![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইংরেজিতে যাকে বলে Geology। মূলত পৃথিবীর পাথরের গবেষণাই ভূতত্ত্বের কাজ। পৃথিবীর এই পাথরের মাঝেই লুকিয়ে আছে এর যাবতীয় রহস্য, ইতিহাস, সম্পদ। বাইরে থেকে এর কিছুই আমরা বলতে গেলে দেখতে পাই না। এর জন্য আমাদের নানা রকম কৌশল অবলম্বন করতে হয়।
মোটাদাগে পৃথিবীর ত্বককে আমরা মাটি বলতেই অভ্যস্ত। আসলে ভূত্বকের খুব সামান্য অংশই মাটির আস্তরণে আবৃত এবং মাটিতেই জন্মে গাছপালা। পাথরেও কিছু গাছ জন্মায় তবে তা পাথর ক্ষয়ে যাওয়ায় যে মাটির উপাদান তৈরী হয় তাতে জন্মায়। আর পাহাড়গুলো তৈরী পাথর দিয়ে। মরুভূমিতে, বালুকাবেলায়, সাগরতলে আছে হয় পাথরখন্ড (Gravel), নুড়ি (Granule), বালুকণা (Sand) বা তার চেয়ে ছোট ধূলিকণা (Silt) অথবা একেবারে ক্ষুদ্র কর্দমকণা (Clay). আর সমুদ্র, হ্রদ, নদী জুড়ে পানি তো আছেই। আর হিমবাহ অথবা মহাদেশীয় বরফের আস্তরণের নিচেও আছে পাথরে ভূমি। সুতরাং মাটি নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখা তার নাম মৃত্তিকা বিজ্ঞান।
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪১
চড়কা বলেছেন: সম্পূর্ন অালাদা বিষয় নয়। মৃত্তিকা বিজ্ঞানের মাইনর হিসেবে ভূতত্ত্বের কিছু বিষয় পড়তে হয়। অার সমগ্র পৃথিবী নিয়ে হচ্ছে অার্থ সায়েন্স। লেখাটা সম্পূর্ন নয়, ব্লগে কম করে লেখা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৬
শের শায়রী বলেছেন: তা হলে দুটি সম্পূর্ন আলাদা বিষয়?