নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আসলে একজন ভীষণ খারাপ মানুষ। তবে ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে দুর্দান্ত অভিনয় করতে পারি বলে কেউ কিছু বুঝতে পারে না। সে হিসাবে আমি একজন তুখোড় অভিনেতাও বটে!!!

অজ্ঞ বালক

ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্নগুলো কুড়িয়ে এখানে নিয়ে এসে ছুঁড়ে ফেলা হয়!!!

অজ্ঞ বালক › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহাভারত - তৃতীয় অংশ: জন্মলগ্ন (২)

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৮

"রাজা জন্মেজয়, আপনার অক্ষম পূর্বপুরুষ তার পত্নীদের গর্ভে দেবতাদের দ্বারা সন্তান আনয়ন করেছিলেন।"

১৫ - গান্ধারেয়

কুন্তি তার আগেই পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছেন জানতে পেরে ক্ষোভে-দুঃখে গান্ধারী পাগলপ্রায় হয়ে গেলেন। এক দুই মাস না, দুই বছর হলো তিনি গর্ভবতী হয়েছেন। কিন্তু, কোনও এক রহস্যজনক কারণে এখন পর্যন্ত তার প্রসব-ব্যথা উঠে নি এবং কোন সন্তানের জন্মও হয় নি। এখন আর এক মুহূর্তও তিনি অপেক্ষা করতে চাইলেন না। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন, জোড় করে হলেও তিনি গর্ভপাত ঘটাবেন।

গান্ধারী দাসীদেরকে একটা লোহার মুগুর যোগার করে নিয়ে আসতে বললেন। দাসীরা মুগুর নিয়ে আসলে তিনি তাদেরকে বললেন, "এবার এই লোহার মুগুরটা দিয়ে জোড়ে আমার পেটে আঘাত করো।" দাসীরা তার এই অদ্ভুত আবদারে চমকে গেলো। সকলেই ইতস্তত বোধ করছিল। রানীর আদেশ হলেও, গর্ভবতী মহিলার পেটে এরকম আঘাত করা হলে তার ফল কি হবে কে জানে? গান্ধারী ক্ষুব্ধ কণ্ঠে আদেশ করলেন, "আমি বলছি। নির্ভয়ে আমার পেটে এই লোহার মুগুর দিয়ে আঘাত করো। এই মুহূর্তে করো।" না চাইতেও তাই দাসীরা বাধ্য হলো গান্ধারীর কথামতো তার পেটে আঘাত করতে। "আবার। জোড়ে মারো। আরও জোড়ে। মারতেই থাকো যতক্ষণ না আমার পেটের সন্তান এই পৃথিবীতে আসতে বাধ্য হয়," গান্ধারী বললেন। দাসীরা তার কথা শুনে ক্রমাগত আঘাত করতে থাকলো। অবশেষে গান্ধারীর গর্ভ হতে একটা লোহার মতন ঠাণ্ডা, শক্ত মাংসপিণ্ড বাইরে বের হলো।

ব্যথায় অচেতন-প্রায় গান্ধারী কোন মতে প্রশ্ন করলেন, "কি হলো? বাচ্চাটা কাঁদছে না কেন? ছেলে হয়েছে নাকি মেয়ে?" দাসীরা অশ্রু চেপে রেখে গান্ধারীকে বলল যে তার পেট থেকে কোনও মানবসন্তান নয় বরং একটা বড় আকারের মাংসপিণ্ড বের হয়েছে। ভাগ্যের কি নির্মম রসিকতা।

গান্ধারী ব্যাসের কাছে দূত প্রেরণ করলেন। ব্যাস সমন পেয়ে আসা মাত্র গান্ধারীর রাগত প্রশ্নের সম্মুখীন হলেন, "ঋষিবর, আপনি আমাকে বলেছিলেন যে আমার গর্ভে একশজন ছেলের জন্ম হবে। কোথায় তারা? এই মাংসের দলাটা দিয়ে দেবতারা কি আমাকে উপহাস করলেন?" গান্ধারীর এই অবস্থা দেখে ব্যাস তার দাসীদেরকে বললেন মাংসের এই বিশাল পিণ্ডটাকে ছোট ছোট একশটা খণ্ড করে একশোটা ঘিয়ে ভরা পাত্রে ডুবিয়ে রাখার জন্য। এক বছর এমনভাবে থাকলে পরে সেই পিণ্ডগুলো থেকেই গান্ধারীর একশ পুত্রের জন্ম হবে। এই বলে তিনি গান্ধারীকে শান্ত করলেন।

"শুধু ছেলে না, আমি চাই আমার একজন হলেও মেয়ে-সন্তানের জন্ম হোক। সেটা কি সম্ভব হবে না ঋষিবর?" গান্ধারীর এই আকুতি শুনে ব্যাস মৃদু হেসে দাসীদেরকে ওই পিণ্ডটা একশ এক টুকর করার কথা বললেন।

আর এভাবেই এক বছর পরে জন্ম হলো গান্ধারী আর ধৃতরাষ্ট্রের একশ পুত্র আর একজন কন্যা সন্তানের। তাদের সকলকে একসাথে কৌরব বলে ডাকা হবে।

ছেলেদের মধ্যে সবার আগে জন্ম হয়েছিল দুর্যোধনের। ঠিক যেদিন কুন্তি ভীমের জন্ম দেন, সেদিনই জন্ম হয় গান্ধারী পুত্র দুর্যোধনের। তার মাংসপিণ্ড যেই পাত্রে রাখা হয়েছিল, সেটি ভেঙ্গে যখন দুর্যোধনের জন্ম হয়, সেই মুহূর্তেই প্রাসাদের কুকুরগুলো ত্রস্ত গলায় ডাকতে শুরু করে। বিদুর ধৃতরাষ্ট্রকে বললেন, "ভাই, জন্মমুহূর্তের লক্ষণ দেখে মনে হচ্ছে এই ছেলে আমাদের বংশে দুর্ভাগ্য ডেকে নিয়ে আসবে। এখনও সুযোগ আছে ভাই, ছেলেটাকে পরিত্যাগ করো।"

গান্ধারী এই কথা শুনে রুদ্রমূর্তি ধারণ করলেন। "খবরদার। কেউ এসব অনাসৃষ্টি কথা মুখেও আনবে না।" বুকের সাথে দুর্যোধনকে জড়িয়ে রেখে গান্ধারী বললেন, "ও আমার বড় ছেলে, আমার আদরের দুর্যোধন। কেউ ওর দিকে ক্ষতি করার কথা ভেবে তাকালেও আমার চাইতে খারাপ কেউ হবে না।"

দুর্যোধনের পর জন্ম হয় দুঃশাসনের। এরপর একে একে অন্য ছেলেদের জন্মের শেষে জন্ম হয় দুঃশলার। গান্ধারী ও ধৃতরাষ্ট্রের একমাত্র মেয়ে। বড় হলে তার বিয়ে দেয়া হয় সিন্ধু দেশের রাজা, জয়দ্রথের সাথে।

গান্ধারী যখন গর্ভবতী ছিলেন, সেই সময় ধৃতরাষ্ট্র একজন দাসীর গর্ভে আরেক ছেলের জন্ম দেন। তারা নাম রাখা হয়েছিল যুযুৎসু। বিদুরের মতন একজন আদর্শ রাজা হওয়ার গুণাবলী তার মধ্যেও বর্তমান ছিল, কিন্তু বিদুরের মতন তিনিও ছিলেন দিনশেষে একজন দাসীর সন্তান। রাজসিংহাসনে বসার অনুপযুক্ত।

১৬ - মাদ্রেয়

পাণ্ডু শুধুমাত্র তিন সন্তানে সন্তুষ্ট ছিলেন না। তিনি তাই কুন্তিকে বললেন, "যেহেতু তোমার পক্ষে আর দেবতাদের সাহায্যে সন্তানের জন্ম দেয়াটা শাস্ত্রসম্মত হবে না, তুমি বরং দেবতাদের ডেকে মাদ্রীর গর্ভে সন্তান জন্ম দিতে অনুরোধ করো। মাদ্রীকেও মাতৃত্বের স্বাদ উপভোগ করতে দাও আর আমাকেও আরও একবার পিতা হওয়ার গৌরব অনুভব করতে দাও।"

কুন্তি পাণ্ডুর এই অনুরোধ মেনে নিলেন। তিনি মাদ্রীকে জিজ্ঞাসা করলেন, "কোন দেবতাকে ডাক দেবো তোমার জন্য?"

মাদ্রী এক মুহূর্ত ভেবে উত্তর দিলেন, "অশ্বিনীকুমারদের আহবান করো।" কাজেই কুন্তির মন্ত্রের আহ্বানে অশ্বিনীকুমার, দুই যমজ দেবতা যারা শুকতারা আর সন্ধ্যাতারার প্রতিনিধিত্ব করেন, এসে মাদ্রীর গর্ভে যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন। নকুল, এক অপূর্ব সুন্দর শিশু আর সহদেব, এক অসীম জ্ঞানী শিশু।

পাণ্ডুর সন্তানের আকাঙ্ক্ষা তখনও পূর্ণ হয় নি। তিনি কুন্তিকে বললেন, "মাদ্রীর পক্ষে এখনও আরও একজন দেবতার নিকট গমন করা সম্ভব। তুমি আরেকজন দেবতাকে ডেকে আনো।"

কিন্তু, এবার কুন্তি সাফ মানা করে দিলেন। সুচতুর চাল চেলে অশ্বিনীকুমারদের ডেকে এনে মাদ্রী প্রথমবারেই যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এখন আবার দেবতাদের ডেকে আনলে পরে যদি মাদ্রী আবারও কোনও চাল চালেন আর যমজ সন্তান বা তারও বেশি সন্তান যদি গর্ভে ধারণ করেন তখন কুন্তির চাইতে তার সন্তানের সংখ্যা বেশি হয়ে যাবে। সেরকম হলে ছোট রানী হয়েও তিনি পাণ্ডুর কাছে প্রিয়তম স্ত্রী হয়ে উঠবেন। রাজপ্রাসাদে তার ক্ষমতাও থাকবে বেশি, তার কথার মূল্যও হবে বেশি।

কুন্তির গর্ভে জন্ম নেয়া তিন ছেলে, আর মাদ্রীর গর্ভে জন্ম নেয়া যমজ দুই পুত্র সন্তান - পাণ্ডুর এই পাঁচ ছেলেকে একসাথে ডাকা হতো পাণ্ডব নামে। এই পাঁচজনে গুণের সমাহার একজন আদর্শ রাজার মধ্যে থাকাটা বাঞ্ছনীয় - সততা, শক্তি, কৌশল, সৌন্দর্য আর প্রজ্ঞা।

১৭ - রাজা পাণ্ডুর মৃত্যু

বনের আশ্রমে নিজের দুই স্ত্রী আর পাঁচ ছেলেকে নিয়ে আনন্দেই দিন কেটে যাচ্ছিল পাণ্ডুর। আশ্রমে থাকা ঋষিদের সাথে থেকে, তপস্যা আর ধ্যান করতেই তিনি ব্যস্ত থাকতেন। কিন্তু, পাণ্ডুর তেমন একটা বয়স হয় নি আর সন্ন্যাস-ব্রত গ্রহণ করলেও, মনেপ্রাণে তিনি একজন রাজা ছিলেন। মাঝে মাঝে তাই নিজের স্ত্রীদের সঙ্গ পাওয়ার তীব্র ইচ্ছা জাগত পাণ্ডুর মনে।

একদিন বনের মধ্যে দিয়ে সদ্য গোসল করে হেঁটে আসা মাদ্রীর শরীর জড়িয়ে থাকা ভেজা পোশাকের দিকে দৃষ্টি গেলো পাণ্ডুর। বনের গাছের ফাঁক দিয়ে আসা সূর্যালোকে মাদ্রীকে অপরূপা, অনন্যা এক রমণী বলে মনে হচ্ছিল। পাণ্ডুর পক্ষে আর নিজের কামনাকে দমিয়ে রাখা সম্ভব হলো না। তিনি মাদ্রীর সাথে রমণে উদ্যত হওয়া মাত্রই ঋষি কিন্দমের অভিশাপ ফলে গেলো। পাণ্ডু মৃত্যুবরণ করলেন।

পাণ্ডুর এই অকাল মৃত্যুর জন্যকে নিজেকে দোষী মনে করে মাদ্রী পাণ্ডুর সাথে সহমরণে গেলেন। যাওয়ার আগে, কুন্তির কাছে নিজের দুই পুত্রকে সঁপে দিয়ে গেলেন তিনি।

আশ্রমে থাকা ঋষিরা এরপর কুন্তিকে তার পাঁচ পুত্রসহ হস্তিনাপুর নিয়ে গেলেন। কারণ দিন শেষে, পাণ্ডুর ছেলেরাই হস্তিনাপুরের শাস্ত্রসম্মত যুবরাজ এবং ভবিষ্যৎ রাজা। কাজেই তাদের রাজপ্রাসাদে, ভালো শিক্ষকের অধীনে থেকে একজন আদর্শ রাজপুত্রের মতন শিক্ষাগ্রহণ করা উচিত।

পাণ্ডু অনেক আগে থেকেই নানান লক্ষণ দেখে বুঝতে পেরেছিলেন যে অচিরেই তার মৃত্যু হবে। তিনি তখন তার সব ছেলেকে ডেকে বললেন, "এত বছর অরণ্যের এই আশ্রমে থেকে ধ্যান আর তপস্যা করার ফলে আমি ত্রিভুবনের সকল জ্ঞান অর্জন করেছি। আমার শরীরের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে সেই জ্ঞান নিহিত আছে। যখন আমি মারা যাবো, তোমরা আমাকে চিতায় তুলে না পুড়িয়ে আমার মাংস খেয়ে ফেলো। তাহলে এই অসীম জ্ঞান তোমাদের হবে। সেটাই হবে তোমাদের জন্য আমার রেখে যাওয়া সম্পদ।"

কিন্তু, পাণ্ডু মারা যাওয়ার পর তার কোন ছেলের পাণ্ডুর বলা কথা পালন করার সাহস হলো না। পাণ্ডুর দেহ বিধিমতো চিতার আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হলো। এমন সময় সহদেব হঠাৎ লক্ষ্য করলো যে কিছু পিপড়া পাণ্ডুর দেহের ছোট্ট একটা টুকরো বহন করে নিয়ে যাচ্ছে। সহদেব সেই পিপড়াদের কাছ থেকে টুকরোটা নিয়ে খেয়ে ফেললেন। এক নিমিষেই, পৃথিবীর সকল জ্ঞান তার করায়ত্ত হয়ে গেলো। অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যতের কিছুই তার অজানা থাকলো না।

সহদেব তার মা আর ভাইদের এই পুরো ঘটনার ব্যাপারে জানাতে ছুটে যাচ্ছিলেন এমন সময় এক অপরিচিত ব্যক্তি এসে সহদেবকে থামালেন। "সহদেব, তুমি কি দেবতাদের সম্মান করো। তাদের তোমার বন্ধু হিসেবে পেতে চাও?"

বিস্মিত সহদেব স্বাভাবিকভাবেই উত্তর দিলেন, "হ্যাঁ, অবশ্যই।"

"তাহলে কখনোই অতীত, বর্তমান আর ভবিষ্যতের এই বিচিত্র জ্ঞান যা তুমি অর্জন করেছো তা অন্যদেরকে বলবে না। কেউ তোমাকে প্রশ্ন করলে, তুমিও তাকে পাল্টা প্রশ্ন করবে। অপেক্ষা করবে সঠিক প্রশ্নটার। এই জ্ঞান সকলের জন্য না। ভবিষ্যৎ জানলে বর্তমান সময় প্রবাহ ধ্বংস হয়ে যাবে, প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মের ব্যত্যয় ঘটে সব ওলট পালট হয়ে যাবে।" সহদেব তার সদ্য পাওয়া দিব্যজ্ঞানের দ্বারা সামনে দাঁড়ানো আগন্তুকের পরিচয় জানতে পারলেন। এই ব্যক্তি আর কেউ নয়, অষ্টমাবতার কৃষ্ণ। কাজেই সহদেব কৃষ্ণের এই প্রজ্ঞা-পূর্ণ উপদেশ মেনে চলার সিদ্ধান্ত নিলেন। সহদেব সর্বজ্ঞানী ছিলেন ঠিকই। কিন্তু ঠিক করলেন সকলকে এই জ্ঞানের ভাগ দেয়ার মধ্যে আর যাই হোক প্রজ্ঞা নেই। যা হওয়ার তা হবেই। ভবিষ্যতের কথা জানলেই সেটা পালটাবে না। হয়তো অন্য পথ, অন্য উপায় খুঁজে নেবে কিন্তু ঐ একই ঘটনা ঘটবেই।

সহদেব বুঝতে পেরেছিলেন যে প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকলে, প্রকৃতির লক্ষণগুলো চিনে নিতে পারলে সকলেই বুঝতে পারবে অনাগত কালে কি ঘটতে পারে। সকলেই ভবিষ্যতের কথা তখন অনুমান করে নিতে পারবে। কাজেই গুপ্ত, অতিপ্রাকৃত জ্ঞানের অসংখ্য লিপি সহদেব একত্রিত করেছিলেন যা মানুষকে এখনও ভবিষ্যতের ধারনা করতে সহায়তা করে।

সেই সাথে সহদেব আমৃত্যু অপেক্ষা করে গিয়েছেন সঠিক প্রশ্নের। জ্ঞানী সহদেবকে সকলেই অনেক প্রশ্ন করতো, তার থেকে জানতে চাইতো অনাগত কালের ব্যাপারে কিন্তু সেই সঠিক প্রশ্নটি অনুচ্চারিতই রয়ে গিয়েছিল। কুন্তির পঞ্চপুত্রের মধ্যে সবচেয়ে তরুণ সহদেব সর্বজ্ঞ হয়েও একটা সঠিকভাবে জিজ্ঞাসা করা প্রশ্নের জন্য তাই তৃষ্ণার্ত ছিলেন আজীবন। (চলবে)

পূর্বের পর্বগুলোঃ

মহাভারত - পূর্বকথাঃ সর্পযজ্ঞ

মহাভারত - প্রথম অংশ: পূর্বপুরুষগণ (১)

মহাভারত - প্রথম অংশ: পূর্বপুরুষগণ (২)

মহাভারত - দ্বিতীয় অংশ: জনক-জননীরা (১)

মহাভারত - দ্বিতীয় অংশ: জনক-জননীরা (২)

মহাভারত - তৃতীয় অংশ: জন্মলগ্ন (১)

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৭

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: সরল লেখনি। একবারেই পড়ে ফেললাম ।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯

অজ্ঞ বালক বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। আগের পর্বগুলো সময় করে পড়ে দেখবেন আশা করি।

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মুগ্ধকর উপস্থাপন, শুভ কামনা

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

অজ্ঞ বালক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অল্প বিস্তর চেষ্টা করতেসি।

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




তখনকার লোকদের মীথ জন্ম দেয়ার ক্ষমতা ছিলো

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

অজ্ঞ বালক বলেছেন: এখনকার মানুষদের কল্পনাশক্তি বেশি হইয়াও প্রযুক্তির কাছে মাত হইয়া যাইতেসে আর কি!

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: মহাভারতে বিনোদনে ভরপুর।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:২৯

অজ্ঞ বালক বলেছেন: আপনে যা চাইবেন তাই মহাভারতে পাইবেন।

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৪৫

শের শায়রী বলেছেন: আইতাছি কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ লইয়া :) লেখা ফলোয়িং।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

অজ্ঞ বালক বলেছেন: আপনে লেখলে তো আমার চান্স শেষ । মজা করলাম, আসেন আসেন ভাই। আপনের লেখা পড়তে দারুণ লাগে। সেই সাথে আমার লেখাও পড়তে থাইকেন।

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৫

নীল আকাশ বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: মহাভারতে বিনোদনে ভরপুর। মাদ্রী মনে হয় একা একা জীবন কাটাতে কাটাতে..
একবারে ডাবল মেরে দিয়েছে। জৈববিবর্তনের আর চিকিতসা শাশ্ত্রের সব থিওরী ফেইল!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৫

অজ্ঞ বালক বলেছেন: এইগুলা নিয়া যে কত তর্ক-বিতর্ক আছে বলার মত না। লীলেন ভাইয়ের বইয়ে উনি অনেক মজা কইরা লিখসিলেন। ভাদুরি, বাণী কেউই এইসব মত পাত্তা দেন নাই। সোজা কইছেন, আকাম করছো। কিন্তু আমি প্রথাগত পথ ধইরা যাইতাসি। নিজের মত আলাদা কইরা লেখতেসি। সেইটা গল্পের সাথে থাকবে আবার আলাদা। টীকার মতন।

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মহাযুদ্ধের অপেক্ষায়।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩৬

অজ্ঞ বালক বলেছেন: আরো বহু পথ তার আগে পারি দিতে হইবো ভাই। কত শত কাহিনীর পর কুরুক্ষেত্র। ক্লান্তিই লাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.