নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক দিন পরে গতকাল বিকেলে একটা ছুটি পাওয়া গেল । আমার আবার বিকেল থেকে সন্ধ্যা বাসায় বসে থাকতে ভাল লাগে না । অনেক দিনের অভ্যাস । কী মনে হল সাইকেল নিয়ে বের হয়ে গেলাম । কোন দিকে যাবো সেই সিদ্ধান্ত নিতে কয়েক মিনিট সময় লাগলো । মোহাম্মাদপুর তিন রাস্তার মোড় থেকে রওয়ানা দিলাম বসিলা ব্রিজের দিকে । এই দিকে আমি আগেও এসেছি অনেকবার । ব্রিজের আগেই আমার এক বন্ধু থাকে । ওর ওখানে মাঝে মাঝে আসি । ব্রিজ পার হয়ে সামনে এগিয়ে যাই ।
ব্রিজ পার হতেই অন্য ঢাকা শহরের পরিবেশ আপনার কাছে অচেনা মনে হতে শুরু করবে । অথচ এটা কিন্তু মাত্র মিনিট দশের পথ সাইকেলে । ঢাকা শহরের রাস্তায় চললে আপনার কেমন লাগে ! সব কিছু মনে হয় কনক্রিট সব কৃত্রিম । গাছপালা যদিও আছে তারপরেও এই গাছ গুলো থেকে শহুরে গন্ধ বের হয় । কিন্তু আপনি এই ব্রিজ পার হওয়ার পরেই আস্তে আস্তে শহুরে গন্ধটা কমে আসবে ।
আপনারা ব্যাপারটা খেয়াল করেছেন কিনা জানি না তবে আমি ব্যাপারটা প্রথম খেয়াল করি কয়েক বছর আগে । তখন আমার গাছ লাগানোর বাতিক হয়েছিলো । টবে বিভিন্ন বিজ লাগিয়ে গাছ জন্মানো । এই কারণে মাটির দরকার ছিল । আমি তখন টবে মাটি ভরার জন্য মাটি খোজ করতে লাগলাম আর তখনই আবিস্কার কারলাম যে আমার বাসবাসের আশে পাশে আসলে কোন মাটি নেই । ব্যাপারটা আমাকে একটু অবাকই করলো । সব স্থানেই পাকা রাস্তা । আমার আসে পাশে সেই একই অবস্থা । মাটির সন্ধান পেলাম কেবল রাস্তার ডিভাইডারের ভেতরে আর পেলাম লেক পাড়ে । তবে সেই একই সমস্যা । এই মাটি গুলোতে কেমন যেন একটা শহুরে গন্ধ । সব কৃত্রিম । আর অনেকটা দুরে রমনা পার্কেও পাওয়া গেল খোলা মাটি । এখানে ভেতরের দিকে মাটিতে একটু একটু অকৃত্রিম ভাব এখনও টিকে আছে । খালি পায়ে হাটলে ভাল লাগে ।
অথচ আমি যেখানে জন্মেছি যেখানে বড় হয়েছি সেখানে চারিদিকে কেবল মাটি আর মাটি । চাইলেই সকাল বেলা খালি পায়ে সেই মাটিতে হাটাহাটি করা যায় । মাটির অনুভূতি নেওয়া যায় ।
তারপর যখন আমি এই বসিলার দিকে আসা শুরু করি তখনই আবিস্কার করি যে এখানে সেই অকৃত্রিম মাটি রয়েছে । ব্রিজ পার হয়ে কিছু দুরে যাওয়ার পরেই আপনার চোখে সেটা পড়বে । ঘাটারচর মোড় পার হয়ে ডান দিকে গেলেও আপনার মনে হতে থাকবে যে আপনি আর ঢাকা শহরে নেই । রাস্তার পাশেই দেখটে পাবেন খোলা জায়গা , তার পাশে পুকুর, জলাশয় । আপনার চেনা মফস্বলটা যেমন করে দেখে থাকেন একেবারে সেই রকম ।
আরো দেখা যাবে দুরে খোলা মাঠে ছেলেরা ফুটবল কিংবা ক্রিকেট খেলা করছে । এটাও ঢাকা শহরের জন্য একটা বিরল দৃশ্যই বটে । এখন খোলা মাঠে খেলা দেখাই যায় না । যা আছে তা হচ্ছে বাচ্চারা কোন ক্লাবের মাঠে খেলা করছে । কিংবা বাড়ির সামনে রাস্তার উপরে ছোট একটু স্থানে কোন মতে খেলছে । কিন্তু এখানে বিশাল মাঠেই তাদের খেলতে দেখে বেশ চমৎকার লাগলো ।
এখানে দেখলাম বেশ কয়েকটা রেস্টুরেন্ট হয়েছে । বেশ বড় জায়গা নিয়ে এই রেস্টুরেন্ট গুলো হয়েছে । দুটো শিশুপার্ক দেখলাম । এই শিশু পার্ক গুলোও আমাকে আমার শহরের শিশু পার্কের কথাই মনে করিয়ে দিলো । আরো দুরে এগিয়ে গেলাম সাইকেল নিয়ে । সামনে একটা সাইনবোর্ড দেখতে পেলাম । একদিকে আটিবাজার অন্য দিকে সিঙ্গাইর । কোন কিছু চিন্তা না করেই আটিবাজারের দিকে সাইকেল ঘুরিয়ে দিলাম ।
সাইকেল নিয়ে ঘোরাঘুরির অভ্যাস আমার অনেক আগে থেকেই । আমাদের থানার এমন কোন রাস্তা নেই যেখানে আমি যাই নি । এমনও দিন গেছে আমি সকালে বের হয়েছি ফিরেছি বিকেল বেলা । এই আটি বাজারে যাওয়ার রাস্তাটাও আমার জেলার রাস্তা গুলোর কথা মনে করিয়ে দিল । দুই পাশে গাছ পালা ছোট গর্ত । মাঝ দিয়ে রাস্তা গেছে । আর সাথে রয়েছে একটা প্রকৃতিক আবহাওয়া । ঢাকার রাস্তা আপনি যখন নিঃশ্বাস নেবেন তখন দেখবেন সেখানে আপনি দুর্গন্ধ কিংবা ধূলোবালি ছাড়া আর কিছুই অনুভব করবেন না কিন্তু এই স্থানে বুক ভরে নিঃশ্বাস নিলে অনুভব হবে সবুজ প্রকৃতির একটা গন্ধ । এই গ্রাম্য পরিবেশ পার হয়ে আমি আটি বাজারে এসে পৌছালাম । এখানে অনেক বাড়িঘর রয়েছে রাস্তার পাশে । তবে এগুলোও আপনাকে সেই মফস্বল শহরের কথাই মনে করিয়ে দিবে । ঢাকা শহরের মত এতো উচু উচু বিল্ডিং নেই এখানে । অবশ্য আমি বেশি দুর গেলাম না । একটা স্কুল মাঠে খেলা হচ্ছে । সাইকেলটা সেখানে দাড় করিয়ে বসে পড়লাম । ছেলেদের খেলা দেখতে শুরু করলাম ।
ফেরার সময়ে আযান দিয়ে দিল । শিশু পার্কের কথা বলেছিলাম । সেই পার্ক থেকে একটু দুরে দুটো ফুচকার দোকান দেখতে পেলাম । মনে এখান থেকে ফুচকা খেয়ে যাই । ফুচকা খেতে খেতেই দেখতে পেলাম এক কাপলকে আসতে । স্কুলে পড়ে কিংবা বড়জোর কলেজে উঠেছে । এদের চাল চলনও সেই মফস্বলের কাপলদের মতই । ঢাকা শহরের কাপলরা যখন রাস্তায় কিংবা পার্কে যায় তখন তাদের ভেতরে কোন দ্বিধা কিংবা সংকোচ থাকে না । কিন্তু এদের ভেতরে দেখলাম দুজন বাইরে বের হয়ে দেখা করছে এইটা নিয়ে কেমন যেন সংকুচিত । এমন কি পাশাপাশি চেয়ারে বসতেও যেন সংকোচবোধ করছে ।
সামনের দিনে আবারও যাবো ভাবছি । এবার আরো ভেতরে ঢোকার ইচ্ছে রয়েছে । বিশেষ করে প্রধান রাস্তার পাশে আরো কিছু শাখা রাস্তা চলে গিয়েছে । সেগুলোর ভেতরে ঢোকার ইচ্ছে একে একে ।
আরো কিছু ছবি তোলা দরকার ছিল কিন্তু সময় ভাল গেলে আমার ছবি তোলার কথা মনে থাকে না । সামনের বার মনে করে ছবি তুলবো । যারা গ্রাম্য পরিবেশ পছন্দ করেন তারা ছুটির দিনে এদিকে ঘুরে আসতে পারেন । অবশ্য অনেকের এসব ভাল নাও লাগতে পারে । আমি এসবের ভেতরেই বড় হয়েছি তাই আামর কাছে এসব পছন্দের । যাদের গাড়ি রয়েছে তারা যেতে পারেন । এখানে বেশ কয়েকটা ভাল ভাল রেস্টুরেন্ট রয়েছে ।
১৯ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৩১
অপু তানভীর বলেছেন: দেখি সামনের শুক্রবারে আবারও যাবো । একটু সময় নিয়ে । তখন আরো কিছু ছবি তোলার ইচ্ছে রয়েছে । যদিও আমার মোবাইলের ক্যামেরা ভাল না খুব একটা ।
২| ১৯ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৩৬
জটিল ভাই বলেছেন:
যাক্। কুরিয়ারের টাকা কিছুটা উসল হলো
১৯ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: কই আর এল ! যে টাকা গেল টা গেলই ।
৩| ১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: খুদের ভাত পাওয়া যেতো একটা জায়গায়। খুব সম্ভবত কামরাঙ্গীর চর এলাকা বা তার আশেপাশে, ভুলে গেছি। সাইকেল নিয়ে প্রায়ই যেতাম। যেতে পথে গ্রামের দৃশ্যগুলি সুন্দর লাগতো।
কয়েকবার কল্যানপুর থেকে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছি সাইকেল চালিয়ে। এখন মনে হয় আর সেই সাহস হবে না! বাস-ট্রাক ড্রাইভারেরা এখন আরও বেশী বেপরোয়া!
১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০১
অপু তানভীর বলেছেন: সাভারের এই রাস্তায় এখন সাইকেল চালানোটা বেশ ঝুকিপূর্ন । আমি অনেকবার যাওয়ার কথা ভেবেছি তবে যাওয়ার সাহস এখনও করতে পারি নি । তবে আশুনিয়া দিয়ে যাওয়ার একটা পথ আছে শুনেছি । ঐদিক দিয়ে যাওয়ার একটা প্লান করবো ভাবছি ।
ঢাকা শহরে সাইকেল চালানোর মত চমৎকার একটা কাজ আর কিছুই হতে পারে না ।
৪| ১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: লেখা পড়ে বুঝলাম আপনি এখনো স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করছেন। সুন্দর আবহাওয়ার মধ্যে নির্ভেজাল একটা ছুটির দিন এনজয় করলেন। মেস জীবনে থাকার সময় কয়েকজন বন্ধু মিলে আমরা আপনার মত মাঝে মাঝে রবিবার দেখে বের হতাম। লোকাল ট্রেন ধরে সারাদিনের জন্য দূরে কোথাও চলে যেতাম। কখনো ডায়মন্ডহারবার, কখনো লক্ষীকান্তপুর, কখনো বা বজবজ, ক্যানিং, শিবপুর বোটানিক্যাল গার্ডেন। এইসময় আমরা একটু আধটু কাপলদের দিকে তাকাতাম। ভেগোবন্ডের মতো সারাদিন ঘুরে নানা রকম খেয়ে সন্ধ্যার পর আবার মেসে ফিরে আসতাম।সে এক মধুর সময় গেছে। আপনার সাইকেল ভ্রমণ বেশ মজার লাগলো।
১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০৩
অপু তানভীর বলেছেন: ঢাকা শহরে ঘোরার মত বেশ কয়েকটা জায়গা আছে । সাইকেলে করে ঘোরাঘুরির ব্যাপারটা আরও অন্য রকম একটা আবেদন যোগ করে । আমি সুযোগ পেলেই বের হয়ে যাই । আসলেই আমি অনেকটাই স্বাধীন । কেবল একটু টাকা পয়সা থাকলে আর অন্য কিছুর চিন্তা করতে হত না !
৫| ১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: বসিলায় যাইনি কখনো। ঢাকা শহরে ঘোরাঘোরির জায়গা খুব কম। আপনার বর্ননা শুনে মনে হচ্ছে জায়গাটা বেশ সুন্দর।
১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২১
অপু তানভীর বলেছেন: সুন্দর বলতে আমি যেমন জায়গা পছন্দ করি তেমন ভাবে সুন্দর । অনেকের অবশ্য এটা ভাল নাও লাগতে পারে ।
৬| ১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮
আমি সাজিদ বলেছেন: সাইক্লিং করেন কতো বছর?
১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:২৪
অপু তানভীর বলেছেন: আমি সাইকেল চালানো শিখেছি যখন ক্লাস সেভেনে পড়ি তখন। তখন থেকে সাইকেল চালানো শুরু । ঢাকার আসার পরে অবশ্য অনেক দিন চালাই নি । তারপর ২০১৭ সালে ঢাকায় নতুন ভাবে আবার সাইকেল শুরু করি । তখন থেকে নিয়মিত সাইকেল চলছে ।
৭| ১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এরপর থেকে বাসা থেকে কোথায়, কতদূর গেলেন তার একটা ম্যাপ একে দিবেন পোষ্টে। আমরা যারা ঢাকার মানুষ তবে বহুবছর বাইরে, তাদের বুঝতে সুবিধা হবে। ম্যাপে ডিসট্যান্সও বলে দিবেন। তাহলে দেশে আসলে আপনার এই ম্যাপ কাজে লাগবে, আর বিদেশে বসে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো যাবে।
একা যদি আনন্দে থাকেন, খুবই ভালো। বিয়ে-শাদী করার দরকার নাই। বিয়ে করা মানে খাল কেটে কুমীর না, এ্যলিগেটর আনা!!!
২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: এরপর থেকে মনে থাকবে । ঢাকার ভেতরে এরপর ট্যুর দিলেই এমন ভাবে একটা ম্যাপ একে দেখিয়ে দিবো যে কোথা থেকে কোন দিকে যাবে ।
অন্য সবার মত আমিও ভেবেছিলাম যে দোকলা হয়ে যাবো । কিন্তু একটা সময়ে আবিস্কার করলাম যে আসলে আমি অন্য মানুষের সাথে এক সাথে থাকাটা আমার পক্ষে অনেক কঠিন একটা কাজ । আপাতত তাই একা !
৮| ১৯ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভূয়া ভাইয়ের সাথে একমত হলেও ওনার কথায় কথায় বিয়ে শাদীর প্রসঙ্গ আনার তীব্র প্রতিবাদ করছি । এসব কথা মুখে আনারি মহাপাপ। আর বিয়ে করাটা বাস্তবে শুধু এলিগেটর নয় তিমির সাথে বসবাস করা । কাজেই আপনি জীবনভর স্বাধীন থাকুন মুক্তবিহঙ্গের মত জীবন যাপন করুন দূর থেকে এটাই কামনা করি।
২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: আমি জীবনভর একা থাকারই প্লান করেছি । দেখা যাক সামনে কতদিন এই ব্যাপারটা ধরে রাখা যায় ।
জীবনভর স্বাধীন থাকার থেকে বড় কিছু আপাতত আর কিছু নেই ।
৯| ১৯ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:০০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমি অনেক আগে বলেছিলাম- আমার এলাকায় পা ফেলার মাটি নেই। শুধু মাত্র যেখানে বাড়ি তৈরির কাজ চলছে সেখানে ছাড়া আসলেই মাটি নেই।
২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: এটা আমি সেইবারই আবিস্কার করি যে ঢাকাতে পা ফেলার মাটি নেই । সব স্থানেই কনক্রিট ! কী অদ্ভুত একটা ব্যাপার ! তাই না ?
১০| ১৯ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পুরোটাই পড়লাম। তবে বসিলা সম্পর্কে আমার কিছুই জানা ছিলো না।
২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫
অপু তানভীর বলেছেন: সবাইকে সব কিছু জানতে হবে এমন নয় । নিজে একদিন চলে যান বসিলা হয়ে আটিবাজার । নিজেই আবিস্কার করুন !
১১| ১৯ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:১৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভূয়া ভাইয়ের সাথে একমত হলেও ওনার কথায় কথায় বিয়ে শাদীর প্রসঙ্গ আনার তীব্র প্রতিবাদ করছি । এসব কথা মুখে আনারি মহাপাপ। আর বিয়ে করাটা বাস্তবে শুধু এলিগেটর নয় তিমির সাথে বসবাস করা ।
আপনার উদাহরনটা যুৎসই হয় নাই চৌধুরি সাব। তিমি একটা গোবেচারা প্রাণী, আর এ্যলিগেটর হলো কুমীর প্রজাতীর মধ্যে সবচাইতে হিংস্র!! আশাকরি, বুঝাইতে পারছি!!!
২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৪৬
অপু তানভীর বলেছেন: তিমি হোক এলিগেটর দুটো থেকেই আপাতত দুরে থাকারই সিদ্ধান্ত গ্রহন হয়েছে ।
১২| ১৯ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩৩
শাওন আহমাদ বলেছেন: সেই দুপুর থেকে বারকয়েক ওপেন করেছিলাম লেখাটা কিন্তু কোনো না কোনো ব্যস্ততায় পড়া হয়ে উঠেনি; কিন্তু এইবার আর ছাড় দেইনি পড়ে শেষ করেছি। মাটি আর প্রকৃতির গল্প শুনতে ভালো লাগে, এখন একটু শান্তি লাগছে। ঘাটার চড়ের দিকে আমার ফুপু ফ্লাট কিনেছেন একদিন যাব ইন শা আল্লাহ।
২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৫১
অপু তানভীর বলেছেন: সময় করে যাবেন । ঘাটারচরের দিকে গেলে একটু ভেতরের দিকে যাবেন । আশা করি সময় ভাল যাবে যদি প্রকৃতি ভাল লাগে ।
১৩| ১৯ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এগারো নম্বরে ভূয়া ভাইয়ের কমেন্টের পরিপ্রেক্ষিতে আবার আসা। আমি নির্বিবাদী মানুষ কাজেই আপনার যুক্তি মেনে নিলাম..
২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৫১
অপু তানভীর বলেছেন: যুক্তি মেনে না নিয়ে কোন উপায় নেই । ভুয়া ভাই যে উদাহরন দিয়েছে সেটাই সব থেকে যুতসই ।
১৪| ১৯ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: আমি প্রতিদিন চমৎকার এক রাস্তা দিয়ে যাই- বুনো ফুল আর সোঁদা মাটির গন্ধ পাই।
আরেকটা সাইকেল যোগাড় হোল তাহলে- ঘুরেছেন কি সেটায়?
২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৫৪
অপু তানভীর বলেছেন: তাহলে তো বলতে হবে আপনার দিন খুব চমৎকার ভাবেই কাটে । আমাকে সেই রাস্তার ঠিকানা বলেন তো দেখি । সাইকেল যেহেতু আছে আমি একবার ঢু মেরে আসবো ।
আর নতুন সেকেন্ডহ্যান্ড সাইকেলটাই আপাতত চালাচ্ছি সব সময় । আগেরটা সাত তলাতে তুলে রেখেছি । আপাতত সেটা ঈদের পরে বের করবো আবার ।
১৫| ১৯ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:৫১
আমি সাজিদ বলেছেন: আমি ২০১৫-২০১৮ খুব সাইক্লিং করি। ওইসময় তো শহরে সাইক্লিং এর নতুন একটা জোয়ার শুরু হয়েছিল। কয়েকজন সিনিয়র ও জুনিয়রের সাথে লং রাইডে যেতাম।
আপনার স্বাধীনতা ও সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করবে এমন কারও সাথে বিয়ে হলেই বিপদে পড়বেন। আমাকে এইবার বাসা থেকে আটকে ফেলতে চেয়েছিল, অনেক ঝামেলা করে পালিয়ে এসেছি।
২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:০০
অপু তানভীর বলেছেন: আমি অবশ্য একা একাই সাইকেল চালাতে পছন্দ করি । অনেকে একসাথে সাইকেল চালাতে পছন্দ করে । আমি একা একাই পছন্দ করি ।
আমার সাথেও আপনার মতই একটা ঘটনা ঘটেছিলো। যার সাথে বিয়ে দিয়েই দিবে এমন ঘটনা যখন ঘটলো তখন আমি বাসায় যাই নি । দুই ঈদে বাসাতেও যাই নি । সেই মেটের বিয়ে হওয়ার পরে তারপর বাসায় গিয়েছিলাম ।
১৬| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:৪৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: @আমি সাজিদঃ বর্তমানের স্ত্রীগণের প্রধানতম পবিত্র দায়িত্ব এবং কর্তব্য হলো, স্বামীদের স্বাধীনতা ও সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করা। এর অন্যথা যে হয় না, এমনটা বলবো না; তবে সেইরকমের স্ত্রী পাওয়া আর লটারীতে জ্যাকপট লাগানো একই কথা (প্রোবাবিলিটির হিসাবে)
২০ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:০০
অপু তানভীর বলেছেন: যতদিন সেই জ্যাকপট না পাওয়া যাবে ততদিন একা থাকাই ভাল ।
১৭| ২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:২৪
আমি সাজিদ বলেছেন: অপু ভাই, আমার মনে হয় এখনকার দেশের মেয়েদের মধ্যে সাপোর্টের চেয়ে বোঝা হওয়ার প্রবণতা বেশী। লেটস গ্রো টুগেদার নয়, বরং তুমি ছেলেমানুষ, তুমি কষ্ট করে এচিভ করো কিন্তু ভোগ করার সময় আমিও ভোগ করবো টাইপ। আমি নারী বিদ্বেষী না বাট কিছু কিছু নমুনা আছে যারা রুহ বের করে ফেলবে।
আমাদের আগের প্রজন্মের সেই বাঙ্গালী নারী খুঁজে পাই না।
২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০৬
অপু তানভীর বলেছেন: আমি তো বলি আমাদের এই প্রবনতাটা কোন কালেই খুব একটা ছিল না । গ্রো টুগেদারের ব্যাপারটা আমাদের দেশে খুব একটা নেই । আগে হোক পরে হোক সবার মাঝেই এই একই ব্যাপার ।
১৮| ২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭
আমি সাজিদ বলেছেন: ভুম ভাই, এইজন্যই তো আপাতত একশত হাত দূরে।
২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০৭
অপু তানভীর বলেছেন: আমি আছি একশ কিলোমিটার দুরে ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১১:২৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি গুলো সুন্দর হয়েছে।
প্রকৃতির সান্নিধ্যে ঘুরে বেড়াতে ভালই লাগে।