নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আসলে একজন ভীষণ খারাপ মানুষ। তবে ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে দুর্দান্ত অভিনয় করতে পারি বলে কেউ কিছু বুঝতে পারে না। সে হিসাবে আমি একজন তুখোড় অভিনেতাও বটে!!!

অজ্ঞ বালক

ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্নগুলো কুড়িয়ে এখানে নিয়ে এসে ছুঁড়ে ফেলা হয়!!!

অজ্ঞ বালক › বিস্তারিত পোস্টঃ

লেখক হতে চাইঃ রাজা, তোমার কাপড় কই!?

১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৫৪

মিথ্যা গল্পে আপনারে সত্য কথা বলতে হইবো ক্যান? কারণ, আপনার দায়িত্ব পাঠকরে আলোরিত করা, তারে ধইরা একটা ঝাঁকি দেয়া। আর সেইটার জন্যই সত্য-মিথ্যার এই মিশেলটা দরকার। একজন পাঠক- ফার্মগেটে আধা ঘন্টা অপেক্ষা শেষে, ঠেলাঠেলি কইরা বাসে উইঠা, ঘামে ভিজ্যা লম্বা সময় জ্যাম আর সিট-ছাড়া দাঁড়াইয়া থাকার পেইন নিয়া বাসায় আইসা পৌঁছাইলো- সে যেন ঐ মুহূর্তে আপনার লেখাটা পইড়া আনন্দ পায়, তার কষ্টে ভরা জীবনের কথা ভুইলা যায়। একজন পাঠক- তার পরিবারের কাছে ব্ল্যাক শিপ, ফ্রেন্ডদের কাছে মজা নেওয়ার পাত্র, গার্লফ্রেন্ডের কাছ এটিএম মেশিন, বসের কাছে গালি দেয়ার মানুষ- সে যেন আপনার লেখাটা পইড়া ভাবে, নাহ, দুনিয়াটা অতটাও খারাপ জায়গা না। একজন পাঠক- তার বয়স তিরিশ পার হইছে, সরকারী চাকরির বয়স শেষ, বেসরকারী ছোট চাকরি করে, বিয়ার বয়স যাইতাছে গা, বাসায় ছোট বোন, বাপে করছে রিটায়ার- সে যেন আপনার বই পইড়া হঠাৎ উইঠা দাঁড়াইয়া বইলা উঠে ইটস টাইম টু ফাইট ব্যাক বেইবি।

মিথ্যা আর সত্যের মিশেল মানে ঠিক আর বেঠিক মিশানো, বাস্তব আর কল্পনারে মিশানো, পরিচিত আর অপরিচিতর মাঝখানের সুক্ষ্ম রেখার উপর দিয়া হাঁটা। আচ্ছা, কখনো ভাবছেন, যদি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী মুক্তিযুদ্ধে জিত্যা যাইতো তাইলে কি হইতো? মোটামুটি নিশ্চিত জাতিগতভাবে এই মুহূর্তে আমরা ভয়ানক সময় পার করতাম। সেইটা নিয়া যদি আপনি লিখতে যান তাইলে এখনের সময়, এই বাংলাদেশ নিয়াই লিখবেন, কিন্তু পরিপ্রেক্ষিত আর অন্য সবকিছু হইবো ভিন্ন। ভাষা, খাদ্যাভ্যাস, সমাজ ব্যবস্থা, রাজনীতি, অর্থনীতি, ভূ-রাজনীতি, সংস্কৃতি, ইতিহাস - সওওওব অন্যরকম ভাবে ভাইবা, কল্পনার চোখ দিয়া দেইখা তারপর লেখতে হইবো আপনারে। এইরকম বইরে বলে 'অল্টারনেট হিস্ট্রি' জনরার বই। এইসব বই দুয়েকটা পড়লে আপনি বুঝবেন যে কল্পনার সাথে ঠিক কতটুকু বাস্তব, মিথ্যার সাথে ঠিক কতটুকু সত্য মিশাইতে হইবো। বাস্তবতা কতটা প্যাচানো, কতটা জটিল হইতে পারে তা বুঝা যায় এই বইগুলা পইড়া। যেমন -

দ্য ম্যান ইন দ্য হাই ক্যাসেল - ফিলিপ কে ডিক - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকা গো-হারান হাইরা গেছে!

ফাদারল্যান্ড - রবার্ট হ্যারিস - হিটলারই দিন শেষে জয়ী!

আন্ডারগ্রাউন্ড এয়ারলাইনস - বেন উইন্টারস - এখনও দাসপ্রথা বিলুপ্ত হয় নাই আমেরিকা থেইকা!

"আপনি বই লেখার সময় ভাইবা নিবেন, রাস্তা দিয়া জন্মদিনের কাপড় পইড়া হাইটা যাইতে আপনার কোনো সমস্যা নাই। নিজেরে পাঠকের কাছে পুরাপুরি উন্মুক্ত কইরা, নিজের ভিতরটারে খুইলা দেখাইতে হইবো আপনার। নিজেরে নিয়া যতটা তিক্ত সত্য আপনি অনায়াসে কইতে পারেন তার চাইতে বেশি সত্য কথা বলার হ্যাডম আপনারে রাখতে হইবো।" - নিল গেইম্যান

এক কাজ করতে পারেন, একটা প্রবন্ধের বই নেন হাতে, সেইটা পড়েন। প্রবন্ধ হইলো ফ্যাক্টের উপস্থাপন, বা একজন লেখকের চিন্তার সলিড নির্যাসটা সেইটায় থাকে। পড়া শেষে ভাবেন। এইখানে কোন প্রবন্ধটা আপনার ভালো লাগে নাই, কেন ভালো লাগে নাই? তারপর সেইটারে কাউন্টার কইরা একটা প্রবন্ধ লেখেন, হান্ড্রেড পার্সেন্ট সততা দিয়া। দেখবেন নিজেই বুঝতে পারবেন ফিকশনের সাথে এইটার তফাত-টা কই। বই বা লেখালেখি নিয়া দুইটা বইয়ের নাম দিলাম, নাইড়া-চাইরা দেখতে পারেন। পড়লেও দোষ নাই -

দ্য ওয়েভ ইন দ্য মাইন্ডঃ টকস এন্ড এসেজ অন দ্য রাইটার, দ্য রিডার এন্ড দ্য ইমাজিনেশন - উরসুলা কে লে গুইন

দ্য ভিউ ফ্রম দ্য চীপ সীটস - নিল গেইম্যান

আরেকটা কাজ করতে পারেন। এইটা খুব কষ্টের একটা কাজ। আমি এই এক্সারসাইজ করার সময় রীতিমত ট্রমায় চইলা গেসিলাম, কিন্তু কেন এইটা করতে বলা হইসে সেইটাও বুঝছি। একটা খাতা নেন। সেইটাতে নিজের জীবনের চারটা ঘটনা নিয়া বিস্তারিত লেখেন, ঐ দিন, আগের যেসব ঘটনা ঐ দিনে ভূমিকা রাখসে, আপনার সেই সময়ের বিশুদ্ধ অনুভূতি - সব লিখেন।

- জীবনে যেই ঘটনায় সবচাইতে বিব্রত বোধ করছিলেন।

- জীবনে যেই কাজটা করার জন্য এখন সবচাইতে হায়-আফসোস করেন।

- জীবনে যেই ঘটনায় সবচাইতে বেশি কষ্ট পাইসিলেন।

- জীবনের যেই গোপন কথাটা ফাঁস হইয়া যাওয়ার ভয় পান আপনে।


নিজের ভিতর থেইকা লিখেন, সত্যটা লিখেন, সেই রাজার মতন অদৃশ্য কাপড় পইড়া নেন তাতে যতই পিচ্চি চিল্লাইয়া উঠুক না কেন 'রাজা, তোমার কাপড় কই?!' আপনে একজন সাহসী মানুষ, কারণ সাহসী না হইলে আর যাই হোক, লেখক হওন যায় না। কাজেই, ভয়রে করেন জয়। নিজের লেখাটা নির্জনে জোড়ে জোড়ে পড়েন। শুনেন, মনোযোগ দিয়া। আপনার শারীরিক, মানসিক অনুভূতি কি হইতাসে পড়ার সময়, শুনার সময় মাথায় টুইকা নেন। এখন ভাবেন, আপনার লেখার এক চরিত্র এই একই ঘটনার মধ্য দিয়া যাচ্ছে। যেই অনুভূতি আপনার মাত্রই হইলো, সেই অনুভূতিটা যাতে পাঠকের মধ্যে আসে সেইটা আপনের দেখতে হইবো। আপনে পারবেন, নিশ্চয়ই।

"গল্পের একটা জিনিসের সাথেই পাঠক নিজের সবচাইতে বেশি রিলেট করতে পারবো, আর সেইটা হইলো কতটা সততার সাথে আপনে সেই গল্পটা লিখসেন। বাকী সব ঝুট হ্যায়।" - নিল গেইম্যান

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১১

শেরজা তপন বলেছেন: এগুলো কি 'ফরমায়েশি' লেখকদের জন্য? যদি তাই হয় তবে বলতে হয় বাঃ বেশ

১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২২

অজ্ঞ বালক বলেছেন: প্লিজ ডিফাইন 'ফরমায়েশি' লেখক! না, এইটা সব লেখকদের জইন্যই। অবশ্য, যদি লেখক ভাবেন তিনি ডিম ফুইটা বাইর হওয়ার পর থেইকাই লেখক তাইলে তার জইন্য না!

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৫১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিথ্যা গল্পে সত্য বলতে আপনি কি বুঝাচ্ছেন? আরেকটু পরিষ্কারভাবে বললে ভালো হয়। একজন লেখকের লেখা সহজে বোঝার উপযোগী হওয়া উচিত। সহজ জিনিস কঠিন করে লিখলে পাঠক পড়বে না। আপনার লেখা আমার বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। এটা আমার দুর্বলতা হতে পারে আবার আপনার লেখার দুর্বলতাও হতে পারে। আমার এই মন্তব্য থেকে আপনি কিছু শিখবেন আশা করি। আপনার লেখা বুঝতে না পারলে আরও বড় লেখকের লেখা আমার বোঝার কথা না। তাই আমি আমার ব্যাপারে চিন্তিত।

সাহিত্য শুধু আনন্দের জন্য না। অনেক আন্তর্জাতিক মানের সাহিত্য কর্ম আছে যা অনেক নীরস ও ট্রাজেডিতে ভরপুর। কিন্তু এই লেখাগুলির মধ্যে সমাজের জন্য বার্তা থাকে এই জন্য এগুলি কালজয়ী হতে পেরেছে। সকল পাঠক শ্রেণীর জন্য এই লেখাগুলি না। লেখকের যেমন শ্রেণী আছে তেমনি পাঠকেরও শ্রেণী আছে। মমতাজের গানের যেমন অনেক শ্রোতা আছে তেমনি রাগাশ্রয়ী গানের অনেক শ্রোতা আছে। কোনটাকেই খারাপ বলা যাবে না।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:০০

অজ্ঞ বালক বলেছেন: আগের পর্ব দুইটাতেই লেখা আছে, কি বুঝাইতে চাই। আমার লেখা না বুঝতে পারাটাই স্বাভাবিক, কারণ আমি তেমন কোনো আহামরি লেখক না, আপনে রবীন্দ্রনাথের লেখা পইড়া মাথা চুলকাইলে - সেইটা টেনশনের ব্যাপার। ইগনোর মি।

সাহিত্যর উদ্দেশ্য নিয়া টানা মাসখানেক তর্ক করলেও সমাধান হইবো না। এইটা গেইম্যানের ভাষ্য, আমি লিখসি কাজেই আমার ভাষ্যও বলা যায়। আপনার হিসাব অন্য হইতেই পারে। ম্যাকবেথ ট্রাজেডী কিন্তু মজা কি নাই? কিং লিয়ার? কবর কবিতা? আলোরিত করার কথাও কিন্তু লিখসি!

খারাপ একটা আপেক্ষিক ব্যাপার। গেইম্যানেরই কোরালাইন নামের একটা কিশোর উপন্যাস আছে, আমার পছন্দ না। অথচ বইটা নামকরা সব পুরুষ্কার পাইছে যা যা ঐ জনরার বইয়ের পাওয়া সম্ভব। সো, আপনার কথাও ঠিক।

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: সত্যের চেয়ে মানুষ মিথ্যাটাকে বেশি পছন্দ করে।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:০১

অজ্ঞ বালক বলেছেন: দুইটারই কাজ আছে একটা গল্পে বা ফিকশনে!

৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



কে কি বলেছে, সেটা নিয়ে আমি চিন্তিত নই; আপনি পাঠকের ভাবনাকে পাঠকের কাছে তুলতে পারলে, পাঠক পড়বেন।

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০৬

অজ্ঞ বালক বলেছেন: আমার কিন্তু মনে হয়, লেখকের নিজের ভাবনাটারে বরং পাঠকের কাছে পৌঁছাইয়া দিতে হইবো!

৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০৪

বিপ্লব06 বলেছেন: পোস্ট ভাল্লাগছে! কাজের পোস্ট!
কিন্তু এতটা বোল্ড হওয়া অধিকাংশ লেখকের পক্ষে সম্ভব না।
ফ্যান সমাজরে প্লিজ করার একটা ব্যাপার থাকে। আর ফ্যানদেরও একটা আনরিয়ালিস্টিক এক্সপেক্টেশন হইয়া যায় যে তাদের হিরো অতিমানব। তাদের কোন ভুল হইতে পারে না।

অল্টারনেট হিস্ট্রির ব্যাপারটা মাইন্ড-ব্লোয়িং! হাইলি আন্ডাররেটেড।

ভালো থাকবেন!

১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০৯

অজ্ঞ বালক বলেছেন: ধইন্যবাদ। কেউ একজন তো তালি দিলো। এইটাই আসল, একজন হইলেও বলা, ভালো লিখসেন।

বোল্ড না হইলে ফরগটেন হইতে হইবো। নেভার রাইট ফর ফ্যান্স, রাইট ফর ইওরসেলভ। নিজের নায়করে যে ভিলেনের মত দেখতে পারে, আর ভিলেনকে হিরোর নজরে - সেই তো লেখক।

৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ২:২৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মননশীল সৃজনশীল লেখাই আপনাকে লেখক বানানে

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৪৩

অজ্ঞ বালক বলেছেন: মননশীল কিংবা সৃজনশীল জিনিসগুলা কইলাম একদিনে মানুষের মইধ্যে আসে না। ধীরে ধীরে গইড়া উঠে। সেই পথে হাটতে এই ধরনের ক্লাস হেল্প করে বইলা আমার ধারনা।

৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: অবশ্য, যদি লেখক ভাবেন তিনি ডিম ফুইটা বাইর হওয়ার পর থেইকাই লেখক তাইলে তার জইন্য না!

আপনি এখানে বড় বেশী তাচ্ছিল্য করে উত্তর দিলেন! পৃথিবীতে কোন শিল্পীই ডিম ফুটে বের হয়েই শিল্প প্রতিভা প্রকাশ করা শুরু করে না।
তবে 'হাউ টু ডু' টাইপের কিতাব পড়ে লেখক হওয়া যায় এ কথা আপনি বিশ্বাস করলেও আমি করিনা। তবে হ্যা একজন লেখকের ভাষা জ্ঞান, সাহিত্য জ্ঞান ও ব্যাকারন জ্ঞান থাকতেই হবে- এর কোন বিকল্প নেই। সেই সাথে ভান্ডারে থাকতে হবে প্রচুর অভিজ্ঞতা!

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৪৯

অজ্ঞ বালক বলেছেন: হ, সরি। আসলেই একটু বাজে ভাবে কইয়া ফেলছিলাম। একই বিষয় নিয়া আরেক লেখকের লগে তর্ক হইতাছিল তাই। সরি এগেইন।

দেখেন, চারুকলায় পইড়া আর্টিস্ট হয়, ছায়ানটে গায়ক-বাদক। তাইলে লেখক হইতে পারুম না কেন? আপনার পছন্দের জনরার লেখক খুঁইজা, তার নেয়া ক্লাস কইরা- উপকার ছাড়া অপকার হইবো বইলা আমার মনে হয় না। এই তো।

ভাষা তো নিজের, কতজন তো বানানের বই পড়তে, নিয়ম জানতে চায় না। সাহিত্য সমালোচনার বই কয় জন পড়ে, বা ব্যাকরণের গলিতে ঘুরে কয়জন। এগুলাও আমাদের লেখকরা করেন না। যাই হোক, আমার ক্লাস কইরা অনেক উপকার হইতাসে। আপনার মাথায় থাকা জিনিসটাই যদি কেউ টোকা মাইরা দেখাইয়া দেয় - লাভই তো।

৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৪০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
লেখতে লেখতে লেখক।

১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৪৫

অজ্ঞ বালক বলেছেন: ব্লগের কথাই ধরেন না। কত তালেবরেরা এইখানে লেইখা কাঁপাইয়া গেছে, কিন্তু তাদের কয়জনের বই বাইর হইছে। যাদের বাইর হইছে, তাদের মধ্যে কয়জন বাজার পাইছে, সফল হইছে? কোন দেখি? লিখতে লিখতে না, ঠিকমতো, লাইন বুইঝা লিখতে লিখতে হইতে পারে কথাটা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.