নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাগুজে ডিকশনারি হারিয়ে গেছে আমাদের জীবন থেকে !

১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫১

পড়ালেখা করা সকল মানুষের জীবনে অন্তত একটা ডিকশনারি সব সময়ই থাকে । বিশেষ করে আমাদের মত ছাপোষা দেশে যেখানে ইংরেজি শিখতে পারাটা অন্যতম সেরা যোগ্যতা মনে করা হয়, সেখানে ডিকশনারি তো একটা থাকতেই হবে ছেলেমেয়েদের ঘরে । একটু বড় ক্লাসের বই পত্র কেনার সাথে সাথে বাবা মায়েরা একটা আলাদা করে ডিকশনারি কিনে নিয়ে আসতো । প্রথমে হয়তো একেবারে পকেট ডিকশনারি, পরে যখন উপরের ক্লাসে ওঠে তখন ডিকশনারির আকারও বড় হয় । কিন্তু এখন আর সেই ভাবে কেউ ডিকশনারি কিনে আনা হয় না । অবশ্য সেটার দরকারই নেই । এখনই আধুনিক যুগে বইয়ের পাতায় খুজে খুজে শব্দের অর্থ বের করার কোন দরকার পড়ে না। যেখানে কেবল টাইপ করলেই শব্দের অর্থ চলে আসে চোখের সামনে । প্লে স্টোরে কত গুলো ডিকশনারির এপ আছে তার কোন হিসাবও নেই । তার ভেতর থেকে একটা নামিয়ে ইনস্টল করে নিলেই হল । তারপর কেবল টাইপ কত আর শব্দের অর্থ বের কর । এছাড়া গুগল তো আছেই ।
কিন্তু আমাদের সময়ে এই ডিকশনারি ছাড়া আমাদের ঠিক যেন চলতোই না । আমাদের হাতে না ছিল মোবাইল আর তাতে ছিল স্মার্ট এপস । আমাদের শব্দের অর্থ জানার জন্য এই ডিকশনারিই এক মাত্র ভরসা ছিল । আমার জীবনের প্রথম ডিকশনারি ছিল ছোট একটা পকেট ডিকশনারি । তখন সেটার দাম ছিল সম্ভবত ২৫ টাকা । ছোট একটা পকেট ডিকশনারি । লাল রংয়ের একটা ডিকশনারি । বোধকরি আমাদের বয়সী সকলেই এই লাল রংয়ের পকেট ডিকশনারীর সাথে পরিচিত । নেটে একটা ছবি খুজে পেলাম । দুই পাশে যে ছোট ডিকশনারি দেখা যাচ্ছে সেই ছোট সাইজের ডিকশনারি বোধকরি আমাদের সবার বাসাতেই ছিল ।

নিচের ডিকশনারিটা এখনও আমার কাছে আছে । সম্ভবত স্কুল জীবনের কোন একটা সময়ে কেনা ।


এটা হল ইংরেজি থেকে বাংলা ডিকশনারি । আরেকটা ভার্শন ছিল যা ছিল বাংলা থেকে ইংরেজি। সেটার রং ছিল গাঢ় সবুজ । সেটা দেখতে এই রকম ছিল । এটা আমি কোন দিন কিনি নি ।


এরপর যখন আরো একটু বড় ক্লাসে উঠলাম তখন এডভান্স ডিকশনারি এল বাসায় । সেটা বড় সাইজের । সেটা দেখতে কেমন যে ছিল পরিস্কার মনে নেই এখন । তবে উপরের কাভার পেপারে একটু গাঢ় রং ছিল এই টুকু মনে আছে । স্কুল জীবন আমি সেই ডিকশনারি দিয়েই কাটিয়েছি । কলেজে উঠে নতুন একটা ডিকশনারি কিনলাম বটে তবে কেন জানি সেটা ঠিক আমার পছন্দ হল না । আমার পছন্দ ছিল বাংলা একাডেমি কর্তৃক প্রণিত ডিকশনারি । আব্বা কিনে দিয়েছে অন্যটা । তার উপরে কথা চলে না । আর তখন পছন্দ মত আরেকটা নতুন ডিকশনারি কেনার উপায় নেই । বাসায় বললেই বলবে শব্দের অর্থ বের হলেই হল । আবার নতুন কেন দরকার । তাই কেনা হয় নি আর।

কলেজে ক্লাস শুরুর পরপরই দেখতে পেলাম বন্ধু জামান কিনেছে বাংলা একাডেমির ডিকশনারি । তবে সেটা একটু পুরানো । আমারটা তখন একেবারে নতুন । ওকে বললাম ওরটা বদলে আমি আমার নতুনটা দিতে চাই । জামান অবশ্য এতো কিছু ভাবলো না । বদলে নিল এক কথাতেই । সেই থেকে ডিকশনারিটা আমার কাছে রয়েছে । বয়সের হিসাবে এটা সেই ২০০৫ সালে কেনা, তার মানে ১৮ বছর ধরে বইটা আমার কাছে রয়েছে ।



এইটার পরে আমি আরো একটা ডিকশনারি কিনলাম । নিজের পকেট খরচ জমিয়ে ডিকশনারিটা কিনেছিলাম । আমার মনে আছে যখন প্রথম গিয়াস স্যারের কাছে ইংরেজি পড়তে যাই তখন স্যারের কাছে এই ডিকশনারি দেখেছিলাম । সেটা ছিল আসল অক্সফোর্ড ডিকশনারি । আসল প্রিন্ট । কয়েক হাজার টাকা দাম । স্যার সেটাই পড়তেন সব সময় । আমারও কেনার ইচ্ছে ছিল কিন্তু উপায় ছিল না ।

কলেজে উঠার পরে একদিন লাইব্রেরিতে বই খোজ করতে গিয়ে দেখি সেই স্যারের মত ডিকশনারিটা । হাতে নেড়ে চেড়ে দেখলাম । তারপর কি মনে হল দাম জিজ্ঞেস করলাম । লাইব্রেিয়ান দাম বলেছিলো সম্ভবত আড়াইশ কি তিনশর মত ।

আমি অবাক হয়ে গেলাম । কারণ এটার দাম তো এতো কমে হওয়ার কথা না । পকেটে তখন টাকা ছিল । অন্য বই কেনার জন্য সম্ভবত টাকাটা ছিল । আমি অন্য কিছু চিন্তাই করলাম না । বইটা কিনে নিলাম । পরে অবশ্য জেনেছিলাম যে বইটা আসল বই না । ফটোকপি । তখনও আসলে ফটোকপি বইয়ের ব্যাপারে কোন ধারণা ছিল না । এই সেই ডিকশনারি ।


এই রকম আরো একটা ডিকশনারি আমি কিনেছিলাম ঢাকাতে এসেই । নীলক্ষেত থেকে । বইটার দাম সম্ভবত ছিল একশ আশি টাকার মত । সেটা বাসা রয়েছে । উপরের ডিকশনারি গুলো আমি এখনো নেড়ে চেড়ে দেখি প্রায়ই । তবে এগুলো আর পড়া হয় না । আসলে পড়ার দরকারও হয় না । যা অর্থ দরকার তার জন্য মোবাইল রয়েছে নেট রয়েছে । সেখান থেকে সব জানা যায় সহজেই ।

তারপর আমি ডিকশানরি কিনেছি ২০১৬ সালে বইমেলা থেকে । বাংলা একাডেমির বাংলা অভিধান । এটা এখনও আমার কাজে লাগে । যে কোন বাংলা বানানে যদি কনফিউশন হলে এটা ব্যবহার করি । এটা হচ্ছে তার ছবি ।


সর্বশেষ অভিধান কিনেছিলাম সম্ভবত ২০১৮/১৯ সালে । এটাও বইমেলা থেকেই কেনা । এটা ছিল বাংলা একাডেমির ঐতিহাসিক অভিধান । এটাও বেশ চমৎকার একটা বই ।


ডিকশানরি বা অভিধান এখন আর মানুষের কাছে অতিপ্রয়োজনীয় বই নয় । আগে যেমন অবধারিত ভাবে এই বইটা সবার বাসায় থাকতো এখন এই বইটা থাকে না । আমি যখন প্রথম টিউশন শুরু করি তখনও আমি ছাত্রছাত্রীদের এই ডিকশনারি ব্যবহার শিখিয়েছি । কিভাবে দ্রুত শব্দ খুজে বের করা যায়, শব্দের অর্থের সাথে আরও দরকার ব্যবহার খুজে পাওয়া যায় এই সব নিয়ে কথা বলেছি তবে যখন স্মার্টফোন কিনলাম তারপর থেকে এই ডিকশনারির ব্যবহার আস্তে আস্তে কমে গেল । এখন যে শব্দের অর্থের দরকার হয় সেটা কেবল টাইপ করেই বের করে ফেলতে পারি । বই খুজে আর বের করার দরকার পড়ে না ।

আধুনিকতা আমাদের জীবনে অনেক কিছু নিয়ে যেমন এসেছে ঠিক তেমন নি অনেক কিছু আমাদের জীবন থেকে নিয়েও গেছে । এই কাগুজে ডিকশনারি তাদেরই একটা ।

আপনাদের বাসায় এখনও কি ডিকশানারি আছে ?
আপনার ছেলেমেয়েরা কি এখনও এই কাগুজে ডিকশনারি ব্যবহার করে?

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:০০

জুন বলেছেন: সেদিন একজনকে অক্সফোর্ড এর ডিকশনারী আর এনসাক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার সেটটা দিয়ে দিলাম। আর ছোট বেলায় আব্বার স্টুডেন্ট লাইফের ছিড়ে যাওয়া হলদে পৃষ্ঠার এনসাক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা ঘেটে ঘেটে পড়তাম। বিশেষ করে গ্রীক রোমান মিথোলজি।
এখন কিছুর দরকার হলে গুগুলে সার্চ দেই :(

১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:১০

অপু তানভীর বলেছেন: ইন্টারনেটের বদৌলতে এনসাক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার কদর একদম নেই হয়ে গেছে । আমার মনে আছে আমি স্কুলে থাকতে স্থানীয় পাবলিক লাইব্রেরির সদস্য ছিলাম । সেখান থেকে বই বাসায় নিয়ে আসার উপায় ছিল এন্ট্রি করে । কিন্তু কিছু কিছু কখনই লাইব্রেরীর বাইরে যেত না । এই এনসাক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা ভলিউম গুলো ছিল সেগুলোর একটা । পড়তে হলে সেখানেই পড়তে হত । এই বইগুলো ডিমান্ডও তখন ছিল বেশ ।
অথচ দেখেন এগুলো আর কেউ এখন পড়ে না । সব আছে নেটেই, হাতের মুঠোর ভেতরে ।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮

বাকপ্রবাস বলেছেন: ঘরে ঘরে অত্যাবশ্যকিয় একটা বই, এখন সবাই গুগল থেকে কাজ সেরে নেয়, কম সময়ে সহজ উপায়ে কাজ সারা যায়। তবুও এটা থাকতে হবে, থাকা দরকার ঘরেঘরে।

১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:০০

অপু তানভীর বলেছেন: হ্যা এখনও আছে বুকসেফে এই বই তবে মানুষ দরকারে সহজ উপায়টাই বেঁছে নেয় ।

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২২

করুণাধারা বলেছেন: আমি জানতাম না, প্লে স্টোর থেকে ডিকশনারি নামানো যায়! যে শব্দের অর্থ জানা দরকার তাতো গুগলেই পেয়ে যাচ্ছি, খালি শব্দটা লিখলেই বাংলা ইংরেজি দুরকম অর্থই পেয়ে যাই! অথচ এক সময় ডিকশনারি আমাদের ছাড়া চলতোই না। আমাদের বাসায় একটাই ডিকশনারি ছিল, ভাই বোনদের মিলে বহু ব্যবহারে জীর্ণ অবস্থা, সাবধানে পাতা ওল্টাতে হতো!

আমার বাবা বহুদিন ধরে টাকা জমিয়ে ব্রিটানিকা ইনসাইক্লোপিডিয়া কিনেছিলেন। এখন এর কোন দাম নেই, কেউ খুলেও দেখেনা।

বহুদিন পর ডিকশনারির ছবি দেখে ভালো লাগলো।

১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪

অপু তানভীর বলেছেন: ব্রিটানিকা ইনসাইক্লোপিডিয়া চলটা এখন একদম চলে গেছে অথচ আগে অভিযাত বাড়িতে এই ব্রিটানিকা ইনসাইক্লোপিডিয়ার একটা ভলিউম থাকতোই থাকতো । তখন এটা বাড়ির শোভা বাড়াতো আর যাদের জানার আগ্রহ ছিল তাদের কাছে এই বই ছিল যেন স্বর্গ । তখন অবশ্য এই বই ছাড়া আর বিচিত্র জিনিস জানার অন্য কোন মাধ্যম ছিলও না । অথচ দেখেন এখন এই বই আর কেউ কেনে না কেউ পড়ে না ।

প্লে স্টোরে অনেক ডিকশনারি রয়েছে । গুগলে তো নেট দরকার হয় কিন্তু এমন অনেক সময় থাকে আমাদের নেটে এক্সেস থাকে না । তখন এই ডিকশনারি এপ গুলো কাজে দেয় ।

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মনেহয় কালের পরিক্রমায় কাগুজে পুস্তকের সংখ্যা কমে যাবে।

১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: নাহ আমার মনে হয় না । বই যারা পড়ে পড়তে পছন্দ করে তারা আসলে ডিজিটাল বই বাধ্য না হলে পড়ে না ।

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০

কাছের-মানুষ বলেছেন: ডিকশনারির যুগ শেষ হয়ে গেছে! আমারও একটি ছিল ডিকশনারি, বাংলাবাজার থেকে যতদুর মনে পরে কিনছিলাম!

কোরিয়াতে যখন গেলাম তখন প্রথম কোরিয়ান টু ইংলিশ ইলেকট্রনিক ডিকশনারি কিনছিলাম যখন কোরিয়ান ভাষা কেন্দ্রে পড়তাম, ক্লাসে চাইনিজ, মোঙ্গলিয়ান, ভিয়েতনামিস অনেক ছাত্রছাত্রি একসাথে ভাষা শিখতাম, আমাদের সবার ইলেকট্রনিক ডিকশনারি কেনা প্রায় বাধ্যতামূলক ছিল! এখন মোবাইলের কল্যানে ইলেকট্রনিক ডিভাইসের সেই ডিকশনারিও উঠে গেছে!

১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৪২

অপু তানভীর বলেছেন: ডিকশনারির যুগ শেষ না, কাগুজে ডিকশনারির যুগ শেষ হয়েছে । ডিকশনারি তো সারা জীবনই আমাদের দরকার হবে । সারা বছরই দরকার হয় ।

আমরা সবাই জীবনে ডিকশনারি কিনেছি ব্যবহার করেছি । এখনকার ছেলেমেেয়েদের আর এখন দরকার হয় না ।

৬| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এডভান্স লার্নার ডিকশেনারিটা এখনো সেলফে আছে। বাংলাএকাডেমির অভিধানটাও আছে।

তবে অনেক আগে উইন্ডজ ২০০০ আমলে একটা ছোট অস্কফোর্ড ডিকশনারি (POD) ছিল।
যে কোন ওয়ার্ডে ক্লিক করলেই দ্রুত ডিটেইল মিনিং পাওয়া যেত। এক্সপির আমল পর্যন্ত চলেছিল। ফাইলটা এখনো আমার কাছে আছে। এটা উইন ১১ তে চালানোর কোন উপায় আছে ভাই? খুবই ফাস্ট ঝামেলামুক্ত ছিল ডিকশনারিটা।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১০

অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের অনেকের সেলফেই এই ডিকশনারি গুলো আছে তবে এগুলো এখন আর মানুষ খুব একটা ব্যবহার করে না । আসলে সহজে যদি সমাধান হয়ে যায় তাহলে কষ্ট কে করে !

খুব বেশি পুরানো হলে প্রোগ্রাম গুলো চলতে চায় না । তারপরেও এই ভিডিও দেখে চেষ্টা করে দেখতে পারেন । নিচে রিফাত হোসেনের বলা উপায়ে চেষ্টা করে দেখতে পারেন ।

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: বাসায় আছে অক্সফোর্ডের ডিকশনারি। কত ঝামেলা করে শব্দের মানে খুজে পেতে হত। আর এখন পাওয়া যায় এক ক্লীকেই

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১২

অপু তানভীর বলেছেন: এখন এক ক্লিকেই বের করা যায় এখন শব্দ গুলো । তবে আগেও যে খুব ঝামেলা ছিল সেটাও কিন্তু না । আমার সব থেকে ভাল লাগলো যে ব্যাপারটা যে যখন কোন শব্দ আমি খুজতে যেতাম তখন কখনই একটা শব্দ পড়তাম না । তার আশে আশে পাসের আরো অনেক শব্দই পড়া হত । বই বলেই হত । এখন আর ঐরকম ভাবে পড়া হয় না ।

৮| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:০৫

আমি সাজিদ বলেছেন: আমাদের কাছে এখনও সেই এটি ডেভ আর বেঙ্গলের ডিকশনারি আছে!

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৩

অপু তানভীর বলেছেন: শেলফে যত্ন করে রাখা আছে । দেখবেন এই প্রজন্মের পরে ছেলে মেয়েরা এই কাগুজে ডিকশনারি দেখে অবাক হবে । আমরা যে এই ভাবে বই খুজে শব্দের অর্থ খুজে নিতাম এটা তাদের বিস্মিত করবে ।

৯| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

প্রামানিক বলেছেন: এখনও আমি ডিকশনারি ঘাটাঘাটি করি কিন্তু অনেক কিছু মনে রাখতে পারি না।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: আমিও করি এখনও । তবে সত্যি বলতে সে শখ থেকে । আগে যেমন প্রয়োজন থেকে করতাম এখন করি শখ থেকে ।

১০| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

রিফাত হোসেন বলেছেন: একমত।

হাসান সাহেব আপনি emulator দিয়ে চেষ্টা করতে পারেন।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের অনেকের বাসায় এই জিনিস এখনও আছে ।

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

শেরজা তপন বলেছেন: আমার এখনো কয়েকখানা আছে। তাঁর মধ্যে স্পেশাল 'বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান' (বাংলা একাডেমী কতৃক প্রণীত)

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৫

অপু তানভীর বলেছেন: আঞ্চলিক ভাষার অভিধানটা আমার কেনার ইচ্ছে আছে । দেখা যাক সামনের বইমেলাতে কিনবো ভাবছি ।

১২| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

শায়মা বলেছেন: এই সব গুলো ডিকশনারীই আমার কাছে আছে। আমাদের বই এর তাকে। তবে সেসব আর কেউ ছুঁয়েও দেখে না।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের সবার বেলাতেই আসলে এই ঘটনা । এক সময়ে এই ডিকশনারি কতই না দরকারি বই ছিল অথচ এখন এই বই গুলো কেউ খুলেই দেখে না । এগুলো কেবলই শোপিচ হয়ে টিকে আছে ।

১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ডিকশনারি মানেই ছিলো পতাকা খৃজে দেশ চিনতে চাওয়া।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৭

অপু তানভীর বলেছেন: ভাল একটা কথা মনে করেছেন । আসলেই ডিকশনারির শুরুর দিকে থাকতো সব দেশের পতাকা । আমার মনে আছে বুঝতে শেখার পরে প্রথম ফুটবল বিশ্বকাপের সময় ডিকশনারির এই পতাকা দেখে কোন দেশের পতাকা কেমন সেটা চিনেছিলাম ।

১৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৫৫

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমার আছে কয়েকটা , আরও কিনবার ইচ্ছে রাখি !!

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: এক সময়ে অক্সফোর্ড ডিকশনারির প্রতি খুবই আগ্রহ ছিল । এখন অবশ্য সেই আগ্রহ কমে গেছে । অবশ্য এখন সব কিছুই যখন নেটে পেয়ে যাই সহজে । এই কারণেই আগ্রহ কম ।

১৫| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:২১

রানার ব্লগ বলেছেন: আমাদের বাসায় একটা ডিকশনারি ছিলো । আমি ভ্যাঙ্গিয়ে বলতাম ডিস্কোনারী । আব্বা প্রাই আমাকে বলতো পুরা ডিকশনারি মুখস্ত করতে পারলে গাড়ি কিনে দেবে । আমার আর গাড়ি চড়া হলো না ।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২৫

অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের গিয়াস স্যার ছিলেন ওনার এই অক্সোফোর্ড ডিকাশনারি পুরোটা মুখস্ত ছিল । যখন স্যারের কাছে পড়তে যেতাম মাঝে মাঝে স্যার খোশ মেজাজে থাকলে আমরা ডিকশনারি সামনে নিয়ে তাকে শব্দ জিজ্ঞেস করতাম । কোন দিনই তাকে আমরা তাকে আটকাতে পারি নি কোন শব্দ দিয়ে । সব অর্থ তিনি জানতেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.