিবি কেন আবার।

ওপেন সোর্স করলেই আর সবার দেওয়া কোড কোডবেজে অ্যাড করবে না। লাইনাস টর্ভাল্ডস তো দেওয়া দেওয়া প্যাচ তার ভার্সনে অ্যাড করে দিবে না, দেখে শুনে
কাজের মনে হলে তাহলেই অ্যাড করবে।উইন্ডোজের টিম সেভাবে কাজ করতে পারে। উইন্ডোজে আমি বলবো আরো সুবিধা হবে, এখানে কোটি ইউজার বেজে মধ্যে অন্তত কয়েক লাখ মানুষ তখন প্রতিনিয়িত বাগ খোঁজার চেষ্টা করবে বা কোড আপডেটের চেষ্টা করবে। The more the merrier। তারপরও অবশ্যই অ্যাকসিডেন্ট হ্যাপেন্স।

ভাইরাসের ব্যাপারে সহমত।

এইটাই সমস্যা, মানুষ অনেক বেশি মাইক্রোসফট নির্ভর হয়ে গেছে। এমএস অফিস তার ফিল্ডে বেস্ট এইটাও মানতে হবে, সাথে অন্যান্য সফটওয়ার গুলাও ভালো। কিন্তু লিনাক্সের অল্টারনেটিভ গুলো আমার মনে হয় ফ্রি হিসেবে আন্ডার রেটেড। কোথায় যেন পড়েছিলাম "windows has amazing softwares, linux is an amazing software"।

আমি বলতে গেলে নুব ইউজার এখনো, 6-7 মাস হবে লিনাক্সে আসছি। নতুন নতুন i3 উইন্ডো ম্যানেজার ইউজ করা শুরু করছি। টারমিনাল ইউজ করতে খুবই মজা লাগে, পারলে সেশনের অর্ধেক টাইম টার্মিনালে কাটাই। :D

কমেন্ট পড়ে ভালো লাগলো, অবশ্যই লিখবেন।

৭| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫২

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: উল্লেখযোগ্য ভাবে এডোবির সফটওয়্যার গুলোর জন্যই উইন্ডোস চালাতে হয়।

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১১

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: কি আর করার, আপনার জন্য সমবেদনা। :D

৮| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯

অপু তানভীর বলেছেন: জন্ম থেকে উইন্ডোজ চালাই । লিনাক্স একবার আগ্রহ নিয়ে চালিয়েছিলাম তবে টেকি জ্ঞান কম থাকায় সেটা চালানো সম্ভব হয় নি । হাজার সমস্যা হলেও উইন্ডোজতেই আছি । অনেক দিনের ভালবাসা তো তাই সমস্যা মেনে নিয়েই চালিয়ে নিচ্ছি !

১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৬

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: আমি দুইবার লিনাক্সে গিয়ে উইন্ডোজে ব্যাক করছিলাম, থার্ড টাইম ওয়াজ দা চার্ম। :v

৯| ১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫১

প্রবালরক বলেছেন: যতদুর মনে পড়ে, ১২-১৪ বছর আগে জার্মান পার্লামেন্ট একবার আইন করে লিনাক্স-কে তাদের সরকারী দপ্তরের সিষ্টেম হিসেবে গ্রহন করে। দেড়মাস পর তারাই আবার আইন পরিবর্তন করে উইন্ডোজে ফিরে আসে।

১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৬

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: এটা তো জানতাম না। :D

১০| ১৪ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫

মেটালক্সাইড বলেছেন:
শিরোনাম দেখে চিন্তা করলাম দেখি চাঁদগাজী সাব এই পোস্টে ল্যান্ড করেছে কিনা।
:-& ওমা গো নিজেই ক্রাস ল্যান্ড খেয়ে গেলাম :-< কিসের ভেতর কি

লিনাক্স ইউজ করেছি। এটা এডভান্সড লেভেল ইউজারদের জন্য খুব কার্যকরী।
সাধারণ উ ম্যা ইউজারদের টাস্কি খেয়ে কমপক্ষে একবছর লেগে যেতে পারে এর পুরো ব্যবহার শিখতে।

লিনাক্সের মূল সৌন্দর্য এর কোডিং। সচরাচর উ এর cmd থেকে লি এর terminal ব্যাপকতা বেশি।
প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ বিল্ড ইন হওয়ায় c+, C++ আরো হাবিজাবির কাজ একসাথে করা যায়।

যেভাবে কম্পারিজন করেছেন মনঃপূত হয়নি। ফান্ডামেন্টাল পার্থক্য করেছেন। প্রাইম কম্পেয়ার হয়নি।

যাক, শিরোনাম তাল গাছে উঠে গেলেও লেখা ভাল হয়েছে।
আশা করি, ভবিষ্যতের লেখায় মৌলিকতা বজায় রাখবেন এবং
করোনাকালে সচেতন থাকবেন।

১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৭

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: ধন্যবাদ।
চেষ্টা করব।

১১| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সমাজতান্ত্রিক বাস্তবতাতেই কি তবে উপসংহার হলো ;)

বিজ্ঞ টেকিগণের আলোচনায় বিস্তা বিষয় শিখিলাম
অর্কি ভায়ার মন্তব্যে মনে হলো পূজিবাদের কাছৈ সমাজতন্ত্র বরাবরের মতোই কট খেয়ে গেলো ;)
হা হা হা

১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৮

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: মার্কেটিং এর ব্যাপারও আছে। :P

১২| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:১১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: তবে এই মুহূর্তে যেন সমাজতন্ত্র ভালো মনে হচ্ছে।

১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৯

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: যার কাছে যেটা ভাল লাগে, আমি জানাচ্ছি মাত্র। :D

১৩| ১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:১৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: লিনাক্সের প্রেমে পড়ছেন তাহলে ;)
খুশি হলাম। ব্ল্যাক বিজি উইথ গ্রিন টেক্সট টার্মিনাল ইজ লাইফ।

ওয়ানটাইম লাইসেন্স কেনার কারনেই মনে হয় উইন্ডোজ সাজেশনস হিসেবে এড দেখায়। উইন্ডোজ কি ধরনের ডেটা কালেকশন করে সেটা ক্লোজড সোর্স হওয়ার কারনে জানা সম্ভব নয়। তবে সাজেশনস বন্ধ করতে পারবেন। গুগল করুন।

উইন্ডোজ হুট করেই ওপেন সোর্স করার সুযোগ নেই। নেটওয়ার্ক স্ক্যান করলে পৃথিবীতে প্রচুর কম্পিউটার, সার্ভার পাবেন যেগুলো মান্ধাতার আমলের উইন্ডোজ ব্যবহার করছে। এদের আপডেট করার পরেই ওপেন সোর্স করা যেতে পারে। যা কিনা এককথায় অসম্ভব। WannaCry attack দেখলেই বুঝতে পারবেন।

উইন্ডোজ ওপেন সোর্স হলে লিনাক্সের মতোই উইন্ডোজ, আর্কিডোজ :D অমুক তমুক আসবে। সেটা হলে কিন্তু দারুন হবে!


লিনাক্সে উইন্ডোজের প্রচুর অল্টারনেট অপশন আছে, বিশেষত লুক এন্ড ফিল, অ্যাপস। কিন্তু উইন্ডোজ Proprietary হওয়ায় অফিসের মতো চমৎকার অ্যাপ লিনাক্সকে উপহার দিতে সময় লাগবে। Wine ভালো কিন্তু Emulation is emulation


অফিস ব্যবহারকারীরা Libre Office ব্যবহার করতে পারেন। এটা সম্পূর্ণ ফ্রি।



১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ১:২৪

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: টাকা খরচের পরও এইকাজ আসলে মেনে নেওয়া যায়। গুগলের পলিসি ফলো করলেও তো পারে। পিসি মার্কেট তো তাদের দখলেই।
উইন্ডোজ ওপেন সোর্স হবে এই চিন্তা বাদ দেই চলেন, সোনার ডিম পারা হাস কেন মেরে ফেলবে তারা। :v
অফিস লেভেলের অ্যাপ্লিকেশন আসবে বলে মনে হয় না। অ্যাডোব, অফিস আর গেমিং এ লিনাক্স উইন্ডোজের মত সুবিধা দিতে পারলে লিনাক্স মেইনস্ট্রিমেে চলে আসত।

১৪| ১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:০৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন:

১৫| ১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:১৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি রিসেন্টলি জানলাম যে, Linux is used for everything at SpaceX.
টেড এড এ টরভাল্ড এর কথা শুনছি, অনেক জোস একজন মানুষ।
আপনাকে এবং আর্কিওপটেরিক্স ভাইকে ধন্যবাদ, সুন্দর আলোচনার জন্য।

১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:২৭

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: আলেক্সো অনুযায়ী টপ ২৫ টা ওয়েবসাইটের মধ্যে ২৩ টাই লিনাক্স সার্ভারে চলে। সুপার কম্পিউটারগুলোও কিন্তু লিনাক্সে চলে।

১৬| ১৫ ই জুন, ২০২০ ভোর ৪:০৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: নতুন ল্যাপটপটায় লিনাক্স বেইজ এন্ডলেস অপারেটিং সিস্টেম ফ্রি পাইছি। আমার দরকারি কাজ সারতে পারি কিন্তু শান্তি পাইতেছিনা ইউজ করে। মাঝেমাঝেই ওয়াইফাই ছেড়ে দেয়, হালকা হ্যাঙ খায় মাঝে মাঝে. এইসব ল্যাপির সমস্যা নাকি সিস্টেমের সমস্যা বুঝতেছিনা।

১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:২৮

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: এমন তো হবার কথা না, দ্রুত ডাক্তার দেখায় ফেলেন। :P

১৭| ১৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯

হাসান রাজু বলেছেন: ৯০(+)% লিনাক্স ইউজার লিনাক্স ও উইন্ডোজ একসাথে ব্যাবহার করে।
আমি যেমন উবুন্টু ব্যাবহার করতাম উইন্ডোজ এর সাথে এবং একটু সময় পরেই উইন্ডোজে ফিরে যেতাম। যে কারনে উবুন্টুর মায়ায় কখনো পরিনি ।

১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৪

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: উবুন্টু কি কাজে ব্যবহার করতেন?

১৮| ১৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: লিনাক্স উবুন্টু নিয়ে প্রথম পড়েছিলাম মুনির হাসানের ওপেনসোর্স বইতে।
আপনি বা ব্লগার আর্কিওপটেরিক্স ভাই যে কোন একজন লাইভ কার্নেল প্যাচিং, কোনো BSOD, RSOD নেই। আপডেট ফেইল হলে বা মাঝপথে পাওয়ার চলে গেলে dpkg দিয়ে দারুণ ভাবে কাজ চলে যায়। - এই বাক্যটা ব্যাখ্যা করলে খুশী হব।
পোষ্টে ভাল লাগা রইল।

১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১:২৭

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: ধরেন উইন্ডোজ আপডেট দিবেন, রিস্টার্ট তো দেওয়াই লাগবে তাই না ? লাইভ কার্নেল প্যাচিং এর ক্ষেত্রে আপনার লিনাক্স সিস্টেম আপডেটের পর রিস্টার্ট দেওয়া লাগবে না। পিসি অন থাকা অবস্থায়ই আপডেট সম্পূর্ণ হবে। এটা অবশ্য সাধারণ ইউজার থেকে সার্ভারের জন্য বেশি সুবিধাজনক। একদম মিনিমাম ডাউনটাইম এনশিওর করা যায়।
BSOD,RSOD হল ব্লু স্ক্রিন অফ ডেথ, রেড স্ক্রিন অফ ডেথ। ড্রাইভার ইস্যু, ওভারহিটিং নানা কারণে অনেক সময় একটা নীল স্ক্রিনে বলে যে সমস্যা হইছে। এইটাই ব্লু স্ক্রিন অফ ডেথ। লিনাক্সে এমন হলে সেটাকে বলে কার্নেল প্যানিক। আর BSOD equivalent কিছু আছে সেটা আমি কেবল গুগল করে জানলাম। :P
dpkg হল একটা সফটওয়্যার ম্যানেজমেন্ট টুল। উইন্ডোজ আপডেট দিতে মধ্যে ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেলে কিন্তু আল্লাহ আল্লাহ করা ছাড়া উপায় নাই। লিনাক্সে সেম কাহিনী হইলে dpkg দিয়ে উদ্ধার পাইতে পারেন।

১৯| ১৭ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২০

হাসান রাজু বলেছেন: উবুন্টু কি কাজে ব্যবহার করতেন?

বিশেষ কোন কাজে না। শখ করে ব্যাবহার করেছি কিছুদিন সাধারন গান শুনা, মুভি দেখা ইত্যাদি কাজে।

২০| ১৯ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৬

নিমো বলেছেন: আপনি যেভাবে গোটা লেখাটায় উইন্ডোজকে দুরমুশ করেছেন থুক্কু সমালোচনা করেছেন থুক্কু বিদ্বেষ দেখিয়েছেন, তাতে আমার উইন্ডোজনুভূতি দারুণভাবে আহত হয়েছে, আরেকটু হলে নিহতই হয়ে যেত।



সুপারডুপার,

২০ শে জুন, ২০২০ রাত ২:২৫

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: বিদ্বেষ দেখাই নি, অল্টারনেট অপশন তুলে ধরেছি :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.