নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছুটে চলো অগ্রপথিক তোমার আপন পথে

অগ্রপথিক...

পথিক পথে পথে চলে, আর পথ পথিকের কথা বলে............

অগ্রপথিক... › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসামীর কাঠগড়ায় উমর(রাঃ)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৫



হযরত উমর(রা) খলীফাতুল মুসলিমীন। মদিনা শাসনকেন্দ্র, অঘোষিত রাজধানী। পবিত্র মসজিদে মদিনা এখানেই। এই শহরেই মুসলমানদের প্রধান বিচারালয়। প্রধান বিচারপতি কাজী উবাই ইবনে কাব (রা)।



মসজিদে নববীতে মুসলমানদের অবিরাম যাতায়াত। ভিড় লেগেই থাকে। খলীফাতুল মুসলিমীন এই মসজিদেই নামাজ পড়েন। এই মসজিদের দেয়াল ঘেঁষেই হযরত আব্বাস(রা) এর ঘর। সম্পর্কে তিনি রাসূলুল্লাহ(সা) এর চাচা হন। তাঁর ঘর আর মসজিদের নববীর মাঝে ফাঁক ছিল না। তাঁর ছাদের নালাটিও ছিল মসজিদ বরাবর। এই নালা দিয়ে বৃষ্টি হলেই পানি পড়তো। মুসল্লিদের কষ্ট হতো এতে। এই ভেবে দ্বিতীয় খলীফা হযরত উমর(রা) নালাটি তুলে ফেললেন। ঘটনাক্রমে হযরত আব্বাস(রা) তখন ছিলেন বাড়ির বাইরে, অন্য কোথাও। বাড়িতে এসে যখন এই কাণ্ড দেখলেন, চটে গেলেন। মামলা দায়ের করলেন মদীনার আদালতে। মদীনার এক নাগরিকের অধিকার ক্ষুণ্ণ করেছেন মুসলিম জাহানের মহান শাসক উমর(রা)। কিন্তু তাতে কি? খলীফা বলেই কি তাঁর বিচার হতে নেই? তাহলে আইন বেঁচে থকবে কার ভরসায়!



কাজী উবাই মোকদ্দমা গ্রহণ করলেন। পরোয়ানা জারী করলেন। যথাসময়ে হাজির হওয়ার আদেশ দিলেন খলীফা উমর(রা)কে।

উমর(রা) প্রস্তুত। প্রহর গুনছেন। যথারীতি যথাসময়ে আদালতে হাজির হলেন।অনুমতি চাইলেন প্রবেশের। কিন্তু অনুমতি এলো না। খবর এলো কাজী এখন ব্যস্ত। বাইরে অপেক্ষা করতে হবে। আরো দশজনের মত আদালতের আঙিনায় অপেক্ষায় রইলেন খলীফা উমর(রা) ।কিছুক্ষণ পর অনুমতি এলো। প্রবেশ করলেন উমর(রা) । দাঁড়ালেন আসামির কাঠগড়ায় এবং বলতে চাইলেন কিছু। কিন্তু বাধা দিলেন বিচারক উবাই(রা)। বললেন- আমিরুল মুমিনীন! একটু থামুন। আদালতের বিধান মতে আগে বাদীকে বলতে দিন। তারপর আপনি বলুন। উমর(রা) খামোশ হয়ে গেলেন। এবার বলা শুরু করলেন আব্বাস(রা)। তিনি তাঁর ঘরের পানির নালা স্থানান্তরের পুরো ঘটনা আদালতে উত্থাপন করলেন। সবশেষে বললেনঃ"আমি এই ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি, মর্মাহত হয়েছি, সীমাহীন দুঃখ পেয়েছি। আমার অনুরোধ, আমি আশা করবো, আদালত আমার প্রতি ইনসাফ করবেন।"

- আপনি নিশ্চিত থাকুন। আপনার প্রতি ইনসাফ করা হবে। আদালতের আশ্বাস।

-আমিরুল মুমিনীন! বলুন,আপনার কি বলার আছে। আদালতের জিজ্ঞাসা।

- নালাটি আমি সরিয়েছি। আমি এর দায়িত্ব নিচ্ছি। উমর(রা) বললেন।

- কিন্তু অনুমতি ছাড়া অন্যের বাড়িতে হস্তক্ষেপ করলেন কেন? সে কারণও বলতে হবে আপনাকে।

-জনাব ! এই নালা বেয়ে পানি পড়তো। কখনো কখনো মুসল্লিদের কাপড়ও নষ্ট হয়ে যেত। মুসল্লিদের সুবিধা ও আরামের দিকে লক্ষ্য করেই আমি এমনটি করেছি। আমার ধারণা, আমি অন্যায় করিনি।

-এর জবাবে আপনার কিছু বলার আছে, আব্বাস? আদালতের প্রশ্ন।

হযরত আব্বাস(রা) বললেনঃ অবশ্যই বলার আছে, আদালত! আমার মনে আছে, প্রিয় নবী(সা) এর হাতে লাঠি ছিল। লাঠি দিয়ে তিনি মাটিতে ক'টি চিহ্ন এঁকে দিলেন। আর আমাকে বললেন- সেই চিহ্ন অনুসরণ করে ঘর বানাতে। আমি তাই করলাম। আমার ঘর যখন তৈরি হয়ে গেল , তখন রাসূলুল্লাহ(সা) বললেনঃ আব্বাস! আমার কাঁধের উপর ওঠ এবং এখানে পানি সরে যাবার নালাটি লাগিয়ে দাও। আমি বেয়াদবি মনে করলাম। বললাম; এ কি করে সম্ভব! হুযুর আমাকে বারবার বলতে লাগলেন। অগত্যা রাসূল(সা) এর কাঁধে চড়েই আমি নালাটি স্থাপন করেছিলাম। রাসূলের যুগে এটি সেখানেই ছিল। প্রথম খলীফার আমলেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। কিন্তু আপনি আমিরুল মুমিনীন, আমার সেই নালাটি উঠিয়ে ফেলেছেন। সত্যি আমি মর্মাহত।

- এই ঘটনার কোন সাক্ষী আছে আব্বাস? আদালত জানতে চাইলেন।

হযরত আব্বাস(রা) বললেনলঃ শুধু সাক্ষী, অসংখ্য সাক্ষী আছে।

কাজী উবাই বললেনঃ তাহলে সাক্ষী ডাকুন। ফয়সালা এখনই হয়ে যাবে।



হযরত আব্বাস(রা) বাইরে গেলেন। কয়েকজন আনসারী সাহাবী(রা)সহ আদালতে প্রবেশ করলেন। তাঁরা সকলেই বললেন - হ্যাঁ, আমরা তখন উপস্থিত ছিলাম যখন রাসূল(সা) তাঁর চাচা হযরত আব্বাস(রা)কে রাসূলের কাঁধে চড়ে এই নালাটি স্থাপন করেতে বলেছিলেন।

অবনতে মস্তকে দাঁড়িয়েছিলেন এতক্ষণ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শাসক উমর(রা) । এবার এগিয়ে এলেন ধীর কদমে হযরত আব্বাস(রা) এর কাছে। কাছে এসে অনুশোচনা জানালেন। অবনমিত কণ্ঠে বলতে লাগলেন- আবুল ফযল! আমি ঘুণাক্ষরে জানতাম না এটা স্বয়ং রাসূলুল্লাহ(সা) স্থাপন করিয়েছিলেন। অন্যথায় আমি ভুল করেও এমনটি করতাম না। রাসূলের নালা ওঠাবার হিম্মত কার আছে- তুমিই বল! যতটুকু হয়েছে ভুলক্রমে হয়েছে।আমার এই ভুলের প্রায়শ্চিত্ত এই হতে পারে, আপনি আমার কাঁধের উপর উঠে নালাটি যথাস্থানে স্থাপন করবেন।

বিচারক উবাই বললেন- হ্যাঁ, আমিরুল মুমিনীন ! এটাই ইনসাফের কথা এবং আপনাকে এমনটিই করতে হবে।



থমথমে পরিবেশ। রা নেই কারো মুখে। ধীর পায়ে এগিয়ে যাচ্ছেন আমিরুল মুমিনীন হযরত আব্বাসের বাড়ির দিকে। সকলের অপলক দৃষ্টি উমর(রা) দিকে। বিশ্বের পরাক্রমশীল শক্তি কায়সার-কিসরা-রুম-পারস্য যার তলোয়ারের কাছে পরাজিত, কম্পমান পৃথিবী যার নামে, সে উমর দেয়ালের কোল ঘেঁষে দাঁড়ালেন যেন পাথরের সিঁড়ি হয়ে। তাঁর কাঁধে চড়ে আপন ঘরের ছাদে নালা স্থাপন করছেন তাঁরই প্রজা হযরত আব্বাস(রা)

পৃথিবীর কোন ইতিহাসে এর তুলনা পাওয়া যাবে কি? নিশ্চয়ই না। তাঁর সে ইনসাফ সকলকেই বিস্মিত হয়েছিল। হৃদয়টি গলে গিয়েছিল হযরত আব্বাসেরও। তাই নালাটি স্থাপনের পর তিনি বলেছিলেন-

"আমিরুল মুমিনীন! একটি অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যেই আমি এতখানি করেছি। আপনি আমাকে মাফ করে দিবেন এবং আমি আমার এই বাড়িটি আল্লাহর নামে ওয়াকফ্‌ করে দিচ্ছি। আপনি ইচ্ছে করলেই ওটাকে ভেঙ্গে মসজিদে নববীর অংশে হিসেবে শামিল করে নিতে পারেন।"

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৩

সমকালের গান বলেছেন: ভাল লাগল।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৩

অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৫

কলমদানি বলেছেন: ভাল লাগল

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৪

অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪

টকঝালমিষ্টি বলেছেন: চমৎকার শিক্ষনীয় ঘটনা। উপাস্থপনাও চমৎকার। আল্লাহ আপনার, আমার আমাদের সকলের কল্যাণ করুন। ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৬

অগ্রপথিক... বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৪

আেনায়ার এইচ ভূইয়া বলেছেন: হযরত আব্বাস(রা) নিশ্চয়ই নামাজ পড়তেন। তিনি জানতেন না বৃষ্টি হলে নামাজীদের কষ্ট হয়, কাপড় ভিজে যায়? এতবড় একজন খ্যাতনামা মুসলমান স্বত:প্রনোদিত হয়ে কেন নালাটা সরাননি? তিনি কি জানতেন এবং অপেক্ষা করছিলেন যে হযরত উমর(রা) এসে একদিন এটা সরাবেন এবং এর মাধ্যমে পৃথিবীতে বিচারের দৃষ্টান্ত স্থাপিত হবে?

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০২

অগ্রপথিক... বলেছেন: আরবে বৃষ্টি এমনিতেই কম হয়,তাই এটাতে বেশি সমস্যা হতো না, আর দ্বিতীয়ত এটা যেহেতু নবী করীম (সা) নিজে এটিকে লাগাতে বলেছিলেন, তাই হয়তো তিনি এটি সরাতে চাননি।
আর তিনি কি করে জানবেন যে এটি উমর (রা) এটি সরাবেন,কিন্তু উমর (রা) না সরালেও অন্য কারো সরাতে হতো,কারণ পরে যখন মসজীদে নববী বড় করা হয়,তখন অনেক সাহাবীর ঘরও ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৬

এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন: ইসলাম শিক্ষা দিয়েছে ন্যায় বিচারের। তাতে তুমি রাজা হলেও ক্ষমা নেই।

ইনসাফ ইনসাফ ইনসাফ...................।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০২

অগ্রপথিক... বলেছেন: হক কথা

৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০১

ভারসাম্য বলেছেন: ঘটনাটি অবশ্যই শিক্ষনীয় এবং উমর (রাঃ) এর শাসনামলে ইনসাফপূর্ন আইনের শাসন বহাল থাকার অপরাপর যেসব দৃষ্টান্ত আছে তাতে এই ঘটনাটিও বিশ্বাসযোগ্য হবার মতই।

তবে ধর্ম সংশ্লিষ্ট ব্যাপারে যে কোন তথ্য প্রদাণকালে সেই তথ্যের গ্রহণযোগ্য সূত্র উল্লেখও বাঞ্ছনীয়। তাই এই ঘটনাটিরও তথ্যসূত্র উল্লেখ করে দিলে ভাল হয়।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২১

অগ্রপথিক... বলেছেন: ১) তাবাকাতে ইবনে সাদ খণ্ড ৪, পৃঃ ২০
২) ইসলাহী খুতবাত- খণ্ড ৩, পৃঃ১৫৯

৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৩

poloy বলেছেন: ভাল লাগল।ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২২

অগ্রপথিক... বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৯

আসাদুজজেমান বলেছেন: ন্যায় বিচারের অনন্য দৃষ্টান্ত। ভালো লাগলো।
এমন লেখায় রেফারেন্স হিসাবে হাদিসের নাম ব্যবহার করা উচিত।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৪

অগ্রপথিক... বলেছেন: একজনের মন্তব্যের জবাবে রেফারেন্স উল্লেখ করা হয়েছে, ইতিহাসের ঘটনা তো হাদিসের কিতাবে উল্লেখ করা হয় না। রেফারেন্সগুলো হলো-
১) তাবাকাতে ইবনে সাদ খণ্ড ৪, পৃঃ ২০
২) ইসলাহী খুতবাত- খণ্ড ৩, পৃঃ১৫৯
৩) মুসলিম শাসিকদের অবিস্মরণীয় ঘটনাবলী

৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৯

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: শিক্ষণীয় আজকের রাজা বাদশাদের জন্য

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০৬

অগ্রপথিক... বলেছেন: কিন্তু তাদের আদর্শ তো আজ অন্যরা

১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৬

বেলাল আহমেদ রাসেল বলেছেন: এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন: ইসলাম শিক্ষা দিয়েছে ন্যায় বিচারের। তাতে তুমি রাজা হলেও ক্ষমা নেই।

ইনসাফ ইনসাফ ইনসাফ...................।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৩

অগ্রপথিক... বলেছেন: হক কথা

১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২২

মাহিরাহি বলেছেন: উইকিতে ওমর রা: উপর যে তথ্যটি ছিল, তার প্রথম দিকে ছিল, এই পৃথিবী যে কয়জন হাতে গোনা মহান মানুযের পদধুলিতে ধন্য হয়েছিল তার একজন উমর রা:।

কিন্তু কয়দিন আগে ঐ পেজে গিয়ে দেখলাম কথা কয়টি সরিয়ে ফেলা হয়েছে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১২

অগ্রপথিক... বলেছেন: তারা মনে হয় ভুল করে তাদের মনের কথাটা বলে ফেলেছিল,পরে হয়ত ভেবে দেখেছে হায় হায় কি করলাম, একজন মুসলমানকে এত মহান বলে ফেললাম, তারপর তাদের স্বভাব সুলভ কাজ তারা করে ফেলল :#) X((

১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৭

অশান্ত শান্ত ছেলে বলেছেন: ভালো হয়েচে.................

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৪

অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:১১

খেয়া ঘাট বলেছেন: কী শুনালেনরে ভাই। আমি কাঁদছি। কেমন ছিলো এ আদর্শ। আর কোথায় আমরা।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৯

অগ্রপথিক... বলেছেন: আমরা আজ এ আদর্শ থেকে বহু দূরে

১৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৮

রহিম শাহান বলেছেন: আমিরুল মুওমিনিন তোমার স্মৃতি যে আজানের ধ্বনি
জানে না মুয়াজ্জিন।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৯

অগ্রপথিক... বলেছেন:

১৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৬

বিভ্রান্ত_পথিক বলেছেন: খেয়া ঘাট বলেছেন: কী শুনালেনরে ভাই। আমি কাঁদছি। কেমন ছিলো এ আদর্শ। আর কোথায় আমরা।

সহমত।

সুন্দর পোষ্টের জন্য ++++++++++++

০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৯

অগ্রপথিক... বলেছেন: ধন্যবাদ

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪৪

যাযাবরমন বলেছেন: অসাধারন ব্যক্তিত্ব, অসাধারন ঘটনা।
পোস্ট টাও অসাধারন। ভাইজান নিচের লাইন টা আপনার ইসলামিক আব`হ নষ্ট করেছে। এই লাইনটা না থাকলে আরও ভাল লাগতো।

তাঁর কাঁধে চড়ে আপন ঘরের ছাদে নালা স্থাপন করছেন তাঁরই প্রজা হযরত আব্বাস(রা)

১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫

যাযাবরমন বলেছেন: এখানে "প্রজা" শব্দটা খেলাফতের সাথে বেমানান

১৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২১

জানতে চাই ও জানাতে চাই বলেছেন: ভাল লাগল।লেখা চালিয়ে যান।

১৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩১

শিপু ভাই বলেছেন:
ইসলাম সর্বদাই ইনসাফের কথা বলে। প্রতিটি মুসলমানের ইনসাফ করে চলা উচিত।
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। আমিন।

খুব সুন্দর শেয়ার। +++++++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.