নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোনাকুনি দুটো কেদারায় সস্তা আলাপনে
ঠিকরে পড়া জোৎস্না স্নানে বাতায়ন দাও খুলে
নিশিথের দল নিশাচর যবে মনেতে সন্ধ্যা ঘোর
প্রেম-প্রণয়ের সুরের ছন্দে কখন হবো প্রেমাচর?
রাত্রির তরে উঠোন পেতে বসে রই একাকার
তিমির ঘেষা পূবের...
আমাদের ধূসর বর্ণাঢ্য জীবন থমকে দাড়াতে চায় কোলাহলে
তৃষ্ণাত বুকে রসের সঞ্চার হয় ধুলোবালির আস্তরনে
চুষে খায় শুষে নেয় বালিকাদের মেকাপ বক্স
আমরা কেবলই একহালি কলার দরদাম করি
দিন শেষে ঘন নিশ্বাসের প্রান্তে...
লুকিয়ে থেকো প্রন্তহীন কোন অরণ্যে
লাল সুকুমার পাপড়ির ভেতর
লজ্জাবতীর পাতায় কাটার আঘাতে
তুমি লুকিয়ে থেকো জোৎস্নার আলোয়
অলিন্দের বাতায়ন দিয়ে ঘরে এসো আমার
লুকিয়ে থেকো জীর্ণ বইয়ের পাতায় অক্ষরে
তুমি লুকিয়ে থেকো ঘাসের প্রান্তে শিশিরের...
নিশীথ তন্দ্রা
কল্পনার বিহঙ্গ ছড়িয়ে নীপের ছায়ায়
বৃষ্টির শব্দে আচমকা বাতাস
অলিন্দের চৌকাঠ পেরিয়ে আদুরে বিড়াল
শেষ রাত্রির শেষ লগ্নে
তুমি ও কয়েকটি ঝরাপাতার মচমচে আওয়াজ
আমি ঘেমে যাই ঘর্মাক্ত হৃদয়ে
বাতাসে ফুসফুস চলে
আমার স্বপ্নে...
নির্জন সন্ধ্যার এলোকেশী
দু\'পায়ে গুনগুনিয়ে ছন্দ বিলিয়ে
ফোকলা দাঁত,আলতো ওষ্ঠে ভালবাসা
রাস্তার টঙ্গের ধোঁয়া ওঠা চায়ে উষ্ণতায়
পৌষের কুয়াশায় রোদের আলতো আলাপনে
ঝাপসা হয়ে আসা সন্ধ্যের বেলকনি
ভালবাসি! ভালবাসি!! ভালবাসি!!!
এই পৌষের সন্ধ্যায় শীত আসে কুয়াশা হয়ে
সূর্যের লাল দরবার মিয়িয়ে যায় বকের পালের ডানায়
নীরব নদীতে ধরনী ওঠে গুঞ্জরিয়ে
বেলার আয়ু কমে পৌষের নিঝুম সন্ধ্যায়
তুমি-আমি লেপ কাঁথায় গড়াগড়ি
তাল-খেজুরের রসের গুড়ে শালিক ছানা...
একদিন,
এইসব দুঃসময়ে
কাচ গলে সূর্যের আলোর প্রতিবিম্ব
তারপর বৃষ্টি নামলে একরাশ নিরবতার সন্ধ্যা
নিকষ রাতের ঘরে ঘুটঘুট অন্ধকার হেটে বেড়ায়
তুমি আর আমি
একটি শরীরে
একটি কল্পলোকে
একটি দূর্ঘটনার...
পুরোনো লেখা, সম্পাদনা ছাড়া দিলাম
লেখক এখানে শরতের লেখায় প্রভাবিত
অস্তিত্ব বিলীন হবার পথে বাকরুদ্ধ সিরুখা।
সন্ধের ঠিক আগ মুহুর্তে প্রতিবেশিনীর দেয়া অপবাদে
তার এই করুণ হাল।এক সময় বাজারের পূর্ব দিক দিয়ে বয়ে যাওয়া...
বারান্দার মলিন রংচটা দেয়ালে
সূর্যের করুণ বাসন্তী আলোয়
নিভু নিভু পৃথিবীর কোলাহল
তারপরঃ কোন একদিন ভোরে
ঝোপঝাড় ফাঁক গলে কুয়াশাহীন রোদের আলো
খেলা করে বেড়াল ছানার লেজুরে
বকুলের ডালে লুকিয়ে নরম আলোয়
বসন্তের গান গায় কোকিল কুহু...
মগডালের উপর কাকটা ভিজে যাচ্ছে। দক্ষিণের জানালার শিক গলে অনবরত গুড়ি বৃষ্টি এসে পড়ছে নাকের ডগায়।হালকা শীত, মোটা কাঁথা আবার চলন্ত বৈদ্যুতিক পাখা।শেষ রাত থেকে ফাগুনের বৃষ্টি অঝোরে ঝরে পড়ছে।দক্ষিণা...
©somewhere in net ltd.