নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাধা চেনার ৫টি উপায়

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫

সিংহের বয়স হয়েছে । তার মৃত্যুর আগে সে তার বাচ্চাদের কিছু শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে । একটা শিক্ষা হচ্ছে কিভাবে গাধা চিনতে হয় ! সে গাধা চেনার ৫ টি উপায় বলে দিল । উপায় গুলো হলঃ

১. জঙ্গলের প্রতিটি প্রাণীর নির্দিষ্ট বিচরণক্ষেত্র থাকে । কিন্তু গাধার কোন বিচরণক্ষেত্র থাকে না । সে সবার এলাকায় ঢুকবে তারপর সেই এলাকাকে নিজের এলাকা বলে ঘোষণা দিবে । এই রকম গাধা কিন্তু আমাদের চারিপাশে খুব ভাল করেই দেখা যায় । নিজের কোন বিচরণ ক্ষেত্র নেই অন্যের বিচরন ক্ষেত্রে ঢুকে পড়ে সেটা কে নিজের বলে দাবী করে বসে ।

২. গাধা বেশি সময় নিজের প্রস্রাব ধরে রাখতে পারে না । সেখানেই যাবে সেখানে প্রস্রাব করা শুরু করবে । এখন কেউ যদি সেখানে সেখানে এই প্রস্রাব করাটার বিরুদ্ধে বলে তাহলে আর যাবে কোথায় ! সে তখন তার প্রস্রাবের গুণাগুণ বর্ণনা করা শুরু করবে । এবং কেউ কেউ সেই গুণের কথা শুনে সেই প্রস্রাব পানও করে ফেলে ।

৩. গাধা পৃথিবীর সকল প্রাণীকেই গাধা মনে করে । সে সব সময় নিজেকে দিয়েস অন্য সবাইকে বিচার করে । নিজে যেমন ঘাস খেয়ে বড় হয়ে হয়েছে সে বাঘকেও বলবে তোমার ঘাস খাওয়া উচিৎ ।

৪. প্রাণী জগতে একমাত্র গাধাই হচ্ছে যুক্তিবাদী । দুনিয়ার সব কিছুর পেছেনই তার যুক্তি রয়েছে । এটাকে ডাংকি লজিক বলে । এই সাধারণ লজিক আর ডাংকি লজিকের ভেতরে পার্থক্য হচ্ছে ডাংকি লজিকে মগজের বদলে লেজ ব্যবহৃত হয় ।

৫. গাধা বড় আবেগ প্রবণ প্রাণী । আবেগের কারণে সব কিছু সে নিজের মত চিন্তা করে বসে । তুমি যেমন করে আর যত স্পষ্ট করেই বল না কেন গাধা সব সময় নিজের ভাষাতেই সেটা বুঝবে এবং নিজের মত করে অর্থ বের করবে।


ঈদে গ্রামে এলে আমি শুয়ে বসে ঘুরে বেড়িয়েই কাটাই । এইবার এসেই জ্বরে পড়েছি । ঘুরে বেড়ানো হচ্ছে না । শুয়ে থাকা আর উপায় নে. শুয়ে শুয়ে বই পড়ছি। পড়া বইয়ের ভেতরে একটা বই হচ্ছে আধুনিক গরু রচনা সমগ্র । লেখক মহিউদ্দিন মোহাম্মাদ । এই বইটিতে নানান রকম শব্দাবলীর ব্যাখ্যা রয়েছে । তার ভেতরে একটা চ্যাপ্টারে রয়েছে গাধা/ ডাংকি চেনার ৫টি উপায় । ভাবলাম ব্লগের পাঠকদের সাথে লেখাটা শেয়ার করি ।
বইটা বেশ মজার । তবে অনেকের এই বই পড়ে মজা লাগবে না । কারণ অনেকে নিজেদের সাথে এই বইয়ের বর্ণনাকৃত পদাবলির মিল খুজে পাবেন । তবে বইটা পড়তে পারেন ।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫৬

বিজন রয় বলেছেন: যুক্তিগুলো অনেক যুক্তিসঙ্গত।

আমাদের সমাজে গাধার অভাব নেই। এই গাধা দু'পেয়ে।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:২০

অপু তানভীর বলেছেন: দুপেয়ে গাধার সংখ্যাই বরং বেশি চার পেয়ে গাধার থেকে আমাদের সমাজে !

২| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:০৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: অপু ভাই, গাধা পরিশ্রমী-নিরামিষাষী,বিলুপ্তপ্রায় এক নিরীহ প্রাণী।

যদিও সবাই গাধাকে গালি হিসাবে কিংবা কম মগজের মানুষকে গাধার সাথে তুলনা করে এতে অবশ্য গাধার কিছু যায় আসে বলে মনে হয়না। কারন - গাধা গাধাই।

আর আমাদের দেশে এখন কিছুটা হলেও গাধার সংখ্যা বেড়েছে (আমাদের দেশে সব বাঘ-সিংহ) দাদাদের কল্যাণে।কারন - দাদারা আমাদের গাধা উপহার দেয় সময়ে সময়ে।

এখন প্রশ্ন - এত কিছু থাকতে উফহার :(( হিসাবে গাধা কেন রয়েল বেংগলের দেশে?

এতদিন জানতাম গরুর পিসাব খায় কেউ এবং এর হাগু দিয়ে সাবুন বানাইয়া গায়ে মাখে এখন গাধাও এই দলে চইলে গেল :(

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: চার পায়ের গাধা আসলে বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী এটা সত্য । শেষ আমি কবে গাধা দেখেছি সেটা আমি মনেও করতে পারছি না । তবে প্রতিনিয়ত চার পেও গাধা কিন্তু দেখেই চলেছি ।

গাধা উপহার হিসাবে দেওয়াটা খারাপ কিছু না । পরিশ্রমী কাজে আসে । এমন গাধা উপহার হিসাবে পাওয়াটা কিন্তু খারাপ কিছু না ।

গাধাকে গালী হিসাবে কেন যে মানুষ ব্যবহার করে কে জানে । এতো ভাল একটা প্রাণী । এতে অবশ্য গাধার কিছুই যায় আসে না এটা সত্য বলেছেন ।

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৩০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: বাংলায় বহুল প্রচলিত একটা প্রবাদ আছে , যতো দোষ নন্দ ঘোষ। ঠিক তেমনি গাধা ব্যাচারা মুখ বুজে সব বোঝা বইবার পরেও বোনাস হিসাবেএ সব দোষ তাকেই বইতে হয় । এতে অবশ্য শিক্ষা আছে, যদি প্রতিবাদ না করো তবে তোমাকে সবাই গাধার মতোই ব্যবহার করবে ।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: গাধা চিনে নিতে হবে ৫টি উপায়ে ।

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: গাধা নিয়ে আপনে বেশ পড়াশুনা করতেছেন আজকাল। এই বিষয়ে আমার অবশ্য অতোটা জানাশোনা নাই। তাই আপনারে একটা কৌতুহলী প্রশ্নঃ

প্রাচ্য-দেশীয় গাধা, পাশ্চাত্য গাধা আর প্রাচ্য থিকা পাশ্চাত্যে মাইগ্রেট করা পাশ্চাত্যের ভং ধরা গাধার মধ্যে পার্থক্য কি?

এতোদিন জানতাম গো-মূত্র কারো কারো জন্য উপকারী। এখন দেখছি গাধা-মূত্রও কারো কারো জন্য উপকারী!!! =p~

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০৮

অপু তানভীর বলেছেন: আরে গবেষণা আর কই ! বই পড়লাম তারপর মনে পড়লো বেশ তো ব্যাপার টা । আসলে আমরা যখন বইয়ে পড়া জিনিস পত্রের সাথে আশের সাথে মিল খুজে পাই তখন ব্যাপারটা মজার হয়ে যায় ! তাই শেয়ার করা আর কি !



পার্থক্য কী বলেন দেখি? আমি তো খুজে পাইতেছি না !

আর গাধামূত্র যে কারো জন্য উপকারী মানে অন্তত তারা নিজেরা তা মনে করে সেই ব্যাপারে তো অনেক আগেই জানার কথা । তাই নয় কি? ;)

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮

শেরজা তপন বলেছেন: ঈদ মোবারক!
আপনার জবানীতে জনার মহিউদ্দিন মোহাম্মদের- আধুনিক গরুর রচনা সমগ্র থেকে 'গাধা চেনার ৫টি উপায়' আমি নিজেকে ও আমার আশে পাশের কিছু মানুষকে এক লহমায় চিনে ফেললাম। :)

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: বইটা পড়তে পারেন । চাইলে আমার কাছের বইটা আমি কুরিয়ার করে দিতে পারি । বইটা বেশ মজারই মনে হয়েছে আমার কাছে !

আর এই চিনতে তো এমনিই পারতেন । এসব তো আর এতো কঠিন কিছু না । তাই না ? ;)

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৫২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মিলছে!

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০০

অপু তানভীর বলেছেন: আসে পাশে তাকালেই মিলবে !

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:১২

এইযেদুনিয়া বলেছেন: বইটা নিয়ে সবার এত উচ্ছ্বাস! অথচ এখানে যা লেখা রয়েছে, একজন পাঠক হিসেবে এমন কোনো নতুন ধারণা আমি অন্তত পাইনি।
বইটি লেখা হয়েছে সহজ ভাষায়। স্যাটায়ার আছে। আর দরকার মতো তথ্য, উপাত্ত ও উদাহরণ দিয়েছেন, সেও সহজ ভাষায়। ব্যাস! এছাড়া বইটা পড়ে নতুন কোনো মৌলিক ভাবনার খোরাক আমি পাই নি। সেই পুরনো মদ, নতুন গ্লাসে। আর একটু বেশি জাবর কাটা।
প্রচুর সাংঘর্ষিক কথাও তিনি লিখেছেন। একাধারে তিনি বিষোদগার করেছেন, শিক্ষিতরা সুবিধাবাদী তাই মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয় নি। অন্যদিকে দেশের তরুণ ছাত্রদের অংশগ্রহণের কথা ভুলে বসে আছেন! এমন কি রুমি আত্নত্যাগকেও জঙ্গীদের সাথে তুলনা করেছেন কৌশল ও চাতুর্যের সাথে। একাত্তরের দিনগুলি পড়ে এমন প্রশ্ন আমার মনেও এসেছিলো। রুমি যেন ইলিয়ডের একিলিস।
পড়তে পারেন রুমিকে নিয়ে এ লেখাটি।

আপনি যদি ভাবনার নতুন কোনো খোরাক পেয়ে থাকেন জানাবেন।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০২

অপু তানভীর বলেছেন: আমার কাছে তো বেশ চমৎকারই মনে হয়েছে । তবে এখনও পুরোটা শেষ করি নি । আমার কাছে এমন মনে হয় নি । স্যাটায়ার হিসাবে বেশ চমৎকার বইটা !

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: গাধাকে ঘোড়ার ছোট সংস্করণ বললে খুব বেশি ভুল হবে না। অথচ, একটি গাধা একই আকারের একটি ঘোড়া থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী প্রাণী।

গাধার অবিশ্বাস্য স্মৃতিশক্তি আছে। তারা পর্যন্ত ২৫ বছর আগের এলাকা এবং অন্য গাধাদের তারা চিনতে পারে।

গাধা প্রচণ্ড জেদি এবং আত্মরক্ষা করার প্রবল ক্ষমতা আছে। গাধাকে ভয় দেখিয়ে বা জোর করে কোনো কাজ করিয়ে নেওয়া খুব কঠিন ব্যাপার।

কোনো ঘটনায় গাধা সহজে চমকে ওঠে না। এরা প্রখর কৌতূহলী।
গাধার চিন্তাধারা ঘোড়া থেকে স্বাধীন এবং তাদের নিজের নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রেখে সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

মন্তব্য সংগৃহীত ।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৩

অপু তানভীর বলেছেন: বাস্তবের গাধা দিয়ে দুই পেও গাধাকে বিচার করলে চলবে না । আশে পাশে আবেগী গাধাদের দিকে তাকিয়ে দেখুন ! মিল খুজে পাবেন !

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

অর্ক বলেছেন: হে হে হে। গাধা নিয়ে আমার সামান্য একটা লেখা আছে। ওপার বাংলার অনলাইন পত্রিকা ঋতবাক এ প্রকাশ হয়েছিলো বলে কিছু সেকেন্ডেই পেয়ে গেলাম। (আহা, বিচিত্র বিষয় নিয়ে কতো লেখা যে পড়ে আছে এখানে সেখানে। কতো লেখার কোনওদিন আলোর মুখ দেখা হবে না।) যাই হোক শেয়ার করছি আপনাদের সঙ্গে।


রাজশাহী চিড়িয়াখানার সেই ক্ষীণকায় গাধার জন্য আজ আমি অনুতপ্ত। ওর কাছে ক্ষমা চাই। নিটোল ভিক্ষার ছলে বাড়িয়েছি হাত। হে কান্তিমান গাধা! হে প্রাণাধিক সখা আমার! ক্ষমা করো! তোমার ক্ষমা ভিক্ষা দাও! এরপর কিছুক্ষণ দেয়ালে মাথা ঠুকবো। হুহু কাঁদবো। কান্না শেষে ব্রে ব্রে করে গাধার ডাক অনুকরণের আন্তরিক প্রয়াস করবো। (জানি যথারীতি সঠিক সুর তুলতে ব্যর্থ হবো।) সবশেষে থুথু ফেলে চেটে খাবো। উঁহু না ওতে আর কী কষ্ট! নাকে খত দিবো? হ্যা নাকে খতটাই ঢেরবেশি কষ্টদায়ক। অনুতাপপর্ব শেষ হলে গাধার জীবন বড়ো কষ্টের গাধার জীবন বড়ো কষ্টের বিড়বিড় করতে করতে ঘুমিয়ে পড়বো। এর বেশি কীইবা করতে পারি? গাধা যে কথা বলতে পারে না। ইশারাও পারে না।

ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা থাকলো।

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: গাধা নিয়ে দেখছি অনেকের লেখা রয়েছে । অবশ্য গাধার বিস্তৃতি অনেক বেশি ।
আপনার লেখাটাও বেশ । পোস্ট আকারে দিতে পারেন । সবাই পড়ুক ।

ধন্যবাদ আপনাকেও !

১০| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৩১

জিকোব্লগ বলেছেন:



গাধা চেনার আরেকটি সোজা উপায়ঃ গাধা পানি ঘোলা করে খায়।

নিচের ভিডিওতে দেখুন।




আগের মন্তব্যটি মুছে দিবেন প্লিজ।

০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: এই ভিডিওতেই আসে নাই । যাই হোক গাধা পানি ঘোলা করে খায় । কিছু কিছু গাধা আছে পানির উপর প্রোস্রাব করে সেই খায় । আশে পাশে তাকালেই বোঝা যাবে ।

১১| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:২৩

সোহানী বলেছেন: হুম বুঝলাম। বইটি অনলাইনে আছে কি??

০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: হ্যা রকমারিতে পাবেন বইটা । দেশে আসলে আমারে কইয়েন । আমার কাছ থেকে ধার নিয়েন ।

১২| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:১১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ৫ নাম্বার বাদে বাকি ৪ খানি পড়ে ব্যাপক আনন্দ পাইছি। তবে শক্দ প্রয়োগ একটু কড়া হয়ে গেছে।

০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: হুবাহু লিখি নাই তাই হয়তো একটু কড়া হয়ে গেছে । যাই হোক আপনার তো বই পড়ার অভ্যাস আছে ভালই । বইটা পড়ে দেখতে পারেন । মজা পাবেন আশা করি ।

১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৫২

সোনালি কাবিন বলেছেন: আপনি তো এই পোস্টে কারো নাম নেন নাই। তবু ব্লগের বুড়ো গাধাটা উঠতে বসতে আপনার নাম নিচ্ছে কেন কে জানে ? কোথাও অ অক্ষর দেখলেই অপু অপু বলে ভুত দেখার মত ব্লগে ম্যাতকার করে উঠছে । গাধাটা এও বলে বেড়াচ্ছে যে তার মত গাধা চিনতে একটা উপায়ই যথেস্ট ।

০৯ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২

অপু তানভীর বলেছেন: এটা তো সত্য তার বড় গাধা চিনতে আসলে একটা উপায়ই যথেষ্ঠ । এটা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না । বড় গাধা এবং তার চামচাদের জন্য পয়েন্ট দুইটা বিশেষ ভাবে লক্ষ্যনীয় !

আর আমার নাম ভুয়া আর জিকোর নাম নাম নিলে আসলে গাধার পেটের ভাত হজম হয় না । আমাদের নাম নিয়ে মনে শান্তি পাইতে চায় !

১৪| ০৯ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০৬

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এই বইটা স্যাটায়ারিক বই হয়তো । আমি পড়িনি । তবে কিছু মানুষ এই বই নিয়ে প্রচুর হৈচৈ শুরু করে দিয়েছে । আমার পরিচিত এক প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষক তো এই বই নিয়ে প্রচুর উত্তেজিত থাকে । ওনার কাছে সেরা লেখক হলো মহিউদ্দীন !

তবে একটা কথা বলি অপু ভাই , মনে হচ্ছে না আমাদের এই লিখালিখির জগতে নতুন সৃজনী কোন প্রতিভার দেখা পাওয়া যাচ্ছে না । সবাই গতানুগতিক লিখাই লিখছে এই নিয়ে আপনার মতামত কী ?

আর হ্যাঁ ইদানিং জাঁহাপনা আপনারে নিয়া এত ক্ষ্যাপছে ক্যান ? কিছুদিন আগে জানলাম ওনার থেকে অনেক কিছু শিখার আছে । শত্রুতা মিটিয়ে নেন ওনার থেকে অনেক কিছু শিখে নেন । জীবনে উন্নতি করতে পারবেন !!

০৯ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: স্যাটায়ার হিসাবে বইটা আমার কাছে বেশ চমৎকারই মনে হয়েছে । আমি অবশ্য স্যাটায়ার হিসাবেই নিয়েছি । বর্তমান সম-সাময়িক লেখকদের ভেতরে মহিউদ্দিন মোহাম্মাদকে অবশ্যই একেবারে প্রথম দিকে রাখতে হবে । তবে সে কিছুটা একপেশে ।

কী যে শিখেছে তার নমুনা তো তার শিরোনামেই রয়েছে । কী আর কি এর ব্যবহারই যে জানে না সে যে কত কিছু শিখলো তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না । আমার দরকার নেই এমন শিক্ষা জ্ঞানের ।


ক্ষপার কারণ হচ্ছে তার জোচ্চুরি আমি যেভাবে প্রকাশ করেছি সেটা তো জানেনই । যদিও দয়া করে পোস্টটি আমি সামনের পাতায় আনি নি । একদিন নিয়ে আসবো !

১৫| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪২

শায়মা বলেছেন: গাধা চেনার আরেকটি উপায় আমি ছোটবেলাতেই শিখেছিলা - সা রে গা মা পা ধা নি সা - সা ধা গা ধা মা ধা এই সব গাইতে গিয়ে....... :)

আর একটু বড় হয়ে জানলাম গাধা নাকি মানুষের বাচ্চারাই হয় যারা পড়া লেখায় ডাব্বা হয়। এসব স্যারেরা বলতেন আর কি......

বড় হয়ে আরও আরও গাধা চিনলাম...........

সামুতে এসে আরও চিনেছি।


এখন অবশ্য নিজেকেও অবশ্য গাধা মনে হয়।


যাইহোক ভাইয়া মাগুরা যশোর ঝিনাইদহ ঘুরে এলাম। তোমার বাড়িটার কথা মনে পড়েছিলো।

১২ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৪৪

অপু তানভীর বলেছেন: আরে নিজেকে গাধা ভেবো না তো । তুমি চাইলেও গাধা হতে পারবে না । আমাদের চারিপাশে কেবল মাত্র কিছু নির্দিষ্ট কিছু মানুষই এই গাধা হওয়ার গৌরব অর্জন করতে পারে ।


আরে মাগুরা যোশর ঘুরে এলে সেটা আমার বাড়ির কাছেই । আমি তো সেখানেই ছিল কয়েক দিন আগে । আমাকে একটু নক দিলে হয়তো আমিও চলে যেতাম !

১৬| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩

শায়মা বলেছেন: আমি তো জানতাম তুমি বাড়িতেই ছিলে। আচ্ছা মাগুরা ঝিনাইদহ হয়ে যেতে তো চুয়াডাঙ্গা পড়ে না? আজকাল দুইটা রোড হয়েছে বাইপাস হয়েছে। সবই বদলে গেছে তবুও অনেকটাই আগের মতই।

তোমার বাসার সামনে দিয়ে ঘুরে আসতে চেয়েছিলো মন কিন্তু সাথে আরও লোকজন আছে না? কেমনে যাই? তারা তো সবাই ব্যস্ত।
তবে তোমাকে নক দিলে আসতেই পারতে মাত্র আধা ঘন্টাও লাগে না মনে হয় তাইনা? আমরা ছিলাম মাগুরার সার্কিট হাউজে আর যশোরে চাচার বাসায় আর ঝিনাইদহ গেছিলাম আমাদের প্রতিবেশি ডঃ ওহাব সাহেবের আমন্ত্রনে।

যশোর রোডের গাছগুলো নাকি কেটে ফেলা হচ্ছে শুনেছিলাম আমি তো সারা পথ জুড়ে যশোর রোডের বৃক্ষরাজী দেখে পথের ক্লান্তি ভুলে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে ছিলাম।

১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: মাগুরা ঝিনাইদাহের জন্য বাইপাস রাস্তা রয়েছে তবে চুয়াডাঙ্গায় এখনো কোন বাইপাস রাস্তা নেই । আমাদের একেবারে শহরের উপর দিয়েই সব গাড়ি গুলো যায় । শহরের ঢোকার আগে মেইন রাস্তার একদম পাশেই আমাদের বাসা । তুমি রাস্তা থেকে ডাক দিলেই আমি শুনতে পাবো এমন কাছে বাড়ি । তাই ডাক দিলে ঠিক ঠিক আমি শুনতে পাবো । এরপরে গেলে আমাকে একবার নক দিও মনে করে ।

গাচ গুলো কেটে ফেলা হবে আমিও শুনেছিলাম । স্থানীয়রা অবশ্য এখনও প্রতিবাদ করে চলেছে তবে সরকার যদি মনে করে কেটে ফেলা হবে তবে কোন কাজ হবে না ।

১৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গাধা পরের মুশকিল আসান করা এক অসাধারণ প্রাণী। তবে সেটা দু’পেয়ে গাধা নয়।

১৮ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: কিন্তু দেখেন এখন চারিদিকে কেবল দুপেয়ে গাধাই বেশি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.