![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুলিশের সঙ্গে জামায়াত শিবির কর্মীদের সংঘর্ষে ৩ পুলিশ সদস্যসহ মোট ৪৩ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে রংপুরের মিঠাপুকুরে ৬, নাটোরে ১, নোয়াখালীতে ৫, দিনাজপুর ২, ঢাকায় ২, মোলভীবাজার ৩, চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ২, কক্সবাজারে ২, সাতক্ষীরায় ৫, গাইবান্ধা ৬, সিরাজগঞ্জে ২, ঠাকুরগাঁও ৫ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২ জন নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।আহত হাজারের বেশী। এদের মধ্যে কয়েকশো গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
অনেকের পরিচয় পাওয়া যায়নি! জামায়াত শিবির কর্মী, পুলিশ ও সাধারণ মানুষ ও এর মধ্যে রয়েছে।
মন্দির ও হিন্দু সম্প্রদায়ের উপরে চালানো হয়েছে হামলা! করা হয়েছে অগ্নিসংযোগ।
ঢাকা: মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর পরই দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে।
গাইবান্ধা: গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ৩ পুলিশ পিটিয়ে হত্যা করেছে জামায়াত শিবিরকর্মীরা। অন্যদিকে শিবিরের ৩ কর্মীও নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি মুঞ্জর রহমান ৩ জন পুলিশ সদস্যকে জামায়াত শিবিরকর্মীরা পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছেন।
নিহত পুলিশ সদস্যরা হলেন- বাবলু (২৮), নাজিম (৩০), হযরত (৩৫)।
সিরাজগঞ্জ: সিরাজগঞ্জে পুলিশ ও র্যাবের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের দফায় দফায় সংঘর্ষে দু’ শিবির কর্মী নিহত ও এক সাংবাদিকসহ কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে ২০ জন গুলিবিদ্ধ রয়েছেন। নিহত শিবির কর্মী নুরুল্লাহ খান ওরফে মুক্তা (২২) সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার শিয়ালকোল ইউনিয়নের রাজা খাঁ চরে আলমগীর খানের এবং রুহুল আমিন (১৫) একই ইউনিয়নের চন্ডিদাসগাতী গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে।
রুহুল আমিন সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এবং মুক্তা ঘটনাস্থলে মারা যায় বলে হাসপাতালের আরএমও ফরিদ আহম্মেদ ও স্বজনেরা জানিয়েছেন। আহতদের সদর হাসপাতালসহ শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
ঠাকুরগাঁও: ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা গড়েয়ায় জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশে সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া গুলিবিদ্ধ হয়েছে আরও ৫ জন। আহত হয়েছেন বিজিবি ও পুলিশের ৭ সদস্য
নিহতরা হলেন- ছাত্রদলের মনির উদ্দিন (১৮) ও যুবদলের ফিরোজ (২৪), শিবিরকর্মী সুমন (২৫) ও রুবেল (২০) গ্রামবাসী মিঠুন (২৬)। গুলিবিদ্ধরা হলেন- জেমি (৩০), বিপ্লব (২৫), আমিনুল (২৮), দাইমুল (৩০)।
রংপুর: রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ৬ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় ৮ পুলিশসহ আহত হয়েছে প্রায় শতাধিক। পুলিশ ৩ জন নিহতের কথা স্বীকার করেছে।
নিহতরা হলো- বালারহাট হুলাশু এলাকার মাহমুদল হাসান (২৮), মির্জাপুরের মশিউর রহমান(২৫), লতিফপুরের সাদেকুল ইসলাম(২৫) মাঠের হাটের আশিকুর রহমান (২২) এবং কাশিপুরের সাহেদ আলী(৪৩) মারা যায়। এছাড়াও রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে একজন। তার নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি।
আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন, উপ পরিদর্শক (এএসআই) জুয়েল, কনস্টেবল আব্দুল আজিজ, লক্ষণ, রফিকুল ইসলাম, হিরু মিয়া, শফিকুল ইসলাম, কল্লোল।
পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনায় ৫ শতাধিক রাউন্ড গুলি, টিয়ার শেল, রাবার বুলেট নিক্ষেপ করা হয়েছে। এরমধ্যে বিজিবি ৪২ রাউন্ড গুলি করেছে বলে জানা গেছে।
সাতক্ষীরা: জেলায় পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের সংঘর্ষে ৪ শিবির কর্মী নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছে ৫ পুলিশসহ কমপক্ষে ২০ জন।
নিহতরা হলেন- সদর উপজেলার হরিসপুর গ্রামের ইকবাল হোসেন (১৭), খানপুর গ্রামের সাইফুল ইসলাম (১৬), সদরের বেলেডাঙ্গা গ্রামের আবুল হাসান (২০), পায়রাডাঙা গ্রামের শাহীন (২০) ও সাতক্ষীরা সিটি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মামুন (২৫)।
আহতদের সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
তবে নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এদের মধ্যে ডিএসবি ওয়াসার রিয়াজসহ ৪ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
কক্সবাজার: সাঈদীর ফাঁসির রায়ের পর কক্সবাজারের জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে ২ জন নিহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- কক্সবাজারের ঈদগাহর বোয়ালখালী এলাকার হাজী ইলিয়াসের ছেলে রশিদ(৩৫)ও পেকুয়ার মেহেরনামা এলাকার জালাল উদ্দিনের ছেলে সাজ্জাদ (১৭)।
এ সময় ১৩ জন গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন। এতে ১৫টি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে কক্সবাজার সদর উপজেলার ঈদগাঁও, পেকুয়া উপজেলা এবং চকরিয়া উপজেলায় জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ: চাঁপাইনবাবগঞ্জের বড়লেখায় জামায়াত-পুলিশ সংঘর্ষে ২ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে একজন জামায়তকর্মী ও অন্যজন শ্রমিক বলে জানা গেছে।
এদিকে ইসলামী ছাত্র শিবিরের প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দাবি করা হয়েছে বৃহস্পতিবার সারাদেশে শিবিরের ২১ নেতাকর্মীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, সিরাজগঞ্জে ও দিনাজপুরে দুইজন করে, রংপুরে সাতজন, ঠাকুরগাঁওয়ে পাঁচজন, কক্সবাজারে দুইজন ও চট্রগ্রামে তিনজন নিহত হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আছেন আরো ৪৭ নেতাকর্মী।
নিহতদের মধ্যে সিরাজগঞ্জের রুহুল আমীন, মোক্তার হোসেন, দিনাজপুরের হাসিনুর, রংপুরের মশিউর রহমান, মাহমুদ হাসান, আনোয়ারুল, শাকিল, সাদেক আলী, সাহেব আলী ও চট্রগ্রামের মেজবাহ উদ্দিন ও বাহার উদ্দিনের নামও উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।
এতো লাশ অনর্থক ও কষ্টদায়ক, তার পরিচয় যাই হোক। তোমরা ভ্রান্ত পথে আছ! আইনের নিয়মে আইন চলছে! কেউ বদলাতে পারবেনা, অন্তত সহিংসতার মাধ্যমে না!!! তাহলে কেন অনর্থক এই জীবনগুলোর অপচয়? ধিক্কার! আল্লাহ যে মস্তিষ্ক দিয়েছে, তা ব্যাবহার না করা, এক একটি জীবনের অপচয় করাও জঘন্য অপরাধ! এই রক্তের দায় সাইদির। আইনের পথে আইন হেঁটেছে, কেউ জীবন দিয়ে দিলেই আইনকে টলানো যায় না অন্যায় এর পক্ষে!!!
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এটা পাকিস্তানিয়তা ধারণাকারীদের নির্ঘাত পরিনতি।
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩২
আমি মুখতার বলেছেন: police er kahini dekhe mejaj gorom hoitese. Jamat-shibirer jaygay manush ke guli kortese........... Ar tora ki guli kora charao kichu korte paros na!!!!!
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভাই যেভাবে হামলা দিচ্ছে, পুলিশ কি আর ইচ্ছা করে মরতে যাবে বলেন?
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
বর্ণালী পাল বলেছেন: আজ আমরা একাত্তরের মত আরও একবার নিজের দেশের মাটিতে অস্তিত্তের শঙ্কটে পরেছি । জামাত-শিবিরদের দ্রুত প্রতিহত করতে না পারলে এই মৃত্যুর হার বাড়তে থাকবে । জামাত-শিবিররা এই দেশের সাধারণ মানুষদের শান্তিতে থাকতে দেবে না ।
হিন্দুদের উপর আক্রমন করার মাধ্যমে তারা আবার প্রমান করে দিল তারা একাত্তুরের মত এখনও পশুই আছে ।
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সহমত এক হাজার বার
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫০
মোমের মানুষ বলেছেন: জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০২
আব্দুর রহ্মান বলেছেন: এই রক্তের দায় সাঈদির। আংশিক........
পুরো দায় যে পর্যন্ত পৌছাবে তা বললে ক্যাচাল লাগবে। আমি মৌদুদী পর্যন্ত পৌছাইলাম।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হায় সাইদির উপরে যায়, সে সবাইকে শান্ত হতেও বলতে পারতো! স্বার্থপর জানোয়ার একটা।
৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩
অশ্রুহীন মন বলেছেন: জামাত-শিবিররা এই দেশের সাধারণ মানুষদের শান্তিতে থাকতে দেবে না।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: জামায়াত শিবির শেষ করে দেওয়া হবে।
৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৭
খইকাঁটা বলেছেন: বর্ণালী পাল বলেছেন: আজ আমরা একাত্তরের মত আরও একবার নিজের দেশের মাটিতে অস্তিত্তের শঙ্কটে পরেছি । জামাত-শিবিরদের দ্রুত প্রতিহত করতে না পারলে এই মৃত্যুর হার বাড়তে থাকবে । জামাত-শিবিররা এই দেশের সাধারণ মানুষদের শান্তিতে থাকতে দেবে না ।
হিন্দুদের উপর আক্রমন করার মাধ্যমে তারা আবার প্রমান করে দিল তারা একাত্তুরের মত এখনও পশুই আছে ।
...................................................
জামাত শিবির প্রতিহত করার চিন্তাই আজকে এই শঙ্কটে ফেলেছে দেশকে। একাত্তুরে ওরা আদৌ পশু ছিল কি না আমার জানা নাই, তবে বর্ণনায় যা শুনি তা কিছুটা ছাত্রলীগের সাথে মেলে। আঙ্গুল ঘুরিয়ে কথা বলেন। সত্য না দেখার ভান করেন কেন, শুধু কি হিন্দু বলে?
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হাসালেন বড়।!!! হাহ! বাদ দেন, আপনাদের কানা চোখ নিয়ে থাকেন গা।
৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮
বর্ণালী পাল বলেছেন: @ খইকাঁটা
আপনি কি বলতে চাচ্ছেন , আজকের রায় বের হবার পর জামাত-শিবির যেই তাণ্ডব লিলা শুরু করেছে সেটা প্রতিহত না করে চুপ চাপ বসে বসে দেখতে ।
ঠিকই বলেছেন , জামাতিরা "শান্তিপূর্ণভাবে" বাড়িঘরে আগুন লাগিয়ে দিবে , আর সেটা প্রতিহত করার কথা বলাই দোষ ??
"সত্য না দেখার ভান করেন কেন, শুধু কি হিন্দু বলে? "
এইটা বলে আপনি কি প্রমাণ করতে চান ? আপনার কথাতেই প্রমানিত হয় আপনি প্রকিতপক্ষে কেমন মানুষ ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এদের কথা শুনলে মেজাজ টা বিলা হয়ে যায়। ফ্যানাটিক এর দল।
৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪
বর্ণালী পাল বলেছেন: @ খইকাঁটা
একাত্তুরে ওরা আদৌ পশু ছিল কি না আমার জানা নাই,
এইটা আপনার জানা নাও থাকতে পারে । কারন আপনাদের পরিবারের কেও মুক্তিযুদ্ধ করেছে বলে মনে হয় না । কিন্তু আমার যানা আছে , কারণ আমার বাবা একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন ।
আশাকরি আপনি আপনার উত্তর পেয়ে গেছেন । যদি আপনি প্রকৃতপক্ষে কোন জামাত-শিবিরের বংশধর না হয়ে থাকেন তাহলে ঠিকই বুঝতে পারবেন ।
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দারুন কাজ করেছেন।
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভাইয়া অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!
১১| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৪
বাংলার হাসান বলেছেন: +++++++++
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
১২| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৬
মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: পোস্ট পড়ে অনেক ডিটেইল খবর জানতে পারলাম...কিন্তু পোস্টে "মন্দির ও হিন্দু সম্প্রদায়ের উপরে চালানো হয়েছে হামলা! করা হয়েছে অগ্নিসংযোগ।" একবার বোল্ড আর একবার আন্ডারলাইন করে লিখা ছাড়া তো আর কোন তথ্য দেখলাম না...নোয়াখালী তে এ ধরণের ঘটনা ঘটেছে শুনামাত্র আমার নোয়াখালীর কয়েক বন্ধুর কাছে ফোন করে ঘটনা শুনতে চেয়েছি তারা কেউ বলতে পারে নি.... আশা করব পুরোপুরি সত্য না জেনে এ ধরণের কথা না লেখার জন্য।
রায় ঘোষনায় খুশি হওয়ার পরপরই জামাতিদের কান্ড কারখানায় এমনিই আমার মেজাজ গরমে আছে....অন্যদের মেজাজ বিলা করার জন্য সাম্প্রদায়িক মন্তব্য করে আগুনে আর হাওয়া দিয়েন না....
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: আগুনে হাওয়া দেওয়ার কোনই উদ্দেশ্য ছিলনা, জানান ছিল লক্ষ্য।
১৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৫
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ভয়াবহ ! মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে ! সাঈদির বিচারের চাইতে এই খবরগুলোর প্রতিই আমার নজর ছিল বেশি। জানি না দেশ কোনদিকে এগোচ্ছে। এর কোনো সমাধান বের করা খুব জরুরি।
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হুম।
১৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৭
সাজিদ এহসান বলেছেন: বর্ণালী পাল বলেছেন: আজ আমরা একাত্তরের মত আরও একবার নিজের দেশের মাটিতে অস্তিত্তের শঙ্কটে পরেছি । জামাত-শিবিরদের দ্রুত প্রতিহত করতে না পারলে এই মৃত্যুর হার বাড়তে থাকবে । জামাত-শিবিররা এই দেশের সাধারণ মানুষদের শান্তিতে থাকতে দেবে না ।
হিন্দুদের উপর আক্রমন করার মাধ্যমে তারা আবার প্রমান করে দিল তারা একাত্তুরের মত এখনও পশুই আছে ।
Click This Link
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ১০০ ভাগ সহমত।
১৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৪
বিপদেআছি বলেছেন: জামাতী কিচু বুড়া ভামদের জন্য যেভাবে মানুষহ মরছে তা হতাশার , তবে জামাতকে চিরতরে মিশিয়ে দিতে সরকারকে সাহসের পরিচয় দিতে হবে , সব কটা জামাতী বুড়া ভামদের ফাঁসি দিতেই হবে , গতকালকের ঘটনার পর আর পিছন ফেরার সুযোগ না্ই।
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সহমত।
১৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
খইকাঁটা বলেছেন: @বর্ণালী পাল : একবার মন্তব্যের পর স্বাভাবিকভাবে আমি আবার মন্তব্য করি না।
আমি বলেছি, ‘জামাত শিবির প্রতিহত করার চিন্তাই আজকে এই শঙ্কটে ফেলেছে দেশকে।’
আপনি বলেছেন : আপনি কি বলতে চাচ্ছেন , আজকের রায় বের হবার পর জামাত-শিবির যেই তাণ্ডব লিলা শুরু করেছে সেটা প্রতিহত না করে চুপ চাপ বসে বসে দেখতে।
না ভাই আমি তা বলি নাই, আমি বলেছি শুধু তান্ডব করার জন্যই যদি তারা মাঠে নামতো বা নামে তাহলে আপনি আমি খুব বেশি অশান্তিতে পড়তাম অনেক আগেই। তাদের হাতে সে পরিমানে জনশক্তি আছে বলেই শুনেছি। এই রায়টা আপনার মনপুত হয়েছে কেন? এই প্রশ্নের স্বাভাবিক উত্তর, 'এই কুখ্যাত নোংরা রাজাকারের ফাসির রায় হয়েছে তাতে কেন খুশি হব না'। আমিও খুশি হতাম যদি নিশ্চত হতাম ব্যক্তিটি নিশ্চতভাবেই অপরাধী এবং নিরপেক্ষতার মধ্য দিয়েই রায়টি প্রকাশ হতো। আপনি কিসের ভিত্তিতে নিশ্চিত করলেন দেলু রাজাকারই সেই দেলোয়ার সাইদি। সাক্ষীদের সাক্ষ্যগুলি আপনি কি নিরপেক্ষভাবে পর্যালোচনা করেছেন? সাইদির যুদ্ধকালীন অবস্থান নিয়ে পিরোজপুরবাসীর সাথে কি কখনো কথা বলেছেন, বা চেষ্টা করেছেন?
"সত্য না দেখার ভান করেন কেন, শুধু কি হিন্দু বলে? " আমার এই কথার জবাবে আপনি বললেন,
'এইটা বলে আপনি কি প্রমাণ করতে চান ? আপনার কথাতেই প্রমানিত হয় আপনি প্রকিতপক্ষে কেমন মানুষ । '
আমি আবার কেমন মানুষ, প্রকৃতার্থে আমি বা আমরা হলাম সংখ্যালঘু মানুষ।
আমি বলা, 'একাত্তুরে ওরা আদৌ পশু ছিল কি না আমার জানা নাই'-এর জবাবে আপনার জবাব,
'এইটা আপনার জানা নাও থাকতে পারে । কারন আপনাদের পরিবারের কেও মুক্তিযুদ্ধ করেছে বলে মনে হয় না । কিন্তু আমার যানা আছে , কারণ আমার বাবা একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন ।'
'আমার বাবা রাজাকার ছিলেন না, মিথ্যা বলছি না। আমার বংশে ৭ জন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।' তারপরও ধরেন এটা একটা মিথ্যা তথ্য। আমি রাজাকারের সন্তান, আমার বংশৈ একটাও মুক্তিযোদ্ধাও নাই তাতে কি দাড়ালো? শুনেছি কবি রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ্-এর বাবাও নাকি শাক্তিবাহিনীর চেয়ারম্যান ছিলেন। জানা মতে উনার বংশেও কোন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না। তো কি হোল? উনিতো ভোল পাল্টে দিব্যি মুক্তি চেতনার লোক হয়ে গেলেন। আপনি যদি চ্যালেঞ্জ করেন এবং স্বশরীরে এসে দেখে যেতে চান তাহলে আমি আমার এলাকার একজন রাজাকার দেখাব, যার কথা বইতে লেখা আছে। যার দ্বারা অনেক লোক হত্যা হয়েছে যুদ্ধের সময়। অনেক হিন্দুর বসত কেড়েছেন উনি, লুটেছেন সবকিছু। সে কিন্তু দিব্যি সবার সামনে দিয়ে ঘুরে বেড়ায় শুধু মাত্র আওয়ামীলীগ করেন বলে। আদৌ তিনি কিন্তু জামায়াত করেন না।
ভাই/আপু বর্ণালী পাল, ৭১-এ আমি ছিলাম না। তবে যতটুকু বুঝি তা থেকে বলি জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করতে চাইছিলেন না। যতদুর জানি ভারত থেক পাকিস্তানকে আলাদা করার ব্যাপারেও তাদের আপত্তি ছিল। ব্যাপারটাকে পাকিস্তানীদের কাছে হয়ত বেশী বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য তারা তাদের খুব বেশী কাছে থাকার চেষ্টা করেছে। প্রত্যন্ত এলাকার কিছু অজাত কুজাত লোক এসুযোগের সুবিধাটা নিয়েছে খুব ভালোভাবে। এরা কেউ কেউ হয়ত জামায়াতের সাথে আছে, কিন্তু শুধু যে জামায়াতের সাথে আছে তা নয়, সব দলেই আছে। পরিচ্ছন্ন অবস্থান কাকে বলে? নিজেকে অস্বচ্ছ অবস্থানে থেকে, স্বচ্ছতার আন্দোলন কি ভাল দেখায়। আওয়ামীলীগ যদি তাদের নিজেদের দল থেকে রাজাকারগুলোকে তাড়িয়ে দিয়ে তাদের বিচার শুরু করত তাহলে এটা হত অনেক বেশী গ্রহনযোগ্য আমার মনে হয় চরম শিবিরও তখন তাদের মুরুব্বী সংগঠন জামায়াতের ব্যাপারে চিন্তা করত। যদিও এব্যাপারটা নিয়ে তাদের অন্তর্দন্দ আছে বলে শুনেছি।
.....................................................................
যদি আপনি প্রকৃতপক্ষে কোন জামাত-শিবিরের বংশধর না হয়ে থাকেন তাহলে ঠিকই বুঝতে পারবেন।
আপনার মত এত কড়া ভাষা ব্যাবহার করতে চাইছি না। তবে অনুরোধ করব নিজেকে একটা নির্দিষ্ট পরিচয় আটকে রেখে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন না। মন মুক্ত করুন। আর অনুরোধ ভুল বুঝবেন না আমি আপনার, এই পোষ্টের লেখকের এবং অন্য ব্লগারদের বন্ধু থাকতে চাই। আমি রাজাকার বা রাজাকার সমর্থক না। আমি সত্য সন্ধানী। সত্যকে আমার কাছে আনুন আমি গ্রহন করব। সে সত্যটা অবশ্যই আবেগতাড়িত ও প্রভাবিত হলে হবে না।
ভাল থাকবেন। কষ্ট পেলে ক্ষমা করবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৮
পাইলট ভয়েচ বলেছেন: hsce ta ki? ata e ki sadhinta?