![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অর্ধের চেয়ে বেশি, ভাঙ্গার চেয়ে ভালো। ছিন্নের তরে অন্ধের কালো।আমি শুন্য দিয়ে পূর্ণ হয়েছি, চূর্ণ হয়েও ধন্য রয়েছি।পন্য অতি নগন্য আমার তুল্য মূল্য স্বল্প।।
ঈশপের গল্প নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই! ছোট বেলা থেকে সে সব নীতি কথা গুরুজনদের কাছে শুনে এবং বইয়ের পাতাই পড়ে বড় হয়েছি সে গুলোর অধিকাংশই ঈশপের গল্প।। তবে গল্প গুলোর মর্ম অর্থ ছোট বেলায় খুব একটা বুঝতে না পারলেও বড় হওয়ার সাথে সাথে সামাজিক পরিবেশ দেখে গল্পের নীতি কথা গুলোর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছি।। এখানে বর্তমান দেশের সমসাময়িক বিষয় গুলোর সাথে মিল রেখে কয়েকটি গল্প দিলাম_____
1. বন্দী ভেঁপু__বাজিয়ে
এক ভেঁপু-বাজিয়ে বুক-চিতিয়ে_ জোরদার ভেঁপু বাজাতে বাজাতে সেনাদল নিয়ে যাওয়ার সময় শত্রুদের হাতে বন্দী হয়ে গেল। ভেঁপু-বাজিয়ে কেঁদে কেটে প্রাণভিক্ষা চাইলঃ আমাকে দয়া করে ছেড়ে দিন। আমাকে ছেড়ে না দেওয়ার কোন কারণ নেই আমি কাউকে আঘাত করিনি। আপনার সৈন্যদের কাউকে খুন করিনি আমি। আমার কাছে কোন অস্ত্র নেই। থাকবার মধ্যে আছে শুধু এই পিতলের ভেঁপুটা। ঠিক এই কারণেই তো তোকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া দরকার, বলল তারা “তুই নিজে যুদ্ধ না করলে কি হবে__ তোর ঐ প্রবল ভেঁপুর বাজনাই তোদের সৈন্যদের যুদ্ধের উৎসাহ দিয়ে গেছে।।
নীতিশিক্ষাঃ যে অশান্তি পাকায় আর যে অশান্তি পাকানোয় মদত দেয় দুজনেই সমান দোষী।।
2. কাঁকড়া আর তার মা
এক মা-কাঁকড়া এক দিন তার ছেলেকে বললঃ হ্যাঁ রে __ তুই সবসময় এই রকম পাশের দিকে সরে সরে হাঁটিস কেন? সোজা হাঁটলে কত সুবিধা পেতি জানিস? বাচ্চা কাঁকড়া বললঃ ঠিক বলেছ মা, তুমি যদি আমায় একবার দেখিয়ে দাও কি করে সোঁজা হাঁটতে হয় আমি কথা দিচ্ছি আমিও তার পর থেকে সোজা হেঁটে যাব। মা-কাঁকড়া অনেক রকম করে সোজা হাঁটার চেষ্টা করল, কোন লাভ হল না। ছেলের প্রতিবাদের পাল্টা জবাব দেবার আর সাধ্য হল না তার।
নীতিশিক্ষাঃ নির্দেশ দেওয়ার বদলে বরং উদাহরন দিয়ে দেখান উচিৎ।
[ নিজে খারাপ পথ না ছেড়ে অন্য কে ভালো পথে ডাকা সমীচীন নয়।। ]
3. কুকুরের গল্প
এক কুকুর লোকজন দেখলে চুপচাপ তাদের দিকে তেড়ে যেত তারপর তারা কিছু টের পাওয়ার আগেই তাদের গোড়ালিতে কামড় বসাত। কুকুরটার মালিক মাঝে মাঝে তার গলায় একটা ঘন্টা বেঁধে দিত যাতে সে কোথাও গেলে চারপাশের সবাইকে জানিয়ে দিতে বাধ্য হয় যে সে এসে গেছে। আবার মাঝে মাঝে তার গলায় একটা শিকল বেঁধে সেই শিকলে একটা ওজনদার ভার ঝুলিয়ে দিত যাতে সে লোকজনকে কামড়ানোর জন্য ছুট লাগাতে না পারে।
কুকুরটা দিনে দিনে তার এই ঘন্টা আর ভার-টা নিয়ে খুব অহঙ্কারী হয়ে উঠল। ওগুলো নিয়ে সেই বাজার এলাকার সব জায়গায় সে দেখিয়ে বেড়াত। তখন এক বুড়ো শিকারী কুকুর একদিন তাকে ডেকে বললঃএত নিজেকে দেখিয়ে বেড়ানোর কি হয়েছে তোর? যে ঘন্টা আর ভার-টা ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়াস, সেগুলো কোন সম্মান-পদক নয়! বরং অপমানের চিহ্ন। সব্বাইকে জানিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা যে তুই একটা নচ্ছার স্বভাবের কুকুর।
নীতিশিক্ষাঃ কিছু মানুষ আছে তাকে নিয়ে কোন কথা হলেই সেটাকে সুখ্যাতি ভেবে ভুল করে বসে।।
4.ষাঁড় আর ছাগলের গল্প
এক বার এক ষাঁড় একটা সিংহের তাড়া খেয়ে পালাতে পালাতে একটা গুহায় গিয়ে ঢুকে পড়ল। ঐ গুহায় এর আগে একদল ছাগলচরিয়ে লোক থাকত। কয়েকদিন আগে তারা গুহা ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় একটা ছাগল ঐ গুহায় রয়ে গিয়েছিল। ষাঁড়টাকে গুহার মধ্যে দেখে সেই ছাগলটা শিং বাগিয়ে তেড়ে এল। ষাঁড়-এর শিং-এ শিং আটকে ষাঁড়টাকে সে ঠেসে ধরল। বাইরে সিংহটা তখন-ও পায়চারী করছে। ফলে ঐ ষাঁড় তখনকার মত হার মেনে নিল। তারপর ছাগলটাকে বললঃ লড়ে নে যত পারিস। তা বলে ভাবিসনা যে তোকে আমি একটুও ভয় পেয়েছি। আমার ভয় ঐ সিংহটাকে। একবার ওটা এখান থেকে চলে যাক, দেখ তারপর কি দশা আমি করি তোর!! তখন বুঝবি তুই কার জোর কতটা।।
নীতিশিক্ষাঃ অন্যের দুর্দশার সুযোগ নেওয়া ঠিক নয়, এক মাঘে শীত যায় না।।
5. নেকড়ে ও ভেড়ার গল্প
ঘুরতে ঘুরতে এক নেকড়ে একটা দলছুট ভেড়াকে একলা পেয়ে গেল। নেকড়ের ইচ্ছে হল বেশ মহত্ব দেখায়। ভেড়াটার উপর কোন হামলা না চালিয়ে বরং কিছু যুক্তি-তক্ক দিয়ে সেটাকে বুঝিয়ে দেওয়া যাক যে ভেড়াটাকে খাওয়ার ব্যাপারটা নেকড়ের হক-এর মধ্যেই পড়ে। সে ভেড়াটাকে বললঃ
এই যে মশায় গেল সনে আপনি আমাকে বিস্তর অপমান করেছিলেন।
ভেড়াটা ভ্যাঁ করে কেঁদে ফেলল এবং বললঃ আমার তো গত বছর জন্মই হয়নি!
নেকড়েটা তখন বলেঃ হতে পারে। কিন্তু আমার মাঠের ঘাস খাও তুমি!!
না হুজুর, ভেড়া উত্তর দ্যায়!! ঘাস খেতে কেমন তাই আমি জানি না এখনো।
নেকড়ে ছাড়ে না, তুই আমার কুয়ো থেকে জল খাস।
না!! না!!আর্তনাদ করে ওঠে ভেড়াটা__ আমি এখনো এক ফোঁটা জল ও মুখে দিইনি। আমি ত এখনো শুধু মা’র দুধ খাই!!
হুম! আমার সব অভিযোগ-এর তুই ভালই জবাব দিয়ে দিয়েছিস। কিন্তু, তা বললে তো আর আমার পেট চলবে না। এই বলতে বলতেই ভেড়াটার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে শয়তান নেকড়ে তাকে টুকরো টুকরো করে খেয়ে ফেলল।
নীতিশিক্ষাঃ অত্যাচারী সবসময়ই অত্যাচার করার জন্য কিছু না কিছু কারণ খুঁজে বার করে ফেলে। যারা কোন কথা শুনবে না ঠিক করেই রেখেছে__তাদের সাথে যুক্তি-তর্কে গিয়ে ক্ষতি ছাড়া লাভ নেই।।
6.সিংহ আর শুয়োরের গল্প
এক গ্রীষ্মের দিন। ভয়ানক গরমের চোটে তেষ্টায় সবার অবস্থা কাহিল। এক সিংহ আর এক শুয়োর এক সাথে এসে হাজির ছোট এক কূয়োর ধারে। কে আগে জল খাবে এই নিয়ে দুজনের মধ্যে লেগে গেল তুমুল ঝগড়া। তারপর সেই ঝগড়া থেকে শুরু হল মারামারি, মরণপণ - প্রাণ থাকতে অন্যজনকে আগে জল খেতে দেবে না। লড়তে লড়তে একসময় দুজনেই একটু থেমেছে, দম নিয়ে নিতে - আরো ভয়ংকর হিংস্র লড়াই লড়ার জন্য। এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখে একটু তফাতে সার দিয়ে বসে আছে - শকুনেরা, ভূরিভোজের অপেক্ষায়। অচল হয়ে যেই একজন শুয়ে পড়বে, সবাই মিলে ঝাঁপিয়ে পড়বে তার উপরে। এই দেখে দুজনেই সঙ্গে সঙ্গে তাদের যুদ্ধ থামিয়ে দিল, বললঃ আমাদের বরং দোস্তি করে নেওয়াই ভাল। না হলে তো কাক শকুনের খাদ্য হতে হবে, স্রেফ আমাদের দম ফুরিয়ে পড়ে যাওয়ার অপেক্ষা।।
নীতিশিক্ষাঃ একদল যখন লড়াই করে আরেকদল তখন তাদের উপর নজর রাখে, লড়িয়েদের কেউ একজন হেরে গেলেই তার হার থেকে তারা তখন নিজেদের ফায়দা তুলবে।
7.বাচ্চার মা আর নেকড়ে
এক বাড়িতে এক মা তার বাচ্চার কান্না থামাতে চেষ্টা করছিল। এক নেকড়ে সেই সময় সেই এলাকায় খাবারের খোঁজে ঘোরাঘুরি করছিল। বাড়িটার পাশ দিয়ে যাবার সময় নেকড়ে শুনতে পেল__ বাচ্চার মা বলছেঃ চুপ করো! নইলে জানালা দিয়ে বাইরে ফেলে দেব আর নেকড়ে তোমায় ধরে খেয়ে ফেলবে। নেকড়ে সেই শুনে সারা দিন দরজার বাইরে বসে রইল। সন্ধ্যাবেলায় সে শোনে বাচ্চার মা বলছেঃ কেমন শান্ত হয়ে আছে আমার সোনা। এখন নেকড়ে এলে, আমরা সেটাকে মেরে ফেলব। নেকড়ে সেই শুনে ক্ষিধে আর শীতে হু-হু করে কাঁপতে কাঁপতে নিজের বাড়ি চলে গেল।
নীতিশিক্ষাঃ যুক্তি না ভেবে কেউ কিছু বললে সেটাকেই বিশ্বাস করে বসার কোন অর্থ হয় না।
8.লড়ুয়ে মোরগ আর বাতাই পাখীর গল্প
এক লোকের দুটো লড়ুয়ে-মোরগ ছিল। একদিন বাজারে একটা পোষা বাতাই পাখী বিক্রী হচ্ছিল। পাখীটা দেখে লোকটির এত ভাল লেগে গেল।সে ওটা কিনে বাড়ি নিয়ে এল। যেই মাত্র সে বাতাই-টাকে মোরগের খামারে ছেড়েছে__ মোরগ দুটো ঝাঁপিয়ে এসে পড়ল ওটার উপর। দুটোতে মিলে পাখীটাকে ভয়ানক দৌড় করালো। মনের দুঃখে মুষড়ে পড়ে পাখীটা ভাবতে লাগল যে, সে নুতন এসেছে বলেই তার এমন দুর্দশা ঘটল। খানিকক্ষন না কাটতেই বাতাইটা দেখে মোরগ দুটো নিজেরাই তুমুল লড়াই লাগিয়ে দিয়েছে। যতক্ষণ না একজন আরেকজনকে ভীষণ রকম পিটল, লড়াই চালিয়েই গেল তারা। সেই দেখে পাখীটা নিজের মনেই বললঃএই লড়ুয়ে-মোরগ দুটো যখন নিজেদের মধ্যেই ঝগড়া না করে থাকতে পারে না, তখন আমার সাথে কেন তারা লেগে পড়ল সেই নিয়ে ভেবে ভেবে হয়রান হওয়ার কোন অর্থ হয় না।
নীতিশিক্ষাঃ যারা নিজেদের মধ্যেই ঝগড়া করে, নুতন লোকেদের পক্ষে তাদের এড়িয়ে চলাই মঙ্গল।।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৯
অনিকেত রহমান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।।
২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: চমৎকার কালেকশান অনিকেত ভাই।
+++++++++++++++++++++++++++
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৪
অনিকেত রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।। চেষ্টা সার্থক মনে হচ্ছে___
শুভ কামনা রইল।।
৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
পৃথিবীর আলো বলেছেন: আমি গল্প পড়ে অনেক শিখে ফেলেছি। অপেক্ষা শুধু আমাদের রাজনীতিবিদদের জন্য, কবে যে তরা শিক্ষা নেবে...........?
@লেখক ধন্যবাদ++++ প্রিয়তে রাখলাম যদি কখনও কাউকে বুঝাতে পারি, যদি কারও উপকার হয় পড়ে..... সেই আশাতে....
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
অনিকেত রহমান বলেছেন: দেশের মানুষ গুলো পরিবর্তন হলে রাজনীতিতেও পরিবর্তন আসবে।।
আপনার জন্য রইল অনেক ভালোবাসা+ শুভকামনা।।
৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২
মশিকুর বলেছেন:
বাহ! চমৎকার। প্রিয়তে নেয়ার মত ++++++++
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
অনিকেত রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ মশিকুর ভাই।। শুভ কামনা রইল।।
৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
অপ্রচলিত বলেছেন: অনেকদিন পর ঈশপের গল্প পড়লাম আবার। খুব ভালো সংগ্রহ।
ভালো থাকুন।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
অনিকেত রহমান বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।। ভালো থাকুন সবসমায়।। শুভ কামনা।।
৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাল লাগল +++++++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১০
অনিকেত রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কান্ডারি ভাই...।।
৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
অর্জন করার মাঝে কোন ব্যস্ততা নেই
তাই আপনার প্রচেষ্টা আমার অর্জন
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫১
অনিকেত রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ ।। ভালো থাকবেন সবসমায়।।
শুভ কামনা রইল।
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম ।
আপনার গল্পগুলো অনেক ভাল লাগল এবং প্রাসঙ্গিক ।
ভাল থাকুন অনিকেত ভাই ।
শুভেচ্ছা ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১১
অনিকেত রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।। প্রিয় মাহমুদ ভাই।।
শুভকামনা রইল।।
৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৩৫
রাসেলহাসান বলেছেন: অনিকেত ভাই, +++++++++ দিলাম।।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
অনিকেত রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ রাসেল ভাই।। শুভ কামনা রইল।।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
অনিকেত রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ রাসেল ভাই।। শুভ কামনা রইল।।
১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০৯
রাসেলহাসান বলেছেন:
১১| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:২৪
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগলো।
১২| ২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:২৬
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অনেক দিন ধরে আপনাকে দেখি না । মিস করি ত !
১৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভাই কেমন আছেন ? অনেক দিন আপনাকে দেখি না
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৪
মদন বলেছেন: ++++++++++++++