নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধরুন, জাতীয় ক্রিকেট টিম সিলেকশন হবে ।
সবাই লাইন দিয়ে দাড়িয়ে আছে । বোর্ডের চেয়ারম্যান নাম পড়া শুরু করলেন । দেখা গেল এগারো জনের ভিতর সাকিব, মুশফিক আর তামিমের নাম নাই !
কেন নাই ?
কারন কোটার কারনে তাদের জায়গা হয় নাই ! তাদের স্থানটা অন্য তিন খেলোয়ার দখল করে নিয়েছে । যাদের একজন হচ্ছে উপজাতী, একজন জেলা ভিক্তিক ভাবে এসেছে আর একজন হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধার নাতি !
আপনার মতে কি এটা ঠিক হয়েছে ?
একটা খেলা জেতার জন্য যেমন দক্ষ্য খেলোয়ারের প্রয়োজন তেমনি একটা দেশ সঠিক ভাবে পরিচালনা করার জন্যও দক্ষ আর মেধাবী মানুষ দরকার ! আলছাল গরুছাগল না !
আবার মনে করেন, আপনি বান্দর বন বেড়াইতে গেছেন ! পাহার বেয়ে চাঁন্দের গাড়িতে করে উঠতে হবে ! আপনি গিয়ে দেখলেন সেখানে দুইটা স্ট্যান্ড রয়েছে ! একটা রয়েছে এমন কিছু ড্রাইভার যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাদের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে !
আর অন্যটাতে চালক দের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কোটার ভিত্তিতে । সেখানে দক্ষতা থেকে কোটাকে বেশি প্রধান্য দেওয়া হয়েছে !
এখন আপনার কাছে প্রশ্ন আপনি কোন স্ট্যান্ড থেকে গাড়ি ভাড়া করবেন ?
দক্ষ চালক ?
নাকি
কোটা ভিত্তিক চালক ?
নিজের সুরক্ষার জন্য আপনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন ! আর দেশের সুরক্ষার জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন না সেইটা কেমন হয়ে গেল না ?
আবার মনে করেন দুইটা স্কুল ! দুইটাই সরকারী স্কুল ! সব কাঠামো এক, সুযোগ সুবিধাও এক ! কেবল শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতিটা একটু ভিন্ন !
প্রথম স্কুলের ১০ শিক্ষকের ১০ জনই নিয়োগ পেয়েছে তাদের দক্ষতা, মেধার ভিত্তিতে ! আর দ্বিতীয় স্খুলের ১০ জনের ৬ জন পেয়ে কোটার ভিত্তিতে !
এখন আপনার কাছে প্রশ্ন আপনি আপনার সন্তান কে কোন স্কুলে পাঠাবেন ?
নিজের সন্তানের জন্য ভাল শিক্ষার ব্যবস্থা করবেন আর দেশের জন্য ?
আমি খুব ভাল করেই জানি এই তিনটি ক্ষেত্রের আপনার জবাব কি ?
নারী কোটা-১০%
দেশে নারী উন্নয়েন অবশ্যই দরকার তাই বলে কি একজন কম যোগ্যতা সম্পন্ন মেয়েকে একজন অধিক যোগ্যতা সম্পন্ন ছেলের স্থল ভিত্তিক করা উচিৎ ? মেয়েরা সব সময় সমঅধিকারের কথা বলে কিন্তু এখানে কি ছেলেদের প্রতি অন্যায় করা হল না ?
উপজাতি কোটা-৫%
মোটা জনসংখ্যার তুলনায় উপজাতীদের সংখ্যা অতি নগন্য ! আমাদের দরিদ্র রাষ্ট্র যেখানে মানসম্মত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আর কর্মসংস্থানের সমস্যা প্রকট সেখানে “আদিবাসী কোটা” নামে একটা বিষয় কতটা যুক্তিযুক্ত সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ থাকা স্বাভাবিক। আদিবাসীরা এদেশের পূর্ণ নাগরিক হয়ে জীবন যাপন করতে চায়, তাহলে তো ওদের সাধারণ নাগরিকের মত “সমান অধিকার” নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা উচিৎ! কোটা মানেই তো “অগ্রাধিকার”!
মুক্তিযোদ্ধা কোটা-৩০%
এখানে অনেকেই কেবল একটা কথা বলে যে যে মুক্তিযোদ্ধারা দেশের জন্য এতো কিছু করলো তাদের সম্মান জানাবো না ?
আসেন একটা গল্প বলি !
গত ৪২টি বছর ধরে মমতাজ বেগম ফিস্টুলার মতোন মরণ যন্ত্রণা সহ্য করে চলেছেন। ডায়রিয়া হলে পুরো বাড়িঘর ছেয়ে যায়, গন্ধের কারণে কেউ পাশে থাকে না। মেয়ে মাঝে-মধ্যে এসে সেবা করে যায়। তার কথা, ‘মা-তো, তারে ফালাইয়া দিতে তো পারি না’
পেটে একটা বাড়তি থলে নিয়ে কাটিয়ে দিলেন জীবনের ৩৮টি বছর। এই থলে দিয়ে প্রতিনিয়ত পায়খানা বের হয়। গত ২৯ জুন ভয়াবহ ডায়রিয়া নিয়ে ভর্তি হন সোহরাউয়ার্দী হাসপাতালে। আছেন ৮ নং ওয়ার্ডের ২১ নম্বর বেডে।
এই মমতাজ বেগম কে জানেন ?
আচ্ছা আর একটা গল্প বলি !
সংসার নামক জীবনের অচল চাকা সচল করতে থেমে গেছে বুলু মিয়ার তেজদীপ্ত যৌবন। ষাটের কোঠা পার করেছেন দু’বছর আগে। অনাহারে অর্ধাহারে মাত্র দু’জন মানুষের সংসারের ঘানি টানতেই হোচট খেতে হয় তাকে প্রতিনিয়ত। স্বাধীনতা সম্পর্কে বুলু মিয়ার ধারনা ছিল এটা এমন একটা জিনিষ, যা অর্জিত হলে সারা জীবন পরিবার পরিজন নিয়ে আর কারো দারস্থ হতে হবে না। যৌবনের তেজদীপ্ত সময়ে রিক্সা নামক যন্ত্রটার সাথে ঘষাঘষি করে কোন মতে ৪ সন্তান আর স্বামী স্ত্রীর সংসার চলতো।
এই বুলু মিয়া কে জানেন ?
প্রথম জন হল একজন বীরাঙ্গনা । আর দ্বিতীয় জন হল একজন মুক্তিযোদ্ধা !
কি আজব এই দেশ । এখানে মুক্তিযোদ্ধারা রিক্সা চালায়ে, বাদাম বিক্রি করে খায়, বিনা চিকিৎকায় মারা যায় আর সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের নাতিগো চাকরি দিয়ে বেড়ায় !
বড়ই চমৎকার !
ভাই সাব যদি মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান দেখাতেই চান তাহলে তাদের জন্য বিনা মুল্যে বাসস্থানের ব্যবস্থা করেন ! রাষ্ট্রিয় ভাবে তাদের ভরনপেষনের ব্যবস্থা করেন ! তাদের সুযোগ সুবিধা প্রদান করেন !
আচ্ছা কিছু করা লাগবে না সবার আগে দেশে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের একটা তালিকাই বের করে দেখান দেখি !
মুক্তিযোদ্ধরা বৈষম্য নিরসনের জন্য পাক হানাদার বাহিণীর বিরুদ্ধে প্রাণপণ লড়াই করেছিলেন, আর এখন এই মুক্তিযোদ্ধা কোটার মাধ্যমে অন্য এক বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে । অযোগ্যরা চাকরী পাচ্ছে আর যোগ্যরা বাদ হয়ে যাচ্ছে ! এই জন্যই কি মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছিল? একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কখনই একজন দক্ষ মেধাবীর বদলে নিজের অযোগ্য সন্তানের চাকরীর জন্য দাবী জানাবে না !
আর কিছু বলার নাই ! কিছু বলার নাই !
১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: কৈ থেইকা পাইলেন এই খবর ??? ইনবক্স সাংবাদিক ??
২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৮
মীরকাদিম বলেছেন: কোন যুক্তিতে মুক্তিযোদ্ধার নাতি নাতনিরা কোটা সুবিধা নিতে চায় তা ঐ নাতি নাতনিরা ছাড়া আর কারো বোঝার ক্ষমতা নাই।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: কোটা ছিল থাকবে ! ঠিক আছে । তাই বলে ৫৫% ?
৫ থেকে ১০ ভাগ হলে সেটা মেনে নেওয়া যায় ! তাই বলে ৫৫% !!
৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৮
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: আহমদ শরীফ ভাই কিযে বলেন না এটাতে তো ডায়রেক্ট তালেবানদের হাত আছে, জানেন না?
১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: আসলে এমনটাই হয়, যে আন্দোলন যাদের বিরুদ্ধে যায় তারা সেইটা কে বিরুদ্ধ শক্তির বলে চালিয়ে দেয় ?
আহমদ সাহেব হয়তো জানেন না দেশে লীগ, দল আর শিবির বাদেও আরো অনেকেই আছে !
৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২১
দি সুফি বলেছেন: ++++++
চাকরিক্ষেত্রে যোগ্যতাই হওয়া উচিত একমাত্র নির্ণায়ক। কোটাপ্রথা অবশ্যই বন্ধ করা উচিত। প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা রাখার পক্ষপাতী, তবে সেটা কোন গুরুত্বপূর্ন পদে যেন না হয়। গুরুত্বপূর্ণ পদ যোগ্যতার দ্বারাই পূর্ন করা হোক।
শিক্ষার ক্ষেত্রে কোটা রাখা যেতে পারে, কিন্তু চাকরীতে কোটা রাখার কোন যৌক্তিকতাই নেই। দেশের মেরুদন্ড যদি বুর্বল হয়, দেশ সোজা হয়ে দাড়াবে কি করে?
আমি বিশ্বাস করি মুক্তিযোদ্ধারা স্পেশাল কোন সুবিধা লাভের জন্য যুদ্ধ করেন নি। তারা দেশকে ভালোবেসেই যুদ্ধ করেছিলেন।
নারীবাদিরা দিন-রাত চব্বিশ ঘন্টা গলা ফাটিয়ে যান "নারী-পুরুষ সমঅধিকার" করে করে। অথচ চাকরীতে তারা ১০% কোটা পাচ্ছেন! এটা কি তাদের দাবির প্রতি অপমান নয়?? তারা কোনদিন কি এটার বিরুদ্ধে কথা বলেছে?? আদৌ কোনদিন বলবে??
১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: আমার কথা সেই একটাই ! চাকরিক্ষেত্রে যোগ্যতাই হওয়া উচিত একমাত্র নির্ণায়ক !!
৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৫
মুর্দা ফকির বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধার ছেলে পেলে নাতি পুতি ছাড়া এ দেশে কোন দেশপ্রেমিক নাই.।.।.।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৭
অপু তানভীর বলেছেন: কেবল মুক্তিযোদ্ধা কোটা না ! সকল কোটা পদ্ধতি বাতিল চাই !
৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৭
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আমাদের মত একটা দেশ যেখানে অনেক অনগ্রসর অঞ্চল আছে, সেখানে কোটা পদ্ধতি রাখতেই হবে। কিন্তু কোটা যদি মূল স্ট্রীম কে ছাড়িয়ে যায়, তখন সেটা দু;খজনক।
কোটা পদ্ধতির বিলোপ নয়, সংস্কার দরকার।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: কোটা ছিল, কোটা থাকবে ! এটা সমস্যা না ! কিন্তু তাই বলে ৫৫% ??
৫ থেকে ১০ ভাগ হলে সেটা ভাল হয় !!
আর একটা কথা যে কোটা পদ্ধতি এদেশে চালু আছে সেটা দিয়ে কিন্তু সেই অনেক অনগ্রসর অঞ্চল মানুষগুলো খুব একটা উপকার পাচ্ছে না !
পাচ্ছে কি বলুন ??
৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
সদাচারী বলেছেন: ওনারা দাদার নামে আদা, নিজের নামে গাধা আর বাপের নামে শাহজাদা....... এদেশে অলিখিত পরিবারতন্ত্র চলছে..... আন্দোলন আরো জোরালো হওয়া উচিত, দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
অপু তানভীর বলেছেন: কোটা থাকবে । এটা কে সম্পুর্নরুপে বাতিল করা হয়তো ঠিক হবে না ! সর্ব্বোচ্চ ১০ ভাগ ! এর বেশি কোটা তো হতেই পারে না !
৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
টি-ভাইরাস বলেছেন: বাংলাদেশ কেন পাকিস্তান থেকেপৃথক হয়েছিল? এক কথায় জবাব হবে-পাকিস্তানি শাসকদের চরম বৈষম্যের কারণে। অথচ আজ এই বৈষম্য মুক্তির স্বাধীনতা যুদ্ধকে পুঁজি করে সবচেয়ে বড় বৈষম্যের বীজ রোপন করা হয়েছে। (তাও প্রকৃত মহান মুক্তিযোদ্ধারা হলেও একটা কথা ছিল; বরং ভূয়া সনদ ধারীদেরই পোয়াবারো। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা রিকশা চালায়,ভিক্ষা করে আর অনাদর, অবহেলা, বিনা চিকিৎসায় মরে।) সন্তানের পর এখন নাকি নাতি-নাতনীও প্রাধিকার পাবে!আমাদের প্রজন্ম বঞ্চিত হয়েছে, এবার বঞ্চিত হবে পরবর্তী প্রজন্ম। তোমার ও তোমার অনাগত সন্তানের জন্য বৈষম্য মুক্ত দেশ গড়তে তীব্র দ্রোহে অবতীর্ণ হও। সকল প্রকার অযৌক্তিক কোটা প্রথারবিলোপ চাই.........
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
অপু তানভীর বলেছেন: কোটা থাকবে । এটা কে সম্পুর্নরুপে বাতিল করা হয়তো ঠিক হবে না ! সর্ব্বোচ্চ ১০ ভাগ ! এর বেশি কোটা তো হতেই পারে না !
৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
অভি৯১৭৫ বলেছেন: এই ব্লগটি অথবা এই বিষয়ে একটি পোষ্ট স্টিকি করার দাবি জানাচ্ছি।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
অপু তানভীর বলেছেন: এখন মডারেটর এই দিকে লক্ষ্য দিবেন বলে মনে হয় না !
১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
তিক্তভাষী বলেছেন: আপনি সাধারণভাবে কোটাপ্রথার বিরুদ্ধে একটা নীতিগত অবস্থান প্রকাশ করেছেন। কিছু কিছু জায়গায় সহনীয় পর্যায়ের কিছু কোটা থাকতেই পারে, সেটাতে আমিও একমত। উপরে দি সুফি এবিষয়ে ভালো প্রস্তাব করেছেন। কিন্তু এইবারের বিসিএস-এ গভীরভাবে লক্ষ্য করার মতো বিষয় হচ্ছে (১) প্রথমবারের মতো প্রাথমিক বাছাইতে কোটা পদ্ধতির প্রয়োগ, (২) একইসাথে উচ্চমাত্রার ৩০% মুক্তিযোদ্ধা পোষ্য কোটা। এদুটো মিলিয়ে একটু ভাবুন। আমার সন্দেহ, এটা প্রতিযোগিতায় জিতে আসার অযোগ্য একটা মহলকে ম্যানিপুলেশনের মাধ্যমে সুবিধা দেয়ার প্রচেষ্টা।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: কথাটাই ঐ একটাই ! সহনীয় পর্যায়ের কিছু কোটা থাকতেই পারে কিন্তু তাই বলে ৫৫% ?
কে জানে কি হবে !
১১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৪
মাঝ রাতে স্বপ্ন দেখি বলেছেন: তানভীর ভাই আপনাকে স্যালুট সুন্দর একটি লেখা উপহার দেওয়ার জন্য।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
১২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মুক্তিযোদ্ধারা ঘরবাড়ী ফেলে বিনা বেতনে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ না করলে আমাদের জন্য চাকরীর কোটা থাকত মাত্র ১০%
বাকী ৯০% থাকত উর্দূভাষীদের জন্য।
কোটা সিষ্টেম বাংলাদেশের শুরু থেকেই চলছে ৪২ বছর ধরে কোন বিতর্ক ছাড়াই।
কোটা ব্যাবস্থা পৃথিবীর অনেক দেশেই চালু আছে, আছে ধনাঢ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অষ্ট্রেলিয়াতেও আছে, পাসের দেশ ভারতেও ...
আমেরিকায় ২য় মহাযুদ্ধ ফেরত সৈনিক, ভিয়েতনাম ফেরত যোদ্ধাদের ও তাদের পোষ্যদের উচ্চহারে কোটা চালু আছে।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
অপু তানভীর বলেছেন: ভাই সাহেব আপনার কথা শুনেই মনে হচ্ছে আপনি কোন গষ্ঠির লোক ! যা হোক উপরের তিন টি প্রশ্নের ক্ষেত্রে আপনার মতামতের অপেক্ষায় রইলাম !
আর আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে বেতন কথাটা যুক্ত করে আপনিই কি তাদের অপমান করলেন না ?
তারা দেশ কে ভালবেসে, দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন এই ৯০% -১০% বৈষম্যটা কে দুর করার জন্য, ৫৫%-৪৫% ভাগে ভাগ করার জন্য না !
কোটা সিষ্টেম বাংলাদেশের শুরু থেকেই চলছে ৪২ বছর ধরে কোন বিতর্ক ছাড়াই।
মিয়া ভাই কোন জগতে আছেন ঠিক বুঝতে পারলাম না ! চারিদিকে চোখ কান খোলা রাখলে এই কথাটা অন্তত বলতে না !
আর অন্যদেশের কথা না হয় নাই বলি ! বাংলাদেশের সাথে আমেরিকা, অষ্ট্রেলিয়ার তুলনা করা, একজন মানুষের মেধা বুদ্ধি সম্পর্কে যথেষ্ঠ ধারনা দেয় !
ভাল থাকবনে !
১৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৬
আহমদ শরীফ বলেছেন: জামাত হিযবুত-তাহরীরের মদদে চলছে এই কোটা বিরোধী আন্দোলন ।যেকোন একে মূল্যে প্রতিহত করতে হবে
একটু মাথা খাটালেই এইটা বুঝা যায় ।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার সেই মাথা আছে এবং আপনি সেই মাথা খাটাচ্ছেন দেখে ভাল লাগছে !
১৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
সোহেল সি এস ই বলেছেন: এই লোটা ভর্তি কোটা নিয়ে যারা মোটা কথা বলে তাদের বোটাসহ মূলৎপাটন করলে গোটা দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটা এখন সময়ের দাবি।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
অপু তানভীর বলেছেন:
১৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
রিয়ান৯১১ বলেছেন: এই ব্লগটি অথবা এই বিষয়ে একটি পোষ্ট স্টিকি করার দাবি জানাচ্ছি।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
অপু তানভীর বলেছেন: এখন মডারেটর এই দিকে লক্ষ্য দিবেন বলে মনে হয় না !
১৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
মুহাম্মদ যিয়ান ইলাহী বলেছেন: আহমদ শরীফ বলেছেন: জামাত হিযবুত-তাহরীরের মদদে চলছে এই কোটা বিরোধী আন্দোলন ।যেকোন একে মূল্যে প্রতিহত করতে হবে
একটু মাথা খাটালেই এইটা বুঝা যায় ।
দাদা কি বোতল খেয়ে এলেন, না যেয়ে খাবেন।
পোস্টে +।
স্টুপিড কমেন্টগুলাতে -।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
অপু তানভীর বলেছেন:
ধন্যবাদ !!
১৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১২
মুহাম্মদ যিয়ান ইলাহী বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আমেরিকায় ২য় মহাযুদ্ধ ফেরত সৈনিক, ভিয়েতনাম ফেরত যোদ্ধাদের ও তাদের পোষ্যদের উচ্চহারে কোটা চালু আছে।
যদি কখনো আমেরিকায় গিয়ে থাকেন তবে নিশ্চয়ই এই কোটা সিস্টেম এর ভয়াবহ দিকটাও দেখেছেন।
Also America has social security system that can track true veterans.
বাংলাদেশে এটা নাই। এই কারনে রাজাকার পায় জামাই আদর আর মুক্তিযোদ্ধা মরে না খেয়ে।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: বড়ই আজব এই দেশ ! রাজাকার পায় জামাই আদর আর মুক্তিযোদ্ধা মরে না খেয়ে।
১৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
নির্ভীক আহসান বলেছেন: চরম। রোম্যান্টিক রাইটার এই লাইনেও যে ভাল লিখে তা তো জানতাম না। মুগ্ধ হয়েছি।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!
১৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৪
নৈঋত বলেছেন: ও। ভালো তো । আমার নানা ফ্রিডম ফাইটার ছিলেন।উনি মারা গেছেন ১৯৮৬ এ। তখন তো আর এখনকার মত এত সার্টিফিকেট নিয়ে হম্বিতম্বি ছিলো না। 'কল অফ ডিউটি' ছিলো আই মিন কর্তব্যের ডাক। দেশের প্রয়োজনে যুদ্ধ করেছিলেন। সার্টিফিকেটের ধার ধারেন্নি। ইশ কি ভালোটাই না হতো. ৭৬ টা এন্সার কারেক্ট হবার পরও আমার বোন সুযোগ পায় নাই।#ফ্যাক্ট
আমাদের বাসায় প্রায়ই দুপুর বেলায় একটা বৃদ্ধ লোক আসে।এক মুঠো খাবারের আশায়।এক ছেলে ইমামগঞ্জে কুলির কাজ করে।আরেক ছেলে বাবুবাজার চালের আড়তে কাজ করে।আর আরেক ছেলে নাকি বহু আগে ঘর ছেড়ে পালিয়েছিল ক্ষুধা রাক্ষসের কবল থেকে বাঁচতে।মেয়ের বিয়ের পর স্বামির ঘর থেকে ফিরে এসেছে তাদের টাকার লালশা মেটাতে না পেরে।লোকটা একজন মুক্তিযোদ্ধা।
এই লোকটার কোটা কই????
ভালো লিখেছেন ভাই.পোস্টে প্লাস + + +
১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: দুঃখ টা এখানেই ।
মুক্তিযোদ্ধারা ভিক্ষা করে খায় সেদিকে সরকারের কোন খোজ নাই ! তেনারা ব্যস্ত তাগো নাতিদের চাকরী দেওনে । তাইলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান দেখানো হবে !
কতটা হস্যকর !!
২০| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪০
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: ভাই, আমি এতো কিছু বুঝি না
আমার কথা কোটা বাতিল করতেই হবে.।
নইলে আমার মতো মেধাবিরা কি করবে?
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাদের সম্মান অবশ্যই করতে হবে, তাই বলে আমাদের অবহেলা করে?
মুক্তিযোদ্ধাদের ঢাকায় একটা করে ফ্লাট দিক, মাস মাস ৫০০০ টাকা দিক, আমার আপত্তি নাই, কিন্তু তাই বলে দেশের মেধাবিদের মেধার অবমূল্যায়ন করে কেন তাদের এই সম্মান?????????????????????????????????????????
সরকার যা খুশি করুক, কিন্তু আমাদের মতো সাধারন ছাত্রদের মেধার উপরে কেন এই হস্তক্ষেপ?
তাদের যদি জজ্ঞতা থাকে তবে তারা কম্পিটিশন করুক না কেন আমাদের সাথে???????????????????????????????
এমনিতেও ভার্সিটি তে যখন ভর্তি হই তখনও কিন্তু এই কোটা এর জন্য তাদের কিছু সিট ছেড়ে দিছিলাম।
তাদের তো একবার করে চান্স দিছিলাম, তবে এখন আবার কেন???????????????????
সো, আমার কথা, কোটা বন্ধ করতেই হবে।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
অপু তানভীর বলেছেন: আসলে কোটা সিস্টের অনেক আগে থেকেই আছে । এটা একেবারে বিলুপ্ত করা এতো সহজ না ! হয়তো ঠিকও না !
কিন্তু অবশ্যই এটা কমিয়ে আনতে হবে ! কোটা কখনই সব মিলিয়ে ৫-১০ ভাগের থেকে বেশি হওয়া ঠিক না ! এই মনে রাখতে হবে !
২১| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫২
ফারিয়া বলেছেন: কিসের কোটা? আমি তো কিছুই জানিনা!
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২০
অপু তানভীর বলেছেন: আর জেনে কি হবে আপু !!
২২| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৩১
রোমেন রুমি বলেছেন: লেখা ভাল লাগল । আমিও এক দুর্ভাগা পরীক্ষার্থী । ৭৭.৫ পাব । টিকিনি । আমার বাবা রনাঙ্গনে একজন সম্মুখ যোদ্ধা ছিলেন । শুধু আমার একটা সারটিফিকেট নেই !! অবশ্য বি সি এস - ই লক্ষ্য এমন নয় । কিন্তু কষ্ট পেয়েছি । মুক্তিযোদ্ধারা নিশ্চয় এই জন্য যুদ্ধ করেনি । আর যারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সারটিফিকেট নিয়ে ঘুরছে !!
আপনার যুক্তিগুল যথেষ্ট শক্তিশালী ; আমি মুগ্ধ ।
ঐ মাথামোটারা কি এই সহজ কথাগুলো বোঝে না !
আসলে এই ব্যাবস্থা টিকিয়ে না রাখতে পারলে এবং প্রশাসনে একদল অথর্ব নিয়োগ দিতে না পারলে কোন শালারাই এই দেশটাকে লুটেপুটে খেতে পারবে না !
শুধু শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের দোহাই দিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ রাখা । আর মুক্তিযোদ্ধাদের এবং পুরো জাতির সামনেই মুলো ঝুলিয়ে রাখা ।
কি পেয়েছে মুক্তিযোদ্ধা ? আমার বাবা তো মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন !
এই সব নাটক অসহ্য !
মুক্তিযোদ্ধারা করুণা পাওয়ার জন্য জীবনবাজী রেখে যুদ্ধ করেছে !
আর একদল বেজন্মা , জারজ এই সুজুগে মুক্তিযোদ্ধাদের গালাগালি করছে ।
সবকিছু নিয়েই নোংরামি করতেই হবে ।
বঞ্চিত সাধারণ ছাত্রছাত্রী এর ধারেকাছেও নাই আমি বিশ্বাস করি । যে ছেলে বা মেয়ে ৭৫-৮০ পেয়েও টিকেনি তার কষ্ট লাগবে এটাই স্বাভাবিক । তারা আর যাই করুক অন্তত মুক্তিযোদ্ধাদের গালি দিতে পারবে না ।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২১
অপু তানভীর বলেছেন: যত বাঁশ খাই আমরা এই আম পাবলিক ! আর কেউ না !
আসলে এই দেশে আম পাবলিক হয়ে জন্মানোই পাপ !
সব থেকে বড় অপরাধ !
২৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার একটা লেখা। একটা গল্প বলি। বাস্তবের কাহিনী। কিন্তু ঘটনা শুনে মনে হয় গল্প।
একজন মুক্তিযোদ্ধা যিনি যুদ্ধে তার ভাই এবং পরিবারের অনেক সদস্যকে হারিয়েছেন এমন একজন ব্যক্তি বহু বছর আগে তার মুক্তিযুদ্ধে সার্টিফিকেট ছিড়ে ফেলেছেন। তিনি বলেছিলেন, এই দেশে যখন একজন মুক্তিযোদ্ধাকে একজন চিহ্নিত রাজাকারকে স্যালুট দিতে হয় তখন সেই মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট একটা প্রহসন মাত্র। তার ছেলে মেয়ে কেউই কোথাও, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আবেদন করে নি। তিনি দেন নি। তারা ভালোই আছে।
হতে পারে কিছুটা অপ্রাসংগিক গল্প, কিন্তু এর মাঝে লুকিয়ে আছে গভীর ক্ষোভ এবং অভিমান। এই দেশে কিছু বিশেষ বিবেচনার কোটা সিস্টেম থাকতে পারে। কিন্তু সেটা সর্বোচ্চ ১০% এর বেশি কোন ভাবেই না। যারা বলছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানানোর জন্য কোটা সিস্টেম চালু রাখা দরকার, তারা খুবই হালকা কথা বলছেন এবং এটা হাস্যকরও।
মুক্তিযোদ্ধা এবং তার পরিবারের প্রতি অন্য ভাবে সম্মান দেয়ার ব্যবস্থা করুন। আগামী ১০০ বছর তাদের কোন ট্যাক্স লাগবে না, কোন বিদ্যুত বিল ৫০% বন্ধ করুন, সরকারী অফিসে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করুন। তাদের ছেলে মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার ব্যাপারে সাহায্য করুন, চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করুন। - এই ধরনের হাজারো আজ করা যায়।
সুতরাং কোটা নামের কোটা বানিজ্য বন্ধ করা হোক। এটা লজ্জা যে এটা কোন সরকারই বন্ধ করে নি। এখন বর্তমান সরকারের আমলে এই নিয়ে প্রশ্ন উঠাতে এক শ্রেনীর লোক এই নিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ স্বীকার করার চেষ্টা করছে। রাজনৈতিক ফ্লেভার দেয়ার চেষ্টা করছে।
আমরা আমাদের তরুনদের সঠিক মেধা বিকাশ এর জন্য কোন ভাবেই কোন রাজনীতি করতে দিব না। এই সব মেধাশূন্য রাজনীতিবিধদের কাছ থেকে আমাদের এই সহানূভুতি দরকার নাই। আমরা শুধু চাই যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মক্ষেত্রে নিয়োগ।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: প্রকৃত মুক্তি যোদ্ধাদের আসলেই আত্মসম্মান বোধ বড় বেশি ! তারা সার্টিফিকেটের ধার ধারে না ।
আর আমাদের সরকার কেবল সার্টিফিকেটধারী মুক্তিযোদ্ধাদেরই চিনে !
আফসোস !!
আর আফসোস !!
২৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৯
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে সরকারী চাকরিতে সারা পুর্ববাংলার ছিল ১০% কোঠা। এই জন্যই তো মুক্তিযুদ্ধ করে স্বাধীন করা হয়েছিল দেশ, যেন কোটা পদ্ধতি না থাকে!
বৈষম্য থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আমাদের পূর্ব পুরুষ দেশ স্বাধীন করছিল কিন্ত আজও সেই বৈষম্য দূর হয়নি । প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কখনও কোটা পদ্ধতি সমর্থন করতে পারে না ।
যে সকল লোক কোটা পদ্ধতি থেকে সুবিধা নিচ্ছে, তাদের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানিদের পার্থক্য কোথায়?
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: এখন কার কিছু অতি মুক্তিযোদ্ধাদের কথা শুনলে মনে হয় আসলে মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছে এই দেশে নিজে সুযোগ সুবিধা ভোগ করার জন্য ।
এই বেকুব গুলো নিজেই তাদের এই কথার মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করছে তা তারা বুঝতেও পারে না !
আমরা আম পাবলিক !
বৈষম্য সহ্য করতে হবে !
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৪
আহমদ শরীফ বলেছেন: জামাত হিযবুত-তাহরীরের মদদে চলছে এই কোটা বিরোধী আন্দোলন ।
যেকোন একে মূল্যে প্রতিহত করতে হবে ।