![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৫২ সালে ফেব্রুয়ারীতে পূর্ব বাংলায় একটি মিছিল হয়েছিল। সরকারী জুলুমের বিরুদ্ধে মিছিল করে জীবন দিয়েছেন যাঁরা, তাঁরা ভাষা শহীদ। শহীদ মানে কী? বাংলা একাডেমিকে জিজ্ঞেস করলে জানা যাবে, “ন্যায় সঙ্গত অধিকার লাভের জন্য আত্মোৎসর্গকারী”। জেহাদ মানে কী? বাংলা একাডেমিকে জিজ্ঞেস করলে জানা যাবে, “অসত্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম”।
এরকম সংগ্রাম (জেহাদ) করার দায়িত্ব আমাদের সবার । এরকম সংগ্রামী (জেহাদী) ভূমিকা পালন করতে গিয়ে নিহত হবেন যিনি, তিনি শহীদ। বানিয়ে বলছি না, পৃথিবীর সর্বাধিক পঠিত বইটিতে লেখা আছে।
এই বইটির ভাষ্য মতে, যারা জেহাদ (অন্যায় ও অসত্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম) করতে গিয়ে নিহত হয়, তারা অমর, তাদেরকে মৃত বলা একদম নিষেধ, “তারা জীবিত, কিন্তু তোমরা তা অনুভব করতে পার না”।
শুধু জেহাদ (অন্যায় ও অসত্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম)করার কারণেই খুন হওয়া লোকটির নাম “জিয়া” হয়ে থাকলে, এখন তিনি “শহীদ জিয়া”। শহীদ নূর হোসেন, শহীদ আসাদ, শহীদ রহমত – সালাম- বরকত – রফিক সবার ক্ষেত্রে একই কথা। জাহাঙ্হীর – রুহুল আমিন – মতিউর রহমান - নূর মোহাম্মদ সবার ক্ষেত্রে এই একই নিয়ম।
জীবিত থাকতে তিনি “শেখ মুজিবুর রহমান” হলে এখন তিনি “শহীদ শেখ মুজিবুর রহমান”, হাজার হাজার “বঙ্গবন্ধু”র চাইতেও বড় একজন। একজন “বঙ্গবন্ধু”র আয়ুষ্কাল কত জানেন? সীমিত। “যতদিন রবে পদ্মা-মেঘনা-যমুনা বহমান”। আর শহীদরা চির অমর।
৫২তে জেহাদ করে শহীদ হয়েছেন যারা তারা “ভাষা শহীদ। ৭১এ জেহাদ করে শহীদ হয়েছন যারা, তারা শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। তাদের স্মরণে নির্মিত মিনারগুলো “শহীদ মিনার”। শহীদদেরকে মৃত মনে করা মানা। তারা চির অমর। বানানো কথা নয়, সব চাইতে বেশি জনপ্রিয় বইটিতে লেখা আছে। কে জানে, আপনার চোখ আর তর্জনী সেই বাণীটির উপর দিয়েই অতিবাতিহ হচ্ছে কিনা।
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৫
আখ্যাত বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন।
তবে “শহীদ”দের কে কেউ স্মরণ না করলেও তাদের কোন ক্ষতি নেই।
আইয়ুবখান, জুলফিকারভুট্টো সহ পৃথিবীর সবাই মিলে সন্ত্রাসী বলে গালি দিলেও কোন ক্ষতি নেই।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৭
মোঃ ফখরুল ইসলাম ফখরুল বলেছেন: শহীদদের শ্রদ্ধা
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: এই জন্যই তো শহীদদের জাতি শ্রদ্ধা ভরে স্মরন করে।