![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অন্তরে অসাড় বাঁশি বাহিরে সরল পিবয়ে অধর সুধা উগরে গরল যে ঝাড়ের তরল বাঁশি তারে যদি পাও ডালে মূলে উপড়িয়া সাগরে ভাসাও। --- চন্ডি দাস
ঐতিহাসিক বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে ঐ ধরণের খেতাব অযৌক্তিক বলেই প্রমাণিত হয়।
‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি এবং তার আজীবন ডাকসুর সদস্যপদও বাতিল করা হয়েছিল স্বাধীনতার পরপরই। ৩রা জানুয়ারী পল্টন ময়দানে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন আয়োজিত এক সভায় ইউনিয়নের নেতা মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ঘোষণা করেন, “দরকার হলে আরো রক্ত দেব। তবুও সাম্রাজ্যবাদের লেজুড় সরকারকে উৎখাত করে সমাজতন্ত্র কায়েম করবই।” ঐ সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রিয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহ-সভাপতি সেলিম ডাকসুর আজীবন সদস্যপদ থেকে শেখ মুজিবর রহমানকে বহিষ্কারের কথা ঘোষণা করেন। এবং সদস্যপদ বই থেকে সংশ্লিষ্ট পাতাটি জনসভায় ছিঁড়ে কুটি কুটি করে ফেলেন।
রাজনীতির পরিহাস, ১৯৭২ সালের ৬ই মে এই ছাত্রনেতাই শেখ মুজিবর রহমানকে ডাকসুর আজীবন সদস্যপদ দেবার গৌরব অর্জন করেছিলেন। জনাব সেলিম ডাকসুর পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবর রহমানকে প্রদত্ত ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিও প্রত্যাহার করে সাবধান বাণী উচ্চারণ করেন, “সংবাদপত্র, টিভি ও বেতারে শেখ মুজিবের ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি ব্যবহার করা চলবে না।” তিনি বাড়িতে, অফিস-আদালতে ও দোকানে টানানো শেখ মুজিবর রহমানের ছবি নামিয়ে ফেলারও আহ্বান জানান। একই দিনে বাংলাদেশ কম্যুনিষ্ট পার্টির নেতা মনি সিং বলেন, “বর্তমান সরকার সম্পূর্ণ অযোগ্য।” ২রা জানুয়ারী শেখ মুজিবর রহমানের ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনি এক বিবৃতিতে বলেন, “পুলিশী হামলার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, আওয়ামী যুবলীগ ও বহু দেশপ্রেমিক গ্রুপ সহ জনগণের অনুভূতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে নিন্দা প্রকাশ করছে। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি জাতি আজ যখন ঘটনার ব্যাপারে তদন্ত করার জন্য সরকারের ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগকে অভিনন্দিত করছে এসময় জনগণকে সম্পূর্ণ বিভ্রান্ত করে দিয়ে এক শ্রেণীর অরাজকতা সৃষ্টিকারী পুঁজিবাদের ধারক ও ভাসানীর পরিচালনায় উচ্ছৃঙ্খলতা সৃষ্টিকারী আলবদর, রাজাকার এবং প্রতিক্রিয়াশীল শক্তিগুলো আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্টের উদ্দেশ্যে বের হয়ে পড়েছে। এই বিশেষ অরাজকতা সৃষ্টিকারী শক্তিগুলো তথাকথিত বিরোধী দলের ছদ্মাবরণে এমন আচরণ প্রদর্শন করছে যা খুবই উস্কানিমূলক এবং তারা দেশের শান্তি বিঘ্নিত করার ষড়যন্ত্র করছে বলে ধরে নেয়া যায়। এসব শক্তি সমাজতান্ত্রিক রীতি নীতির প্রতি সম্পূর্ণ অবজ্ঞা প্রদর্শন করে দু’জন আওয়ামী লীগ কর্মীকে প্রহার ও একজনকে হত্যা করেছে বলে জানা গেছে। তারা মোজাফফর ন্যাপের অফিসের সামনে ছাত্রলীগের একটি মিছিলের উপরও হামলা চালিয়েছে। তারা তেঁজগাও শিল্প এলাকা ও ঢাকেশ্বরী কটন মিলে খোলা অস্ত্র হাতে ঢুকে পড়েছে। এমনকি ন্যাপ সভাপতি মোজাফফর আহমদের মতো লোকও ব্যক্তিগতভাবে একটি সংবাদপত্র অফিসে হামলা চালাবার চেষ্টা করেছে।”
৩রা জানুয়ারী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনি সম্পাদিত বাংলার বাণী পত্রিকায় প্রকাশিত এক সংবাদ নিবন্ধে বলা হয়, “ঢাকায় ২রা জানুয়ারী পূর্ণ হরতাল পালনের নামে মোজাফফর ন্যাপ, ভাসানী ন্যাপ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, ছাত্র ইউনিয়নের মতিয়া, মেনন ও মাহাবুবউল্লাহ গ্রুপদ্বয় এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বহিস্কৃত অংশের কর্মী নামধারী ফ্যাসিবাদী গুন্ডারা মিরপুর, মোহাম্মদপুর ও চকবাজার এলাকায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের উপর নগ্ন হামলা চালায়। পাটুয়াটুলী এলাকায় মোজাফফর ন্যাপের গুন্ডারা ছাত্রলীগের আঞ্চলিক শাখার সাংস্কৃতিক সম্পাদক জনাব মীর জাহানকে অপহরণ করে নির্মমভাবে হত্যা করে। পরদিন মুজিববাদী ছাত্রলীগ এই হত্যার প্রতিবাদে এক জঙ্গী মিছিল বের করে।”
৩রা জানুয়ারী কেন্দ্রিয় শহীদ মিনারে মুজিববাদী ছাত্রলীগ আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় ছাত্রলীগ সভাপতি শেখ শহিদুল ইসলাম বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে অশোভনীয় উক্তি উচ্চারণের জন্য ন্যাপ মোজাফফর, জাসদ ও ছাত্র ইউনিয়নের কর্মকর্তাদের আগামী ৭ই জানুয়ারীর মধ্যে জনতার কাছে ক্ষমা প্রার্থনার জন্য হুশিঁয়ারী উচ্চারণ করেন। তিনি বলেন, “যদি ক্ষমা না চাওয়া হয় তাহলে জনতা ৭ই জানুয়ারীর পর থেকে বাংলার মাটিতে ন্যাপ মোজাফফর, জাসদ ও ছাত্র ইউনিয়নের কোন জনসভা অনুষ্ঠিত হতে দেবে না।” তিনি আরো বলেন, “যেসব লোক মন্ত্রী হবার খায়েসে সর্বদলীয় সরকার গঠনের জন্য সরকারের কাছে শতবার তোষামোদ করছেন, তারা এবং তাদের ছত্রছায়ায় থেকে ছাত্র ইউনিয়ন আজ গণতন্ত্রের সুযোগ নিয়ে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে অশোভন উক্তি করার সাহস পাচ্ছেন।” তিনি ঘোষণা করেন, “আজ বৃহঃস্পতিবার ৪ঠা জানুয়ারী থেকে যে পত্রিকা বঙ্গবন্ধুর নামের পূর্ণ মর্যাদা দেবে না সংগ্রামী জনতা বাংলার মাটিতে সেই পত্রিকার অস্তিত্ব রাখবে না।” তিনি আরো বলেন,“বঙ্গবন্ধুকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করা হয়েছে ডাকসুর তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক জনাব আব্দুল কুদ্দুস মাখনের নেতৃত্বে। সুতরাং সেখানে হস্তক্ষেপ করার ক্ষমতা অন্য কারো নেই। বর্তমান ডাকসু যেহেতু ছাত্রসমাজের মতবিরোধী কাজ করছে এবং তাদের আস্থা ও ভালোবাসা হারিয়েছে তাই এই ডাকুস বাতিল।” ছাত্রনেতারা এই তৎপরতাকে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র বলে অভিহিত করেন। ইতিমধ্যে ডাকসু অফিসও তছনছ করে ফেলা হয়।
ঐ দিনই বাংলার বাণীতে প্রকাশিত খবরে জানা যায় যে, শেখ মুজিবের ছবি নামিয়ে ফেলার দায়ে এক ব্যক্তির কান কেটে দেয়া হয়েছে। পরদিন ঐ একই পত্রিকা খবর ছাপে যে, একই কারণে রংপুরে দুই ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:১৩
অন্তীম বলেছেন: মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এখনো বেঁচে আছেন তাকে জিগ্গেস করুন।
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:১৭
ইউনুস খান বলেছেন: আপনেরা এইগুলা কেডা কইছে?
৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২১
সরকার মারুফ বলেছেন: তথ্যসূত্র দিলে বিশ্বাসযোগ্য হবে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৩১
অন্তীম বলেছেন: মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এখনো বেঁচে আছেন তাকে জিগ্গেস করুন,
অস্বীকার করার কোন উপায় নেই পরদিন দেশের সকল পত্রিকায় এখবর ছাপা হয়েছিল।
৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২৩
চন্দন বলেছেন: তারপরও তারা তাকে নির্লজ্জ্বের মত আব্বু ডেকে চলছেন
৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২৪
স্বপ্নকথক বলেছেন: অনেক তথ্যমূলক পোস্ট, কিন্তু সোর্স কি লেখক নিজেই?
আজ থেকে তাহলে উনাকে বংগশত্রু ডাকি, কি বলেন?
আওয়ামীলীগ সাপোর্ট করিনা, কিন্তু শেখমুজিবরে শ্রদ্ধা করি।
রাজনীতির নামে এইসকল ব্যাক্তিগত বিষোদগার ভালোলাগেনা।
মুজিব-জিয়া দুজনেই মানুষ ছিলেন। তাদের যেমন ভালোদিক আছে, খারাপ দিকও আছে। আপনারা রাজনীতির নামে সেই দুজনের কাপড় ধরে টানাটানি করে আজ রাস্তায় লেংটা দাড় করিয়ে দেন!
৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২৭
মুখ ও মুখোশ বলেছেন: জীবন্ত তথ্যসূত্র মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম কি এগুলো স্বীকার করবে? যেমন করবে না ইনু মেনন
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২৯
অন্তীম বলেছেন: অস্বীকার করার কোন উপায় নেই পরদিন দেশের সকল পত্রিকায় এখবর ছাপা হয়েছিল।
৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৩২
ও.জামান বলেছেন: ১৯৭৩ সালে ছাত্র ইউনিয়নের ভিয়েতনাম যুদ্ধ বিরোধী মিছিলে পুলিশ গুলি চালালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্র (মতি এবং কাদের) নিহত হন।
স্বাধীনতার মাত্র এক বছরের মাথায় মুজিব সরকারের এই প্রকাশ্যে ছাত্র হত্যা হতবাক করে দিয়েছিল দেশবাসীকে। প্রেসক্লাবের বারান্দায় দাড়িয়ে থাকা সাংবাদিকরা স্তব্ধ হয়ে প্রত্যক্ষ্ করেন পুলিশের বর্বরোচিত প্রাণহানিকর আচরণ। সেদিন পুলিশী নির্যাতনের হাত থেকে সাংবাদিক, ফটোগ্রাফাররাও রেহাই পাননি। মুজিব সরকারের পুলিশ বাহিনী উপস্থিতঁ প্রেস ফটোগ্রাফারদের হাত থেকে ক্যামেরা ছিনিয়ে নিয়ে ভেঙ্গে ফেলে নির্মমভাবে। সরকারের তদানীন্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এই পুলিশী সন্ত্রাসের ব্যাপারে কোন বিবৃতি দেবারই প্রয়োজন বোধ করেননি সেদিন, দুঃখ প্রকাশ তো দুরের কথা।
এর পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে সাংবাদিক ও ছড়াকার আবু সালেহ্ একটা ছড়া লিখেছিলেন।
"ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বলা যাবে না কথা
রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এমন স্বাধীনতা!"
Click This Link
৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৪০
সুমন আহমাদ স্বাধীন বলেছেন: ইউনুস খান বলেছেন-
দুজনের কাপড় ধরে টানাটানি করে আজ রাস্তায় লেংটা দাড় করিয়ে দেন!
এসব কেমন কথা বার্তা ?
৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৪৪
বাকী বিল্লাহ বলেছেন: এই তথ্যগুলি উল্লেখ করে এই শিরোনামের লেখার মানে কি? মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এখনো বেচে আছেন এবং শেখ মুজিবর রহমানকে বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতার স্থপতি মনে করেন। ৭৩'এর ১ জানুয়ারি ভিয়েতনামে আমেরিকার আগ্রাসনের প্রতিবাদে ছাত্র ইউনিয়নের দুই নেতাকে গুলি কের হত্যা করা হয় এটা ঠিক, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বঙ্গবন্ধুর আজীবন সদস্যপদ ছিড়ে ফেলেন তাও ঠিক। কিন্তু রাজনৈতিক বোধের জায়গা থেক পরবর্তীতে এ অবস্থান প্রত্যাহার করেন, চাপের মুখে নয়। আমেরিকা বিরোধী বিক্ষোভের কারণে ছাত্র ইউনিয়নের মতিউল-কাদেরকে মরতে হয় আবার বঙ্গবন্ধু মারা পড়েন সেই আমেরিকার চক্রান্তেই। তিনি সাম্রাজ্যবাদের লেজুড় হলে তাকে নিশ্চয় মরতে হত না বা তার খুনীরা সাম্রাজ্যবাদের সহযোগিতা পেত না। অনেক ভুল বঙ্গবন্ধু করেছেন কিন্তু জাতির জন্যে তার মমতার সীমা ছিল না। জীবন দিয়েছেন বীরের মত। মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম তার ডাকসু সদস্যপদ ছিড়ে ফেলেছিলেন আবার তিনিই বঙ্গবন্ধু হত্যার পর প্রথম প্রকাশ্য প্রতিবাদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। খন্ডিতভাবে ইতিহাস উল্লেখ করে সেলিমের রেফারেন্স দিয়ে বঙ্গবন্ধুকে অসম্মান করার নিন্দা জানাচ্ছি।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:০৯
অন্তীম বলেছেন: কিন্তু রাজনৈতিক বোধের জায়গা থেক পরবর্তীতে এ অবস্থান প্রত্যাহার করেন, চাপের মুখে নয়।
কবে কোথায় কখন সেটি প্রত্যাহার করা হয় একটু ডিটেইল বললেন কি ?
১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫৩
অর্থহীণ বলেছেন: লেখোক সোৎি কোঠা লিখেচেন। ষহাবাশ
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
অন্তীম বলেছেন: কিছু বুঝলাম না, পরিস্কার করে বলেন...
১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০২
ন সাকিব বলেছেন: তাকে জাতির পিতা মানা না হলে এ দেশে থাকার অধিকার নেই।
আরে ভাই মুসলমাদের জাতির পিতাতো ইব্রাহিম (আ। যারা এর সাথে অন্য কাউকে জড়াবে তারা কাফের।
১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৩৩
সুবিদ্ বলেছেন: সেলিম সাহেব নিজেও তো এখনও বঙ্গবন্ধুই বলেন!!
১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮
চন্দন বলেছেন: সুবিদ্ বলেছেন: সেলিম সাহেব নিজেও তো এখনও বঙ্গবন্ধুই বলেন!!
তাই নাকি!!!!!!!!!!!!
এখনতো বলবেনই কারন এখন তারা মহাজট সরকারের মিত্র আগের বার শেখ মুজিবের চামড়া দিয়ে জুতা সেলাই করার কারিগর রব সাহেবও আওয়ামী সরকারের মন্ত্রী হয়ে তাকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন।
১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৫৪
সুধাসদন বলেছেন: শেখ মুজিবকে বঙ্গশত্রু উপাধি দিয়েছিলেন মতিয়া চৌধুরী।
১৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০১
ব্যানেট বলেছেন: ১৫ ই আগষ্ট আসলে এখনো অনেকে দোয়া করে জাতির জন্য মুজিবের জন্য নহে।
আমার এখনো আফসোস হয় তাদের কে নিয়ে যাদের মুজিব খুনের জন্য ফাঁসি দিয়েছিল।বোকা ছিল তারা
আরে বেটা মারলি তো মারলি বাকী দুইটা রাখলি ক্যান?
তাহলে তো আজ জাতি শান্তি তে থাকতে পারতো সাথে তোরা ও বাঁচতে পারতি।
১৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৩২
হেমায়েতপুরী বলেছেন:
অকে।
১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬
নষ্ট ছেলে বলেছেন: জাতির পিতা স্বীকার না করলে আপনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরুধী, দেশপ্রেমিক না, সোজা কথায় রা...........
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০৭
অন্তীম বলেছেন: তাই ? দেশটা কি শেখের বাপদাদার সম্পত্তি ?
১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
রাজিয়েল বলেছেন: বুঝলাম। তা হঠাৎ করে এতদিন পরে শেখ মুজিবরে কি ডাকা যায় না যায় এগুলা নিয়ে লাগলেন কেন? উনি তো মৃত। বঙ্গবন্ধু ডাকলেও তার কিছু এখন আর যায় আসে না, না ডাকলেও না। এত উঠে পড়ে লাগলেন কেন এরকম একটা ক্ষুদ্র ইস্যু নিয়ে? ছুটির দিন আসে। বাইরে যান, ঘুইরা আসেন। বাইরে সুন্দর গানা-বাজনা চলতেসে, লোকজন সাইজা গুইজা ঘুরতেসে। দেখেন, মনটা ভালো হয়া যাবে। অবশ্য যদি গানা-বাজনা আপনি হালাল মনে করেন
১৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:৪৮
সৈকত৮৫ বলেছেন: ভাইজান, লেখাটির সোর্স দেন। আপনি বলছেন, তা মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এর কাছ থেকে জেনে নিতে। লিখলেন আপনি আর সোর্স কি আমরা বের করব?
২০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫১
কিবর বলেছেন: সৈকত৮৫ বলেছেন: ভাইজান, লেখাটির সোর্স দেন। আপনি বলছেন, তা মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এর কাছ থেকে জেনে নিতে। লিখলেন আপনি আর সোর্স কি আমরা বের করব?
২১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৩
কিবর বলেছেন: সৈকত৮৫ বলেছেন: ভাইজান, লেখাটির সোর্স দেন। আপনি বলছেন, তা মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এর কাছ থেকে জেনে নিতে। লিখলেন আপনি আর সোর্স কি আমরা বের করব?
২২| ২৪ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
রিয়াদ পারভেজ বলেছেন: শেখ মুজিব কে আমি বঙ্গবন্ধু মানি, কিন্তু জাতির জনক মানি না।
২৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:১০
সায়েম হক বলেছেন: হুমমম :-<
২৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:২৩
চাটুকার বলেছেন:
ইতিহাস পাঠে আমি সময় কম দিই তাতে কিছুই মিলে না! চাটাতেই সব মিলে.....
২৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:০১
নাঈম১২৩৪ বলেছেন: শেখ মুজিবকে জাতির পিতা মানি না, মানব না, মরে গেলেও না।
আমি মুসলমান। ইব্রাহিম (আ) মুসলমান জাতির পিতা। এ বিশ্বাস নিয়ে আমি মরে যেতে চাই।
একারণে যদি পুরো পৃথিবীর অবিশ্বাসী মানুষের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হয়, তাও করব।
শেখ মুজিবকে জাতির পিতা না মানার জন্য হাসিনা যেন আমাকে ফাসি দেয়।
২৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪০
এম. আর. রহমান বলেছেন: কিবর বলেছেন: সৈকত৮৫ বলেছেন: ভাইজান, লেখাটির সোর্স দেন। আপনি বলছেন, তা মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম এর কাছ থেকে জেনে নিতে। লিখলেন আপনি আর সোর্স কি আমরা বের করব?
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:১২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: অনেক নতুন তথ্য দিলেন। কিন্তু, কোন তথ্যসূত্র নাই!