নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন দেখি সভ্য পৃথিবীর, যেখানে মানুষের মাঝে সত্যিই শুধু মানুষ পাবো, যেখানে মানুষের বেশে কোন অমানুষ থাকবে না ।

অচেনা হৃদি

অচেনা হৃদির ডিজিটাল ডায়েরিতে আপনাকে স্বাগতম!

অচেনা হৃদি › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিক্ষিত এবং মূর্খ মাতা

২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

নেপোলিয়ন নাকি বলেছিলেন, আমাকে এক শিক্ষিত মা দাও, আমি একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দেব !
কথাটাকে আমি একটু ঘুরিয়ে বলি , “আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদেরকে এক পৃথিবী প্যারা উপহার দেব !”
জী, শুনতে একটু কেমন লাগলেও এটা একটা ধ্রুব সত্য । নিজের একজন শিক্ষিত মা আছে বলেই বুঝতে পারছি ।
আমার সহপাঠীদের মধ্যে যাদের মা অশিক্ষিত তারা যে কি মজায় থাকে তা বলে বুঝাতে পারবো না । তারা সামনে বই নিয়ে উচ্চৈঃস্বরে দু-চার ওয়ার্ড রিডিং পড়লেই তাদের মায়েরা ভাবে, আহা আমার মেয়েটা/ছেলেটা পড়তে পড়তে হয়রান হয়ে যাচ্ছে । আর আমরা অনেক পড়ালেখা করার পর একটু জিরিয়ে নিতে চাইলেই আমাদের শিক্ষিত মা বলবেন, একটু পড়েই এতো হাপিয়ে যাবার কি আছে ? পড়ালেখা আমরা করিনি ? সারারাত পড়ে আমরা পরদিন পরীক্ষা দিয়েছি, আমরা তো মরে যাইনি । আর তুই একটু পড়েই এতো ভান করছিস কেন ?
অশিক্ষিত মায়েদের সন্তানরা মোবাইল নিয়ে সারাক্ষন টেপাটেপি করলেও মায়েরা ভাবেন মেয়েটা/ছেলেটা মনে হয় দরকারি কিছু করছে ! আমি মোবাইলের দিকে একনজর তাকালেও মা বলে উঠেন, মোবাইল তোবাইল নিয়ে সময় নষ্ট করবি না বলে দিলাম !
অন্যরা তাদের মায়ের কাছে কত বাহানা করে টাকা নিয়ে হাতখরচ চালায় ! আজ বলবে, মা আমার একটা বই লাগবে, টাকা দাও ! মা উদার হস্তে টাকা দিয়ে দিবে । পরদিন বলবে, মা স্যারের টাকা দিতে হবে, টাকা দাও । মা উদার হস্তে টাকা দিয়ে দিবে । কাল বলবে, মা খাতা কলম লাগবে টাকা দাও, মা টাকা দিয়ে দিবে ।
আর আমি! দশ টাকা চাইলেও মা দরাজ গলায় বলবেন, কি ব্যপার তোমাকে গত সপ্তাহে একশ টাকা দিয়েছিলাম না ! খরচ করে ফেললে ? আমরা পুরো মাসে হাত খরচের জন্য দশ টাকা পেতাম না আর তুমি প্রতি হপ্তায় টাকা চাইছো !
বলুন তো, এসব কি প্যারা নয় ?
এসব ভেবে মাঝে মাঝে আফসোস লাগে, আহা আমার যদি একটি অশিক্ষিত মা থাকতো ।
পড়ালেখা যে আমি করি না তা নয় । আমার পড়া আমি ঠিকই পড়ে নিই । কিন্তু আমার মা সন্তুষ্ট নন ! মনে হয় যেদিন আমি সব ক্লাসে এ-প্লাস পেয়ে পাস করে অবশেষে মাস্টার্স পরীক্ষায় ফার্স্ট ক্লাস পাবো সেদিন আমার মা সন্তুষ্ট হবেন, তার আগে নয় ।
আমি জানি, এই লেখাটা যারা পড়বে তারা ভাববে- এই মেয়েটার মা যদি আসলেই এতো কঠিন হয় তাহলে সে এতো সময় নিয়ে ব্লগে লিখেছে কিভাবে ? লেখার সময় তার মা এসে তো ধমক দিয়ে উঠিয়ে দেবার কথা । জী জনাব, আপনি ঠিকই ভাবছেন । আমার মা ধমক দিয়ে উঠিয়ে দেবার কথা , তবে আপাতত আমাকে মা দুটো কারণে এখন ধমক দিয়ে উঠিয়ে দিচ্ছেন না । প্রথম কারণ হল, এখন রোযার দিন, এই সময় মা কড়াকড়ি একটু কম করেন, আর দ্বিতীয় কারণ হল, আমি আসলে সরাসরি ব্লগে লিখছি না । প্রথমে ল্যাপটপে টাইপ করছি, তারপর তা কপি করে ব্লগে দেবো । মাকে বলেছি এখন থেকে আমি ল্যাপটপে আমার আইসিটি বিষয়ের কিছু প্র্যাক্টিকেল করব এবং টাইপিং প্র্যাক্টিস করব । এজন্যই মা ল্যাপটপে বসার ব্যপারে ছাড় দিচ্ছেন ।
আচ্ছা আমার মত যাদের শিক্ষিত মা আছে বা ছিল তারা কিভাবে মায়ের প্যারা থেকে বাঁচতেন তা কি আমাকে একটু শেখাবেন ? আমার খুব উপকার হত !
দোয়া করি শিক্ষিত মা নিয়ে সবার যেন কষ্ট পেতে না হয়, সবার মায়েরা যেন অশিক্ষিত হন ।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বাহ!! আপনার লেখার বিষয়টি চমৎকার। বেশি কঠোর আর বেশি শিক্ষিত মায়েরাই নিজের অজান্তে অতিরিক্ত চাপাচাপিতে ছেলে মেয়েদের সহজাত প্রতিভাটি ধ্বংস করে দেন। কিছু চাপিয়ে বা বল প্রয়োগ করে প্রকৃত শিক্ষিত করা যায় না। আপনার মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা রইলো।

সময় সুযোগে ব্লগে আসবেন। ভাল মানের লেখায় কমেন্ট করবেন। ভাল ব্লগারদের পোস্টে বিষয়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কমেন্ট করবেন, এতে পরিচিতি বাড়বে। চাইলে নিজের লেখার লিঙ্ক অন্য ব্লগারদের পোস্টে দেবেন, পড়তে অনুরোধ করবেন। এতে কেউ বিরক্ত হবে না। সবাই খুশি মনে পড়বে। নিয়মিত লেখবেন, তবে লেখার মান ও বানানের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। আশা করি, সেফ হতে খুব বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না।

আপনার প্রথম লেখায় প্রিয় @প্রান্তর পাতা যে কথাগুলো বলেছে সেগুলো ফলো করুন। অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।

২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১০

অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, ইতিমধ্যে জেনেছি আপনি একজন প্রথম সারির ব্লগার । আমার সৌভাগ্য আপনার মত বড় একজন আমার ব্লগ পড়ে কমেন্ট দিয়েছেন । আপনার পরামর্শ যথাযথভাবে অনুসরণ করার চেষ্টা করব । আমি মনে করেছিলাম নিজের লিংক অন্যদের দিলে তারা বিরক্ত হবে । কিন্তু আপনার কমেন্ট থেকে সত্যটা জানলাম । আবারো ধন্যবাদ ।

২| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ব্লগে প্রথম প্রথম বেশি করে সময় দিন। পরিচিতি বাড়ান, ভাল ব্লগারদের অনুসরণে নেন, এতে উনারা খুশি হয়ে আপনার ব্লগে আসবেন; লেখা পড়ে কমেন্ট করবেন। যত লেখবেন, লেখার মান ততো ভাল হবে। আশীর্বাদ রইলো।

৩| ২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

কাইকর বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম। বেশি বেশি মন্তব্য করুন। সব ব্লগারদের সাথে পরিচিত হন। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি সেফ হয়ে যাবেন। সময় পেলে আমার ব্লগে গিয়ে ঘুরে আসবেন। আমি ছোটখাটো গল্পকার। সমালোচনাও করতে পারেন। ধন্যবাদ ও ভালবাসা রইলো।

২৪ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

অচেনা হৃদি বলেছেন: পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ ।

৪| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সুন্দর লেখা। এরকম লেখা আরো দরকার। সবার কাজে লাগবে।

২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮

অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া

৫| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪

শিমুল_মাহমুদ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট আপনার মত আমিও নতুন। আমার ব্লগে আপনাকে আমন্ত্রণ।

৬| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমার শিক্ষিত মায়ের অবদান আমার জীবনে অনেক।
আমার মা অশিক্ষিত হলে আমি কবে উচ্ছন্নে যেতাম!
লিখতে থাকুন শুভ কামনা :)

২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৫

অচেনা হৃদি বলেছেন: আমার কঠিন মা আপনার মত কিনা জানিনা । তবে একটা কথা হয়ত আপনি জানেন না। মেয়েদের প্রতি মায়েরা কঠোর হলেও ছেলেদের প্রতি কিন্তু মায়েরা তেমন কঠোর হতে পারেন না ।

৭| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ময়ের জন্য এমন উল্টো ভাবনা!!!!!!!!!!!!!!! কেন?

হয়তো চাপ একটু বেশী দেন! কিন্তু তার গোড়াতে কিন্তু সন্তানের কল্যাের গহন ভালবাসাই লুকানো!
যেদিন মা হবেন হয়তো এমন লেখা দেখলে আপনিই ঝরঝর করে কেঁদে ফেলবেন!
আমার মেয়ে আমাকে নিয়ে ্মন ভাবতে পারলো!!!!

মায়ের দোয়া আশীষ হয়ে ঝড়ুক আপনার জীবনে।
ভাল থাকুন। লিখতে থাকুন। ব্লগে স্বাগতম

২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৮

অচেনা হৃদি বলেছেন: আপনার কথাই হয়ত ঠিক, কিন্তু ভাইয়া আপনি যদি মেয়ে হতেন তাহলে কিছু ভিন্নতা অবশ্যই অনুভব করতেন । ছেলেদের প্রতি মায়েদের আচরণ আর মেয়েদের প্রতি মায়েদের আচরণে কিছুটা তফাৎ থাকে । মায়েরা মেয়েদের উপরে একটু বেশি চাপ দেন, আমার ভাইয়ার প্রতি মা যতটা উদার আমার প্রতি ঠিক ততটুকু উদার নন । তবে আমার মায়ের একটা কথা আপনি এখানে রিপিট করেছেন, "নিজে মা হলে বুঝবে কেন তোমার প্রতি চাপাচাপি করছি ।" এটা আমার মায়ের কমন ডায়ালগ, শুনতে শুনতে মুখস্ত হয়ে গেছে । আশা করি আমি আমার মায়ের মত হব না ।

৮| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: মা শিক্ষিত হোক আর অশিক্ষিত হোক প্যারা থাকবেই। কথায় আছে না, নদীর এপাড়েতে থাকিয়া কয় ছাড়িয়া নিঃশ্বাস, ওপারেতে যত সুখ আমার বিশ্বাস। তবে আমরা যতই পড়ালেখা করে বড় হইনা কেনো মায়েদের থেকে জ্ঞ্যানী কখনই হতে পারবো না, সেই মা শিক্ষিত হোক কিংবা অশিক্ষিত হোক। আর তার যা করে তা আমাদের ভালোর জন্যই করে।

২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১২

অচেনা হৃদি বলেছেন: হুম, নিজেকে মায়ের চেয়ে বেশি জ্ঞানী ভাবার সুযোগ আমার মা কখনো আমাকে দেননি । হয়ত সামনেও পাবো না, সবই উপরওয়ালার ইচ্ছা । (এখানে একটা স্যাড ইমো দেবার ইচ্ছে ছিল, ইমো পেলাম না ! কমেন্টে কি ইমো দেয়া যায় না নাকি ??)

৯| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: হায়রে আমার আম্মারে যদি আপনি কোনদিন দেখতেন, তাহলে এই ভুল ধারণা থাকতো না। B:-/

২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১৩

অচেনা হৃদি বলেছেন: ওরে বাপরে ! আর কোন কঠিন মা দেখার আমার ইচ্ছে নেই । একজন কঠিন দেখেই ক্লান্ত ! আমি চাই সব মা সহজ সরল হোক !

১০| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৫৩

অনুতপ্ত হৃদয় বলেছেন: এটা মায়ের দায়িত্ব পালন,এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যদি মা কটর হন, তাহলে আর কি করা
তবে অন্যান্য কাজের সাথে তুলনা করি তবে নিঃসন্দেহে এই কাজটিই হচ্ছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ কাজ ",কারন এর বিনিময়ে মা সুশিক্ষা দিতেই চেষ্টা করেন।

সন্তানের খাঁটি ভালবাসা,মায়ের ভালবাসা।

২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া

১১| ২৫ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: মা যদি সচেতন হোন বা থাকেন, তিনি শিক্ষিত হোন আর নাই হোন, তিনি ঠিকই জানেন সন্তান তাকে ধোকা দিচ্ছে কি দিচ্ছে না।
এ জন্যে সর্বাগ্রে প্রয়োজন মা ও সন্তানের মাঝে বিশ্বস্ততা ও ভালবাসার বন্ধন।
বাবার প্রয়োজনীয়তা ও একটি সংসারে সন্তানের বড় হয়ে ওঠার সংগে জড়িত। বাবারা এই কঠিন জীবন যুদ্ধের পরিবেশে সন্তানদেরকে শিখান শৃংখলা এবং দেশ পরিচালানায় বা দেশ গঠনে দৈনন্দিন অভিজ্ঞতার ভাল দিক গুলো সন্তানের জীবন প্রবাহে সময়ানুযায়ী বাস্তবায়ন।
বাংলাদেশের মত একটি দেশে (যেখানে সরকারী প্রায় প্রতিটি দপ্তরে ঘুষের লেনদেন ছাড়া কাজ হয় না), সেখানে মানবিক ও নৈতিক গুনাবলি সন্তানদের মাঝে অন্তর্নিহিত করা একটি কঠিন দায়িত্ব, যা সাধারনতঃ বাবাদেরকে করতে হয়।

২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, ভাবছিলাম বাবাকে নিয়ে একটা লেখা লিখব । সেই লেখাটা যদি পোস্ট করতাম তাহলে সেখানেই হয়ত আপনার এই কমেন্টটা চমৎকারভাবে মিলে যেত । অগ্রিম কমেন্ট রাখার জন্য ধন্যবাদ ।

১২| ২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

মাকার মাহিতা বলেছেন: বেশ প্যারায় আছেন মনে হচ্ছে?

বাংলা টাইপ কোন সফটওয়ার ইউজ করেন, বিজয় না অভ্র?

২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

অচেনা হৃদি বলেছেন: অভ্র, বিজয় দিয়ে লিখতে পারি না ।

১৩| ২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

মাকার মাহিতা বলেছেন: ও আচ্ছা।
বিজয় কিবোর্ড আমার সবচেয়ে পছন্দ।
অভ্র দিয়ে বানান ভূল হয়...আমি পারি না।

২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

অচেনা হৃদি বলেছেন: মাকার ভাই, আপনার মন্তব্য পড়ে আমার মনে হচ্ছে বিজয় দিয়ে লিখলেও 'ভূল' হয় । B-)

১৪| ২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম কথা হলো রাগ কমাতে হবে।
মাকে এত ভাগ করতে যাওয়ার দরকাটা কি? মা মা'ই। শিক্ষিত অশিক্ষি আবার কি?

২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:২৭

অচেনা হৃদি বলেছেন: রাগ কমানোর চেষ্টা করবো । দুঃখজনক হলেও সত্য, রাগটা কিন্তু আমি মায়ের কাছেই পেয়েছি ।

১৫| ২৭ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

মাকার মাহিতা বলেছেন: হায়রে হায়, ভুল বানান টাই ভুল করে ফেললাম। আহা....

ধন্যবাদ "ভূল" ধরিয়ে দেবার জন্যে।

ওহ..

১৬| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: এটা নতুন জেনারেশনর কমন সমস্যা!!!


@"দোয়া করি শিক্ষিত মা নিয়ে সবার যেন কষ্ট পেতে নাহয়, সবার মায়েরা যেন অশিক্ষিত হন"
--- মায়ের উপর খুব রাগ??:(
নো রাগ! নো অভিমান!!


বাবারা তো মেয়েদের বেশী ভালবাসে....
গানাঃ
কাটে না সময় যখন আর কিছুতে
বন্ধুর টেলিফোনে মন... বসে না,
জানলার গ্রিলটাতে ঠেকাই মাথা
মনে হয় বাবার মত কেউ বলে না
আয় খুকু আয়
আয় খুকু আয়....(কপি);)

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৩

অচেনা হৃদি বলেছেন: ভাইয়া আমাকে প্রব্লেমেটিক ভাববেন না প্লিজ, যে গানটা দিলেন তা তো বাবাকে নিয়ে । আর আমি আমার বাবার এক নম্বর ভক্ত । বাবাকে নিয়ে একটা লেখা ল্যাপটপে রেডি করে রেখেছি । সেই লেখাটা পোস্ট করলে পরে বুঝবেন আমি কত ভালো !!!

১৭| ৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

মৌরি হক দোলা বলেছেন: আপু, আপনি তো বেশ সুন্দর লিখেন। :)

শুভকামনা রইল :) :)

৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ।

১৮| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: দুনিয়ার সবচেয়ে সহজ কাজ বোধহয়, মা বাবাকে ধোঁকা দেয়া, ওনারা যতই শিক্ষিত বা অশিক্ষিত হোন না কেন!
আর সবচেয়ে কঠিন কাজ, বাবা মাকে ধোঁকা দেয়ার কৌশল জানা থাকা সত্তেও তা না দিয়ে তাদের সন্তুষ্টি অর্জন করা, তাদের বিশ্বাসকে মূল্য দিয়ে।
লেখাটা একটু কেমন লাগলেও, লেখার অনেস্ট এ্যাপ্রোচের প্রশংসা করছি।
“Mothers' love is indeed unconditional, perpetual and eternal! Fathers’ love is like a closed envelope that usually goes unread and his gestures unobserved; his feelings go largely unperceived during his lifetime.”

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪

অচেনা হৃদি বলেছেন: Fathers’ love is like a closed envelope that usually goes unread and his gestures unobserved; his feelings go largely unperceived during his lifetime.
:(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.