![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিজয় মিছিলে
মানুষের তরে,
বিশ্বাস ও ভালবাসার
আস্থা। //
যন্ত্রের সাথে তুলনা করে
ডাকছ আমায় যন্ত্রনা,
অভিমান গুলো পাথরে বাঁধানো
দেখাব না বলে ডাকলাম না ! ! ! //
তুমি বলো : ভালোবাসি
আমি বলি : না,
অনুভূতি গুলো মেঘাচ্ছন্ন
আপন হয় না। //
যে যার মতো
কবি ও কাব্য,
ভূত ও জোছনা
অন্য রাতের গল্প। //
গোলাপী অধরের সরলতায়
হারিয়েছে সৃতি,
তাই সরোবরে আধখানা চাঁদে
পথিক দেখে আধ খানা পরী। //
তোমার চুমুর স্বাদ পাই না বহুদিন
ঠোঁটের মোড়কে আর আদরের ছোয়ায়,
গত বর্ষার শ্রাবণের শেষ রাতে
হারিয়ে গিয়েছে সেই চুমু জলকণার আঁধারে। //
ধারাল ছুরির নিচে
নরম মাংস পিণ্ড,
আড়চোখে দেখে মনে পড়ে সিনেমার ডায়লগ
"শয়তান তুই আমার দেহ পাবি কিন্তু মন পাবি না". //
ক্যানভাসে আঁকা নতুন কোন মাস্টারপিছ
বা তারের কম্পনের নতুন কোন সিম্ফনি,
পাথর হয়ে যাচ্ছে সূর্যোদয় আর অস্তে
প্রলেতেরিয়েত হৃদয়ের দূষিত রক্তে। //
তন্দ্রার আবেগে জমানো অনুভূতি
কুয়াশার হাসিতে আচ্ছন্ন,
যান্ত্রিক শহরের যন্ত্রের গোলযোগে
পূর্ণিমার চাঁদ আজ বিষণ্ণ। //
মেঘের উপরে চাঁদ
চাঁদের সুর জোছনা,
কাব্যের কবিতা কবিত্বে কর্মঠ
আর ক্ষুধা লাগলে "সুকান্তের" গদ্য। //
তালের ছন্দে বেতাল জীবন
"বেতাল পঞ্ছবিংশতির" গল্পের আয়োজন,
হাজার মুখোশের মানব মন
একলা চাঁদের রূপালী ঢং। //
রাতের হাসিতে, জোছনার ঝিলিকে
সূর্যের তাপে কিংবা বৃষ্টির চুম্বনে,
উল্লাস-বিষণ্ণতার সাইন কার্ভের জীবনে
ক্যালেন্ডারের নতুন তারিখের সাথে হচ্ছে পরিবর্তন। //
রৈল রৈল দুঃখ রৈল
মাটির দেহ মাটিতে মিসিলো,
মিষ্টি কথায় আপন করিল
আপন সুখে ভুলিয়া গেল। //
অভিমানী আমি চাঁদের জোছনা
রেখেছি গোপন অন্তরে লুকাইয়া,
হাসির ক্ষণে টুকরো সৃতি
ভুলে যায় সবাই, ভুলে যায় সবি। //
আকাশ নীল ভালোবাসা তোমার
পাহাড়ের মাঝে ঝরনা,
কবিতায় এসেছে পূর্ণিমা এক রাত
নীল রঙের জোছনা। //
মিথ্যা মানে তোমার মিনমিনে কথা
মিথ্যা মানে তোমার সত্যি আড়াল করা,
মিথ্যা মানে আমার বিশ্বাসের কান্না
মিথ্যা মানে তোমার মিথ্যে ভালোবাসা। //
পালন করা ভালোবাসা
লালন করা স্বপন,
সূর্যালোকে খুঁজে পাওয়া
হঠাৎ মানিক রতন। //
চাঁদের আলো বেড়াতে এসেছে
কুটুমের নাম জোছনা,
জোছনা রয়েছে কবির চোখে
কবিতার নাম বনলতা। //
আকাশ নীলা রোদ্র তোমার
তন্দ্রা ছাড়া বৃষ্টি।
বৃষ্টির রং হাস্নাহেনা,
জোছনা রাতের যাত্রী। //
আসমান ফেড়ে বৃষ্টি নেমেছে
বৃষ্টির নাম জোছনা,
চাঁদের বুড়ি বৌ সেজেছে
জামাই তার চাঁদ মামা। //
জোছনার বৃষ্টি হয়
নিস্তব্দ অরণ্যে
পাহাড়ের চুড়োই
আর তোমার চোখে/ //
কবি
নীল মেঘ হতে
সাদা আকাশ বৃষ্টি ঝরিয়ে
কবিতা বানিয়ে যায়
কবি
কবির কবিত্বে কবিতায় মারা যায়। //
বৃহৎ প্রানে অনুজীব
বন্দি পাখির কান্না
হচ্ছে না আর কিছুই প্রিয়
কেবল প্রিয়ংবদার হাসি ছাড়া। //
বিছানাই শুয়ে থেকে
জানালার ফাঁক গলে
চেয়ে দেখি আকাশেতে
আদখানা চাঁদ।
আদখানা পূর্ণিমা তার
আদখানা রাত। //
হারিয়ে প্রান কবি করেছিল দান
ভুল কবিতার হাতে।
কবিতা তো ভুল হয়না!
ভুল সব কবির চোখে। //
এক পুরনো সকালের গল্প
কবি হারিয়ে গেয়েছিল সে সকালে,
কর্তার অসুস্থ লোভে
অন্য এক ভুবনে। //
হাসির রঙে
রাঙাও পৃথিবী,
সেই রঙে
আমি আকাশ দেখি। //
চাঁদ নাকি প্রেমে পড়েছে
রুপালি রং তাই হলদে হয়েছে,
প্রেমে পড়ার আর সময় পেলি না
আসছে বর্ষাই কদম ফুল তাই কিনবো না। //
বেঁচে আছে যন্ত্রনা
হাসি সুখ, দুঃখ বেদনা,
ইতিহাস হচ্ছে স্মৃতিরা
গল্প, উপন্যাস, ডাইরির পাতা। //
পালক পাখির পালক
পত্র প্রেরণ প্রেরক,
পূর্ব প্রণয় পাত্রী
প্রার্থী পোকা প্রহরী। //
দূর আকাশের মেঘ
খুব কাছের হৃদয়,
ছোঁয়াই যখন যায় না
দূরত্বের হিসাব প্রলাপময়। //
তুমি বলো প্রজ্ঞা, ধী
আমি বলি : এই সব কী?
আমি বলি মেঘ বৃষ্টি
তুমি বলো : বাচ্চা কারবারি। //
প্রলেতারিয়াত হাসি
নষ্ট অনুভূতি,
হাজার ঢঙের মুখোশ
সাজানো পাশাপাশি। //
উদাস পাখির মন
একলা মেঘের চুম্বন,
একলা আকাশ চাঁদ
একলা আপনজন। //
গোধূলির পথে হেঁটে হেঁটে বলে উঠে কবি
"দিও না আমায় কষ্ট।",
কবির কষ্ট কবিতা হবে
নিতে পারবেনা কেহ। //
প্রথমত আমি মেঘ
দিত্বীয়ত বৃষ্টির কিন্নর,
তৃতীয়ত আমি অবুঝ
প্রজাপতি মনে রঙ ভুজ। //
কাগজের ই নোট, টাকার বা পরীক্ষার
দিতে নাহি কেহ সহজে চায়,
এক মানুষের অনেক ভালোবাসা
কেহ পায়, কেহ বা প্রতারণায়। //
চাঁদ হতে আজ বৃষ্টি পড়ছে
মেঘ হতে কালো জোছনা,
চোখের কোনে সমুদ্র জেগেছে
জলপুত্রের কন্যা।
কন্যার নাম জলকণা
কণায় কণায় উপমা,
উপমা কন্যার শ্যামল মুখে
আঁখির মাঝে জোছনা।
জোছনার মাঝে জোনাকি পোকা
আলোয় আলোর খেলা,
জলের বুকে জলপুত্রের
রংধনু তীর ছোড়া। //
আকাশ নীল কবিতা
সাদা মেঘের প্রার্থনা,
বৃষ্টির ছায়া আনমনা
অভিমানীর কান্না।
অনেক রাত অপেক্ষা
প্রহর শেষে পাখি ডাকা,
ভুল বুঝে অহমিকা
ধীর লয়ে দূরে যাওয়া .
চলেই যখন গিয়েছে
ভালো থাকুক দূরে,
আমার আকাশ একলা এখন
রংধনু রং খেলে। //
অভিমান গুলো লুকিয়ে রেখেছি
অভিমানী মনের গহীনে,
অভিশাপ উপহারে ভুল বুঝে
অভিমানী তোমারে ডাকে।
বলেছি কি বলি নাই
আমি এক পুরনো পাথর,
যার ইচ্ছা সে আসে
যাবার বেলায় কেউ নাহি ডাকে।
সবশেষে
তোমার অভিশাপের উপহারে, নরকের আগুনে
থাকবো পুরনো পাথর হয়ে,
তুমি আমার শুভেচ্ছায় অভিমানী হয়েই থাক
মর্তে কিংবা স্বর্গে। //
©somewhere in net ltd.