![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য বড় কঠিন জিনিস!!..... শুনতে একটু তিতা লাগলেও ফলটা খারাপ না! :)
মঙ্গল শোভাযাত্র কোনো বাঙালীর সংস্কৃতি না। এই শুরু হইয়েছে কয়েক বছর আগে থেকে(১৯৮৯সালে) । কিন্তু ওনেক মানুষ এটাকে বাঙালীর আবহমান সংস্কৃতি বলতে চায়। কিন্তু তারা জানেও না এটার উৎপত্তি কোথায় কিভাবে।
তাই এটাকে অপ-সংস্কৃতি বলা যেতে পারে। কারন এটা কোনো সময়ই বাংলার সংস্কৃতি ছিল না। হুট করে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ঢুকেছে।
বাংলা নববর্ষে যে মেলা বসে , ঐটাকে আবহমান বাংলার সংস্কৃতি বলা যায়।
আমাদের উচিৎ প্রকৃত সংস্কৃতি ধারন করা। আর নকল সংস্কৃতি বর্জন করা। আর মঙ্গল শোভাযাত্রার নামে ভন্ডামি বন্ধ করা। বাঘ ভাল্লুকের মুর্তি মানানো বন্ধ করুন। যা আদৌ বাংলাদেশের কৃষ্টি কালচারের কোনো অংশ না।
২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
মাসূদ রানা বলেছেন: পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে অনুষ্ঠেয় মংগল শোভাযাত্রা ও শোভাযাত্রায় ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রানীজ মুখোশ (পেঁচা, ময়ুর প্রভৃতি) প্রভৃতির কনসেপ্ট বাংগালী সংষ্কৃতিতে আবির্ভূত হয়েছে চীনা সংষ্কৃতি থেকে ....... চাইনিসদের পালন করা বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠানে এধরনের মুখোশ নিয়ে শোভাযাত্রা বের করতে দেখা যায় ...... ধারনা করা হয় চাইনিসরা আনুমানিক ৭০ খৃষ্টপূর্বাব্দে যখন ভারতবর্ষ অধিকার করে তখন, চাইনিসদের বিভিন্ন সংষ্কৃতি ভারতীয়দের মধ্যে অনুপ্রবেশ করে। মংগল শোভাযাত্রা তদ্রুপ একটি প্রাচীন সংষ্কৃতি ।
ছবিটিতে একটা চাইনিস ফেসটিভালে ড্রাগন ড্যান্স পরিবেশন করতে দেখা যাচ্ছে .......
লেখকের সাথে সহমত .....
৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
মাসূদ রানা বলেছেন: চাইনিসদের বর্ষবরন উদযাপনের আরেকটি ছবি দিলাম
৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
মাসূদ রানা বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন:
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেছেন- যে
ব্যক্তি কোন ধর্মের মানুষের (ধর্মীয়
আচারের) অনুকরণ বা
স্বাদৃশ্য গ্রহণ করবে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত
হবে। -সুনানে আবু দাউদ