নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্ভবত আমি একটা পাগল! কারণ, কে যেন বলেছিলো, পাগল নিজে বুঝতে পারে না যে- সে পাগল হয়ে গেছে।

অপঠিত দৈনিকী

কারো পথ অনুসরণ করি না, আমি নিজের রাস্তা তৈরি করি।

অপঠিত দৈনিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিংসুটে...

২৬ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:২৮

এক পুরনো বন্ধুর সাথে সাক্ষাত গতকাল। ওর সঙ্গে বিচ্ছেদের সময়কাল আমার মনে নাই। ব্যাপার টা এমন যেনো পাশে থাকতে থাকতে ক্রমে অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার মতো। ইংরেজিতে বললে, ফেড আউট। তাই সম্ভবত বিচ্ছেদ না বলে বিলীন বলাটাই যথার্থ হবে।

ওর লেখার হাত ভালো সেটা আগে থেকেই জানতাম, কিন্তু লেখা লেখির অভ্যাস আছে তা জানতাম না। হাতে গোটা তিনেক সাহিত্য পত্রিকা ধরিয়ে দিলো। এই সংখ্যা গুলোতে ওর কিছু লেখা ছাপা হয়েছে। পরে পড়ে দেখলাম অসাধারণ লেখা গুলো। নিজের লেখা অন্যকে পড়ানোর এর চেয়ে ভালো উপাই নাই। কারন সাহিত্য পত্রিকা কেউ কেনে না তারপর আবার সেগুলো সস্তা হলেও দুর্লভ কি না। আমার মনে হয় এ যুগে কেউ আর বই পড়ে না- সাহিত্য পত্রিকা তো দূরে থাক।

বিজ্ঞানের শাখা প্রশাখা আজ এতো বিস্তৃত যে বিজ্ঞান নামক গাছের ডালে ঝুলে দিনপাত করে সবাই।

ইউ-টিউবে যত সময় প্রতিদিন ভিডিয়ো দেখা হয় সারা বিশ্‌বে প্রতিদিন তত সময় সাহিত্য বই পড়া হয় কি না আমার সন্দেহ হয়। ভাগ্যিস এর কোনো পরিসংখান নাই।

সাহিত্য যুগ শেষ হওয়ার পরো সাহিত্য যে এতোদিন টিকে আছে তা অবশ্যৈ অবাক করা একটা ব্যাপার।

সাহিত্য প্রেমীর সংখ্যা যে আমাদের দেশে নাই এ কথা বলা বোকামি হবে। কিন্তু এ কথা বলা বোকামী হবে না যে এই সাহিত্যিক দের দাহিত্য চর্চা রবি ঠাকুর-নজরুল থেকে হুমায়ন আহম্মেদ পর্যন্ত ই সীমাবদ্ধ।

সাহিত্য বাজারে অবশ্য লেখন শৈলীর চেয়ে নামের দাপটের মূল্য অনেক বেশী।

তাই অপঠিত দৈনিকী যদিয়ো তসলিমার চেয়ে ভালো লেখে তবুও তার লেখা সেই পুরোনো বন্ধুটির লেখার ধারের কাছেও পোঊছতে পারবে না।

তাই অপঠিতর সাহিত্য স্‌বপ্ন মাঠেই মারা গেলো। ভাগ্যিস স্‌বপ্ন ভাঙ্গার কোনো শব্দ হয়না!!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ২:২১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: লেগে থাকুন। খ্যাতি পরিশ্রম আর ভাগ্যের যোগফল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.