![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথমেই একাত্তুরের একজন ঘৃণ্য মানবতাবিরোধী অপরাধকারীর ফাঁসির রায় হওয়াতে আনন্দ প্রকাশ করে শুরু করছি। কার্যকরের অপেক্ষা রইলো।
সাম্প্রদায়িকতা কখনই মঙ্গল ডেকে আনতে পারেনা। আজ যখন গণতন্ত্র গণতন্ত্র বলে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ধোয়া তুলছেন, তখন জামায়াতের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে দুই দলেরই এক হাজার বার করে ভাবা উচিত।
বিএনপি দেশের প্রধান দল গুলোর একটি। জিয়াউর রহমান এর পরে দলটি আদর্শ চ্যুত হয়েছে, একদম সত্যি। কিন্তু তার জন্যে দলটির যতটা দায়, তার থেকে অনেক বেশি দায় রয়েছে দুর্নীতি ও ক্ষমতার লোভে আদর্শের পরোয়া না করে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এর সাথে তাদের জোট বাঁধা।
আওয়ামিলিগ একইভাবে নীতি থেকে অনেকটা সরে গিয়ে ক্ষমতার নগ্ন রাজনীতিতেই আছে, কিন্তু সাম্প্রদায়িকতা ইস্যুতে দলটি এখন পর্যন্ত যথেষ্ট নমনীয়তা দেখাতে পেরেছে। সামগ্রিকভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে এগিয়ে এসার গুরুত্ব অপরিসীম, শেখ মুজিব এর আদর্শ বা যুদ্ধের সেই চেতনা জাতিকে এগিয়ে নিয়েছে যতটা নেবার, কিন্তু আওয়ামিলিগ এখন পর্যন্ত SO CALLED মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ঝান্ডা ধরে রেখে একটা বিপুল অংশের জনসমর্থন সফলভাবে ধরে রাখতে সমর্থ হয়েছে। নতুন প্রজন্ম প্রচন্ড ভাবে ঘৃনা করে যুদ্ধপরাধী ও পাকিস্তানের নারকীয় হত্যা যজ্ঞের সেই কালো ইতিহাস এবং এ বিষয়ে তারা সচেতন। দেশের প্রতি তাদের ভালোবাসা প্রচন্ড। (আমি নতুন প্রজন্মের একজন হিসেবে বিষয়টি বলতেই পারি, সমসাময়িকদের চেতনা সম্পর্কে আমাদের ধারণা রয়েছে।)
এখন যে দল "সরাসরি" একটি দলকে সমর্থন করছে যারা কিনা প্রমানিত ভাবে একাত্তুরের মানবতা বিরোধী অপরাধের সাথে জড়িত ছিল এবং তারপরেও উচ্চস্তরের রাজনৈতিক নেতাদের ঘৃণ্য কর্মকান্ড অদ্যাবধি চলে আসছিল, সেই দল যদি নতুন প্রজন্মের সমর্থন চেয়ে ভোট দাড়ায়, বলতেই হচ্ছে, "WE ARE SORRY"
বিএনপির বিপদ ডেকে আনতে পারে জামায়াত:
গত দুই নির্বাচনের ফলাফল যাচাই করে দেখা যায় নতুন প্রজন্মের ভোটারদের মানসিক "swing" করাটিই নির্বাচনের ফলাফল নির্ধারণ করে দেবার নিয়ামক ছিল। আর প্রবীনদের সাধারণত মতামত পরিবর্তনের হার খুবই নগন্য। সমস্যা বা ইস্যু বিবেচনা না করেই সমর্থন করা দলকে ভোট দিয়ে যাওয়ার হারটি তাই খুবই বেশি। পূর্ববর্তী প্রজন্মের বিশাল একটি অংশ নিরক্ষর ও তাদের মধ্যে সার্বিক জনসচেতনতাই এর মূল কারণ বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষণগুলোতে উঠে এসেছে। এমনকি এই অবস্থায়ও শেষবার দেশের ইতিহাসের সবথেকে আদর্শ নির্বাচনে দেখা গেছে জামায়াতের মত দলের "নিরাপদ ও বিশ্বস্ত" ভোটারদের সরে যেতে। এর প্রভাব হিসেবে অনেকেই দেখেছে সেই সময়ে অনেক ইসলামিক চরমপন্থী দলের মাথা চাড়া দিয়ে ওঠা ও জামায়াতের সহিংশ রাজনৈতিক অবস্থান এবং বলাই বাহুল্য তাদের একাত্তুদের দেশবিরোধী চেতনা। পড়াশোনার পরিবেশ সাম্প্রতিক ইতিহাসে সবথেকে খারাপ অবস্থায় ছিল শেষ বিএনপির শাসন আমলেই, এবং এই বিষয়টির জন্যে দায়ী করা হয় জামায়াত ও ছাত্র শিবিরের পেশি শক্তি প্রদর্শনের প্রচেষ্টাকেই। একটি মাস্টার প্ল্যান সহ শিবিরের ছাত্রদেরকে কাছে টানা ও পরিশেষে ক্যাম্পাস দুষিত করার বিষয়টি আর অজানা নয়। আর "ইসলামিক" লেবেলেধারী দলটি যখন দেশ দ্রোহী রাজাকারদের দ্বারা এখন পর্যন্ত পরিচালিত হয়েছে তাদের জনসমর্থন কেন কমবে, সেটি মনে হয় আর বলে দেবার প্রয়োজন নেই।
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ? কিভাবে ইসলামী? জামায়ত নয় কেন?
ইসলামিক রাজনীতির সবথেকে বাজে উদাহরণ হতে পারে জামায়াত ইসলামী বাংলাদেশ, যার জন্ম জামায়াত ইসলামী পাকিস্তান থেকে। আজ পর্যন্ত খুব কম তাদেরকে মাঠে দেখা গেছে ইসলামিক কোনো ইস্যু নিয়ে মাঠে নামতে, বরং তাদের গত আধ যুগের কর্মসূচির কমপক্ষে নব্বই ভাগ ছিল রাজনতিক ফায়দা সংক্রান্ত। আদর্শিক সংঘর্ষ তাই নিজেদের মধ্যেই। এমন একটি রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এলে দেশের সার্বিক ধর্ম নিরপেক্ষতা ব্যাহত হবে এবং সার্বিক প্রভাব পড়বে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি ও উন্নয়নে। দাতাগোষ্টির সিংহভাগ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র এবং তারা সাম্প্রদায়িকতা এড়িয়ে চলতে পছন্দ করবে সেটিই স্বাভাবিক। কোনো দেশ চাইবেনা তাদের বিনিয়োগ এমন কোনো দেশে দিতে, যেখানে ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্যে যথেষ্ট ইতিবাচক পরিবেশ নেই।
রাজাকরদের বিচার চলছে, রাজনৈতিক ফায়দার জন্যেই হোক বা অপরাধীদের শাস্তির জন্যেই হোক, আওয়ামিলীগ সরকার অবশ্যই নিশ্চিত করে যাবে যাতে এদের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়। জনগনের সামনে ফলাফল হিসেবে জামায়াত হয়ে দাঁড়াবে "চিন্হিত যুদ্ধপরাধীদের দল" ও বিএনপি তাদের "সমর্থন দাতা", ওপর দিকে আওয়ামিলীগ পেয়ে যাবে ইতিহাসের দায়মুক্তির ক্রেডিট। বিএনপি আদর্শিকভাবে সমর্থন পেতেই পারত, বেশ কিছু চিন্হিত ও ঘৃণ্য দুর্নীতিবাজের দল থেকে চিরবিদায় ও জামায়াত-শিবিরকে সার্বিকভাবে বর্জন করার মাদ্ধম্য়েই তাদের "পাপ মোচন" হয়ে যেতেই পারে। তখন আমি বলতে পারব, ৫০-৫০ একটি নির্বাচন হতে যাচ্ছে। দুই দলই বাংলাদেশের জন্যে রাজনীতি করছে এবং তারা ভোট দাবি করতে পারে।
এখন দুঃখজনকভাবে আমি বিএনপির জন্যে এটি বলতে পারছিনা যে তারা শক্ত অবস্থানে রয়েছে ও আওয়ামীলীগকে সহজেই হারিয়ে দেবে। বিষয়টি খুবই ভয়াবহ, কারণ আমি দেশের জন্যে একদমই যেটি চাইবনা "একমাত্র বিপুল জনসমর্থিত দল" হয়ে যাক আওয়ামিলীগ। কারণ আওয়ামিলীগ তার সুযোগ নিবে, দলীয় ফায়দা লুটবে এবং জনগণ হতে থাকবে বঞ্চিত। তাদের ভারত প্রীতির দুষ্টতা বাংলাদেশের জন্যে কখনই মঙ্গলকর হবেনা। তাই আমি চাইব রাজনৈতিক মাঠে, ভোট, ব্যালটে আওয়ামী-বিএনপি সবসময় অন্তত ৫০-৫০ থাকুক। কারণ এমন একটি প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান পারে সহিংসতার রাজনীতি ও পেশিশক্তির নির্লজ্জ প্রদর্শন থেকে আমাদের রাজনীতিকে সরিয়ে আনতে। শিক্ষাক্ষেত্রে একটি সুষ্ঠ প্রবেশ নিশ্চিত করার জন্যে ছাত্রশিবিরের মত সাম্প্রদায়িক একটি দল যারা কিনা পাকিস্তানের চেতনায় উদ্বুদ্ধ, তাদের সামগ্রিক বর্জন চাই ও রাজনৈতিকভাবে চরমপন্থী বা নিষিদ্ধ সংগঠন করা বাঞ্চনীয় বলে মনে করি।
লাল সবুজের পতাকায় আমি কোনো কালো দেখিনা, বাংলাদেশের মানচিত্রেও তাই পাকিস্তানের আদর্শে উজ্জীবিত কোনো দল থাকতে পারেনা, যারা কিনা ইসলামের লেবেল গ্রহণ করেছে শুধুমাত্র রাজনৈতিক ফায়দার আশায়।
বিএনপির কি অবস্থান হওয়া উচিত?
জামায়াত-শিবির EU এর সমর্থন সম্পূর্ণরূপে হারিয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্র সহ দাতাগোষ্ঠী এখন যুদ্ধঅপরাধীদের বিচারের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করছে। তুরস্কের বিষয়টি আলাদা, তলাবিহীন এক ঝুড়ির কি বলার আছে বা নেই দেখার বিন্দুমাত্র আগ্রহ বোধ করছিনা, তুরস্ক আমাদের জন্যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ দেশ নয়।
বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রথম রায় সম্পর্কে যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ফ্রান্স প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাজ্য মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে। পাশাপাশি দেশটি মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে তার নীতিগত অবস্থানও স্মরণ করিয়ে দিয়েছে।
জার্মানি মনে করছে, প্রতিটি দেশেরই যন্ত্রণাকর অতীত থাকে। সেখান থেকে বের হয়ে আসার পথটি ওই দেশটিকেই খুঁজে বের করতে হয়। বাংলাদেশ সে পথটা খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করছে। ফ্রান্স বলেছে, অতীতের অসমাপ্ত অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি কীভাবে হবে, সেটি সুরাহার দায়িত্ব একান্তভাবেই বাংলাদেশের। এই দুটি দেশের রাষ্ট্রদূতরা গতকাল ঢাকায় সাংবাদিকদের কাছে এই প্রতিক্রিয়া জানান।
লন্ডন থেকে আমাদের বিশেষ প্রতিনিধি জানান, বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালের প্রথম রায় সম্পর্কে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তরের কনিষ্ঠ মন্ত্রী ব্যারনেস ভার্সি এক বিবৃতিতে বলেন, তাঁর সরকার এই রায় পর্যবেক্ষণ করছে। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে নৃশংসতার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের মুখোমুখি করার যে উদ্যোগ বাংলাদেশ নিয়েছে, যুক্তরাজ্য সরকার তা সমর্থন করে। তবে যুক্তরাজ্য সব ক্ষেত্রেই মৃত্যুদণ্ডের বিরোধী। (তথ্য সূত্র: প্রথম আলো)
এমন একটি সময় এসেছে যখন এমন হতে পারে জামায়াত নামক দলটিকে রাজনৈতিকভাবেই আস্তাকুড়ে ফেলা দেয়া হচ্ছে এবং সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো, জনসমর্থন রয়েছে এর পেছনে।
রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন আইনের সঙ্গে গঠনতন্ত্রে অসামঞ্জস্যতার কারণে এমনিতেই সংকটে আছে জামায়াতে ইসলামী। এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ের কারণে দলটি নতুন সংকটের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে।
আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও নির্বাচন করার বৈধতার ওপর ট্রাইব্যুনালের রায় পরোক্ষভাবে প্রভাব ফেলতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকার জন্য আদালত জামায়াতে ইসলামীকে দায়ী করায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা থাকবে নির্বাচন কমিশনের হাতে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া প্রথম রায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত থাকার জন্য জামায়াতকেও দায়ী করা হয়েছে। ফলে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে জামায়াতের নিবন্ধন থাকা ও নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
নির্বাচন কমিশন ও আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করতে হলে সংক্ষুব্ধ কোনো ব্যক্তিকে কমিশনের কাছে আপিল করতে হবে। আর সুপ্রিম কোর্ট যদি ট্রাইব্যুনালের রায় বহাল রাখেন, সে ক্ষেত্রে জামায়াতের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কমিশনের ওপর বাধ্যবাধকতা আরোপ করতে পারবে।
ট্রাইব্যুনালের রায়ে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাদের ধ্বংসযজ্ঞে সহযোগী হিসেবে জামায়াতে ইসলামীকে দায়ী করা হয়। রায়ের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট অংশের তৃতীয় ও চতুর্থ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, একাত্তরের ২৫ মার্চ রাতে বাঙালি পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তাদের নিশ্চিহ্ন করা, বাঙালি রাজনীতিবিদ, পেশাজীবী, বুদ্ধিজীবী ও ছাত্রদের হত্যা এবং গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে ‘অপারেশন সার্চলাইট’-এর নৃশংস ধ্বংসযজ্ঞ শুরু হয়। পাকিস্তান রক্ষার নামে জামায়াতে ইসলামী প্যারা-মিলিশিয়া বাহিনী বা সহযোগী বাহিনী গঠন করে নিরস্ত্র বাঙালিদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। (তথ্য সূত্র: প্রথম আলো)
এমতাবস্থায় দলটি নিশ্চিন্হ হওয়া পর্যন্ত পিএনপি অপেক্ষা করলে নিশ্চিতভাবেই খারাপ একটি প্রভাব পড়বে দলটির উপরে। ঠিক তেমনি, এখনি দলটিকে সম্পূর্ণরূপে বর্জন করলে বিএনপির জন্যে তা হতে পারে বেশ ইতিবাচক। জনসমর্থন অবশ্যই বেড়ে যাবে, মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তির সাথে না থাকাই যার বড় কারণ। ধরি মাছ না ছুই পনির নীতি থেকে বের হয়ে এসে এখন বিএনপির ঘোষণা দেবার সময় হলো, "জামায়তকে বর্জন করা হলো।"
এর পরে আওয়ামিলীগ এর রাজনৈতিক পদক্ষেপ হওয়া উচিত রাজনতিক নিবন্ধন করতে সরাসরি ও আইনগতভাবে জামায়াতের প্রতি বাধা সৃষ্টি করে তাদের নিশ্চিন্হ করে দেওয়া। আর শিবিরকে নিষিদ্ধ সংগঠন ঘোষণা করা। (হিবুত তাহরীর কে নিষিদ্ধ করা গেলে শিবিরকে কেন নয় আমি আজ পর্যন্ত ধরতে পারছিনা, তাদের কার্যক্রম কোনো অংশ হিজবুতিদের থেকে কম বিপজ্জনক নয়)
শক্ত অবস্থান নিতে বিএনপিকে পাশে চায় জামায়াত:
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতের সাবেক নেতা আবুল কালাম আযাদকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ঘোষণা হয়েছে। দলটির নেতারা মনে করছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে দলের প্রথম সারির দুই নেতার মামলার রায় ঘোষণা করতে পারেন ট্রাইব্যুনাল। তাঁরা হলেন, আবদুল কাদের মোল্লা ও দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী।
এই পরিস্থিতিতে বিএনপিকে সঙ্গে নিয়েই যেকোনো মূল্যে এ বিচারের প্রতিবাদ জানাতে চায় জামায়াত। কিন্তু বিএনপির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানায়, ‘জামায়াতের এ ঝামেলায়’ এ মুহূর্তে জড়াতে চাইছে না বিএনপি। এতে দলটির নির্দলীয় সরকারের দাবি ও আগামী নির্বাচনকেন্দ্রিক আন্দোলন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে জ্যেষ্ঠ নেতাদের আশঙ্কা। (তথ্য সূত্র: প্রথম আলো)
অর্থাৎ, জামায়াত ডুবলে বিএনপিকে সাথে নিয়েই ডুবতে চায়। প্রধান রাজনৈতিক দলের এই বিষয়ে খুবই সাবধান পদক্ষেপটি নেয়া উচিত। যদিও ইতিমধ্যেই বিএনপি "শক্ত কর্মসূচিতে" জামায়াতে ইসলামীকে সমর্থন দেবার বিষয়টি নেতিবাচকভাবেই ভাবছে কিন্তু "চিন্হিত যুদ্ধপরাধীদের বাচানোর আন্দোলনে" "নীতিগত সমর্থনও" বিএনপিকে ভরাডুবিতে ফেলে দিবে বলেই মনে করছি।
### সময় হলো, বিএনপি, এখনই জামায়াত ও শিবিরকে রাজনৈতিকভাবে বর্জন ও প্রতিহত করে দেশকে "সোনার বাংলা" করে গড়ে তুলতে এগিয়ে আসুন। আপনারা প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর একটি, দেশের প্রতি এটি আপনাদের নীতিগত দায়িত্ব।
জামায়াত শিবির নিপাত যাক,
সোনার বাংলা মুক্তি পাক।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।।
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩২
টয় বয় বলেছেন: অবশ্যাই বিএনপির সাথে জামাতের কোন সম্পর্ক ছিল না, জামাত ছাড়াই বিএনপি ইলেকশন করে সরকার গঠন করেছিল ৯১ সালে|
তার পর স্বাধীন বাংলার মাটিতে আম্লীগই প্রথম জামাতকে সাথে নিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে নামানোর আন্দোনল করে|সেই আন্দোনলে আম্লীগই জামাতকে বাংলাদেশের রাজনিতীতে একটি ফ্যাক্টর করে তুলে|
ভোটের রাজনীতিতে এরশাদের মত খুনি আর স্বৈরাচারীর সাথে জোট গঠন করে আম্লীগ আর ভোটের ব্যালেন্স করতে গিয়েই বিএনপিকে জামাতের সাথে জোট করতে বাধ্য করা হয়|
আজকে বিএনপি যদি জামাতকে বের করে দেয়, কালকেই আম্লীগ জামাতকে কোলে তুলে নেবে না সেই নিশ্চয়তা কে দিবে???
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আওয়ামিলীগ তাদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের চেতনা বা রাজনৈতিক অবস্থান যাই বলেন, জামায়তকে নিতে পারবেনা, বরং তাদের উচিত হবে জামায়াতকে ও শিবিরকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করা। পোস্টে সবই লেখা আছে কেন ও কিভাবে।
বিএনপিকে আওয়ামীলীগের শক্ত ও সবথেকে দৃঢ় প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখতে চাই, তাই চায়না তাদের আসে পাশেও জামায়াত শিবিরের কোনো অস্থিত্ব থাকুক।
জামায়াতের সাথে থেকে এখন হয়ত মারামারিতে সুবিধা হচ্ছে, তবে আমি হলফ করে বলতে পারি, নির্বাচনে বিএনপি জামায়াত সহ গেলে ভুগবে, যেটি কাম্য নয়।
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: বিএনপি জামাতকে ছাড়লে সাথে সাথেই আম্লীঘ তাকে লুফে নিবে যেভাবে তাদের কোলে বসিয়ে ৯৪-৯৬ রাজনীতি করেছিল, এই ভয়েই বিএনপি জামাতকে ছাড়বেনা। জামাতের তো বাঁচামরা প্রশ্ন। আর একটা কথা এরশাদের চাইতে বহুগুন বড় মাপের খুনীরা তো এখনই চারিদিকে, তাদের তুলনায় এরশাদ তো মনে হয় নস্যি!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন:
আওয়ামিলীগ কখনই নিবেনা, এই একটি বিষয় আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি। আওয়ামিলীগ রাজনৈতিকভাবে কখনই আহামরি কিছু করেনি(মুজিবের যাবার পড়ে), না করেছে বিএনপি।
কিন্তু আওয়ামিলীগ তারপর জনসমর্থন পেয়েছে, কারণ তাদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের চেতনা ধরে রেখে রাজনীতি করে যাওয়া। বিএনপি জনরোষে পড়বে, যেটি কাম্য নয়।
রাজনীতির রঙ্গিলা এরশাদকে নিয়ে কিছু বলতে চাইনা, ওর জায়গা দেশের কথাও নেই, নির্বাচনের আগে ও পল্টি দিবে, নিশ্চিত থাকেন
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: সাব্বাস ভাল লাগ । যদিও BNPর মুখে পাছা ঘসে জামাত তাদের ছেড়ে দিবে । BNP তো এটা বুঝছে না ।
অঃটঃ এতদিন পর "ভাইরাস ২০১২" প্রিয় সহযোদ্ধাকে দেখে খুব ভাল লাগছে ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: বিএনপি জামায়াতকে না ছাড়লে দেশের ক্ষতি দুদিক দিয়েই, প্রথমত প্রতিযোগিতায় থাকবেনা বিএনপি অন্যদিকে যেটা আওয়ামীলীগকে মনোপলি করার সুযোগ করে দিবে।
"ভাইরাস ২০১২" কে স্বাগতম
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
রাফা বলেছেন: ভাদা উপাধী পাওয়া থেকে রক্ষা নাই আপনার!
একটু অপেক্ষা করেন দেখবেন ঝাতিয়তাবাদিদের কত অজুহাত হাজির হোয়ে গেছে।
বিএনপি সরে দাড়ালে জামাত বাংলার মাটি থেকে নিশ্চিন্হ হোয়ে যেতো অনেক আগেই।
ধন্যবাদ
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১০
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: দেশের জন্যে ভাবি, আমি দল করিনা, লিগ করিনা। আমাকে কোনরূপ ট্যাগ দিলে জাস্ট গালি খেতে হবে। আমি বাংলাদেশী, পাকিস্তান-ভারতের গুষ্টি মারি!
বিএনপি সরে দাড়ালে জামাত বাংলার মাটি থেকে নিশ্চিন্হ হোয়ে যেতো অনেক আগেই।
সহমত
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: বিএনপির প্রতি আহবান, জামায়াত-শিবিরকে সম্পূর্ণভাবে বর্জন করুন, দেশকে সুস্থ রাজনীতিতে ফিরতে দিন।
উক্ত শিরোনামের লেখাটি আরো বেশি তথ্য উপাত্ত সম্বলিত হওয়া উচিৎ ছিল।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আপনার প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারায় দুখিত। আসলে আমি বর্তমান প্রেক্ষাপটকে ফোকাস করেছি, সেখানে তথ্য বা ইতিহাসের থেকে বিশ্লেষণ তাই প্রাধান্য পেয়েছে।
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
টয় বয় বলেছেন: আপনি নিশ্চিত হয়ে বলতেছেন, আম্লীগ জামাতকে নিবে না!! ভাইয়ার বয়স ৯৪-৯৫ সালে কত ছিল??
হাসিনার সাথে নিজামীর এক টেবিলে গায়ে গা লাগিয়ে বসে বিএনপির বিরুদ্বে আন্দোলনের কথা কি ঘরের বাবা-চাচাদের মুখেও শুনেন নাই? আমরা তখন সবই দেখেছি|আর আপনি চান আম্লীগ-এরশাদ এক জোট থাকুক আর বিএনপি থাকুক একা, তাতে অবশ্য সারাজীবন আম্লীগের ক্ষমতায় থাকার রাস্তাটা ক্লীয়ার হয়, তাই না?
আরেক কথা, বিএনপির চীফ হুইপকে পিটানোর পুরস্কার স্বরুপ গোল্ড মেডেল দিয়েছে এক পুলিশকে
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আমি বর্তমান অবস্থা বিশ্লেষণ করেছি, সেই হিসেবে খুব কম সম্ভাবনা এমনটি হবার। তবে এমন কিছু হলেও কিছুই আসে যায়না, তখন আওয়ামীলীগকেও প্যাভিলিয়নের পথ সুন্দর মত দেখিয়ে দেওয়া হবে।
নোংরা রাজনীতির অবসান চাই।
৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০০
আব্দুর রহ্মান বলেছেন: জামায়াত শিবির নিপাত যাক,
সোনার বাংলা মুক্তি পাক।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সবসময়ের প্রতিবাদ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১১
মাথানষ্ট০০৭ বলেছেন: নিয়েল ( হিমু ) @ ভাইরাস আইসাই ব্যান খাইছে।
http://www.somewhereinblog.net/blog/virous08
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২০
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: নিক তো ঠিক আছে ভাইয়া?
১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১১
চলতি নিয়ম বলেছেন: জামায়াত শিবির নিপাত যাক,
সোনার বাংলা মুক্তি পাক।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২০
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সবসময়ের প্রতিবাদ।
ভালো আছেন তো ভাই?
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১১
মাথানষ্ট০০৭ বলেছেন: Click This Link
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২১
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: নোংরা ব্লগিং এর প্রতি প্রতিবাদ চাই।
১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
আব্দুর রহ্মান বলেছেন: আওয়ামিলীগ ৯৪-৯৫ এ একবার বিষ্টা শুকে দেখছিল, তাই বিএনপিকে এখন আজীবন সেই বিষ্টা আচলের তলায় রেখে দেশময় দুরগন্ধ ছড়িয়ে বেড়াতে হবে। দেশকে বিষ্টার পুতি গন্ধে বিষময় করে তুলতে হবে। সেই বিষে নিজে নীল হয়ে গেলেও আচল থেকে বিষ্টা ফেলা যাবেনা। পাছে এই বিষ্টা না আবার আওয়ামিলীগ কোলে তুলে!!
হায়রে মানুষের মস্তিষ্ক!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সুপারব!!! আপনি অসাধারণ বলেছেন।
১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২১
ইস্কুল ছাত্র বলেছেন: জামাত বিএনপি কে চাড়লে আওয়ামিলীগ তাদের কোলে বসাতে সুবিধা হবে যেমনটা ৯৪-৯৫-৯৬ দেখেচি
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হুম, রেখে দেন, জনগণ তাদের মতামত জায়গামত দিবে, বাঁশ তখন জামায়াত বিএনপি দুটাই খাবে.. যেটা দেশের জন্যে মতেই ভালো না।
জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসীরা আওয়ামীলীগের মনোপলি দেখতে না চাইলে এত বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা উচিত।
আওয়ামিলীগ কোনভাবেই জামায়াত প্রীতি দেখলে জনগনই ওদের রাস্তা দেখিয়ে দেবে, গত নির্বাচনে যেমন দেখিয়েছিল বিএনপিকে।
১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
চলতি নিয়ম বলেছেন: রাজাকারেরা নিপাত যাক
রাজাকারের মাংস কুত্বায় খাক......
(কপিরাইট টু সামী মিয়াদাদ)
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: থাম্পজ আপ!
১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩১
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, সুন্দর পোস্ট
১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
ব্যাপারটা কেমুন হইলো না !!
গোলাপী আফা লাল বুবুর সামনে সুস্বাদু খাবার রাখা হইলো -- আর আপনি কইবার লাগছে তোমাদের জ্বিভে জল আনা যাইবো না
হাহাহহাহাহাহাহাহাহাহ ~~ ভাই এর থেকে নিষিদ্ধকরনের দাবী তুলেন ! যুদ্ধ-অপরাধীদের দল থাকতে পারে না --
হায় হায় আপনি যদি কন সবাই তো যুদ্ধঅপরাধী না -- তাইলে কিন্তু আমার কাছে উত্তর নাইক্কা !!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: নিষিদ্ধের দাবি তো আছেই ভাই সবসময়, বাস্তব হিসেবে চিন্তা করেন। বিএনপির মদদেই এখনো দেশে ওরা টিকে আছে। বিএনপি ছেড়ে দিলেই খেল খতম, ব্যাক টু পাকিস্তান।
১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
ফরিদ হাসান বলেছেন: অসাধারণ একটি সংগ্রহশালা (না দেখলে মিস করবেন)
সম্প্রতি প্রথম আলো পত্রিকায় দেশে ও দেশের বাইরে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বলকারী ব্যক্তিদের নিয়ে নিয়মিত ”আমিই বাংলাদেশ” নামে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করছে। যা কিনা ইতিমধ্যে পাঠকমহলে বেশ উৎসাহ সৃষ্টি করেছে। সেই প্রেরণায় আমরা এযাবত যতগুলো প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে সবগুলো প্রতিবেদন একসাথে জড়ো করে চলেছি। প্রতিদিনই পেজটি আপডেট করা হয়। অনবদ্য এই সংগ্রহশালাটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২০
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
যাযাবরমন বলেছেন: আওয়ামী লীগের প্রতি আহবান,
আপনারা ইলেকশন এলেই তসবি হাতে নিয়ে ভোট চাওয়া বন্ধ করুন।
আওয়ামী লীগকে অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধকে তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি ভাবা বাদ দিতে হবে।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২০
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আর বিএনপিকে পাকিস্তান ভালবাসা। আপনি জাতিয়তাবাদি, কিন্তু তাই বলে নিজেদের সমস্যাটা দেখতেও পান না? এই বিরধিতার খাতিরে বিরোধীতা জাতির জন্যে মঙ্গলকর নয়।
১৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
দু:খ জনক হলেও সইত্য দেশের প্রায় অনেক রাজনৈতিক দলই জামাত কে পাশে নিয়ে রাজনীতি করেছে বা করছে । তাদের কে আমরাই মাথায় উঠাইছি । ব্লগে যেমন জামাতের কোন স্থান ব্লগার রা দেয় না ব্লগে আসলেই কাডাল পাতা উপহার দিয়া বিতারিত করে তেমন যদি রাজনৈতিক দলগুলা করতো তাইলে ভালো হতো।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভাইয়ার সাথে সহমত, রাজনৈতিকদলগুলোর মনোভাব অমনই হওয়া উচিত ছিল, আশা বিএনপি অন্তত এটি করবে, দেশের জন্যে না হোক, নিজের দলের স্বার্থে
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
ভাইরাস ২০১২ বলেছেন: সাবাশ ! ভালো লাগলো !