![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাদীছ শরীফ-এর কিতাবসমূহকে মোটামুটিভাবে পাঁচটি স্তর বা তবকায় ভাগ করা যেতে পারে। দ্বাদশ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ ও ইমাম হযরত শাহ্ ওয়ালী উল্লাহ্ মুহাদ্দিছ দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনিও উনার ‘হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগা’ নামক কিতাবে হাদীছ শরীফ-এর কিতাবসমূহকে পাঁচ স্তরে ভাগ করেছেন।
প্রথম স্তর : এ স্তরের কিতাবসমূহে শুধু ছহীহ হাদীছ শরীফ রয়েছে। এ স্তরের কিতাব মাত্র তিনটি। মুয়াত্তা ইমাম মালিক, বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ। দুনিয়ায় এ কিতাব তিনটির যত অধিক আলোচনা বা যাচাই-বাছাই হয়েছে, অপর কোন কিতাবের এরূপ হয়নি। আলোচনায় এটাই সাব্যস্ত হয়েছে যে, সাধারণতঃ এ তিনটি কিতাবের সমস্ত হাদীছ শরীফ নিশ্চিতরূপে ছহীহ। তবে এছাড়াও আরো অনেক কিতাব ছহীহ হিসেবে প্রমাণিত আছে। কারো কারো মতে, পঞ্চাশটিরও অধিক ছহীহ হাদীছ শরীফ-এর কিতাব রয়েছে।
দ্বিতীয় স্তর : এ স্তরের কিতাবসমূহ প্রথম স্তরের খুব কাছাকাছি। এ স্তরের কিতাবে সাধারণত ছহীহ ও হাসান হাদীছ শরীফই রয়েছে। দ্বঈফ হাদীছ শরীফ এতে খুব কম। নাসায়ী শরীফ, আবূ দাঊদ শরীফ, তিরমিযী শরীফ এ স্তরের কিতাব। সুনানে দারিমী, সুনানে ইবনে মাজাহ এবং শাহ্ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতে মুসনাদে ইমাম আহমদকে এ স্তরে শামিল করা যেতে পারে। এ দুই স্তরের কিতাবের উপরই সকল মাযহাবের ফক্বীহগণ নির্ভর করে থাকেন।
তৃতীয় স্তর : এ স্তরের কিতাবে ছহীহ, হাসান, দ্বঈফ, শায ও মুন্কার সকল রকমের হাদীছ শরীফই রয়েছে। মুসনাদে আবূ ইয়ালা, মুছান্নাফে আব্দুর রাযযাক, মুছান্নাফে আবূ বকর ইবনে আবী শাইবাহ, মুসনাদে আবদ ইবনে হুমাইদ, মুসনাদে তায়লাসী এবং বাইহাক্বী, তাহাবী ও তাবারানীর কিতাবসমূহ এ স্তরেরই অন্তর্ভুক্ত।
চতুর্থ স্তর : এ স্তরের কিতাবসমূহে সাধারণত দ্বঈফ ও গ্রহণের অযোগ্য হাদীছ শরীফ রয়েছে। ইবনে হিব্বানের কিতাবুয্ যুয়াফা, ইবনে আছীরের কামিল এবং খতীব বাগদাদী, আবু নুয়াইম, জাওকানী, ইবনে আসাকির, ইবনে নাজ্জার ফিরদাউস লিদ্ দায়লামীর কিতাবসমূহ এ স্তরের কিতাব। মুসনাদে খাওয়ারিযমীও এ স্তরের। তবে এতে ছহীহ ও হাসান হাদীছ শরীফও রয়েছে।
পঞ্চম স্তর : উপরোক্ত স্তরে যে সকল কিতাবের স্থান নেই সে সকল কিতাবই এ স্তরের কিতাব। এখানে মনে রাখা আবশ্যক যে, প্রথম স্তর ব্যতীত কোন স্তরেরই সমস্ত কিতাবের নাম এখানে উল্লেখ করা হয়নি। উদাহরণ স্বরূপ কেবল কতক কিতাবের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০২
ওয়ান টু নাইন বলেছেন: আপনার ভাষায় বুঝা যায় আপনি কত বড় বেয়াদপ । আর যে বেয়াদপ সে আদপ বুঝবে কেমনে?
ইসলাম আদপ শিক্ষা দেয় কারন বেয়াদপ আল্লাহ পাকের রহমত থেকে বঞ্চিত ।
মানুষকে যদি সম্মান দিয়ে কথা বলা যায় তাহলে হাদিশ শরিফ লিখা যাবেনা কেন ? কোথাও নিষেধ করা আছে ?
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৪
মুহাই বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫৫
শুধু মুসলিম বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার ভাষায় বুঝা যায় আপনি কত বড় বেয়াদপ । আর যে বেয়াদপ সে আদপ বুঝবে কেমনে?
ইসলাম আদপ শিক্ষা দেয় কারন বেয়াদপ আল্লাহ পাকের রহমত থেকে বঞ্চিত ।
মানুষকে যদি সম্মান দিয়ে কথা বলা যায় তাহলে হাদিশ শরিফ লিখা যাবেনা কেন ? কোথাও নিষেধ করা আছে ?
=> তোমার আধুনিক ভাষা ইনষ্টিটিউট থেকে বাংলা ভাষা শিক্ষার কোর্স করা দরকার। বেটা বেয়াদপ কি জিনিস। বল, বেয়াদব। বেয়াদপ আর বেয়াদব এক জিনিস না। বেক্কেল আগে বাংলা ভাষা শিখ। তারপর ব্লগিং করিস। মানুষরে সম্মান দেওয়ার সাথে "শরিফ" এর কি সম্পর্ক। বেটা শরীফ মানে বুজস। আল্লাহ কোরআনকে বলেছেন কোরআনুল কারীম, কোরআন মাজিদ। আর তোরা কারীম মাজিদ বাদ দিয়া লাগাইসছ শরীফ"। জানি না তগো বংশে শরীফের আকাল পড়ছে কি না? নাকি তোদের পীরের নাতির নাম শরীফ।
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫৯
জেট টু এ বলেছেন: @শুধু মুসলিম , লাগাইসছ হবেনা, লাগাইছস । আপনার ও আধুনিক ভাষা ইনষ্টিটিউট থেকে বাংলা ভাষা শিক্ষার কোর্স করা দরকার ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৩
শুধু মুসলিম বলেছেন: হাদীছ শরীফ-এর কিতাব সমূহের স্তর :পবিত্র হাদিছ শরিফ ""উনার"" সম্পর্কে জানুন -৫
মাঝখানে আবার উনার লাগানির কি দরকার? এই ব্যাধি তো রাজারবাগীর মুরিদানদের আছে। আর হাদিস এর সাথে শরীফ লাগানীর কি দরকার? শালার এই সব কবে যে ভাষার ব্যবহার শিখব?