|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“তোমাকে ভালোবাসতেই হবে।গত তিন বছর ধরে তোমার পিছনে আমি পাগলের মত ঘুরছি।তুমি কেন ভালোবাসবানা?” যখন এই কথাগুলো রাজকন্যাকে বলছিলাম ও হয়তো আমার কথাগুলো শুনতেই চাচ্ছিলোনা।মনে হয়, ওর এক কর্ণকুহরে যেয়ে আরেক কর্ণকুহরে তা পরিশোধিত হয়ে বের হয়ে যাচ্ছে।আমি এসব ভেবে আরো ক্ষ্যাপা হয়ে গেলাম।মেজাজটা গরম করে ওকে বললাম, “কি তোমার কানে যায়না আমার কথা, এমন করতেছো কেন?”
অবশেষে রাজকন্যার তার অমৃতবাণী দ্বারা আমাকে মুগ্ধ বিমোহিত করলেন।এমনই মুগ্ধ বিমোহিত করলেন যে আমার কানে তব্দা খেয়ে গেলো।নাক দিয়ে কানের গরম ধোয়া বের করতে করতে বললাম, “এত বাজে গালাগালি কোথা থেকে শিখছো।খবরদার আমাকে গালি দিবেনা।আমার আরো ভালবাসা বেড়ে যায় তোমার জন্য”।
রাজকন্যা কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে তার পাগল করা হাসিটা দিয়ে বললেন, “আমি তোমাকে গত তিন বছর ধরে বলছি আমার ব্যাপারে আশা করে লাভ নাই।আমার তোমাকে ভালো লাগেনা।কখনোই লাগেনাই”।
“তাহলে এই তিন বছর আগের এক বছর যে প্রেম প্রীতি ছিলো ওইটা কি ছিলো?”
“ওইটা কিছু ছিলোনা।তখন আমি বুঝার চেষ্টা করছি তুমি কেমন?তোমার সাথে আমার ম্যাচ করবে কিনা"।তার সরল সোজা উত্তর।
আমি মেজাজ খারাপের চরম পর্যায়ে যেয়ে বললাম, “ধুর মাইয়া তোমাকে ভালবাসিনা।রাখলাম ফোন।সন্ধ্যার দিকে ফোন দিলে ফোনটা ধরো”।
রাজকন্যা হাসতে হাসতে বলে, “কেন এমন করছো অর্ক।আর কাউকে পছন্দ করতে পারোনা?”
আমি টানা একমিনিট নিশ্চুপ থেকে ফোনটা রেখে দিলাম।পাঠক মজার কথা বলি, আমি রাজকন্যা নামে যে মেয়েটাকে পাগলের মত ভালোবাসি তাকে কখনো মোবাইলে ফোন করিনা।আমার কাছে মোবাইল জিনিসটা ফাজলামির উপকরণ মনে হয়।বাসায় এখনো সরকারী ফোন সার্ভিস আছে এবং ওইটাই ব্যবহার করি।বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, অনেক গুড ফিল হয় তাতে।
রাজকন্যার সাথে প্রেম প্রীতি শেষে থিসিস কর্মে মনযোগ দিলাম।কামরুল স্যার ঝাড়ি দিয়ে লাস্ট উইকে বলছিলো যদি নেক্সট বুধবারের মধ্যে ADC দিয়ে টেম্পারেচার কন্ট্রোলার বানাতে না পারি তাহলে সে আমারে থিসিস ফেল করায় দিবে।যদিও ইঞ্জিনিয়ারিং লাইফে জীবনেও শুনিনাই থিসিসে কাউকে ফেল করানো হয়।আমি এইসব সাত পাচ ভাবতে ভাবতে মাইক্রোকন্ট্রোলার দিয়ে কিভাবে কনভার্টার বানানো যায় চিন্তা করতেছি।মাথায় তখন রাজকন্যার কথাগুলো ঘুরপাক খাচ্ছে।আমরা অনেক ভালো একটা প্রেম করেছিলাম তিন বছর আগে।কিন্তু আমি তাকে কখনো বুঝাতে পারিনাই তাকে আমি কতটা চাই।এইজন্যই কি সে হারিয়ে গেছে আমার জীবন থেকে?বুঝতে পারিনা, বুঝতে চাইনা।শুধু জানি তাকে দরকার, অনেক দরকার আমার জীবনে।আমি তাকে আজ প্রায় এক মাস পর ফোনে পেয়েছি।আমি সবসময় বুঝতে চেয়েছি সে আমকে কেন ঘৃণা করে।কেন আমার সাথে কথা বলতে চায়না।আমি চলে যাওয়ার পর সে আরো দুইজনের সাথে এফেয়ার করেছিলো।আমি তবুও তাকে ভালোবাসি, কেন বাসি জানিনা।বুঝিনা, কাউকে তা বলতেও চাইনা।
সন্ধ্যায় তাকে ফোন করে পাওয়া যাবেনা জেনেও আমি বারবার ফোন দিলাম।প্রতিবার তার বাসার কাজের মেয়ে ফোন ধরলো এবং শেষবার আমাকে বললো, “ভাইজান আপামণি বাসায় আছে কিন্তু ফোন ধরবোনা।উনি আমারে বলতে বলছিলেন যে উনি বাসায় নাই।কিন্তু আমি সইত্যবাদী”।
আমি বিশাল ঝাড়ি দিয়ে বললাম “মর”।
মেজাজটা খারাপ করে যখন বাহিরে বের হলাম ধোয়া টানতে তখন বাহিরে ঝমঝময়ে বৃষ্টি।মাথার মধ্যে একটা পাগলা বুদ্ধি আসলো।আমি রিকশা ডাক দিলাম।বললাম কলাবাগান লেক সার্কাস যাইতে।রিকশাওয়ালা ভাড়া জিজ্ঞেস না করে আমাকে তুলে নিয়ে জোরে টান দিলো।সে বুঝতে পারছে আমার মাথায় এখন পাগলামী ভর করছে।আমি বৃষ্টির মধ্যে ভেজা সিগারেট টানতে টানতে যখন রাজকন্যার বাসার সামনে আসলাম সে তখন বারান্দায় দাঁড়িয়ে রেলিং দিয়ে হাত বের করে বৃষ্টির পানি ধরার আপ্রাণ চেষ্টা করছে।আমি হাত নাড়লাম যাতে অবশ্যই সে বিরক্ত হলো বলে বুঝতে পারলাম।কিন্তু আমি মূক হয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে রাজকন্যার পলেস্তরা খসে পড়া, বিবর্ণ বাড়ির ধারে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছি তাকে এবং শুধুই তাকে।
সময় চলে যায়, আমিও বদলিয়ে যাই।রাজকন্যা হারিয়ে যায় কোন সে অবগাহনে আমি তা জানিনা, একসময় জানার চেষ্টাও আর করিনাই।আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে ভালোবাসেনা তাকে জোর করে কাছে আনা যায়না।যাকে ভালোবাসি এতোটা তাকে আর কষ্ট দেবো কেন?আমি তার থেকে নিজেই হারিয়ে যাই।মনে আছে শেষবার ফোন করে চিৎকার করে কাদতে কাদতে বলেছিলাম, “তুমি আমাকে ভালোবাসলানা কেন?আমি হারায় যাবো তোমার থেকে, সারাজীবনের জন্য।তুমি আমাকে ভালোবাসলানা কেন???”
আমরা মনুষ্য জাতি ভালবাসা ছাড়া কেন বাচতে পারিনা তা আমি বুঝিনা।একসময় কি বিজ্জানীরা এমন কিছু আবিষ্কার করবেন যাতে হৃদয়ের অনুভূতিগুলো গুড়িয়ে মুচড়িয়ে ধ্বংস করে দেয়া যাবে চিরতরে, নতুন করে ইনস্টল করা যাবে নতুন কোন ভালোবাসাকে।
চার বছর কিভাবে কিভাবে যেন কেটে গেলো।আমি এখন একটি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে ডিপার্টমেন্ট হেড হয়ে বসে আছি।আমার সামনে কোন লক্ষ্য নাই, আমি অন্ধ মোষের মত দৌড়িয়ে বেড়াচ্ছি আর মানুষকে দৌড়ানি দিচ্ছি।জীবনে কেউ এসেছিলো নাকি জানতে চাচ্ছেন তো?হ্যা এসেছিলো এবং সে আছে এখনো।তার নাম আত্রলিতা, দক্ষিণ পূর্ব ইউরোপের একটি চমৎকার দেশ গ্রীস দেশের মেয়ে।মধ্যসাগরের সবচেয়ে বড় দ্বীপ ক্রীটে তার বসবাস বিশাল বড় একটা পরিবার নিয়ে যাতে ভালোবাসাবাসির কোন শেষ নেই।আমার সাথে কিভাবে কিভাবে যেন ইন্টারনেটে পরিচয় হলো বছর দুই আগে।একসময় ছবি শেয়ারিং, প্রায় দিন ভয়েস চ্যাট এবং অবশেষে একজনের আরেকজনের প্রতি দুর্বলতা প্রকাশ।আমি তাকে বেশ পছন্দ করি কিন্তু ভালোবাসিনা বলেই মনে হয়।তবে তাকে ছাড়া আমার চলেওনা।সারাদিন এস.এম.এস চলতে থাকে এবং নিয়মিত সে আমার সাথে ঝগড়া করে।মজার ব্যাপার হলো, সেও প্রায়ই আমাকে গালাগালি করে তবে গ্রীস ভাষায়।সব কিছুই ঠিকমত চলছিলো এবং চলতো যদি না আবার রাজকন্যা উদয় হতো।
শনিবার সকালবেলা ঘুম থেকে একটু দেরীতে উঠলাম কারণ অফিস থেকে দুদিনের ছুটি নিয়েছি।কিছুদিন থেকেই শরীরটা ভালো যাচ্ছেনা।ইচ্ছা ছিলো একটু কক্সবাজারে বেড়াতে যাবো, কিন্তু মাত্র দুদিনের জন্য যাওয়ার কোন মানে হয়না।সকালে যখন নাস্তা করছি অপরিচিত নাম্বার থেকে মোবাইলে ফোন এলো।ফোন ধরে হ্যালো বলার আগেই বুঝতে পারলাম রাজকন্যা।কিভাবে বুঝলাম জানিনা।আমি চুপ করে ফোন ধরে রাখলাম।ওই প্রথম আমাকে বললো, “কালকে আমার বিয়ে”।
আমি বললাম, “কনগ্র্যাটস।শুনে অনেক খুশি হলাম”।
ও কিছুক্ষণ ইতিস্তত করে বললো, “আমি আসলে তোমার কাছে ফোন করছিলাম আগের ব্যাপারগুলো নিয়ে কিছু বলতে”।
আমি একটু অবাক হয়ে বললাম, “আগের ব্যাপারগুলো নিয়ে কিছু বলার দরকার নাই।আমি ভুল করছিলাম তোমাকে বহুদিন বিরক্ত করে।যখন বুঝলাম তুমি আমাকে কখনো ভালোবাসোনাই আমি তোমার থেকে দূরে চলে গেছি।তবে আমি এখনও লজ্জা পাই যখন মনে হয় আমার করা পাগলামীর কথা।আমি দুঃখিত”।
রাজকন্যা চুপ করে শুনে কি যেন বলতে যেয়েও বললোনা।আমার সেটা বোঝার আগ্রহ হচ্ছিলোনা।ও আমাকে আবার বললো, “কাল আমার বিয়ে।আমি এখনও আগের বাসাতেই আছি”।
আমি জোরে জোরে হাসতে হাসতে বললাম, “তুমি কি আমাকে নিমন্ত্রণ করতে চাচ্ছো?”
ও ইতস্তত করে বললো, “তা না”।
হঠাৎ করে কি যেন হলো, আমি চিৎকার করে বললাম, “তাহলে কি আবার নতুন করে খেলতে চাচ্ছো?তোমার মনে পড়েনা আমি তোমার জন্য কত কষ্ট পাইছিলাম?তোমার মনে আছে তোমার বাসার সামনে আমি দিনের পর দিন দাঁড়ায় থাকছি একবার তোমাকে দেখার জন্য।তুমি কি করছিলা মনে আছে?আমাকে একবার পাত্তা দাওনাই।তোমার জন্য আমি আমার বাবা মা বন্ধু বান্ধব সবার থেকে অনেক অনেক দূরে চলে গিয়েছিলাম।তোমাকে ছাড়া আমি কোন কিছু ভাবতাম না তুমি জানোনা, তুমি জানতানা?এখন কি বুঝাতে ফোন করছো?”
আমি অপর পাশ থেকে মৃদু কান্নার শব্দ শুনতে পাইলাম।আমার মেজাজটা তাতে আরো খারাপ হলো।আমি আরো জোরে চিৎকার করে বললাম, “খবরদার মেয়ে কান্নাকাটি করবানা।ফাইজলামি করতে ফোন করছো?আমার সাথে যখন ১ বছর ২ মাস প্রেম করছিলা তখনও তো ফাইজলামি করছিলা তাই না?আমি ছাগল এর পর তুমি ১০-১২ টা প্রেম করলেও তোমার পিছে লেগে ছিলাম।আমি তোমাকে ভুলে গেছি যেদিন তুমি আমার বাসায় ফোন করে আমার মা বাবার কাছে কমপ্লিন করছো।আমার আব্বু আম্মু কতটা কষ্ট পাইছিলো জানো?”
ও ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাদতে কাদতে বললো, “আমি স্যরি, আমি স্যরি।আমি বুঝিনাই”।
আমার আরো মেজাজটা গরম হলো।আমি রাজকন্যাকে বললাম, “এখন ফোন করছো কেন?কি মনে করছিলা আমি মরে গেছি?নাকি আবার কোন রকম মানসিক যন্ত্রণা করতে ফোন করছো?তুমি আমাকে কোন যন্ত্রণা দিতে পারবেনা, কারণ আমি তোমাকে এখন আর কেয়ার করিনা”।
ও এমনভাবে ফুপিয়ে কাদছিলো আমার ঝাড়ি খেয়ে যে মুখ থেকে কিছু বের হচ্ছিলোনা।শুধু আবাছাভাবে বুঝলাম, ও আমাকে বারবার স্যরি বলছে।আমি মেজাজ গরম করে ফোন রেখে দিলাম।ফোন রাখার আগে বললাম, “ভুল করেও আর ফোন দিবানা”।
আমার মাথাটা প্রচন্ড ঘুরাচ্ছিলো।অনেক বেশি চাপ পড়েছে মাথায়।আমি বসে থাকতে পারছিলাম না।আবার বিছানায় যেয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।ঘুম থেকে যখন উঠলাম, তখন মাথায় বারবার একটা চিন্তাই ঘুরছে ও আমাকে ফোন করছে কেন?মাথাটা হালকা হলে বুঝলাম ও কি চাচ্ছে।
আমি আমার ডেস্কটপ খুলে, আত্রলিতা কে ছোট্ট একটা মেইল লিখলামঃ
“প্রিয় আত্রলিতা, তোমার ধারণা সঠিক।আমি কখনো তোমার কথা শুনতে চাইনাই।কিন্তু আজ মনে হচ্ছে তুমি সঠিক বলেছিলে।আমি আমার ভালোবাসাটা লুকিয়ে রেখেছিলাম শুধু।হারিয়ে যেতে দেইনাই।কিছুক্ষণ পর আমি রাজকন্যার বাড়িতে যাবো এবং তাকে একটা চড় দেবো।
প্রিয়, আমাকে ক্ষমা করো।হৃদয়খানি তো একটাই, একে ভাঙ্গবো কি করে?সব যে একখানেই জড়ো হয়ে থাকে।ভালো থেকো”।
আমি আমার অনেক আগের নীল পাঞ্জাবী পরে খোচা খোচা দাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হয়ে রিকশায় উঠে বললাম, “চল মামা লেক সার্কাস যাই”।
দরজা খুললো আত্রলিতার বাবা।আমি সালাম দিয়ে বললাম, “আঙ্কেল কেমন আছেন?”
ওর বাবা আমাকে চিনতো যখন আমি ওর সাথে এফেয়ারে ছিলাম।আমাকে দেখে এখন কি চেনার কথা?উনার ভাবভঙ্গি দেখে মনে হলো চিনতে পারছেন।আমাকে অমায়িকভাবে জিজ্ঞেস করলো, “বাবা কেমন আছ?”
আমি হাসি হাসি দিয়ে বললাম, “খারাপ নাই, কিন্তু খুব বেশি ভালো নাই”।
আঙ্কেল আমাকে ঘরে নিয়ে গেলেন।দেখলাম ওদের ঘরে বিয়ের প্রস্তুতি চলছে।ওর কাজিন, মামা চাচায় ঘর ভর্তি।সবাইকে সালাম দিলাম, ছাগলের মত ওর কাজিনগুলাকেও সালাম দিলাম।সবাই মনে হলো আমাকে দেখে কিছুটা বিরক্ত।এই বিয়েবাড়ির ঝামেলায় অপরিচিত মানুষ দেখলে মনে হয় সবাই একটু বিরক্ত হয়।সবশেষে রাজকন্যার দেখা পেলাম।ও ওর রুমে সাজগোজ করছিলো।আমার কন্ঠ শুনে বের হয়ে আসলো মনে হয়।
আমি ওর দিকে তাকিয়ে ভিলেন টাইপ হাসি দিলাম।ফরিদী ভাইও লজ্জা পাবে এমন হাসি শুনলে।আমি পরিষ্কার দেখতে পেলাম রাজকন্যার মুখ রক্তশূণ্য হয়ে গেলো।আমি ওর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়ে দরজার দিকে তাকিয়ে দেখলাম সেটা এখনো খোলা।পাঠক আমি সেইসময় যা করেছিলাম তা হয়তো শুধুমাত্র মুভিতেই সম্ভব।আমি অর্ধউন্মাদ একজন রাজকন্যার দিকে তাকিয়ে বললাম, “বেটি দৌড়া”।
দৌড় দিয়ে যখন পিছনে তাকালাম দেখি আমাদের দিকে ওর বাসার সব মানুষ মুখ হা করে তাকিয়ে আছে।কেউ যেন বুঝতেই পারছেনা কি করতে হবে।রাজকন্যা সবাইকে সরো সরো বলে যখন দৌড় দিয়ে আমার হাত ধরলো আমি ওকে শক্ত করে ধরে উসাইন বোল্টের গতিতে ভৌ দৌড় দিলাম।
রাস্তায় যেয়ে প্রায় চলন্ত একটা সি.এন.জিতে উঠে ওকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলাম, “এই কয়দিনে আর কয়টা প্রেম করছো?”
ও আমার দিকে না তাকিয়ে অন্যদিকে তাকিয়ে বললো, “এখন না বললে হয়না?”
আমি বললাম, “না বললে গাড়ি থেকে ফেলে দিবো”।
ও কান্নাভেজা ভরাট চোখে বললো, “আমি তোমাকে ছাড়া কারো সাথেই কখনো প্রেম করিনি।যাদের কথা তুমি শুনছো ওইগুলা তোমাকে দূরে রাখার জন্য।তোমার বাসায় যখন ওই ঘটনার পর ফোন দিয়েছিলাম তখন আর পাইনাই।এরপর জানলাম তোমরা এখন আর ওই বাসায় থাকোনা।কিছুদিন আগে বহু কষ্টে তোমার সেলনম্বর পেলাম।আমি শুধু একবার তোমাকে জানাতে চেয়েছিলাম যে তোমাকে ছাড়া কখনো কাউকে ভালোবাসিনাই”।
আমি মেজাজ গরম করে বললাম, “আমাকেই যখন ভালোবাসছিলা তখন এমন করছিলা কেন?এত পেইন দেয়ার অর্থ কি?”
ও মাথা নিচু করে বললো, “জানিনা আমার কি হয়েছিলো।যখন দেখলাম তুমি আমাকে ঠিকমত ভালোবাসার কথা বলোনা, একটুও কেয়ার করোনা তখন মনে হইছিলো তুমি আমাকে কখনো ভালোবাসো নাই। আর আমিও অনেক কিছু বুঝিনাই”।
আমি ওকে আসলে কি বলবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না।জাস্ট বললাম, “তুমি একটা উজবুক”।
ও আমাকে শক্ত করে ধরে বললো, “জানি।আর তোমাকে একটা মিথ্যা কথা বলছি।আসলে আমার আজকে বিয়ে হচ্ছিলোনা।বিয়ে আমার বড় বোনের হচ্ছিলো।কিন্তু তোমাকে মিথ্যা না বললে তুমি এভাবে এসে আমাকে নিয়ে যাবেনা তাই এমন মিথ্যা বলা।স্যরি”।
আমি আমার গাধার মত বড় বড় কান নিয়ে তখন এই ভয়ংকর মেয়ের পাশে বসে রাগে গজগজ করছি।মনে মনে শুধু এটুকুই ভাবছি, মানুষ এত ভালোবাসে কেন??
****************************************************************
উৎসর্গঃ একজন প্রিয় ব্লগারকে কথা দিয়েছিলাম তার জন্য একটি গল্প লিখবো, কথাটা রাখলাম।
১৩৩ টি 
+৪৮/-০ ০৩ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:২২
অহরিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ব্লগার জেরী।ভালো থাকুন।
২| ০৩ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:১৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আপনার সব লেখা আমার প্রিয়, গল্পকার।
-
অট: আপনাকে কি নামে ডাকা যায়? এই জটিল নামটি মনে রাখা কষ্টকর।
০৩ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:২৫
অহরিত বলেছেন: প্রিয় পাঠক, আপনি আমাকে অর্ক ডাকতে পারেন।
আমার লেখা কারও প্রিয় হতে পারে জেনে যারপরনাই আনন্দিত।অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩| ০৩ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:২২
অতি সাধারন বলেছেন: হৃদয়খানি তো একটাই, একে ভাঙ্গবো কি করে?সব যে একখানেই জড়ো হয়ে থাকে।
ভাল লাগলো 
রাজকন্যা শুধু শুধু না বুঝেই চার বছর এমন করলো কেন!!!
০৩ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:২৭
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
কেন করলো তা তো বুঝিনা আমিও।এজন্যই হয়তো সে দুষ্টু রাজকন্যা।
৪| ০৩ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:৩৩
িনদাল বলেছেন: beshi joss orko vai . Apni boi lekhen na kan !
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:১০
অহরিত বলেছেন: প্রিয় নিদাল, আমার মত সামান্য লেখক বই লিখলে কেইবা তা ছাপতে যাবে?তাছাড়া অত বড় লেখক কি আর হতে পেরেছি??
আমার গল্প পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৫| ০৩ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:৩৭
আমি রাজকুমারী বলেছেন: রাজকন্যারা উজবুক ধরনের বলেই তারা হৃদয় উজার করে হৃদয় ভাঙ্গা ভালোবাসতে পারে।
খুব সুন্দর হয়েছে গল্পটি।এইটা যদি বাস্তব হয় তবে আরো বেশি আনন্দ লাগবে ২জন ভালোবাসাময় মানুষের এক হবার জন্য।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:১১
অহরিত বলেছেন: এটা একটা গল্প, শুধুই গল্প।
বাহ! আপনিও দেখি একজন রাজকুমারী।
৬| ০৩ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৮
নীরজন বলেছেন: 
ভাইরে..........কিযে মজা পাইলাম............কিযে ভালো লাগলো............উফ..........
ধন্যবাদ........
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:১৪
অহরিত বলেছেন: বাহ!
অনেক ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০৩ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৯
অদ্ভুত বলেছেন: অসাধারন। মনে হচ্ছে একটা নাটক দেখলাম
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:১৫
অহরিত বলেছেন: হা হা! ধন্যবাদ।
৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:১৩
নীল চাঁদ বলেছেন:
ধৈর্য নিয়ে পুরোটাই পড়ে ফেললাম। সুতরাং বুঝতেই পারছেন বাকিটা ......!!!
তবে শেষের নাটকীয়তা একটু কেমন যেন লাগল ! জরুরী ছিল নাকি ভাল লেগেছে বুঝতে পারছিনা । গল্পের গতিবোধ প্রশংসনীয়, ভাষা সহজিয়া ছিল। গল্প কি আরও লিখবেন কখনও???
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:১৯
অহরিত বলেছেন: প্রিয় নীল চাঁদ আমি আসলে শুধুই গল্প লিখে যাই।আগে যা লিখেছি তারও বেশিরভাগ গল্পই।
এত প্রশংসার যোগ্য কিনা জানিনা।আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:২১
রাহীম বলেছেন: আপনাদের এখন ক্যারিয়ার গঠনের উপযুক্ত সময় , এখন আপনাদের পৃথিবীর মানবতাকে কিছু দেয়ার সময়, যুবরায় গড়বে এই মিছিল মিয়ে অগ্রসহ হইন । যুবকদের সঠিক নেত্বত দিন । যথেষ্ট সময় পাবেন রাজকণ্যাকে নিয়ে পালায়নের । সময়ের কাজ সময়ে করুন । ধন্যবাদ ।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:১৪
অহরিত বলেছেন: হাহাহাহাহাহা...
প্রিয় ব্লগার, এটা শুধুই একটা গল্প।সাথে এটাও জানাচ্ছি আপনার উপদেশগুলো হৃদয়ে ধরে রাখলাম।ভালো থাকুন।
১০| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:৩০
অনিক বলেছেন: আপনার গল্প মানেই এর আকর্ষণ অন্যরকম, স্বাদটাও ভিন্ন। নতুন করে বলার কিছুই নেই। এভাবেই লিখতে থাকুন।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:৪২
অহরিত বলেছেন: প্রিয় ব্লগার অনিক, অসংখ্য ধন্যবাদ।
১১| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:৩২
সুদীপ্ত কর বলেছেন: মচৎকার হয়েসে
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:৪৩
অহরিত বলেছেন: হা হা!
নধ্যবাদ।
১২| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:৪০
নিসঃঙ্গ শেরপা বলেছেন: Lekhok....apnar onek khomota...taito dustu rajkumari 4 yr por abr fire elo...rajkumar ow sob vule take grohon krl0...sottie eta ekta golpo...golpei emn hoy!....valo thakben. :-)
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১২:৪৩
অহরিত বলেছেন: গল্পেই এমন হয়।ভালো থাকুন।
১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১:০৭
শায়মা বলেছেন: হা হা হা অনেক হাসলাম ভাইয়া। তোমার লেখা আসলেই অনেক অনেক অনেক সুন্দর!
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১:৫৯
অহরিত বলেছেন: প্রিয় শায়মা ধন্যবাদ।
"ভালোবেসে সখী নিভৃতে যতনে আমার নামটি লিখো তোমার হৃদয় মন্দীরে"---এই গল্পটা পড়েছি একটু আগেই।
১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১:৫৬
স্বপ্ন-বালক বলেছেন: একচিলেন্ট হইচে অর্ক ভাই 
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ২:০০
অহরিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ২:০২
শায়মা বলেছেন: আমার লেখাটা কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। কারণ তুমি যেমন লেখো তেমন লেখকের পক্ষে যে সত্যি আমার মত লেখকের লেখা পড়া কষ্টকর সেটা বুঝি। 
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ৮:৫০
অহরিত বলেছেন: শায়মা, তোমার গল্পে মেয়েটার ভালোবাসার অনুভূতি ফুটে ওঠাটা আমার খুব ভালো লেগেছিলো।প্রায় সময় ভেবেছি ছোট্ট জীবনে ঠিক এমন একটা ভালোবাসা পেলে মন্দ হতো না!
অনেক ভালো থেকো ছোট্ট আপু।
১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ২:০৪
শায়মা বলেছেন: তোমার গল্পের এ নায়কের সাথে একজনের আচার আচরণের মিল পাচ্ছি। তাকে এ গল্পের লিন্ক দিচ্ছি। সে নিশ্চয়ই চমকে যাবে এ লেখাটা পড়ে।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১০:০১
অহরিত বলেছেন: হা হা।
১৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ২:১৫
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
মনটাই ভালো হয়ে গেল।
পরিনতিটা অসম্ভব ভাল লাগার।
এই রকম কিছুর স্বপ্ন দেখতে ভাল লাগে।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১০:০৩
অহরিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ২:১৫
পুবের পাহাড় বলেছেন: মজা তো!
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১০:০৫
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ দুপুর ১:৫৬
উপদেশ গুরু বলেছেন: এই ব্লগে কিছু ব্লগার আছেন যাদের লেখা দেখলেই এক নিঃশ্বাস এ তাদের লেখা পড়ে ফেলি আপনি তাদের ই একজন।পোষ্ট সোজা প্রিয়তে এবং ফেসবুকে শেয়ার।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১০:০৯
অহরিত বলেছেন: সম্মানিত বোধ করলাম।
প্রিয় পাঠক আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
২০| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ৯:৫৬
আকাশগঙ্গা বলেছেন: অনেক ভাল লেগেছে।
আর আমি কিন্তু আপনাকে অনুসরন করি।।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১০:১১
অহরিত বলেছেন: প্রিয় আকাশগঙ্গা, জেনে অত্যন্ত আবেগাপ্লুত হলাম।আমার মত তুচ্ছ লেখককে কেউ অনুসরণ করতে পারে ভাবিনি কখনো।ভালো থাকুন।
২১| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১০:১৫
দুঃখিনী রাজকন্যা বলেছেন: অসাধারণ;আপনার প্রতিটা লেখার মতই!আসলে মানুষ মাত্রই ভালবাসার কাঙ্গাল।
প্রিয় ব্লগার অর্ক,এত সুন্দর একটা গল্প উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে আমি 'ধন্যবাদ' দিয়ে ছোট করতে চাই না। :#>
আপনি অনেক অনেক অনেক ভালো থাকেন-এই দোয়া করি।
আমি আসলে আপনাকে আমার খুশির মাত্রা বোঝাতে পারবোনা...
অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১০:৫৫
অহরিত বলেছেন: প্রিয় রাজকন্যা, কেন যেন মনে হলো আপনি অন্ধকার গহীনে নিজেকে হারিয়ে খুজছেন।শুধু একটু আলো দেখাবার তরেই এই ছোট্ট প্রয়াস।মঙ্গলময় তার সুললিত বারিধারায় আপনার জীবন স্বর্ণালী করে তুলুক।
ভালো থাকুন অনেক।
২২| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১০:২০
ধ্রুবমেঘ বলেছেন: প্রিয় লেখক ড়ৎশড়, বরাবরের মতই মুগ্ধ হয়ে পড়ে গেলাম। অসংখ্য শুভকামনা রইল।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১০:৫৭
অহরিত বলেছেন: প্রিয় ধ্রুবমেঘ, আপনার মুগ্ধতায় আনন্দিত হলাম।শুভকামনা।
২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১০:৪৩
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: ধুরু মিয়া, আমি ভাবতেছিলাম, আপনার নিজের জীবনের গল্প!! 
তবে, গল্পের শেষটুক খুব ভালো লেগেছে। পুরোটাই ভালো লেগেছে; তবে শেষে বোনের বিয়ের মধ্যে নিজের বিয়ের ভাব এনে... এই অংশটা খুব ভালো লেগেছে। অন্যরকম লেগেছে। ১৪তম ভালো লাগা রেখে গেলাম। 
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:০০
অহরিত বলেছেন: প্রিয় ইষ্টিকুটুম, আপনাকে ধন্যবাদ।
২৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:১৬
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: আপনার লেখাগুলোয় কেমন যেন দমবন্ধ করা এক ধরনের আবেগ থাকে। পড়তে পড়তে বুকের মধ্যে হাফ ধরে যায়।
সুন্দর। খুব সুন্দর।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:২৩
অহরিত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
২৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৬
একুয়া রেজিয়া বলেছেন: আপনার নিজের জীবনের গল্প!! 
ভাল থাকুক পাগলাটে ভালবাসাময় চরিত্রগুলো।
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৮
অহরিত বলেছেন: না না, এটা শুধুই একটা গল্প।ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৪৪
অগ্নির বলেছেন: হ্যাপি এনডিং আমার খুব পছন্দের জিনিষ । গল্প খুব ভালো হইছে ।
একটা ছোট টাইপো একটু কনফিউজড করে । গেলেন রাজকন্যার বাসায় । দরজা খুললো আত্রলিতার বাবা ।
আমি আমার অনেক আগের নীল পাঞ্জাবী পরে খোচা খোচা দাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হয়ে রিকশায় উঠে বললাম, “চল মামা লেক সার্কাস যাই”।
দরজা খুললো আত্রলিতার বাবা।আমি সালাম দিয়ে বললাম, “আঙ্কেল কেমন আছেন?”
অনেক শুভকামনা
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪১
অহরিত বলেছেন: রাজকন্যার আসল নাম আত্রলিতা।
২৭| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৬
ফাইরুজ বলেছেন: দরজাটা আত্রলিতার বাবা খুল্লেন?
আপনার গল্প মানেই অন্যরকম ভালো লাগা।দুর্দান্ত ।
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৩
অহরিত বলেছেন: রাজকন্যার আসল নাম আত্রলিতা।তাকে রাজকন্যা ডাকে শুধু গল্পের অর্ক।
২৮| ০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৪৪
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: ভাই অর্ককে দিয়ে আর কত প্রেম করাবেন?
আপনার হাতে পড়েতো বেচারা প্রেম করতে করতে মারা যাবে!!!!
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৭
অহরিত বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা!!
অর্ক একজন বিখ্যাত প্রেমিক।এই বিখ্যাত প্রেমিককে একটু প্রেম করতে দিলে তাতে কিইবা ক্ষতি হয়?আপনিও এগিয়ে যান।
২৯| ০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৪
বরুণা বলেছেন:
গল্পটা সুন্দর!
আর কিছু মন্তব্য পড়ে হাসতে হাসতে শেষ আমি।
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
অহরিত বলেছেন: প্রিয় বরুণা, ধন্যবাদ।
৩০| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:২৬
দূরদ্বীপবাসিনী_ বলেছেন: ভালো লাগলো অনেক।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৪২
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩১| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫২
শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: একটা জিনিস বুঝি নাই। 
গ্রীক মেয়েটার নামও আত্রলিতা আবার রাজকন্যার নামও আত্রলিতা?? নাকি আমি গল্পই বুঝি নাই??? সত্যিকার অর্থে আত্রলিতার সাথে চ্যাট হতো??
তবে শেষটা অসাধারন নাটকীয়। যদিও রাজকন্যার দ্বিধান্বিত মনের কারণ জানা যায়নি!! বরাবরের মতোই একটি ড়ৎসরীয় গল্প!!
০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৭
অহরিত বলেছেন: আমি যেটা বুঝি, রাজকন্যার নাম আত্রলিতা হওয়ার জন্যই অর্ক নামে গল্পের নায়ক গ্রীক আত্রলিতার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিলো।
আচ্ছা তবে বলুনতো ভালোবাসা নিয়ে কে দ্বিধান্বিত নয়?আমি বোধ করি, মেয়েরা এই ব্যাপারটা নিয়ে আরো বেশি সন্দিহান থাকে।
আপনার অসাধারণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩২| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৭
শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: ভালো কথা, গল্পের মূল ব্যাপারটার সাথে আমার বাস্তব জীবনের অনেক মিল পেয়েছি।এবং কেন জানি, নিজেকে কিছুটা আশান্বিত লেগেছে, আজ অনেকদিন পর!! আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৮
অহরিত বলেছেন: তাই?
আপনাকে তবে শুভকামনা জানাচ্ছি।
৩৩| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৮
একলা চাঁদ বলেছেন: অসাধারণ । ফেইসবুকে একটা পেইজে আপনার গল্পগুলো পড়ে সামুতে সার্চ দিয়ে আপনাকে পেলাম । ফেইসবুকের লিংক । সুন্দর ফ্যান হয়ে গেলাম ।
০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৯
অহরিত বলেছেন: প্রিয় ব্লগার আপনাকে ধন্যবাদ।
৩৪| ০৯ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৩
বহুলুল পাগল বলেছেন: হেহেহেহে
০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৩০
অহরিত বলেছেন: হা হা হা হা হা...... ধন্যবাদ।
৩৫| ১০ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:৪১
বেসিক আলী বলেছেন: পর পর আপনার দু'খানা গল্প পড়ে ফেল্লাম । রাত ১২টা বেজে সাইত্রিশ মিনিট এখন । জীবনটার উপর দিয়া মিডল-ইস্টের মরুভুমির লু-হাওয়া বইতে ছিল এতক্ষণ। এখন মেঘ ডাকতেছে মনে হয় বৃষ্টি আসবে :-)
আপনার এই অসাধারণ লেখকসত্ত্বা বহুকাল বেঁচে থাকুক আমাদের মত পাঠকদের জন্য । নিরন্তর শুভকামনা রইল ।
১০ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৩
অহরিত বলেছেন: প্রিয় ব্লগার বেসিক, আপনার সমগ্র জীবন এমন ভালোবাসার মেঘ দিয়ে আচ্ছাদিত থাকুক এই কামনা করি।
অসংখ্য ধন্যবাদ।শুভকামনা।
৩৬| ১০ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৪
শিশিরের বিন্দু বলেছেন: ভালই লাগলো কিন্তু শেষ দিকে কেমন যেন মুভি টাইপ হয়ে গেলো। )
১২ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৪
অহরিত বলেছেন: হা হা।কে বলেছে জীবন মুভি নয়?
৩৭| ১১ ই জুন, ২০১১ রাত ২:৫৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমি ওর দিকে তাকিয়ে ভিলেন টাইপ হাসি দিলাম।ফরিদী ভাইও লজ্জা পাবে এমন হাসি শুনলে। =p ~
আমি হাসতে হাসতে শেষ
১২ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৫
অহরিত বলেছেন: প্রিয় ব্লগার ধন্যবাদ।
৩৮| ১২ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৩৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: গল্পের ফিনিশিংটা ভালো লাগছে বেশি
১২ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৬
অহরিত বলেছেন: আমারও ভালো লাগছে।
৩৯| ১৩ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:০০
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: খুবি ভাল লাগলো অর্ক ভাইয়া। ব্লগে এমন হাল্কা অভিমান মেশানো ভালবাসার গল্প পড়তে চাই। অনেক সাবলীল ভাবে লিখে গেছেন।
১৪ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:৫৩
অহরিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪০| ১৩ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:৩২
সায়েম মুন বলেছেন:
হ্যা এসেছিলো এবং সে আছে এখনো।তার নাম আত্রলিতা, দক্ষিণ পূর্ব ইউরোপের একটি চমৎকার দেশ গ্রীস দেশের মেয়ে।
---------------------------------------------------------------------------
আমি আমার অনেক আগের নীল পাঞ্জাবী পরে খোচা খোচা দাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হয়ে রিকশায় উঠে বললাম, “চল মামা লেক সার্কাস যাই”।
দরজা খুললো আত্রলিতার বাবা।আমি সালাম দিয়ে বললাম, “আঙ্কেল কেমন আছেন?”
গ্রীসের মেয়েটার নাম আত্রলিতা। আবার রাজকন্যার নামও আত্রলিতা। বোধয় এই কথাটাই ব্লগার ফাইরুজ বলতে চেয়েছিল।
আপনার গল্প নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। আপনার গল্প মানে নিঃশ্বাস বন্ধ করে পড়তে হয়। এই গল্পটাও তার ব্যতিক্রম হলো না। ভাল থাকুন অর্ক। লিখতে থাকুন নিয়মিত।
১৪ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:৫৩
অহরিত বলেছেন: দুজনের নামই আত্রলিতা।
প্রিয় সায়েম মুন, ধন্যবাদ অনেক।
৪১| ১৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৫
খুশবু বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প ,প্রিয়তে নিলাম
১৫ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:৪৫
অহরিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪২| ১৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:১৬
হেমলতা বলেছেন: ভাইয়া লেখাটা প্রথম পড়ে এত অদ্ভুত অনুভুতি হয়েছিল কিছুই লিখতে পারিনি।আজ কেও কি লিখব বুঝতে পারছি না।
১৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৩০
অহরিত বলেছেন: প্রিয় হেমলতা, ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৩| ১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:৩০
অরণ্য_রাকিব বলেছেন: জোস.।।ভাই আজ আমার মনটা খুব খারাপ ছিলো অসাধারন একটা লিখা পড়ে মনটা ভাল হয়া গেলো.।আমার মন কারন প্রায় আপনার গ ল্পের মতো.।তবে গল্পের শেষের মতো যেন আমারো ঘটে.।।।
৪৪| ১৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:৫২
অরণ্য_রাকিব বলেছেন: জোস.।।ভাই আজ আমার মনটা খুব খারাপ ছিলো অসাধারন একটা লিখা পড়ে মনটা ভাল হয়া গেলো.।আমার মন কারন প্রায় আপনার গ ল্পের মতো.।তবে গল্পের শেষের মতো যেন আমারো ঘটে.।।।
২৬ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:৪০
অহরিত বলেছেন: প্রার্থনা করি তাই যেন হয়।
৪৫| ২৬ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১২
বড় বিলাই বলেছেন: আপনার এই অসাধারণ টক-ঝাল-মিষ্টি গল্পটা যে চুরি হচ্ছে সেটা জানেন? Click This Link
এরকম হলে ব্লগে কেউ আর ভালো গল্প দিবে না।
২৬ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:৪২
অহরিত বলেছেন: আপু ভুল না হলে আপনি আইডিয়ালে পড়তেন।আমিও সেখানেই ছিলাম।
যে এমনটা করলো সে কিন্তু সাথে সাথে ধরাও খেলো।তাই আপু এসব নিয়ে ভাবিনা।যা নিজের তা অন্য কেউ হাজার চাইলেও কি আর কেড়ে নিতে পারে?
৪৬| ২৬ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৭
জেরী বলেছেন: হ ...প্রেত চুরা আপনার এই লেখা হবহু কপি করছে। এফবিতে আপনারে এটা বলে মেসেজ ও দিলাম
২৬ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:৪৫
অহরিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ম্যাডাম।
৪৭| ২৬ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৫২
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: বস।স্যালুট বস।
২৬ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:৫২
অহরিত বলেছেন: প্রিয় বিবর্ণ, আপনাকে ডাবল স্যালুট দিচ্ছি।
৪৮| ২৬ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৪:০৮
সায়েম মুন বলেছেন: প্রিয় গল্পকারের গল্প কপিপেষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বড়বিলাই ইতিমধ্যে লিংক দিয়েছেন। জেরী পোষ্ট আকারে না দিলে চোখেই পড়তো না 
২৬ শে জুন, ২০১১ রাত ৯:৪৫
অহরিত বলেছেন: আপনাদের সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
আমি আসলে না খুব বেশি ব্যাপারটায় মাথা ঘামায়নি।কেন তা বিলাই আপুকে বলেছি।
৪৯| ২৬ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪
অপু ৫৬২ বলেছেন: ভালো লাগলো ।
২৬ শে জুন, ২০১১ রাত ৯:৪৮
অহরিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫০| ২৭ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:৪১
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ভালো লাগল।কিন্তু শেষেরটুকু মুভিতেই সম্ভব
২৭ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:৪৩
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫১| ২৭ শে জুন, ২০১১ রাত ৯:২৩
রাজুবিডি বলেছেন: বরাবরের মতই চমতকার।
২৮ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৪
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫২| ২৭ শে জুন, ২০১১ রাত ৯:২৬
আমি ২৪৪১১৩৯ থেকে বলছি বলেছেন: গল্পটা ভালো লাগলো অনেক।
২৮ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৯
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫৩| ৩০ শে জুন, ২০১১ রাত ১২:০৮
রাত্রি২০১০ বলেছেন: যাক বাবা মিলনাত্মক গল্প। আর যে ভয় পেয়েছিলাম সেটা রান্ডম হোয়াইট নয়েস!
ভাল লেগেছে যথারীতি। ভাল থাকুন।
৩০ শে জুন, ২০১১ রাত ১০:৫২
অহরিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাত্রি।
৫৪| ৩০ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৫:১৭
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: আপনাকে আমার লিংকে এ্যাড করে রেখেছি অর্ক নামেই। এই নাম দিয়ে মনে হয় দুইটা লেখাও আছে আমার। পড়েন নাই মনে হয়। যানইতো না কখনো আমার ব্লগে। অনুরোধ করছি আসার এবং কষ্ট করে আমার লেখা পড়ার। প্লিজ...........আমার লেখাগুলো পড়ে জানাবেন কেমন লাগলো (অনুরোধে ঢেঁকি গেলার মত হলেও অনুরোধটা রাখবেন প্লিজ)।
আপনার উৎসর্গ পড়ে আমারো খুব ইচ্ছে করছে আপনাকে বলতে আমার জন্য একটা গল্প লিখতে। কারণ আমি আসলে বুঝতেছিনা আমার গল্পের শেষটা কি হলে ভালো হয় বা কি হওয়া উচিৎ। আপনার মত গল্পকার মনে হয় বলতে পারবে।
৩০ শে জুন, ২০১১ রাত ১০:৫৫
অহরিত বলেছেন: প্রিয় বর্ষা, প্রথমেই বলছি আমি গল্পকার নই।উইক এন্ডে একটু লিখার চেষ্টা করি।
দ্বিতীয়ত আমি অত্যন্ত দুঃখিত আপনার ব্লগে যেতে পারিনি বলে।বিশ্বাস করুন এতো ব্যস্ততার মাঝে জীবন অতিবাহিত করছি যে নিজের প্রশ্বাসের ধ্বনিটাও মাঝে মাঝে শুনতে সময় পাইনা।
আমার নামে লিখা গল্পগুলোর লিঙ্ক দিন, আমি পড়বো।
৫৫| ০১ লা জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:২৭
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: পারবোনা লিঙ্ক দিতে। কষ্ট করে খুঁজে নিয়ে পড়েন। 
০১ লা জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৮
অহরিত বলেছেন: হা হা...ঠিক আছে খুজে নেব।
৫৬| ০২ রা জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:২৯
চতুষ্কোণ বলেছেন: গল্পটা মজার। পড়তেও ভাললাগছিলো।
০২ রা জুলাই, ২০১১ রাত ৮:০৮
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫৭| ১২ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪
দুর্বলতার অমিত বলেছেন: ভাইজান এইটা কি গল্প?
গল্প না হয়ে সত্যি হইলে কি ক্ষতি হইতো ঃ(
অনেক ভালো হইছে লিখাটা
১২ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩৮
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ অমিত।
৫৮| ১২ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩১
অহন_৮০ বলেছেন: আহারে.........কবে যে একজন রাজকণ্যা নিয়া এই ভাবে পালাবো.. লেখাটা খুব ভালো হইসে
১২ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩৯
অহরিত বলেছেন: সুযোগ পেলেই পালিয়ে যাবেন আশা করি।
ধন্যবাদ।
৫৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫২
ফলে পরিচয় বলেছেন: আপনি যেদিন এটা পোস্ট করেছিলেন সেদিনই আমি পড়েছিলাম। ভেবেছিলাম জিজ্ঞেস করবো এটা কি সত্যি ঘটনা নাকি গল্প?কিন্তু কি কারণে জানি কমেন্ট করা হয় নি।আজকে আবার খুঁজে পেলাম। অসাধারণ লিখেছেন।দুষ্ট রাজকন্যার মতো হতে পারলে বেশ হতো।
আপনার এই লেখাটা আমার অনেক পছন্দ হয়েছে। প্রিয়তে নিলাম।
২৬ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৬
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫০
সুফিয়ান শাকিল বলেছেন: রাত ১টা বাজতে চলল। কালকে সকালে অফিসে যেতে হবে। ঘুমানো দরকার, কিন্তু পারছি কই? মন্ত্রমুগ্ধের মতো একের পর এক আপনার গল্পগুলো পড়ে যাচ্ছি। মনে হচ্ছে আজকে না পড়তে পরলে গল্প গুলো হারিয়ে যাবে। আপনার ভক্তদের তালিকায় আমার নামটাও লিখে রাখবেন।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:২০
অহরিত বলেছেন: প্রিয় সুফিয়ান শাকিল, আমার মত একজন দুর্বল লেখকের জন্য এই সম্মানটা অনেক অনেক মূল্যবান।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন, শুভকামনা রইলো।
৬১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩০
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ওহ, ফাটাইছেন।
দারুণ হইছে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:০৯
অহরিত বলেছেন: হা হা হা।
৬২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৮
তাবন বলেছেন: অসাধারন....আর কিছু বলে আমেজটা কাটাতে চাইনা...
০১ লা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:১৪
অহরিত বলেছেন: প্রিয় তাবন ধন্যবাদ।
৬৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩১
রুম নং ১০৬ বলেছেন: আপনাকে লাথি...নিজেরে তার চাইতে বড় লাথি...বুঝি নাই গল্প এইটা ... সত্য ভাইবা কাইন্দা দিসি... এখন নিজেরে একটু বেকুব বেকুব লাগতেসে... চোখের পানি অপচয় করসি... নিজের রাজকন্যার কম পড়তে পারে...
সবার বোধহয় জীবনের গল্প কাছাকাছি...
দোয়া কইরেন... দৌড় দেয়াটা বাকি আসে...
১৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১১
অহরিত বলেছেন: হা হা।
সুখের গল্প, কেন কাদলেন?
৬৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৩
উল্যাহ ১১ বলেছেন: আমার আপনার লেখা পরলেই প্রেম করতে ইচ্ছে করে
৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৪
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬৫| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: "আসলে আমার আজকে বিয়ে হচ্ছিলোনা।বিয়ে আমার বড় বোনের হচ্ছিলো।কিন্তু তোমাকে মিথ্যা না বললে তুমি এভাবে এসে আমাকে নিয়ে যাবেনা তাই এমন মিথ্যা বলা।স্যরি”।আসলে আমার আজকে বিয়ে হচ্ছিলোনা।বিয়ে আমার বড় বোনের হচ্ছিলো।কিন্তু তোমাকে মিথ্যা না বললে তুমি এভাবে এসে আমাকে নিয়ে যাবেনা তাই এমন মিথ্যা বলা।স্যরি”।
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:০৮
অহরিত বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬৬| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
২৪ বলেছেন: অসাম হইছে 
গল্প না হয়ে বাস্তব হলে আরো বেশি ভালো লাগা
২০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:০৮
অহরিত বলেছেন: হা হা।
৬৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
কোজাগরী চাঁদ বলেছেন: ভাই একজন কাল রাতে আপনার এই গল্প নকল করে লিখছিলো। মুছাই দিসি।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৮
অহরিত বলেছেন: বলেন কি!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুন, ২০১১ রাত ১১:১৩
জেরী বলেছেন: বরাবরের মতই সুন্দর গল্প
প্লাস...।