![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকে যে শিশুটি ভূমিষ্ঠ হলো, কালকেই সে বড় হবে, স্কুলে যাবে পড়াশোনা করতে, মিশবে হাজার মানুষের সাথে, মিলবে শত রকমের ভাবনার সাথে। সাইকোলজির মতে, আমাদের মস্তিষ্কে সবকিছুর একটি ছবি/ইমেজ থেকে যায়। যেটা থেকে আমরা চট জলদি বিষয়টি সামনে আসার পড়ে সিদ্ধান্ত বা মতামত জানাতে পারি। আবার সেই একই ভাবে, বিষয়টি জানা না থাকলে সিদ্ধান্ত নেয়া অসম্ভব হয়ে যায়। ধর্ষক কিভাবে ধর্ষক হয়? কেন হয়? সমাজের শিকরে লুকিয়ে থাকা সমস্যাগুলো অনুধাবন করার চেষ্টা কি কখনও আদৌ করা হয়েছে?
ক) ভুমিষ্ট শিশুটি(হোক ছেলে বা মেয়ে) জন্মের পড়ে প্রথম যে নারীটিকে দেখে, তার মা, তাকে দেখে নারীর প্রতি তার প্রথম ইম্প্রেশন তৈরী হয়। তার মা কেমন? অনেক কিছু নির্ভর করে সেটির উপরে, শিশুটির মানসিকতা, চিন্তাধারা ঠিক করে দেয় অনেক সময় মায়ের বৈশিষ্ঠ্য।
মাকে যদি তার পিতার দ্বারা ডমিনেট্যাড্ একজন নারী হিসেবে দেখে, তাহলে নারীদের বিষয়ে তার প্রথম ধারনাটি ওটিই হবে। নারীরা ডমিনেট্যাড্। মা যদি বাবার মতই শিক্ষিত হয়, তার ধারণা হবে নারী শিক্ষায় সমান। মায়ের প্রতি কোমল/রুক্ষ আচরণকারী বাবাকে দেখে একজন পুরুষের একজন নারীর প্রতি এপ্রোচ শিখবে। এভাবেই স্বভাবে একটি একটি ইট বোনা হয় একটি মানুষের।
তাই মায়েদের শিক্ষিত ও গর্বিত একটি আদর্শ হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার চেষ্টা করতে হবে, যা থেকে তার মেয়েটি/ছেলেটি শিখবে নারীর শক্তি কতটুকু, মর্যাদা কত বেশি। মাকে অবশ্যই অনুধাবন করার শক্তিটি দিতে হবে যে হ্যাঁ, নারীরা অধীনস্ত নয়, বরং তোমার আমার মতই মানুষ। লিঙ্গ নয়, মানুষকে মানুষ হিসেবে চিনতে ও তার মর্যাদা দিতে শিখতে পারবে সন্তান। ছেলে ও মেয়ে শিশু উভয়ের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য কিন্তু মূল প্রভাবক কিন্তু মা। কারণ তিনিই সবথেকে আপন ও প্রভাব বিস্তারকরি চরিত্র হন একটি মানুষের জীবনে।
মনুষত্বের জাগরণ এভাবেই শুরু, পারিবারিক এই শিক্ষা থেকে বঞ্চিতরা আসলে মানুশ্পুরি জানোয়ার হয়ে যেতে পারে।
খ) স্কুলে গিয়েই যদি প্রথমদিন আলাদা দিকে টেবিল দেখিয়ে বসতে বলা হয়, দুভাগ হয়ে ছিঁড়ে যায় মানুষের(নারী+পুরুষের) ব্যাপারটি, সেটি তখন হয়ে দাড়ায় নারী-পুরুষ।
সমাজের উচিত হবেনা এমন কোনো বদ্ধমুলতা ঢুকিয়ে দেয়া। কারণ শিশুরা শুধুই শিখতে থাকে, তাদেরকে যদি এভাবে চোখে আঙ্গুল দিয়ে ফারাকটা প্রথমেই ধরিয়ে দেয়া হয়, ভালো খারাপের বিচার করার আগেই সে একটা Pre-determined মানসিকতা তৈরী করে ফেলে এবং যেটি মেয়েদের সাথে তাকে কখনই সহজ হতে দেয়না। আর নারীদের থেকে দুরে থাকা তাকে আরো বেশি কৌতহলী করে তোলে ও নষ্ট চিন্তাভাবনার তৈরী হতে থাকে। এদের ভালো মেয়ে বন্ধুও অনেক সময় থাকেনা, তাহলে এরা কি করে জানবে মেয়েদের সাথে কিভাবে আচরণ করতে হয়? তাই বলব সহজ সম্পর্কের সহজাত শিক্ষাটি এখান থেকেই শুরু হওয়া উচিত।
ঘ) তার বিনোদন, শৈশব থেকে কৈশোরে যে ধরনের বিনোদন সে গ্রহণ করবে তার অবস্যম্ভাবী প্রভাব থাকবে তার আচরণে, চলা ফেরায় ও কাজে।
বেড়ে ওঠার সময়, কি দেখছ, শিখছ, সমস্ত জীবনে তার দ্বারা তুমি প্রভাবিত হতে থাকবে, কথাতি মিথ্যে নয়। পর্ণ সাইটের ছড়াছড়ি, হিন্দি ফিল্ম/বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে সবকিছুতে মেয়েদেরকে ভোগ্য পন্য হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। ইন্ডিয়ার জন্যে বিষয়টি “চোখে সয়ে গেছে।” আলাদা সংস্কৃতির আমরা কিন্তু নানাভাবেই এর কুতশিত রুপ দেখছি। পথে-ঘাটে মেয়েদের দেখা বা অসম্মানের দৃষ্টিতে তাকানো আর তার উপরে ঝাপিয়ে পড়ার মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু সেই বোধ কিছু মানুশের মধ্যে জন্মায়ই না!! যা দেখছ প্রতিদিন, কি শিখছ তা থেকে? খারাপ টাই! তাহলে বর্জন নয় কেন?
আশে পাশের মানুষদের দদৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তাধারা সবসময়েই প্রভাব ফেলে। সমাজে যদি শক্ত প্রতিরোধ থাকে, গুরুজনেরা বিষয়টি লক্ষ্য রাখেন এবং ঘৃণ্য মানসিকতার এসব মানুষদের যদি সমাজ খারাপ চোখে দেখে ও ঘৃণার প্রকাশ করে, মানুষ এ পথে যেতে চাইবেনা। অনেক সময়েই আমরা মেয়েটির উপরে দোষ চাপিয়ে শাস্তিও দিয়ে দেই!!!! যারা এমনটি ভাবতেও পারেন যে ধর্ষণের জন্যে একটি মেয়ে দায়ী, তাদের মানসিক সুস্থতা নিয়ে ভাবা দরকার!
ঙ) সমাজ, নিয়ম, আইন পারিপার্শিক বিষয় এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা ও তার প্রভাব।
সর্বোপরি কঠোরতর আইন ও তার নিয়মিত বাস্তব প্রয়োগ তৈরি করতে পারে সেই উদাহরণ, যা একজন পশুকেও শিউরে উঠতে বাধ্য করবে এই জঘন্য কাজ করার ক্ষেত্রে।
এগুলো ছিল দৃষ্টিকোন, যেগুলোর তারতম্য ঘটাতে পারে একটি ধর্ষণ মুক্ত সমাজ। যেখানে ধর্ম বা পোশাকের ভুমিকা খুবই সামান্য। সব সময়য় , মেয়েদের পোশাক নিয়েই কথা হয়, কিন্তু কে বানিয়েছে এই নিয়ম যে মেয়দেরকেই শরীর সামলে চলতে হবে? ধর্ম এবং তারপরে সমাজ, বেশিরভাগ সমাজই এই নিয়মের সাথে গিয়েছে। ফলাফল হচ্ছে, পুরুষরা হয়ে পড়েছে বড় বেশি লজ্জাহীন! আরও কোণঠাসা ও কনজারভেটিভ হয়ে ছেলেদের থেকে দূরে পালাচ্ছে মেয়েরা। শালীনতা ভাল গুন, কিন্তু না এটিকে নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব বা উচিৎ আর না এতে বাস্তবে কোন সমাধান হবে। নারী পুরুষের একে অপরকে প্রয়োজন। কিন্তু পাশবিক এই নিয়মে কারুরই কাউকে প্রয়োজন নেই। পোশাকের বিষয়ে কথা বলে যারা ধর্ষককে সমর্থন দেন, তারা কি কোনভাবে বলতে পারবেন কিভাবে একটি ৫/৪ বছরের শিশু এর নির্মম শিকার হয়? আরেকটি বিষয়, গ্রামাঞ্ছলের থেকেই বেশি খবর পাওয়া যায় এমন ঘটনার। তাহলে ওখানে তো কেউ অশালীন পোশাক সাধারনত পড়েনা। আর ওখানকার পুরুষরাও হয়ত গ্রামেই থাকে, যারা কিনা তথাকথিত “হট” পোশাকের “অত্যাচারে” অত্যাচারিত নয়। তবে কেন ধর্ষণ হয়?
উত্তর হল, আইন ও আইনের প্রয়োগে অপ্রতুলতা, সমাজের প্রতিরোধের অভাব, কুশিক্ষা ও পাশবিক মানশিকতা। পোশাক বা ধর্ম নিয়ে টাই কথা বলাই বোকামি!!
এখনি সময়, আসুন সমাজের সর্বস্তরে প্রতিরোধ গড়ে তুলি, জোরালো আবেদন জানাই কঠোর আইন ও তার প্রয়োগের। আর সামাজিকভাবে একঘরে করে দেই এমন মানসিকতার মানুষদের সাথে।
অন্য কোন দেশের দিকে তাকিয়ে আপনি নিজেদের পরিস্থিতি বুঝতে পারবেন না, মধ্য প্রাচ্চ্যে থাকিনা আমরা, আমরা ভারতের মতো না, না আমরা ইউরোপ এর অংশ। আমরা বাংলাদেশের মানুষ, আমাদেরকে নিজেদের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করতে হবে। কোন দেশের সংস্কৃতির সাথে আমাদের কপি পেস্ট সম্পর্ক নেই, তাই আমাদের সমস্যা ও তার সমাধানের পথ আমাদের ধরন-ধারন বুঝেই করতে হবে।
পিতা-মাতাদের বলছি , আপনার সন্তানকে(হোক ছেলে বা মেয়ে) ঠিক ভাবে চলতে বলুন, সমাজে চলতে ছেলেটির যেমন মেয়েটিকে সম্মান করতে হবে, আপনার মেয়েটিকেও সম্মান করতে হবে সমাজের নিয়মকানুন। কারন শেষ পর্যন্ত আমরা মেয়েটিকেই “ভিকটিম” বলি। আপনার সন্তান ধর্ষক হলেই সেটি আপনার কাছে জাস্টিফাইড হতে পারেনা, ঠিক যেমন আপনার মেয়েটি ধর্ষিতা না হলেই আপনি সেটাকে নিয়ে না ভেবে থাকতে পারেন না! সমাজ এর সজ্ঞাটা এমন নয়, না এরকম মানুষকে সামাজিক বলা যায়।
“আর নয় ধর্ষণ,
ওদের করুন বর্জন।।”
Join us: http://www.facebook.com/groups/stoprape123
পরামর্শ দিন, আরো জানতে দেখুন: টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া,নরপশুদের নিঃশ্বাসে বিষাক্ত সমগ্র বাংলাদেশ,বাঙালী প্রতিবাদী হও ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এই বিষয়টা শুধুমাত্র সামাজিক সচেতনতাই পারে রুখে দিতে!!
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
ুঃখবিলাস বলেছেন: পবিত্র কুরআনের সুরা নিসা (আয়াত ১১৬ সম্ভবত) তে আছে-
পুরুষদের তাদের হিজাব মানতে হবে। অর্থাৎ, কোনও নারীকে দেখে তার খারাপ চিন্তা চলে আসবে, তৎক্ষণাৎ তার দৃষ্টি অন্যদিকে সরিয়ে নিতে হবে।
তাছাড়া, নারীদেরকেও নিজ হিজাব মেনে চলতে হবে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: নারীরা হিজাব পড়লে স্বেচ্ছায় ধর্ম মেনে পড়বে, তবে আমাদের সমাজে কি এটি সম্পূর্ণ একটি ব্যবস্থা হতে পারে? উত্তর হলো না!! তাই সচেতন হতে হবে নারী পুরুষ উভয়কেই...... আর ধর্ষককে হতে হবে সর্বদা ঘৃণিত....
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
ভেজাল* বলেছেন: আপনার এসব উন্নত মানসিকতার দেশগুলোতেই কিন্তু ধর্ষণের হার বেশী। ধর্ম মানুষকে অনেকটাই বাঁচিয়ে রাখে এসব পাপ থেকে। আর পোশাক যে কতটা ফ্যাক্টর তাতো দেখতেই পাচ্ছেন বিভিন্ন দেশে মিনি স্কার্ট নিষিদ্ধ হওয়া দেখে। তার মানে আবার এই না যে, পোশাক উত্তেজক হলেই ধর্মপ্রাণ মানুষও পাপ করবে। কিন্তু ফ্যাক্টর।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: উন্নত বিশ্ব নিয়ে কথা বলতে চান? আমি কিন্তু কখনো চিনি উন্নত বিশ্ব নিয়ে কথা বলতে ব যুক্তি দেখাতে, সেক্ষত্রে আপনাকে আমাদের ব্লগার অপূর্ণ ভাইয়ের দেয়া তথ্যটিই দিতে চাইব, Take a look
এখানে দেখুন http://en.wikipedia.org/wiki/Rape_statistics বিভিন্ন আধুনিক দেশে ধর্ষণের ঘটনা
Switzerland * ৫৪৩
Hungary ২১৪ ( ২০০৮)
Luxembourg ৫৭( ২০০৮ )
Liechtenstein ০ ( ২০০৮ )
Greece ২৩২ ( ২০০৮ )
আর বিভিন্ন দেশ যারা কঠিন পর্দা প্রথা চালায় সেখানে ধর্ষণের ঘটনা
Morocco ১১৩০(২০০৮)
Kuwait ১২০ ( ২০০৮)
Oman ১৩০ (২০০৮)
Turkey ১০৭১ ( ২০০৮ )
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
ুঃখবিলাস বলেছেন: চড় মারার শাস্তি যেমন খুন হতে পারেনা, তেমনি কারো অন্নরকম পোশাক পরার শাস্তি রেপ হতে পারেনা। সকল শিক্ষার শুরু পরিবার থেকে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ঠিক তাই বলতে চেয়েছি, আপনার সাথে আমার মতামত শেয়ার করতে পেরেছি এতে ভালো লাগছে.... অনেক ধন্যবাদ..
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
মরু বালক বলেছেন:
.।
সাধারণ অর্থে দেহের দাবীকে প্রবৃত্তি এবং আত্মাকে বিবেক বলা হয়ে থাকে।
মানব দেহের ইন্দ্রিয় সমূহকে বিভিন্ন বস্তুর প্রতি আকৃষ্ট করে দেয়া হয়েছে। এ আকর্ষণই প্রবৃত্তি । একদিকে দুনিয়ার বস্তুসমূহের দিকে আকৃষ্ট করে দেয়া হয়েছে অপর দিকে তাকে সৎ ও অসৎ এবং ভালো ও মন্দ সম্পর্কে সচেতন বিবেক শক্তি দান করা হয়েছে।
মানুষ যখনি বিবেকের বিপরীতে কাজ করে তখন সে তাকে দংশন করে থাকে।
স্বাস্থ্যের নিয়ম পালন না করলে দেহ যেমন অসুস্থ হয়, তেমনি বিবেকের বিরুদ্ধে বার বার চললে বিবেক শক্তি লোপ পায়,..
প্রবৃত্তি এবং বিবেক, এই দুটির মধ্যে সমন্বয় সাধনের উপরই মানব জীবনের শান্তি সম্পূর্ণ নির্ভরশীল !!!!!!!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: প্রবৃত্তি খারাপ নয়, তবে তার সাথে আত্মা, মানবতা ও নিবৃত্তির সমন্বয় না হলে সেটি ভয়াবহ হয়ে উঠে... ভালো বলেছেন...
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
ুঃখবিলাস বলেছেন: মানুষ তো এখন ঘৃণা প্রুফ হয়ে গেছে, শর্বোচ্চ শাস্তিটা যদি একটু রসিয়ে রসিয়ে নিশ্চিত করা যেতো- সচেতনতা সবার পেছন পেছন ঠিকই দৌড়াতো!!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সর্বোচ্চ শাস্তি ও তার ভয়াবহতার প্রচার প্রয়োজন!!! কবে যে কর্তৃপক্ষ এগিয়ে আসবে!!
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: সত্যিকার সচেতন, শালীন পুরুষ, এমনকি নগ্ন একজন নারীকেও মানুষ হিসেবেই সম্মান দেন; সত্যিকার সচেতন, শালীন নারী নিজেকে কখনই কদর্য ও অশালীন ভাবে উপস্থাপন করবেন না। সচেতন, শালীন মানুষের নগ্নতাও হবে শৈল্পিক, শালীন।
কিন্তু এটা বোঝার মত বোধ সকলের নেই।
কারন তাঁরা শিখেছেন, মনুষ্যত্ব আর ধর্মবোধকে আলাদা করে দেখতে।
ধর্মচিন্তা ও ধর্ম শিক্ষা সৃষ্টিকর্তার জন্য তৈরি হয়নি, তৈরি হয়েছিল ধার্মিকদের জন্য।
সেটা বোঝা, লালন করা ও পালন করাই ধার্মিকের দায়িত্ব।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে আপনার ধ্যান ধারণা সঠিক বলেই মনে করি...... অনেক ধন্যবাদ আপনাকে...
ধর্ষণ প্রতিরোধ করা হোক সমাজের সর্বস্তরে....
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
নিষিদ্ধ মানুষ বলেছেন: নাস্তিকদের ধর্ম গুরু আরজ আলী মাতুব্বর কে একটা কঠিন বাঁশ দেয়া হয়েছে।
সরাসরী এই লিংকে চলে যান। না পড়লে অনেক কিছু মিস করবেন।
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++++++++++++++
ভালো লিখছেন ভাই । কেন যেন অনেকেই ধর্ষণ আর সেক্সকে এক করে ফেলছেন । হাস্যকর !
ভালো থাকবেন সবসময় ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১০
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সেক্স আর ধর্ষণ? ওরা মানুষ না, ছাগল অথবা কুকুর শ্রেনীর কিছু একটা হবে......
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার জন্যেও শুভকামনা...
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
ইনফাইনাইট বলেছেন: টুম্পা মনির কথার সাথে এক মত।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আমিও.. .. .. ধন্যবাদ আপনাকে!
১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
লোনলিফাইটার বলেছেন: +++ ব্রো
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো!!!!!!!!!! ভালো তো?? ভালো থাকবেন!!
১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
খাইয়া কামনাই বলেছেন: দেখেন আপনার সমাজ থেকে ধর্ষণ ,নারী নির্যাতন হটাতে পারেন কি না!!!!
আপনাদের জন্য শুভ কামনা রইল!!!
তবে মনেয় হয় পারবেন না।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: কিছু না করে ঘরে বসে যদি বলতে থাকি, খাইয়া কামনাই, তার থেকে ভালো কিছু একটা চেষ্টা করা.....
আপনি তো সাথে নাই তাইনা? কারণ খাইয়া কামনাই!!
দেখেন.....
১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
খাইয়া কামনাই বলেছেন: আমি আছি, কিন্তু আমার সমাধান প্রগতিশীল???? রা গ্রহন করবে না। যদিও এর মাধ্যমেই সমাধান আসবে!!!!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: তাহলে সমাধানের আসায় না, প্রতিবাদের লক্ষই হোক সবকিছু এখন..... আরো একটু ঘটনা হয়ে গেল সাভারে...কত চুপ করে থাকা যায়? কাপ করে থাকা আর পুরুষ হয়ে শাড়ি চুড়ি পড়ে থাকা একই কথা আজ!!
১৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
মিয়াণো বিস্কুট বলেছেন: আপনার সাথে ১০০% সহমত পোষণ করছি।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভালো থাকবেন।
ধন্যবাদ!!
১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সুমন নাম একজন লেখাটির লেখক সেজে ৭ তারিখে হুবুহ কপি পেস্ট মেরে দিয়েছে!!! আমাদের ফেবু গ্রুপের ছবিটাও চুরি করেছে, সেখানে তার নিজের ই মেইল জুড়ে দিয়েছে!! কোনভাবে আমাদের আন্দোলনের জন্যে কল্যানকর কিছু হলনা, যদি আমাদের ঠিকানাটাও দিত!! প্রতিটি লেখা সন্তানের মত, এরকম করায় খারাপ লাগছে!! অনুমতি চাইলেই হত!! জানি সে ব্লগারদেরই কেউ, কারণ লেখান্তি এখানেই প্রকাশ হয়েছে শুধু....
১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
antaramitu বলেছেন: এই লিংক দেখার অনুরোধ রইলো- পোশাক আর শালীনতার সাথে শিশুদের তো কোনো বিরোধ নেই !!! তবুও...
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
টুম্পা মনি বলেছেন: কিছু কিছু মানুষ মেয়েদেরকে নোংরা ভাষায় গালিগালাজ করে। তারাও এক শ্রেণীর ধর্ষক। ওদেরও শাস্তি হওয়া উচিত। নিজের মনের কুপ্রবৃত্তির জ্বালা ওরা মেয়েদেরকে গালি দিয়ে মেটায়।