নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আসলে একজন ভীষণ খারাপ মানুষ। তবে ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে দুর্দান্ত অভিনয় করতে পারি বলে কেউ কিছু বুঝতে পারে না। সে হিসাবে আমি একজন তুখোড় অভিনেতাও বটে!!!

অজ্ঞ বালক

ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্নগুলো কুড়িয়ে এখানে নিয়ে এসে ছুঁড়ে ফেলা হয়!!!

অজ্ঞ বালক › বিস্তারিত পোস্টঃ

অণুগল্প: প্রবেশ নিষেধ

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৯

এই নতুন বাসাটায় আসার পর থেকে আমাদের উদ্দাম স্বাধীনতায় একটা ছেদ পড়লো। আম্মু এককথায় বলে দিল, আর যাই করি না কেন, দোতালার শেষ মাথায় যে কালো রং করা দরজাটা আছে সেটা খোলা যাবে না। কখনোই না।



নিষেধাজ্ঞাটার গুরুত্ব বোঝানোর জন্যই বোধহয় তার দুইদিন পর যখন ভাইয়া দরজাটার লকটা আম্মুর ব্যাগ থেকে চুরি করে আনা খোঁপার কাঁটা বাঁকিয়ে খোলার চেষ্টা করছিল আম্মু সেটা টের পেয়ে ছুটে এলেন ও তার কাছে থাকা তিন নাম্বারি বেত দিয়ে রীতিমতো অমানুষিক ভাবে ভাইয়াকে মেরে আমাদের মাথায় একটা কথা ঠেসে ঢুকিয়ে দিলেন। আর সেটা হল, কালো দরজাটা খোলা যাবে না। ওটার ভেতরে কি আছে সেটা দেখার লোভের সামনে আম্মুর ঐ বেতের এলোপাথাড়ি বাড়িগুলোর ভয়টা যথেষ্ট ছিল।

প্রতিদিন আম্মুকে স্কুলে যেতে হয় ক্লাস নিতে। ভাইয়াকে আম্মু সাথে করে নিয়ে যায়। ভাইয়াকে ওর স্কুলে নামিয়ে, আম্মু তার নিজের স্কুলে চলে যায়। আমি নাকি এখনো একটু ছোট। তাই স্কুলে যাওয়ার দরকার নেই আমার। একটু বড় হলে, এই সামনের বছর থেকেই; আমিও স্কুলে যাওয়া শুরু করব। নতুন বাসা তাই এখানে বুয়া নেই। আগের বাসাটায় রহিমা বুয়া এসে আমাকে আর আফুকে দেখে রাখতেন যতক্ষণ আম্মা স্কুলে থাকতেন তার পুরোটা সময়। এখানে এখনো কাউকে খুঁজে পায় নি আম্মু। আর তাই আমাকেই দায়িত্ব দেয়া হয়েছে আফুকে দেখে রাখার। ওহ, আফুকে চেনেন না। আরে, আফনান, আমার ছোটভাই। আমার আব্বু-তো গতবছর থেকে বিদেশেই থাকে। দাদা-দাদী থাকেন সেই সৈয়দপুরে। আম্মুতো টিচার। তাই চাইলেও ওখানে গিয়ে থাকতে পারেন না। এখন যেমন এই গাজীপুরের শ্রীপুরে আসতে হয়েছে আম্মুকে, স্কুলে পড়ানোর জন্য। বছরের মাঝখানে এভাবে আসা লাগে না, কিন্তু কি একটা সমস্যা নাকি হয়েছে। আব্বুর সাথে আম্মু কয়েকদিন কথা বলে এখানে চলে আসলো নিজেই সব ঠিকঠাক করে। নানা-নানী গ্রামে থাকেন। বাসা পাল্টানোর সময় নানু এসেছিলেন, আবার চলে গেছেন। নানা-ভাইয়ের অনেক বয়স হয়েছে তো, একা থাকতে পারেন না। আমি ছোট হলে কি হবে। আমার অনেক সাহস। বড় হয়ে আমিই আম্মুকে দেখেশুনে রাখবো তো। তাই এখন আফুকে দেখে রাখার দায়িত্ব আমাকে দেয়ায় খুশিই হলাম আমি।

প্রতিদিন সকালে যাওয়ার আগে আম্মু আমাকে কাছে ডেকে বলেন, “আফুকে দেখে রাখতে পারবিনা মামনি?” আমি মাথা নেড়ে বলি, “হ্যাঁ। পারবো তো। তুমি একদম চিন্তা করো না। যাও, স্কুলে যাও।” আমি দেখি আম্মুর চোখে পানি চলে আসবে আসবে করছে। তখন আম্মু পট পট কয়েকবার চোখের পাতা ফেলে পানিটাকে হাপিশ করে দেন। এদিক ওদিক তাকান। উঠে গিয়ে আফুকে অনেক অনেক আদর করেন। আফুর দুধ আর আমার খাবার তৈরি করে ডাইনিং টেবিলটার উপর সাজিয়ে রাখেন। ভাইয়ার খাওয়া শেষে তাড়াতাড়ি বের হয়ে যান। ভাইয়ার নতুন স্কুলটা একেবারে যাচ্ছেতাই। সেটা নিয়ে প্রতিদিন আফসোস করেন আম্মু।

ভাইয়া মার খাওয়ার সপ্তাহ খানেক পরে আম্মু ভাইয়াকে নিয়ে চলে গিয়েছেন ঘণ্টা তিনেক হবে। একটা বুয়া ঠিক হয়েছে, কিন্তু সে আবার নাকি সকালে আসতে পারবে না। তার আসতে আসতে দুপুর বারোটা। তাও মন্দের ভালো। সাড়ে এগারোটা বাজে। আমি আফুকে দুধ গরম করে খাওয়ালাম মাত্র, এমন সময় দরজায় কলিং বেলের শব্দ হল। বুয়ার কাছে বাসার চাবি দেয়া আছে। কাজেই কলিং বেল তো বাজানোর কথা না। আমি দরজার পাশেই রাখা একটা ছোট টুল টেনে পিকহোল দিয়ে তাকিয়ে অবাক হয়ে গেলাম। ভাইয়া চলে এসেছে স্কুল থেকে। একা একা। ভাইয়ার স্কুল তো শেষ হয় সেই দুইটায়। তারপর আম্মু গিয়ে ভাইয়াকে নিয়ে একবারে বাসায় ফিরে আসেন। আমি তাড়াতাড়ি ভেতর থেকে লক ঘুড়িয়ে দরজা খুলে দিলাম। ভাইয়া বুঝতে পেরেছিল, তাই অপেক্ষা করলো। আমি টুলটা সরিয়ে নেওয়ার পর দরজা খুলে ঢুকল সে। “একটা মজা দেখবি? জলদি আয়।” ভাইয়া মুচকি হেসে আমাকে বলল।

আমি আসতে আসতে ভাইয়া একেক লাফে দুইটা করে সিঁড়ি ভেঙ্গে দোতলায় উঠে গেলো। খাওয়ার চেয়ার থেকে আফু অবাক হয়ে ঐদিকে তাকিয়ে আছে। আমি ওর হাতের সামনে থেকে ফিডারটা সরিয়ে একটা খেলনা গাড়ি ধরিয়ে দিয়ে দোতালায় ছুটলাম।

দোতলায় উঠেই আমি বুঝতে পারলাম মজাটা কি হবে। করিডরের শেষ মাথায় ভাইয়া দাঁড়িয়ে আছে। হাতে একটা চাবির গোছা। নিশ্চয়ই আম্মুর ব্যাগ থেকে কোন একসময় চুরি করেছে। আম্মু যখন টের পাবে, কি হবে ভেবে আমি শিউড়ে উঠলাম। আজকে আর তিন নাম্বার না, একেবারে এক নাম্বারি বেতটা দিয়ে ভাইয়ার পিঠটা ফালা ফালা করে ফেলবে আম্মু আমি মানসচক্ষে দেখতে পেলাম। ভাইয়া চাবির গোছাটা থেকে একটা নির্দিষ্ট চাবি বের করে দরজাটার লকে ঢুকিয়ে আস্তে করে মোচর দিল। আমার মাথার ভেতর কেউ একজন চিৎকার করে ভাইয়াকে থামাতে বলছিল কিন্তু আমি চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকলাম। চিৎকার দূরের কথা, একটা শব্দও বের হল না আমার মুখ থেকে। ভাইয়ার মোচড়ের সাথে সাথে দরজাটা আস্তে আস্তে ভেতরের দিকে খুলে গেল।

রুমটার ভিতরে যেন অন্ধকার ঘাপটি মেরে আছে। বাইরে বের হওয়ার জন্য ভীষণ উতলা। আজকে অনেকদিন পর সেই সুযোগ পেয়েছে বলে কি ভীষণ আনন্দিত। রুমটার অন্ধকার মুখ থেকে একটা কালচে সবুজ হাত বের হয়ে আসলো।

হাতটা দেখা মাত্র আমার মুখের বাঁধ ভেঙ্গে গেল। কিছু বুঝে ওঠার আগেই টের পেলাম চিৎকার করতে শুরু করেছি আমি। সেই সাথে মাথা থেকে নির্দেশ যাওয়ার আগেই আমার শরীরটাও নড়তে শুরু করেছে। ছুটতে থাকলাম আমি ভাইয়াকে উদ্দেশ্য করে, ঐ হাতটা ভাইয়াকে ধরার আগেই আমাকে ভাইয়ার কাছে পৌঁছাতে হবে।

হাতটা দেখতে কোন বৃদ্ধ মানুষের হাতের মতন। কুঁচকানো, ঝুলে ঝুলে আছে কালচে সবুজ চামড়া। পুরো হাতটা জুড়ে বড় বড় গোঁটা, কোন কোনটা ফেটে লালচে-সাদাটে পুঁজ বেয়ে বেয়ে পড়ছে। হাতের তালু থেকে বের হওয়া আঙুলগুলো একটু বেশিই কালো। এই এত দূর থেকেও বুঝতে পারলাম এই কালোটা খুব খারাপ কিছু বোঝাচ্ছে। কি ভীষণ পচা-গলা একটা দুর্গন্ধ ধক করে এসে ধাক্কা মারল আমার নাকে। তীব্র সেই কটু গন্ধে আমার চোখে পানি চলে আসার দশা হল। হাতটা থেকে টপ টপ শব্দে নীচে গড়িয়ে পড়ছে লালচে তরল। মেঝেতে পড়া মাত্র ছ্যাঁত ছ্যাঁত শব্দ করে সাদাটে ধোঁয়া তুলে মিলিয়ে যাচ্ছে, যেন পুড়িয়ে দিচ্ছে মেঝেটাকে।

তাড়াহুড়া করতে গিয়েই হোঁচট খেলাম। মেঝেতে পড়ে গেলাম আমি কিন্তু মাথাটা উঁচু করে রেখেছি। চিৎকার করে ভাইয়াকে সরে যেতে বলছি দরজার সামনে থেকে। কি অদ্ভুত! মূর্তির মতন স্থাণু হয়ে দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ভিতরের দিকে তাকিয়ে রইল ভাইয়া। ভাইয়ার সাদা স্কুল-শার্টটাকে আঁকড়ে ধরল হাতটা, সেই সাথে ভাইয়াও চিৎকার করে উঠলো। হাতটা ধরামাত্র সাদা শার্টটায় কালচে একটা ছাপ পড়ে গিয়েছে, এতদূর থেকেও বুঝতে পারলাম আমি শুকনো চ্যাটচ্যাটে রক্তের দাগ সেটা।

হাচরে-পাচরে উঠে দাঁড়ালাম আমি। করিডরটা খুব একটা লম্বা নয়। এখনো ভাইয়ার কাছে পৌঁছাতে পারবো আমি। পারতেই হবে আমাকে। প্রাণপণে ছুটলাম আমি। কিন্তু আমাকে উপহাস করেই যেন একটা হ্যাঁচকা টানে ভাইয়াকে ঘরের ভেতর টেনে নিয়ে গেল হাতটা। সেই সাথে একটা কি ভীষণ জান্তব চিৎকার ছড়িয়ে পড়লো বাসার আনাচে-কানাচে। দুই হাতে কান চাপা দিয়ে বসে পড়লাম আমি। ঐ চিৎকার যে ভাইয়ার গলা থেকে বের হয়েছে বিশ্বাস করতে চাইছিলাম না আমি। ক্লিক শব্দ করে দরজাটা লেগে গেল, তালায় লাগিয়ে রাখা চাবির গোছাটা ঝনঝন শব্দে মেঝেতে পড়লো। আমি নির্বাক বসে তাকিয়ে থাকলাম। সব চুপচাপ। শুধু নীচ থেকে আফুর কান্নার আওয়াজ ভেসে আসছে।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৩

অধীতি বলেছেন: শেষ হইয়াও হইয়াও হইলনা শেষ। গল্পের থেকেও শৈলির ব্যাবহার বেশি ভাল লেগেছে।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫০

অজ্ঞ বালক বলেছেন: হা হা হা। এত কিছু ভাইব্বা আসলে লেখি নাই। আন্ধা-গুন্দা লেখা আসলে। বলতে পারেন সমাপ্তি ভাইব্বা বাইর করতে না পাইরা এমনে শেষ করা। ধইন্যবাদ।

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৬

করুণাধারা বলেছেন: আপনার এই অনু গল্পগুলোতে প্রথম থেকেই সাসপেন্স সৃষ্টি করেন সফলভাবে, যেটা শেষ পর্যন্ত বজায় থাকে শেষ পর্যন্ত!! চমৎকার!

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৩

অজ্ঞ বালক বলেছেন: ধইন্যবাদ, সেই চেষ্টাই করছি আসলে। প্লট বা আর কিছু নিয়া ভাবি নাই, শুধু সাসপেন্স আনার চেষ্টা করছি, টুইস্ট দেয়ার চেষ্টা করসি। কিছু পারসি, কিছু না। এগুলা সবই আসলে মকশো গল্প। নিজেরে লেখার লাইনে আনার চেষ্টা করতে থাকার গল্প।

৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাতাস, অকারণ সময় নষ্ট।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৩

অজ্ঞ বালক বলেছেন: নাহ, আপনের থেইকা একটা ভালা কমেন্ট পাওনটা একরকম টার্গেটই হইয়া গেলো। দ্যাখা যাক।

৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৯

তারেক ফাহিম বলেছেন: পড়লাম, এ গল্পটাও বরাবরের মতই ভালো লাগছে।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩

অজ্ঞ বালক বলেছেন: ধইন্যবাদ ভাই। কমেন্ট ও পাঠ দুইয়ের জইন্যই।

৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৮

রেজওয়ান ইসলাম বলেছেন: ভাষার ব্যবহার,লেখার স্টাইল ভালো লেগেছে।অনুগল্প না বলে ছোট গল্প বলাই মনে হয় ভাল।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৪

অজ্ঞ বালক বলেছেন: গল্পের আকারের হিসাবে আসলে আমি ইংরেজি হিসাবটাই ফলো করতে পছন্দ করি। সেইখানে ছোটোগল্প মানে ৫০০০ শব্দ। ভাবা যায়! আমার এই হাজার খানেক শব্দের পোস্ট অণুগল্প হিসাবেই তাই ঠিক আছে। ধইন্যবাদ ভাই। কমেন্টে অণুপ্রেরণা পাইলাম।

৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৪

জাহিদ হাসান বলেছেন: পোস্টের প্রথম দুই লাইন পড়েই আর পড়তে ইচ্ছা করতেছে না। কেন?
গল্পের শুরুতেই চমক না থাকলে আমার আর এগুতে ইচ্ছা করে না।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬

অজ্ঞ বালক বলেছেন: খারাপ বলেন নাই। এটলিস্ট অণুগল্পে এইটা থাকা মাস্ট। ছোটগল্পের মতন আবহ বানানোর টাইম তো এইখানে নাই। কাজেই এইটা লেখক হিসাবে আমার ব্যর্থতাই। ধইন্যবাদ ভাই। এমন কমেন্টই আসল কমেন্ট।

৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: আবহ তৈরিতে সফল। কিন্তু পরিণতিটা বড্ড সাদামাটা। রক্তাক্ত হাত টেনে নিয়ে যাচ্ছে ভেতরে, বড্ড স্থুল ব্যাপার। সস্তা বাজেটের হরর সিনেমার কথা মনে করিয়ে দেয়।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:০১

অজ্ঞ বালক বলেছেন: আপনার কমেন্টটা আসলে একেবারে পারফেক্ট হইসে। কিন্তু, কিরকম এন্ডিং দেয়া যায় সেইটা নিয়া না ভাবার কুফল এইটা। আর এইরকম গল্প আগে লেখি নাই দেইখা আমি এই সমাপ্তিতেই সন্তুষ্ট ছিলাম। আপনের কমেন্ট পইড়া অল্টারনেট এন্ডিং নিয়া বেশ ভাবলাম। আসলেই অনেক রকম টুইস্ট দেয়া সম্ভব। ধইন্যবাদ। আমার অনেক হেল্প হইলো এই কমেন্টটা থেইকা হামা ভাই।

৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ভালো লিখেন। এরকম লেখার বাংলাদেশে অনেক। তাই চিন্তা নাই আপনি লিখে যান।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৮

অজ্ঞ বালক বলেছেন: এরম লেখার বাংলাদেশে দরকার অনেক - তাইলে ঠিক আছে। কিন্তু যদি কোন, এরম লেখক বাংলাদেশে অনেক তাইলে কষ্ট পামু।

৯| ০১ লা মার্চ, ২০২১ রাত ২:০২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: লিখতে থাকেন ভালো হচ্ছে।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৯

অজ্ঞ বালক বলেছেন: এগুলা অনেক আগের লেখা। এবং লেখা তখন আসলেই ভালো হইতো। আর এখন তো লিখতেই পারি না। কেন জানি, লেখা আসে না। ধইন্যবাদ ভাই।

১০| ০১ লা মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:২৬

এল গ্যাস্ত্রিকো ডি প্রবলেমো বলেছেন: এইডায় টুইস্ট পাইলাম্না।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০০

অজ্ঞ বালক বলেছেন: টুইস্ট নামক রাবারটা এইখানে টাইনা বড় করতে পারি নাই। আসলেই। ধইন্যবাদ ভাই।

১১| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার অনুগল্প পড়লাম। অনেক ভালো লাগলো।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪

অজ্ঞ বালক বলেছেন: ধইন্যবাদ ভাই। আপনের মান্টোর পোস্টও আমি পড়সি। এখন পড়া হয়, কমেন্ট আর হয় না। সেই কমেন্ট এইখানে করলাম। দুনিয়ায় দুই রকমের গল্প লেখক আছেন। একদিকে সবাই, আরেকদিকে মান্টো।

১২| ০৩ রা জুলাই, ২০২১ রাত ৮:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: কালো দরজা আর কালচে সবুজ হাতের বর্ণনাটা ভয়ঙ্কর হয়েছে!
আপনার নতুন কোন লেখা অনেকদিন ধরে পাচ্ছি না যে!
অবশ্য নতুন লেখা থাকলেও আমি পুরনো লেখাতেও অভ্যেসবশতঃ চোখ বুলিয়ে যাই। যেমন এখন গেলাম।

২৭ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৪০

অজ্ঞ বালক বলেছেন: আর বইলেন না ভাই। জীবন একেবারে ছাড়খার কইরা দিসে। সিস্টেমে আনতে ব্যস্ত। ধন্যবাদ আপনারে। মাঝে মাঝে লেখার চেষ্টা থাকবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.