![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অর্থ নয় কীর্তি নয় সফলতা নয় আরো এক বিপন্ন বিস্ময় অন্তর্গত রক্তের ভেতর খেলা করে।
পরিস্থিতি গভীর উদ্বেগজনক। সারাদেশে ব্যাপক সহিংসতা চলছে। মারা গেছে প্রায় ৫০ জনের মত মানুষ, মতান্তরে ৫৬। মানুষ মারা গেছে। জামাত-শিবির না কি আম পাবলিক , তার চেয়ে বড় কথা হলো মানুষ মারা গেছে। ‘পুলিশ চ্যাং দোলা করে মৃত, রক্তাক্ত গুলিবিদ্ধ মানুষের শরীর টেনে নিয়ে যাচ্ছে’ টিভি স্ক্রীনে এই দৃশ্য সত্যি অসহনীয়। ক্রোধ মানুষকে অন্ধ করে দেয়। অন্ধ না হলে এই দৃশ্য একজন মানুষ হিসেবে যে কাউকেই আহত করবে।
এর সমাধান কি? যে মানুষগুলি উন্মত্ত হয়ে উঠেছে তারা কেন এমন উন্মত্ত হয়েছে? তাদের মনে হয়েছে একজন মহান ইসলামী চিন্তাবিদকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তাদের মনে হয়েছে আল্লামা সাঈদীর মত একজন বিরাট আলেমকে সরকার ষড়যন্ত্র করে ফাঁসি দিয়েছে। এটা দেশকে আলেম শূন্য করার এক গভীর ষড়যন্ত্র। সুতরাং তারা জীবন দিয়ে হলেও এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করবে। জীবন দিয়ে হলেও ইসলামের বিরুদ্ধে এতবড় অন্যায় ষড়যন্ত্র তারা প্রতিহত করবে। এতে প্রান যায় যাক।
ওরা যেটা ভাবছে সেই ভাবনাটা একদিনে তৈরী হয়নি। আমাদের সবার চোখের সামনে দিয়ে দিনের পর দিন ওরা বেড়ে উঠেছে। ওরা কোরান হাদীসের দোহাই দিয়ে আমাদের ভাইদের মানুষ খুনের তালিম দিয়েছে। আমরা ওদের থামাইনি। ওদের বিষবৃক্ষ চারা থেকে মহীরূহ হয়েছে আমরা শুধু দেখেছি।
আমাদের বয়োজ্যেষ্ঠ পলিটিশিয়ানগণ(যাদের অধিকাংশই আবার আনফরচুনেটলি মুক্তিযোদ্ধা), আপনাদের অসৎ রাজনীতির ফল আজ আমরা ভোগ করছি। এই ফলটা হলো কিছু ভয়ংকর অসৎ লোকের সুপ্ত অবস্থা থেকে সংহারী রুপে আবির্ভূত হওয়া। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় অনেকটা সুপার এডেড ইনফেকশনের মত বা অপরচুনিস্টিক ইনফেকশনের মত। আমাদের ইমিউনিটির ঘাটতির সুযোগে দেলু’দের আল্লামা হয়ে যাওয়া। অতঃপর মস্তিষ্ক প্রক্ষালন বা মগজ ধোলাই। আচ্ছা ওরা যখন আমাদের এই তরুন ছেলেদের মগজ ধোলাই করেছে আমাদের সুশীলরা তখন কি করেছে? কিছুইনা। আমাদের সুশীল বুদ্ধিজীবিরা এই সব প্রান্তিক ছেলেদের নিয়ে ভাবেন না। টাইম নাই। আর আমাদের নেতারা কি করেছেন? আমাদের ছেলেদের চাদা তুলতে শিখিয়েছেন, চাপাতির কোপ শিখিয়েছেন। ফলে আমাদের মুরুব্বিরা বলেছেন “তোমাদের থেকে তো ওরাই ভাল। রগ কাটে কিনা জানিনা, ওরা তো অন্তত পাঁচ অক্ত নামাজ পড়ে। কোরানের কথা বলে।”
এই মূহুর্তের অবস্থা খুবই আশংকাজনক। এটা যে অকল্পনীয় ছিল তা নয়। বরং এরকমটাই যে হবে সেটা জানাই ছিল। এখন কি করনীয়? সমাধান কি? আমি শাহবাগ আন্দোলনের পর থেকেই বিএনপির দিকে স্থিরনেত্র তাকিয়ে ছিলাম। আমার কয়েকদিনের লেখায়-আলোচনায় ঘুরে ফিরে এসেছে বিএনপি প্রসংগ। আমার এক সহকর্মী কদিন আগে আমার উপর একটু বিরক্ত হয়ে বলেছিলেন“ আপনি বিএনপি নিয়া লাগছেন ক্যান? এরা জীবনেও এখানে আসবেনা। এরা জামাতের চেয়ে বড়….” বিএনপি দলটিকে আমি মন থেকে সম্মান করি (কেন করি পরে আরেকদিন বলব)। আমার সহকর্মীর উচ্চারিত বাক্যটুকু তাই শেষ করলাম না। আমি অস্বস্তি বোধ করি এই বাক্যটিতে। সহকর্মীকে আমি যে উত্তরটি দিয়েছিলাম সে কথাটাই আমি কয়েকদিন ধরে ঘুরে ফিরে সবখানে বলছি। বিএনপি জামাতের সঙ্গ ত্যাগ করলেই দেখবেন ওদের দম ফুরিয়ে যাবে। বিএনপি ওদের অনেক বড় মনের জোর।
……………………………………………………………………………………………………………………….
২.
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে বিএনপি আওয়ামীলীগের ভেতরে একটা বহু পুরনো বিতর্ক প্রচলিত আছে।
জিয়াউর রহমানই তো রাজাকারদের এই দেশে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
বঙ্গবন্ধুই কেন দেশ স্বাধীনের পর যুদ্ধাপরাধীদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করলেন?
এরপর চলতে থাকে দুই পক্ষের ধানাই পানাই। কবি গানের ‘চাপান উতোর’এর মত। বুদ্ধি বিকাশের পর থেকেই এই বিতর্ক দেখে আসছি। আওয়ামীলীগ ওয়ালারা ডিফেন্স করেন যে, দালাল আইন বাতিল হয়েছে বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর। সায়েম-জিয়ার সরকার এটা করেছে। বিএনপি ওয়ালার তাদের বিরুদ্ধে রাজাকার তোষন ও পোষনের অভিযোগ ডিফেন্স করেন না। বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামীলীগকে পাল্টা এ্যটাক করে। অফেন্স ইজ দ্যা বেস্ট ডিফেন্স। বরং যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি করতে দেওয়াটাকে তারা বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তন বলে গর্ব বোধ করেন।
আসলে দুটি অভিযোগই সত্য। তারা স্বীকার করুক আর না করুক। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শে তো বিএনপি বিশ্বাস করেনা। তাহলে কেন বঙ্গবন্ধুর দোহাই দেওয়া? বঙ্গবন্ধু ক্ষমা করেছেন বলে জিয়া বিবেক শূন্য হযে তাদের প্রধানমন্ত্রী বানাবেন, তাদের সুরে দেশের মূলনীতি তৈরী করবেন সেটা কোন ধরনের ভাল মানুষী? ভাবটা এরকম যেন বঙ্গবন্ধুর খুবই অনুগত ভাবশিষ্য জিয়া। তাই রাজাকারদের প্রধানমন্ত্রী না বানালে বঙ্গবন্ধুর সম্মান রক্ষা হয়না।
আর বঙ্গবন্ধু যে একটি ঐতিহাসিক ভুল করেছেন সেটা আওয়ামীলীগওয়ালাদের স্বীকার করতেই বা দোষ কোথায়? হতে পারে এটা তার মানবিক দুর্বলতা। অথবা তিনি আন্তর্জাতিক চাপ, স্বীকুতি আদায়ের তাগিদ, বন্দী বিনিময় প্রভৃতি নানারকম চাপে সেটা পারেননি। কিন্তু চাপ সামলাতে না পারাটাও তো একটা ব্যর্থতা। বঙ্গবন্ধুর কাছে তো এদেশের মানুষ সেটাই আশা করেছিল যেটা সাধারন কারো পক্ষে সম্ভবনা। যেটা আর কারো পারার কথা না।
দেশের এই ক্রুশিয়াল টাইমে বিএনপির সুমতি ছাড়া আমাদের সামনে বড় কোন আশা নাই। বিএনপি অনেক বড় দল, জনপ্রিয় দল। বিএনপিকে যারা ভালবাসে তারা বিএনপির দ্বারা বায়াসড হবেন সেটাই স্বাভাবিক। সবাই স্বাধীন ভাবে নিজের বিবেক বুদ্ধির প্রয়োগ ঘটাতে পারেনা। টকশো,ফেইসবুক, চায়ের কাপের আড্ডায় আমি দেখেছি চলমান ঘটনাবলীতে বিএনপিপন্থীরা বেশীর ভাগই (অল্প কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া) জামাতীদের মতই কথা বলে। পার্থক্য শুধু ওরা পুলিশের সাথে যুদ্ধ করছেনা। তারা অনেকেই এখনো সন্দিহান সাইদী আদৌ যুদ্ধাপরাধ করেছে কি না.
বিএনপি যদি আজকের প্রেক্ষাপটে কোন ভুল রাজনীতি করে আমরা পুরো জাতি এর জন্য সাফার করবো। দেশের এ সংকট উত্তরনে আওয়ামীলীগ ও বিএনপিকে এক কাতারে আসতে হবে। একজন কে বাঁচাতে যারা বহু মানুষ খুন করে, পুলিশ হত্যা করে, ধর্মকে কলুষিত করে, ট্রেনের বগি উল্টে দেয়, সংখ্যা লঘুদের বাড়িতে আগুন দেয়, বৌদ্ধ মন্দির ভেঙে ফেলে তারা আমাদের কেউ নয়। বিএনপি কেন এর দায় নেবে? প্লিজ বিএনপি ফিরে আসুন। আওয়ামীলীগকে এই কথা আর বলতে দিবেন না “যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধা গ্রস্থ করার জন্য একটি মহল ……”। এই ইস্যু নিয়ে নষ্ট রাজনীতি বন্ধ হোক, এখনই। আগামী ইলেকশনে এই একটি ইস্যু নিয়ে আওয়ামীলীগকে পার পেতে দেবেন না। আমাদের আরো অনেক ইস্যু আছে,অনেক হিসাব আছে। বিশ্বজিতের রক্ত এখনো আমাদের গা থেকে শুকায়নি।
আমি আমার এই ত্রিশোর্ধ জীবনের স্বল্প অভিজ্ঞতা থেকে জানি আওয়ামীলীগ- বিএনপি একসাথে না চাইলে এই দেশে ভাল কিছু অর্জন হয়না। যারা বিএনপির বিবেকবান তরুনরা আছেন তারা হাই কমান্ডকে বোঝান, বাধ্য করুন। তরুনরা না চাইলে হবেনা। বুড়োরা সব আধমরা। স্বার্থের ঘুনে খাওয়া এক একটা সস্তা কাঠের আসবাব।
২| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
মো: ইলিয়াস বলেছেন: আমার একটা পরিসংখ্যান দরকার, গত ৪০ বছরে ছাত্রদল, ছাত্রলীগ, ছাত্রশিবির, কারা কত খুন করেছে।
৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
সাদি হক বলেছেন: সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ
৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
নায়করাজ বলেছেন: আমার পড়া একটা সেরা লেখা। বিএনপির সুমতি হলে এই সমস্যার সমাধান কোন ব্যাপার না।
ভুল সবাই করতেই পারে। মানুষ মাত্রই ভুল করে। কিন্তু ভুল বুঝতে পারাটা এবং সেই ভুল শুধরে নেয়াটাই মনুষ্যত্ব।
Click This Link
৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
রাফা বলেছেন: আমারও প্রশ্ন এগুলো।দেখা যাক আপনার আশা পুরণ হয় কিনা।
বিশিস্ট বিএনপি পন্থীরা কি বলে শুনতে চাই।
ধন্যবাদ।
৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
দাসত্ব বলেছেন: বেশ কয়েকদিন ধরে এই কথাটা বলতেসি।
বাংলাদেশের ওপেন পলিটিক্স এখন চরমপন্থী হয়ে গেসে।
সবাই চরমপন্থি , টলারেন্সের পারদ নেগেটিভে চলে গেসে।
এই পোস্টটা টলারেন্ট ভাষায় লেখা।
এর বেশী আলোচনায় যাওয়ার ইচ্ছা নাই।
যেটা নিয়ে মূলত আগ্রহ -
বংগবন্ধু ২৬০০০ দালাললে ছেড়ে দিয়েছিলেন বা সাধারন ক্ষমা ঘোষনা করেছিলেন যারা যারা প্রত্যক্ষ/পরোক্ষভাবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ ইত্যাদির সাথে জড়িত ছিল না - এটা খুব বেশী করে প্রচার করা হয়।
১৯৭২-১৯৭৪ পর্যন্ত দেশের অবস্থা ভাঙাচোরা ছিলো।
বিচার বিভাগ , পুলিশ প্রশাসন তখনো শেপলেস ছিলো বলা যায়।
ম্যাট্রিকের সার্টিফিকেট থাকলে মানুষকে ডেকে ডেকে চাকরী দেয়া হয়েছে প্রশাসন চালানোর মত লোকবলে অভাবে।
তাহলে মাত্র ২ বছরে বংগবন্ধু প্রশাসন কিভাবে ২৬০০০ লোকের ব্যাপারে ইনভেস্টিগেশন রিপোর্ট দিতে পারলো যে এরা প্রত্যক্ষ/পরোক্ষভাবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ ইত্যাদির সাথে জড়িত ছিল না.....
ব্যাপারটা তো অবিশ্বাস্য ব্যাপার !
এখনকার কম্পিউটার আর ইন্টানেটের যুগেই তো সম্ভব বলে মনে হয়না।
এত কম লোকবল নিয়ে সেটা ৭২-৭৪ এ কিভাবে সম্ভব ছিলো ?
৮| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১১
মো: ইলিয়াস বলেছেন: কি যে বলেন আপনারা, বিএনপির প্রতিস্ঠাতা একটা রাজাকার (পরশু সংসদে এক মহিলা এমপি বললেন)। এই বিএনপি যদি সব রাজাকারের বিচার করে ফাসি ও দেয়, তাতেও সবাই গন্দ খুজবে। এই দেশে আওমিলিগ বাদে মুক্তিযোদ্দা বা দেশপ্রেমিক আছে নাকি কেউ?
৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
বিপ্লব৯৮৪২ বলেছেন: একমত
১০| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
অক্ষরসৈনিক বলেছেন: আমরা টিভিতে অনুষ্ঠান দেখি না?
এরকম কথা শুনি না? "বাকি অংশ বিজ্ঞাপনের পর"
এখানে তেমনি হবে "বাকি বিচার নির্বাচনের পর"
১১| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
মাহমুদ আলী আলমগীর বলেছেন: সহমত
১২| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
আিরফ এস এস মাহমুদ বলেছেন: ভাই, আপনার দৃষ্টিভঙ্গীটা ভালো লেগেছে। তবে আপনি যেভাবে বিএনপি কে নিয়ে আশাবাদী বা যেভাবে বিএনপি-আওয়ামী লীগ ঐক্যের সম্ভাবনা নিয়ে আলোকপাত করছেন, সেটা আদৌ বাস্তবসম্মত কিনা ভাবতে হবে। দুটো দলই ঐক্যের প্রশ্নে এক্কেবারে মৌলবাদী।
আপনি বলেছেন "দেশের এই ক্রুশিয়াল টাইমে বিএনপির সুমতি ছাড়া আমাদের সামনে বড় কোন আশা নাই।" কিন্তু বিএনপির পক্ষে কি সম্ভব দেশের জনগনের মঙ্গলের কথা চিন্তা করে একটা ঐক্যের ডাক দেওয়া? আজ খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলন করবেন। দেখা যাক তিনি এবং তার বিজ্ঞ উপদেষ্টারা কি বলেন। তবে বেশি কিছু আশা করা ভুল হবে।
বিএনপির কিছু বড় ধরনের সাংগঠনিক এবং কৌশলগত দূর্বলতা আছে, যার কারনে তাদের হাত-পা অনেকখানিই বাঁধা। বিএনপির সমর্থক শিক্ষিত তরুন প্রজন্মের একটা বড় অংশ একসময় শাহবাগের সাথে একাত্মতা পোষনের আগ্রহ দেখালেও হাই কমান্ড চুপ করে থেকেছে।
বাস্তবতা হলো, বিএনপি, লীগ এবং জামাত, তিনটি দলই এ মূহুর্তে অস্তীত্বের সংকটে আছে, তাই তারা সবাই মরীয়া । রাজনৈতিক দলগুলো যখন মরীয়া হয়, তখন অবধারীত ভাবে মরে দেশের মানুষ। তবে আমরা আর মৃত্যু দেখতে চাই। এ দেশ তো খালি বিএনপি, লীগ বা জামাতের না, এটা আমাদের্ও দেশ। আসুন ভাবি কি করা যায়।
১৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
নিউজ২৪ বলেছেন: স হ ম ত।
সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
নরাধম বলেছেন:
একমত পোস্টের সাথে। ধন্যবাদ।
*বঙ্গবন্ধু সাধারণ ক্ষমায় শুধু যারা প্রত্যক্ষ/পরোক্ষভাবে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ ইত্যাদির সাথে জড়িত ছিল না তাদেরকে ক্ষমা করেছিলেন।